শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে? ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুনে? নাকি মাঝখানে অন্য কোনো তারিখে? প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ছিল গত বুধবার। কিন্তু সরকারপ্রধানের সঙ্গে আলোচনায় বিএনপির নেতারা মোটেও সন্তুষ্ট নন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের অনলাইন ভার্সনে এ খবর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই প্রকাশিত হয়েছে। সেসব খবরের লিংক ফেসবুকেও শেয়ার করা হয়েছে। বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত নিউজের লিংকে দুই ঘণ্টার মধ্যে কমেন্ট করেছেন আড়াই হাজার ব্যবহারকারী। একই ব্যক্তি একাধিক কমেন্ট করে থাকতে পারেন। তাতেও সংখ্যাটি খুব বেশি এদিক-সেদিক হবে বলে মনে হয় না। নেটিজেনদের দিক থেকে যেসব মন্তব্য এসেছে তার বেশির ভাগই বিএনপির জন্য উৎসাহব্যঞ্জক নয়। মন্তব্যকারীদের অধিকাংশই তাড়াতাড়ি ইলেকশনের পক্ষপাতী নন। তাদের মধ্যে অনেকে বিএনপির ইলেকশনের দাবির প্রশ্নে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় বিএনপি অসন্তুষ্ট হলেও জনগণ সন্তুষ্ট।

মোটকথা নেটিজেনদের এক বিরাট অংশ দেশে এখনই সাধারণ নির্বাচন চাইছে না। অনেকেই বলছেন, এ সরকারকেই তারা পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চান। কেউ কেউ বলছেন, পুরোপুরি সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন নয়। প্রশ্ন উঠতে পারে কয়েক হাজার ফেসবুক ইউজার দেশের ১২ কোটি ভোটারের কত শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করেন? এ দেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমবেশি সাড়ে ৪ কোটি। এ সাড়ে চার কোটির অতি ক্ষুদ্র একটি অংশ রাজনৈতিক বিষয়ে মতামত দিয়ে থাকে। দৃশ্যমান সংখ্যার বিচারে বৃহত্তমের ক্ষুদ্রাংশ হলেও সাইলেন্ট মেজরিটির ওপর এ শ্রেণিটি প্রভাবক হিসেবে কাজ করে বলে মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে? ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুনেএ প্রসঙ্গে স্মরণযোগ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সম্প্রতি বলেছেন, দেশের জনগণ চান যে এ সরকার পাঁচ বছর থাকুক। আর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, কে বলেছে আমরা অনির্বাচিত। তাঁর ভাষায়, আমরা অনির্বাচিত এই কথা কে বলল! আমাদের তো এই ছাত্ররা, জনতা- যারা নাকি এ পরিবর্তনটা এনে দিয়েছে, তারাই রাষ্ট্র গঠন করেছে, তারাই সরকার গঠন করেছে, তাদের দ্বারা নির্বাচিত আমরা। একই কথা আরও একটু কঠিন ভাষায় বলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। তিনি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে গত মঙ্গলবার বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে অনির্বাচিত বলাটা হচ্ছে দিল্লির লাইন। তার মানে নাগরিক পার্টির এ নেতার মতে, এ সরকারই নির্বাচিত সরকার। তাহলে তো হয়েই গেল! এ সরকারই যদি নির্বাচিত সরকার হয়ে থাকে তাহলে তো নতুন করে ইলেকশনের কোনো দরকারই পড়ে না। ইলেকশন কমিশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও আপাতত কোনো প্রয়োজন নেই। আসলে এগুলো কোনো যুক্তির কথা নয়।

সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। গণতন্ত্রের দেশে ইলেকশন ছাড়া নিয়মতান্ত্রিক সরকার গঠনের বিকল্প কোনো পথ নেই। বর্তমান সরকার অবৈধ না হলেও নির্বাচিত যে নয়, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। যারা গণ অভ্যুত্থানকে নির্বাচনের বিকল্প বলতে চান কিংবা এ চিন্তাটাকে থিয়োরাইজ করার চেষ্টা করছেন তারা জনগণের সঙ্গে চালাকি করছেন বললে অত্যুক্তি হয় না। অথবা তারা ইউটোপীয় চিন্তায় নিমগ্ন। সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোতেও একধরনের ইলেকশনব্যবস্থা চালু রয়েছে। চীনে মাওবাদী সমাজতন্ত্র এখন আর নেই। তা না থাকলেও একদলীয় শাসন বহাল রয়েছে। সে দেশে কমিউনিস্ট পার্টির প্রাক অনুমোদন ছাড়া গ্রাম কমিটির ইলেকশনেও কেউ দাঁড়াতে পারে না। তবু ইলেকশন আছে। সোভিয়েত রাশিয়াতেও মোটামুটি একই ব্যবস্থা চালু ছিল। সেই ব্যবস্থা এখন আর নেই। পুতিনের রাশিয়ায় পুতিননিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্র চালু রয়েছে। ভøাদিমির পুতিন ইউনাইটেড রাশিয়ার (পার্টি) সভাপতি। অন্য আরও বেশ কয়েকটি দলও রয়েছে দেশটিতে। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে পুতিনের ইচ্ছাই সব। ওটা গণতন্ত্র নয়, গণতন্ত্রের কঙ্কাল।

বাংলাদেশ কোনো সমাজতান্ত্রিক দেশ নয়। একদলীয় শাসন এ দেশের মানুষ বহু আগেই প্রত্যাখ্যান করেছে। গণতন্ত্রের জন্য বিভিন্ন কালপর্বে বাংলাদেশের মানুষ অকাতরে জীবন দিয়েছে। তারা রাজপথে নেমে এসেছে বারবার। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনও তো গণতন্ত্রেরই আন্দোলন। আওয়ামী লীগ যদি নির্বাচনি ব্যবস্থাকে ভেঙে না দিত, যদি মানুষের ভোটের অধিকার কৌশলে কেড়ে না নিত, যদি বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ না করত, তাহলে দুনিয়া কাঁপানো আন্দোলন হতো না। এ সত্য জনগণ জানে। জেনেও জনসাধারণের এক বৃহৎ অংশ ইলেকশনের ব্যাপারে আজ নিরুৎসাহিতবোধ করছে। কিন্তু কেন? এ প্রশ্নটির উত্তর খুঁজে বের করা জরুরি।

পক্ষান্তরে জামায়াতে ইসলামী একটি সুশৃঙ্খল দল হলেও এখন পর্যন্ত নির্বাচনের মাঠে সব আসনে বিএনপির সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার জায়গায় এসে পৌঁছায়নি। জাতীয় নাগরিক পার্টিও এখন পর্যন্ত পুরোপুরি গুছিয়ে উঠতে পারেনি। আরও যেসব দল রয়েছে সেগুলোর কোনোটিই যথেষ্ট শক্তিশালী নয়। জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির ইলেকশনে আটঘাট বেঁধে নামার জন্য সময় প্রয়োজন। পক্ষান্তরে নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে বিএনপির তত ক্ষতি। মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর বাড়াবাড়ি অব্যাহত থাকলে দলটির জনপ্রিয়তার পারদ আরও নিম্নগামী হবে। দলের হাইকমান্ড চাঁদাবাজি ও দখলদারির মতো অপরাধে জড়িত নেতা-কর্মীদের বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও অভিযোগ রয়েছে, তৃণমূলের অনেকেই পরোয়া করছে না। খবরের কাগজে প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন অঘটনের রিপোর্ট ছাপা হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অভিযোগের আঙুল উঠছে বিএনপির মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর দিকে। দলীয় কোন্দলে রক্তারক্তির ঘটনাও ঘটছে। সাধারণ মানুষের অনেকে দলটির বেপরোয়া নেতা-কর্মী শ্রেণিটির মধ্যে পতিত সরকারের দলীয় ক্যাডারদের ছায়া দেখতে পাচ্ছে। ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। বাংলাদেশের মানুষের হয়েছে সেই দশা।

আগেই বলেছি এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছে অনেক। কিন্তু নিরুপদ্রব গণতন্ত্র পায়নি কখনোই। মানুষ আশাহত হয়েছে বারবার। জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিকাশের যে সুযোগ তৈরি হয়েছিল, দলগুলো তার সদ্ব্যবহার করতে পারেনি বা করেনি। বিএনপিও করেনি। ৫ আগস্টের পর বিএনপি ও তার বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ হাটে, মাঠে, বালুমহালে, স্কুল-কলেজে আধিপত্য বিস্তারে মরিয়া হয়ে ওঠে। বালুমহাল তাদের চাই, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি তাদেরই হতে হবে, ইজারাদারি ঠিকাদারি তাদেরই করতলগত হতে হবে, স্থানীয় প্রশাসনের ওপর খবরদারি করতেও তারা পিছপা হয়নি। যেন তাদের দল ক্ষমতায় বসেই গেছে। এ পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ বলছে, ক্ষমতায় না গিয়েই এ অবস্থা, গেলে না জানি কী পরিস্থিতি তৈরি হয়! অন্যান্য দলের নেতা-কর্মীরাও যে খুব সুশীল-সুবোধ  তা নয়। কিন্তু বাতাস উঁচু গাছটাতেই বেশি লাগে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সশরীরে দেশে উপস্থিত না থাকায় সমস্যা মনে হয় আরও বেশি হয়েছে।

উপসংহারে বলার কথা এই যে ইলেকশনের বিকল্প নেই। কিছুটা বিলম্বে হলেও ভোট হতেই হবে। যারা অন্তর্বর্তী সরকারকেই নির্বাচিত সরকার বলে তত্ত্ব দিচ্ছেন, টেনেটুনে পাঁচ বছর; চাই কি আরও বেশি দিন ক্ষমতায় রাখতে চাইছেন তারা কার্যত গণতন্ত্রের সঙ্গে দুশমনি করছেন। নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র শক্ত মাটি পাবে না। তবে তার আগে ঐকমত্যের জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়া খুবই দরকার। মে মাসের মাঝামাঝি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের মতবিনিময়প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সহসভাপতি। মে মাসের মধ্যে সনদ স্বাক্ষরিত হয়ে গেলে নির্বাচন বিলম্বিত করার আর কোনো যুক্তি থাকবে না। নির্বাচিত সরকারের জন্য সনদের শর্তাবলি মেনে চলা, সে অনুযায়ী সংস্কার করা ম্যান্ডেটরি হয়ে যাবে। তখন বেশি সংস্কার বা কম সংস্কারের কোনো প্রশ্ন থাকবে না। যা কিছু হবে সনদের দিক নির্দেশনা অনুযায়ী হবে। বৃহত্তম দল বিএনপিরও এতে দ্বিমত করা উচিত নয়। ডিসেম্বরেই ইলেকশন হতে হবে এমন কঠিন অবস্থান দলটির জন্য খুব একটা সুফল বয়ে আনবে বলে মনে হয় না। বরং ইলেকশন কয়েক মাস পিছিয়ে গেলে অন্য সব দলের মতো বিএনপিরও সুযোগ হবে সাংগঠনিক মেরামতির কাজে মনোনিবেশ করার। দলের আদর্শবিরোধী দলঘাতী লোকদের চিহ্নিত করে তাদের নিষ্ক্রিয় করার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, যাতে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির ক্ষেত্র প্রসারিত হতে পারে। এতে বিএনপিই লাভবান হবে সবচেয়ে বেশি। তার চেয়েও বড় কথা এতে করে মজবুত হবে গণতন্ত্রের ভিত।

 

     লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা