শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত

সৈয়দ নজরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত

জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের ফজিলত এ জন্য বেশি যে যত মৌলিক ইবাদত যথা- সালাতের পাশাপাশি অধিক নফল সালাত, নফল সিয়াম (১ জিলহজ থেকে ৯ জিলহজ পর্যন্ত) সক্ষম না হলে আরাফার দিনের সিয়াম, দান-সদকাসহ সামর্থ্যবানদের জন্য ফরজ হজ ও কোরবানির মতো গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে। এতদ্ব্যতীত আল্লাহর অধিক নৈকট্য লাভের জন্য ১-১৩ জিলহজ পর্যন্ত বেশি বেশি তাসবিহ তাহমিদ তাকবির ও তাহলিল পড়ার বিষয় রয়েছে।

ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণিত হাদিসে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, জিলহজ মাসের প্রথম দশকের  চেয়ে উত্তম দিন নেই, যেদিনগুলোর সৎ আমল আল্লাহর কাছে অধিক পছন্দনীয়। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞাসা করলেন- আল্লাহর পথে জিহাদও নয় হে আল্লাহর রসুল? জবাবে রসুল (সা.) বললেন, আল্লাহর পথে জিহাদও নয়, তবে সেই মুজাহিদ ব্যক্তির কথা ভিন্ন যে স্বীয় জানমাল নিয়ে জিহাদে বেরিয়ে পড়ে অতঃপর এর কিছুই নিয়ে ফিরে আসে না তার আমল এর চেয়ে উত্তম। (বুখারি-৯১৩), নাসাঈ, আবু দাউদ। সাহাবায়ে কেরাম এ ১০ দিনে বেশি বেশি ইবাদত করতেন। আমরাও তাদের অনুসরণে নিম্নোক্ত ইবাদত করে যেতে পারি যাতে আমরা আমাদের অতীতে কৃত পাপগুলো মোচন করে আল্লাহর অসংখ্য নেয়ামত অর্জনের পাশাপাশি তাঁর নৈকট্য লাভ করতে পারি।

আমরা যারা ইতোপূর্বে হজ করেছি অথবা হজে যাইনি তাদের করণীয় ইবাদতের বিষয়গুলো হচ্ছে :

১. আমরা যারা হজে যাইনি এবং তাদের মধ্যে যারা কোরবানি করার সামর্থ্যবান তারা জিলহজ মাসের চাঁদ দেখার পর থেকে কোরবানি করার আগপর্যন্ত তাদের স্ব-স্ব নখ, চুল, গোঁফ বা কোনো লোম কাটতে পারব না।

২. আমরা যারা হজে যাইনি তারা- জিলহজ মাসের ১ তারিখ  থেকে ৯ জিলহজ পর্যন্ত ৯টি নফল সিয়াম (রোজা) রাখব। সম্ভব না হলে কমপক্ষে আরাফার (৯ জিলহজ) দিনের সিয়াম অর্থাৎ হাজি সাহেবরা যেদিন আরাফায় অবস্থান করেন ওই দিনের সিয়াম (রোজা) রাখব। কেউ ৮ ও ৯ জিলহজ সিয়াম পালন করলেও করতে পারেন, কারণ নফল সিয়ামতো রাখা যাবে। তবে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হচ্ছে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক হাদিসে বলেন, আরাফার দিনে সিয়াম পালন করলে আমি আশা করি আল্লাহতায়ালা সিয়াম পালনকারীর বিগত এক বছরের এবং আগামী এক বছরের গুনাহগুলো মাফ করে দেবেন। এতদ্ব্যতীত আরাফার দিনের আরেকটি অন্যতম নেয়ামত আমরা পেয়েছি যা হচ্ছে- ‘আল্লাহ সুবহানুতায়ালা বিদায় হজের এদিনে (অর্থাৎ দশম হিজরি সনের ৯ জিলহজ) আমাদের দীন পূর্ণাঙ্গ করার আয়াত নাজিল করে আমাদের প্রতি তাঁর অনুগ্রহ সম্পন্নকরত ইসলামকে দীন মনোনীত করেছেন। (সুরা মায়িদা আয়াত-৩ শেষাংশ)। এসব কারণে ৯ জিলহজ হচ্ছে বছরের শ্রেষ্ঠ দিন। তাই আল্লাহকে ভালোবাসতে হলে রসুলুল্লাহ (সা.) এর আনুগত্য করে তাঁকে অনুসরণের মাধ্যমে ইবাদত করতে হবে। এর বাইরে ইবাদত করা হলে তা আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।

৩. ১ জিলহজ ভোর থেকে ৯ জিলহজ পর্যন্ত বেশি বেশি তাকবির যথা : সুবহানাল্লাহে ওয়াল আলহামদুলিল্লাহে ওয়ালাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াআল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহেল হামদ।            আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াআল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ, সুবহানাল্লাহে ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা কালাহু লাহুল মূলক ওয়ালহুল হামদ ওয়াহুওয়া আল কুল্লি সাইয়্যেন কাদির বেশি বেশি পাঠকরত আল্লাহর নৈকট্য লাভের চেষ্টা করতে হবে।

৪. ফরজ সালাতের পাশাপাশি নফল সালাত আদায় ও জিকির আজকার করে নেকি অর্জন। 

৫. সাধ্যমতো দান-সদকা করে পুণ্যের পাল্লা ভারী করার চেষ্টা।

৬. বেশি বেশি তওবা ইস্তিগফার করে অতীতের পাপ মার্জনা এবং ভবিষ্যতে সৎ পথে চলার জন্য আল্লাহর সাহায্য চাওয়া।

৭. ১০ জিলহজ ঈদের সালাত আদায় করে কোরবানি করা। তবে যিনি বা যারা সালাত আদায় করেন না, তাদের কোরবানি কবুল হবে না, কারণ সালাত পরিত্যাগকারীর ইমান প্রশ্নবিদ্ধ, তারা মুত্তাকি নয়। আল্লাহ অবশ্যই মুত্তাকিদের কোরবানি কবুল করেন না (সুরা মায়িদা-২৭)। সালাত পরিত্যাগকারীদের সুবর্ণ সুযোগ হচ্ছে তারা তওবা করে সালাত আদায় করে ইমানদার হয়ে কোরবানি করবেন, তাহলেই তাদের কোরবানি কবুল হবে (সুরা ফুরকান-আয়াত-৭১, সুরা তাহরিম আয়াত-৮)।

কারণ আল্লাহর সবচেয়ে বড় পরিচয় তিনি পরম দয়ালু ও ক্ষমাশীল। তিনি বান্দার ক্ষমা চাওয়ার অপেক্ষায় থাকেন। তিনি তাঁর রহমত প্রাপ্তি থেকে নিরাশ হতে বারণ করেছেন (সুরা জুমার আয়াত-৫৩)। কাজেই আসুন আমরা সবাই তওবা করি এবং সালাত পরিত্যাগকারীরা তওবা করে সালাত আদায় করে আল্লাহর দিকে ফিরে আসি।

                লেখক : প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী
আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'
'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ
রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি
দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার
জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন
যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি
সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা
ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত
ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে
হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা