শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক

চব্বিশের বিপ্লব-পরবর্তী বাংলাদেশ এখন সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক অস্থিরতার ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। ফ্যাসিবাদী অপশক্তি ও তাদের মিত্রদের চক্রান্ত থেমে নেই। এ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি যে রাষ্ট্রনায়কের প্রাসঙ্গিকতা জাতি অনুভব করছে তিনি হলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। কেননা রাষ্ট্রপতি জিয়া তাঁর শাসনকালের প্রারম্ভিক সময়ে বলেছিলেন, বাংলাদেশের জাতির উদ্দেশ্য হলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে উন্নতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। প্রকৃতপক্ষে আমাদের উন্নতি ও শান্তি নির্ভর করে জাতীয় ঐক্যের ওপর। আর জাতীয় ঐক্য নির্ভর করে নেতৃত্বের সর্বজনীনতা, দৃঢ়তা ও সময়োপযোগিতার ওপর। ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ জাতির ক্রান্তিলগ্নে উই রিভোল্ট বলে যার প্রমাণ দিয়েছিলেন ইতিহাসের কিংবদন্তি এই রাষ্ট্রনায়ক।

একাত্তরে মহান স্বাধীনতার ঘোষণা, পঁচাত্তরের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তাঁর ক্ষমতার কেন্দ্রে আরোহণ এবং বাংলাদেশকে তাঁবেদারমুক্ত করে খুব অল্প সময়ে বিশ্বের বুকে একটি আধুনিক রাষ্ট্রসত্তায় রূপদানে তাঁর যে ব্যতিক্রমী, সাহসী ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ- তা পৃথিবীর ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে সুদীর্ঘকাল ধরে।

জিয়ার সততা, দেশপ্রেম, দেশের কল্যাণসাধনে একাগ্রতা এবং চারিত্রিক দৃঢ়তা ছিল এক ঈর্ষণীয় বিষয়। এসব গুণাবলি তাঁকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু জিয়ার এই আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা বাংলাদেশবিরোধী শক্তির সহ্য হয়নি। তাই আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্রে দেশিবিদেশি যোগসাজশে ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে কতিপয় বিপথগামী সৈন্যের হাতে শাহাদাতবরণ করেন তিনি। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ৪৬ বছর।

১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি এই মহান নেতা জন্মগ্রহণ করেন। ছোট্ট অথচ বৈচিত্র্যময় জীবনে জিয়া এ দেশের মানুষের জন্য যে ত্যাগ করেছেন, মানুষের কল্যাণে যেভাবে দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে নিরলস ছুটে বেড়িয়েছেন তাতে দেশের প্রতি তাঁর মমত্ববোধের পরিচয় মেলে। সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে জনতার জিয়ায় রূপান্তর, বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ দর্শনের প্রবর্তন, আধুনিক ও উৎপাদনমুখী বাংলাদেশ গড়ার মেনিফেস্টো তথা ১৯ দফা রচনার মতো ঐতিহাসিক ঘটনার মধ্য দিয়ে জিয়া এ দেশের জনতার মাঝে চির ভাস্বর হয়ে থাকবেন।

শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়কএকটি আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে জিয়াউর রহমান গ্রামমুখী অর্থনীতির ওপর জোর দেন। উপসামরিক আইন প্রশাসক থাকাকালে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। গ্রামমুখী অর্থনীতি গড়ার আহ্বান জানিয়ে জিয়া বলেন, বাংলাদেশ অর্থ গ্রাম। বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নের জন্য আমাদের গ্রাম ও গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন করতে হবে। গ্রামীণ জনজীবনের সার্বিক উন্নতির প্রতি গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, গ্রামের নিরক্ষর ও দরিদ্র মানুষের দ্বারে আমাদের সভ্যতার বাণী নিয়ে যেতে হবে। তাহলেই বলতে পারব, বাংলাদেশের উন্নতির জন্য আমরা কাজ করেছি। খালখনন কর্মসূচি ছিল জিয়ার এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। ১৯৭৬ সালের ১ নভেম্বর কৃষি উৎপাদন বাড়িয়ে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার লক্ষ্যে জিয়াউর রহমান যশোরের উলশি-যদুনাথপুর খাল খনন প্রকল্প হাতে নেন। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের কৃষিভিত্তিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে প্রয়োজনীয় সেচের পানির অপ্রতুলতা দূর করতে দেশব্যাপী ১৪ হাজার খাল খনন করেন।

জিয়াউর রহমানের পৃষ্ঠপোষকতায় শিক্ষা খাতে অল্প সময়ে অধিকতর সাফল্য আসে। একটি সময়োপযোগী অন্তর্বর্তী শিক্ষানীতি প্রণয়নের জন্য ১৯৭৮ সালে প্রফেসর মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে তিনি একটি জাতীয় শিক্ষা উপদেষ্টা কমিটি গঠন করেন। উৎপাদনমুখী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে ১৯৭৮ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর শহীদ জিয়া ঢাকায় একটি জাতীয় শিক্ষা ওয়ার্কসপ আয়োজন করেন। শিক্ষার প্রসারে গ্রন্থাগারকে গুরুত্ব দিয়ে ১৯৮০-৮১ অর্থবছরে থানা পাবলিক লাইব্রেরি কাম অডিটোরিয়াম স্থাপন শীর্ষক উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাকালীন ঘোষণাপত্রের ২১নং ধারায় বাংলাদেশে একটি গণমুখী ও জীবননির্ভর শিক্ষা কার্যক্রম চালুর প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়। গণশিক্ষা কার্যক্রম ও সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা প্রবর্তন বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় তার অভূতপূর্ব সংযোজন। ১৯৭৮ সালে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হয়। যুগের চাহিদা এবং জাতীয় ঐতিহ্য ও প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সমন্বিত উপায়ে ইসলাম ধর্মীয় ও আধুনিক শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্যে জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালে দেশে একটি ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। ১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর কুষ্টিয়ায় তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

তিনি ছিলেন সুস্থধারার সংস্কৃতির প্রধান পৃষ্ঠপোষক। ১৯৭৬ সালে বায়ান্নের ভাষাশহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি প্রথমবারের মতো একুশে পদক পুরস্কার প্রবর্তন করেন। ১৯৭৭ সালে শহীদ জিয়া প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার স্বাধীনতা পদক প্রবর্তন করেন। এ ছাড়াও ১৯৭৯ সালের ৯ জানুয়ারি প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ১৯৭৭ প্রদান করেন। জিয়ার আগ্রহেই ১৯৮১ সালের মার্চ-এপ্রিলে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। বাংলা একাডেমির উন্নয়নে তাঁর আমলে বাংলা একাডেমি অর্ডিন্যান্স ১৯৭৮ জারি করা হয়।

শিশুদের সুস্থ প্রতিভা বিকাশে ১৯৭৬ সালে তিনি বাংলাদেশ শিশু একাডেমির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। শিশুদের বিনোদনের লক্ষ্যে ১৯৭৯ সালে শাহবাগে জাতীয় শিশু পার্ক স্থাপন করা হয়। এ ছাড়া শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশকে ত্বরান্বিত করতে ১৯৭৬ সালে তাঁর উদ্যোগে টেলিভিশনে নতুন কুঁড়ি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রেসিডেন্ট জিয়া উপজাতীয় সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও প্রচার-প্রসারে রাঙামাটিতে উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট এবং নেত্রকোনার দুর্গাপুরের বিরিশিরিতে উপজাতীয় কালচারাল একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়াও চারটি বিভাগীয় শহরে তিনি ইসলামী সংস্কৃতি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন।

মুজিবের বাকশাল এ দেশ থেকে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিলুপ্ত করে ফেলে। সেখানে বিপরীত ছিলেন জিয়াউর রহমান। তিনি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেন। সাংবাদিকদের উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি)। স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য প্রণীত আইন বাস্তবায়নের জন্য প্রেসিডেন্ট জিয়া বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়া জাতীয় প্রেস ক্লাবও তাঁরই সৃষ্টি।

স্বাস্থ্যসেবায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অবদান অসামান্য। ৫০ শয্যার ক্যানসার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্র, পিজি হাসপাতালের সি-ব্লক, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটসহ চিকিৎসকদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান বিএমএ ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। ১৯৭৮ সালে তিনি কলেরা (আইসিডিডিআর,বি) হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। দক্ষ নার্স তৈরির লক্ষ্যে ১৯৮১ সালের ৫ জানুয়ারি মহাখালীতে নার্সিং কলেজ এবং ৩ এপ্রিল জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায়ই জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান, নিপসম ও ইপিআই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

নতুন রাষ্ট্র হিসেবে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছিল আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের একটি স্বতন্ত্র পরিচয় প্রতিষ্ঠা করা। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পররাষ্ট্র দর্শনের মূল কথা ছিল জাতীয় স্বার্থ অক্ষুণ্ন রাখা এবং সার্বভৌম মর্যাদা সমুন্নত রেখে স্বাধীন-নিরপেক্ষ নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা। তাঁর এই আত্মমর্যাদাশীল নেতৃত্বের ফলেই তিনি বহির্বিশ্বে তৃতীয় বিশ্বের একজন আস্থাভাজন নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। তিনি ইরান-ইরাক যুদ্ধ নিরসনে বলিষ্ঠ কূটনৈতিক ভূমিকা পালন করেন। দক্ষিণ এশীয় দেশসমূহের আঞ্চলিক সহযোগিতা ফোরাম সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন তিনি। প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে গঙ্গার পানিবণ্টনে ফারাক্কা চুক্তি, তিন বিঘা করিডর হস্তান্তরের রূপরেখা প্রস্তুতকরণ, দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের মালিকানা নির্ণয়নে যৌথ জরিপ ও আলোচনার মাধ্যমে অধীনতামূলক মিত্রতার বদলে সার্বভৌম মর্যাদার ভিত্তিতে সম্পর্ক নিরূপণে সচেষ্ট ছিলেন। তাঁর সময়ে মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুভাবাপন্ন ও আস্থার সম্পর্ক তৈরি হয়। ভারত-পাকিস্তানের সাম্প্রতিক যুদ্ধের সময় তাই শহীদ জিয়ার নেতৃত্বের প্রসঙ্গে ফিরে আসে আন্তর্জাতিক মহলের আলোচনায়।

কেবল বাংলাদেশই নয়, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন অগ্রসরমান বিশ্বের একজন উদীয়মান নেতৃত্ব। যাঁর ভবিষ্যৎদর্শী নেতৃত্ব সেনাবাহিনীর ব্যারাক থেকে বেরিয়ে শিকড় গেড়েছিল গণমানুষের ভিতর। যদিও আধিপত্যবাদী শক্তি তাঁর সেই অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে দেয় মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায়। চট্টগ্রামে তাঁর শাহাদাতের পর বাংলাদেশে নিযুক্ত তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম বলেছিলেন, এটা কল্পনা করাও কঠিন, জিয়া যদি ১৯৮১ সালের পরিবর্তে ১৯৭৫ সালে নিহত হতেন তাহলে বাংলাদেশের ভাগ্যে কী ঘটত। বাংলাদেশ খুব সহজেই আফগানিস্তান বা লাইবেরিয়ার মতো একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারত। জিয়া সেই পরিণতি থেকে বাংলাদেশকে বাঁচিয়েছেন।

শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ ছিল একটি অগ্রসরমান বাংলাদেশ। স্বাধীনতার পর মূলত তিনিই দেশটিকে সব দিক দিয়ে একটি শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে সক্ষম হন। তবে দীর্ঘ এই পথপরিক্রমায় তাঁর অনুসৃত সেই পথ হারিয়ে হয়েছে বিপথগামী। চব্বিশের বিপ্লব-পরবর্তী বাংলাদেশ আবারও শহীদ জিয়ার দেখানো পথে ফিরে যাবে এমন প্রত্যাশা রয়েছে। তাই তো জনগণের সেই প্রত্যাশা পূরণে শহীদ জিয়ার উত্তরসূরি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রণয়ন করেছেন রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা কর্মসূচি। জনগণের রায়ে বিএনপি দেশের শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে এই দফাগুলো বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবে বলে আমার বিশ্বাস।

 

লেখক : অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ ও আহ্বায়ক, সাদা দল-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বশান্তির অঙ্গীকার
বিশ্বশান্তির অঙ্গীকার
লাখো কোটি টাকার ঋণ
লাখো কোটি টাকার ঋণ
হজের বিধিবিধান
হজের বিধিবিধান
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
হঠাৎ বন্যায় করণীয়
হঠাৎ বন্যায় করণীয়
বাণিজ্যিক আঙুর চাষে সাফল্য
বাণিজ্যিক আঙুর চাষে সাফল্য
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ঘুরে দাঁড়াক ব্যাংক
ঘুরে দাঁড়াক ব্যাংক
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
জিলহজের প্রথম দশক ইবাদতের অবহেলিত বসন্তকাল
জিলহজের প্রথম দশক ইবাদতের অবহেলিত বসন্তকাল
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
ফের কভিড আতঙ্ক
ফের কভিড আতঙ্ক
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ১৬৪৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ১৬৪৪ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে অবশ্যই হতে হবে: আমীর খসরু
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে অবশ্যই হতে হবে: আমীর খসরু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ই-সিগারেট
যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ই-সিগারেট

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঈদে আসছে ইয়াশ-তিশার ‘কিসমত’
ঈদে আসছে ইয়াশ-তিশার ‘কিসমত’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

যেভাবে ধসে পড়ল সুইজারল্যান্ডের বার্চ হিমবাহ (ভিডিও)
যেভাবে ধসে পড়ল সুইজারল্যান্ডের বার্চ হিমবাহ (ভিডিও)

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে সুস্পষ্ট অবস্থান ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের
ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে সুস্পষ্ট অবস্থান ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!
১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জমে উঠেছে কোরবানির পশু বেচাকেনার হাট
জমে উঠেছে কোরবানির পশু বেচাকেনার হাট

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল রবিবার: তাজুল ইসলাম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল রবিবার: তাজুল ইসলাম

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ক্রিমিনাল জাস্টিস ফোর’ মুক্তি পেতেই ক্ষুব্ধ দর্শক!
‘ক্রিমিনাল জাস্টিস ফোর’ মুক্তি পেতেই ক্ষুব্ধ দর্শক!

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ দোকান
শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ দোকান

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পোশাক কারখানায় আর গ্যাস সংকট থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
পোশাক কারখানায় আর গ্যাস সংকট থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ৮২ শতাংশ ভুগছে বিষণ্নতায়
জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ৮২ শতাংশ ভুগছে বিষণ্নতায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কৃষকের ঈদ আনন্দ’ এবার জিন্দা পার্কে
‘কৃষকের ঈদ আনন্দ’ এবার জিন্দা পার্কে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘের শাবিপ্রবি সভাপতি মোফাজ্জল, সা. সম্পাদক সোনালী
বসুন্ধরা শুভসংঘের শাবিপ্রবি সভাপতি মোফাজ্জল, সা. সম্পাদক সোনালী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেরেমি ফ্রিমপংকে দলে ভেড়াল লিভারপুল
জেরেমি ফ্রিমপংকে দলে ভেড়াল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাকিব খানের ক্যারিয়ারের ২৬ বছর পূর্তি উদযাপন ভক্তদের
শাকিব খানের ক্যারিয়ারের ২৬ বছর পূর্তি উদযাপন ভক্তদের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফেনীতে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে দোয়া-মাহফিল ও আলোচনা সভা
ফেনীতে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে দোয়া-মাহফিল ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অতিরিক্ত ডিআইজির বাড়িতে ডাকাতি
গাজীপুরে অতিরিক্ত ডিআইজির বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
মেহেরপুরে ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে’
‘জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঞ্ছারামপুরে চার ইউপি সদস্যের বাড়ি থেকে সরকারি চাল জব্দ, জেল হাজতে প্রেরণ
বাঞ্ছারামপুরে চার ইউপি সদস্যের বাড়ি থেকে সরকারি চাল জব্দ, জেল হাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল
আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ন্যাশনাল পোর্ট্রেট গ্যালারির পরিচালককে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
ন্যাশনাল পোর্ট্রেট গ্যালারির পরিচালককে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনাথ বালকদের যৌন নির্যাতন, মার্কিন নাগরিকের ২১০ বছরের কারাদণ্ড
অনাথ বালকদের যৌন নির্যাতন, মার্কিন নাগরিকের ২১০ বছরের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুগল ফটোজের নতুন দুই ফিচার
গুগল ফটোজের নতুন দুই ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের পুশইন ঠেকাল বিজিবি-জনতা
কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের পুশইন ঠেকাল বিজিবি-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বজ্রসহ ভারী বর্ষণের আভাস
ফের বজ্রসহ ভারী বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল
‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...
কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫
উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত
আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি
আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল
বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ
৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট
টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ
সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক
পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন পারমাণবিক ওয়ারহেড যাচাইয়ের জন্য এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে
চীন পারমাণবিক ওয়ারহেড যাচাইয়ের জন্য এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের দাবদাহ সংক্রান্ত সতর্কবার্তা জারি করেছে সৌদি
হজযাত্রীদের দাবদাহ সংক্রান্ত সতর্কবার্তা জারি করেছে সৌদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন
সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক
জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক

নগর জীবন

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের
নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের

মাঠে ময়দানে

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি

সম্পাদকীয়

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা