শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল

সৈয়দ নজরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল

পাপ ক্ষমাসমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আমরা তাঁরই প্রশংসা করছি ও তাঁর কাছেই সাহায্য ও ক্ষমা চাচ্ছি। আমরা আমাদের অন্তরের অনিষ্টতা ও মন্দ কর্ম থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইছি। মহান আল্লাহ বলেন, হে ইমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং সঠিক কথা বল। তাহলে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের কাজ সংশোধন করবেন এবং পাপ ক্ষমা করবেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রসুলের আনুগত্য করে, সে অবশ্যই মহাসাফল্য অর্জন করবে (সুরা আল-আহযাব : ৭০-৭১)।

নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা এই উম্মতের ওপর অগণিত অনুগ্রহ করেছেন, তাদের অপরিসীম নিয়ামত দান করেছেন। তিনি তাদের জন্য তাদের দীনকে পূর্ণ করেছেন, তাঁর নিয়ামত তাদের ওপর সম্পূর্ণ করেছেন এবং ইসলামকে তাদের জন্য দীন হিসেবে মনোনীত করেছেন। বস্তুত যে বান্দা আল্লাহর দীনের ওপর অবিচল থাকবে এবং রসুল (সা.)-এর সুন্নতকে আঁকড়ে ধরবে- মৃত্যুর সময় তাকে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সম্মানের সুসংবাদ দেওয়া হবে। আল্লাহর শপথ, এটি হলো সেই মহান মর্যাদা, যা দ্বারা আল্লাহ তাঁর ইমানদার বান্দাদের সম্মানিত করেন এবং এমন উচ্চস্তর যার দ্বারা তিনি অনুগ্রহ করেন তাঁর সেসব ওলিদের ওপর, যারা তাঁর কাছে হিদায়াত কামনা করেন। যেমন মহান আল্লাহ বলেছেন, যারা ইমান এনেছে, আল্লাহ তাদের সুদৃঢ় বাক্যের দ্বারা দুনিয়ার জীবনে ও আখিরাতে সুপ্রতিষ্ঠিত রাখবেন (সুরা ইবরাহিম-২৭)।

এ ছাড়া হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ বলেন, হে আমার বান্দারা! তোমরা সবাই পথভ্রষ্ট, তবে যাকে আমি  হেদায়াত দিই সে ছাড়া। সুতরাং তোমরা আমার কাছে হেদায়াত চাও, আমি তোমাদের হেদায়াত দেব। যেহেতু বিবেচ্য বিষয় হলো শেষ অবস্থা, তাই আল্লাহর মুত্তাকি ও সৎ বান্দারা হেদায়াতের পর পথভ্রষ্ট হওয়াকে সবচেয়ে বেশি ভয় করতেন। তাদের কৃত আমল অথবা নবায়নকৃত তওবা যাতে তাদের আর ধোঁকায় ফেলতে না পারে। তাই আমরা আমাদের কোনো গুনাহকে যেন তুচ্ছ মনে না করি, আবার কোনো বড় অপরাধ করলেও আল্লাহর রহমত প্রাপ্তি থেকে যেন নিরাশ না হই।

সাহল ইবনে সাদ আস-সায়েদি (রা.) বলেন : নবী (সা.) মুশরিকদের সঙ্গে যুদ্ধরত এক ব্যক্তির দিকে তাকালেন, যিনি মুসলিমদের পক্ষে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছিলেন। তিনি বললেন : কেউ যদি জাহান্নামি লোক দেখতে চায়, সে যেন এই লোকটিকে দেখে। এ কথা শুনে এক ব্যক্তি তার পেছনে যেতে লাগল। সে যুদ্ধ করতে করতে অবশেষে আহত হয়ে গেল। সে দ্রুত মৃত্যু কামনা করল, সে তারই তরবারির অগ্রভাগ বুকে লাগিয়ে উপুড় হয়ে সজোরে এমনভাবে চাপ দিল, তালোয়ারটি তার বক্ষস্থল ভেদ করে পার্শ্বদেশ অতিক্রম করে গেল। এরপর নবী (সা.) বললেন : কোনো বান্দা এমন কাজ করে যায়, যা দেখে লোকেরা একে জান্নাতি লোকের কাজ মনে করে। কিন্তু বাস্তবে সে জাহান্নামিদের অন্তর্ভুক্ত। আর কোনো বান্দা এমন কাজ করে যায়, যা মানুষের চোখে জাহান্নামিদের কাজ বলে মনে হয়, অথচ সে জান্নাতি লোকদের অন্তর্ভুক্ত। নিশ্চয়ই মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল। আহ! এই হাদিসটি কত মহান এবং যে এটি নিয়ে চিন্তা করেও এর মর্মার্থ গ্রহণ করে তার জন্য এর বরকত কত বিশাল!

রসুল (সা.) আমাদের জানাচ্ছেন, শুধু নেক আমল করাই মূল বিষয় নয়, বরং বান্দা তার রবের সঙ্গে মিলিত হওয়া পর্যন্ত সৎ আমলের ওপর অবিচল থাকাই ধর্তব্য বিষয়। কেননা, আয়ুর মূল্যায়ন হয় তার শেষ অংশ দ্বারা, আর আমলের মূল্যায়ন হয় তার সমাপ্তি দ্বারা। যেমনটি জাবির (রা.)-এর হাদিসে বর্ণনা করা হয়েছে। রসুল (সা.) বলেছেন : প্রত্যেক বান্দা কিয়ামতের দিন ওই অবস্থায় উত্থিত হবে, যে অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করেছে।

বিশ্বজগতের জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত রসুল (সা.) তাঁর উম্মতকে যা-ই শিক্ষা দিয়েছেন এগুলোর মধ্যে বান্দার জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বাধিক কল্যাণকর হলো অধিক পরিমাণে আল্লাহর জিকির করা। কারণ আল্লাহর স্মরণেই মন প্রশান্ত হয় (সুরা : রাদ-২৮) আল্লাহর শরিয়ত, তাঁর এখতিয়ার ও ফয়সালা এর ওপর স্থির হয়, আর তা থেকে সংশয়, সন্দেহ ও কুমন্ত্রণা দূরীভূত হয়। দিতীয়ত আল্লাহর কিতাবের প্রতি মনোযোগ দেওয়া তা তিলাওয়াত ও গভীরভাবে অনুসরণ করা। তৃতীয়ত গোপন ইবাদত করা, যা কেবল আল্লাহই জানেন এটি ইখলাসের নিদর্শন ও সত্যিকার ইমানের প্রমাণ। চতুর্থত মৃত্যুকে স্মরণ করে কবর জীবনের দিকে দৃষ্টি দেওয়া। কেননা এটা আশা- আকাঙ্খা সংক্ষিপ্ত করে এবং সৎ কর্মে উৎসাহিত করে। অগণিত সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক নবী মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর পরিবার ও সাহাবিদের ওপর। আল্লাহ সুবহানুতায়ালা আমাদের সবাইকে এখলাসের সঙ্গে তার নবীর সুন্নত অনুসরণে আমল করার তওফিক দান করুন; আমিন।

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে খরা
বিনিয়োগে খরা
নির্বাচন ইস্যু
নির্বাচন ইস্যু
আমেরিকার শুল্কারোপ ও চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে
আমেরিকার শুল্কারোপ ও চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে
রাজনীতির সাতকাহন
রাজনীতির সাতকাহন
কানে মরিচ টিলায় ভিলেন
কানে মরিচ টিলায় ভিলেন
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ইসলামের তাগিদ
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ইসলামের তাগিদ
রপ্তানি আয়
রপ্তানি আয়
জ্বালানিসংকট
জ্বালানিসংকট
শ্রমিকস্বার্থ সুরক্ষায় বিনিয়োগ
শ্রমিকস্বার্থ সুরক্ষায় বিনিয়োগ
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
পরস্পরের প্রতি সদয় হওয়া
পরস্পরের প্রতি সদয় হওয়া
সর্বশেষ খবর
কেন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন?
কেন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন?

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে এমন হারের কারণ জানালেন কিউই অলরাউন্ডার
বাংলাদেশের কাছে এমন হারের কারণ জানালেন কিউই অলরাউন্ডার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বিড়ালের মতো রূপ পাওয়ার চেষ্টা তরুণীর!
অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বিড়ালের মতো রূপ পাওয়ার চেষ্টা তরুণীর!

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আগামীর প্রজন্ম রক্ষায় এখনই কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টানতে হবে'
'আগামীর প্রজন্ম রক্ষায় এখনই কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টানতে হবে'

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফরিদপুরে ১৭ মামলার আসামি বিন্দু মাসি গ্রেফতার
ফরিদপুরে ১৭ মামলার আসামি বিন্দু মাসি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার
বিমানবন্দর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে আশা শিক্ষা কর্মসূচির অধীনে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে আশা শিক্ষা কর্মসূচির অধীনে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশ ও জাতির জন্য আনন্দের দিন আজ : মির্জা ফখরুল
দেশ ও জাতির জন্য আনন্দের দিন আজ : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে পতাকা হাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে পতাকা হাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার বাতাসে কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকি?
ঢাকার বাতাসে কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে যানজট এড়াতে যে নির্দেশনা দিল ডিএমপি
রাজধানীতে যানজট এড়াতে যে নির্দেশনা দিল ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া আজ যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া আজ যেমন থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: গাড়ি পার্কিংয়ে ডিএমপির নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: গাড়ি পার্কিংয়ে ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা
আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি
দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!
কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি
৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে