শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সঙ্গী যখন ভয়ঙ্কর

ভালো ও আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তানরা টার্গেট, কৌশলে ভেড়ানো হচ্ছে জঙ্গি সংগঠনে বিব্রত অনেক পরিবার, সামাজিকতার কারণে কেউ শেয়ার করে না এসব খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সঙ্গী যখন ভয়ঙ্কর

ঘটনা-১. বাসা থেকে পরীক্ষা দিতে বের হয়ে যায় কলেজ পড়ুয়া তরুণ ফাইজুল্লাহ ফাহিম। গার্মেন্ট কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাবার সন্তান ফাহিম এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছিল। এইচএসসিতেও পাবে বলে কলেজের শিক্ষকদের প্রত্যাশা ছিল। সেই ফাহিম পরীক্ষা দিতে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হওয়ার পর আর বাসায় আসেনি। উদ্বিগ্ন বাবা নিখোঁজ সন্তানের জন্য থানায় জিডিও করেন। কিন্তু চার দিন পর মাদারীপুরে এক কলেজশিক্ষককে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার সময় ধরা পড়ার পর সন্তানের খবর পান ফাহিমের বাবা ওমর ফারুক। এর আগে পরিবার, স্বজন ও শিক্ষকদের কেউ ফাহিমের জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে কোনো কিছুই ধারণা করতে পারেননি। পত্রিকায় ছবি দেখে ফাহিমের শিক্ষক বিশ্বাসই করেননি যে, ও এত খারাপ কিছু করতে পারে। তবে ফাহিমকে গ্রেফতারের পর গোয়েন্দারা জানতে পারেন, উত্তরার ওই কলেজের এক বড় ভাই তাকে এই পথে এনেছে। কলেজের সামনে এক লাইব্রেরিতে প্রায়ই তারা বৈঠক করত। সেখানেই জঙ্গিবাদে দীক্ষিত হয় ফাহিম। এই ফাহিমের এক মামা উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা। ঘটনা-২. বছর দুয়েক আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা ঢাকার রমনা জোনের ডিসিকে ফোন করেন। কারণ তার সন্তানকে আটক করেছিল পুলিশ। ফোনে পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে ওই শিক্ষিকা যা জানতে পারেন তাতে তিনি পড়েন বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। হয়ে যান স্তম্ভিত। কারণ তার সন্তানকে জঙ্গি সংশ্লিষ্টতায় আটক করা হয়। হতবিহ্বল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষিকা কী করবেন আর বুঝতে পারছিলেন না। পরে জানলেন, এক বাল্যবন্ধুর মাধ্যমে জঙ্গিবাদে আকৃষ্ট হয়েছেন তার ছেলে।

ঘটনা-৩. কুমিল্লার একটি উপজেলার আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির আপন ভাতিজা। পড়াশোনা করেন ঢাকার একটি নামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। হঠাৎ দুই মাসের ছুটির কথা বলে বাড়ি গিয়ে অবস্থান করছিল সে। এ সময় একদিন মধ্যরাতে কুমিল্লার বাড়ি গিয়ে হানা দেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। তুলে নিয়ে যায় সেই তরুণকে। কারণ সে ঢাকায় অবস্থানকালে সঙ্গদোষে জড়িয়ে পড়ে উগ্রবাদে। একাধিক অপারেশনে যোগ দিয়েছিল সে। সেই রাতে আটকের পর তাকে কুমিল্লা থেকে সরাসরি নিয়ে আসা হয় ঢাকায়। পরে তাকে আর পাওয়া যায়নি। কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকেও তাকে আটকের কথা স্বীকার করা হয়নি। আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত পুরো পরিবার বিব্রত অবস্থায় পড়ে। লোকলজ্জা ও ঘৃণায় তারা জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়া পরিবারের সন্তানের আর খোঁজখবরও করেনি। সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে যোগাযোগ থাকলেও করেনি কোনো দেনদরবার।

এভাবেই সঙ্গীদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় প্রগতিশীল পরিবারের সন্তানরা যাচ্ছে বিপথে। জড়িয়ে পড়ছে উগ্র জঙ্গি কার্যক্রমে। পরিবারগুলোর সুশিক্ষাকে পাশ কাটিয়ে তারা জড়িয়ে পড়ছে মানুষ খুনের মতো জঘন্য অপরাধে। তাদের এই জঙ্গি সম্পৃক্ততা দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে চলে যাচ্ছে বিদেশেও। সিরিয়া যাওয়ার জন্য নানান চেষ্টাও করেছেন বেশ কিছু তরুণ। ঊর্ধ্বতন এক সামরিক কর্মকর্তার ভাগ্নেকে তো নানান উপায়েও আটকে রাখা যায়নি। চলে গেছে তুরস্ক। ধারণা করা হয়, সে তুরস্ক থেকে গেছে সিরিয়ায়। আবার একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির তরুণ আইটি প্রধান তুখোড় প্রকৌশলীরও জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাকে আটকের পর জানা যায়, তার বন্ধু সার্কেলের এক সদস্যের মাধ্যমে চারজন জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়ে। তাদের একজন সিরিয়া চলে যায়, বাকিরা গ্রেফতার হয়।

জানতে চাইলে মনোচিকিৎসক ড. মোহিত কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কিশোরদের তথা অপেক্ষাকৃত কম বয়সী তরুণদের মন হয় ‘কাঁচামাটি’র মতো। তাদের ‘রিজোনিং পাওয়ার’ খুব কম থাকে। তাদের অনুভূতিও অন্যদের চেয়ে ভিন্ন। এ বয়সে তাদের যেভাবে বোঝানো হবে তারা ঠিক সেভাবেই বুঝবে। এমনকি তাদের সহজেই ‘মোটিভেট’ও করা যায়। আর এ সুযোগেই অসাধু ব্যক্তিরা নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য এই তরুণদের ব্যবহার করে। অথচ যারা এর শিকার হচ্ছে অর্থাৎ সেই কিশোর-তরুণ জানেই না যে তারা কি করছে!

গোয়েন্দা সূত্রের খবর, টার্গেট করেই এসব তরুণকে জড়ানো হচ্ছে জঙ্গিবাদে। টার্গেট করা হচ্ছে সমাজের প্রতিষ্ঠিত পরিবারগুলোকে। নতুন করে টার্গেট করা হয়েছে আওয়ামী লীগের রাজনীতি সংশ্লিষ্ট পরিবারের সন্তানদের। জঙ্গি তদন্ত সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, শিক্ষিত ও সমাজে প্রতিষ্ঠিত পরিবারের সদস্যদের দলে ভেড়ানো গেলে অন্যদের সহজেই প্রভাবিত করা সম্ভব হবে। তাই তাদের কৌশলে টার্গেট করা হচ্ছে। আর আওয়ামী লীগের রাজনীতি সংশ্লিষ্টদের টার্গেট করে এক ঢিলে একাধিক স্বার্থসিদ্ধি করা হচ্ছে বলে মন্তব্য ওই কর্মকর্তার।

পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, এসব তরুণের প্রত্যেককেই তাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও বড়ভাইরা জঙ্গিবাদী কার্যক্রমে জড়িয়ে ফেলছেন। একবার পরিবারগুলোর কোনো সন্তান এ ধরনের বিপথে গেলে সেই পরিবারগুলোও মানসিকভাবে ধ্বংস হয়ে যায় বলেও মন্তব্য কর্মকর্তাদের। পুলিশের তথ্যানুসারে, দেশের করপোরেট খাতের নিয়ন্ত্রণ করা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টিকে মূল টার্গেট করেছিল ইংরেজিতে প্রচারণা চালানো একটি নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠী। বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টির সিসিটিভিতে হিযবুত তাহ্রীরের নানান কর্মকাণ্ডে রত অবস্থায় দেখা গেছে এই ফ্যাকাল্টিরই ছয় শিক্ষার্থীকে। তাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। ওই ফ্যাকাল্টির আরও ২৯ জন ছাত্রের হিযবুত তাহ্রীরে জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিস। এর মধ্যে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন বিভাগের ২০ ও ২১তম ব্যাচের আটজন ছাত্র রয়েছেন। রয়েছে ফিন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিং বিভাগের চারজন করে এবং ম্যানেজমেন্ট বিভাগের দুজন ছাত্র। মার্কেটিং বিভাগের সবচেয়ে বেশি ছাত্র ১১ জনের বিরুদ্ধে হিযবুত তাহ্রীরে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে। তারা আর বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়নি। ফলে শেষ হয়নি তাদের শিক্ষাজীবনও। একইভাবে সিলেটে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বড় ভাইয়ের মাধ্যমে ইসলামী খেলাফত রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে উৎসাহিত হয় ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইপি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্র ও পার্কভিউ মেডিকেল কলেজের আরেক শিক্ষার্থী। তারাও আর পরে পরিবার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনো ধরনের সম্পৃক্ততা রাখতে পারেনি। ঝরে পড়েছে স্বাভাবিক জীবন থেকে।

বাংলাদেশের নিরাপত্তা গবেষক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস অ্যান্ড সিকিউরিটিস স্টাডিসের প্রেসিডেন্ট মেজর জেনারেল মুনিরুজ্জামান (অব.) ইতিপূর্বে বিসিসিকে বলছেন, বাংলাদেশে উগ্র বা জঙ্গি মতবাদ বিস্তার লাভের স্থান এতদিন ধারণা করা হতো শুধু মাদ্রাসাগুলোর মধ্যেই সীমিত, কিন্তু এখন তা শহরকেন্দ্রিক হয়ে উঠেছে। অভিজাত এবং ধনী পরিবার থেকে শিক্ষার্থীরা যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাচ্ছেন সেখানে এ ধরনের মতবাদ বিস্তার লাভ করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি