শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৪, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী

বাংলাদেশে ক্ষমতাবান এবং নীতিনির্ধারকরা সবাই জনগণের কথা বলে, কিন্তু জনগণের জন্য কজন করে। জনগণের কথা কজন ভাবে? রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণে যারা বসে থাকেন, তারা কি জানেন জনগণ কী চায়? অধিকাংশ ক্ষেত্রেই, উত্তর হবে না। এখন যারা দেশ চালাচ্ছেন তাদের সঙ্গে জনগণের দূরত্ব বাড়ছে। জনগণের চাওয়া-পাওয়া তারা বুঝতে পারছেন না। এজন্যই তৈরি হচ্ছে নানা অশান্তি, বিশৃঙ্খলা। প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তির দ্বন্দ্ব বাড়ছে। ব্যতিক্রম শুধু সশস্ত্র বাহিনী। বাংলাদেশে এখন একমাত্র আশার বাতিঘর বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী। তারাই যেন জনগণের প্রত্যাশার কথা বুঝতে পারছে। জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি হচ্ছে তাদের কণ্ঠে। সরকার কার্যকর নয়, নানারকম সমস্যায় জর্জরিত, সিদ্ধান্তহীনতা সরকারের সব কাজে। দেশজুড়ে আন্দোলন, পুলিশ বাহিনী নিষ্ক্রিয়, প্রশাসনে অচলাবস্থা। একটি রাষ্ট্রযন্ত্র পরিচালিত হওয়ার জন্য যেসব প্রতিষ্ঠানকে কার্যকর এবং যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে হয় তার একটিও ঠিকঠাক মতো কাজ করছে না। জনগণের মধ্যে বাড়ছে হতাশা, ক্ষোভ। তার মধ্যে জনগণের আস্থা শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতি। আর সেটি হলো আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনী না থাকলে বাংলাদেশে হয়তো এখন গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো।

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী হলো আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। দেশ রক্ষার দায়িত্বে আছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। কিন্তু শুধু দেশ রক্ষা নয়, যে কোনো সংকটে, দুর্যোগে, দুর্বিপাকে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সবসময় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। মানুষকে পথ দেখিয়েছে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের ঘটনার সময় আমাদের সশস্ত্র বাহিনী দেশকে পথ দেখিয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর সম্ভব হয়েছে। সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় একটি সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করতে পেরেছে। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই সে সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্র্বর্তী সরকারের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পেরেছে। এখন যখন দেশ চরম বিশৃঙ্খল অবস্থার মধ্যে, সাধারণ মানুষ যখন হতাশার গভীরে, ঠিক সেই সময় আমাদের সশস্ত্র বাহিনী যেন মানুষের প্রত্যাশার বাতিঘর হয়ে সামনে এসেছে। এদেশের মানুষ যা প্রত্যাশা করে সেই প্রত্যাশার কথা সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে। কদিন আগে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সুস্পষ্টভাবে কয়েকটি বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ব্যক্ত করেছিলেন। এটি শুধু সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ছিল না, এটি ছিল গোটা দেশের আপামর জনসাধারণের অবস্থান। গত সোমবার (২৬ মে) সেনাসদরের পক্ষ থেকেও একটা ব্রিফিং করা হয়। সেই ব্রিফিংয়ে বক্তব্য রাখেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা। সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক সময়ে কার্যক্রম সম্পর্কে সেনাসদরে এ ব্রিফিংটি ছিল নানা কারণে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি সেনাপ্রধানের বক্তব্যকেই ঊর্ধ্বে তুলে ধরলেন। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরাপত্তার ব্যাপারে সশস্ত্র বাহিনীর আপসহীন অবস্থান আবার পুনর্ব্যক্ত করলেন।

সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর অনেকেই গুজব ছড়িয়েছিলেন। অনেকে নানা আশঙ্কায়, অনেকে মনে করেছিলেন যে সশস্ত্র বাহিনী আর সরকার কি মুখোমুখি? সরকারের সঙ্গে কি সেনাবাহিনীর কোনো মতপার্থক্য হচ্ছে? সেনা শাসনের গুজবও ছড়ানো হয়েছিল উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে। এ নিয়ে কোনো কোনো মহল দায়িত্বজ্ঞানহীনের মতো বেশ কিছু মন্তব্য করেছিল। আর এটা পরিষ্কার করার দায়িত্ব ছিল সরকারের পক্ষ থেকে। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। বিএনপির পক্ষ থেকে সশস্ত্র বাহিনীর বক্তব্য সমর্থন করা হয়। দেশের আপামর জনগণ সেনাপ্রধানের বক্তব্যে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। গত সোমবার সেনাসদরের ব্রিফিং যেন সব গুজব আর মিথ্যাচারে জল ঢেলে দিল। সেনাপ্রধানের বক্তব্যের ব্যাপারে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিল এ ব্রিফিং। তিনি বললেন, সরকারের সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনীর কোনো মতবিরোধ নেই। বাংলাদেশ সম্ভত বিশ্বের বিরল একটি দেশ যেখানে সশস্ত্র বাহিনী চাইলেই ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারে, কিন্তু তারা ক্ষমতা গ্রহণে রাজি নয়। তারা গণতন্ত্র চায়। সশস্ত্র বাহিনী শুধু চাইছে দেশ স্বাভাবিক হোক। স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক ধারা এবং জনজীবনে স্বস্তি ফিরে আসুক। শান্তি, স্থিতিশীলতার জন্য গণতন্ত্রের বিকল্প নেই। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সেনা শাসন নয়, গণতন্ত্র চায়। এটা আমাদের জন্য গর্বের, অহংকারের। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী দ্বিমাত্রিক দায়িত্ব পালন করছে। প্রথমত, তারা দেশে যে অরাজক বিশৃঙ্খল অবস্থা সেখানে গণতন্ত্র উত্তরণের একটা পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। দ্বিতীয়ত, তারা দেশের অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বদ্ধপরিকর। বিশ্বে এটি একটি বিরল ঘটনা যে একটি দেশের সশস্ত্র বাহিনী একসঙ্গে দুটি কাজ সুচারু রূপে দক্ষতার সঙ্গে এবং প্রত্যাশা অনুযায়ী পূরণ করতে পারে।

বাংলাদেশে ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর একটি গণতান্ত্রিক সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ এখন সবচেয়ে জরুরি। কারণ এটা এখন প্রমাণিত যে গণতান্ত্রিক সরকার দায়িত্ব গ্রহণ না করলে এ অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা অবস্থার উত্তরণ ঘটবে না। সেনাবাহিনীর প্রধান শুরু থেকেই ডিসেম্বরের মধ্যে একটি নির্বাচনের কথা বারবার বলে আসছেন। সেই বক্তব্যে তিনি এখনো অটল। এ বিষয়টি তিনি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গেও বলেছেন। কাজেই সশস্ত্র বাহিনী সরকারের মুখোমুখি দাঁড়াচ্ছে- এমনটি যারা প্রচার করছেন, তারা আসলে বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন অথবা তাদের অন্য কোনো মতলব আছে। যারা এক-এগারোর কুশীলব তারা এ ররকম বিভ্রান্তি ছড়িয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চান। একটি দেশের সেনাবাহিনী দীর্ঘদিন ধরে বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব থাকতে পারে না। দীর্ঘদিন ধরে দেশে এ রকম অবস্থা চলতে পারে না। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যে গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই, এটি সশস্ত্র বাহিনী যথার্থভাবে চিহ্নিত করেছে। সে জন্যই তিনি বক্তব্য রেখেছেন। চেষ্টা করছেন জনগণের প্রত্যাশার কথা বলছেন। এ মুহূর্তে সশস্ত্র বাহিনী আসলে একমাত্র জনগণের রক্ষাকর্তা। তারা ছাড়া কেউই জনগণ এবং দেশের কথা ভাবছে না। রাষ্ট্রের জন্য, জনগণের জন্য এ অবস্থান তাদের দায়িত্ব।

সশস্ত্র বাহিনী এদেশের সন্তান। তারা এদেশের মাটিতে বেড়ে ওঠা। কাজেই তারা যে কোনো অভিপ্রায় বা দেশের ব্যাপারে তাদের যে কোনো ভাবনা থাকতেই পারে। তাদের কৌশল নির্ধারণের এ ধরনের বক্তব্য তারা দিতেই পারে। সশস্ত্র বাহিনী দীর্ঘদিন ধরে মাঠে কাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। কাজেই জনগণের প্রত্যাশা তারাই সবচেয়ে ভালো জানে এবং বোঝে। বিষয়টি এমন নয় যে, সেনাপ্রধান এ বক্তব্য নতুন করে দিয়েছেন। তিনি একাধিকবার এ বক্তব্য দিচ্ছেন। এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টাসহ সবাইকে বিভিন্ন সময় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এ অবস্থান জানানো হয়েছে। কাজেই সেনাপ্রধানের এ বক্তব্যে বিভ্রান্তির কোনো সুযোগ নেই। সেই বিভ্রান্তি দূর করেছে সেনাসদরের ব্রিফিং। সবচেয়ে বড় কথা, জুলাই বিপ্লবের অন্যতম স্টেক হোল্ডার সশস্ত্র বাহিনী। কাজেই রাষ্ট্রের পথ-নকশা নির্ধারণে তাদের মতামত যেন উপেক্ষা করা হবে?

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হলো দেশ রক্ষা করা। এ দায়িত্ব পালন করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর যা যা করা দরকার তা করতে বদ্ধপরিকর। বাংলাদেশে বর্তমানে সার্বভৌমত্বের ব্যাপারে বেশ কিছু হুমকি দৃশ্যমান হয়েছে। বিশেষ করে রাখাইন করিডর নিয়ে এক ধরনের উত্তেজনা এবং শঙ্কা দেখা দিয়েছে। সরকার কী করতে যাচ্ছে তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। এ ব্যাপারে আমাদের সেনাপ্রধান তাদের সুস্পষ্ট অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন। তার বক্তব্যের অনুরণন ঘটেছে সেনাসদরের সোমবারের ব্রিফিংয়ে। এ ধরনের করিডর যে কতটা আত্মঘাতী হবে তা সরকার অদৃশ্য ইশারায় এ ইস্যুটিকে নিয়ে এক ধরনের লুকোচুরি খেলছে। এ বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনী যেভাবে স্বচ্ছ এবং জবাবদিহিমূলক সে রকম স্বচ্ছতা সরকারের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না।

মব ভায়োলেন্সের ব্যাপারেও সেনাসদরের ব্রিফিংয়ে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করা হয়েছে। যা সেনাপ্রধানের বক্তব্যের অনুরণন। আমরা দেখি যে সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর সেনাসদরের ব্রিফিং একই সূত্রে গাঁথা। অর্থাৎ আমাদের সশস্ত্র বাহিনী তিনটি বিষয়ে একেবারে ঐক্যবদ্ধ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। প্রথমত, দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। দ্বিতীয়ত, দেশের সার্বভৌমত্ব অখণ্ডতা রক্ষা করা এবং তৃতীয়ত, কোনো অবস্থাতে যেন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি না হয়। মব ভায়োলেন্স এবং যে কোনো নাশকতার বিরুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনী সোচ্চার। এ তিনটিই এ দেশের মানুষ প্রত্যাশা করে। এদেশের মানুষ কথা বলতে পারছে না। তাদের প্রত্যাশার বাতিঘর হিসেবে সশস্ত্র বাহিনী কাজ করছে। জনগণের যে আকাঙ্ক্ষা, সেই আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি হচ্ছে আমাদের গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনী যেন এখন জনগণের কণ্ঠস্বর।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার
ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল
গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট
রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা
জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা
দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ, রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ, রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল
জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

৫ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান
সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা