শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০১৬

জাতীয় ঐকমত্যের সুযোগ তৈরি হচ্ছে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় ঐকমত্যের সুযোগ তৈরি হচ্ছে

সারা বিশ্বেই আমরা এক ধরনের অস্থিরতা লক্ষ্য করছি। এর সঙ্গে বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডও নজরে আসছে। বাংলাদেশও এই অস্থিরতার বাইরে নয়। আর আমাদের জন্য এটি খানিকটা চিন্তিত হওয়ার মতো বিষয়। তবে এর সঙ্গে আরও একটি জিনিস মনে রাখতে হবে, সন্ত্রাসবাদীরা যেমন তাদের কর্মকাণ্ড চালাতে তত্পর তেমনিভাবে সাধারণ মানুষ, যারা রাষ্ট্রকাঠামো ও সমাজ কাঠামোর সঙ্গে জড়িত তারাও কিন্তু এর প্রতিরোধ ও প্রতিকারে সচেষ্ট। গুলশান ঘটনার পর আমরা দেখেছি, জাতীয় পর্যায়ে সাধারণ মানুষ বিষয়টির নিন্দা করেছে, তারা সবাই একসঙ্গে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কণ্ঠ তুলেছে। একইভাবে বিভিন্ন  রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ যারা আছেন তারাও একই সুরে এর বিরুদ্ধে মানুষকে দাঁড়ানোর জন্য আহ্বান জানাচ্ছেন। সব মিলিয়ে এ বিষয়টির মাধ্যমে অনেকদিন পর বাংলাদেশে জাতীয় ঐকমত্যের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির এসব কথা বলেন। হুমায়ুন কবির বলেন,  একই সঙ্গে আমরা লক্ষ্য করছি, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আমাদের যেসব সহযোগী বন্ধু রাষ্ট্র আছে, তারা এ ঘটনার পর আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। কাজেই আমি মনে করি, আমরা সম্প্রতি যে দুর্ঘটনা বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের শিকার হয়েছি, সামাজিকভাবে সব মানুষই এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে। এমনকি রাজনৈতিক দলগুলোও এর বিরুদ্ধে তাদের কণ্ঠে আওয়াজ তুলেছে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও আমাদের বন্ধুরা পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। ফলে এ ঘটনাটি আমাদের মধ্যে এক ধরনের সাহস জোগাচ্ছে এবং একটি সুপরিকল্পিত পদক্ষেপের মাধ্যমে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে তার জন্য কাজ করতে আমাদের উদ্বুদ্ধ করছে। এটি ইতিবাচক বিষয় যে, আমাদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বন্ধু রাষ্ট্রগুলো আমাদের দিকে হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। এ কারণে এ ঘটনায় আমি ইতিবাচক দিক দেখতে পাচ্ছি। সাবেক এই কূটনৈতিক বলেন, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের যে পরিচিতি ছিল সেদিক বিবেচনা করলে গুলশানের ঘটনাটি বিশ্বের কাছে প্রত্যাশিত ছিল না। এ ছাড়া বিশ্বদরবারে বাংলাদেশ বরাবরই শান্তিপূর্ণ ও অতিথিপরায়ণ জাতি হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এ ঘটনাটির পর খানিকটা হলেও বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। কিন্তু গুলশানে যা ঘটেছে তা বাংলাদেশের সামগ্রিক চেহারা নয়। আমাদের বন্ধুরা বা বাইরের পৃথিবীতে যারা বাংলাদেশকে নিয়ে আগ্রহী তারা জানেন, বাংলাদেশের মানুষ ঐতিহাসিকভাবে বন্ধুবৎসল। আমরা সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে চাই। আমি মনে করি, সম্প্রতি যে হামলা সংঘটিত হয়েছে তা বাংলাদেশের জন্য একটি দুর্ঘটনা এবং এটি পুরো বাংলাদেশকে প্রতিফলিতও করে না বা এর মাধ্যমে পুরো দেশের প্রতিফলনও ঘটে না। হুমায়ুন কবির বলেন, আমরা সবাই শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল এবং নিরাপদ পরিবেশ চাই। আর বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ ইস্যুতে শঙ্কা না থাকাই বাঞ্ছনীয়। কিন্তু গুলশান হামলার পর হয়তো মানুষের মধ্যে এক ধরনের ভয় বা শঙ্কা তৈরি হয়েছে। ধারণা করছি, এ বিষয়ে সরকার তার যথেষ্ট উদ্যোগ গ্রহণের ব্যাপারে সচেষ্ট থাকবে এবং মানুষের শঙ্কা যাতে তৈরি না হয়, সে জন্য সরকার ও সামাজিক সংগঠনগুলো বিভিন্ন উদ্যোগ নেবে। সর্বোপরি সরকার ও নাগরিক সমাজ সবাইকে নিয়েই এ অবস্থা অতিক্রম করতে হবে। আমাদের বুঝতে হবে, যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেন তারা মানুষকে ভয় দেখানোর জন্যই এ ধরনের কর্মকাণ্ড করেন। কাজেই আমরা যদি ভয় পেয়ে যাই তবে হামলাকারীদেরই সুবিধা হবে। এ জন্য আমাদের ভয়কে অতিক্রম করতে হবে এবং বাংলাদেশের যে অগ্রগতির ধারা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ তা বজায় রাখতে চেষ্টা করতে হবে। সেখানে ব্যক্তিগতভাবে যে পর্যায়েই আমরা থাকি না কেন সে জায়গা থেকেই সম্মিলিতভাবে জঙ্গিবাদ ইস্যুতে প্রতিরোধ গড়তে হবে। এ ছাড়া সরকার ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে আমাদের যে বন্ধুরা আছেন তাদের কাছ থেকেও জঙ্গি ইস্যু দমনে আমরা সহযোগিতা নিতে পারি।

তবে দেশে হঠাৎ করেই যে জঙ্গি হামলা হচ্ছে এমন মনে করেন না হুমায়ুন কবির। তিনি বলেন, এটি ঠিক যে গুলশানের ঘটনাটি আমাদের ঝাঁকুনি দিয়েছে। কিন্তু গত এক-দেড় বছর ধরেই ঢাকা ও তার বাইরের বিভিন্ন এলাকায় আমরা ছোটখাটো ঘটনা ঘটতে দেখছি। তবে গুলশানের ঘটনা আমাদের সচেতন করেছে এবং এর ভয়াবহতা ও এ বিষয়ে আমাদের সজাগ করে তুলেছে। তিনি বলেন, যারা সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড করতে চান তারা এক ধরনের আদর্শকে ধরেই এগিয়ে যেতে চায়। আর আমরা দেখতে পাচ্ছি এখন পুরো বিশ্বে বৈষম্যকে কেউ কেউ কাজে লাগাতে চাচ্ছেন, কেউ নিজেদের সামাজিক প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অংশগ্রহণের সুযোগ না থাকার কারণে বিক্ষুব্ধ হচ্ছেন। আন্তর্জাতিকভাবে এসব বিক্ষুব্ধ তরুণকে কাজে লাগানোর জন্য বিভিন্ন বিভ্রান্তি প্রচার করা হচ্ছে। অর্থাৎ সবকিছু মিলে একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে যেখানে এক ধরনের অস্থিরতা, কারও কারও হতাশা এবং কারও প্রাপ্তির অপূর্ণতা এ বিষয়গুলোকে কাজে লাগিয়ে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি করার অপচেষ্টা চলছে। আর তারই অংশ হিসেবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডগুলো ঘটছে।  হুমায়ুন কবিরের মতে, এ মুহূর্তে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কয়েকটি বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। তাদের আগাম তথ্য পাওয়ার জন্য চেষ্টা করতে হবে, যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দ্বিতীয়ত, এ অবস্থার প্রেক্ষাপটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা দরকার। তৃতীয়ত, এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যারা জড়িত তারা যেন অর্থের আদান-প্রদান করতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। সবশেষে সন্ত্রাসীদের ঠেকাতে প্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জনে প্রয়োজনে আমাদের আন্তর্জাতিক বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করে যতটা সহযোগিতা প্রয়োজন তা নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আমাদের দেশে যে তরুণ সমাজ আছে, যারা এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হচ্ছে তারা কেন এ ধরনের নেতিবাচক কাজে যুক্ত হচ্ছে সে বিষয়ে গবেষণা করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে তরুণ সমাজের বিক্ষুব্ধ ভাব কীভাবে কমিয়ে আনা যায় এবং কীভাবে অংশগ্রহণমূলক ব্যবস্থায় তরুণদের বিপজ্জনক পথ থেকে সরিয়ে এনে স্বাভাবিক পথে ধরে রাখা যায়, সে বিষয়েও চিন্তা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ওবায়দুল কাদেরের সহোদরসহ গ্রেফতার ৯
ওবায়দুল কাদেরের সহোদরসহ গ্রেফতার ৯

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংগ্রামী নারীর পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
সংগ্রামী নারীর পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রোহিত-কোহলিদের অস্ট্রেলিয়া বিড়ম্বনা
রোহিত-কোহলিদের অস্ট্রেলিয়া বিড়ম্বনা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই পাস
৩৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই পাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ গেমসের শতবর্ষী আসর বসবে ভারতে!
কমনওয়েলথ গেমসের শতবর্ষী আসর বসবে ভারতে!

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক বিক্রেতা বলায় যুবকের পা ভেঙে দিল দুর্বৃত্তরা
মাদক বিক্রেতা বলায় যুবকের পা ভেঙে দিল দুর্বৃত্তরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন ঘিরে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
রাকসু নির্বাচন ঘিরে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি কমেছে ৩৭.৫ শতাংশ
চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি কমেছে ৩৭.৫ শতাংশ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলাশবাড়িতে বাল্যবিবাহ ও মাদকবিরোধী মানববন্ধনে বসুন্ধরা শুভসংঘ
পলাশবাড়িতে বাল্যবিবাহ ও মাদকবিরোধী মানববন্ধনে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছত্তীসগঢ়ে ২৭ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ
ছত্তীসগঢ়ে ২৭ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ
কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডে বৃদ্ধ নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটাররা মানুষ, রোবট নয় : নাসির
ক্রিকেটাররা মানুষ, রোবট নয় : নাসির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ
আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে, স্বচ্ছতা নিয়ে প্রার্থীদের শঙ্কা
অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে, স্বচ্ছতা নিয়ে প্রার্থীদের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে
এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
রাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ
ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন