শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৭, শনিবার, ২৭ জুন, ২০১৫

দৃষ্টিহীন সেইসব রাজনীতিকরা

অনলাইন ডেস্ক :
অনলাইন ভার্সন
দৃষ্টিহীন সেইসব রাজনীতিকরা

দৃষ্টিহীন মানুষের অর্ধেক পৃথিবী সীমিত হয়ে পড়ে। কেননা পৃথিবীর আলো-বাতাস থেকে সে বঞ্চিত থাকে। কিন্তু বিশ্বে এমন অনেক মানুষ জন্মগ্রহণ করেছেন, যারা মহামূল্যবান এই অঙ্গের সাহায্য ছাড়াই আত্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। রাজনৈতিক অঙ্গনেও দৃষ্টিহীন মানুষের সাফল্যগাথা অমর হয়ে রয়েছে। যাদের খবর আমরা রাখি না বললেই চলে? আর সেইসব মানুষের কাছ থেকে আমরা পেতে পারি লক্ষ্য অর্জনের অনুপ্রেরণা।

অন্ধ হয়েও রাজনীতিতে অনবদ্য অবদান রেখেছেন এমন কয়েকজন রাজনীতিকের তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

 

আবদুর রাহমান ওয়াহিদ (গুস দুর)

অন্ধ নেতাদের নাম নিতে গেলে সবার আগে যার নাম মুখে আসে তিনি হলেন গুস দুর। এটি তার ডাক নাম। তাঁর প্রকৃত ও পুরো নাম আবদুর রহমান আদ দাখিল ওয়াহিদ। ১৯৯৮ সালে জেনারেল সুহার্তোর মৃত্যুর পর তিনিই ইন্দোনেশিয়ার প্রথম নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট।  ধর্মীয় নেতা হিসেবে জনপ্রিয় গুস দুর দীর্ঘ সময় ধরে ‘নাহদালাতুল উলামা’ নামের ইসলামি সংগঠনের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। national awakening party প্রতিষ্ঠা করা সফল এই রাষ্ট্রনায়ক এক চোখে অন্ধত্ব নিয়েই পৃথিবীতে আসেন। এক চোখ অন্ধ হওয়ার পরও নেতৃত্বের কারণে তিনি শুধু ইন্দোনেশীয়দের জয় করেননি, বিশ্বে অনুপ্রেরণার অনির্বান উৎস হয়ে আছেন তিনি।  ২০০৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর জাকার্তায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন গুস দুর।

 

ডেভিড ব্লাঙ্কেট

ব্রিটিশ লেবার পার্টি থেকে নির্বাচিত এমপি ছিলেন ডেভিড ব্লাঙ্কেট। তিনি ২০০১ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন টনি ব্লেয়ার। এ ছাড়া জন্মান্ধ এই রাজনীতিবিদ বিভিন্ন মেয়াদে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ১৯৮০ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত শেফিল্ড সিটি কাউন্সিলের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

 

ভ্যাক বেলা

১১০৯ সালে হাঙ্গেরির এক রাজপরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ভ্যাক বেলা। হাঙ্গেরিয়ান ভাষায় তিনি এই নামে পরিচিত। রাজপরিবারে জন্মগ্রহণ করেও তিনি বাবার দ্বারা নির্যাতিত হতেন। কারণ তাকে মনে করা হত তিনি মায়ের নিষিদ্ধ সন্তান। তার বাবা আল্মস এতই বদমেজাজি ছিলেন যে, তার কারণেই একদিন তাকে অন্ধত্ব বরণ করতে হয়। কিন্তু ওই সময়ে তার চাচা হাঙ্গেরির বিখ্যাত রাজা দ্বিতীয় স্টিফেন বেলাকে নিজের কাছে রেখে লালন পালন করেন। এর পেছনে অবশ্য একটি কারণও ছিল। রাজা ছিলেন নিঃসন্তান। এদিকে বেলার ২০ বয়স বছর পূর্ণ হলে তাকে হেলেনা নামেে এক বুদ্ধিমতী মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দেন তার চাচা। দ্বিতীয় স্টিফেনের মৃত্যুর পর  স্ত্রীর সহায়তায় বেলা ১১৩১ থেকে ১১৪১ সাল পর্যন্ত হাঙ্গেরি ও ক্রোয়েশিয়ার রাজা হিসেবে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন। অন্ধ হয়েও রাজা হয়ে নজির রেখে গেছেন ভ্যাক বেলা। যিনি ক্রোয়েশিয়ানদের কাছে বেলা সিলেজিপি নামে পরিচিত ছিলেন। আর স্লোভাকরা তাকে ডাকতো বেলো স্লিপি নামে। যার অর্থ ‘ঘুমন্ত বেলা’।

 

কলিন ল

কলিন লয়ের পুরো নাম কলিন ম্যাকেনজি ল। তিনি একজন বিখ্যাত ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ। এডিনবার্গে তার জন্ম। তিন বছর বয়স থেকেই ছিলেন অন্ধ। তবু তিনি অন্ধত্বকে জয় করে অক্সফোর্ড এবং ক্যামব্রিজের মতো বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্ব অর্জন করে নিজের মেধাকে প্রমাণ করেন। কলিন ল লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের লেকচারার হিসেবে ১৯৬৮ সাল থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্বরত ছিলেন। নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে কাজ করায় তিনি ব্রিটিশ হাউজ অব লর্ডসের সদস্য নির্বাচিত হন।

 

ডেভিড পিটারসন

ডেভিড পিটারসনের পুরো নাম ডেভিড আলেকজান্ডার পিটারসন। জন্ম থেকেই বাঁ চোখের সমস্যায় ভুগেছেন পিটারসন। তবে এই সমস্যা দমাতে পারেনি তাকে। নিউ ইয়র্কের ৫৫তম গভর্নর নির্বাচিত হয়ে সে প্রমাণই দিয়েছেন তিনি। ২০০৮ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন পিটারসন। তিনিই সর্বপ্রথম কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান গভর্নর হিসেবে নিয়োগ পান।

১৯৮৫ সালে ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নিউ ইয়র্কের সিনেটর হিসেবে তিনি তার বাবার স্থলাভিষিক্ত হয়ে ২০০৬ সাল পর্যন্ত অধিষ্ঠিত ছিলেন । এ ছাড়া ২০০৩ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত নিউ ইয়র্ক সিনেটের মনিটারি লিডার হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।

 

ফ্লয়েড মরিস

ফ্লয়েড এমারসন মরিস হলেন সিনেট অব জ্যামাইকার বর্তমান এবং ১১তম প্রেসিডেন্ট। স্কুলে পড়াকালীন তিনি তার চোখের রোগে ভুগেন এবং এর ছয় বছর পর তিনি দৃষ্টিশক্তি হারান। ১৯৯৮ সালে তিনি জ্যামাইকার সর্বপ্রথম অন্ধ সিনেটর হিসেবে শপথ নিয়ে দেশের সেবায় নিয়োজিত হন। কিন্তু তার দল ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ২০০৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে পরাজিত হলে তিনি সিনেটের সদস্যপদ হারান। তবে ২০১১ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর ২০১২ সালে তিনি আবার সদস্যপদ ফিরে পান। ২০১৩ সাল থেকে তিনি সিনেটের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পান।

 

আইয়ান ফ্রাসার

আইয়ান ফ্রাসার ছিলেন ব্রিটিশ কনজারভেটিভ পার্টির একজন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ এবং বিবিসির একজন গভর্নর। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ফ্রাসার তার দৃষ্টিশক্তি হারান। তিনি ১৯২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হন কিন্তু কিছুদিন এই দায়িত্ব পালন করার পর ১৯২৯ সালে তিনি তার সদস্যপদ হারান। তবে ১৯৩১ সালে পুনরায় তিনি পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হন। ফ্রাসারের আত্মজীবনীমূলক দুটি বই আছে। বই দুটির নাম যথাক্রমে Whereas I was Blind : Autobiography Hodder (1942) ও My Story of St Dunstan`s Harrap (1961)।

 

লুইস দ্য ব্লাইন্ড

ইতালির রাজা তৃতীয় লুইস অন্ধ হওয়ার কারণে তাকে ডাকা হতো লুইস দ্য ব্লাইন্ড নামে। তার বাবা বোসো ছিলেন প্রোভেন্সের রাজা। ফ্রান্স ও ইতালির একটি বিশাল অঞ্চলকে বলা হতো প্রোভেন্স। বাবার মৃত্যুর পর ৮৮৭ সালে প্রোভেন্সের রাজা হিসেবে সিংহাসনে বসেন তিনি।  ৯০০ সালে ইতালির পুরো রাজত্ব দখল করে ৯০৫ সালে পর্যন্ত সমগ্র ইতালি পরিচালনা করেন। তিনি ৯২৮ সালে প্রোভেন্সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। লুইস দ্যা ব্লাইন্ডের কোনো ভাস্কর্য বা ছবি সংরক্ষিত নেই।

 

ম্যাথিউ এ ডান

ম্যাথিউ অ্যানথনি ডান (সংক্ষেপে ম্যাথিউ এ ডান) ডেমোক্রেটিক পার্টির পেনসিলভানিয়া থেকে নির্বাচিত যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভের একজন সদস্য। এক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে ১২ বছর বয়সে তিনি তার বাঁ চোখ হারান এবং অসুস্থতা তার ডান চোখটাও কেড়ে নেয়। তখন তিনি ২০ বছর বয়সী যুবক। দারিদ্র্যের কষাঘাতে তিনি পেশা হিসেবে পত্রিকার হকার হিসেবে নামতে বাধ্য হয়েছিলেন। কিছুটা স্বচ্ছলতা এলে শুরু করেন ইনস্যুরেন্সের বিজনেস। এরপর তাকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। ওই সময় থেকে যুক্ত ছিলেন ডেমোক্রেটিক পার্টির সঙ্গে। যার ফলে ১৯২৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৩২ সাল পর্যন্ত এই পদে দায়িত্বরত ছিলেন। ডান ১৯৪২ সালে ৫৫ বছর বয়সে পেনসিলভানিয়া পিটার্সবার্গে মৃত্যুবরণ করেন।

 

থমাস গোর

থমাস গোর ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক পার্টির একজন রাজনীতিবিদ। তিনি দুই মেয়াদে ওকলাহোমা থেকে সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গোর ছেলেবেলায় দুটি আলাদা দুর্ঘটনার শিকার হয়ে তার দৃষ্টিশক্তি হারান। কিন্তু তিনি স্বপ্ন দেখতে ভোলেননি। ফলে তিনি ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতাদের কাছে ‘প্রোগ্রেসিভ উইং’ নামে খ্যাত ছিলেন। যথাক্রমে ১৯০৭ থেকে ১৯২১ এবং ১৯৩১ থেকে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত দুই মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৪৯ সালে ৭৮ বছর বয়সে ওয়াশিংটনে মারা যান তিনি।

 

ভ্যাসিলিইয়েভিচ তিওমনয়

ভ্যাসিলি দ্বিতীয় নামে যার শাসনামল রাশিয়ার ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে তার প্রকৃত নাম ভ্যাসিলিইয়েভিচ তিওমনয়। তিনি তার বাবা ভ্যাসিলি প্রথমের কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন। অন্ধ হয়েও রাজা হওয়ায় সেই সময়ে বিশ্ব রাজনীতিতে বেশ নজর কেড়েছিলেন ভ্যাসিলি দ্বিতীয়। তিনি ১৪২৫ সাল থেকে মৃত্যু অবধি অর্থাৎ ১৪৬২ সাল পর্যন্ত গ্র্যান্ড প্রিন্স অব মস্কো হিসেবে রাশিয়া শাসন করেন।

এ ছাড়া মেরিল্যান্ডের ক্যাবিনেট সেক্রেটারি ক্রিস্টেন, ইংল্যান্ডের পার্লামেন্টের সদস্য হেনরি ফাউকেট, আমেরিকান আইনজীবী শেলি ডেভিস, ফরাসি লেখক এবং রাজনীতিবিদ জেকুয়িচ লেসারিয়ানের মতো নেতারা দৃষ্টিহীন হয়েও রাজনীতিতে বিশেষ অবদান রাখায় স্মরণীয় হয়ে আছেন।

বিডি-প্রতিদিন/ ২৭ জুন, ২০১৫/ রোকেয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

৩০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু
মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’
‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ
রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’
‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত
জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ