শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ক্ষমতার হিসাব ভোটের জোটে

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার হিসাব ভোটের জোটে

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ব্যবধানে জয় পায় আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল। কিন্তু মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয়নি জোট শরিকদের। মন্ত্রিসভা গঠনের আগে জোট শরিকদের সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা রাখতে প্রস্তাব দেওয়া হয়। সবকিছু মিলিয়ে শরিক দলের নেতা-কর্মীরা ভিতরে ভিতরে ক্ষুব্ধ ও নাখোশ। জোটের নেতাদের বক্তব্যেও সেই আভাস পাওয়া যাচ্ছে। ১৪ দলের ভবিষ্যৎ কী, তা নিয়েও পরিষ্কার কোনো নির্দেশনা নেই। বিষয়গুলো নিয়ে শরিকদের মধ্যে অসন্তোষ বাড়ছে। এখন চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাচ্ছে ভোটের জোটে। জোটের শরিক দলের শীর্ষ নেতারা বলছেন, আমরা নৌকার কথা বলে, শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা বলে ভোট নিয়েছি। এখন বিরোধী দলে গিয়ে সরকারের বিরোধিতা করলে আগামীতে আমাদের রাজনীতি হুমকির মুখে পড়বে। অন্যদিকে উপজেলা নির্বাচনেও এককভাবে অংশগ্রহণ করায় জোটের রাজনীতিতে ভাটা পড়ছে। কেন্দ্রীয়ভাবে জোট চর্চা বা শরিকদের মূল্যায়ন হলেও তৃণমূলে একেবারেই কম। সে কারণে জোটের ভবিষ্যৎ কী সে বিষয়ে সঠিক দিকনির্দেশনা প্রয়োজন। কিন্তু আওয়ামী লীগ এখন ‘একলা চলো নীতি’তে হাঁটছে। তারা আরও বলছেন, ২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪-দলীয় জোট গঠন করা হয়েছিল। এর অনেক দফা বাস্তবায়ন হয়েছে। এখনো অনেক কাজ বাকি। সে কারণে জোটের প্রয়োজনীয়তা শেষ হয়নি। তবে আওয়ামী লীগের ‘একলা চলো নীতি’ পরিহার করতে হবে। এরই মধ্যে শরিকদের সরকার চাপ দিচ্ছে, সংসদে যেন তারা বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করে। তবে এটা চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয় বলে মন্তব্য করেন শরিক দলের একাধিক নেতা। তারা বলেন, কে সরকারি দলে থাকবে, কে বিরোধী দলে থাকবে তা ওই দলকেই নির্ধারণ করতে হবে। কার্যত, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ১৪-দলীয় জোটে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে শরিকদের মন্ত্রিসভায় না রাখার ফলে অসন্তোষ বাড়ছে।  এ প্রসঙ্গে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪-দলীয় জোট হয়েছে একটি আদর্শের ভিত্তিতে। জোটগতভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হলেও কেবল আওয়ামী লীগের সদস্যদের দিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়েছে।’ গত বুধবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে ১৪ দলের শরিকদের নিয়ে বৈঠক হয়। বৈঠকে ১৪ দলের ভূমিকা কী হবে তা প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে তারা শুনতে চান এবং খুব শিগগিরই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি সাক্ষাতের বন্দোবস্ত করার জন্য বলেন। বৈঠকে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ১৪ দলই যদি থাকে তাহলে তো আমাদের সংসদে সরকারি দলের বেঞ্চে বসার কথা। আর বিরোধী দলে বসতে হলে ১৪ দলে থাকা কেন? আমরা সরকারি না বিরোধী দলে আছি, আমাদের অবস্থান কোথায়- তা স্পষ্ট হওয়া দরকার। ওই বৈঠকে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, দেশে বর্তমানে যে পরিস্থিতি, তাতে মনে হয় আমরা একটি ‘পুলিশি রাষ্ট্রে’ বসবাস করছি। পুলিশ যা ইচ্ছে তাই করছে। এতে সরকার সম্পর্কেও জনমনে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে। তবে ১৪ দলের সমন্বয়ক মোহাম্মদ নাসিম সবাইকে ধৈর্য্য ধরার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি ১৪ দলের নীতি ও আদর্শ মেনে কাজ করার কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ১৪ দলের নীতিমালার বাইরে আমাদের কারোর কোনো বক্তব্য দেওয়া ঠিক হবে না। 

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটের শরিক জাতীয় পার্টি-জেপি ছাড়া সবাই নৌকা নিয়ে ভোট করে। বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের বিশাল ভরাডুবির পর জাতীয় পার্টি মহাজোটের শরিক হলেও তারা সংসদে বিরোধী দলের দায়িত্ব পালন করছে। সংসদ নির্বাচনের পরপরই আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা ১৪-দলীয় জোট শরিকদের বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে বলে আসছেন। কিন্তু শরিকরা তাতে নারাজ। এ প্রসঙ্গে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা শেখ হাসিনার কথা বলে জনগণের কাছ থেকে ভোট নিয়েছি। উন্নয়নের কথা বলে ভোট নিয়েছি। এখন সংসদে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সরকারের বিরোধিতা করতে পারব না। আমরা জাতীয় পার্টি না।’ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিকদের মধ্যে ‘ভাগ্যবান’ বলা হয়ে থাকে সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়াকে। তিনি ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর টেকনোক্র্যাট কোটায় শিল্পমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। সারা দেশে সাংগঠনিক তেমন ভিত্তি না থাকলেও আবার মূল্যায়ন চান শরিক দলের এ নেতা। এ প্রসঙ্গে দিলীপ বড়ুয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪ দলের অনেকেই এমপি হয়েছেন জোটের কারণে। জোট না থাকলে তারা হয়তো এমপি হতে পারতেন না। জোটে অনেক নিবন্ধিত দল আছে, যেসব দল থেকে কেউ এমপি হননি, তাদেরও মূল্যায়ন করতে হবে। কারণ সবাই জানে ‘ওরা’ ক্ষমতাসীন জোটের শরিক দল। সে কারণে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তাদের সুযোগ করে দেওয়া হলে নিজ নিজ দলের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে সক্ষম হবে। এতে ১৪-দলীয় জোট শক্তিশালী হবে।’

২০১৬ সালে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সম্মেলনে দলে বিভক্তি দেখা দেয়। ওই সময়ে অধিবেশন শেষে জাসদের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক শরীফ নূরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বে এক অংশ বেরিয়ে গিয়ে পাল্টা কমিটি গঠন করে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচিত দুজন এমপি শরীফ নূরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বাধীন অংশে ছিলেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের একজনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। নড়াইলের একটি আসনে শরীফ নূরুল আম্বিয়াকে জোটের মনোনয়ন দেওয়া হলেও পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী করা হয়। ফলে আম্বিয়ার এমপি হওয়া সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন’ বলে আখ্যায়িত করেন ক্ষমতাসীন জোটের এই অংশের নেতারা। এ নিয়ে জোটের অন্য শরিকরাও চটেছেন তাদের ওপর। সর্বশেষ ১৪-দলীয় জোটের বৈঠকে এ ব্যাপারে ব্যাখা চাওয়া হয় বাংলাদেশের জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধানের কাছে। জোটের এমন টানাপড়েন প্রসঙ্গে বাংলাদেশের জাসদ সভাপতি শরীফ নূরুল আম্বিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪-দলীয় জোট সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদবিরোধী জোট। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ দেখা না দিলে এই জোটের তৎপরতা দেখা যায় না। এতে জোটে সন্তোষ-অসন্তোষের কিছু নেই। জোট ভাঙার কিছু নেই, থাকারও কিছু নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখন কী দেবে? আমাদের নির্ধারিত দুটি সিট ছিল, সেটাও দেয়নি। আওয়ামী লীগে ভর করে লাভ কী?’ তাহলে কি জোট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন- জানতে চাওয়া হলে আম্বিয়া বলেন, ‘না, ১৪-দলীয় জোট সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদবিরোধী একটি প্লাটফর্ম। এটা থাকা উচিত।’ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংরক্ষিত আসনে এমপি করা হয়েছিল ন্যাপের কার্যকরী সভাপতি আমেনা আহমেদকে। এবার এ দলে কাউকে রাখা হয়নি। এই না রাখা ‘অবমূল্যায়ন’ হিসেবে দেখছেন দলটির নেতারা। এ প্রসঙ্গে ন্যাপের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জোটের রাজনীতিতে দলগতভাবে সঠিক মূল্যায়ন হয়নি। আশা করি পুনর্মূল্যায়নের পদক্ষেপ নিয়েই সামনের দিকে অগ্রসর হবে প্রধান শরিক আওয়ামী লীগ।’ ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার গঠন করে। সে সময়ের মন্ত্রিসভায় আওয়ামী লীগের এমপি-নেতাদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়। পরে জোটের শরিক দলের নেতাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোট সরকার গঠন করে। টানা সাত বছর তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু। ২০১২ সালে প্রথম মন্ত্রিসভায় স্থান পান তিনি। সে সময়ে মন্ত্রিসভায় স্থান পান জোটের আরেক শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। এবারের নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের সময় সবারই ধারণা ছিল এ দুই নেতার স্থান হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। এ নিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয় তাদের নিজ নিজ দলে। অন্যদিকে সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে ‘অনানুষ্ঠানিক প্রস্তাব’ নিয়ে মুখ খোলেন শরিক দলের নেতারা।

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

এই মাত্র | রাজনীতি

মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক
মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ
ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার
ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি

৩০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স
জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে
শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে

৪৭ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার
মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচল শুরু
মেট্রোরেল চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার
সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার
ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন
জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল
কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে
সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন
এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা