শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৭, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২০

হুমায়ূন আহমেদের স্বপ্নের স্কুলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী...

মেহের আফরোজ শাওন
অনলাইন ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদের স্বপ্নের স্কুলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী...

১৯৯৬ এর ১২ জানুয়ারী। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয় একটি স্বপ্নের। স্বপ্নের নাম ‘শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ’। প্রিয় মানুষ, অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর (পরবর্তীতে মাননীয় সংসদ সদস্য এবং সংস্কৃতি মন্ত্রী) এর হাত দিয়ে স্বপ্নের প্রথম ইটটি গাঁথলেন হুমায়ূন আহমেদ। স্বপ্নের শুরুটা বেশ অনেক বছর আগে...

নিজগ্রামে মাধ্যমিক স্কুল না থাকায় বেশ দূরের আরেক গ্রামে অন্যের বাড়িতে জায়গীর থেকে পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন হুমায়ূন এর বাবা ফয়জুর রহমান আহমেদ! যে বাড়িতে জায়গীর থাকতেন সেখানে তরকারীতে লবন কম হওয়ায় আরাম করে খেতে পারতেন না তিনি। ‘মনে কষ্ট পাবে’ এই ভেবে মুখ ফুটে বাড়তি লবন চেয়ে নিতেও পারেননি! ছুটিতে বাড়ি এলে ফিরে যাবার সময় বাঁশের চোঙায় করে নিয়ে যেতেন বাড়তি লবন! সেটা শেষ হয়ে গেলে আবার পরবর্তী ছুটির অপেক্ষা! 

এরপর জীবনের কয়েকধাপ পার করে যখন সংসারজীবন শুরু করলেন তখন কোনো এক জোছনা রাতে জীবনসঙ্গিনীর সাথে গল্পে গল্পে হয়তো বলেছিলেন বাড়ি থেকে বহুদূরের লবনহীন-স্বাদহীন জায়গীর জীবনের কথা! সে কথা স্ত্রী আয়েশা ফয়েজকে বেশ আবেগপ্রবণ করে। ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ স্বামীর সেইদিনগুলোর কথা ভেবে একদিন বড় সন্তানের কাছে বলেছিলেন তাঁর এক আবদারের কথা। শ্বশুরবাড়ি কেন্দুয়ার কুতুবপুর অঞ্চলে তখনও কোনো মাধ্যমিক স্কুল হয়নি! স্কুলের অবর্তমানে হয়তো অন্যগ্রামে গিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে কেউ কেউ! কিন্তু সেটা সংখ্যায় অনেক কম! ইশশশ একটা স্কুল যদি করে দেয়া যেত ওখানে!

মা’এর আবদার হুমায়ূনের স্বপ্নে পরিণত হয়ে গেল তক্ষুণি। কিন্তু কি হবে সেই স্কুলের নাম! কেউ বলেন ‘হুমায়ূন আহমেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়’ তো কেউ বলেন মা’এর কাঙ্ক্ষিক স্কুল মা কিংবা বাবার নামে হওয়া উচিত। হুমায়ূন ভাবেন অন্যকথা। মুক্তিযুদ্ধের মহান শহীদদের নামে হবে এই বিদ্যাপীঠ- ‘শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ’!

বন্ধু বেলাল বেগকে সঙ্গে নিয়ে প্রতি সপ্তাহে তিনি রওনা হন গ্রামে। এই জায়গা সেই জায়গা দেখেন, কোনোটাই একবারে কিনে নেয়ার মতো টাকা জোগাড় করতে পারেন না। তারপরও ধাপে ধাপে অল্প অল্প করে কিনে নেন ৩০ কাঠা জমি! ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পাশাপাশি স্থপতিবন্ধু ফজলুল করিমের নকশায় নির্মাণ করেন কেন্দুয়া অঞ্চলের শহীদ মুক্তিযাদ্ধাদের স্মরণে শহীদ মিনার। প্রিয় কবি শামসুর রাহমানের হাত দিয়ে উদ্বোধন করেন সেই শহীদ মিনার।

‘কুতুবপুরের বাইসাব’ হুমায়ূন আহমেদ তাঁর সঞ্চয়ের পুরোটা দিয়ে তিলে তিলে গড়তে থাকলেন মা আয়েশা ফয়েজের স্বপ্ন... বেশকিছু নাটকও তৈরী করলেন শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ প্রকল্পের তহবিল সংগ্রহের জন্য!

স্কুলের ভবন তৈরীর কাজ শুরু হলো ২০০১ সালে। আমি তখন স্থাপত্যকলার ২য় বর্ষের ছাত্রী। আমার উপর অর্পিত হলো ভবনের নকশার দায়িত্ব! পরম আগ্রহে আমি ঝাঁপিয়ে পরলাম জীবনের প্রথম সত্যিকারের ভবন নকশার কাজে! তরুণ আমার চোখে তখন পৃথিবীর সুন্দরতম বিদ্যালয়টির নকশা করার স্বপ্ন! একেকবার পাগলামী কিছু চিন্তা করি পরক্ষণেই কাঠামোগত (structural) সমস্যার কারণে পিছিয়ে পড়ি। তখন পরম মমতায় স্থপতি ফজলুল করিম সমস্যার সমাধান করে দেন।

একটু একটু করে নির্মিত হতে থাকে শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের ভবন! নিজে প্রকল্প এলাকায় থেকে কাজ তরান্বিত করতে সাহায্য করেন হুমায়ূনবন্ধু বেলাল বেগ। প্রথম প্রধান শিক্ষক হিসেবে বিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে বেলাল বেগ এর নাম লিখেন হুমায়ূন। ২০০৬ সালে পরীক্ষামূলক ভাবে শুরু হয় স্কুলের কার্যক্রম। একেবারে ধীর গতিতে চলতে থাকে তা। ছাত্র ছাত্রী পাওয়াটাই কঠিণ হয়ে দাড়িয়েছিল ঐ এলাকায়! দায়িত্ব নিয়ে স্কুলটি চালানোর জন্য তৎকালীন সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে অনুরোধ করেন তিনি। কোনো কাজ হয়না। হতাশ হয়ে একবার ভবনটাকে জনসেবামূলক হাসপাতাল করে ফেলবার কথাও ভাবেন! মা আয়েশা ফয়েজ মন খারাপ করে সায় দিয়ে বলেন- “আমার ইচ্ছাপূরণ করতে গিয়ে হয়তো একটা বোঝা তুলে নিলি মাথায়!”

২ বছর খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলার পর ২০০৮ সালে বিদ্যাপীঠটি ঘুরে দাঁড় করানোর চেষ্টায় নতুন করে হাত লাগালেন হুমায়ূন আহমেদ। ততদিনে বেলাল বেগ পারিবারিক প্রয়োজনে প্রবাসী হয়েছেন। স্কুলের পাশে আমরা পেলাম আমাদের প্রিয় নানাজী- মুক্তিযাদ্ধা, সাংবাদিক সালেহ চৌধুরীকে। ৭২ বছর বয়েসী তরুণ নানাজীকে নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ ঝাঁপিয়ে পড়লেন স্কুলটির সঠিক পরিচালনার পথে। শুধুমাত্র ৬ষ্ঠ শ্রেনী দু’টি শাখার ৪৮ জন ছাত্রছাত্রী এবং ৫ জন শিক্ষক, ২ জন কর্মচারী নিয়ে শুরু হলো শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের নতুন পথচলা। পরবর্তী বছরে এই ৪৮ জন ৭ম শ্রেনীতে উত্তীর্ণ হবার পাশাপাশি ৬ষ্ঠ শ্রেনীর নতুন ব্যাচ ভর্তি হলো। তারপরের বছর আরেকটি নতুন ব্যাচ- পরের বছর আরেকটি...

২০১২ সালে হুমায়ূনের শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের প্রথম ব্যাচ স্কুলের হয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। তাদের পরীক্ষা দিতে হয় অন্য স্কুল থেকে। তখনও আমাদের মাধ্যমিক পাঠদানের স্বীকৃতি হয়নি। কেবলমাত্র নিম্নমাধ্যমিক পাঠদানের স্বীকৃতি হাতে নিয়ে ৫৯ জন সেবছর অংশ নেয় জেএসসি পরীক্ষায়। ভালো ফলাফলের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয় ৫৮ জন। সেই পরীক্ষার ফলাফল হুমায়ূন জেনে যেতে পারেননি!

২০১২, ১৯ জুলাই... হুমায়ূনহীণ ‘শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ’ দিশেহারা হয়ে পড়ে! ঈদ বোনাস তো দূরের কথা- নিয়মিত বেতন হবে কি না সেই চিন্তাও বারবার আসছিল শিক্ষকদের মাথায়! এদিকে মানসিকভাবে, শারিরীকভাবে এবং অর্থনৈতিকভাবে ভেঙে পড়া আমি সাড়ে পাঁচ বছরের নিষাদ হুমায়ূন আর পৌঁনে দুই বছরের নিনিত হুমায়ূনকে নিয়ে হুমায়ূনহীণ পৃথিবীতে বৈঠাহীণ, পালহীণ নৌকায় উদ্দেশ্যবিহীণ! বিদ্যারীঠের দায়িত্ব নেব তেমন কাঁধের জোর কই আমার!!!

কিন্তু আমি যে অনেক সৌভাগ্যবান! হুমায়ূন ভাগ্যে ভাগ্যবতী। নানাজী সালেহ চৌধুরী গর্জন করে আমার উদ্দেশ্যে বলে উঠলেন- “তুমি যদি এখন এই গরীব শিক্ষকগুলার পিঠে হাত দিয়ে সাহস না দেও তো কে দিবে! বেতন বোনাস এর কথা বাদ দেও- তুমি ওদের সামনে গিয়ে দাঁড়াইলে এরা ২/৩ মাস বেতন ছাড়াও চলতে পারবে।”

নানাজির কথায় আমি বাঘের বল পেলাম যেন! আমার বাবা ইন্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী ঈদের বোনাস সহ শিক্ষকদের জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর মাসের বেতন আমার হাতে দিল। হুমায়ূনের বন্ধু ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজের প্রিন্সিপাল জনাব মুনীরুজ্জামান, প্রবীণ প্রকাশক আলমগীর রহমানের স্ত্রী নিষাদ নিনিতের ঝর্ণা চাচী আর আমার সার্বক্ষণিক সঙ্গী স্বর্ণা ভাবী (প্রকাশক মাজহারুল ইসলামের স্ত্রী) কে সঙ্গে নিয়ে আমি রওনা হলাম কুতুবপুর। আর নানাজি তো আছেনই।

বিদ্যাপীঠের শিক্ষকদলের দৃষ্টি আমাকে বুঝিয়ে দিল যে আমি একা নই। প্রতিষ্ঠানের সকলকে সাথে নিয়ে হুমায়ূনের প্রতিকৃতি স্থাপন করা হলো শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ’র লাইব্রেরি প্রাঙ্গনে।  এর ঠিক ১ বছর পর ২০১৩ সালে তাঁর বিদ্যাপীঠ এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। অংশ নেয় ৪২ জন- পাশের হার ১০০%... ফলাফলের ভিত্তিতে নেত্রকোনা জেলায় ২য় স্থান লাভ করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর শুধু এগিয়ে যাবার পালা...

২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ সরকারের এমপিও ভুক্তি লাভ করে আমাদের এই প্রানের বিদ্যাপীঠ। স্থানীয় সংসদ সদস্য জনাব অসীম কুমার উকিলসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা। দেশের ১০ টি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত এই বিদ্যাপীঠের প্রাক্তন ছাত্ররা তাদের মেধার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। এই আনন্দ আমি কোথায় রাখি! আজ ১২ জানুয়ারী ২০২০। হুমায়ূন এর স্বপ্নের স্কুলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী...

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)


বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়