শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে? ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুনে? নাকি মাঝখানে অন্য কোনো তারিখে? প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ছিল গত বুধবার। কিন্তু সরকারপ্রধানের সঙ্গে আলোচনায় বিএনপির নেতারা মোটেও সন্তুষ্ট নন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের অনলাইন ভার্সনে এ খবর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই প্রকাশিত হয়েছে। সেসব খবরের লিংক ফেসবুকেও শেয়ার করা হয়েছে। বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত নিউজের লিংকে দুই ঘণ্টার মধ্যে কমেন্ট করেছেন আড়াই হাজার ব্যবহারকারী। একই ব্যক্তি একাধিক কমেন্ট করে থাকতে পারেন। তাতেও সংখ্যাটি খুব বেশি এদিক-সেদিক হবে বলে মনে হয় না। নেটিজেনদের দিক থেকে যেসব মন্তব্য এসেছে তার বেশির ভাগই বিএনপির জন্য উৎসাহব্যঞ্জক নয়। মন্তব্যকারীদের অধিকাংশই তাড়াতাড়ি ইলেকশনের পক্ষপাতী নন। তাদের মধ্যে অনেকে বিএনপির ইলেকশনের দাবির প্রশ্নে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় বিএনপি অসন্তুষ্ট হলেও জনগণ সন্তুষ্ট।

মোটকথা নেটিজেনদের এক বিরাট অংশ দেশে এখনই সাধারণ নির্বাচন চাইছে না। অনেকেই বলছেন, এ সরকারকেই তারা পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চান। কেউ কেউ বলছেন, পুরোপুরি সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন নয়। প্রশ্ন উঠতে পারে কয়েক হাজার ফেসবুক ইউজার দেশের ১২ কোটি ভোটারের কত শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করেন? এ দেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমবেশি সাড়ে ৪ কোটি। এ সাড়ে চার কোটির অতি ক্ষুদ্র একটি অংশ রাজনৈতিক বিষয়ে মতামত দিয়ে থাকে। দৃশ্যমান সংখ্যার বিচারে বৃহত্তমের ক্ষুদ্রাংশ হলেও সাইলেন্ট মেজরিটির ওপর এ শ্রেণিটি প্রভাবক হিসেবে কাজ করে বলে মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে? ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুনেএ প্রসঙ্গে স্মরণযোগ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সম্প্রতি বলেছেন, দেশের জনগণ চান যে এ সরকার পাঁচ বছর থাকুক। আর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, কে বলেছে আমরা অনির্বাচিত। তাঁর ভাষায়, আমরা অনির্বাচিত এই কথা কে বলল! আমাদের তো এই ছাত্ররা, জনতা- যারা নাকি এ পরিবর্তনটা এনে দিয়েছে, তারাই রাষ্ট্র গঠন করেছে, তারাই সরকার গঠন করেছে, তাদের দ্বারা নির্বাচিত আমরা। একই কথা আরও একটু কঠিন ভাষায় বলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। তিনি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে গত মঙ্গলবার বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে অনির্বাচিত বলাটা হচ্ছে দিল্লির লাইন। তার মানে নাগরিক পার্টির এ নেতার মতে, এ সরকারই নির্বাচিত সরকার। তাহলে তো হয়েই গেল! এ সরকারই যদি নির্বাচিত সরকার হয়ে থাকে তাহলে তো নতুন করে ইলেকশনের কোনো দরকারই পড়ে না। ইলেকশন কমিশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও আপাতত কোনো প্রয়োজন নেই। আসলে এগুলো কোনো যুক্তির কথা নয়।

সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। গণতন্ত্রের দেশে ইলেকশন ছাড়া নিয়মতান্ত্রিক সরকার গঠনের বিকল্প কোনো পথ নেই। বর্তমান সরকার অবৈধ না হলেও নির্বাচিত যে নয়, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। যারা গণ অভ্যুত্থানকে নির্বাচনের বিকল্প বলতে চান কিংবা এ চিন্তাটাকে থিয়োরাইজ করার চেষ্টা করছেন তারা জনগণের সঙ্গে চালাকি করছেন বললে অত্যুক্তি হয় না। অথবা তারা ইউটোপীয় চিন্তায় নিমগ্ন। সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোতেও একধরনের ইলেকশনব্যবস্থা চালু রয়েছে। চীনে মাওবাদী সমাজতন্ত্র এখন আর নেই। তা না থাকলেও একদলীয় শাসন বহাল রয়েছে। সে দেশে কমিউনিস্ট পার্টির প্রাক অনুমোদন ছাড়া গ্রাম কমিটির ইলেকশনেও কেউ দাঁড়াতে পারে না। তবু ইলেকশন আছে। সোভিয়েত রাশিয়াতেও মোটামুটি একই ব্যবস্থা চালু ছিল। সেই ব্যবস্থা এখন আর নেই। পুতিনের রাশিয়ায় পুতিননিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্র চালু রয়েছে। ভøাদিমির পুতিন ইউনাইটেড রাশিয়ার (পার্টি) সভাপতি। অন্য আরও বেশ কয়েকটি দলও রয়েছে দেশটিতে। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে পুতিনের ইচ্ছাই সব। ওটা গণতন্ত্র নয়, গণতন্ত্রের কঙ্কাল।

বাংলাদেশ কোনো সমাজতান্ত্রিক দেশ নয়। একদলীয় শাসন এ দেশের মানুষ বহু আগেই প্রত্যাখ্যান করেছে। গণতন্ত্রের জন্য বিভিন্ন কালপর্বে বাংলাদেশের মানুষ অকাতরে জীবন দিয়েছে। তারা রাজপথে নেমে এসেছে বারবার। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনও তো গণতন্ত্রেরই আন্দোলন। আওয়ামী লীগ যদি নির্বাচনি ব্যবস্থাকে ভেঙে না দিত, যদি মানুষের ভোটের অধিকার কৌশলে কেড়ে না নিত, যদি বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ না করত, তাহলে দুনিয়া কাঁপানো আন্দোলন হতো না। এ সত্য জনগণ জানে। জেনেও জনসাধারণের এক বৃহৎ অংশ ইলেকশনের ব্যাপারে আজ নিরুৎসাহিতবোধ করছে। কিন্তু কেন? এ প্রশ্নটির উত্তর খুঁজে বের করা জরুরি।

পক্ষান্তরে জামায়াতে ইসলামী একটি সুশৃঙ্খল দল হলেও এখন পর্যন্ত নির্বাচনের মাঠে সব আসনে বিএনপির সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার জায়গায় এসে পৌঁছায়নি। জাতীয় নাগরিক পার্টিও এখন পর্যন্ত পুরোপুরি গুছিয়ে উঠতে পারেনি। আরও যেসব দল রয়েছে সেগুলোর কোনোটিই যথেষ্ট শক্তিশালী নয়। জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির ইলেকশনে আটঘাট বেঁধে নামার জন্য সময় প্রয়োজন। পক্ষান্তরে নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে বিএনপির তত ক্ষতি। মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর বাড়াবাড়ি অব্যাহত থাকলে দলটির জনপ্রিয়তার পারদ আরও নিম্নগামী হবে। দলের হাইকমান্ড চাঁদাবাজি ও দখলদারির মতো অপরাধে জড়িত নেতা-কর্মীদের বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও অভিযোগ রয়েছে, তৃণমূলের অনেকেই পরোয়া করছে না। খবরের কাগজে প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন অঘটনের রিপোর্ট ছাপা হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অভিযোগের আঙুল উঠছে বিএনপির মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর দিকে। দলীয় কোন্দলে রক্তারক্তির ঘটনাও ঘটছে। সাধারণ মানুষের অনেকে দলটির বেপরোয়া নেতা-কর্মী শ্রেণিটির মধ্যে পতিত সরকারের দলীয় ক্যাডারদের ছায়া দেখতে পাচ্ছে। ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। বাংলাদেশের মানুষের হয়েছে সেই দশা।

আগেই বলেছি এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছে অনেক। কিন্তু নিরুপদ্রব গণতন্ত্র পায়নি কখনোই। মানুষ আশাহত হয়েছে বারবার। জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিকাশের যে সুযোগ তৈরি হয়েছিল, দলগুলো তার সদ্ব্যবহার করতে পারেনি বা করেনি। বিএনপিও করেনি। ৫ আগস্টের পর বিএনপি ও তার বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ হাটে, মাঠে, বালুমহালে, স্কুল-কলেজে আধিপত্য বিস্তারে মরিয়া হয়ে ওঠে। বালুমহাল তাদের চাই, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি তাদেরই হতে হবে, ইজারাদারি ঠিকাদারি তাদেরই করতলগত হতে হবে, স্থানীয় প্রশাসনের ওপর খবরদারি করতেও তারা পিছপা হয়নি। যেন তাদের দল ক্ষমতায় বসেই গেছে। এ পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ বলছে, ক্ষমতায় না গিয়েই এ অবস্থা, গেলে না জানি কী পরিস্থিতি তৈরি হয়! অন্যান্য দলের নেতা-কর্মীরাও যে খুব সুশীল-সুবোধ  তা নয়। কিন্তু বাতাস উঁচু গাছটাতেই বেশি লাগে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সশরীরে দেশে উপস্থিত না থাকায় সমস্যা মনে হয় আরও বেশি হয়েছে।

উপসংহারে বলার কথা এই যে ইলেকশনের বিকল্প নেই। কিছুটা বিলম্বে হলেও ভোট হতেই হবে। যারা অন্তর্বর্তী সরকারকেই নির্বাচিত সরকার বলে তত্ত্ব দিচ্ছেন, টেনেটুনে পাঁচ বছর; চাই কি আরও বেশি দিন ক্ষমতায় রাখতে চাইছেন তারা কার্যত গণতন্ত্রের সঙ্গে দুশমনি করছেন। নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র শক্ত মাটি পাবে না। তবে তার আগে ঐকমত্যের জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়া খুবই দরকার। মে মাসের মাঝামাঝি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের মতবিনিময়প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সহসভাপতি। মে মাসের মধ্যে সনদ স্বাক্ষরিত হয়ে গেলে নির্বাচন বিলম্বিত করার আর কোনো যুক্তি থাকবে না। নির্বাচিত সরকারের জন্য সনদের শর্তাবলি মেনে চলা, সে অনুযায়ী সংস্কার করা ম্যান্ডেটরি হয়ে যাবে। তখন বেশি সংস্কার বা কম সংস্কারের কোনো প্রশ্ন থাকবে না। যা কিছু হবে সনদের দিক নির্দেশনা অনুযায়ী হবে। বৃহত্তম দল বিএনপিরও এতে দ্বিমত করা উচিত নয়। ডিসেম্বরেই ইলেকশন হতে হবে এমন কঠিন অবস্থান দলটির জন্য খুব একটা সুফল বয়ে আনবে বলে মনে হয় না। বরং ইলেকশন কয়েক মাস পিছিয়ে গেলে অন্য সব দলের মতো বিএনপিরও সুযোগ হবে সাংগঠনিক মেরামতির কাজে মনোনিবেশ করার। দলের আদর্শবিরোধী দলঘাতী লোকদের চিহ্নিত করে তাদের নিষ্ক্রিয় করার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, যাতে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির ক্ষেত্র প্রসারিত হতে পারে। এতে বিএনপিই লাভবান হবে সবচেয়ে বেশি। তার চেয়েও বড় কথা এতে করে মজবুত হবে গণতন্ত্রের ভিত।

 

     লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন