শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ মার্চ, ২০১৪

চলচ্চিত্র শিল্পে সংকট কাটছে না

আলাউদ্দ&
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্র শিল্পে সংকট কাটছে না

প্রায় দুই বছর আগে চলচ্চিত্রকে শিল্প ঘোষণা করেছে সরকার। কিন্তু শিল্পের সুযোগ-সুবিধা এখনো বাস্তবায়ন হয়নি।

পাশাপাশি এফডিসির উন্নয়ন এবং আধুনিকায়নে সরকার কর্তৃক অর্থ বরাদ্দের দুই বছর পার হলেও এখনো এ উন্নয়ন আলোর মুখ দেখেনি। যদিও ইতোমধ্যে কিছু যন্ত্রপাতি এসেছে কিন্তু তা দিয়ে পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল বা আধুনিক এফডিসি গড়া সম্ভব নয়। তা ছাড়া প্রেক্ষাগৃহের আধুনিকায়ন এবং শিল্পী সংকট তো রয়েই গেছে। এ প্রসঙ্গে নায়করাজ রাজ্জাক বলেন, চলচ্চিত্রকে শিল্প ঘোষণা করা হলেও একমাত্র প্রেক্ষাগৃহের করমুক্তি ছাড়া আর কোনো সুযোগ-সুবিধা এখনো পাওয়া যায়নি। এটি দুঃখজনক। এ ছাড়া এফডিসির উন্নয়নে ২০১১ সালে সরকার প্রদত্ত প্রায় ৬০ কোটি টাকা শুধু টেন্ডার আহ্বান ও বাতিলের মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে। প্রথম কিস্তিতে ক্যামেরা ক্রয়ের ৯ কোটি টাকা টেন্ডার জটিলতায় ফেরত গেছে। শুনেছি শীঘ্রই ক্যামেরাসহ নানা যন্ত্রপাতি আসছে এবং কিছু জিনিস ইতোমধ্যে এসে পেঁৗছেছে। তবে এভাবে ধীরগতিতে এ প্রকল্পের কাজ চললে নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকবেন নির্মাতারা। এফডিসি বা চলচ্চিত্র শিল্পের কোনো উন্নয়নই হবে না। চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি শহীদুল ইসলাম খোকন বলেন, শিল্পের কোনো সুযোগ-সুবিধা চলচ্চিত্রকাররা এ পর্যন্ত পাননি। শুধু প্রেক্ষাগৃহের ট্যাঙ্ মওকুফ করা হয়েছে। শিল্প সুবিধার পূর্ণ বাস্তবায়ন হলে চলচ্চিত্র নির্মাণে ব্যাংক ঋণসহ এই শিল্পের উন্নয়নে পূর্ণ শিল্প সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যেত। কিন্তু এ বিলম্ব চলচ্চিত্রকাররা মেনে নেবেন না। অন্যদিকে এফডিসির উন্নয়নে প্রাপ্ত সরকারি অর্থ অদূরদর্শী পরিকল্পনার কারণে টেন্ডার আহ্বান, বাতিল ও সরকারের কাছে টাকা ফেরত যাওয়া এবং যন্ত্রপাতি কেনার নামে এফডিসির এমডির ঘন ঘন বিদেশ সফরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি শাকিব খান বলেন, চলচ্চিত্রকে শিল্প ঘোষণা শুধু প্রেক্ষাগৃহের ট্যাঙ্ মওকুফের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। অথচ শিল্পের পূর্ণ সুযোগ-সুবিধা বাস্তবায়ন হলে চলচ্চিত্র নির্মাণে ব্যাংক ঋণ পাওয়া যেত। এতে উৎপাদন বাড়ত। ফলে চলচ্চিত্র শিল্পী এবং এ শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা উপকৃত হতেন। চলচ্চিত্রের সোনালি দিন ফিরে আসত। আসলে চলচ্চিত্রকে শিল্প হিসেবে ঘোষণা দিলেও এর সুযোগ-সুবিধা এখনো আশ্বাসেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। আমরা শুধু বিশ্বাস নিয়েই নিঃশ্বাস ফেলছি। চলচ্চিত্র নির্মাণ-সংক্রান্ত যে কোনো কাজের জন্য এখনো আমাদের বিদেশের ওপর নির্ভরশীল থাকতে হচ্ছে। এতে নির্মাণ ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং নির্মাতাদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। এভাবে দেশের প্রধান গণমাধ্যম চলচ্চিত্র শিল্প টিকে থাকতে পারে না। এফডিসির আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণে ২০১১ সালে একনেকের বৈঠকে ৫৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু সংস্থার কর্তাব্যক্তিদের অদক্ষতা ও অদূরদর্শী পরিকল্পনার কারণে এখনো ডিজিটাল হয়নি এফডিসি। অর্থ বরাদ্দের নীতিমালা অনুযায়ী তিন অর্থবছরে তিন কিস্তিতে এ টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সে হিসাবে প্রথম কিস্তি অর্থাৎ ২০১১-১২ অর্থবছরের টাকা পাওয়া যায় ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে। প্রথম কিস্তির অর্থ বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা। এর মধ্যে দুটি ক্যামেরা কেনার জন্য ধরা হয়েছিল ৬ কোটি টাকা। কিন্তু টেন্ডার ড্রপকারী প্রতিষ্ঠানটির কাগজপত্রে ক্যামেরা ও ডেলসোমিটার মেশিন সম্পর্কে অসামঞ্জস্য তথ্য থাকায় এফডিসি কর্তৃপক্ষ এ দুটি বিষয়ের টেন্ডার বাতিল করে এবং সংশ্লিষ্ট অর্থ সরকারের কাছে ফেরত পাঠিয়ে দেয়। এফডিসি কর্তৃপক্ষ জানায়, টেন্ডার ড্রপের পরে ক্যামেরা ও ডেলসোমিটার মেশিনের অর্থ বাদ দিয়ে সরকারের কাছ থেকে ৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার একটি চেক নেওয়া হয়। এ টাকার মধ্যে কালার এনালাইজার মেশিন, প্রিন্টিং মেশিন, মাইক্রোবাস এবং বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ক্রয় বাবদ খরচ হয়েছে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। বাকি ৪৭ লাখ টাকা সরকারের কাছে ফেরত দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে ২০১২-১৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থের পরিমাণ ১০ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এই অর্থ দিয়ে দুটি ডিজিটাল ক্যামেরা, একটি কালার গ্রেড সুট মেশিন, একটি ডিজিটাল এডিটিং মেশিন ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম কেনার কথা ছিল। কিন্তু নানা জটিলতায় তাও যথাযথভাবে সম্পন্ন হয়নি। এ বিষয়ে এফডিসির প্রকল্প পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ইতিমধ্যে ডাবিং, প্রিন্টিং মেশিন, লাইট, কালার অ্যানালাইজারের যন্ত্রাংশ এসে পেঁৗছেছে। ৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে যন্ত্রাংশগুলো আমদানি করেছে আরটিআই নামক একটি প্রতিষ্ঠান। অল্প সময়ের মধ্যে আসছে ডিজিটাল এডিটিং মেশিন, তিনটি ক্যামেরা ও সেন্টার স্টোর সিস্টেম। এতে ব্যয় হচ্ছে ১১ কোটি টাকা। প্রকল্প কর্মকর্তা আরও জানান, আগে ফেরত যাওয়া অর্থ আবার মন্ত্রণালয় থেকে ফান্ড রিলিজ করানো হয়েছে। এদিকে চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, মাত্র ৫৯ কোটি টাকা দিয়ে এফডিসিকে ডিজিটালাইজড করা মোটেও সম্ভব নয়। কারণ নব্বই দশকের শেষ ভাগে যখন এই প্রকল্প পরিকল্পনাটি সরকারের কাছে পেশ করা হয় তখন ডিজিটাল করার কথা এতে উল্লেখ ছিল না। একনেক সেভাবেই অর্থ বরাদ্দ দেয়। এখন যা হবে তা হচ্ছে ডিজিটালের নামে জোড়াতালি দিয়ে একটি হ-য-ব-র-ল ব্যবস্থা তৈরি করা। কারণ এ প্রকল্পে ডিজিটাল ব্যবস্থার অপরিহার্য অঙ্গ পোস্ট প্রোডাকশনের কোনো ব্যবস্থা থাকছে না। প্রকল্প কর্মকর্তা বলেন, এফডিসিকে যাতে ডিজিটাল প্রযুক্তিতে গড়ে তোলা যায় সে জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে নতুন করে মোট অর্থের অতিরিক্ত ১৭ পার্সেন্ট টাকা বেশি চাওয়া হয়েছে এবং আধুনিকায়নের সময়সীমা ২০১৫ সাল পর্যন্ত বৃদ্ধি করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এদিকে চলচ্চিত্রকাররা সরকারের কাছে শীঘ্রই শিল্প সুবিধা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে। তাদের কথায় এই সুবিধা না পেলে দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্প আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে দুই দেশের তারকাদের ত্রিমুখী প্রতিক্রিয়া
‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে দুই দেশের তারকাদের ত্রিমুখী প্রতিক্রিয়া
সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!
সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!
অভিনেত্রীকে ‌‘ধর্ষণের হুমকি ও মারধরের অভিযোগ’, যা বললেন শামীম
অভিনেত্রীকে ‌‘ধর্ষণের হুমকি ও মারধরের অভিযোগ’, যা বললেন শামীম
ভারতের হামলাকে ‘কাপুরুষোচিত’ বলে দুই পাকিস্তানি অভিনেত্রীর নিন্দা
ভারতের হামলাকে ‘কাপুরুষোচিত’ বলে দুই পাকিস্তানি অভিনেত্রীর নিন্দা
মেট গালায় বেবি বাম্প নিয়ে নজর কাড়লেন কিয়ারা
মেট গালায় বেবি বাম্প নিয়ে নজর কাড়লেন কিয়ারা
‘দাদাসাহেব ফালকে’ ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা অভিনেত্রী রুক্মিণী
‘দাদাসাহেব ফালকে’ ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা অভিনেত্রী রুক্মিণী
সেটে নায়িকার চড়, ৩ বছর পর প্রতিশোধ নেন ঋষি কাপুর
সেটে নায়িকার চড়, ৩ বছর পর প্রতিশোধ নেন ঋষি কাপুর
সম্প্রতি সফল হয়নি সিনেমা, তবে চেষ্টা চালাচ্ছেন ঋত্বিকা
সম্প্রতি সফল হয়নি সিনেমা, তবে চেষ্টা চালাচ্ছেন ঋত্বিকা
মেট গালায় নজর কাড়লেন প্রিয়াঙ্কা-নিক
মেট গালায় নজর কাড়লেন প্রিয়াঙ্কা-নিক
মেট গালায় ইতিহাস গড়লেন শাহরুখ খান
মেট গালায় ইতিহাস গড়লেন শাহরুখ খান
তামিম স্টাইলে চার-ছক্কা হাঁকালেন নায়ক বাপ্পী
তামিম স্টাইলে চার-ছক্কা হাঁকালেন নায়ক বাপ্পী
সর্বশেষ খবর
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনালকে বিদায় করে ফাইনালে পিএসজি
আর্সেনালকে বিদায় করে ফাইনালে পিএসজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান
ইতালি গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ
জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার
এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’
‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪
রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মামলার আসামি গ্রেফতার
দশ মামলার আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ
ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গম্ভীরের সঙ্গে টানাপোড়েন? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবসর নিলেন রোহিত
গম্ভীরের সঙ্গে টানাপোড়েন? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবসর নিলেন রোহিত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড
দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?
ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!
সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা