শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে? ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুনে? নাকি মাঝখানে অন্য কোনো তারিখে? প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ছিল গত বুধবার। কিন্তু সরকারপ্রধানের সঙ্গে আলোচনায় বিএনপির নেতারা মোটেও সন্তুষ্ট নন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের অনলাইন ভার্সনে এ খবর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই প্রকাশিত হয়েছে। সেসব খবরের লিংক ফেসবুকেও শেয়ার করা হয়েছে। বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত নিউজের লিংকে দুই ঘণ্টার মধ্যে কমেন্ট করেছেন আড়াই হাজার ব্যবহারকারী। একই ব্যক্তি একাধিক কমেন্ট করে থাকতে পারেন। তাতেও সংখ্যাটি খুব বেশি এদিক-সেদিক হবে বলে মনে হয় না। নেটিজেনদের দিক থেকে যেসব মন্তব্য এসেছে তার বেশির ভাগই বিএনপির জন্য উৎসাহব্যঞ্জক নয়। মন্তব্যকারীদের অধিকাংশই তাড়াতাড়ি ইলেকশনের পক্ষপাতী নন। তাদের মধ্যে অনেকে বিএনপির ইলেকশনের দাবির প্রশ্নে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় বিএনপি অসন্তুষ্ট হলেও জনগণ সন্তুষ্ট।

মোটকথা নেটিজেনদের এক বিরাট অংশ দেশে এখনই সাধারণ নির্বাচন চাইছে না। অনেকেই বলছেন, এ সরকারকেই তারা পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চান। কেউ কেউ বলছেন, পুরোপুরি সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন নয়। প্রশ্ন উঠতে পারে কয়েক হাজার ফেসবুক ইউজার দেশের ১২ কোটি ভোটারের কত শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করেন? এ দেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমবেশি সাড়ে ৪ কোটি। এ সাড়ে চার কোটির অতি ক্ষুদ্র একটি অংশ রাজনৈতিক বিষয়ে মতামত দিয়ে থাকে। দৃশ্যমান সংখ্যার বিচারে বৃহত্তমের ক্ষুদ্রাংশ হলেও সাইলেন্ট মেজরিটির ওপর এ শ্রেণিটি প্রভাবক হিসেবে কাজ করে বলে মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে? ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুনেএ প্রসঙ্গে স্মরণযোগ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সম্প্রতি বলেছেন, দেশের জনগণ চান যে এ সরকার পাঁচ বছর থাকুক। আর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, কে বলেছে আমরা অনির্বাচিত। তাঁর ভাষায়, আমরা অনির্বাচিত এই কথা কে বলল! আমাদের তো এই ছাত্ররা, জনতা- যারা নাকি এ পরিবর্তনটা এনে দিয়েছে, তারাই রাষ্ট্র গঠন করেছে, তারাই সরকার গঠন করেছে, তাদের দ্বারা নির্বাচিত আমরা। একই কথা আরও একটু কঠিন ভাষায় বলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। তিনি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে গত মঙ্গলবার বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে অনির্বাচিত বলাটা হচ্ছে দিল্লির লাইন। তার মানে নাগরিক পার্টির এ নেতার মতে, এ সরকারই নির্বাচিত সরকার। তাহলে তো হয়েই গেল! এ সরকারই যদি নির্বাচিত সরকার হয়ে থাকে তাহলে তো নতুন করে ইলেকশনের কোনো দরকারই পড়ে না। ইলেকশন কমিশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও আপাতত কোনো প্রয়োজন নেই। আসলে এগুলো কোনো যুক্তির কথা নয়।

সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। গণতন্ত্রের দেশে ইলেকশন ছাড়া নিয়মতান্ত্রিক সরকার গঠনের বিকল্প কোনো পথ নেই। বর্তমান সরকার অবৈধ না হলেও নির্বাচিত যে নয়, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। যারা গণ অভ্যুত্থানকে নির্বাচনের বিকল্প বলতে চান কিংবা এ চিন্তাটাকে থিয়োরাইজ করার চেষ্টা করছেন তারা জনগণের সঙ্গে চালাকি করছেন বললে অত্যুক্তি হয় না। অথবা তারা ইউটোপীয় চিন্তায় নিমগ্ন। সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোতেও একধরনের ইলেকশনব্যবস্থা চালু রয়েছে। চীনে মাওবাদী সমাজতন্ত্র এখন আর নেই। তা না থাকলেও একদলীয় শাসন বহাল রয়েছে। সে দেশে কমিউনিস্ট পার্টির প্রাক অনুমোদন ছাড়া গ্রাম কমিটির ইলেকশনেও কেউ দাঁড়াতে পারে না। তবু ইলেকশন আছে। সোভিয়েত রাশিয়াতেও মোটামুটি একই ব্যবস্থা চালু ছিল। সেই ব্যবস্থা এখন আর নেই। পুতিনের রাশিয়ায় পুতিননিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্র চালু রয়েছে। ভøাদিমির পুতিন ইউনাইটেড রাশিয়ার (পার্টি) সভাপতি। অন্য আরও বেশ কয়েকটি দলও রয়েছে দেশটিতে। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে পুতিনের ইচ্ছাই সব। ওটা গণতন্ত্র নয়, গণতন্ত্রের কঙ্কাল।

বাংলাদেশ কোনো সমাজতান্ত্রিক দেশ নয়। একদলীয় শাসন এ দেশের মানুষ বহু আগেই প্রত্যাখ্যান করেছে। গণতন্ত্রের জন্য বিভিন্ন কালপর্বে বাংলাদেশের মানুষ অকাতরে জীবন দিয়েছে। তারা রাজপথে নেমে এসেছে বারবার। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনও তো গণতন্ত্রেরই আন্দোলন। আওয়ামী লীগ যদি নির্বাচনি ব্যবস্থাকে ভেঙে না দিত, যদি মানুষের ভোটের অধিকার কৌশলে কেড়ে না নিত, যদি বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ না করত, তাহলে দুনিয়া কাঁপানো আন্দোলন হতো না। এ সত্য জনগণ জানে। জেনেও জনসাধারণের এক বৃহৎ অংশ ইলেকশনের ব্যাপারে আজ নিরুৎসাহিতবোধ করছে। কিন্তু কেন? এ প্রশ্নটির উত্তর খুঁজে বের করা জরুরি।

পক্ষান্তরে জামায়াতে ইসলামী একটি সুশৃঙ্খল দল হলেও এখন পর্যন্ত নির্বাচনের মাঠে সব আসনে বিএনপির সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার জায়গায় এসে পৌঁছায়নি। জাতীয় নাগরিক পার্টিও এখন পর্যন্ত পুরোপুরি গুছিয়ে উঠতে পারেনি। আরও যেসব দল রয়েছে সেগুলোর কোনোটিই যথেষ্ট শক্তিশালী নয়। জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির ইলেকশনে আটঘাট বেঁধে নামার জন্য সময় প্রয়োজন। পক্ষান্তরে নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে বিএনপির তত ক্ষতি। মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর বাড়াবাড়ি অব্যাহত থাকলে দলটির জনপ্রিয়তার পারদ আরও নিম্নগামী হবে। দলের হাইকমান্ড চাঁদাবাজি ও দখলদারির মতো অপরাধে জড়িত নেতা-কর্মীদের বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও অভিযোগ রয়েছে, তৃণমূলের অনেকেই পরোয়া করছে না। খবরের কাগজে প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন অঘটনের রিপোর্ট ছাপা হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অভিযোগের আঙুল উঠছে বিএনপির মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর দিকে। দলীয় কোন্দলে রক্তারক্তির ঘটনাও ঘটছে। সাধারণ মানুষের অনেকে দলটির বেপরোয়া নেতা-কর্মী শ্রেণিটির মধ্যে পতিত সরকারের দলীয় ক্যাডারদের ছায়া দেখতে পাচ্ছে। ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। বাংলাদেশের মানুষের হয়েছে সেই দশা।

আগেই বলেছি এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছে অনেক। কিন্তু নিরুপদ্রব গণতন্ত্র পায়নি কখনোই। মানুষ আশাহত হয়েছে বারবার। জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিকাশের যে সুযোগ তৈরি হয়েছিল, দলগুলো তার সদ্ব্যবহার করতে পারেনি বা করেনি। বিএনপিও করেনি। ৫ আগস্টের পর বিএনপি ও তার বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ হাটে, মাঠে, বালুমহালে, স্কুল-কলেজে আধিপত্য বিস্তারে মরিয়া হয়ে ওঠে। বালুমহাল তাদের চাই, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি তাদেরই হতে হবে, ইজারাদারি ঠিকাদারি তাদেরই করতলগত হতে হবে, স্থানীয় প্রশাসনের ওপর খবরদারি করতেও তারা পিছপা হয়নি। যেন তাদের দল ক্ষমতায় বসেই গেছে। এ পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ বলছে, ক্ষমতায় না গিয়েই এ অবস্থা, গেলে না জানি কী পরিস্থিতি তৈরি হয়! অন্যান্য দলের নেতা-কর্মীরাও যে খুব সুশীল-সুবোধ  তা নয়। কিন্তু বাতাস উঁচু গাছটাতেই বেশি লাগে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সশরীরে দেশে উপস্থিত না থাকায় সমস্যা মনে হয় আরও বেশি হয়েছে।

উপসংহারে বলার কথা এই যে ইলেকশনের বিকল্প নেই। কিছুটা বিলম্বে হলেও ভোট হতেই হবে। যারা অন্তর্বর্তী সরকারকেই নির্বাচিত সরকার বলে তত্ত্ব দিচ্ছেন, টেনেটুনে পাঁচ বছর; চাই কি আরও বেশি দিন ক্ষমতায় রাখতে চাইছেন তারা কার্যত গণতন্ত্রের সঙ্গে দুশমনি করছেন। নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র শক্ত মাটি পাবে না। তবে তার আগে ঐকমত্যের জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়া খুবই দরকার। মে মাসের মাঝামাঝি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের মতবিনিময়প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সহসভাপতি। মে মাসের মধ্যে সনদ স্বাক্ষরিত হয়ে গেলে নির্বাচন বিলম্বিত করার আর কোনো যুক্তি থাকবে না। নির্বাচিত সরকারের জন্য সনদের শর্তাবলি মেনে চলা, সে অনুযায়ী সংস্কার করা ম্যান্ডেটরি হয়ে যাবে। তখন বেশি সংস্কার বা কম সংস্কারের কোনো প্রশ্ন থাকবে না। যা কিছু হবে সনদের দিক নির্দেশনা অনুযায়ী হবে। বৃহত্তম দল বিএনপিরও এতে দ্বিমত করা উচিত নয়। ডিসেম্বরেই ইলেকশন হতে হবে এমন কঠিন অবস্থান দলটির জন্য খুব একটা সুফল বয়ে আনবে বলে মনে হয় না। বরং ইলেকশন কয়েক মাস পিছিয়ে গেলে অন্য সব দলের মতো বিএনপিরও সুযোগ হবে সাংগঠনিক মেরামতির কাজে মনোনিবেশ করার। দলের আদর্শবিরোধী দলঘাতী লোকদের চিহ্নিত করে তাদের নিষ্ক্রিয় করার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, যাতে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির ক্ষেত্র প্রসারিত হতে পারে। এতে বিএনপিই লাভবান হবে সবচেয়ে বেশি। তার চেয়েও বড় কথা এতে করে মজবুত হবে গণতন্ত্রের ভিত।

 

     লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

এই মাত্র | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি
ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক
শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’
‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি
রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন
বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি
অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’
‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবেন ভারতের মেয়েরা
বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবেন ভারতের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় জলাবদ্ধতা, যান চলাচলে ধীরগতি
ঢাকায় জলাবদ্ধতা, যান চলাচলে ধীরগতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন
বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১
কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি
বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ
গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা