শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল

সৈয়দ নজরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল

পাপ ক্ষমাসমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আমরা তাঁরই প্রশংসা করছি ও তাঁর কাছেই সাহায্য ও ক্ষমা চাচ্ছি। আমরা আমাদের অন্তরের অনিষ্টতা ও মন্দ কর্ম থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইছি। মহান আল্লাহ বলেন, হে ইমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং সঠিক কথা বল। তাহলে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের কাজ সংশোধন করবেন এবং পাপ ক্ষমা করবেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রসুলের আনুগত্য করে, সে অবশ্যই মহাসাফল্য অর্জন করবে (সুরা আল-আহযাব : ৭০-৭১)।

নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা এই উম্মতের ওপর অগণিত অনুগ্রহ করেছেন, তাদের অপরিসীম নিয়ামত দান করেছেন। তিনি তাদের জন্য তাদের দীনকে পূর্ণ করেছেন, তাঁর নিয়ামত তাদের ওপর সম্পূর্ণ করেছেন এবং ইসলামকে তাদের জন্য দীন হিসেবে মনোনীত করেছেন। বস্তুত যে বান্দা আল্লাহর দীনের ওপর অবিচল থাকবে এবং রসুল (সা.)-এর সুন্নতকে আঁকড়ে ধরবে- মৃত্যুর সময় তাকে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সম্মানের সুসংবাদ দেওয়া হবে। আল্লাহর শপথ, এটি হলো সেই মহান মর্যাদা, যা দ্বারা আল্লাহ তাঁর ইমানদার বান্দাদের সম্মানিত করেন এবং এমন উচ্চস্তর যার দ্বারা তিনি অনুগ্রহ করেন তাঁর সেসব ওলিদের ওপর, যারা তাঁর কাছে হিদায়াত কামনা করেন। যেমন মহান আল্লাহ বলেছেন, যারা ইমান এনেছে, আল্লাহ তাদের সুদৃঢ় বাক্যের দ্বারা দুনিয়ার জীবনে ও আখিরাতে সুপ্রতিষ্ঠিত রাখবেন (সুরা ইবরাহিম-২৭)।

এ ছাড়া হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ বলেন, হে আমার বান্দারা! তোমরা সবাই পথভ্রষ্ট, তবে যাকে আমি  হেদায়াত দিই সে ছাড়া। সুতরাং তোমরা আমার কাছে হেদায়াত চাও, আমি তোমাদের হেদায়াত দেব। যেহেতু বিবেচ্য বিষয় হলো শেষ অবস্থা, তাই আল্লাহর মুত্তাকি ও সৎ বান্দারা হেদায়াতের পর পথভ্রষ্ট হওয়াকে সবচেয়ে বেশি ভয় করতেন। তাদের কৃত আমল অথবা নবায়নকৃত তওবা যাতে তাদের আর ধোঁকায় ফেলতে না পারে। তাই আমরা আমাদের কোনো গুনাহকে যেন তুচ্ছ মনে না করি, আবার কোনো বড় অপরাধ করলেও আল্লাহর রহমত প্রাপ্তি থেকে যেন নিরাশ না হই।

সাহল ইবনে সাদ আস-সায়েদি (রা.) বলেন : নবী (সা.) মুশরিকদের সঙ্গে যুদ্ধরত এক ব্যক্তির দিকে তাকালেন, যিনি মুসলিমদের পক্ষে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছিলেন। তিনি বললেন : কেউ যদি জাহান্নামি লোক দেখতে চায়, সে যেন এই লোকটিকে দেখে। এ কথা শুনে এক ব্যক্তি তার পেছনে যেতে লাগল। সে যুদ্ধ করতে করতে অবশেষে আহত হয়ে গেল। সে দ্রুত মৃত্যু কামনা করল, সে তারই তরবারির অগ্রভাগ বুকে লাগিয়ে উপুড় হয়ে সজোরে এমনভাবে চাপ দিল, তালোয়ারটি তার বক্ষস্থল ভেদ করে পার্শ্বদেশ অতিক্রম করে গেল। এরপর নবী (সা.) বললেন : কোনো বান্দা এমন কাজ করে যায়, যা দেখে লোকেরা একে জান্নাতি লোকের কাজ মনে করে। কিন্তু বাস্তবে সে জাহান্নামিদের অন্তর্ভুক্ত। আর কোনো বান্দা এমন কাজ করে যায়, যা মানুষের চোখে জাহান্নামিদের কাজ বলে মনে হয়, অথচ সে জান্নাতি লোকদের অন্তর্ভুক্ত। নিশ্চয়ই মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল। আহ! এই হাদিসটি কত মহান এবং যে এটি নিয়ে চিন্তা করেও এর মর্মার্থ গ্রহণ করে তার জন্য এর বরকত কত বিশাল!

রসুল (সা.) আমাদের জানাচ্ছেন, শুধু নেক আমল করাই মূল বিষয় নয়, বরং বান্দা তার রবের সঙ্গে মিলিত হওয়া পর্যন্ত সৎ আমলের ওপর অবিচল থাকাই ধর্তব্য বিষয়। কেননা, আয়ুর মূল্যায়ন হয় তার শেষ অংশ দ্বারা, আর আমলের মূল্যায়ন হয় তার সমাপ্তি দ্বারা। যেমনটি জাবির (রা.)-এর হাদিসে বর্ণনা করা হয়েছে। রসুল (সা.) বলেছেন : প্রত্যেক বান্দা কিয়ামতের দিন ওই অবস্থায় উত্থিত হবে, যে অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করেছে।

বিশ্বজগতের জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত রসুল (সা.) তাঁর উম্মতকে যা-ই শিক্ষা দিয়েছেন এগুলোর মধ্যে বান্দার জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বাধিক কল্যাণকর হলো অধিক পরিমাণে আল্লাহর জিকির করা। কারণ আল্লাহর স্মরণেই মন প্রশান্ত হয় (সুরা : রাদ-২৮) আল্লাহর শরিয়ত, তাঁর এখতিয়ার ও ফয়সালা এর ওপর স্থির হয়, আর তা থেকে সংশয়, সন্দেহ ও কুমন্ত্রণা দূরীভূত হয়। দিতীয়ত আল্লাহর কিতাবের প্রতি মনোযোগ দেওয়া তা তিলাওয়াত ও গভীরভাবে অনুসরণ করা। তৃতীয়ত গোপন ইবাদত করা, যা কেবল আল্লাহই জানেন এটি ইখলাসের নিদর্শন ও সত্যিকার ইমানের প্রমাণ। চতুর্থত মৃত্যুকে স্মরণ করে কবর জীবনের দিকে দৃষ্টি দেওয়া। কেননা এটা আশা- আকাঙ্খা সংক্ষিপ্ত করে এবং সৎ কর্মে উৎসাহিত করে। অগণিত সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক নবী মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর পরিবার ও সাহাবিদের ওপর। আল্লাহ সুবহানুতায়ালা আমাদের সবাইকে এখলাসের সঙ্গে তার নবীর সুন্নত অনুসরণে আমল করার তওফিক দান করুন; আমিন।

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

এই মাত্র | রাজনীতি

শ্রীবরদীতে বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ
শ্রীবরদীতে বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান আরও কঠোর জবাব দিতে প্রস্তুত, আয়াতুল্লাহ খামেনির হুঁশিয়ারি
ইরান আরও কঠোর জবাব দিতে প্রস্তুত, আয়াতুল্লাহ খামেনির হুঁশিয়ারি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের সমর্থনের প্রশংসা করল ইরান
চীনের সমর্থনের প্রশংসা করল ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ফ্যাসিবাদবিরোধী জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়ার সেনা সদর দফতরে বিস্ফোরণ
ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়ার সেনা সদর দফতরে বিস্ফোরণ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনা গ্রহণযোগ্য নয়: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনা গ্রহণযোগ্য নয়: অন্তর্বর্তী সরকার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পলাতক ৮ আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
পলাতক ৮ আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুঃখ লাগে, মুক্তিযুদ্ধকে ভুলিয়ে দেওয়ার একটা চেষ্টা লক্ষ্যণীয় : হাফিজ উদ্দিন
দুঃখ লাগে, মুক্তিযুদ্ধকে ভুলিয়ে দেওয়ার একটা চেষ্টা লক্ষ্যণীয় : হাফিজ উদ্দিন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ার ডিজিটাল সিমুলেটর’-এর উদ্বোধন করলেন বিমান বাহিনী প্রধান
‘এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ার ডিজিটাল সিমুলেটর’-এর উদ্বোধন করলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ছে তিস্তার পানি, চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
বাড়ছে তিস্তার পানি, চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজেপি প্রশাসনকে মমতার হুঁশিয়ারি
বিজেপি প্রশাসনকে মমতার হুঁশিয়ারি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর জেলা কারাগারে 
সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
দিনাজপুর জেলা কারাগারে  সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনে বিচার চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সীমান্ত হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনে বিচার চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যার ক্ষতে কাতরাচ্ছে ফেনী, ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য খাত
বন্যার ক্ষতে কাতরাচ্ছে ফেনী, ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য খাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
গোপালগঞ্জে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে জুলাই শহীদ দিবসে আলোচনা সভা
চাঁদপুরে জুলাই শহীদ দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরস্পরের প্রতি সম্মান রেখে নতুন বাংলাদেশে রাজনীতি করা উচিত’
‘পরস্পরের প্রতি সম্মান রেখে নতুন বাংলাদেশে রাজনীতি করা উচিত’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ জাল জব্দ
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা একসময় গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করেছে, তারাই নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছে’
‘যারা একসময় গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করেছে, তারাই নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন হেন্ডারসন
অবশেষে প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন হেন্ডারসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
জয়পুরহাটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা