শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত

মাওলানা আবদুর রশিদ
প্রিন্ট ভার্সন
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত

হজ আর্থিকভাবে সচ্ছল মুমিনদের জন্য একটি অবশ্যপালনীয় ইবাদত। জীবনে একবারের জন্য হলেও বাইতুল্লাহ অর্থাৎ পবিত্র কাবাঘর জিয়ারতের স্বপ্ন প্রতিটি মুমিন পোষণ করেন। যে বাইতুল্লাহকে কিবলা বানিয়ে প্রতিদিন সালাত বা নামাজ আদায় করেন মুসলমানরা, তা নিজ চোখে দেখা যাদের পক্ষে সম্ভব হয় তারা নিঃসন্দেহে সৌভাগ্যবান।

হজ অর্থ সংকল্প করা। সংকল্পবদ্ধ মুমিনরাই কেবল আল্লাহর মেহমান হিসেবে হজ পালনের সুযোগ পান। ইসলামি পরিভাষায়, মিকাত থেকে জিয়ারতের উদ্দেশে ইহরাম বেঁধে নির্দিষ্ট দিনে বাইতুল্লাহ, মিনা, আরাফাহ, মুজদালিফা ও সাফা মারওয়া পরিভ্রমণ করাই হজ। রসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে হজ করবে, কোনো অশ্লীলতা বা গুনাহের কাজে লিপ্ত হবে না, সে সদ্য জন্ম নেওয়া শিশুর মতো নিষ্পাপ হয়ে প্রত্যাবর্তন করবে (সহি বুখারি : ১৫২১)। রসুল (সা.)।’ আরও বলেন, ‘হজের বিনিময় জান্নাত ছাড়া কিছুই নয় (সহি বুখারি : ১৭৭৩)।’

হজের সময় হজরত ইব্রাহিম (আ.), হজরত ইসমাইল (আ.) এবং হজরত হাজেরা (আ.)-এর আল্লাহপ্রেমের স্মৃতিবিজড়িত মিনা, মুজদালিফা, আরাফা, সাফা-মারওয়াকে দেখার সৌভাগ্য অর্জন করেন হাজিরা। অনুভব করেন মুসলিম জাতির আদি পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর আল্লাহপ্রেমের কথা। মহান আল্লাহর মেহমান হিসেবে অতীতের ভুলত্রুটি ক্ষমা করিয়ে নেওয়ার বাসনা প্রত্যেক মুমিনের অন্তরে সদাজাগ্রত থাকে। হজের মাধ্যমে গুনাহ মুক্তজীবন গড়ার প্রত্যয় নিয়ে ফিরে আসেন অতিথি হাজি নিজের আস্তানায়।

হজের উদ্দেশ্যে যাত্রার আগে শিরক ও কুফরির অপবিত্রতা থেকে নিজেকে শারীরিক ও মানসিকভাবে মুক্ত করতে হবে। হজের সফরে যাবতীয় হারামের স্পর্শ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখাও জরুরি। এ বিষয়ে অবলম্বন করতে হবে সর্বোচ্চ সতর্কতা। হারাম খাদ্য-পানীয় থেকে দূরে থাকতে হবে সচেতনভাবে। কোনো হারাম উপার্জন যেন তাতে না মেশে, সে বিষয়ে সর্বাত্মক সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কারও কাছে কোনো অন্যায় করলে, তার কাছ থেকে নিজেকে দায়মুক্ত করে নেওয়া জরুরি। সামর্থ্যবান মুসলিমদের ওপর জীবনে একবার হজ পালন করা ফরজ। একের অধিক যে হজ তা নফল ইবাদত হিসেবে বিবেচিত হয়। কোনো ব্যক্তি যে বছর হজের সামর্থ্য লাভ করেন, সে বছরেই তার ওপর হজ আবশ্যক। তবে ছুটে না যাওয়ার শর্তে তা বিলম্বে আদায় করা জায়েজ (আবু দাউদ : ১৭৩২)। পবিত্র বাইতুল্লাহসহ হজের আনুষ্ঠানিকতার সঙ্গে সম্পর্কিত স্থানসমূহে যাতায়াত, সেগুলোতে অবস্থানকালীন ব্যয় এবং হজ সম্পন্ন করে ফিরে আসা পর্যন্ত নিজ পরিবার-পরিজনের ব্যয়ভার বহনে সক্ষম প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ-সক্ষম স্বাধীন মুসলিমের ওপর হজ ফরজ।

হজ তিন প্রকার- ইফরাদ হজ : মিকাত হতে শুধু হজের জন্য ইহরাম বাঁধা। কিরান হজ : মিকাত হতে একই সঙ্গে ওমরা ও হজের জন্য ইহরাম বাঁধা। তামাত্তু হজ : মিকাত থেকে শুধু ওমরার জন্য ইহরাম বাঁধা। ওমরা পালন শেষে হালাল হয়ে মক্কায় অবস্থান করা এবং জিলহজের ৮ তারিখে হারামের সীমানা থেকে হজের জন্য ইহরাম বেঁধে হজ সম্পন্ন ইহরাম হজের ফরজ তিনটি- ইহরাম বাঁধা, আরাফার ময়দানে অবস্থান ও তাওয়াফ। হজের ওয়াজিব ছয়টি- মুজদালিফায় অবস্থান, জামারাতে শয়তানের উদ্দেশ্যে কঙ্কর নিক্ষেপ, দমে শোকর বা কোরবানি করা (কিরান এবং তামাত্তু হাজিদের জন্য), মাথা মুন্ডানো অথবা চুল ছোট করা, সাফা-মারওয়ায় সাঈ করা, বিদায়ি তাওয়াফ (মিকাতের বাইরে থেকে আগতদের জন্য)। হজের সুন্নতের মধ্যে রয়েছে ইহরামের আগে গোসল করা, পুরুষদের ইহরামের চাদর সাদা হওয়া, অধিক পরিমাণে তালবিয়া পাঠ করা, ইফরাদ হাজিগণ তাওয়াফে কুদুম করা, ৮ জিলহজ জোহর থেকে ৯ জিলহজ ফজর পর্যন্ত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মিনায় আদায় করা, ৮, ১০ ও ১১ জিলহজ দিবাগত রাতে মিনায় অবস্থান করা, ৯ জিলহজ সূর্যোদয়ের পর মিনা থেকে আরাফার উদ্দেশ্যে রওনা হওয়া, উকূফে আরাফার উদ্দেশ্যে গোসল করা, ৯ জিলহজ দিবাগত রাতে সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত মুজদালিফায় অবস্থান করা, ১১ ও ১২ জিলহজ ছোট ও মধ্য জামরায় কঙ্কর নিক্ষেপের পর দোয়া করা, তাওয়াফের শুরুতে হাজরে আসওয়াদ স্পর্শ ও চুম্বন করা, সম্ভব না হলে ইশারা করা, যে তাওয়াফের পর সাঈ আছে সে তাওয়াফের প্রথম তিন চক্করে পুরুষরা রমল ও পূর্ণ সাত চক্করে ইজতেবা করা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিকভাবে হক পালনের তওফিক দান করুন।

 

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী
আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'
'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ
রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি
দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার
জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন
যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি
সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা
ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত
ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে
হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা