শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন

ক্ষমতার উদগ্র আকাক্সক্ষার পরিণতি আমাদের একেবারে চোখের সামনে। ভুলে যাওয়ার মতো সময় এখনো অতিবাহিত হয়নি। যারা নিজেদের রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক কর্মী, এমনকি রাজনীতিসচেতন বলে দাবি করেন, তারাও যদি এরই মধ্যে মাত্র সাড়ে ৯ মাস আগে দেশে কী ভয়াবহ ঘটনা ঘটে গেছে, সে ঘটনাগুলো বিস্মৃত হয়ে থাকেন, তাহলে বলতেই হয়, জাতির ভাগ্যে আরও দুঃখ-দুর্দশা অপেক্ষা করছে। দেশের ওপর জগদ্দল পাথরের মতো চেপে থাকা এই ভূখণ্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে চরম, জঘন্যতম ঘৃণিত এক নিপীড়ক শাসকের হাতে অসংখ্য জীবনহানি ও চিরতরে পঙ্গুত্ববরণের বিনিময়ে জনগণের অর্জিত অভূতপূর্ব মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য প্রধান ও দায়িত্বশীল দল হিসেবে ভাবমূর্তিসম্পন্ন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) যে ধরনের আচরণ শুরু করে তা তাদের মর্যাদার সঙ্গে মানানসই নয়। দলটির নেতাদের কাছ থেকে জনগণ আরও সংযম ও মিতাচার আশা করলেও তারা তাদের দায়িত্বহীন আচার-আচরণের মাধ্যমে দেশবাসীকে হতাশ করছেন। তারা যেন ভুলেই গেছেন, শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসন উৎখাত করতে তাদের ভূমিকা প্রায় ছিলই না। বরং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে তারা নিরুৎসাহিত করেছেন এবং এ আন্দোলনের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই বলেও একাধিক শীর্ষ নেতা বলেছেন। তবে আন্দোলন সফল হওয়ার পর তারা এর কৃতিত্ব দাবি করতে দ্বিধা করেননি।

বিএনপির মতো এত বড় একটি দল, যারা দীর্ঘ সময় দেশের ক্ষমতায় ছিল এবং দেশ পরিচালনায় অভিজ্ঞ, তারা শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে একটি কার্যকর আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি। আন্দোলন তো দূরের কথা, বলা চলে তারা শেখ হাসিনার মতো একচ্ছত্র স্বৈরশাসকের গায়ে আঁচ লাগতে পারে, এমন কিছুই করতে পারেনি।

শেখ হাসিনার ক্ষমতার গণেশ উল্টে যাওয়ার পর ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করার আগে বিএনপির যখন উচিত ছিল সাড়ে ১৫ বছর পর্যন্ত সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলার ব্যর্থতার কারণ মূল্যায়ন করে দল পুনর্গঠনে মনোযোগ দেওয়া, তখন তারা চটজলদি ক্ষমতা দখলের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর বালসুলভ চপলতায় চাপ সৃষ্টি করছে। শুধুই কী চাপ সৃষ্টি? অন্তর্বর্তী সরকারের প্রায় প্রতিটি সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপকে এই বলে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকারের এসব সিদ্ধান্ত গ্রহণের কোনো এখতিয়ার নেই। কেবল নির্বাচিত প্রতিনিধিত্বশীল সরকারই এসব সিদ্ধান্ত নিতে পারে; ইত্যাদি। বিএনপিও যেহেতু অতীতে ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণ করেছে, অতএব আওয়ামী লীগের মতোই বিএনপির পেশি স্ফীত করার লোকের অভাব ছিল না, এখনো নেই। তারা অন্ধকার থেকে আলোতে বেরিয়েই আওয়ামী লীগের অবৈধ অর্থ কামানোর ফেলে যাওয়া সব উৎস- হাটবাজার, বন্দর-টার্মিনালসহ, ঘাট-বালুমহাল ইত্যাদি জোরজবরদস্তি করে চাঁদা আদায়ের যতগুলো ক্ষেত্র আছে, সেগুলো দখল করে ঢালাওভাবে চাঁদা আদায় করছে। যেসব করপোরেট প্রতিষ্ঠান এত দিন আওয়ামী লীগের প্রভাবের আওতায় ছিল অথবা আওয়ামী লীগকে চাঁদা দিয়ে তাদের আশীর্বাদ গ্রহণ করত, সেসব প্রতিষ্ঠানের মালিকরা আগ বাড়িয়ে বিএনপির লোকজনকে তোয়াজ করছে। বিএনপির নেতা ও ক্যাডাররা যেখানেই সুযোগ পাচ্ছে অন্যের জমি, ব্যবসা ও ঘের দখল করছে। যেহেতু বিএনপি ও আওয়ামী লীগ নেতাদের বৈশিষ্ট্যের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই, অতএব তারা মাঠ ফাঁকা থাকলে অবৈধ সুযোগসুবিধার ভোগদখলে অভিন্ন আচরণ করে। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের শিক্ষা থেকে বিএনপি আদৌ কোনো শিক্ষা নেয়নি।

ক্ষমতার উদগ্র আকাক্সক্ষার পরিণতি আমাদের একেবারে চোখের সামনেশেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের সামান্য কিছুসংখ্যক নেতা ও লুটেরা গ্রেপ্তার হয়েছে। অন্য অধিকাংশই দেশত্যাগসহ আত্মগোপনে চলে যাওয়ায় বিএনপি সম্ভবত আওয়ামী লীগের ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪-এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতাশূন্য একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উদগ্রীব। তাদের ধারণা এবং ভয় হলো, অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ২০২৬ সালে জানুয়ারি থেকে জুন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যে কথা বলছে, ওই সময়ের মধ্যে দেশে ভিন্ন ধরনের যে রাজনৈতিক মেরুকরণ হতে পারে, তাতে বিলম্বে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করার মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা না-ও পেতে পারে।

কী আছে এই ক্ষমতায়? বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করার পর কোন নেতা অথবা কোন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় গিয়ে দেশ বা জনগণের জন্য কী করেছে? তারা কী দেশে তাদের প্রতিশ্রুত গণতন্ত্র এনেছে? তারা কী বিচার বিভাগকে স্বাধীন নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করেছে? দেশে কি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে? না, কোনো কিছুই হয়নি! দেশের সবকিছু স্বাধীনতাপূর্ব পাকিস্তান আমলের গণতন্ত্রহীন অবস্থায় আছে। রাজনৈতিক বিশ্বাস ও দল-মতনির্বিশেষে দেশে কেউ কি শেখ মুজিবুর রহমানের তুলনায় অন্য কাউকে বড় নেতা মনে করে? তা না করা সত্ত্বেও শেখ মুজিবের ব্যর্থতা এবং তার কথা ও কাজের মধ্যে কোনো সামঞ্জস্য ছিল না বলে, তার কড়া সমালোচনা করতে কেউ তাকে ছাড় দেয় না। তিনি বহুদলীয় সংসদীয় গণতন্ত্রের কথা বলে বলেই নেতা হয়েছেন। কিন্তু ক্ষমতায় গিয়ে সব নিষিদ্ধ করে তার পছন্দের সংসদীয় ব্যবস্থার কবর রচনা করে একদলীয় রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি বাক-ব্যক্তি ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলে মুখে ফেনা তুলতেন, কিন্তু চারটি সংবাদপত্র রেখে সব সংবাদপত্রের প্রকাশনা নিষিদ্ধ করেন। তিনি তার নিজস্ব ভাবমূর্তি গড়ে তোলার জন্য রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে প্রমাণ করেছেন, তিনি যা বলতেন তা তিনি তার বিশ্বাস থেকে বলতেন না। তিনি মনভোলানো কথা বলে হ্যামিলনের বংশীবাদকের মতো জনগণকে প্রলুব্ধ করতেন তার পেছন পেছন গিয়ে অজ্ঞাত গহ্বরের অন্ধকারে আটকা পড়ে, যে অন্ধকার থেকে জনগণ আজও মুক্তি পায়নি।

ভারত বিভক্তির মধ্য দিয়ে ১৯৪৭ সালের স্বাধীনতাপূর্ব পাকিস্তানের আর্থসামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য কোনো অবদান রাখতে পারেনি। রাজনৈতিক স্বাধীনতা তো ছিলই না। ছিটেফোঁটা উন্নয়ন যে হয়নি, তা নয়। নতুন কিছু শিল্প-কারখানা আর কিছু দালানাকোঠা নির্মিত হয়েছিল। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ স্থাপিত হয়েছিল। এই তো। কিন্তু সেই স্বাধীনতার সূচনালগ্ন থেকেই পশ্চিম পাকিস্তানি শাসন ও শোষণে অতীষ্ঠ পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে শাসকগোষ্ঠী, সামরিক ও বেসামরিক আমলাতন্ত্রের বিরুদ্ধে যে ক্ষোভ জমে উঠতে শুরু করেছিল, তার ইতিবাচক দিক ছিল পূর্ব পাকিস্তানকে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার চেতনা জাগ্রত হওয়া, যা পূর্ব বাংলা অখণ্ড ভারতের অংশ হিসেবে থাকলে কখনো সম্ভব হতো কি না, তাতে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। এই চেতনায় জাতি উজ্জীবিত ও ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল বলে সম্ভাব্য স্বল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভে সফল হয়েছে।

১৯৭৪ সালে ভারতের খ্যাতিমান সাংবাদিক খুশবন্ত সিং শেখ মুজিবুর রহমানের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন। তিনি শেখ মুজিব সম্পর্কে তার অন ওয়ার অ্যান্ড পিস ইন ইন্ডিয়া, পাকিস্তান অ্যান্ড বাংলাদেশ নামের গ্রন্থে মন্তব্য করেন, শেখ মুজিবুর রহমান নিজেকে তার দেশের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে কথা বলেন। তার আশাবাদ সংক্রামক। একই গ্রন্থের অন্যত্র তিনি লিখেছেন, প্রশাসনের প্রতিটি বিভাগের কাজে তিনি হস্তক্ষেপ করেন।

তিনি ক্ষমতা অর্পণে অস্বীকৃতি জানান এবং এর চেয়েও গুরুতর বিষয় হচ্ছে, রাজনৈতিক সমর্থকদের সন্তুষ্ট করার জন্য তিনি যখন-তখন সিদ্ধান্ত পাল্টে ফেলেন। অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদকে অপসারণ করার কারণ জানতে চাইলে শেখ মুজিব যেভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন, সে সম্পর্কে খুশবন্ত সিং বর্ণনা করেছেন, তিনি রাগে জ্বলে ওঠেন এবং টেবিল চাপড়ে উত্তর দেন, গণতন্ত্রে মন্ত্রী নিয়োগ ও বরখাস্ত করা প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ এখতিয়ার। তিন বছরে আমি নয়জন বা দশজন মন্ত্রী পরিবর্তন করেছি। আপনার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী কজন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করেছেন?’”

শেখ মুজিবুর রহমান তার দেবত্ব বজায় রাখতে দলে কোনো উত্তরাধিকারী সৃষ্টি করা পছন্দ করেননি। তাজউদ্দীন আহমদ সম্ভাব্য উত্তরাধিকারী হতে পারতেন। সে কারণেই হয়তো তাকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে অপসারণ করা হয়েছিল। শেখ মুজিবের উত্তরাধিকারী হিসেবে তার দল বেছে নিয়েছিল তার প্রবাসী কন্যা শেখ হাসিনাকে। সন্দেহ নেই আওয়ামী লীগকে পুনর্গঠন করে ১৯৯৬ সালে তার নেতৃত্বে দলকে দেশের ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করায় তার ভূমিকা অসামান্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে হোক, অথবা পিতার জিনের প্রভাবেই হোক, শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় এসে রাষ্ট্রীয় ও দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি ক্ষেত্রে পিতা শেখ মুজিবের পদাঙ্কই অনুসরণ করেছেন। তবে দলীয় নেতা-কর্মীদের সন্তুষ্ট করতে শেখ হাসিনা তার পিতার মতো যখন-তখন সিদ্ধান্ত পাল্টে ফেলতেন না। তবে তিনি তার পিতার আমিত্বর উত্তরাধিকার পুরোপুরি নিজের মাঝে স্থাপন করেছিলেন। বিরোধী দলের বিরুদ্ধে অর্থহীনভাবে খড়গহস্ত না হয়ে এবং জীবনভর ক্ষমতায় থাকার উগ্র মানসিকতা পরিহার করে দেশের উন্নয়নে মনোযোগ দিলে কাগজকলমে উন্নয়ন খাতে যে বিপুল অর্থ ব্যয় দেখানো হয়েছে, তা প্রকৃতই সঠিকভাবে ব্যয় হলে দেশ আরও সমৃদ্ধ হতে পারত।

কিছু উঁচু অট্টালিকা, মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল ইত্যাদি অবশ্যই উন্নয়ন, কিন্তু এগুলো প্রয়োজনের পাশাপাশি নান্দনিক উন্নয়ন। সময়ের সঙ্গে এসব আসবেই। আমি মোবাইল দিয়েছি, আমি টেলিভিশন দিয়েছি, আমি ইন্টারনেট দিয়েছি, এসব কথামালা কোনো সভ্য, ভদ্র ও সুশাসকের দাবি হতে পারে না। সময়ের প্রয়োজনে বিশ্বের এমনকি অতিদরিদ্র দেশও এখন এসব প্রযুক্তি ব্যবহার করে। কিন্তু ওই সব দেশের শাসকরা এমন হাস্যকর বালখিল্য আচরণ করেন কি না, সে ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। শুধু তা-ই নয়, অমুক না থাকলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আসত না, পাকিস্তানের গোলাম হয়ে থাকতে হতো, এসব দাবির মধ্যেই বা কতটা যথার্থতা আছে। বিশ্বের যে কোনো দেশের ইতিহাস পাঠে এটা সুস্পষ্ট যে ওই সব দেশের দুঃসময়ে জনগণকে সঠিক পথ দেখানোর অনিবার্য প্রয়োজনে জনগণের ভিতর থেকেই কেউ না কেউ বেরিয়ে আসে এবং নেতৃত্ব গ্রহণ করে। এমন নেতার আবির্ভাব ঘটে সময়ের সন্তান হিসেবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বের প্রায় ৭০টি ছোটবড় দেশ স্বাধীন হয়েছে, যার বেশির ভাগ এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশে। ঔপনিবেশিক শক্তিগুলো তাদের সাবেক উপনিবেশগুলোর জনগণের মাথায় হাত বুলিয়ে অথবা জননেতাদের চুম্বন করে স্বাধীনতা দিয়ে যায়নি। প্রায় প্রতিটি দেশকে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামে লিপ্ত হতে হয়েছে অথবা বিদেশি শক্তির শাসনের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন করতে হয়েছে। দেশগুলোর জনগণ অত্যাচার ও সব ধরনের দলনপীড়নের মধ্যেও এবং জানমালের বিপুল ত্যাগ স্বীকার করার পরও যখন তাদের অবস্থানে অটল থেকেছে, ঔপনিবেশিক শক্তিকে তখন পাততাড়ি গুটিয়ে পালাতে হয়েছে।

শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার কন্যা শেখ হাসিনা পৃথক দুটি সময়ে দেশের শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে জনগণের ওপর তাদের দুঃশাসন চাপিয়ে দিয়ে ভিন্ন দুটি প্রেক্ষাপটে ভিন্ন ধরনের ক্ষমতা থেকে উৎখাত হয়েছেন। শেখ হাসিনা শতব্যস্ততা সত্ত্বেও রাতের ঘুম হারাম করে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় এবং ভোরে ফজর আদায় করার পর পবিত্র কোরআন শরিফ তিলাওয়াত এবং তাসবিহ-তাহলিল করা সত্ত্বেও কোরআনের বাণীর মর্ম উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হয়েছেন। শাসকদের ক্ষমতা দান ও ক্ষমতাচ্যুত করা সম্পর্কে কোরআনের সুরা আল-ইমরানে বলা হয়েছে : হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান কর, এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি ইজ্জত দান কর, আর যাকে ইচ্ছা অপমানিত কর। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান। তিনি নিশ্চয়ই এটা পাঠ করেছেন, কিন্তু ক্ষমতার জাঁকজমক ও ব্যক্তিগত দম্ভে আল্লাহর বাণীকে বিশ্বাস করেননি। ফলে তার ললাটের লিখন যা ছিল, তাই ঘটেছে।

তার বিদায়ে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি এবং অন্যান্য দল আবারও একটি অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য যে বাড়াবাড়ি শুরু করেছে, তা কোনো শুভ ইঙ্গিতবহ নয়। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তাদের প্রধান তিন প্রতিশ্রুতি : (এক) কাক্সিক্ষত সংস্কার সাধন, (দুই) বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে হত্যা, গুম, অপহরণ, লুণ্ঠনসহ যেসব অপরাধ করেছে, তার বিচার সম্পন্ন করা এবং (তিন) জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে কাজ করার জন্য তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সামরিক বাহিনীর সহযোগিতাকে যেভাবে মর্যাদাপূর্ণ বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে কাজে লাগাচ্ছে, সেগুলোকে অবমূল্যায়ন ও হালকাভাবে গ্রহণ করা হলে দেশকে কার্যত আরেকবার একটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেওয়া হবে। এমন একটি পরিস্থিতির জন্যই আওয়ামী লীগ ওত পেতে আছে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার জন্য। রাজনৈতিক দলগুলো, বিশেষ করে বিএনপি যত শিগগির তা অনুধাবন করে দলের ইতোমধ্যে উচ্ছৃঙ্খল হয়ে পড়া নেতা-কর্মীর লাগাম টেনে ধরতে পারবে, দেশ-জাতির জন্য তা ততটাই কল্যাণকর হবে।

 

    লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ