শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!

সত্তর দশকের গোড়ার দিকে আবহমান বাংলার শহুরে জীবন কেমন ছিল তা বইপুস্তক পড়ে জানতে পারি। কিন্তু গ্রাম ও মফস্বল শহরের জীবনযাত্রা আমার চোখের তারায় এখনো জ্বল জ্বল করে ভাসে। গ্রামীণ জীবনের অর্থনীতি, রাজনীতি, পোশাকপরিচ্ছদ, অভ্যাস এবং খানাখাদ্যের সঙ্গে রাজনীতির যে কী নিবিড় সম্পর্ক তা ছোটবেলায় বুঝতে না পারলেও বড় হয়ে বুঝেছি। রাজনীতির হাল আমলের বেহাল দশা, সামাজিক অস্থিরতার সঙ্গে চলমান অর্থনীতি এবং মানুষের রুচি ও অভ্যাসের পরস্পরবিরোধী সম্পর্কের কারণে কী সর্বনাশ ঘটে চলেছে এবং ভবিষ্যতে আমাদের জন্য আরও কত বড় বিপর্যয় অপেক্ষা করছে তা নিয়ে আজকের নিবন্ধে আলোচনা করব কিন্তু তার আগে সত্তর দশকের নাগরা জুতো ও হাওয়াই চপ্পল নিয়ে সংক্ষেপে কিন্তু বলে নিই।

আমি যে সময়ের কথা বলছি তখন অর্থাৎ ১৯৭২-৭৪ সালে আমার সৌভাগ্য হয়েছিল বৃহত্তর ফরিদপুর, বাগেরহাট, খুলনা, পাবনা, রাজশাহী অঞ্চলের নগরবন্দর, গ্রামগঞ্জ পরিভ্রমণ করার। সেই সময়ে যা দেখেছি, বলতে গেলে প্রায় সবকিছুই আজও স্মরণ করতে পারি। অঞ্চল ভেদে মানুষের খাবারদাবার, খেলাধুলো, ক্রয়বিক্রয়ের যে ভিন্নতা দেখেছি সেই ভিন্নতার কারণে তাদের রাজনৈতিক আশা-আকাক্সক্ষার মধ্যে যে পার্থক্য থাকে সেটাকে জাতীয় পর্যায়ের রাজনীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য বিধানের জন্যই স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করার জন্য আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান পরামর্শ দিয়েছে। একইভাবে মানুষের রুচি-অভিরুচি, অভ্যাস, পোশাক-পরিচ্ছদ, শিক্ষা, পরিবেশ-প্রতিবেশের ওপরও রাজনীতির ভবিষ্যৎ নির্ভর করে। মহামতি ইবনে খালদুন, চাণক্য, আবুল ফজল, কনফুসিয়াস কিংবা মানসুর মতো দার্শনিক যেভাবে তাদের সমসাময়িক ও মহাকালের মানব চরিত্রের রাজনৈতিক চরিত্র বর্ণনা করেছেন, তা যদি আপনি একটু মিলিয়ে নেন, তবে ২০২৫ সালের বাংলাদেশে কী ঘটতে যাচ্ছে, তা বোঝার জন্য রকেট বিজ্ঞানী হওয়ার প্রয়োজন নেই।

২০২৫ সাল নিয়ে আলোচনা শুরুর আগে শিরোনাম প্রসঙ্গে সত্তর দশকের শিশুতোষ কাহিনিটি বলে নিই। আমার জন্ম  ফরিদপুর জেলার এক অতি উন্নত ও আধুনিক গ্রামে। নাম শ্যামপুর। থানা,সর্বনাশ সদরপুর। আমার গ্রামে সেই সময়ে নজরুলজয়ন্তী হতো রবীন্দ্রজয়ন্তীও হতো। ওয়াজ মাহফিল পীর-ফকিরদের বার্ষিক ওরস, নাটক-থিয়েটার, যাত্রাপালা, জারি-সারি, মুর্শিদি, বিচার গানের পালা ছাড়াও ফুটবল, হা-ডু-ডু, নৌকাবাইচ ইত্যাদি উৎসবে আমরা সারা বছর মুখর ছিলাম। হিন্দুদের পূজা-পার্বণ, জাতীয় অনুষ্ঠান অর্থাৎ ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর, ২১ ফেব্রুয়ারির ভাবগাম্ভীর্য ছেলে-বুড়ো, নারী-পুরুষ সবাইকে আন্দোলিত করত। মহররম মাস, রোজা, দুই ঈদ ছাড়াও দুর্গাপূজার উৎসব পুরো গ্রাম-থানা-সদরসহ দুই চার দশ বর্গমাইল এলাকাকে পুলকিত করত। বর্ষা-শীত-গ্রীষ্মকালীন আবহাওয়া, ফলফলাদি, ফসল, পারিবারিক অনুষ্ঠান, বিয়েশাদি ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে আমাদের হাজার বছরের বাঙালি ঐতিহ্য যে ভ্রাতৃত্বের সেতুবন্ধন তৈরি করত তার ফলে মামলা-হামলা-গুম, মব জাস্টিস, খুন, ধর্ষণ, ডাকাতির মতো অপরাধের কথা আমরা সেই শৈশবে শুনিনি।

আমাদের গ্রামের শিক্ষিত লোকদের বাড়িতে লাইব্রেরি ছিল, মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতেও লাইব্রেরি ছিল। মানুষের অভাব ছিল, আবার ছিল কর্মসংস্থানও। সবাই ভোর ৫টা থেকে টানা বেলা ২টা পর্যন্ত হাড়ভাঙা পরিশ্রম করতেন। তারপর বিকাল ৪টা থেকে আবার জীবনযুদ্ধ হতো গভীর রাত অবধি। কৃষি, ব্যবসাবাণিজ্য ছাড়াও ধোপা, নাপিত, ডাক্তারি, কবিরাজি, কাপড় বুনন, মাটির হাঁড়িপাতিল নির্মাণ থেকে শুরু করে পশু চিকিৎসক অর্থাৎ জীবনজীবিকার সব শ্রেণি-পেশার মানুষ আমাদের গ্রামে ছিলেন। সেই জমানায় ব্যাংকব্যবস্থা গ্রামে পৌঁছেনি। তবে সুদি-মহাজনরা ছিলেন, যাদের নীতিনৈতিকতা আধুনিক ব্যাংক লুটেরাদের চেয়ে শত কোটি গুণ উন্নত ছিল।

গ্রামের অতি ধনী পরিবার ছিল দুই-তিনটি। বাকিরা মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত এবং বেশির ভাগই অর্থাৎ ৯০ ভাগ মানুষ ছিলেন দরিদ্র। কিন্তু সামাজিক ও মানবিক ভেদাভেদ ছিল না। আমরা শিশুরা সেটা বুঝতাম খেলার মাঠে গিয়ে। ওখানে যারা ভালো খেলত তারাই ছিল গ্রামবাসীর চোখের মণি। আর পড়ার ক্লাসে যারা ভালো ফলাফল করত তাদের সম্মান ও মর্যাদা ধনীরা যেভাবে দিতেন, তা আজকের জমানায় কল্পনাও করা যায় না। ফলে পুরো সমাজব্যবস্থা যেভাবে কর্মের বিনিময়ে অর্থ এবং কর্মের বিনিময়ে মানসম্মানের যে অনন্য  ভিত্তি তৈরি করেছিল তার ফলে যেকোনো জনপ্রতিনিধিই ছিলেন অতিশয় সম্মানিত। গ্রামের লোকজন সাধারণত মেম্বার সাহেবকেই চিনতেন। চেয়ারম্যান সাহেবের কাছে সাধারণত মেম্বাররা যেতেন আর এমপি সাহেবের কাছে চেয়ারম্যান, এসডিও ডিসি এসপিরা যেতেন। ফলে রাজনীতি ও প্রশাসনের একটি চেইন অব কমান্ড ছিল এবং সম্মান ও মর্যাদার ক্ষেত্রে রাজনীতিবিদরা ছিলেন সর্বোত্তম অবস্থানে।

আমাদের সেই সমাজব্যবস্থায় মাথার যেমন কদর ছিল তদ্রুপ পায়েরও কদর ছিল। খেটে খাওয়া মানুষ বেশির ভাগ সময় খালি পায়ে থাকতেন। গরিবেরা কালেভদ্রে বেড়াতে গেলে অন্যের পুরোনো জুতো বা স্যান্ডেল ধার করে নিতেন- আবার ধনীরা মাঝে মধ্যে নিজেদের ব্যবহৃত জুতোগুলো গরিবদের দিয়ে দিতেন। সেই জমানায় জুতো বলতে প্লাস্টিকের নাগরা জুতোকেই বোঝাত। আমাদের গ্রামে চামড়ায় জুতো বা স্যান্ডেল বড় জোর চার-পাঁচজনের পায়ে শোভা পেত। তো সেই প্লাস্টিকের নাগরা জুতোও বেশির ভাগ মানুষ বগলে করে হাঁটতেন এবং গন্তব্যের কাছাকাছি পৌঁছে পা ধুয়ে জুতো পরে ভদ্রলোক সাজার চেষ্টা করতেন।

নাগরা জুতোর রমরমা অবস্থার মধ্যে হঠাৎ করেই হাওয়াই চপ্পলের উদ্ভব হলো। আজকের দিনে যেগুলোকে আমরা স্পঞ্জের স্যান্ডেল বলি সেগুলোই সেই জমানায় ছিল হাওয়াই চপ্পল। রং-বেরঙের উঁচু উঁচু হাওয়াই চপ্পল কেনার জন্য শিশু-কিশোররা বায়না ধরত এবং মুরুব্বিরা কিনে দিলে বেশির ভাগ শিশু-কিশোর কয়েক মাস সেসব চপ্পল পা না দিয়ে বুকে চেপে অথবা বালিশের নিচে রেখে রাতে ঘুমাত। সকাল বিকাল সাবান দিয়ে ধৌত করত- তেল মাখাত এবং মনের আনন্দে প্রাণভরে সেই চপ্পলের ঘ্রাণ নিত এবং নিজেকে দুনিয়ার সুখী মানুষ ভাবত।

সত্তর দশকের নাগরা জুতো এবং হাওয়াই চপ্পলের গল্প শেষ। এখন এই দুইটি জিনিসের সঙ্গে রাজনীতির কী সম্পর্ক এবং সেই সম্পর্কের পরিণতি কী তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করে আজকের নিবন্ধের ইতি টানব। আপনি যদি সত্তর দশকের নিম্নবিত্ত ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মনমানসিকতা চিন্তা করেন তবে দেখতে পাবেন যে তারা জুতো-স্যান্ডেলকে মাথার তাজ বা টুপির চেয়ে বেশি মূল্যবান মনে করত। তারা এটা করত তাদের আর্থিক দৈন্য এবং জুতো-স্যান্ডেলের দুষ্পাপ্যতার কারণে। কিন্তু আধুনিক সত্তর দশকের সেই আর্থিক অনটন নেই। ফলে হাল আমলের নাগরা জুতো বা হাওয়াই চপ্পল তো দূরের কথা পৃথিবীর সবচেয়ে দামি দামি ব্র্যান্ডের লাখ টাকা দামের জুতো বা স্যান্ডেল নিয়েও কেউ ঘুমোতে যাবে না কিংবা বোগল দাবা করে খালি পায়ে পথ চলবে না। অর্থনীতির সাধারণ সূত্র হলো, অভাবের কারণে কিছু নিম্নমানের জিনিস হঠাৎ অতি মূল্যবান হয়ে পড়ে। আবার পর্যাপ্ত পরিমাণে অতিমূল্যবান বস্তুর সরবরাহ থাকলে তা মূল্যহীন হয়ে পড়ে। অর্থনীতির এই সূত্রমতে, দেশের রাজনীতির দুর্ভিক্ষ ও রাজনীতিবিদদের মহামারির কারণে পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থায় যে রাজনীতির শূন্যতা তৈরি হেয়েছে তার কারণে অনেক মূল্যহীন বস্তু অমূল্য হয়ে পড়েছে। গুরুত্বহীন বিষয় মহাগুরুত্ব পাচ্ছে এবং নিম্নগামী বিষয় ঊর্ধ্বগামী হয়ে গেছে। টুপির মর্যাদা কমে গেছে এবং সেই সত্তর দশকের শিশু-কিশোরের হাওয়াই চপ্পল প্রীতি এবং সাধারণ মানুষের নাগরা জুতোর কদরের মতোন করে আমাদের চলমান রাজনীতিতে এমন কিছু ঘটছে যা আমাদের ক্রমশ সভ্যতা থেকে অসভ্যতা এবং শিক্ষা থেকে অশিক্ষার দিকে প্রবলভাবে টেনে নিয়ে যাচ্ছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে