শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০২১

ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথমপত্র

মো. আমিনুল ইসলাম : সিনিয়র শিক্ষক
প্রিন্ট ভার্সন
ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথমপত্র

গদ্য

সততার পুরস্কার

-মুহম্মদ শহীদুল্লাহ

সৃজনশীল প্রশ্ন

কালাম, আবুল ও হাফিজ একই গ্রামে বাস করে। তাদের অবস্থা তেমন ভালো নয়। কোনো মতে দিন অতিবাহিত করে। হাজি মকবুল সাহেব তার জাকাতের টাকা দিয়ে আবুলকে একটা রিকশা, কালামকে একটা ভ্যান গাড়ি আর হাফিজকে একটা সেলাই মেশিন কিনে দেন আর বলেন, তোমরা পরিশ্রম করে খাও আর তোমাদের সাধ্যমতো গরিব মানুষের উপকার কর। কিছুদিন পর হাজি সাহেব তাদের পরীক্ষা করার জন্য এক ভিক্ষুককে পাঠালেন তাদের কাছে সাহায্য চাইতে। আবুল আর কালাম কোনো সাহায্যই করল না। কিন্তু হাফিজ বিনে পয়সায় ভিক্ষুকের জামাটা সেলাই করে দিল।

ক.  স্বর্গীয় দূত কতজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন?

উত্তর : স্বর্গীয় দূত তিনজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন।

খ. স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন কেন?

উত্তর : স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন যাতে কেউ তাকে চিনতে না পারে।

মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের তিনজন লোকের কাছে আল্লাহ তার ফেরেশতাকে পাঠান তাদের পরীক্ষার জন্য। তিনজনেরই শারীরিক ত্রুটি ছিল। প্রথমজন ছিল ধবল অর্থাৎ কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত। দ্বিতীয়জনের মাথায় ছিল মস্ত টাক আর তৃতীয়জন ছিল অন্ধ। এই তিনজনকে পরীক্ষার জন্য আল্লাহর নির্দেশ পেয়ে ফেরেশতা মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করলেন, যাতে কেউ তাকে স্বর্গীয় দূত হিসেবে চিনতে না পারে।

গ. কালাম ও আবুলের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : কালাম ও আবুলের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা হলো অকৃতজ্ঞতা।

‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের তিনজন লোককে পরীক্ষা করার জন্য আল্লাহ একজন ফেরেশতা পাঠান। তাদের প্রথমজন ছিল কুষ্ঠরোগী, দ্বিতীয়জন টাকওয়ালা এবং তৃতীয়জন অন্ধ। ফেরেশতা মানুষের রূপে তাদের কাছে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা জানতে চাইলে তারা তাদের শারীরিক ত্র“টির কথা বলে এবং তার থেকে সুস্থতা প্রার্থনা করে। ফেরেশতার অনুগ্রহে সেই তিনজনেরই শারীরিক ত্র“টি দূর হয় এবং তারা সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে  ফেরেশতার কৃপায় প্রথমজন একটি গাভিন উট থেকে বহু উটের, দ্বিতীয়জন একটি গাভিন গাই থেকে বহু গাইয়ের এবং তৃতীয়জন একটি গাভিন ছাগল থেকে বহু ছাগলের মালিক হয়ে যায়। কিছুদিন পর ফেরেশতা আবার তাদের পরীক্ষার উদ্দেশ্যে যান গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে। তিনি প্রথম দুজনের কাছে গিয়ে তাদের আগের অবস্থার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তাকে কিছু সাহায্য করতে বলেন। কিন্তু প্রথম দুজন ব্যক্তিই তাদের আগের অবস্থার কথা অস্বীকার করে ফেরেশতাকে খালি হাতে বিদায় দেয়।

উদ্দীপকের কালাম ও আবুলের হাজি সাহেবের সহায়তায় আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হলেও তারা হাজি সাহেবের প্রেরিত ভিক্ষুককে কোনো প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা না করে ফিরিয়ে দেয়। তাদের এ কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের প্রথম দুজন ব্যক্তির অকৃতজ্ঞতার দিকটিই প্রতিফলিত হয়েছে।

ঘ. হাফিজের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা নিহিত- কথাটি বিশ্লেষণ কর।

উত্তর : হাফিজের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা-আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন এবং সে লক্ষে যথাযথ পুরস্কার দেন-গল্পের এই মূল শিক্ষা নিহিত।

‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের শারীরিক ত্র“টিপূর্ণ তিনজন ব্যক্তির কাছেই আল্লাহ তার ফেরেশতাকে পাঠিয়েছিলেন পরীক্ষা করার জন্য। ফেরেশতা মানুষের ছদ্মবেশে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা শুনে তাদের শরীরে হাত বুলিয়ে তাদের সুস্থ ও সুন্দর করে তোলেন। শুধু তা-ই নয়, তাদের গাভিন উট, গাই ও ছাগল দিয়ে অভাব দূর করে সম্পদশালী করেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ফেরেশতা গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে তাদের কাছে গেলে প্রথম দুজন সব অস্বীকার করে। কিন্তু তৃতীয় অন্ধ ব্যক্তিটি সব স্বীকার করে আল্লাহর প্রতি তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ফেরেশতাকে তার ইচ্ছে মতো সব কিছু দিতে রাজি হয়। লোকটির কৃতজ্ঞতায় আল্লাহ ও ফেরেশতা খুশি হলেন এবং তার সম্পদ তারই রয়ে যায়।

অন্যদিকে উদ্দীপকের হাফিজও ভিক্ষুকের জামাটা সেলাই করে দিয়ে তাকে সাহায্য করে।

উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় যে হাফিজের কাজের মধ্যেই ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয় ফুটে উঠেছে।

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

ক. ১৮৬৫           খ. ১৮৭৫   

গ. ১৮৮৫            ঘ. ১৮৯৫

২. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কী হিসেবে খ্যাত ছিলেন?

ক. প্রাবন্ধিক ও পন্ডিত                   

খ. প্রাবন্ধিক ও ভাষাবিদ

গ. সাহিত্য গবেষক                         

ঘ. বহু ভাষাবিদ ও পন্ডিত

৩. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব লিটারেচার ডিগ্রি লাভ করেছিলেন?

ক. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়          

খ. সরবন বিশ্ববিদ্যালয়

গ. কলকাতা সিটি কলেজ            

ঘ. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অসাধারণ পান্ডিত্যের পরিচয় পাওয়া যায়-

ক. সাহিত্য রচনায়           খ. ব্যাকরণ

গ. বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাস রচনায়

ঘ. গল্প-উপন্যাস রচনায়

৫. কর্মজীবনে মুহম্মদ শহীদুল্লাহ অধ্যাপনা করেছেন-

i. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে   

ii. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে

iii. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii    খ. i ও iii    গ. ii ও iii  ঘ. i, ii ও iii

৬. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অসামান্য কীর্তি কী?

ক. গল্প মঞ্জুরী              

খ. বাংলা ভাষার আঞ্চলিক অভিধান

গ. শেষ নবীর সন্ধানে     

ঘ. শিশু পত্রিকা ‘আঙুর’

৭. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন?

ক. ১৯৪৯             খ. ১৯৫৯   

গ. ১৯৬৯             ঘ. ১৯৭৯

৮. মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে কোথায় সমাহিত করা হয়?

i. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে

ii. শহীদুল্লাহ হল প্রাঙ্গণে

iii. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii    খ. i ও iii    গ. ii ও iii  ঘ. i, ii ও iii

৯. ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের কহিনিটি কোথা থেকে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে?

ক. কোরআন থেকে         খ. হাদিস থেকে

গ. গল্পের বই থেকে          ঘ. নীতি শিক্ষামূলক বই থেকে

১০. ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল বাণী কী?

i. সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয়

ii. আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন

iii. আল্লাহ সেলাককে যথাযথ পুরস্কার দেন

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii    খ. i ও iii    গ. ii ও iii  ঘ. i, ii ও iii

১১. স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশে কাদের কাছে এসেছিল?

ক. ১ জন লোকের কাছে               

খ. ২ জন লোকের কাছে

গ. ৩ জন লোকের কাছে               

ঘ. ৪ জন লোকের কাছে

১২. ফেরেশতাকে আল্লাহ কেন পাঠিয়েছিলেন?

ক. সাহায্য নেওয়ার জন্য              

খ. পরীক্ষা নেওয়ার জন্য

গ. শিক্ষা দেওয়ার জন্য                 

ঘ. মূল্যায়নের জন্য

১৩. তৃতীয় ব্যক্তি ফেরেশতাকে সব কিছু দিতে রাজি হয়েছিল কেন?

ক. আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকায়    

খ. তার ছাগল বেশি হয়েছিল

গ. তার আর ধন-সম্পদের দরকার ছিল না

ঘ. সে অকৃপণ ছিল

১৪. প্রথম দুই ব্যক্তির আচরণে প্রকাশ পেয়েছে-

i. সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য   ii. চরম অকৃতজ্ঞতা

iii. উপকারীর উপকার স্বীকার করা

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii    খ. i ও iii    গ. ii ও iii  ঘ. i, ii ও iii

১৫. প্রথম ব্যক্তির কাছে ফেরেশতা গেলে সে তাকে তার কোন কষ্টের কথা বলে?

ক. সকলে যে আমাকে বড় ঘৃণা করে          

খ. আহা! আমার এই রোগ যদি সারিয়া যায়

গ. আহা! আমার জীবন কত কষ্টের

ঘ. আহা! আমার শরীর যদি সুস্থ হতো

১৬. তৃতীয় ব্যক্তির প্রার্থনায় কী ফল হলো?

ক. তার গায়ের চামড়া ভালো হলো  

খ. তার মাথায় চুল গজাল

গ. তার টাক সেরে গেল

ঘ. তার চোখ ভালো হয়ে গেল

 

উত্তরমালা : ১.গ ২.ঘ ৩.খ ৪.গ ৫.ক ৬.খ ৭.গ ৮.ঘ ৯.খ ১০.গ ১১.গ ১২.খ ১৩.ক ১৪.খ ১৫.ক ১৬.ঘ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা