শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৭, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২০

হুমায়ূন আহমেদের স্বপ্নের স্কুলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী...

মেহের আফরোজ শাওন
অনলাইন ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদের স্বপ্নের স্কুলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী...

১৯৯৬ এর ১২ জানুয়ারী। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয় একটি স্বপ্নের। স্বপ্নের নাম ‘শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ’। প্রিয় মানুষ, অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর (পরবর্তীতে মাননীয় সংসদ সদস্য এবং সংস্কৃতি মন্ত্রী) এর হাত দিয়ে স্বপ্নের প্রথম ইটটি গাঁথলেন হুমায়ূন আহমেদ। স্বপ্নের শুরুটা বেশ অনেক বছর আগে...

নিজগ্রামে মাধ্যমিক স্কুল না থাকায় বেশ দূরের আরেক গ্রামে অন্যের বাড়িতে জায়গীর থেকে পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন হুমায়ূন এর বাবা ফয়জুর রহমান আহমেদ! যে বাড়িতে জায়গীর থাকতেন সেখানে তরকারীতে লবন কম হওয়ায় আরাম করে খেতে পারতেন না তিনি। ‘মনে কষ্ট পাবে’ এই ভেবে মুখ ফুটে বাড়তি লবন চেয়ে নিতেও পারেননি! ছুটিতে বাড়ি এলে ফিরে যাবার সময় বাঁশের চোঙায় করে নিয়ে যেতেন বাড়তি লবন! সেটা শেষ হয়ে গেলে আবার পরবর্তী ছুটির অপেক্ষা! 

এরপর জীবনের কয়েকধাপ পার করে যখন সংসারজীবন শুরু করলেন তখন কোনো এক জোছনা রাতে জীবনসঙ্গিনীর সাথে গল্পে গল্পে হয়তো বলেছিলেন বাড়ি থেকে বহুদূরের লবনহীন-স্বাদহীন জায়গীর জীবনের কথা! সে কথা স্ত্রী আয়েশা ফয়েজকে বেশ আবেগপ্রবণ করে। ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ স্বামীর সেইদিনগুলোর কথা ভেবে একদিন বড় সন্তানের কাছে বলেছিলেন তাঁর এক আবদারের কথা। শ্বশুরবাড়ি কেন্দুয়ার কুতুবপুর অঞ্চলে তখনও কোনো মাধ্যমিক স্কুল হয়নি! স্কুলের অবর্তমানে হয়তো অন্যগ্রামে গিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে কেউ কেউ! কিন্তু সেটা সংখ্যায় অনেক কম! ইশশশ একটা স্কুল যদি করে দেয়া যেত ওখানে!

মা’এর আবদার হুমায়ূনের স্বপ্নে পরিণত হয়ে গেল তক্ষুণি। কিন্তু কি হবে সেই স্কুলের নাম! কেউ বলেন ‘হুমায়ূন আহমেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়’ তো কেউ বলেন মা’এর কাঙ্ক্ষিক স্কুল মা কিংবা বাবার নামে হওয়া উচিত। হুমায়ূন ভাবেন অন্যকথা। মুক্তিযুদ্ধের মহান শহীদদের নামে হবে এই বিদ্যাপীঠ- ‘শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ’!

বন্ধু বেলাল বেগকে সঙ্গে নিয়ে প্রতি সপ্তাহে তিনি রওনা হন গ্রামে। এই জায়গা সেই জায়গা দেখেন, কোনোটাই একবারে কিনে নেয়ার মতো টাকা জোগাড় করতে পারেন না। তারপরও ধাপে ধাপে অল্প অল্প করে কিনে নেন ৩০ কাঠা জমি! ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পাশাপাশি স্থপতিবন্ধু ফজলুল করিমের নকশায় নির্মাণ করেন কেন্দুয়া অঞ্চলের শহীদ মুক্তিযাদ্ধাদের স্মরণে শহীদ মিনার। প্রিয় কবি শামসুর রাহমানের হাত দিয়ে উদ্বোধন করেন সেই শহীদ মিনার।

‘কুতুবপুরের বাইসাব’ হুমায়ূন আহমেদ তাঁর সঞ্চয়ের পুরোটা দিয়ে তিলে তিলে গড়তে থাকলেন মা আয়েশা ফয়েজের স্বপ্ন... বেশকিছু নাটকও তৈরী করলেন শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ প্রকল্পের তহবিল সংগ্রহের জন্য!

স্কুলের ভবন তৈরীর কাজ শুরু হলো ২০০১ সালে। আমি তখন স্থাপত্যকলার ২য় বর্ষের ছাত্রী। আমার উপর অর্পিত হলো ভবনের নকশার দায়িত্ব! পরম আগ্রহে আমি ঝাঁপিয়ে পরলাম জীবনের প্রথম সত্যিকারের ভবন নকশার কাজে! তরুণ আমার চোখে তখন পৃথিবীর সুন্দরতম বিদ্যালয়টির নকশা করার স্বপ্ন! একেকবার পাগলামী কিছু চিন্তা করি পরক্ষণেই কাঠামোগত (structural) সমস্যার কারণে পিছিয়ে পড়ি। তখন পরম মমতায় স্থপতি ফজলুল করিম সমস্যার সমাধান করে দেন।

একটু একটু করে নির্মিত হতে থাকে শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের ভবন! নিজে প্রকল্প এলাকায় থেকে কাজ তরান্বিত করতে সাহায্য করেন হুমায়ূনবন্ধু বেলাল বেগ। প্রথম প্রধান শিক্ষক হিসেবে বিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে বেলাল বেগ এর নাম লিখেন হুমায়ূন। ২০০৬ সালে পরীক্ষামূলক ভাবে শুরু হয় স্কুলের কার্যক্রম। একেবারে ধীর গতিতে চলতে থাকে তা। ছাত্র ছাত্রী পাওয়াটাই কঠিণ হয়ে দাড়িয়েছিল ঐ এলাকায়! দায়িত্ব নিয়ে স্কুলটি চালানোর জন্য তৎকালীন সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে অনুরোধ করেন তিনি। কোনো কাজ হয়না। হতাশ হয়ে একবার ভবনটাকে জনসেবামূলক হাসপাতাল করে ফেলবার কথাও ভাবেন! মা আয়েশা ফয়েজ মন খারাপ করে সায় দিয়ে বলেন- “আমার ইচ্ছাপূরণ করতে গিয়ে হয়তো একটা বোঝা তুলে নিলি মাথায়!”

২ বছর খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলার পর ২০০৮ সালে বিদ্যাপীঠটি ঘুরে দাঁড় করানোর চেষ্টায় নতুন করে হাত লাগালেন হুমায়ূন আহমেদ। ততদিনে বেলাল বেগ পারিবারিক প্রয়োজনে প্রবাসী হয়েছেন। স্কুলের পাশে আমরা পেলাম আমাদের প্রিয় নানাজী- মুক্তিযাদ্ধা, সাংবাদিক সালেহ চৌধুরীকে। ৭২ বছর বয়েসী তরুণ নানাজীকে নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ ঝাঁপিয়ে পড়লেন স্কুলটির সঠিক পরিচালনার পথে। শুধুমাত্র ৬ষ্ঠ শ্রেনী দু’টি শাখার ৪৮ জন ছাত্রছাত্রী এবং ৫ জন শিক্ষক, ২ জন কর্মচারী নিয়ে শুরু হলো শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের নতুন পথচলা। পরবর্তী বছরে এই ৪৮ জন ৭ম শ্রেনীতে উত্তীর্ণ হবার পাশাপাশি ৬ষ্ঠ শ্রেনীর নতুন ব্যাচ ভর্তি হলো। তারপরের বছর আরেকটি নতুন ব্যাচ- পরের বছর আরেকটি...

২০১২ সালে হুমায়ূনের শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের প্রথম ব্যাচ স্কুলের হয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। তাদের পরীক্ষা দিতে হয় অন্য স্কুল থেকে। তখনও আমাদের মাধ্যমিক পাঠদানের স্বীকৃতি হয়নি। কেবলমাত্র নিম্নমাধ্যমিক পাঠদানের স্বীকৃতি হাতে নিয়ে ৫৯ জন সেবছর অংশ নেয় জেএসসি পরীক্ষায়। ভালো ফলাফলের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয় ৫৮ জন। সেই পরীক্ষার ফলাফল হুমায়ূন জেনে যেতে পারেননি!

২০১২, ১৯ জুলাই... হুমায়ূনহীণ ‘শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ’ দিশেহারা হয়ে পড়ে! ঈদ বোনাস তো দূরের কথা- নিয়মিত বেতন হবে কি না সেই চিন্তাও বারবার আসছিল শিক্ষকদের মাথায়! এদিকে মানসিকভাবে, শারিরীকভাবে এবং অর্থনৈতিকভাবে ভেঙে পড়া আমি সাড়ে পাঁচ বছরের নিষাদ হুমায়ূন আর পৌঁনে দুই বছরের নিনিত হুমায়ূনকে নিয়ে হুমায়ূনহীণ পৃথিবীতে বৈঠাহীণ, পালহীণ নৌকায় উদ্দেশ্যবিহীণ! বিদ্যারীঠের দায়িত্ব নেব তেমন কাঁধের জোর কই আমার!!!

কিন্তু আমি যে অনেক সৌভাগ্যবান! হুমায়ূন ভাগ্যে ভাগ্যবতী। নানাজী সালেহ চৌধুরী গর্জন করে আমার উদ্দেশ্যে বলে উঠলেন- “তুমি যদি এখন এই গরীব শিক্ষকগুলার পিঠে হাত দিয়ে সাহস না দেও তো কে দিবে! বেতন বোনাস এর কথা বাদ দেও- তুমি ওদের সামনে গিয়ে দাঁড়াইলে এরা ২/৩ মাস বেতন ছাড়াও চলতে পারবে।”

নানাজির কথায় আমি বাঘের বল পেলাম যেন! আমার বাবা ইন্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী ঈদের বোনাস সহ শিক্ষকদের জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর মাসের বেতন আমার হাতে দিল। হুমায়ূনের বন্ধু ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজের প্রিন্সিপাল জনাব মুনীরুজ্জামান, প্রবীণ প্রকাশক আলমগীর রহমানের স্ত্রী নিষাদ নিনিতের ঝর্ণা চাচী আর আমার সার্বক্ষণিক সঙ্গী স্বর্ণা ভাবী (প্রকাশক মাজহারুল ইসলামের স্ত্রী) কে সঙ্গে নিয়ে আমি রওনা হলাম কুতুবপুর। আর নানাজি তো আছেনই।

বিদ্যাপীঠের শিক্ষকদলের দৃষ্টি আমাকে বুঝিয়ে দিল যে আমি একা নই। প্রতিষ্ঠানের সকলকে সাথে নিয়ে হুমায়ূনের প্রতিকৃতি স্থাপন করা হলো শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ’র লাইব্রেরি প্রাঙ্গনে।  এর ঠিক ১ বছর পর ২০১৩ সালে তাঁর বিদ্যাপীঠ এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। অংশ নেয় ৪২ জন- পাশের হার ১০০%... ফলাফলের ভিত্তিতে নেত্রকোনা জেলায় ২য় স্থান লাভ করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর শুধু এগিয়ে যাবার পালা...

২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ সরকারের এমপিও ভুক্তি লাভ করে আমাদের এই প্রানের বিদ্যাপীঠ। স্থানীয় সংসদ সদস্য জনাব অসীম কুমার উকিলসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা। দেশের ১০ টি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত এই বিদ্যাপীঠের প্রাক্তন ছাত্ররা তাদের মেধার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। এই আনন্দ আমি কোথায় রাখি! আজ ১২ জানুয়ারী ২০২০। হুমায়ূন এর স্বপ্নের স্কুলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী...

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)


বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত
মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা