শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

জীবনের অনুষঙ্গ এখন ইলেকট্রিক পণ্য

এক দশক আগেও এসব পণ্য আমদানি করা হতো। এখন দেশেই উৎপাদন হচ্ছে উন্নত প্রযুক্তির আধুনিক ডিজাইনের পণ্য। জীবনকে সহজ করতে বিভিন্ন কোম্পানি নিয়ে এসেছে নানা ধরনের ইলেকট্রিক পণ্য। দৈনন্দিন জীবনে এগুলোর বহুবিধ ব্যবহার বাড়ছে...
আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের অনুষঙ্গ এখন ইলেকট্রিক পণ্য

বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ রেকর্ড করেছে। গত ১০ বছরে দেশের সব প্রান্তে পৌঁছে গেছে বিদ্যুতের সংযোগ। নিভৃত পল্লীর দরিদ্র কৃষকের ঘরও এখন আলোকিত বিদ্যুতের আলোয়। বিদ্যুতের এ অভাবনীয় উন্নতির প্রভাব পড়েছে মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাপনে। পরিবর্তন এসেছে মানুষের জীবনযাপনের পদ্ধতিতে। বিদ্যুতের সঙ্গে সঙ্গে ঘরের অনুষঙ্গ হয়ে উঠছে নানা ধরনের ইলেকট্রনিক পণ্য। বিদ্যুৎ সংযোগের পর মানুষ প্রথম পণ্য হিসেবে টেলিভিশন কিনলেও এখন সেটা হয়েছে রেফ্রিজারেটর। এক দশক আগেও যেখানে শহরের ঘরে দেখা মিলত রেফ্রিজারেটরের; এখন দুর্গম চর এলাকার দরিদ্র কৃষকের ঘরেও দেখা মেলে। জীবন আরও সহজ করতে শুধু রেফ্রিজারেটর নয়, প্রতিদিনের ঘরকন্নার কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক পণ্য। বাংলাদেশের মানুষের দৈনিক আয় যেমন বেড়েছে তেমনি বেড়েছে বিভিন্ন চাহিদা। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে দেশের শিল্প খাতে এসেছে বৈচিত্র্যময় পণ্যের উৎপাদন। গত এক দশকে যেসব শিল্প খাতে বড় ধরনের উল্লম্ফন হয়েছে তার মধ্যে হোম অ্যাপলায়েন্স পণ্যের উৎপাদন বা প্রবৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি। দেশের সব প্রান্তে এসব ইলেকট্রনিক পণ্যের শোরুম দেখা যায়। দিন দিন বাড়ছে চাহিদাও। এক দশক আগেও এসব পণ্য আমদানি করা হতো। এখন দেশেই উৎপাদন হচ্ছে উন্নত প্রযুক্তির আধুনিক ডিজাইনের পণ্য। জীবনকে সহজ করতে বিভিন্ন কোম্পানি নিয়ে এসেছে নানা ধরনের ইলেকট্রনিক পণ্য। দৈনন্দিন জীবনে এগুলোর বহুবিধ ব্যবহার বাড়ছে। মানুষ এখন হয়ে পড়েছে যন্ত্রনির্ভর। যে কারণে কোম্পানিগুলোও নিয়ে আসছে জীবন-সহায়ক নানা যন্ত্র। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে- টেলিভিশন, রেফ্রিজারেটর, ওভেন, কুকার, জুস বার, ভেজিট্যাবল কার্টার, ইস্তিরি, ওয়াটার হিটার, ওয়াটার গিজার, হেয়ার হিটার, মসলা বাটার যন্ত্র, ওয়াশিং মেশিন, সিলিংফ্যান, বলফ্যান, স্প্রেসারসহ নানা যন্ত্র। বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে হোম অ্যাপলায়েন্স-কেন্দ্রিক যে কয়েকটি কোম্পানি বৃহদ্ভাবে কার্যক্রম চালাচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে র‌্যাংগস, ওয়ালটন, যমুনা গ্রুপ, ইলেট্রোমার্টসহ একাধিক প্রতিষ্ঠান।

হোম অ্যাপলায়েন্স পণ্য বিপণনে শীর্ষ প্রতিষ্ঠান র‌্যাংগস। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে কয়েক দশক ধরে। বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক পণ্য বিপণনে পাইওনিয়ার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে তারা। হোম অ্যাপলায়েন্সের মতো আধুনিক প্রযুক্তি বাংলাদেশে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির অনবদ্য অবদান রয়েছে। র‌্যাংগ্স ইলেকট্রনিক, সনি করপোরেশন জাপানের তত্ত্বাবধানে তেজগাঁয়ে বাংলাদেশের প্রথম সনি টিভি অ্যাসেম্বল ফ্যাক্টরি স্থাপন করে। এবং প্রতিষ্ঠানটির সংযোজনকারী হিসেবে ১৯৮৭ সালে যাত্রা করে সনির ওসাকা জাপান ফ্যাক্টরির তৈরি ১২ ইঞ্চি সাদাকালো টিভি সংযোজনের মাধ্যমে। এরপর ১৯৮৯ সালে সনি কালার টেলিভিশনের ২১ ও ১৪ ইঞ্চি এবং ১৯৯১ সালে ২০ ইঞ্চি র‌্যাংগ্স কালার টিভির উৎপাদন শুরু হয়। বর্তমানে ৪০টির বেশি এলইডি টিভি মডেল উৎপাদন ও সংযোজন হয়েছে প্রতিষ্ঠানটিতে।

ওয়ালটন তাদের উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করে এক দশকের কিছু বেশি। সীমিত পরিসরে প্রতিষ্ঠানটি প্রথম রেফ্রিজারেটর উৎপাদন শুরু করে। মূলত শহরকেন্দ্রিক শোরুম করে প্রতিষ্ঠানটি সারা দেশে তাদের বিপণন শুরু করে। কয়েক বছরের ব্যবধানে বর্তমানে দেশে মোট রেফ্রিজারেটর বিক্রির ৭০ শতাংশ বাজার দখল করেছে। অত্যন্ত কম দামে রেফ্রিজারেটর বিক্রি করায় সারা দেশের গ্রাহকের চাহিদার শীর্ষে রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানটির পণ্য। প্রতিষ্ঠানটি রেফ্রিজারেটর উৎপাদনেও এখন দেশের শীর্ষে। শুধু রেফ্রিজারেটর নয়, তারা উৎপাদন করছে কমপ্রেসারও। উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদিত রেফ্রিজারেটর ও কমপ্রেসার এখন রপ্তানি হচ্ছে ইউরোপসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। ইতোমধ্যে উদ্ভাবনী পণ্য তৈরি, বিভিন্ন যন্ত্রপাতির নকশা, ঘরের বাইরের সীমানা পরিচর্যার সরঞ্জামাদিসহ ঘরের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্য তৈরিতে প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব মানদণ্ড তৈরি করেছে। পুরোপুরি আমদানিনির্ভর প্রতিষ্ঠান হিসেবে নব্বইয়ের দশকে কার্যক্রম শুরু করে ইলেক্ট্রো মার্ট। বাংলাদেশে রঙিন টেলিভিশন মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানটির বিশেষ অবদান। ১৯৯৮-৯৯ সালে মাত্র ১৫ হাজার টাকায় ২০ ইঞ্চি রঙিন টেলিভিশন বিপণন শুরু করে। সে সময় দেশের বিভিন্ন জেলা শহরে কনকা টেলিভিশন তাদের শোরুমগুলোয় দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে কিনতে দেখা গেছে গ্রাহকদের। পরবর্তীতে ইলেক্ট্রোমার্ট নিজেরাই উৎপাদন শুরু করে। সোনারগাঁয়ে বৃহৎ এলাকা নিয়ে কারখানা তৈরি করেছে। সেখানে উৎপাদন করছে টেলিভিশন, গ্রি এয়ারকুলারসহ বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্য।

দেশি আরেকটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে নানা পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করছে যমুনা ইলেকট্রনিক্স। প্রতিষ্ঠানটি উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, ইস্তিরি, ওয়াশিং মেশিন, ওয়াটার হিটার, রুম হিটারসহ দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত নানা পণ্য উৎপাদন করছে কয়েক বছর ধরে। এর মধ্যে সারা দেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হিসেবে তারা নিজেদের তুলে ধরেছে। দৈনন্দিন জীবনের অনুষঙ্গ হিসেবে যেসব পণ্য এখন বাজারে বিপণন হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে রেফ্রিজারেটর ও টিভি। তবে এর বাইরে এখন মানুষের ঘরকন্নার কাজ যেসব পণ্য ব্যতিরেকে একেবারে অচল তার মধ্যে রয়েছে রান্নার ডিশ, ফ্রাইপ্যান, রাইস কুকার। রয়েছে মিল্কপট, গামার সিরিজের ফ্রাইপ্যানসহ আরও অনেক পণ্য। ইলেকট্রিক ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইলেকট্রিক ওভেন, ইলেকট্রিক আয়রন, বিভিন্ন ধরনের ফ্যান, ইস্তিরি, ওয়াটার হিটার, রুম হিটার, গ্রাইন্ডার মিলস, গার্মেন্ট স্টিমার, স্যান্ডউইচ মেকার গ্রিলস।

জানতে চাইলে ভিশন ইলেকট্রনিক্সের হেড অব মার্কেটিং রাকিব আহমেদ বলেন, ‘আমাদের পণ্যের রেঞ্জ অনেক। আমরা বর্তমানে ভিশন রেফ্রিজারেটর, রাইস কুকার, ইস্তিরি, ইন্ডাকশন কুকার, ব্লেন্ডার, ভোল্টেজ স্টেবেলাইজার, সকল প্রকার ফ্যান, কেতলি, মশা মারার ব্যাট ইত্যাদি বানাচ্ছি। এ ছাড়া এসি, এলইডি টিভি, ওয়াশিং মেশিন, ওভেন কিছুদিনের মধ্যে উৎপাদনে যাব যা এখন অ্যাসেম্বল (কমপ্লিট নক ডাউন) করছি।  ভিশন ইলেকট্রনিক্স পণ্যের মান আন্তর্জাতিক পণ্যের তুলনায় কোনো অংশে কম নয়। নিত্যনতুন ডিজাইন ও আধুনিক ফিচারসম্পন্ন পণ্য বাজারের কাস্টমারদের নজর কেড়েছে। আমাদের বর্তমানে ফার ফিল্ড ভয়েস কন্ট্রোল, গুগল সারটিফাইড ও অফিশিয়াল অ্যান্ড্রয়েড টিভি আছে যা রিমোট ছাড়াই আপনার ভয়েস কমান্ডে কাজ করবে যা এখন বাংলাদেশের বাজারে আমরাই প্রথম।’ যমুনা গ্রপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান যমুনা ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড  অটোমোবাইলস লিমিটেডের পরিচালক (মার্কেটিং) সেলিম উল্যা সেলিম বলেন, ‘দেশি বাজারের চাহিদা অনুসারে ১ নম্বর কোয়ালিটি হোম অ্যাপ্লায়েন্স উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ করে যাচ্ছে। আমাদের উৎপাদিত হোম অ্যাপলায়েন্সের  মধ্যে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি. টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ, ওভেন, ব্লেন্ডার, জুসার, গ্যাসস্টোভসহ অন্যান্য স্মল অ্যাপ্লায়েন্স রয়েছে। ক্রমবর্ধমান চাহিদার দিকে নজর রেখে যমুনা ইলেকট্রনিক্স  নিত্যনতুন প্রযুক্তি, উন্নত কাঁচামাল ও দক্ষ জনবল দ্বারা নিজস্ব কারখানায় আন্তর্জাতিক  মানের এসব হোম অ্যাপ্লায়েন্স তৈরি করছে। আমাদের নিবেদিতপ্রাণ একদল কর্মী বাহিনী ও সঠিক আরএনডির ফলে দেশের ১ নম্বর কোয়ালিটি  ইলেকট্রনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স আমরা ক্রেতাদের কাছে তুলে দিতে পেরেছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা