শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক

চব্বিশের বিপ্লব-পরবর্তী বাংলাদেশ এখন সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক অস্থিরতার ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। ফ্যাসিবাদী অপশক্তি ও তাদের মিত্রদের চক্রান্ত থেমে নেই। এ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি যে রাষ্ট্রনায়কের প্রাসঙ্গিকতা জাতি অনুভব করছে তিনি হলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। কেননা রাষ্ট্রপতি জিয়া তাঁর শাসনকালের প্রারম্ভিক সময়ে বলেছিলেন, বাংলাদেশের জাতির উদ্দেশ্য হলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে উন্নতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। প্রকৃতপক্ষে আমাদের উন্নতি ও শান্তি নির্ভর করে জাতীয় ঐক্যের ওপর। আর জাতীয় ঐক্য নির্ভর করে নেতৃত্বের সর্বজনীনতা, দৃঢ়তা ও সময়োপযোগিতার ওপর। ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ জাতির ক্রান্তিলগ্নে উই রিভোল্ট বলে যার প্রমাণ দিয়েছিলেন ইতিহাসের কিংবদন্তি এই রাষ্ট্রনায়ক।

একাত্তরে মহান স্বাধীনতার ঘোষণা, পঁচাত্তরের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তাঁর ক্ষমতার কেন্দ্রে আরোহণ এবং বাংলাদেশকে তাঁবেদারমুক্ত করে খুব অল্প সময়ে বিশ্বের বুকে একটি আধুনিক রাষ্ট্রসত্তায় রূপদানে তাঁর যে ব্যতিক্রমী, সাহসী ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ- তা পৃথিবীর ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে সুদীর্ঘকাল ধরে।

জিয়ার সততা, দেশপ্রেম, দেশের কল্যাণসাধনে একাগ্রতা এবং চারিত্রিক দৃঢ়তা ছিল এক ঈর্ষণীয় বিষয়। এসব গুণাবলি তাঁকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু জিয়ার এই আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা বাংলাদেশবিরোধী শক্তির সহ্য হয়নি। তাই আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্রে দেশিবিদেশি যোগসাজশে ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে কতিপয় বিপথগামী সৈন্যের হাতে শাহাদাতবরণ করেন তিনি। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ৪৬ বছর।

১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি এই মহান নেতা জন্মগ্রহণ করেন। ছোট্ট অথচ বৈচিত্র্যময় জীবনে জিয়া এ দেশের মানুষের জন্য যে ত্যাগ করেছেন, মানুষের কল্যাণে যেভাবে দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে নিরলস ছুটে বেড়িয়েছেন তাতে দেশের প্রতি তাঁর মমত্ববোধের পরিচয় মেলে। সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে জনতার জিয়ায় রূপান্তর, বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ দর্শনের প্রবর্তন, আধুনিক ও উৎপাদনমুখী বাংলাদেশ গড়ার মেনিফেস্টো তথা ১৯ দফা রচনার মতো ঐতিহাসিক ঘটনার মধ্য দিয়ে জিয়া এ দেশের জনতার মাঝে চির ভাস্বর হয়ে থাকবেন।

শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়কএকটি আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে জিয়াউর রহমান গ্রামমুখী অর্থনীতির ওপর জোর দেন। উপসামরিক আইন প্রশাসক থাকাকালে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। গ্রামমুখী অর্থনীতি গড়ার আহ্বান জানিয়ে জিয়া বলেন, বাংলাদেশ অর্থ গ্রাম। বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নের জন্য আমাদের গ্রাম ও গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন করতে হবে। গ্রামীণ জনজীবনের সার্বিক উন্নতির প্রতি গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, গ্রামের নিরক্ষর ও দরিদ্র মানুষের দ্বারে আমাদের সভ্যতার বাণী নিয়ে যেতে হবে। তাহলেই বলতে পারব, বাংলাদেশের উন্নতির জন্য আমরা কাজ করেছি। খালখনন কর্মসূচি ছিল জিয়ার এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। ১৯৭৬ সালের ১ নভেম্বর কৃষি উৎপাদন বাড়িয়ে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার লক্ষ্যে জিয়াউর রহমান যশোরের উলশি-যদুনাথপুর খাল খনন প্রকল্প হাতে নেন। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের কৃষিভিত্তিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে প্রয়োজনীয় সেচের পানির অপ্রতুলতা দূর করতে দেশব্যাপী ১৪ হাজার খাল খনন করেন।

জিয়াউর রহমানের পৃষ্ঠপোষকতায় শিক্ষা খাতে অল্প সময়ে অধিকতর সাফল্য আসে। একটি সময়োপযোগী অন্তর্বর্তী শিক্ষানীতি প্রণয়নের জন্য ১৯৭৮ সালে প্রফেসর মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে তিনি একটি জাতীয় শিক্ষা উপদেষ্টা কমিটি গঠন করেন। উৎপাদনমুখী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে ১৯৭৮ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর শহীদ জিয়া ঢাকায় একটি জাতীয় শিক্ষা ওয়ার্কসপ আয়োজন করেন। শিক্ষার প্রসারে গ্রন্থাগারকে গুরুত্ব দিয়ে ১৯৮০-৮১ অর্থবছরে থানা পাবলিক লাইব্রেরি কাম অডিটোরিয়াম স্থাপন শীর্ষক উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাকালীন ঘোষণাপত্রের ২১নং ধারায় বাংলাদেশে একটি গণমুখী ও জীবননির্ভর শিক্ষা কার্যক্রম চালুর প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়। গণশিক্ষা কার্যক্রম ও সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা প্রবর্তন বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় তার অভূতপূর্ব সংযোজন। ১৯৭৮ সালে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হয়। যুগের চাহিদা এবং জাতীয় ঐতিহ্য ও প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সমন্বিত উপায়ে ইসলাম ধর্মীয় ও আধুনিক শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্যে জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালে দেশে একটি ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। ১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর কুষ্টিয়ায় তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

তিনি ছিলেন সুস্থধারার সংস্কৃতির প্রধান পৃষ্ঠপোষক। ১৯৭৬ সালে বায়ান্নের ভাষাশহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি প্রথমবারের মতো একুশে পদক পুরস্কার প্রবর্তন করেন। ১৯৭৭ সালে শহীদ জিয়া প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার স্বাধীনতা পদক প্রবর্তন করেন। এ ছাড়াও ১৯৭৯ সালের ৯ জানুয়ারি প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ১৯৭৭ প্রদান করেন। জিয়ার আগ্রহেই ১৯৮১ সালের মার্চ-এপ্রিলে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। বাংলা একাডেমির উন্নয়নে তাঁর আমলে বাংলা একাডেমি অর্ডিন্যান্স ১৯৭৮ জারি করা হয়।

শিশুদের সুস্থ প্রতিভা বিকাশে ১৯৭৬ সালে তিনি বাংলাদেশ শিশু একাডেমির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। শিশুদের বিনোদনের লক্ষ্যে ১৯৭৯ সালে শাহবাগে জাতীয় শিশু পার্ক স্থাপন করা হয়। এ ছাড়া শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশকে ত্বরান্বিত করতে ১৯৭৬ সালে তাঁর উদ্যোগে টেলিভিশনে নতুন কুঁড়ি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রেসিডেন্ট জিয়া উপজাতীয় সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও প্রচার-প্রসারে রাঙামাটিতে উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট এবং নেত্রকোনার দুর্গাপুরের বিরিশিরিতে উপজাতীয় কালচারাল একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়াও চারটি বিভাগীয় শহরে তিনি ইসলামী সংস্কৃতি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন।

মুজিবের বাকশাল এ দেশ থেকে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিলুপ্ত করে ফেলে। সেখানে বিপরীত ছিলেন জিয়াউর রহমান। তিনি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেন। সাংবাদিকদের উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি)। স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য প্রণীত আইন বাস্তবায়নের জন্য প্রেসিডেন্ট জিয়া বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়া জাতীয় প্রেস ক্লাবও তাঁরই সৃষ্টি।

স্বাস্থ্যসেবায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অবদান অসামান্য। ৫০ শয্যার ক্যানসার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্র, পিজি হাসপাতালের সি-ব্লক, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটসহ চিকিৎসকদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান বিএমএ ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। ১৯৭৮ সালে তিনি কলেরা (আইসিডিডিআর,বি) হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। দক্ষ নার্স তৈরির লক্ষ্যে ১৯৮১ সালের ৫ জানুয়ারি মহাখালীতে নার্সিং কলেজ এবং ৩ এপ্রিল জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায়ই জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান, নিপসম ও ইপিআই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

নতুন রাষ্ট্র হিসেবে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছিল আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের একটি স্বতন্ত্র পরিচয় প্রতিষ্ঠা করা। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পররাষ্ট্র দর্শনের মূল কথা ছিল জাতীয় স্বার্থ অক্ষুণ্ন রাখা এবং সার্বভৌম মর্যাদা সমুন্নত রেখে স্বাধীন-নিরপেক্ষ নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা। তাঁর এই আত্মমর্যাদাশীল নেতৃত্বের ফলেই তিনি বহির্বিশ্বে তৃতীয় বিশ্বের একজন আস্থাভাজন নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। তিনি ইরান-ইরাক যুদ্ধ নিরসনে বলিষ্ঠ কূটনৈতিক ভূমিকা পালন করেন। দক্ষিণ এশীয় দেশসমূহের আঞ্চলিক সহযোগিতা ফোরাম সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন তিনি। প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে গঙ্গার পানিবণ্টনে ফারাক্কা চুক্তি, তিন বিঘা করিডর হস্তান্তরের রূপরেখা প্রস্তুতকরণ, দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের মালিকানা নির্ণয়নে যৌথ জরিপ ও আলোচনার মাধ্যমে অধীনতামূলক মিত্রতার বদলে সার্বভৌম মর্যাদার ভিত্তিতে সম্পর্ক নিরূপণে সচেষ্ট ছিলেন। তাঁর সময়ে মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুভাবাপন্ন ও আস্থার সম্পর্ক তৈরি হয়। ভারত-পাকিস্তানের সাম্প্রতিক যুদ্ধের সময় তাই শহীদ জিয়ার নেতৃত্বের প্রসঙ্গে ফিরে আসে আন্তর্জাতিক মহলের আলোচনায়।

কেবল বাংলাদেশই নয়, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন অগ্রসরমান বিশ্বের একজন উদীয়মান নেতৃত্ব। যাঁর ভবিষ্যৎদর্শী নেতৃত্ব সেনাবাহিনীর ব্যারাক থেকে বেরিয়ে শিকড় গেড়েছিল গণমানুষের ভিতর। যদিও আধিপত্যবাদী শক্তি তাঁর সেই অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে দেয় মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায়। চট্টগ্রামে তাঁর শাহাদাতের পর বাংলাদেশে নিযুক্ত তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম বলেছিলেন, এটা কল্পনা করাও কঠিন, জিয়া যদি ১৯৮১ সালের পরিবর্তে ১৯৭৫ সালে নিহত হতেন তাহলে বাংলাদেশের ভাগ্যে কী ঘটত। বাংলাদেশ খুব সহজেই আফগানিস্তান বা লাইবেরিয়ার মতো একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারত। জিয়া সেই পরিণতি থেকে বাংলাদেশকে বাঁচিয়েছেন।

শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ ছিল একটি অগ্রসরমান বাংলাদেশ। স্বাধীনতার পর মূলত তিনিই দেশটিকে সব দিক দিয়ে একটি শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে সক্ষম হন। তবে দীর্ঘ এই পথপরিক্রমায় তাঁর অনুসৃত সেই পথ হারিয়ে হয়েছে বিপথগামী। চব্বিশের বিপ্লব-পরবর্তী বাংলাদেশ আবারও শহীদ জিয়ার দেখানো পথে ফিরে যাবে এমন প্রত্যাশা রয়েছে। তাই তো জনগণের সেই প্রত্যাশা পূরণে শহীদ জিয়ার উত্তরসূরি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রণয়ন করেছেন রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা কর্মসূচি। জনগণের রায়ে বিএনপি দেশের শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে এই দফাগুলো বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবে বলে আমার বিশ্বাস।

 

লেখক : অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ ও আহ্বায়ক, সাদা দল-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
স্বেচ্ছাসেবক দলনেতার পদত্যাগ
স্বেচ্ছাসেবক দলনেতার পদত্যাগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ছবিতেই নজর কাড়লেন শানায়া কাপুর
প্রথম ছবিতেই নজর কাড়লেন শানায়া কাপুর

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দুবাইয়ে ই-বাইক, ই-স্কুটার নিষিদ্ধ নিয়ে বিতর্ক
দুবাইয়ে ই-বাইক, ই-স্কুটার নিষিদ্ধ নিয়ে বিতর্ক

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে যুবলীগ নেতা এল এক্স খোকন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যুবলীগ নেতা এল এক্স খোকন গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে দেড় লাখ মানুষকে আরব আমিরাত রাষ্ট্রদূতের সহায়তা
বাংলাদেশে দেড় লাখ মানুষকে আরব আমিরাত রাষ্ট্রদূতের সহায়তা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ছবি থেকে ভিডিও তৈরির সুবিধা আনলো গুগলের জেমিনি
ছবি থেকে ভিডিও তৈরির সুবিধা আনলো গুগলের জেমিনি

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাতে বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর
রাতে বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে ইকোফ্লোর পোর্টেবল পাওয়ার স্টেশন আনলো বেস্ট ইলেকট্রনিক্স
দেশে ইকোফ্লোর পোর্টেবল পাওয়ার স্টেশন আনলো বেস্ট ইলেকট্রনিক্স

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী আটক, দুইজনকে গণধোলাই
টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী আটক, দুইজনকে গণধোলাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ডন-৩’ সিনেমায় শাহরুখ ফিরছেন কোন চরিত্রে?
‘ডন-৩’ সিনেমায় শাহরুখ ফিরছেন কোন চরিত্রে?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চম ম্যাচেও জোড়া গোলের কীর্তি মেসির, দারুণ জয় মিয়ামির
পঞ্চম ম্যাচেও জোড়া গোলের কীর্তি মেসির, দারুণ জয় মিয়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাভাস্কারের মুখে আবার ‘স্টুপিড!’ — এবার কার উদ্দেশে?
গাভাস্কারের মুখে আবার ‘স্টুপিড!’ — এবার কার উদ্দেশে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ শুরুর আগেই স্কোয়াডে পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার
সিরিজ শুরুর আগেই স্কোয়াডে পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় জ্বালানি সংকট চরমে পৌঁছেছে: জাতিসংঘ
গাজায় জ্বালানি সংকট চরমে পৌঁছেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’
‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের
ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক
অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল-কোরআনের ভাষারীতি
আল-কোরআনের ভাষারীতি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি
হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ
সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ

নগর জীবন