শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সঙ্গী যখন ভয়ঙ্কর

ভালো ও আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তানরা টার্গেট, কৌশলে ভেড়ানো হচ্ছে জঙ্গি সংগঠনে বিব্রত অনেক পরিবার, সামাজিকতার কারণে কেউ শেয়ার করে না এসব খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সঙ্গী যখন ভয়ঙ্কর

ঘটনা-১. বাসা থেকে পরীক্ষা দিতে বের হয়ে যায় কলেজ পড়ুয়া তরুণ ফাইজুল্লাহ ফাহিম। গার্মেন্ট কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাবার সন্তান ফাহিম এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছিল। এইচএসসিতেও পাবে বলে কলেজের শিক্ষকদের প্রত্যাশা ছিল। সেই ফাহিম পরীক্ষা দিতে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হওয়ার পর আর বাসায় আসেনি। উদ্বিগ্ন বাবা নিখোঁজ সন্তানের জন্য থানায় জিডিও করেন। কিন্তু চার দিন পর মাদারীপুরে এক কলেজশিক্ষককে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার সময় ধরা পড়ার পর সন্তানের খবর পান ফাহিমের বাবা ওমর ফারুক। এর আগে পরিবার, স্বজন ও শিক্ষকদের কেউ ফাহিমের জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে কোনো কিছুই ধারণা করতে পারেননি। পত্রিকায় ছবি দেখে ফাহিমের শিক্ষক বিশ্বাসই করেননি যে, ও এত খারাপ কিছু করতে পারে। তবে ফাহিমকে গ্রেফতারের পর গোয়েন্দারা জানতে পারেন, উত্তরার ওই কলেজের এক বড় ভাই তাকে এই পথে এনেছে। কলেজের সামনে এক লাইব্রেরিতে প্রায়ই তারা বৈঠক করত। সেখানেই জঙ্গিবাদে দীক্ষিত হয় ফাহিম। এই ফাহিমের এক মামা উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা। ঘটনা-২. বছর দুয়েক আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা ঢাকার রমনা জোনের ডিসিকে ফোন করেন। কারণ তার সন্তানকে আটক করেছিল পুলিশ। ফোনে পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে ওই শিক্ষিকা যা জানতে পারেন তাতে তিনি পড়েন বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। হয়ে যান স্তম্ভিত। কারণ তার সন্তানকে জঙ্গি সংশ্লিষ্টতায় আটক করা হয়। হতবিহ্বল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষিকা কী করবেন আর বুঝতে পারছিলেন না। পরে জানলেন, এক বাল্যবন্ধুর মাধ্যমে জঙ্গিবাদে আকৃষ্ট হয়েছেন তার ছেলে।

ঘটনা-৩. কুমিল্লার একটি উপজেলার আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির আপন ভাতিজা। পড়াশোনা করেন ঢাকার একটি নামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। হঠাৎ দুই মাসের ছুটির কথা বলে বাড়ি গিয়ে অবস্থান করছিল সে। এ সময় একদিন মধ্যরাতে কুমিল্লার বাড়ি গিয়ে হানা দেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। তুলে নিয়ে যায় সেই তরুণকে। কারণ সে ঢাকায় অবস্থানকালে সঙ্গদোষে জড়িয়ে পড়ে উগ্রবাদে। একাধিক অপারেশনে যোগ দিয়েছিল সে। সেই রাতে আটকের পর তাকে কুমিল্লা থেকে সরাসরি নিয়ে আসা হয় ঢাকায়। পরে তাকে আর পাওয়া যায়নি। কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকেও তাকে আটকের কথা স্বীকার করা হয়নি। আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত পুরো পরিবার বিব্রত অবস্থায় পড়ে। লোকলজ্জা ও ঘৃণায় তারা জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়া পরিবারের সন্তানের আর খোঁজখবরও করেনি। সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে যোগাযোগ থাকলেও করেনি কোনো দেনদরবার।

এভাবেই সঙ্গীদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় প্রগতিশীল পরিবারের সন্তানরা যাচ্ছে বিপথে। জড়িয়ে পড়ছে উগ্র জঙ্গি কার্যক্রমে। পরিবারগুলোর সুশিক্ষাকে পাশ কাটিয়ে তারা জড়িয়ে পড়ছে মানুষ খুনের মতো জঘন্য অপরাধে। তাদের এই জঙ্গি সম্পৃক্ততা দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে চলে যাচ্ছে বিদেশেও। সিরিয়া যাওয়ার জন্য নানান চেষ্টাও করেছেন বেশ কিছু তরুণ। ঊর্ধ্বতন এক সামরিক কর্মকর্তার ভাগ্নেকে তো নানান উপায়েও আটকে রাখা যায়নি। চলে গেছে তুরস্ক। ধারণা করা হয়, সে তুরস্ক থেকে গেছে সিরিয়ায়। আবার একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির তরুণ আইটি প্রধান তুখোড় প্রকৌশলীরও জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাকে আটকের পর জানা যায়, তার বন্ধু সার্কেলের এক সদস্যের মাধ্যমে চারজন জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়ে। তাদের একজন সিরিয়া চলে যায়, বাকিরা গ্রেফতার হয়।

জানতে চাইলে মনোচিকিৎসক ড. মোহিত কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কিশোরদের তথা অপেক্ষাকৃত কম বয়সী তরুণদের মন হয় ‘কাঁচামাটি’র মতো। তাদের ‘রিজোনিং পাওয়ার’ খুব কম থাকে। তাদের অনুভূতিও অন্যদের চেয়ে ভিন্ন। এ বয়সে তাদের যেভাবে বোঝানো হবে তারা ঠিক সেভাবেই বুঝবে। এমনকি তাদের সহজেই ‘মোটিভেট’ও করা যায়। আর এ সুযোগেই অসাধু ব্যক্তিরা নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য এই তরুণদের ব্যবহার করে। অথচ যারা এর শিকার হচ্ছে অর্থাৎ সেই কিশোর-তরুণ জানেই না যে তারা কি করছে!

গোয়েন্দা সূত্রের খবর, টার্গেট করেই এসব তরুণকে জড়ানো হচ্ছে জঙ্গিবাদে। টার্গেট করা হচ্ছে সমাজের প্রতিষ্ঠিত পরিবারগুলোকে। নতুন করে টার্গেট করা হয়েছে আওয়ামী লীগের রাজনীতি সংশ্লিষ্ট পরিবারের সন্তানদের। জঙ্গি তদন্ত সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, শিক্ষিত ও সমাজে প্রতিষ্ঠিত পরিবারের সদস্যদের দলে ভেড়ানো গেলে অন্যদের সহজেই প্রভাবিত করা সম্ভব হবে। তাই তাদের কৌশলে টার্গেট করা হচ্ছে। আর আওয়ামী লীগের রাজনীতি সংশ্লিষ্টদের টার্গেট করে এক ঢিলে একাধিক স্বার্থসিদ্ধি করা হচ্ছে বলে মন্তব্য ওই কর্মকর্তার।

পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, এসব তরুণের প্রত্যেককেই তাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও বড়ভাইরা জঙ্গিবাদী কার্যক্রমে জড়িয়ে ফেলছেন। একবার পরিবারগুলোর কোনো সন্তান এ ধরনের বিপথে গেলে সেই পরিবারগুলোও মানসিকভাবে ধ্বংস হয়ে যায় বলেও মন্তব্য কর্মকর্তাদের। পুলিশের তথ্যানুসারে, দেশের করপোরেট খাতের নিয়ন্ত্রণ করা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টিকে মূল টার্গেট করেছিল ইংরেজিতে প্রচারণা চালানো একটি নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠী। বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টির সিসিটিভিতে হিযবুত তাহ্রীরের নানান কর্মকাণ্ডে রত অবস্থায় দেখা গেছে এই ফ্যাকাল্টিরই ছয় শিক্ষার্থীকে। তাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। ওই ফ্যাকাল্টির আরও ২৯ জন ছাত্রের হিযবুত তাহ্রীরে জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিস। এর মধ্যে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন বিভাগের ২০ ও ২১তম ব্যাচের আটজন ছাত্র রয়েছেন। রয়েছে ফিন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিং বিভাগের চারজন করে এবং ম্যানেজমেন্ট বিভাগের দুজন ছাত্র। মার্কেটিং বিভাগের সবচেয়ে বেশি ছাত্র ১১ জনের বিরুদ্ধে হিযবুত তাহ্রীরে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে। তারা আর বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়নি। ফলে শেষ হয়নি তাদের শিক্ষাজীবনও। একইভাবে সিলেটে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বড় ভাইয়ের মাধ্যমে ইসলামী খেলাফত রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে উৎসাহিত হয় ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইপি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্র ও পার্কভিউ মেডিকেল কলেজের আরেক শিক্ষার্থী। তারাও আর পরে পরিবার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনো ধরনের সম্পৃক্ততা রাখতে পারেনি। ঝরে পড়েছে স্বাভাবিক জীবন থেকে।

বাংলাদেশের নিরাপত্তা গবেষক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস অ্যান্ড সিকিউরিটিস স্টাডিসের প্রেসিডেন্ট মেজর জেনারেল মুনিরুজ্জামান (অব.) ইতিপূর্বে বিসিসিকে বলছেন, বাংলাদেশে উগ্র বা জঙ্গি মতবাদ বিস্তার লাভের স্থান এতদিন ধারণা করা হতো শুধু মাদ্রাসাগুলোর মধ্যেই সীমিত, কিন্তু এখন তা শহরকেন্দ্রিক হয়ে উঠেছে। অভিজাত এবং ধনী পরিবার থেকে শিক্ষার্থীরা যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাচ্ছেন সেখানে এ ধরনের মতবাদ বিস্তার লাভ করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা