শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৭, শনিবার, ২৭ জুন, ২০১৫

দৃষ্টিহীন সেইসব রাজনীতিকরা

অনলাইন ডেস্ক :
অনলাইন ভার্সন
দৃষ্টিহীন সেইসব রাজনীতিকরা

দৃষ্টিহীন মানুষের অর্ধেক পৃথিবী সীমিত হয়ে পড়ে। কেননা পৃথিবীর আলো-বাতাস থেকে সে বঞ্চিত থাকে। কিন্তু বিশ্বে এমন অনেক মানুষ জন্মগ্রহণ করেছেন, যারা মহামূল্যবান এই অঙ্গের সাহায্য ছাড়াই আত্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। রাজনৈতিক অঙ্গনেও দৃষ্টিহীন মানুষের সাফল্যগাথা অমর হয়ে রয়েছে। যাদের খবর আমরা রাখি না বললেই চলে? আর সেইসব মানুষের কাছ থেকে আমরা পেতে পারি লক্ষ্য অর্জনের অনুপ্রেরণা।

অন্ধ হয়েও রাজনীতিতে অনবদ্য অবদান রেখেছেন এমন কয়েকজন রাজনীতিকের তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

 

আবদুর রাহমান ওয়াহিদ (গুস দুর)

অন্ধ নেতাদের নাম নিতে গেলে সবার আগে যার নাম মুখে আসে তিনি হলেন গুস দুর। এটি তার ডাক নাম। তাঁর প্রকৃত ও পুরো নাম আবদুর রহমান আদ দাখিল ওয়াহিদ। ১৯৯৮ সালে জেনারেল সুহার্তোর মৃত্যুর পর তিনিই ইন্দোনেশিয়ার প্রথম নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট।  ধর্মীয় নেতা হিসেবে জনপ্রিয় গুস দুর দীর্ঘ সময় ধরে ‘নাহদালাতুল উলামা’ নামের ইসলামি সংগঠনের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। national awakening party প্রতিষ্ঠা করা সফল এই রাষ্ট্রনায়ক এক চোখে অন্ধত্ব নিয়েই পৃথিবীতে আসেন। এক চোখ অন্ধ হওয়ার পরও নেতৃত্বের কারণে তিনি শুধু ইন্দোনেশীয়দের জয় করেননি, বিশ্বে অনুপ্রেরণার অনির্বান উৎস হয়ে আছেন তিনি।  ২০০৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর জাকার্তায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন গুস দুর।

 

ডেভিড ব্লাঙ্কেট

ব্রিটিশ লেবার পার্টি থেকে নির্বাচিত এমপি ছিলেন ডেভিড ব্লাঙ্কেট। তিনি ২০০১ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন টনি ব্লেয়ার। এ ছাড়া জন্মান্ধ এই রাজনীতিবিদ বিভিন্ন মেয়াদে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ১৯৮০ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত শেফিল্ড সিটি কাউন্সিলের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

 

ভ্যাক বেলা

১১০৯ সালে হাঙ্গেরির এক রাজপরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ভ্যাক বেলা। হাঙ্গেরিয়ান ভাষায় তিনি এই নামে পরিচিত। রাজপরিবারে জন্মগ্রহণ করেও তিনি বাবার দ্বারা নির্যাতিত হতেন। কারণ তাকে মনে করা হত তিনি মায়ের নিষিদ্ধ সন্তান। তার বাবা আল্মস এতই বদমেজাজি ছিলেন যে, তার কারণেই একদিন তাকে অন্ধত্ব বরণ করতে হয়। কিন্তু ওই সময়ে তার চাচা হাঙ্গেরির বিখ্যাত রাজা দ্বিতীয় স্টিফেন বেলাকে নিজের কাছে রেখে লালন পালন করেন। এর পেছনে অবশ্য একটি কারণও ছিল। রাজা ছিলেন নিঃসন্তান। এদিকে বেলার ২০ বয়স বছর পূর্ণ হলে তাকে হেলেনা নামেে এক বুদ্ধিমতী মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দেন তার চাচা। দ্বিতীয় স্টিফেনের মৃত্যুর পর  স্ত্রীর সহায়তায় বেলা ১১৩১ থেকে ১১৪১ সাল পর্যন্ত হাঙ্গেরি ও ক্রোয়েশিয়ার রাজা হিসেবে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন। অন্ধ হয়েও রাজা হয়ে নজির রেখে গেছেন ভ্যাক বেলা। যিনি ক্রোয়েশিয়ানদের কাছে বেলা সিলেজিপি নামে পরিচিত ছিলেন। আর স্লোভাকরা তাকে ডাকতো বেলো স্লিপি নামে। যার অর্থ ‘ঘুমন্ত বেলা’।

 

কলিন ল

কলিন লয়ের পুরো নাম কলিন ম্যাকেনজি ল। তিনি একজন বিখ্যাত ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ। এডিনবার্গে তার জন্ম। তিন বছর বয়স থেকেই ছিলেন অন্ধ। তবু তিনি অন্ধত্বকে জয় করে অক্সফোর্ড এবং ক্যামব্রিজের মতো বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্ব অর্জন করে নিজের মেধাকে প্রমাণ করেন। কলিন ল লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের লেকচারার হিসেবে ১৯৬৮ সাল থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্বরত ছিলেন। নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে কাজ করায় তিনি ব্রিটিশ হাউজ অব লর্ডসের সদস্য নির্বাচিত হন।

 

ডেভিড পিটারসন

ডেভিড পিটারসনের পুরো নাম ডেভিড আলেকজান্ডার পিটারসন। জন্ম থেকেই বাঁ চোখের সমস্যায় ভুগেছেন পিটারসন। তবে এই সমস্যা দমাতে পারেনি তাকে। নিউ ইয়র্কের ৫৫তম গভর্নর নির্বাচিত হয়ে সে প্রমাণই দিয়েছেন তিনি। ২০০৮ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন পিটারসন। তিনিই সর্বপ্রথম কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান গভর্নর হিসেবে নিয়োগ পান।

১৯৮৫ সালে ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নিউ ইয়র্কের সিনেটর হিসেবে তিনি তার বাবার স্থলাভিষিক্ত হয়ে ২০০৬ সাল পর্যন্ত অধিষ্ঠিত ছিলেন । এ ছাড়া ২০০৩ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত নিউ ইয়র্ক সিনেটের মনিটারি লিডার হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।

 

ফ্লয়েড মরিস

ফ্লয়েড এমারসন মরিস হলেন সিনেট অব জ্যামাইকার বর্তমান এবং ১১তম প্রেসিডেন্ট। স্কুলে পড়াকালীন তিনি তার চোখের রোগে ভুগেন এবং এর ছয় বছর পর তিনি দৃষ্টিশক্তি হারান। ১৯৯৮ সালে তিনি জ্যামাইকার সর্বপ্রথম অন্ধ সিনেটর হিসেবে শপথ নিয়ে দেশের সেবায় নিয়োজিত হন। কিন্তু তার দল ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ২০০৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে পরাজিত হলে তিনি সিনেটের সদস্যপদ হারান। তবে ২০১১ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর ২০১২ সালে তিনি আবার সদস্যপদ ফিরে পান। ২০১৩ সাল থেকে তিনি সিনেটের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পান।

 

আইয়ান ফ্রাসার

আইয়ান ফ্রাসার ছিলেন ব্রিটিশ কনজারভেটিভ পার্টির একজন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ এবং বিবিসির একজন গভর্নর। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ফ্রাসার তার দৃষ্টিশক্তি হারান। তিনি ১৯২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হন কিন্তু কিছুদিন এই দায়িত্ব পালন করার পর ১৯২৯ সালে তিনি তার সদস্যপদ হারান। তবে ১৯৩১ সালে পুনরায় তিনি পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হন। ফ্রাসারের আত্মজীবনীমূলক দুটি বই আছে। বই দুটির নাম যথাক্রমে Whereas I was Blind : Autobiography Hodder (1942) ও My Story of St Dunstan`s Harrap (1961)।

 

লুইস দ্য ব্লাইন্ড

ইতালির রাজা তৃতীয় লুইস অন্ধ হওয়ার কারণে তাকে ডাকা হতো লুইস দ্য ব্লাইন্ড নামে। তার বাবা বোসো ছিলেন প্রোভেন্সের রাজা। ফ্রান্স ও ইতালির একটি বিশাল অঞ্চলকে বলা হতো প্রোভেন্স। বাবার মৃত্যুর পর ৮৮৭ সালে প্রোভেন্সের রাজা হিসেবে সিংহাসনে বসেন তিনি।  ৯০০ সালে ইতালির পুরো রাজত্ব দখল করে ৯০৫ সালে পর্যন্ত সমগ্র ইতালি পরিচালনা করেন। তিনি ৯২৮ সালে প্রোভেন্সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। লুইস দ্যা ব্লাইন্ডের কোনো ভাস্কর্য বা ছবি সংরক্ষিত নেই।

 

ম্যাথিউ এ ডান

ম্যাথিউ অ্যানথনি ডান (সংক্ষেপে ম্যাথিউ এ ডান) ডেমোক্রেটিক পার্টির পেনসিলভানিয়া থেকে নির্বাচিত যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভের একজন সদস্য। এক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে ১২ বছর বয়সে তিনি তার বাঁ চোখ হারান এবং অসুস্থতা তার ডান চোখটাও কেড়ে নেয়। তখন তিনি ২০ বছর বয়সী যুবক। দারিদ্র্যের কষাঘাতে তিনি পেশা হিসেবে পত্রিকার হকার হিসেবে নামতে বাধ্য হয়েছিলেন। কিছুটা স্বচ্ছলতা এলে শুরু করেন ইনস্যুরেন্সের বিজনেস। এরপর তাকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। ওই সময় থেকে যুক্ত ছিলেন ডেমোক্রেটিক পার্টির সঙ্গে। যার ফলে ১৯২৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৩২ সাল পর্যন্ত এই পদে দায়িত্বরত ছিলেন। ডান ১৯৪২ সালে ৫৫ বছর বয়সে পেনসিলভানিয়া পিটার্সবার্গে মৃত্যুবরণ করেন।

 

থমাস গোর

থমাস গোর ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক পার্টির একজন রাজনীতিবিদ। তিনি দুই মেয়াদে ওকলাহোমা থেকে সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গোর ছেলেবেলায় দুটি আলাদা দুর্ঘটনার শিকার হয়ে তার দৃষ্টিশক্তি হারান। কিন্তু তিনি স্বপ্ন দেখতে ভোলেননি। ফলে তিনি ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতাদের কাছে ‘প্রোগ্রেসিভ উইং’ নামে খ্যাত ছিলেন। যথাক্রমে ১৯০৭ থেকে ১৯২১ এবং ১৯৩১ থেকে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত দুই মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৪৯ সালে ৭৮ বছর বয়সে ওয়াশিংটনে মারা যান তিনি।

 

ভ্যাসিলিইয়েভিচ তিওমনয়

ভ্যাসিলি দ্বিতীয় নামে যার শাসনামল রাশিয়ার ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে তার প্রকৃত নাম ভ্যাসিলিইয়েভিচ তিওমনয়। তিনি তার বাবা ভ্যাসিলি প্রথমের কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন। অন্ধ হয়েও রাজা হওয়ায় সেই সময়ে বিশ্ব রাজনীতিতে বেশ নজর কেড়েছিলেন ভ্যাসিলি দ্বিতীয়। তিনি ১৪২৫ সাল থেকে মৃত্যু অবধি অর্থাৎ ১৪৬২ সাল পর্যন্ত গ্র্যান্ড প্রিন্স অব মস্কো হিসেবে রাশিয়া শাসন করেন।

এ ছাড়া মেরিল্যান্ডের ক্যাবিনেট সেক্রেটারি ক্রিস্টেন, ইংল্যান্ডের পার্লামেন্টের সদস্য হেনরি ফাউকেট, আমেরিকান আইনজীবী শেলি ডেভিস, ফরাসি লেখক এবং রাজনীতিবিদ জেকুয়িচ লেসারিয়ানের মতো নেতারা দৃষ্টিহীন হয়েও রাজনীতিতে বিশেষ অবদান রাখায় স্মরণীয় হয়ে আছেন।

বিডি-প্রতিদিন/ ২৭ জুন, ২০১৫/ রোকেয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির
নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী
হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত
ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব
আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত
ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮
নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব
পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন
টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা

৫০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়
বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়
প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড
দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে
ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাইওয়ানের প্রযুক্তি মেলায় যাচ্ছেন কম্পিউটার সমিতির ২৯ সদস্য
তাইওয়ানের প্রযুক্তি মেলায় যাচ্ছেন কম্পিউটার সমিতির ২৯ সদস্য

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চোটে জর্জরিত দল নিয়েও বার্সার ছয় গোলের জয়, লোপেজের হ্যাটট্রিক
চোটে জর্জরিত দল নিয়েও বার্সার ছয় গোলের জয়, লোপেজের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক
সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার
ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা