শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সঙ্গী যখন ভয়ঙ্কর

ভালো ও আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তানরা টার্গেট, কৌশলে ভেড়ানো হচ্ছে জঙ্গি সংগঠনে বিব্রত অনেক পরিবার, সামাজিকতার কারণে কেউ শেয়ার করে না এসব খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সঙ্গী যখন ভয়ঙ্কর

ঘটনা-১. বাসা থেকে পরীক্ষা দিতে বের হয়ে যায় কলেজ পড়ুয়া তরুণ ফাইজুল্লাহ ফাহিম। গার্মেন্ট কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাবার সন্তান ফাহিম এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছিল। এইচএসসিতেও পাবে বলে কলেজের শিক্ষকদের প্রত্যাশা ছিল। সেই ফাহিম পরীক্ষা দিতে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হওয়ার পর আর বাসায় আসেনি। উদ্বিগ্ন বাবা নিখোঁজ সন্তানের জন্য থানায় জিডিও করেন। কিন্তু চার দিন পর মাদারীপুরে এক কলেজশিক্ষককে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার সময় ধরা পড়ার পর সন্তানের খবর পান ফাহিমের বাবা ওমর ফারুক। এর আগে পরিবার, স্বজন ও শিক্ষকদের কেউ ফাহিমের জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে কোনো কিছুই ধারণা করতে পারেননি। পত্রিকায় ছবি দেখে ফাহিমের শিক্ষক বিশ্বাসই করেননি যে, ও এত খারাপ কিছু করতে পারে। তবে ফাহিমকে গ্রেফতারের পর গোয়েন্দারা জানতে পারেন, উত্তরার ওই কলেজের এক বড় ভাই তাকে এই পথে এনেছে। কলেজের সামনে এক লাইব্রেরিতে প্রায়ই তারা বৈঠক করত। সেখানেই জঙ্গিবাদে দীক্ষিত হয় ফাহিম। এই ফাহিমের এক মামা উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা। ঘটনা-২. বছর দুয়েক আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা ঢাকার রমনা জোনের ডিসিকে ফোন করেন। কারণ তার সন্তানকে আটক করেছিল পুলিশ। ফোনে পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে ওই শিক্ষিকা যা জানতে পারেন তাতে তিনি পড়েন বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। হয়ে যান স্তম্ভিত। কারণ তার সন্তানকে জঙ্গি সংশ্লিষ্টতায় আটক করা হয়। হতবিহ্বল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষিকা কী করবেন আর বুঝতে পারছিলেন না। পরে জানলেন, এক বাল্যবন্ধুর মাধ্যমে জঙ্গিবাদে আকৃষ্ট হয়েছেন তার ছেলে।

ঘটনা-৩. কুমিল্লার একটি উপজেলার আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির আপন ভাতিজা। পড়াশোনা করেন ঢাকার একটি নামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। হঠাৎ দুই মাসের ছুটির কথা বলে বাড়ি গিয়ে অবস্থান করছিল সে। এ সময় একদিন মধ্যরাতে কুমিল্লার বাড়ি গিয়ে হানা দেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। তুলে নিয়ে যায় সেই তরুণকে। কারণ সে ঢাকায় অবস্থানকালে সঙ্গদোষে জড়িয়ে পড়ে উগ্রবাদে। একাধিক অপারেশনে যোগ দিয়েছিল সে। সেই রাতে আটকের পর তাকে কুমিল্লা থেকে সরাসরি নিয়ে আসা হয় ঢাকায়। পরে তাকে আর পাওয়া যায়নি। কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকেও তাকে আটকের কথা স্বীকার করা হয়নি। আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত পুরো পরিবার বিব্রত অবস্থায় পড়ে। লোকলজ্জা ও ঘৃণায় তারা জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়া পরিবারের সন্তানের আর খোঁজখবরও করেনি। সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে যোগাযোগ থাকলেও করেনি কোনো দেনদরবার।

এভাবেই সঙ্গীদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় প্রগতিশীল পরিবারের সন্তানরা যাচ্ছে বিপথে। জড়িয়ে পড়ছে উগ্র জঙ্গি কার্যক্রমে। পরিবারগুলোর সুশিক্ষাকে পাশ কাটিয়ে তারা জড়িয়ে পড়ছে মানুষ খুনের মতো জঘন্য অপরাধে। তাদের এই জঙ্গি সম্পৃক্ততা দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে চলে যাচ্ছে বিদেশেও। সিরিয়া যাওয়ার জন্য নানান চেষ্টাও করেছেন বেশ কিছু তরুণ। ঊর্ধ্বতন এক সামরিক কর্মকর্তার ভাগ্নেকে তো নানান উপায়েও আটকে রাখা যায়নি। চলে গেছে তুরস্ক। ধারণা করা হয়, সে তুরস্ক থেকে গেছে সিরিয়ায়। আবার একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির তরুণ আইটি প্রধান তুখোড় প্রকৌশলীরও জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাকে আটকের পর জানা যায়, তার বন্ধু সার্কেলের এক সদস্যের মাধ্যমে চারজন জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়ে। তাদের একজন সিরিয়া চলে যায়, বাকিরা গ্রেফতার হয়।

জানতে চাইলে মনোচিকিৎসক ড. মোহিত কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কিশোরদের তথা অপেক্ষাকৃত কম বয়সী তরুণদের মন হয় ‘কাঁচামাটি’র মতো। তাদের ‘রিজোনিং পাওয়ার’ খুব কম থাকে। তাদের অনুভূতিও অন্যদের চেয়ে ভিন্ন। এ বয়সে তাদের যেভাবে বোঝানো হবে তারা ঠিক সেভাবেই বুঝবে। এমনকি তাদের সহজেই ‘মোটিভেট’ও করা যায়। আর এ সুযোগেই অসাধু ব্যক্তিরা নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য এই তরুণদের ব্যবহার করে। অথচ যারা এর শিকার হচ্ছে অর্থাৎ সেই কিশোর-তরুণ জানেই না যে তারা কি করছে!

গোয়েন্দা সূত্রের খবর, টার্গেট করেই এসব তরুণকে জড়ানো হচ্ছে জঙ্গিবাদে। টার্গেট করা হচ্ছে সমাজের প্রতিষ্ঠিত পরিবারগুলোকে। নতুন করে টার্গেট করা হয়েছে আওয়ামী লীগের রাজনীতি সংশ্লিষ্ট পরিবারের সন্তানদের। জঙ্গি তদন্ত সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, শিক্ষিত ও সমাজে প্রতিষ্ঠিত পরিবারের সদস্যদের দলে ভেড়ানো গেলে অন্যদের সহজেই প্রভাবিত করা সম্ভব হবে। তাই তাদের কৌশলে টার্গেট করা হচ্ছে। আর আওয়ামী লীগের রাজনীতি সংশ্লিষ্টদের টার্গেট করে এক ঢিলে একাধিক স্বার্থসিদ্ধি করা হচ্ছে বলে মন্তব্য ওই কর্মকর্তার।

পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, এসব তরুণের প্রত্যেককেই তাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও বড়ভাইরা জঙ্গিবাদী কার্যক্রমে জড়িয়ে ফেলছেন। একবার পরিবারগুলোর কোনো সন্তান এ ধরনের বিপথে গেলে সেই পরিবারগুলোও মানসিকভাবে ধ্বংস হয়ে যায় বলেও মন্তব্য কর্মকর্তাদের। পুলিশের তথ্যানুসারে, দেশের করপোরেট খাতের নিয়ন্ত্রণ করা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টিকে মূল টার্গেট করেছিল ইংরেজিতে প্রচারণা চালানো একটি নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠী। বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টির সিসিটিভিতে হিযবুত তাহ্রীরের নানান কর্মকাণ্ডে রত অবস্থায় দেখা গেছে এই ফ্যাকাল্টিরই ছয় শিক্ষার্থীকে। তাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। ওই ফ্যাকাল্টির আরও ২৯ জন ছাত্রের হিযবুত তাহ্রীরে জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিস। এর মধ্যে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন বিভাগের ২০ ও ২১তম ব্যাচের আটজন ছাত্র রয়েছেন। রয়েছে ফিন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিং বিভাগের চারজন করে এবং ম্যানেজমেন্ট বিভাগের দুজন ছাত্র। মার্কেটিং বিভাগের সবচেয়ে বেশি ছাত্র ১১ জনের বিরুদ্ধে হিযবুত তাহ্রীরে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে। তারা আর বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়নি। ফলে শেষ হয়নি তাদের শিক্ষাজীবনও। একইভাবে সিলেটে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বড় ভাইয়ের মাধ্যমে ইসলামী খেলাফত রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে উৎসাহিত হয় ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইপি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্র ও পার্কভিউ মেডিকেল কলেজের আরেক শিক্ষার্থী। তারাও আর পরে পরিবার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনো ধরনের সম্পৃক্ততা রাখতে পারেনি। ঝরে পড়েছে স্বাভাবিক জীবন থেকে।

বাংলাদেশের নিরাপত্তা গবেষক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস অ্যান্ড সিকিউরিটিস স্টাডিসের প্রেসিডেন্ট মেজর জেনারেল মুনিরুজ্জামান (অব.) ইতিপূর্বে বিসিসিকে বলছেন, বাংলাদেশে উগ্র বা জঙ্গি মতবাদ বিস্তার লাভের স্থান এতদিন ধারণা করা হতো শুধু মাদ্রাসাগুলোর মধ্যেই সীমিত, কিন্তু এখন তা শহরকেন্দ্রিক হয়ে উঠেছে। অভিজাত এবং ধনী পরিবার থেকে শিক্ষার্থীরা যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাচ্ছেন সেখানে এ ধরনের মতবাদ বিস্তার লাভ করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন