শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

জুলাই সনদ নিয়ে ঐক্যের আবহে অনৈক্য মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। ঐকমত্য কমিশন তাদের প্রস্তুত করা প্রস্তাব সব রাজনৈতিক দলের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে এমন অভিযোগও ভাবমূর্তির সংকট তৈরি করছে। ফলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের অর্ধশতাধিক বৈঠক শেষ পর্যন্ত অশ্বডিম্ব প্রসব করতে পারে এমন আশঙ্কাও জোরদার হয়ে উঠছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা সচল থাকলেও তাতে রাজনৈতিক দলগুলোর আগ্রহ ক্রমান্বয়ে কমছে। শুরুতে নির্ধারিত সময়ে সবাই সংলাপে অংশ নিলেও এখন কেউ আসছেন দেরিতে, আবার কেউ হাজিরা দিয়েই ছুটছেন বাইরে। ৩০টি রাজনৈতিক দল এ কমিশনের সংলাপে অংশ নিলেও মূলত তিন থেকে চারটি দলের মতের ওপরই আলোকপাত হচ্ছে। বলতে গেলে প্রায় সবাই তাকিয়ে রয়েছেন বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির ঐকমত্যের ওপর। কিন্তু মূল কয়েকটি ইস্যুতে তাদের মতপার্থক্য আকাশপাতাল।

শেষ কয়েকটি বৈঠকে ‘চাপ’ আর ‘বাধ্য’ এ দুটি শব্দ উচ্চারিত হয়েছে সবচেয়ে বেশি। তাই শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যকে গুরুত্ব দেওয়া হবে কি না, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে ‘জুলাই সনদ’-এর অপেক্ষা না করে আগামী ৩ আগস্ট শহীদ মিনারে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশের ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি। দলটির আহ্বায়ক বলেছেন, অভ্যুত্থান ছাত্র-জনতা করেছে। এ ঘোষণাপত্র ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে সারা দেশের মানুষের আকাঙ্খা ও প্রত্যাশা অনুযায়ী প্রণয়ন ও ঘোষণা করা হবে। সব মিলিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ অব্যাহত থাকলেও কোনো অগ্রগতি না থাকায় সব পক্ষই কম বেশি হতাশ। ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় পর্বে যে বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় যুক্ত হয়েছে, সেখানেও সাফল্য আহামরি কিছু নয়। লাগাতার আলোচনা হলেও ঐকমত্য হয়েছে মাত্র দুটি বিষয়ে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় ঐক্যের বদলে মতদ্বৈততার চিত্রই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। বোদ্ধাজনদের মতে, মতদ্বৈধতা এড়াতে অমীমাংসিত বিষয়গুলো জনগণের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে ওই সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিলে সেটিই হবে উত্তম।

কর্তৃত্ববাদী শেখ হাসিনার সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরে যে অপরিসীম অনাচার হয়েছে সে ক্ষয়ক্ষতির উপশম, তথা বিদ্যমান অব্যবস্থার সংস্কারের লক্ষ্যে গত আগস্টে রাজনৈতিক অঙ্গনড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর সংস্কার কর্মকাণ্ড পরিচালনার লক্ষ্যে সেই কমিশনগুলোর রিপোর্টের ভিত্তিতে পরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়।

২০২৪-এর জুলাই-আগস্টের ৩৬ দিনে স্বৈরাচারী সরকারের নিষ্ঠুরতায় রাজপথে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনরত ছাত্র ও সর্বস্তরের সাধারণ নাগরিকের ওপর নির্বিচার গুলিবর্ষণে প্রাণ হারান নারী-শিশুসহ দেড় হাজার মানুষ। আহত হন হাজার হাজার ছাত্র-জনতা। যাদের অনেকেই চোখ-হাত-পা হারিয়ে স্থায়ী পঙ্গুত্বের শিকার হয়েছেন। স্বৈরাচারের পতনের পর বিজয়ী ছাত্র-জনতা রাষ্ট্র সংস্কারের জোর আওয়াজ তোলে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও স্বৈরাচারবিরোধী সব রাজনৈতিক দলই রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠান মেরামতের দাবি তোলে উচ্চ কণ্ঠে। তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা জুলাই-অভ্যুত্থানের মূল বাণীকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরে জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানে সংযোজনের দাবি জানিয়ে আসছে প্রথম থেকেই।

এখানে একটা ব্যাপারে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। অনেকে জুলাইয়ের গণ অভ্যুত্থানকে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করেন। একাত্তরের অর্জন কিছুই নয়, এমন কথাও বলেন। এই বিচ্যুতি প্রকারান্তরে জুলাই গণ অভ্যুত্থানকে নিষ্প্রভ করে তুলবে। কোনো জাতির স্বাধীনতা ও মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গে অন্য কিছুর তুলনা চলতে পারে না।   শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনে জনগণের কথা বলার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। ভোটের অধিকার বিপন্ন হয়ে পড়েছিল। জনগণের স্বাধীনতা না থাকলে রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা স্বকীয়তা হারায়। যে কারণে নির্যাতন-নিপীড়নের মুখেও ছাত্রসমাজের নেতৃত্বে দেশের মানুষ রাজপথে নেমে এসেছিল। লাল সবুজ পতাকা আর মুক্তিযুদ্ধের হার না মানা সাহস তাদের স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।

জুলাই সনদেও একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধরে রাখতে হবে। সবকিছুর ঊর্ধ্বে স্থান দিতে হবে একাত্তরের স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধকে। এর বাইরে থাকতে হবে ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৬ সাল অবধি মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদায় প্রতিষ্ঠার বিশাল গণসংগ্রাম। বাঙালির আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার তথা স্বাধিকার-স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে রাজপথের লড়াই বা ঊনসত্তরের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের কথাও থাকতে হবে জুলাই সনদে। স্বাধীনতা-পরবর্তী ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী শাসনবিরোধী গণ আন্দোলনের বিষয়টিও অবশ্যই গুরুত্ব পাওয়া উচিত। ১৯৮২ সালের মার্চ থেকে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত আরেক স্বৈরাচার হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনের বিরুদ্ধে গণমানুষের আন্দোলন সংগ্রামের বিষয়টিও উপেক্ষা করা যাবে না। স্বৈরাচারী ও কর্তৃত্ববাদী শাসনের বিরুদ্ধে এ দেশের মানুষের বিশাল আত্মত্যাগের সব উপখ্যান জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে জুলাই সনদের মাধ্যমে।

স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ জাতির হাজার বছরের সেরা অর্জন। তবে গণতান্ত্রিক অধিকারবঞ্চিত জনগণের বৈপ্লবিক লড়াইয়ের ক্ষেত্রে জুলাই গণ অভ্যুত্থানেরও কোনো তুলনা চলে না। কর্তৃত্ববাদী আওয়ামী লীগ নেত্রী ও স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের অগণতান্ত্রিক শাসন-শোষণের বিরুদ্ধে গণ মানুষের লড়াই আমাদের ইতিহাসের একটি উল্লেখযোগ্য অধ্যায়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ৩৬ দিনের রাজপথের লড়াই আত্মত্যাগের যে ইতিহাস রচনা করেছে, তার কোনো তুলনা নেই। তাই এটাকে জুলাই সনদ হিসেবে সংবিধানে সংযোজনের দাবি শতভাগ যৌক্তিক। তবে সব কিছুর ঊর্ধ্বে যে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ, তার সামান্যতম অবমূল্যায়ন করা চলবে না। আত্মঘাতী এ প্রবণতা মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে জুলাই অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের ঐক্যে বিভাজন সৃষ্টি করবে; যা কাম্য নয়।

ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দিনের পর দিন বৈঠক করে চালাচ্ছে রাষ্ট্র সংস্কার ও জুলাই ঘোষণাপত্র প্রস্তুতের কাজ। ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ প্রচণ্ড পরিশ্রম করে সংস্কার কর্মকাণ্ড দ্রুত এগুনোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস সঙ্গে থেকে সর্বোচ্চ সাধনা করে যাচ্ছেন। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে ইতিমধ্যে এক বিশাল অর্জন হয়েছে। সংবিধানের যে ৭০ অনুচ্ছেদ জবাবদিহিমূলক শাসন প্রতিষ্ঠায় পাহাড়সম বাধা হয়ে বসেছিল, তা পরিবর্তনে সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। তা হচ্ছে অর্থবিল, সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রস্তাব ও যুদ্ধাবস্থা ছাড়া সব বিষয়ে সংসদ সদস্যরা স্বাধীনভাবে কথা বলতে ও ভোট দিতে পারবেন। স্বাধীনতা অর্জনের ৫৩ বছর পরে এ অর্জনে বুদ্ধিজীবী মহল ও গণতন্ত্রকামী সচেতন দেশবাসী সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। তবে তারা সবাই জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলো উপযুক্ত প্রার্থী মনোনয়নে যত্নবান হবেন এমনটিও আশা করছেন।

এখনো ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক চালিয়ে যাচ্ছে। আশা করা যায়, জুলাই সনদ প্রণয়ন ও রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে আরও বেশ কিছু ইতিবাচক সিদ্ধান্ত সবাই মেনে নেবেন। তবে সবকিছু ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনায় অর্জিত হবে, এমনটি ভাবা সঠিক হবে না।  দেশের ইতিবাচক রাজনীতি ও সুশাসন এবং সর্বক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আমাদের বিশ্বাস, আগামী নির্বাচনে যারাই জয়ী হবেন, তারা জুলাই গণ অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা সম্পর্কে সচেতন থাকবেন। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আন্তরিক হতে হবে সব দলকেই। গণতন্ত্রের বদলে কেউ কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েমের চেষ্টা করলে তাদের পরিণাম যে ভালো হবে না, তা সহজেই অনুমেয়।

 

লেখক :  বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
সর্বশেষ খবর
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার
কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক
ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম
চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাদের গণি চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ গণি চৌধুরী আর নেই
কাদের গণি চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ গণি চৌধুরী আর নেই

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রেড মার্চ ফর জাস্টিস’-এ মৌন মিছিল করলো বাকৃবি শিক্ষার্থীরা
‘রেড মার্চ ফর জাস্টিস’-এ মৌন মিছিল করলো বাকৃবি শিক্ষার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক
বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেফতার
চকরিয়ায় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম, ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম, ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর দিয়াবাড়িতে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপন
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপন

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেত্রকোনায় পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের গণছুটি, সাড়ে ৬ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের শঙ্কায়
নেত্রকোনায় পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের গণছুটি, সাড়ে ৬ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের শঙ্কায়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান আজাদের
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান আজাদের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন
মাদক ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেবা দেওয়া দায়িত্ব, ক্রেডিট নয়: বিআরটিএ চেয়ারম্যান
সেবা দেওয়া দায়িত্ব, ক্রেডিট নয়: বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি, সাতজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি, সাতজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যমুনা ইকো শিল্পপার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
যমুনা ইকো শিল্পপার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে তারুণ্যের উৎসব
গাকৃবিতে তারুণ্যের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

শুল্কের বৈধতা নিয়ে রায় দিতে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আবেদন ট্রাম্পের
শুল্কের বৈধতা নিয়ে রায় দিতে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আবেদন ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় দণ্ড থেকে মীর নাসির-মীর হেলাল খালাস
দুদকের মামলায় দণ্ড থেকে মীর নাসির-মীর হেলাল খালাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম