শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০১৬

জাতীয় ঐকমত্যের সুযোগ তৈরি হচ্ছে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় ঐকমত্যের সুযোগ তৈরি হচ্ছে

সারা বিশ্বেই আমরা এক ধরনের অস্থিরতা লক্ষ্য করছি। এর সঙ্গে বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডও নজরে আসছে। বাংলাদেশও এই অস্থিরতার বাইরে নয়। আর আমাদের জন্য এটি খানিকটা চিন্তিত হওয়ার মতো বিষয়। তবে এর সঙ্গে আরও একটি জিনিস মনে রাখতে হবে, সন্ত্রাসবাদীরা যেমন তাদের কর্মকাণ্ড চালাতে তত্পর তেমনিভাবে সাধারণ মানুষ, যারা রাষ্ট্রকাঠামো ও সমাজ কাঠামোর সঙ্গে জড়িত তারাও কিন্তু এর প্রতিরোধ ও প্রতিকারে সচেষ্ট। গুলশান ঘটনার পর আমরা দেখেছি, জাতীয় পর্যায়ে সাধারণ মানুষ বিষয়টির নিন্দা করেছে, তারা সবাই একসঙ্গে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কণ্ঠ তুলেছে। একইভাবে বিভিন্ন  রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ যারা আছেন তারাও একই সুরে এর বিরুদ্ধে মানুষকে দাঁড়ানোর জন্য আহ্বান জানাচ্ছেন। সব মিলিয়ে এ বিষয়টির মাধ্যমে অনেকদিন পর বাংলাদেশে জাতীয় ঐকমত্যের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির এসব কথা বলেন। হুমায়ুন কবির বলেন,  একই সঙ্গে আমরা লক্ষ্য করছি, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আমাদের যেসব সহযোগী বন্ধু রাষ্ট্র আছে, তারা এ ঘটনার পর আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। কাজেই আমি মনে করি, আমরা সম্প্রতি যে দুর্ঘটনা বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের শিকার হয়েছি, সামাজিকভাবে সব মানুষই এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে। এমনকি রাজনৈতিক দলগুলোও এর বিরুদ্ধে তাদের কণ্ঠে আওয়াজ তুলেছে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও আমাদের বন্ধুরা পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। ফলে এ ঘটনাটি আমাদের মধ্যে এক ধরনের সাহস জোগাচ্ছে এবং একটি সুপরিকল্পিত পদক্ষেপের মাধ্যমে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে তার জন্য কাজ করতে আমাদের উদ্বুদ্ধ করছে। এটি ইতিবাচক বিষয় যে, আমাদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বন্ধু রাষ্ট্রগুলো আমাদের দিকে হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। এ কারণে এ ঘটনায় আমি ইতিবাচক দিক দেখতে পাচ্ছি। সাবেক এই কূটনৈতিক বলেন, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের যে পরিচিতি ছিল সেদিক বিবেচনা করলে গুলশানের ঘটনাটি বিশ্বের কাছে প্রত্যাশিত ছিল না। এ ছাড়া বিশ্বদরবারে বাংলাদেশ বরাবরই শান্তিপূর্ণ ও অতিথিপরায়ণ জাতি হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এ ঘটনাটির পর খানিকটা হলেও বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। কিন্তু গুলশানে যা ঘটেছে তা বাংলাদেশের সামগ্রিক চেহারা নয়। আমাদের বন্ধুরা বা বাইরের পৃথিবীতে যারা বাংলাদেশকে নিয়ে আগ্রহী তারা জানেন, বাংলাদেশের মানুষ ঐতিহাসিকভাবে বন্ধুবৎসল। আমরা সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে চাই। আমি মনে করি, সম্প্রতি যে হামলা সংঘটিত হয়েছে তা বাংলাদেশের জন্য একটি দুর্ঘটনা এবং এটি পুরো বাংলাদেশকে প্রতিফলিতও করে না বা এর মাধ্যমে পুরো দেশের প্রতিফলনও ঘটে না। হুমায়ুন কবির বলেন, আমরা সবাই শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল এবং নিরাপদ পরিবেশ চাই। আর বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ ইস্যুতে শঙ্কা না থাকাই বাঞ্ছনীয়। কিন্তু গুলশান হামলার পর হয়তো মানুষের মধ্যে এক ধরনের ভয় বা শঙ্কা তৈরি হয়েছে। ধারণা করছি, এ বিষয়ে সরকার তার যথেষ্ট উদ্যোগ গ্রহণের ব্যাপারে সচেষ্ট থাকবে এবং মানুষের শঙ্কা যাতে তৈরি না হয়, সে জন্য সরকার ও সামাজিক সংগঠনগুলো বিভিন্ন উদ্যোগ নেবে। সর্বোপরি সরকার ও নাগরিক সমাজ সবাইকে নিয়েই এ অবস্থা অতিক্রম করতে হবে। আমাদের বুঝতে হবে, যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেন তারা মানুষকে ভয় দেখানোর জন্যই এ ধরনের কর্মকাণ্ড করেন। কাজেই আমরা যদি ভয় পেয়ে যাই তবে হামলাকারীদেরই সুবিধা হবে। এ জন্য আমাদের ভয়কে অতিক্রম করতে হবে এবং বাংলাদেশের যে অগ্রগতির ধারা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ তা বজায় রাখতে চেষ্টা করতে হবে। সেখানে ব্যক্তিগতভাবে যে পর্যায়েই আমরা থাকি না কেন সে জায়গা থেকেই সম্মিলিতভাবে জঙ্গিবাদ ইস্যুতে প্রতিরোধ গড়তে হবে। এ ছাড়া সরকার ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে আমাদের যে বন্ধুরা আছেন তাদের কাছ থেকেও জঙ্গি ইস্যু দমনে আমরা সহযোগিতা নিতে পারি।

তবে দেশে হঠাৎ করেই যে জঙ্গি হামলা হচ্ছে এমন মনে করেন না হুমায়ুন কবির। তিনি বলেন, এটি ঠিক যে গুলশানের ঘটনাটি আমাদের ঝাঁকুনি দিয়েছে। কিন্তু গত এক-দেড় বছর ধরেই ঢাকা ও তার বাইরের বিভিন্ন এলাকায় আমরা ছোটখাটো ঘটনা ঘটতে দেখছি। তবে গুলশানের ঘটনা আমাদের সচেতন করেছে এবং এর ভয়াবহতা ও এ বিষয়ে আমাদের সজাগ করে তুলেছে। তিনি বলেন, যারা সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড করতে চান তারা এক ধরনের আদর্শকে ধরেই এগিয়ে যেতে চায়। আর আমরা দেখতে পাচ্ছি এখন পুরো বিশ্বে বৈষম্যকে কেউ কেউ কাজে লাগাতে চাচ্ছেন, কেউ নিজেদের সামাজিক প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অংশগ্রহণের সুযোগ না থাকার কারণে বিক্ষুব্ধ হচ্ছেন। আন্তর্জাতিকভাবে এসব বিক্ষুব্ধ তরুণকে কাজে লাগানোর জন্য বিভিন্ন বিভ্রান্তি প্রচার করা হচ্ছে। অর্থাৎ সবকিছু মিলে একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে যেখানে এক ধরনের অস্থিরতা, কারও কারও হতাশা এবং কারও প্রাপ্তির অপূর্ণতা এ বিষয়গুলোকে কাজে লাগিয়ে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি করার অপচেষ্টা চলছে। আর তারই অংশ হিসেবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডগুলো ঘটছে।  হুমায়ুন কবিরের মতে, এ মুহূর্তে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কয়েকটি বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। তাদের আগাম তথ্য পাওয়ার জন্য চেষ্টা করতে হবে, যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দ্বিতীয়ত, এ অবস্থার প্রেক্ষাপটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা দরকার। তৃতীয়ত, এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যারা জড়িত তারা যেন অর্থের আদান-প্রদান করতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। সবশেষে সন্ত্রাসীদের ঠেকাতে প্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জনে প্রয়োজনে আমাদের আন্তর্জাতিক বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করে যতটা সহযোগিতা প্রয়োজন তা নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আমাদের দেশে যে তরুণ সমাজ আছে, যারা এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হচ্ছে তারা কেন এ ধরনের নেতিবাচক কাজে যুক্ত হচ্ছে সে বিষয়ে গবেষণা করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে তরুণ সমাজের বিক্ষুব্ধ ভাব কীভাবে কমিয়ে আনা যায় এবং কীভাবে অংশগ্রহণমূলক ব্যবস্থায় তরুণদের বিপজ্জনক পথ থেকে সরিয়ে এনে স্বাভাবিক পথে ধরে রাখা যায়, সে বিষয়েও চিন্তা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন