শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে? ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুনে? নাকি মাঝখানে অন্য কোনো তারিখে? প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ছিল গত বুধবার। কিন্তু সরকারপ্রধানের সঙ্গে আলোচনায় বিএনপির নেতারা মোটেও সন্তুষ্ট নন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের অনলাইন ভার্সনে এ খবর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই প্রকাশিত হয়েছে। সেসব খবরের লিংক ফেসবুকেও শেয়ার করা হয়েছে। বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত নিউজের লিংকে দুই ঘণ্টার মধ্যে কমেন্ট করেছেন আড়াই হাজার ব্যবহারকারী। একই ব্যক্তি একাধিক কমেন্ট করে থাকতে পারেন। তাতেও সংখ্যাটি খুব বেশি এদিক-সেদিক হবে বলে মনে হয় না। নেটিজেনদের দিক থেকে যেসব মন্তব্য এসেছে তার বেশির ভাগই বিএনপির জন্য উৎসাহব্যঞ্জক নয়। মন্তব্যকারীদের অধিকাংশই তাড়াতাড়ি ইলেকশনের পক্ষপাতী নন। তাদের মধ্যে অনেকে বিএনপির ইলেকশনের দাবির প্রশ্নে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় বিএনপি অসন্তুষ্ট হলেও জনগণ সন্তুষ্ট।

মোটকথা নেটিজেনদের এক বিরাট অংশ দেশে এখনই সাধারণ নির্বাচন চাইছে না। অনেকেই বলছেন, এ সরকারকেই তারা পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চান। কেউ কেউ বলছেন, পুরোপুরি সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন নয়। প্রশ্ন উঠতে পারে কয়েক হাজার ফেসবুক ইউজার দেশের ১২ কোটি ভোটারের কত শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করেন? এ দেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমবেশি সাড়ে ৪ কোটি। এ সাড়ে চার কোটির অতি ক্ষুদ্র একটি অংশ রাজনৈতিক বিষয়ে মতামত দিয়ে থাকে। দৃশ্যমান সংখ্যার বিচারে বৃহত্তমের ক্ষুদ্রাংশ হলেও সাইলেন্ট মেজরিটির ওপর এ শ্রেণিটি প্রভাবক হিসেবে কাজ করে বলে মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে? ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুনেএ প্রসঙ্গে স্মরণযোগ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সম্প্রতি বলেছেন, দেশের জনগণ চান যে এ সরকার পাঁচ বছর থাকুক। আর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, কে বলেছে আমরা অনির্বাচিত। তাঁর ভাষায়, আমরা অনির্বাচিত এই কথা কে বলল! আমাদের তো এই ছাত্ররা, জনতা- যারা নাকি এ পরিবর্তনটা এনে দিয়েছে, তারাই রাষ্ট্র গঠন করেছে, তারাই সরকার গঠন করেছে, তাদের দ্বারা নির্বাচিত আমরা। একই কথা আরও একটু কঠিন ভাষায় বলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। তিনি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে গত মঙ্গলবার বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে অনির্বাচিত বলাটা হচ্ছে দিল্লির লাইন। তার মানে নাগরিক পার্টির এ নেতার মতে, এ সরকারই নির্বাচিত সরকার। তাহলে তো হয়েই গেল! এ সরকারই যদি নির্বাচিত সরকার হয়ে থাকে তাহলে তো নতুন করে ইলেকশনের কোনো দরকারই পড়ে না। ইলেকশন কমিশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও আপাতত কোনো প্রয়োজন নেই। আসলে এগুলো কোনো যুক্তির কথা নয়।

সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। গণতন্ত্রের দেশে ইলেকশন ছাড়া নিয়মতান্ত্রিক সরকার গঠনের বিকল্প কোনো পথ নেই। বর্তমান সরকার অবৈধ না হলেও নির্বাচিত যে নয়, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। যারা গণ অভ্যুত্থানকে নির্বাচনের বিকল্প বলতে চান কিংবা এ চিন্তাটাকে থিয়োরাইজ করার চেষ্টা করছেন তারা জনগণের সঙ্গে চালাকি করছেন বললে অত্যুক্তি হয় না। অথবা তারা ইউটোপীয় চিন্তায় নিমগ্ন। সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোতেও একধরনের ইলেকশনব্যবস্থা চালু রয়েছে। চীনে মাওবাদী সমাজতন্ত্র এখন আর নেই। তা না থাকলেও একদলীয় শাসন বহাল রয়েছে। সে দেশে কমিউনিস্ট পার্টির প্রাক অনুমোদন ছাড়া গ্রাম কমিটির ইলেকশনেও কেউ দাঁড়াতে পারে না। তবু ইলেকশন আছে। সোভিয়েত রাশিয়াতেও মোটামুটি একই ব্যবস্থা চালু ছিল। সেই ব্যবস্থা এখন আর নেই। পুতিনের রাশিয়ায় পুতিননিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্র চালু রয়েছে। ভøাদিমির পুতিন ইউনাইটেড রাশিয়ার (পার্টি) সভাপতি। অন্য আরও বেশ কয়েকটি দলও রয়েছে দেশটিতে। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে পুতিনের ইচ্ছাই সব। ওটা গণতন্ত্র নয়, গণতন্ত্রের কঙ্কাল।

বাংলাদেশ কোনো সমাজতান্ত্রিক দেশ নয়। একদলীয় শাসন এ দেশের মানুষ বহু আগেই প্রত্যাখ্যান করেছে। গণতন্ত্রের জন্য বিভিন্ন কালপর্বে বাংলাদেশের মানুষ অকাতরে জীবন দিয়েছে। তারা রাজপথে নেমে এসেছে বারবার। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনও তো গণতন্ত্রেরই আন্দোলন। আওয়ামী লীগ যদি নির্বাচনি ব্যবস্থাকে ভেঙে না দিত, যদি মানুষের ভোটের অধিকার কৌশলে কেড়ে না নিত, যদি বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ না করত, তাহলে দুনিয়া কাঁপানো আন্দোলন হতো না। এ সত্য জনগণ জানে। জেনেও জনসাধারণের এক বৃহৎ অংশ ইলেকশনের ব্যাপারে আজ নিরুৎসাহিতবোধ করছে। কিন্তু কেন? এ প্রশ্নটির উত্তর খুঁজে বের করা জরুরি।

পক্ষান্তরে জামায়াতে ইসলামী একটি সুশৃঙ্খল দল হলেও এখন পর্যন্ত নির্বাচনের মাঠে সব আসনে বিএনপির সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার জায়গায় এসে পৌঁছায়নি। জাতীয় নাগরিক পার্টিও এখন পর্যন্ত পুরোপুরি গুছিয়ে উঠতে পারেনি। আরও যেসব দল রয়েছে সেগুলোর কোনোটিই যথেষ্ট শক্তিশালী নয়। জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির ইলেকশনে আটঘাট বেঁধে নামার জন্য সময় প্রয়োজন। পক্ষান্তরে নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে বিএনপির তত ক্ষতি। মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর বাড়াবাড়ি অব্যাহত থাকলে দলটির জনপ্রিয়তার পারদ আরও নিম্নগামী হবে। দলের হাইকমান্ড চাঁদাবাজি ও দখলদারির মতো অপরাধে জড়িত নেতা-কর্মীদের বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও অভিযোগ রয়েছে, তৃণমূলের অনেকেই পরোয়া করছে না। খবরের কাগজে প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন অঘটনের রিপোর্ট ছাপা হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অভিযোগের আঙুল উঠছে বিএনপির মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর দিকে। দলীয় কোন্দলে রক্তারক্তির ঘটনাও ঘটছে। সাধারণ মানুষের অনেকে দলটির বেপরোয়া নেতা-কর্মী শ্রেণিটির মধ্যে পতিত সরকারের দলীয় ক্যাডারদের ছায়া দেখতে পাচ্ছে। ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। বাংলাদেশের মানুষের হয়েছে সেই দশা।

আগেই বলেছি এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছে অনেক। কিন্তু নিরুপদ্রব গণতন্ত্র পায়নি কখনোই। মানুষ আশাহত হয়েছে বারবার। জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিকাশের যে সুযোগ তৈরি হয়েছিল, দলগুলো তার সদ্ব্যবহার করতে পারেনি বা করেনি। বিএনপিও করেনি। ৫ আগস্টের পর বিএনপি ও তার বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ হাটে, মাঠে, বালুমহালে, স্কুল-কলেজে আধিপত্য বিস্তারে মরিয়া হয়ে ওঠে। বালুমহাল তাদের চাই, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি তাদেরই হতে হবে, ইজারাদারি ঠিকাদারি তাদেরই করতলগত হতে হবে, স্থানীয় প্রশাসনের ওপর খবরদারি করতেও তারা পিছপা হয়নি। যেন তাদের দল ক্ষমতায় বসেই গেছে। এ পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ বলছে, ক্ষমতায় না গিয়েই এ অবস্থা, গেলে না জানি কী পরিস্থিতি তৈরি হয়! অন্যান্য দলের নেতা-কর্মীরাও যে খুব সুশীল-সুবোধ  তা নয়। কিন্তু বাতাস উঁচু গাছটাতেই বেশি লাগে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সশরীরে দেশে উপস্থিত না থাকায় সমস্যা মনে হয় আরও বেশি হয়েছে।

উপসংহারে বলার কথা এই যে ইলেকশনের বিকল্প নেই। কিছুটা বিলম্বে হলেও ভোট হতেই হবে। যারা অন্তর্বর্তী সরকারকেই নির্বাচিত সরকার বলে তত্ত্ব দিচ্ছেন, টেনেটুনে পাঁচ বছর; চাই কি আরও বেশি দিন ক্ষমতায় রাখতে চাইছেন তারা কার্যত গণতন্ত্রের সঙ্গে দুশমনি করছেন। নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র শক্ত মাটি পাবে না। তবে তার আগে ঐকমত্যের জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়া খুবই দরকার। মে মাসের মাঝামাঝি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের মতবিনিময়প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সহসভাপতি। মে মাসের মধ্যে সনদ স্বাক্ষরিত হয়ে গেলে নির্বাচন বিলম্বিত করার আর কোনো যুক্তি থাকবে না। নির্বাচিত সরকারের জন্য সনদের শর্তাবলি মেনে চলা, সে অনুযায়ী সংস্কার করা ম্যান্ডেটরি হয়ে যাবে। তখন বেশি সংস্কার বা কম সংস্কারের কোনো প্রশ্ন থাকবে না। যা কিছু হবে সনদের দিক নির্দেশনা অনুযায়ী হবে। বৃহত্তম দল বিএনপিরও এতে দ্বিমত করা উচিত নয়। ডিসেম্বরেই ইলেকশন হতে হবে এমন কঠিন অবস্থান দলটির জন্য খুব একটা সুফল বয়ে আনবে বলে মনে হয় না। বরং ইলেকশন কয়েক মাস পিছিয়ে গেলে অন্য সব দলের মতো বিএনপিরও সুযোগ হবে সাংগঠনিক মেরামতির কাজে মনোনিবেশ করার। দলের আদর্শবিরোধী দলঘাতী লোকদের চিহ্নিত করে তাদের নিষ্ক্রিয় করার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, যাতে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির ক্ষেত্র প্রসারিত হতে পারে। এতে বিএনপিই লাভবান হবে সবচেয়ে বেশি। তার চেয়েও বড় কথা এতে করে মজবুত হবে গণতন্ত্রের ভিত।

 

     লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার ব্যতীত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অসম্ভব : ফয়জুল করিম
সংস্কার ব্যতীত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অসম্ভব : ফয়জুল করিম

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে আদালতে আইনজীবী-কর্মচারীদের হাতাহাতি
লক্ষ্মীপুরে আদালতে আইনজীবী-কর্মচারীদের হাতাহাতি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
শাহজালাল বিমানবন্দরে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যশোর জেলা পরিষদের বাজেট ঘোষণা
যশোর জেলা পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধুমতি নদীতে মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে মেয়ে নিখোঁজ
মধুমতি নদীতে মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে মেয়ে নিখোঁজ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলনবিলের কৃষকদের ধান পানির নিচে
চলনবিলের কৃষকদের ধান পানির নিচে

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ধরা পড়ল ২৩ কেজি ওজনের কোরাল
জেলের জালে ধরা পড়ল ২৩ কেজি ওজনের কোরাল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পেনে ঢাকা জেলা সোসাইটির নতুন কমিটির অভিষেক
স্পেনে ঢাকা জেলা সোসাইটির নতুন কমিটির অভিষেক

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে যুবকের মৃত্যু
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে যুবকের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন করলেই তো সংস্কার হয়ে যায় : এম এ মালিক
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন করলেই তো সংস্কার হয়ে যায় : এম এ মালিক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কাস্টমস সার্ভারে জটিলতা, হিলি স্থলবন্দরে আসেনি ভারতীয় ট্রাক
কাস্টমস সার্ভারে জটিলতা, হিলি স্থলবন্দরে আসেনি ভারতীয় ট্রাক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে বাংলাদেশ বাস্কেটবল দলের ব্রোঞ্জ পদক জয়
মালদ্বীপে বাংলাদেশ বাস্কেটবল দলের ব্রোঞ্জ পদক জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর বিষপান, মারা গেলেন স্বামী
একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর বিষপান, মারা গেলেন স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক
চাঁদাবাজির অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ, চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার
র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ, চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক নিহত
রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন