শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫

শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে

‘নিকৃষ্ট লোকরা উৎকৃষ্ট পদে বসে বসে অনাচার করছে। এদের ঝেঁটিয়ে দূর করা ছাড়া দেশ এগোতে পারবে না।’- এরকম অভিমত দৃঢ়তার সঙ্গে প্রকাশ করতেন মানিক মামা, মানে মায়ের মামাতো ভাই ড. সা’দত হুসাইন। অখণ্ড পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সিভিল সার্ভিসের সর্বশেষ সদস্য পদ অর্জনকারীদের একজন আমার এই মামা তাঁর আত্মীয়দের অপ্রিয় ছিলেন অনড় ন্যায়নিষ্ঠার কারণে। আমলাতন্ত্রে যাকে বলা যায়, ‘রাজাদের রাজা’ সেই পদটি কেবিনেট সচিব। মানিক মামা ওই পদধারী হওয়ার পর বাঁকাপথে সুবিধা হাসিলের মতলবে নানাজন নানা কৌশল অবলম্বন করতেন। একটা কৌশল ছিল ‘সাহেবের আত্মীয়কে হাত করে সাহেবের মন গলানো।’ কোনো কৌশলেই ফলোদয় হতো না। ব্যর্থকাম আত্মীয় তখন ক্ষোভ উগরে দেন- ‘বাপ রে বাপ। কী দেমাগ! হ্যাতে লাগে য্যান্ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট অই গেছে। ঠিক আছে, আঁর আবদার না রাইখলে না রাইখবি। সেই জন্য “এরকুম ফাউল কাম নিয়া কখ্খনো আর আইসবা না” কইয়া বেইজ্জতি করবি?’

বিস্ময়মাখানো প্রশ্নটি উচ্চারিত হতো ড. সা’দত হুসাইনের আড়ালেই। সামনাসামনি উচ্চারণ ছিল বিপজ্জনক। নিজ কৈশোর-যৌবনের বিভিন্ন সময় তাঁর কাছাকাছি থেকেছি। দেখেছি, পাঠ্য বিষয় অগ্রাহ্য করে টানা ছ’সাত দিন শুধু উপন্যাস পড়ছেন। পড়ছেন কঠিন কঠিন নন-ফিকশন। কিংবা ধুমসে খেলছেন ব্যাডমিন্টন আর ভলিবল। ঢাকা কলেজ হোস্টেল থেকে চুপিচুপি বেরিয়ে পড়ছেন, যাচ্ছেন ‘বলাকা’য়- সবান্ধব দেখছেন ছায়াছবি ‘দ্য গান্স অব নাভারণ’। মানুষের দুঃখকষ্ট সংকটমোচনে যথাসাধ্য চেষ্টা করতেন। প্রায়-তুমুল আড্ডা দিতেন এবং পরীক্ষায় প্রায়-হিরন্ময় রেজাল্ট করতেন। প্রিয় শিল্পীর গাওয়া গান লজ্জার পরোয়া না করে সোচ্চার গাইতেন। বিশেষভাবে গাইতেন ‘যাবার বেলায় পথিক যখন পিছন ফিরে চায়/ফেলে আসা দিনকে ভেবে মন যে ভেঙে যায়।’

সদস্য পদ অর্জনকারীঝেঁটিয়ে দূর করা যে খুবই দরকার, তাতে সন্দেহ নেই। ঝাঁটা হাতে এগিয়ে আসতে কারও আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। এটা করা উচিত, ওটা করা অন্যায়, সেটা করা পুণ্য তো সহজে বলা যায়। কাজের কাজ কোথায়?- বলেছি আমি। মানিক মামা বলেন, এই যে নিবন্ধের ভাষায় প্রশ্ন তুললি, এটাই সমস্যা। ঝাঁটা হাতে নিজে তেড়ে যাওয়ার চিন্তা যিনি করেন তার মাথায় আবার একটা দুশ্চিন্তাও দোল খায়- নিকৃষ্ট অথচ শক্তিমান ব্যক্তিদের পান্ডারা আমায় চিড়ে চ্যাপ্টা করার জন্য ঝাঁটা হাতে ছুটে আসবে না তো! সেজন্য দেখবি সমাজমঙ্গল যার দ্বারা হওয়া সম্ভব বলে আমরা ভাবি, কালক্রমে সে নিজেকে অপদার্থের শিরোমণি প্রমাণ করে। কিন্তু সমাজজীবন তো গভীর পাষাণের ভিতর ছুটন্ত সুপ্ত স্রোতের মতো। বয়ে যাচ্ছে বয়ে যাচ্ছে তো যাচ্ছে। এরই মধ্যে মহাকাল শুরু করে দেয় তার কাজ। যার কথা স্বপ্নেও কেউ ভাবেনি, দেখা গেল সে-ই সাফ করতে শুরু করেছে জঞ্জাল। সাধারণ মানুষ যোগ দিয়েছে তার সেই অভিযানে। স্বপ্ন বাস্তবায়নের অভিযান এভাবেই এগিয়ে চলে।

দেশহিতৈষণা ছিল তাঁর অন্তরাত্মার অংশ। বলতেন, ‘দেশের জন্য ভালো কিছু করার আকাঙ্খাই যথেষ্ট নয়। ভালো কিছু করবার জন্য চাই জ্ঞান। লেখাপড়া ছাড়া সেই জ্ঞান হয় না। কুসংস্কার মুক্তি ব্যতিরেকে সমাজ অগ্রসরতা অসম্ভব। কুসংস্কারের জনক হচ্ছে ভয়। ভয়কে জয় করে জ্ঞান।’ টেলিভিশনের টক শোতে এ ধরনের কথা প্রায়ই বলতেন ড. সা’দত। বৈঠকী আড্ডায়ও বলতেন। যে কোনো বিষয়ে প্রাণবন্ত ছিল তাঁর আলোচনা। তাই তাঁকে স্মরণ করার পর্যায়ে অনেক সময় ভুলেই যাই যে ২০২০ সালের ২২ এপ্রিল ড. সা’দত হুসাইনের জীবনাবসান হয়েছে।

নিষ্কলুষ রচনা : সরকারি চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার পর মানিক মামা বেসরকারি একটি ব্যাংকের ‘উপদেষ্টা’ হয়েছিলেন। তিনি চাইতেন লেখাপড়া জানা স্মার্ট তরুণরা এসে ব্যাংকিং সেক্টরকে শাব্দিক অর্থেই উন্নত ও গতিশীল করুক। প্রতিভা সন্ধানে নেমে ‘কথাবার্তায় খুব স্মার্ট/কলম ধরলে ধুস্ কাৎ’ অবস্থা দেখে কাতর হয়েছেন ড. সা’দত হুসাইন। টেলিভিশনের টক শোতে তিনি বলেন : চাকরি পাই না/চাকরি কেউ দেয় না, এই হা-হুতাশ তো সমাধান নয়। চাকরির যোগ্যতা ধারণ গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য বলছি, যে তরুণ শুদ্ধভাবে এক পাতা ইংরেজি আর এক পাতা বাংলা লিখতে পারবে, গ্যারান্টি দিচ্ছি তার চাকরির ব্যবস্থা আমিই করে দেব।

মতিঝিলে যে প্রতিষ্ঠানে সাত বছর কর্মরত ছিলাম, সেখানে একবার লোকবল সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়েছিলাম। লিখিত পরীক্ষায় সুদর্শন এক যুবকের দীনদশায় মর্মাহত হই। মৌখিক পরীক্ষার সময় তাকে সেটা জানাই। যুবক জানায়, সে ইংলিশ মিডিয়ামে লেখাপড়া করেছে। তা-ই বাংলায় তার দুর্বলতা খুবই স্বাভাবিক। মৌখিক পরীক্ষক ছিলাম তিনজন। এক পরীক্ষক সরাসরি যুবকটির পক্ষ নিয়ে প্রস্তাব করে- হাতিরঝিল ‘বিষয়ক যে রচনাটি বাংলায় লিখতে বলা হয়েছিল, সে বিষয়টি একে ইংরেজিতে লিখতে দেওয়া হোক। তার প্রস্তাব অনুমোদিত হলো। তাকে বলা হয়, ইংরেজি রচনার জন্য সময় বরাদ্দ পাঁচ মিনিট। লেখালেখির জন্য তাকে আলাদা কামরায় পাঠিয়ে অন্য প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা অব্যাহত রাখা হয়। দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে এটা চলে। শেষ হলে আমরা ইংরেজি মাধ্যমের সেই প্রার্থীকে ডাকতে উদ্যত হলাম। অফিস সহকারী মান্নান জানায়, ‘ওই স্যার ইংরেজি লেখা উত্তরপত্রটিতে বেশ কয়েকবার লিখেছেন আর লেখা কেটেছেন। আবার লিখেছেন। আবার কেটেছেন। প্রায় আধা ঘণ্টা কাটাকুটি করার পর “ধ্যাত্তেরি” বলে খাতা আমার হাতে দিয়ে চলে গেছেন।’

‘চলে যাওয়ার সময় আমাদের জানালে না কেন?’ প্রশ্নের জবাবে মান্নান নিরুত্তর। পরে অন্য অফিস সহকারীদের বুলেটিনে জানা যায়, সুদর্শন যুবকটি তার প্রস্থান ঘটনা চেপে যাওয়ার জন্য ‘ধরেন, চা-পানি খাইয়েন’ বাবদ পঞ্চাশ টাকার একখানা নোট দিয়েছিল। ঠাকুরগাঁওয়ের সন্তান মান্নান সরলসিধা মানুষ। সুন্দর চেহারার ভদ্রলোক তাকে সম্মান করে টাকা দিচ্ছে, উনারে মানা করতে লজ্জা হচ্ছিল। সহকর্মীরা তাকে ঘুষখোর বলবে জানলে সে ওই নোট ছুঁয়েও দেখত না।

খতরনাক : সহকর্মীদের আচরণ পীড়াদায়ক ছিল মান্নানের জন্য। ‘সম্মান’ করেছিলেন যে চাকরিপ্রার্থী তার ব্যবহারও রহস্যময়। শিক্ষিত ভর্দলোকদের ব্যাপারস্যাপার কবে যে সাফ সাফ বোঝা যাবে আল্লাহ মালুম। ইংরেজি মাধ্যমের প্রার্থীর রচনা পাঠ করতে করতে পরীক্ষকদের হাসাহাসি আর মন্তব্যদৃষ্টে (এসএসসি পাস) মান্নান উপলব্ধি করে, ইংরেজিতে ওই সাহেবের দখল আর ক্লাস ফাইভে পড়া স্টুডেন্টের ইংরেজি বিদ্যার মধ্যে ফারাক খুব সামান্য। এই লজ্জায় সাহেব চুপিসারে চলে যাওয়ার বুদ্ধি করেছেন, ভালোই করেছেন। তো খাতাটা আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে চম্পট হলেন কার বুদ্ধিতে। খাতা নিয়ে যেতে পারতেন নিজের সঙ্গে। তাইলে তো উনার ভাষার দুর্বলতা পাবলিকে টের পেত না। উনার তো জানার কথা, পাবলিকের মতো খতরনাক জিনিস খুব কমই হয়।

বিদ্যায় ফুটোক্লিষ্ট ডিঙি কিসিমের লোকদের অনেকেরই স্বভাব নিজেকে জাহাজ বলে জাহির করা। সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের এক লেখায় রজত রায় চৌধুরী নামক ধনপতির দেখা পাই; যিনি কথায় কথায় ‘ইয়েস, নো, ভেরি গুড, অবকোর্স, থ্যাংক ইউ, ম্যান ইজ মর্টাল, গড ইজ গুড’ উচ্চারণ করেন। আগে এরকম ছিলেন না। ব্যারিস্টারি পড়বার জন্য বিলেত গিয়ে পাঁচ বছর পরে অ-ব্যারিস্টার হিসেবে কলকাতায় প্রত্যাবর্তন তাকে দিয়ে ইয়েস-নো-ভেরি গুড করিয়ে নিচ্ছে। ৩৫ বছর বয়সি রজত এখনো অকৃতদার। তার বিয়ের আয়োজন চলছে। পাত্রী খোঁজা হচ্ছে। সন ১৯৬২। দুই ডজন মেয়ে দেখার পর রেখা নামে এক কন্যা পছন্দ হয়। রেখা তার কাকার সঙ্গে মাদ্রাজে বাস করে। দুপক্ষের মধ্যে মতবিনিময় হয় কলকাতায়। ‘ভেবে দেখি’ বলে কনের কাকা সেই যে মাদ্রাজ গেল, আর সাড়া নেই। সঞ্জীবের পিতামহের পরামর্শে রজত চিঠি লেখে রেখার কাকাকে। কিন্তু তিন সপ্তাহেও জবাব আসে না। এবার চিঠি দিলেন রজতের বাবা সূর্যকান্ত রায় চৌধুরী। চটজলদি জবাব এলো। কনের কাকা লিখেছেন, ‘রজতের জঘন্য ইংরেজি পত্র পাঠান্তে অন্তর যারপরনাই বিষণ্নতায় আক্রান্ত। সে এত গাধা! তাহার পত্রখানা ফেরত পাঠানো যাইত। তবু পাঠাইলাম না। কারণ কলকাতা নগরীতে এখনো যে হাজার তিনেক ইংরেজ রহিয়াছে, উহারা রজতের ইংরেজি পড়িয়া সীমাহীন বেদনায় আত্মহত্যা করিয়া ফেলিবে আশঙ্কা করি।’

আফসোস বেদনায় কান্না : মফস্বল শহরে যে এলাকায় আমার বাড়ি, সেখান থেকে মাইল তিনেক পূর্ব দিকের গ্রাম মাসুমপুর। এই গ্রামের খাদেম আলী বছর দশেক নিরুদ্দেশ থাকার পর ফিরে এলো ঘরে। এত দিন সে নাকি লন্ডনে ছিল। বিস্তর রোজগার করে ফিরেছে। কন্যাদায়গ্রস্তরা তাকে জামাই করার প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়। খাদেম পছন্দ করে সিদ্দিক মাস্টারের মেয়েকে। মেয়েটির বিয়ে ঠিক করা হয়েছিল আরেক মাস্টারের ছেলের সঙ্গে। পাত্রটি জুট মিলের সুপারভাইজার। ওই সম্বন্ধ বাতিল করে ‘অনেক টাকার মালিক’ খাদেমের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়। মাস দেড়েকের মধ্যে সিদ্দিক মাস্টার টের পেলেন ‘শতদল ভাসিয়ে জলে/শামুকের মালা পরেছি গলে’ অবস্থা হয়েছে তাঁর।

শ্বশুরবাড়িতে হানা দিয়ে খাদেম আলীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ডাকাত দলের সদস্য সে। ডাকাতি ও খুনের হাফ ডজন মামলা তার বিরুদ্ধে। আমার এসএসসি পাসের বছরে এই ঘটনা। তখন ন্যাপ নেতা মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ বলেছিলেন, খাদেমরা রাজনীতিতেও আছে। তাদের চিনে রাখতে হবে। ওদের ওপরটা দেখে মুগ্ধ হই আমরা। পরে আফসোস বেদনায় কাঁদি। শুনেছি, খাদেম আলীর স্ত্রীর কান্নাও শোনা গেছে বহু দিন। সে নাকি বিলাপ করত ‘হায় রে কপাল। আমার পেটে যে ডাকাতটার বাচ্চা দিয়া দিলারে খোদা!’

 

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
নওগাঁ সীমান্তে নারীসহ ১০ জনকে পুশইন বিএসএফের
নওগাঁ সীমান্তে নারীসহ ১০ জনকে পুশইন বিএসএফের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিচের কাছে গিয়ে গম্ভীরের দেখার অধিকার আছে : গিল
পিচের কাছে গিয়ে গম্ভীরের দেখার অধিকার আছে : গিল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলগুলোর আয়-ব্যয়ের হিসাব দেওয়ার শেষ সময় আজ
রাজনৈতিক দলগুলোর আয়-ব্যয়ের হিসাব দেওয়ার শেষ সময় আজ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বার্সেলোনা ছাড়ার ইচ্ছে নেই: কুন্দে
বার্সেলোনা ছাড়ার ইচ্ছে নেই: কুন্দে

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের মধ্যেই আলোচনা শেষ হবে: আলী রীয়াজ
আজকের মধ্যেই আলোচনা শেষ হবে: আলী রীয়াজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত বার্সার সাবেক ফুটবলার
কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত বার্সার সাবেক ফুটবলার

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে বন্দি ২০ সেনাকে ফেরত চাইছে কম্বোডিয়া
থাইল্যান্ডে বন্দি ২০ সেনাকে ফেরত চাইছে কম্বোডিয়া

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব এআই মডেল উন্মুক্ত নাও থাকতে পারে: জাকারবার্গ
সব এআই মডেল উন্মুক্ত নাও থাকতে পারে: জাকারবার্গ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢামেক হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসকসহ দুইজন আটক
ঢামেক হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসকসহ দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত
ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ
তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা
ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু
পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়