শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

তিমির বিনাশক দিব্য আলো

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
তিমির বিনাশক দিব্য আলো

প্রচারেই প্রসার। কথাটি ষোলো আনা খাঁটি বলে যাঁরা মানেন তাঁদের কারণেই নাকি বিজ্ঞাপনী সংস্থাগুলো খেয়ে-পরে বেঁচে বর্তে রয়েছে। গণমাধ্যম? বিজ্ঞাপনী সংস্থার এক বাঘা কর্মকর্তা, যাঁকে আমরা ‘সানাভাই’ সম্বোধন করতাম, একবার মধ্যাহ্নভোজ-উত্তর বকবকানির আসরে বলেন, অ্যাড ফার্ম তোমরার খোরাকি জোগায়। নইলে তোমরা মিডিয়াঅলারা কত্ত আগে হাওয়া হয়া যাইতা!

মনে পুষে রাখা ক্ষোভ উগরে দেওয়ার পর্যায়ে সুজাত আলী সানা দার্শনিক হয়ে যেতেন এবং ‘ডিম হাওয়া হয়া গেলে মুরগা ক্যামতে পাইতা!’ ধরনের বাণী দিতেন। রাজধানীর বংশাল রোডের যে পত্রিকা অফিসে আমি কাজ করতাম তার বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানে তাঁকে দাওয়াত না করায় তিনি অপমানবোধ করেছিলেন। করারই কথা। কেননা বস্কে বুঝিয়ে-সুজিয়ে তিনিই দৈনিকটিকে ঘন ঘন অ্যাড পাইয়ে দিতেন।

সাময়িকী পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া বলেন, দুনিয়ার সবার খোরাকি জোগাচ্ছেন আল্লাহ। অথচ আপনি অ্যাড ফার্মরে শিরোধার্য করতেছেন। এটা অন্যায়। ইন ফ্যাক্ট ইটস আ ক্লিয়ার কাট গুনাহ!

‘গুনাহ তো তুমিও করে ফেলেছ হে পীরজাদা!’ বলেন সানাভাই, ‘আমার টাকায় লাঞ্চ করেছ। যত টাকার খেয়েছ সেই টাকা ফেরত দিয়ে সাচ্চা ইমানি হওয়ার পথ অবশ্য তোমার জন্য এখনো খোলা আছে।’

পীর এনায়েতপুরীর বংশজাত কিবরিয়া। তাই মওকা মতো তাঁকে ‘পীরজাদা’ বলতেন সুজাত আলী সানা। স্বৈরশাসক ফিল্ড মার্শাল আইউব খানের মন্ত্রী ছিলেন সানাভাইয়ের এক চাচা। একাত্তরে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীর তরক্কির জন্য এই চাচা নিজের জান উজাড় করতে প্রস্তুত ছিলেন। তাই গোলাম কিবরিয়া মধুময় ঝগড়ার সময়ে সানাভাইকে ‘গাদ্দার খান্দান কি খাজানা’ বলে মজা পেতেন। সানাভাই বলতেন, গোলামের ব্যবহার কত জঘন্য দেখ্লা?

মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার যে রেস্তোরাঁয় বহু দিন আমরা জোরপূর্বক সানাভাইয়ের অতিথি হয়ে ভুনা খিচুড়ি খেয়েছি, প্রায় আঠারো বছর ওখানে ঢুকি না। রেস্তোরাঁর নামফলক দেখামাত্র বুকটা টনটন করে ওঠে। বয়সে আমার ১০ বছরের ছোট কিবরিয়াকে ২০১০ সালে শেষ করে দিয়েছে কিডনির বৈকল্য। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাড়ির ড্রয়িংরুমে বসে টিভি পর্দায় ফিল্ম দেখছিলেন সুজাত আলী সানা। ওই সময় হিমশীতল ছোঁয়ায় হৃদ্যন্ত্র নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। দিব্যবৃক্ষের ছায়াতলে চলে গেলেন তিনি।তিমির বিনাশক দিব্য আলো

মৃত্যুর পর প্রাণ কোথায় যায়? গ্রিক পুরাণে আছে প্রতিটি প্রাণের জন্য পরলোকে সুনির্দিষ্ট গাছ থাকে। বীজ থেকে অংকুরিত হয়ে ক্রমশ ওপরের দিকে উঠতে হয় না। দৈবশক্তি শুরুতেই পরিপূর্ণ গাছ বানায়। সেই গাছের ছায়াতলে এনে রাখা হয় প্রাণ। সুজাত আলী সানার মতে, প্রতিটি মানুষই ওই দিব্যবৃক্ষের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণে বাধ্য। তিনি বলতেন : তবে যাওয়া বিলম্বিত করবার সাধনা চলমান রয়েছে। আয়ু বাড়ানোর অব্যাহত চেষ্টাও চারদিকে। আবার আছে নিত্যনতুন প্রাণসংহারী ব্যাধি। পাল্লা দিয়ে কোমর বেঁধে ‘খাই খাই’ প্রতিযোগ? না, তা যেন থামবার নয়।

২. আত্মকেন্দ্রিকতায় অন্ধজনরা সমাজকল্যাণী কাজে আগ্রহী হয় না। সাধকরা বলেন, তারা চেষ্টা করলেও কল্যাণকর কিছু করতে পারে না। কারণ পরওয়ারদেগার তাদের কাল্ব তালাবদ্ধ করে দিয়েছেন। বন্দি থাকতে থাকতে তাদের কাল্ব তিমিরাচ্ছন্ন হয়ে গেছে। সেজন্য তারা নিজকল্যাণে উতলা। এতটাই উতলা যে আশপাশের মানুষের জীবন অতিষ্ঠ করে দিয়ে নিজেকে উন্নত করতে চায়। তারা খুবই দুর্ভাগা। এ ধরনের উন্নয়ন যে অধগমনেরই নামান্তর তা-ও তাদের কেউ বুঝিয়ে বলবার গরজবোধ করে না।

আত্মকেন্দ্রিকতায় অভিশপ্ত ব্যক্তিদের দিব্য আলোয় অন্ধকারমুক্ত করার সাধনায় যাঁরা জীবন উৎসর্গ করেন, ইতিহাস তাঁদের নাম সযত্নে রক্ষা করে চলেছে। এবং সেটা কত চমৎকার হতে পারে, তা ভারতের রাজধানী দিল্লি নগরীতে গেলে বোঝা যায়। সুলতানি আমলে দিল্লিতে গিয়াসপুর নামে একটি জায়গা ছিল। জায়গাটি এখনো আছে। কিন্তু দিল্লি রেলস্টেশনে নেমে যদি বলেন, ‘গিয়াসপুর যাব’। ট্যাক্সি বা অটোরিকশা চালক ‘হা’ হয়ে যাবে। ওরকম জায়গা তাদের অজানা। যাত্রীকে বলতে হবে ‘নিজামুদ্দিন যাব।’

সুফিসাধক হজরত খাজা নিজামুদ্দিনের দরগাহ এই গিয়াসপুরে। অনেক আগে গিয়াসপুরকে ‘মেহরৌলি’ বলা হতো। এখানকার মাটিতে চিরনিদ্রায় শায়িত খাজা নিজামুদ্দিন। তিনি প্রচার করতেন, যাঁর অন্তর পরিচ্ছন্ন (সাফ) তাঁর দ্বারাই পরিচ্ছন্ন লোকালয় গড়ে তোলা সম্ভব। স্রষ্টা আমাদের জীবন দিয়েছেন সৃষ্টের সেবায় নিবেদিত হওয়ার জন্য। নিজেকে নিয়ে সর্বক্ষণ ব্যস্ততা ওই নিবেদনের স্পৃহা বিনষ্ট করে। পরাক্রম, ঐশ্বর্য, বিলাসিতা, ক্ষমতার আস্ফালন পরিহার করে আল্লাহপ্রেমে ব্রতী হতে হবে। যার কাল্ব (অন্তর) আল্লাহপ্রেমে ভরপুর, তাঁর কাল্ব মানবপ্রেমেও হয় ভরপুর।

খাজা নিজামুদ্দিনের জীবনকালে দিল্লিতে পরপর সাতজন সুলতান ক্ষমতাসীন ছিলেন। কয়েকজন সুলতান ছিলেন খাজার অনুরাগী, কয়েকজন ছিলেন বৈরী, খাজাকে যাঁরা অপদস্থ করার ব্যর্থ চেষ্টা করেছেন। ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লারা খাজা নিজামুদ্দিনকে পছন্দ করতেন না। তাঁরা সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনকে বলেন, ‘হুজুর! দরবেশ নিজাম আপনাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে বয়ান দেন। তাঁকে সাজা দিন।’

সুলতানের দরবারে তলব করা হলো খাজাকে। অভিযোগ শোনার পর খাজা নিজামুদ্দিন একটি গল্প বলেন। গল্পে আছে-প্রেমিক পায়রা বলছে, ‘ধরা দাও প্রিয়ে।’ প্রেমিক পায়রা বলছে, ‘না। কখনো না।’ তখন প্রেমিক পায়রা বলে, ‘ধরা দাও বলছি। নইলে আমি বাদশাহ সোলেমানের সিংহাসন ওলটপালট করে ফেলব।’ প্রেমিক পায়রাকে তলব করেন সোলেমান। পায়রা বলে, ‘আবেগে কাতর প্রেমিক-প্রেমিকা যেসব কথা বলে তাকে আক্ষরিক অর্থে গ্রহণ কি বাদশাহকে শোভা পায়?’

‘পায়রার ব্যাখ্যায় বাদশাহ সোলেমান সন্তুষ্ট হয়েছিলেন’ বলেন খাজা নিজামুদ্দিন, ‘আশা করি, সুলতান নামদার আমার ব্যাখ্যাও বুঝেছেন।’ জবাবে গিয়াসউদ্দিন বলবনের ঘোষণা : নিজাম দরবেশের বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ নাকচ করা হলো।

৩. খাজা নিজামুদ্দিনের দরগাহ দেখেছিলাম ২০১৮ সালে। সেখানে এই মহান সুফিসাধকের চারিত্রিক দৃঢ়তা বিষয়ে নানাবিধ কাহিনি শোনা যায়। তার মধ্যে একটি হচ্ছে বিখ্যাত ‘দিল্লি হনুজ দূর অস্ত’ (দিল্লি এখনো অনেক দূরে)। আরও দুটি কাহিনি চমকপ্রদ। একটি ‘আল্লাহ’ নামের বরকত সম্পর্কীয়, অন্যটি জাগতিক ঐশ্বর্যের প্রতি প্রবল বিতৃষ্ণা।

সুলতান আলাউদ্দিন খিলজির মৃত্যুর পর তাঁর সেনাপতি মালিক কাফুর গায়ের জোরে সিংহাসনে বসেন। প্রাসাদরক্ষীরা তাঁকে হত্যা করে। তখন সুলতান হলেন কুতুবউদ্দিন মুবারক শাহ। ইনি দরবেশ নিজামকে বাঁকা চোখে দেখতেন। ক্ষমতাসীন হওয়ার পর কুতুবউদ্দিন গুজরাটি বালক খসরু খানের সঙ্গে সমকামী সম্পর্ক গড়ে তোলেন। চারদিকে ছি ছি পড়ে যায়। স্তাবকরা সুলতানকে জানায়, নোংরা কেচ্ছা রাষ্ট্র হওয়ার পেছনে দরবেশ নিজামের হাত রয়েছে। রুষ্ট সুলতানের হুকুমে গিয়াসপুর দরগাহে সব রকম রসদ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। খাজা নিজামুদ্দিন বিচলিত না হয়ে এক টুকরো কাগজে ‘আল্লাহ’ লিখে তা দরগাহের প্রবেশ তোরণে সাঁটিয়ে দিলেন। ভক্তদের আগমন অনেক বেড়ে গেল। তাঁরা সঙ্গে করে নিয়ে আসে নানারকম খাদ্যসামগ্রী। সুলতান বুঝলেন, তিনি বিরাট বোকামি করে ফেলেছেন।

এদিকে সুলতান কুতুবউদ্দিন মুবারক শাহর নতুন বিপদ। তাঁর মূত্রনালি সংকুচিত হয়ে পড়ায় প্রস্রাব হয় না। চিকিৎসকরা অনেক চেষ্টায়ও তাঁকে সুস্থ করতে পারছিলেন না। সুলতানের মা ছুটে গেলেন গিয়াসপুর দরগাহে। মিনতি জানালেন, ‘বাবা, ছেলেটারে মাফ করে দিন।’ খাজা বলেন, ‘আগে তাঁকে সিংহাসন ছাড়তে হবে। তারপর পেসাবের ব্যবস্থা।’ ছেলের পেসাব করা একটি গামলা মাথায় করে প্রাসাদ থেকে গিয়াসপুর পর্যন্ত নগ্ন পায়ে হেঁটে আসেন সুলতানের মা। হাতে ছিল মজবুত কাগজে লেখা দলিল। তাতে লেখা ‘আমি সব ক্ষমতা নিজাম দরবেশের হাতে অর্পণ করলাম।’ দলিলটা পড়ে টুকরো টুকরো করে ছিঁড়ে পেসাবভরা গামলায় ফেলে দিলেন খাজা নিজামুদ্দিন। বললেন, ‘দুনিয়াবি রাজত্বকে আমরা দরবেশরা এভাবে গুরুত্ব দিই।’

৪. সুস্থ হওয়ার পর ফের গোয়ার্তুমিতে মেতে উঠলেন কুতুবউদ্দিন মুবারক শাহ। তিনি হুকুম দিলেন, তাঁর জন্য আল্লার দরবারে মোনাজাত করতে হবে সব মুসলমানকে- খাজাকেও কুউওয়াতুল মসজিদে জড়ো হতে হবে। সুলতানি ফরমান উপেক্ষা করে খাজা নিজামুদ্দিন একটি ফারসি কবিতা আওড়ান-‘ওরে ও শিয়াল, তুই তোর সীমানাতেই থাক/ কেন সিংহের সঙ্গে গোল বাধিয়ে/ ত্বরন্বিত করছিস নিজের সর্বনাশ।’

সেদিনই ১৩২০ সালের বিকালে কুতুবউদ্দিনকে হত্যা করেন তাঁর প্রেমিক খসরু খান। এরপর ‘নাসিরউদ্দিন মোহাম্মদ’ নামধারণ করে সিংহাসনে বসে পড়েন। নতুন সুলতানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন সেনাপতি গিয়াস উদ্দিন তুগলক। নাসিরউদ্দিনের দেহ টুকরো টুকরো করে নগরীর এখানে ওখানে ছুড়ে ফেলা হয়েছিল। গিয়াসউদ্দিন তুগলক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে অভ্যস্ত। তিনি সোনালি রঙের ইট দিয়ে নতুন এক শহর বানিয়ে নাম দিলেন ‘তুগলকাবাদ’। হুকুম দিলেন সব নাগরিক ওই শহরের বাসিন্দা হবে। খাজা নিজামুদ্দিন বলেন, ‘ওখানে কিসের শহর! ওটা তো ডাকাতদের আস্তানা হবে।’ কথাটা সুলতানের কানে পৌঁছানো হলে রুষ্ট গিয়াসউদ্দিন ঘোষণা করেন, ‘নিজাম দরবেশের আস্তানা গুঁড়িয়ে দেব।’

দিল্লির কোতোয়াল ভয় পেয়ে গেলেন। তিনি ছিলেন খাজার মুরিদ। বললেন, সুলতান বিদ্রোহ দমন করতে বাংলায় গেছেন। ফিরে এসেই দরগাহে হামলা করবেন। স্মিত হেসে খাজা বলেন, দিল্লি দূর অস্ত। বাংলা থেকে ফিরে রাজধানীতে প্রবেশ করছিলেন সুলতান। কোতোয়াল আবার হুঁশিয়ারি দেন-‘বাবা! সুলতান তো এসে পড়ছেন।’ খাজা বলেন, ‘দিল্লি হনুজ দূর অস্ত।’ দিল্লি এখনো বেশ দূরে। বিজয়ী সুলতানকে হাতি ঘোড়া সৈন্যসামন্ত সমেত সংবর্ধিত করতে অনেক তোরণ খাড়া করা হয়েছিল। দিল্লির শহরতলিতে ১৩২৫ সালে একটি  হাতির ধাক্কা লেগে তোরণ ধসে পড়লে তাতে প্রাণ যায় গিয়াসউদ্দিন তুগলকের। তাঁর সাধের শহর তুগলকাবাদ কালক্রম রূপ নেয় বন্য পশু আর ডাকাতদের আবাসস্থলে।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন বাড়তি শুল্ক
মার্কিন বাড়তি শুল্ক
রাষ্ট্র সংস্কার
রাষ্ট্র সংস্কার
মানুষ কেন অমানুষ
মানুষ কেন অমানুষ
এডিস মশা ডেঙ্গু ছড়ায়
এডিস মশা ডেঙ্গু ছড়ায়
নির্বাচন কমিশন কি পারবে
নির্বাচন কমিশন কি পারবে
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
সর্বশেষ খবর
উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : ৮ জনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর
উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : ৮ জনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে ভুটান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ভুটান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় একদিনে নিহত আরও ১৩৪ ফিলিস্তিনি, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৯ হাজার
গাজায় একদিনে নিহত আরও ১৩৪ ফিলিস্তিনি, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৯ হাজার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কী ঘটেছিল বিমানটিতে
কী ঘটেছিল বিমানটিতে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্তান হারানো মা-বাবার জন্য নবীজির সান্ত্বনা
সন্তান হারানো মা-বাবার জন্য নবীজির সান্ত্বনা

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আরও ৪ জনের মৃত্যু
বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আরও ৪ জনের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে শ্রমিক দলের প্রতিবাদ সমাবেশ
গাজীপুরে শ্রমিক দলের প্রতিবাদ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল ভবন থেকে লাফ দিয়ে গুরুতর আহত ছাত্রী
স্কুল ভবন থেকে লাফ দিয়ে গুরুতর আহত ছাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের সম্ভাবনা বাস্তবায়নে নির্বাচন প্রয়োজন
গণতন্ত্রের সম্ভাবনা বাস্তবায়নে নির্বাচন প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচি ছাড়ছে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচি ছাড়ছে না ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর পর মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল, মনোনয়নে উৎসব
২০ বছর পর মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল, মনোনয়নে উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে চাঁদের মতো আরও ছয় উপগ্রহ
পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে চাঁদের মতো আরও ছয় উপগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দগ্ধ শরীরে শিশুদের বাঁচানোর চেষ্টা, সেই শিক্ষিকা না ফেরার দেশে
দগ্ধ শরীরে শিশুদের বাঁচানোর চেষ্টা, সেই শিক্ষিকা না ফেরার দেশে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত : তথ্য উপদেষ্টা
মঙ্গলবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত : তথ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত
খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই
কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার
উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ
ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা
সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন
টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা
উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?
দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর
মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না
ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর
পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’
‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দগ্ধ শরীরে শিশুদের বাঁচানোর চেষ্টা, সেই শিক্ষিকা না ফেরার দেশে
দগ্ধ শরীরে শিশুদের বাঁচানোর চেষ্টা, সেই শিক্ষিকা না ফেরার দেশে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত : তথ্য উপদেষ্টা
মঙ্গলবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত : তথ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত
উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন
গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত
১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি
বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান
অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও
মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টার কিডদের হার মানিয়ে বলিউডে দাপট দেখালেন আহান
স্টার কিডদের হার মানিয়ে বলিউডে দাপট দেখালেন আহান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরবরাহ কম ও চাঁদাবাজির কারণে ইলিশের দাম বেশি : উপদেষ্টা
সরবরাহ কম ও চাঁদাবাজির কারণে ইলিশের দাম বেশি : উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ
হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী ঘটেছিল বিমানটিতে
কী ঘটেছিল বিমানটিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর
স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর

প্রথম পৃষ্ঠা

’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা
’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি

শিল্প বাণিজ্য

দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের
দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের

নগর জীবন

স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি
স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা
রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট
ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমহর্ষক বর্ণনা প্রত্যক্ষদর্শীদের
রোমহর্ষক বর্ণনা প্রত্যক্ষদর্শীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে

শিল্প বাণিজ্য

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ
দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব
ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব

দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামানের রত্নভান্ডার
যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামানের রত্নভান্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না

নগর জীবন

বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির
বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা
জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলপ্রেমীদের গর্জনের অপেক্ষায় ডালাস স্টেডিয়াম
ফুটবলপ্রেমীদের গর্জনের অপেক্ষায় ডালাস স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা
পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি
শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে
আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তের জালে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা
তদন্তের জালে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজবের ফাঁদে মৌসুমী-সানী
গুজবের ফাঁদে মৌসুমী-সানী

শোবিজ

নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের
নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির নির্বাচন দেশে চরমপন্থার পথ সুগম করবে
পিআর পদ্ধতির নির্বাচন দেশে চরমপন্থার পথ সুগম করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই
চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই

নগর জীবন

হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান
হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল
সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা