শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে? ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুনে? নাকি মাঝখানে অন্য কোনো তারিখে? প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ছিল গত বুধবার। কিন্তু সরকারপ্রধানের সঙ্গে আলোচনায় বিএনপির নেতারা মোটেও সন্তুষ্ট নন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের অনলাইন ভার্সনে এ খবর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই প্রকাশিত হয়েছে। সেসব খবরের লিংক ফেসবুকেও শেয়ার করা হয়েছে। বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত নিউজের লিংকে দুই ঘণ্টার মধ্যে কমেন্ট করেছেন আড়াই হাজার ব্যবহারকারী। একই ব্যক্তি একাধিক কমেন্ট করে থাকতে পারেন। তাতেও সংখ্যাটি খুব বেশি এদিক-সেদিক হবে বলে মনে হয় না। নেটিজেনদের দিক থেকে যেসব মন্তব্য এসেছে তার বেশির ভাগই বিএনপির জন্য উৎসাহব্যঞ্জক নয়। মন্তব্যকারীদের অধিকাংশই তাড়াতাড়ি ইলেকশনের পক্ষপাতী নন। তাদের মধ্যে অনেকে বিএনপির ইলেকশনের দাবির প্রশ্নে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় বিএনপি অসন্তুষ্ট হলেও জনগণ সন্তুষ্ট।

মোটকথা নেটিজেনদের এক বিরাট অংশ দেশে এখনই সাধারণ নির্বাচন চাইছে না। অনেকেই বলছেন, এ সরকারকেই তারা পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চান। কেউ কেউ বলছেন, পুরোপুরি সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন নয়। প্রশ্ন উঠতে পারে কয়েক হাজার ফেসবুক ইউজার দেশের ১২ কোটি ভোটারের কত শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করেন? এ দেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমবেশি সাড়ে ৪ কোটি। এ সাড়ে চার কোটির অতি ক্ষুদ্র একটি অংশ রাজনৈতিক বিষয়ে মতামত দিয়ে থাকে। দৃশ্যমান সংখ্যার বিচারে বৃহত্তমের ক্ষুদ্রাংশ হলেও সাইলেন্ট মেজরিটির ওপর এ শ্রেণিটি প্রভাবক হিসেবে কাজ করে বলে মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে? ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুনেএ প্রসঙ্গে স্মরণযোগ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সম্প্রতি বলেছেন, দেশের জনগণ চান যে এ সরকার পাঁচ বছর থাকুক। আর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, কে বলেছে আমরা অনির্বাচিত। তাঁর ভাষায়, আমরা অনির্বাচিত এই কথা কে বলল! আমাদের তো এই ছাত্ররা, জনতা- যারা নাকি এ পরিবর্তনটা এনে দিয়েছে, তারাই রাষ্ট্র গঠন করেছে, তারাই সরকার গঠন করেছে, তাদের দ্বারা নির্বাচিত আমরা। একই কথা আরও একটু কঠিন ভাষায় বলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। তিনি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে গত মঙ্গলবার বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে অনির্বাচিত বলাটা হচ্ছে দিল্লির লাইন। তার মানে নাগরিক পার্টির এ নেতার মতে, এ সরকারই নির্বাচিত সরকার। তাহলে তো হয়েই গেল! এ সরকারই যদি নির্বাচিত সরকার হয়ে থাকে তাহলে তো নতুন করে ইলেকশনের কোনো দরকারই পড়ে না। ইলেকশন কমিশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও আপাতত কোনো প্রয়োজন নেই। আসলে এগুলো কোনো যুক্তির কথা নয়।

সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। গণতন্ত্রের দেশে ইলেকশন ছাড়া নিয়মতান্ত্রিক সরকার গঠনের বিকল্প কোনো পথ নেই। বর্তমান সরকার অবৈধ না হলেও নির্বাচিত যে নয়, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। যারা গণ অভ্যুত্থানকে নির্বাচনের বিকল্প বলতে চান কিংবা এ চিন্তাটাকে থিয়োরাইজ করার চেষ্টা করছেন তারা জনগণের সঙ্গে চালাকি করছেন বললে অত্যুক্তি হয় না। অথবা তারা ইউটোপীয় চিন্তায় নিমগ্ন। সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোতেও একধরনের ইলেকশনব্যবস্থা চালু রয়েছে। চীনে মাওবাদী সমাজতন্ত্র এখন আর নেই। তা না থাকলেও একদলীয় শাসন বহাল রয়েছে। সে দেশে কমিউনিস্ট পার্টির প্রাক অনুমোদন ছাড়া গ্রাম কমিটির ইলেকশনেও কেউ দাঁড়াতে পারে না। তবু ইলেকশন আছে। সোভিয়েত রাশিয়াতেও মোটামুটি একই ব্যবস্থা চালু ছিল। সেই ব্যবস্থা এখন আর নেই। পুতিনের রাশিয়ায় পুতিননিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্র চালু রয়েছে। ভøাদিমির পুতিন ইউনাইটেড রাশিয়ার (পার্টি) সভাপতি। অন্য আরও বেশ কয়েকটি দলও রয়েছে দেশটিতে। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে পুতিনের ইচ্ছাই সব। ওটা গণতন্ত্র নয়, গণতন্ত্রের কঙ্কাল।

বাংলাদেশ কোনো সমাজতান্ত্রিক দেশ নয়। একদলীয় শাসন এ দেশের মানুষ বহু আগেই প্রত্যাখ্যান করেছে। গণতন্ত্রের জন্য বিভিন্ন কালপর্বে বাংলাদেশের মানুষ অকাতরে জীবন দিয়েছে। তারা রাজপথে নেমে এসেছে বারবার। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনও তো গণতন্ত্রেরই আন্দোলন। আওয়ামী লীগ যদি নির্বাচনি ব্যবস্থাকে ভেঙে না দিত, যদি মানুষের ভোটের অধিকার কৌশলে কেড়ে না নিত, যদি বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ না করত, তাহলে দুনিয়া কাঁপানো আন্দোলন হতো না। এ সত্য জনগণ জানে। জেনেও জনসাধারণের এক বৃহৎ অংশ ইলেকশনের ব্যাপারে আজ নিরুৎসাহিতবোধ করছে। কিন্তু কেন? এ প্রশ্নটির উত্তর খুঁজে বের করা জরুরি।

পক্ষান্তরে জামায়াতে ইসলামী একটি সুশৃঙ্খল দল হলেও এখন পর্যন্ত নির্বাচনের মাঠে সব আসনে বিএনপির সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার জায়গায় এসে পৌঁছায়নি। জাতীয় নাগরিক পার্টিও এখন পর্যন্ত পুরোপুরি গুছিয়ে উঠতে পারেনি। আরও যেসব দল রয়েছে সেগুলোর কোনোটিই যথেষ্ট শক্তিশালী নয়। জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির ইলেকশনে আটঘাট বেঁধে নামার জন্য সময় প্রয়োজন। পক্ষান্তরে নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে বিএনপির তত ক্ষতি। মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর বাড়াবাড়ি অব্যাহত থাকলে দলটির জনপ্রিয়তার পারদ আরও নিম্নগামী হবে। দলের হাইকমান্ড চাঁদাবাজি ও দখলদারির মতো অপরাধে জড়িত নেতা-কর্মীদের বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও অভিযোগ রয়েছে, তৃণমূলের অনেকেই পরোয়া করছে না। খবরের কাগজে প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন অঘটনের রিপোর্ট ছাপা হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অভিযোগের আঙুল উঠছে বিএনপির মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর দিকে। দলীয় কোন্দলে রক্তারক্তির ঘটনাও ঘটছে। সাধারণ মানুষের অনেকে দলটির বেপরোয়া নেতা-কর্মী শ্রেণিটির মধ্যে পতিত সরকারের দলীয় ক্যাডারদের ছায়া দেখতে পাচ্ছে। ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। বাংলাদেশের মানুষের হয়েছে সেই দশা।

আগেই বলেছি এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছে অনেক। কিন্তু নিরুপদ্রব গণতন্ত্র পায়নি কখনোই। মানুষ আশাহত হয়েছে বারবার। জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিকাশের যে সুযোগ তৈরি হয়েছিল, দলগুলো তার সদ্ব্যবহার করতে পারেনি বা করেনি। বিএনপিও করেনি। ৫ আগস্টের পর বিএনপি ও তার বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ হাটে, মাঠে, বালুমহালে, স্কুল-কলেজে আধিপত্য বিস্তারে মরিয়া হয়ে ওঠে। বালুমহাল তাদের চাই, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি তাদেরই হতে হবে, ইজারাদারি ঠিকাদারি তাদেরই করতলগত হতে হবে, স্থানীয় প্রশাসনের ওপর খবরদারি করতেও তারা পিছপা হয়নি। যেন তাদের দল ক্ষমতায় বসেই গেছে। এ পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ বলছে, ক্ষমতায় না গিয়েই এ অবস্থা, গেলে না জানি কী পরিস্থিতি তৈরি হয়! অন্যান্য দলের নেতা-কর্মীরাও যে খুব সুশীল-সুবোধ  তা নয়। কিন্তু বাতাস উঁচু গাছটাতেই বেশি লাগে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সশরীরে দেশে উপস্থিত না থাকায় সমস্যা মনে হয় আরও বেশি হয়েছে।

উপসংহারে বলার কথা এই যে ইলেকশনের বিকল্প নেই। কিছুটা বিলম্বে হলেও ভোট হতেই হবে। যারা অন্তর্বর্তী সরকারকেই নির্বাচিত সরকার বলে তত্ত্ব দিচ্ছেন, টেনেটুনে পাঁচ বছর; চাই কি আরও বেশি দিন ক্ষমতায় রাখতে চাইছেন তারা কার্যত গণতন্ত্রের সঙ্গে দুশমনি করছেন। নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র শক্ত মাটি পাবে না। তবে তার আগে ঐকমত্যের জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়া খুবই দরকার। মে মাসের মাঝামাঝি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের মতবিনিময়প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সহসভাপতি। মে মাসের মধ্যে সনদ স্বাক্ষরিত হয়ে গেলে নির্বাচন বিলম্বিত করার আর কোনো যুক্তি থাকবে না। নির্বাচিত সরকারের জন্য সনদের শর্তাবলি মেনে চলা, সে অনুযায়ী সংস্কার করা ম্যান্ডেটরি হয়ে যাবে। তখন বেশি সংস্কার বা কম সংস্কারের কোনো প্রশ্ন থাকবে না। যা কিছু হবে সনদের দিক নির্দেশনা অনুযায়ী হবে। বৃহত্তম দল বিএনপিরও এতে দ্বিমত করা উচিত নয়। ডিসেম্বরেই ইলেকশন হতে হবে এমন কঠিন অবস্থান দলটির জন্য খুব একটা সুফল বয়ে আনবে বলে মনে হয় না। বরং ইলেকশন কয়েক মাস পিছিয়ে গেলে অন্য সব দলের মতো বিএনপিরও সুযোগ হবে সাংগঠনিক মেরামতির কাজে মনোনিবেশ করার। দলের আদর্শবিরোধী দলঘাতী লোকদের চিহ্নিত করে তাদের নিষ্ক্রিয় করার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, যাতে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির ক্ষেত্র প্রসারিত হতে পারে। এতে বিএনপিই লাভবান হবে সবচেয়ে বেশি। তার চেয়েও বড় কথা এতে করে মজবুত হবে গণতন্ত্রের ভিত।

 

     লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ফের ভুলে ভরা বই!
ফের ভুলে ভরা বই!
চারদিকে অস্থিরতা
চারদিকে অস্থিরতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কালিজিরা
কালিজিরা
সেভেন সিস্টারসে রপ্তানি
সেভেন সিস্টারসে রপ্তানি
দখলের দৌরাত্ম্য
দখলের দৌরাত্ম্য
খুতবায় পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা হোক
খুতবায় পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা হোক
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
রাজপথ অবরোধ
রাজপথ অবরোধ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ
রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’
‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬

৫৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না : গয়েশ্বর চন্দ্র
আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না : গয়েশ্বর চন্দ্র

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতা শম্ভু জেল হাজতে
আওয়ামী লীগ নেতা শম্ভু জেল হাজতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সম্ভাবনা নাই: ডা. তাহের
আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সম্ভাবনা নাই: ডা. তাহের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব
শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ২০ জন
মুুন্সিগঞ্জে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ২০ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতা রিপন-নাঈমসহ ১০ জন কারাগারে
ছাত্রলীগ নেতা রিপন-নাঈমসহ ১০ জন কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দফা দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দফা দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ১৮ জনের করোনা পরীক্ষায় ৬ জন শনাক্ত
দেশে ১৮ জনের করোনা পরীক্ষায় ৬ জন শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বরিশালে বিএনপির গণঅবস্থান
বরিশালে বিএনপির গণঅবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার
৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা
ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা

শোবিজ

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম