শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৭, শনিবার, ২৭ জুন, ২০১৫

দৃষ্টিহীন সেইসব রাজনীতিকরা

অনলাইন ডেস্ক :
অনলাইন ভার্সন
দৃষ্টিহীন সেইসব রাজনীতিকরা

দৃষ্টিহীন মানুষের অর্ধেক পৃথিবী সীমিত হয়ে পড়ে। কেননা পৃথিবীর আলো-বাতাস থেকে সে বঞ্চিত থাকে। কিন্তু বিশ্বে এমন অনেক মানুষ জন্মগ্রহণ করেছেন, যারা মহামূল্যবান এই অঙ্গের সাহায্য ছাড়াই আত্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। রাজনৈতিক অঙ্গনেও দৃষ্টিহীন মানুষের সাফল্যগাথা অমর হয়ে রয়েছে। যাদের খবর আমরা রাখি না বললেই চলে? আর সেইসব মানুষের কাছ থেকে আমরা পেতে পারি লক্ষ্য অর্জনের অনুপ্রেরণা।

অন্ধ হয়েও রাজনীতিতে অনবদ্য অবদান রেখেছেন এমন কয়েকজন রাজনীতিকের তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

 

আবদুর রাহমান ওয়াহিদ (গুস দুর)

অন্ধ নেতাদের নাম নিতে গেলে সবার আগে যার নাম মুখে আসে তিনি হলেন গুস দুর। এটি তার ডাক নাম। তাঁর প্রকৃত ও পুরো নাম আবদুর রহমান আদ দাখিল ওয়াহিদ। ১৯৯৮ সালে জেনারেল সুহার্তোর মৃত্যুর পর তিনিই ইন্দোনেশিয়ার প্রথম নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট।  ধর্মীয় নেতা হিসেবে জনপ্রিয় গুস দুর দীর্ঘ সময় ধরে ‘নাহদালাতুল উলামা’ নামের ইসলামি সংগঠনের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। national awakening party প্রতিষ্ঠা করা সফল এই রাষ্ট্রনায়ক এক চোখে অন্ধত্ব নিয়েই পৃথিবীতে আসেন। এক চোখ অন্ধ হওয়ার পরও নেতৃত্বের কারণে তিনি শুধু ইন্দোনেশীয়দের জয় করেননি, বিশ্বে অনুপ্রেরণার অনির্বান উৎস হয়ে আছেন তিনি।  ২০০৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর জাকার্তায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন গুস দুর।

 

ডেভিড ব্লাঙ্কেট

ব্রিটিশ লেবার পার্টি থেকে নির্বাচিত এমপি ছিলেন ডেভিড ব্লাঙ্কেট। তিনি ২০০১ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন টনি ব্লেয়ার। এ ছাড়া জন্মান্ধ এই রাজনীতিবিদ বিভিন্ন মেয়াদে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ১৯৮০ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত শেফিল্ড সিটি কাউন্সিলের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

 

ভ্যাক বেলা

১১০৯ সালে হাঙ্গেরির এক রাজপরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ভ্যাক বেলা। হাঙ্গেরিয়ান ভাষায় তিনি এই নামে পরিচিত। রাজপরিবারে জন্মগ্রহণ করেও তিনি বাবার দ্বারা নির্যাতিত হতেন। কারণ তাকে মনে করা হত তিনি মায়ের নিষিদ্ধ সন্তান। তার বাবা আল্মস এতই বদমেজাজি ছিলেন যে, তার কারণেই একদিন তাকে অন্ধত্ব বরণ করতে হয়। কিন্তু ওই সময়ে তার চাচা হাঙ্গেরির বিখ্যাত রাজা দ্বিতীয় স্টিফেন বেলাকে নিজের কাছে রেখে লালন পালন করেন। এর পেছনে অবশ্য একটি কারণও ছিল। রাজা ছিলেন নিঃসন্তান। এদিকে বেলার ২০ বয়স বছর পূর্ণ হলে তাকে হেলেনা নামেে এক বুদ্ধিমতী মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দেন তার চাচা। দ্বিতীয় স্টিফেনের মৃত্যুর পর  স্ত্রীর সহায়তায় বেলা ১১৩১ থেকে ১১৪১ সাল পর্যন্ত হাঙ্গেরি ও ক্রোয়েশিয়ার রাজা হিসেবে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন। অন্ধ হয়েও রাজা হয়ে নজির রেখে গেছেন ভ্যাক বেলা। যিনি ক্রোয়েশিয়ানদের কাছে বেলা সিলেজিপি নামে পরিচিত ছিলেন। আর স্লোভাকরা তাকে ডাকতো বেলো স্লিপি নামে। যার অর্থ ‘ঘুমন্ত বেলা’।

 

কলিন ল

কলিন লয়ের পুরো নাম কলিন ম্যাকেনজি ল। তিনি একজন বিখ্যাত ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ। এডিনবার্গে তার জন্ম। তিন বছর বয়স থেকেই ছিলেন অন্ধ। তবু তিনি অন্ধত্বকে জয় করে অক্সফোর্ড এবং ক্যামব্রিজের মতো বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্ব অর্জন করে নিজের মেধাকে প্রমাণ করেন। কলিন ল লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের লেকচারার হিসেবে ১৯৬৮ সাল থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্বরত ছিলেন। নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে কাজ করায় তিনি ব্রিটিশ হাউজ অব লর্ডসের সদস্য নির্বাচিত হন।

 

ডেভিড পিটারসন

ডেভিড পিটারসনের পুরো নাম ডেভিড আলেকজান্ডার পিটারসন। জন্ম থেকেই বাঁ চোখের সমস্যায় ভুগেছেন পিটারসন। তবে এই সমস্যা দমাতে পারেনি তাকে। নিউ ইয়র্কের ৫৫তম গভর্নর নির্বাচিত হয়ে সে প্রমাণই দিয়েছেন তিনি। ২০০৮ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন পিটারসন। তিনিই সর্বপ্রথম কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান গভর্নর হিসেবে নিয়োগ পান।

১৯৮৫ সালে ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নিউ ইয়র্কের সিনেটর হিসেবে তিনি তার বাবার স্থলাভিষিক্ত হয়ে ২০০৬ সাল পর্যন্ত অধিষ্ঠিত ছিলেন । এ ছাড়া ২০০৩ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত নিউ ইয়র্ক সিনেটের মনিটারি লিডার হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।

 

ফ্লয়েড মরিস

ফ্লয়েড এমারসন মরিস হলেন সিনেট অব জ্যামাইকার বর্তমান এবং ১১তম প্রেসিডেন্ট। স্কুলে পড়াকালীন তিনি তার চোখের রোগে ভুগেন এবং এর ছয় বছর পর তিনি দৃষ্টিশক্তি হারান। ১৯৯৮ সালে তিনি জ্যামাইকার সর্বপ্রথম অন্ধ সিনেটর হিসেবে শপথ নিয়ে দেশের সেবায় নিয়োজিত হন। কিন্তু তার দল ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ২০০৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে পরাজিত হলে তিনি সিনেটের সদস্যপদ হারান। তবে ২০১১ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর ২০১২ সালে তিনি আবার সদস্যপদ ফিরে পান। ২০১৩ সাল থেকে তিনি সিনেটের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পান।

 

আইয়ান ফ্রাসার

আইয়ান ফ্রাসার ছিলেন ব্রিটিশ কনজারভেটিভ পার্টির একজন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ এবং বিবিসির একজন গভর্নর। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ফ্রাসার তার দৃষ্টিশক্তি হারান। তিনি ১৯২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হন কিন্তু কিছুদিন এই দায়িত্ব পালন করার পর ১৯২৯ সালে তিনি তার সদস্যপদ হারান। তবে ১৯৩১ সালে পুনরায় তিনি পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হন। ফ্রাসারের আত্মজীবনীমূলক দুটি বই আছে। বই দুটির নাম যথাক্রমে Whereas I was Blind : Autobiography Hodder (1942) ও My Story of St Dunstan`s Harrap (1961)।

 

লুইস দ্য ব্লাইন্ড

ইতালির রাজা তৃতীয় লুইস অন্ধ হওয়ার কারণে তাকে ডাকা হতো লুইস দ্য ব্লাইন্ড নামে। তার বাবা বোসো ছিলেন প্রোভেন্সের রাজা। ফ্রান্স ও ইতালির একটি বিশাল অঞ্চলকে বলা হতো প্রোভেন্স। বাবার মৃত্যুর পর ৮৮৭ সালে প্রোভেন্সের রাজা হিসেবে সিংহাসনে বসেন তিনি।  ৯০০ সালে ইতালির পুরো রাজত্ব দখল করে ৯০৫ সালে পর্যন্ত সমগ্র ইতালি পরিচালনা করেন। তিনি ৯২৮ সালে প্রোভেন্সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। লুইস দ্যা ব্লাইন্ডের কোনো ভাস্কর্য বা ছবি সংরক্ষিত নেই।

 

ম্যাথিউ এ ডান

ম্যাথিউ অ্যানথনি ডান (সংক্ষেপে ম্যাথিউ এ ডান) ডেমোক্রেটিক পার্টির পেনসিলভানিয়া থেকে নির্বাচিত যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভের একজন সদস্য। এক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে ১২ বছর বয়সে তিনি তার বাঁ চোখ হারান এবং অসুস্থতা তার ডান চোখটাও কেড়ে নেয়। তখন তিনি ২০ বছর বয়সী যুবক। দারিদ্র্যের কষাঘাতে তিনি পেশা হিসেবে পত্রিকার হকার হিসেবে নামতে বাধ্য হয়েছিলেন। কিছুটা স্বচ্ছলতা এলে শুরু করেন ইনস্যুরেন্সের বিজনেস। এরপর তাকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। ওই সময় থেকে যুক্ত ছিলেন ডেমোক্রেটিক পার্টির সঙ্গে। যার ফলে ১৯২৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৩২ সাল পর্যন্ত এই পদে দায়িত্বরত ছিলেন। ডান ১৯৪২ সালে ৫৫ বছর বয়সে পেনসিলভানিয়া পিটার্সবার্গে মৃত্যুবরণ করেন।

 

থমাস গোর

থমাস গোর ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক পার্টির একজন রাজনীতিবিদ। তিনি দুই মেয়াদে ওকলাহোমা থেকে সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গোর ছেলেবেলায় দুটি আলাদা দুর্ঘটনার শিকার হয়ে তার দৃষ্টিশক্তি হারান। কিন্তু তিনি স্বপ্ন দেখতে ভোলেননি। ফলে তিনি ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতাদের কাছে ‘প্রোগ্রেসিভ উইং’ নামে খ্যাত ছিলেন। যথাক্রমে ১৯০৭ থেকে ১৯২১ এবং ১৯৩১ থেকে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত দুই মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৪৯ সালে ৭৮ বছর বয়সে ওয়াশিংটনে মারা যান তিনি।

 

ভ্যাসিলিইয়েভিচ তিওমনয়

ভ্যাসিলি দ্বিতীয় নামে যার শাসনামল রাশিয়ার ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে তার প্রকৃত নাম ভ্যাসিলিইয়েভিচ তিওমনয়। তিনি তার বাবা ভ্যাসিলি প্রথমের কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন। অন্ধ হয়েও রাজা হওয়ায় সেই সময়ে বিশ্ব রাজনীতিতে বেশ নজর কেড়েছিলেন ভ্যাসিলি দ্বিতীয়। তিনি ১৪২৫ সাল থেকে মৃত্যু অবধি অর্থাৎ ১৪৬২ সাল পর্যন্ত গ্র্যান্ড প্রিন্স অব মস্কো হিসেবে রাশিয়া শাসন করেন।

এ ছাড়া মেরিল্যান্ডের ক্যাবিনেট সেক্রেটারি ক্রিস্টেন, ইংল্যান্ডের পার্লামেন্টের সদস্য হেনরি ফাউকেট, আমেরিকান আইনজীবী শেলি ডেভিস, ফরাসি লেখক এবং রাজনীতিবিদ জেকুয়িচ লেসারিয়ানের মতো নেতারা দৃষ্টিহীন হয়েও রাজনীতিতে বিশেষ অবদান রাখায় স্মরণীয় হয়ে আছেন।

বিডি-প্রতিদিন/ ২৭ জুন, ২০১৫/ রোকেয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস

সম্পাদকীয়