শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ক্ষমতার হিসাব ভোটের জোটে

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার হিসাব ভোটের জোটে

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ব্যবধানে জয় পায় আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল। কিন্তু মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয়নি জোট শরিকদের। মন্ত্রিসভা গঠনের আগে জোট শরিকদের সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা রাখতে প্রস্তাব দেওয়া হয়। সবকিছু মিলিয়ে শরিক দলের নেতা-কর্মীরা ভিতরে ভিতরে ক্ষুব্ধ ও নাখোশ। জোটের নেতাদের বক্তব্যেও সেই আভাস পাওয়া যাচ্ছে। ১৪ দলের ভবিষ্যৎ কী, তা নিয়েও পরিষ্কার কোনো নির্দেশনা নেই। বিষয়গুলো নিয়ে শরিকদের মধ্যে অসন্তোষ বাড়ছে। এখন চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাচ্ছে ভোটের জোটে। জোটের শরিক দলের শীর্ষ নেতারা বলছেন, আমরা নৌকার কথা বলে, শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা বলে ভোট নিয়েছি। এখন বিরোধী দলে গিয়ে সরকারের বিরোধিতা করলে আগামীতে আমাদের রাজনীতি হুমকির মুখে পড়বে। অন্যদিকে উপজেলা নির্বাচনেও এককভাবে অংশগ্রহণ করায় জোটের রাজনীতিতে ভাটা পড়ছে। কেন্দ্রীয়ভাবে জোট চর্চা বা শরিকদের মূল্যায়ন হলেও তৃণমূলে একেবারেই কম। সে কারণে জোটের ভবিষ্যৎ কী সে বিষয়ে সঠিক দিকনির্দেশনা প্রয়োজন। কিন্তু আওয়ামী লীগ এখন ‘একলা চলো নীতি’তে হাঁটছে। তারা আরও বলছেন, ২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪-দলীয় জোট গঠন করা হয়েছিল। এর অনেক দফা বাস্তবায়ন হয়েছে। এখনো অনেক কাজ বাকি। সে কারণে জোটের প্রয়োজনীয়তা শেষ হয়নি। তবে আওয়ামী লীগের ‘একলা চলো নীতি’ পরিহার করতে হবে। এরই মধ্যে শরিকদের সরকার চাপ দিচ্ছে, সংসদে যেন তারা বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করে। তবে এটা চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয় বলে মন্তব্য করেন শরিক দলের একাধিক নেতা। তারা বলেন, কে সরকারি দলে থাকবে, কে বিরোধী দলে থাকবে তা ওই দলকেই নির্ধারণ করতে হবে। কার্যত, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ১৪-দলীয় জোটে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে শরিকদের মন্ত্রিসভায় না রাখার ফলে অসন্তোষ বাড়ছে।  এ প্রসঙ্গে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪-দলীয় জোট হয়েছে একটি আদর্শের ভিত্তিতে। জোটগতভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হলেও কেবল আওয়ামী লীগের সদস্যদের দিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়েছে।’ গত বুধবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে ১৪ দলের শরিকদের নিয়ে বৈঠক হয়। বৈঠকে ১৪ দলের ভূমিকা কী হবে তা প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে তারা শুনতে চান এবং খুব শিগগিরই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি সাক্ষাতের বন্দোবস্ত করার জন্য বলেন। বৈঠকে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ১৪ দলই যদি থাকে তাহলে তো আমাদের সংসদে সরকারি দলের বেঞ্চে বসার কথা। আর বিরোধী দলে বসতে হলে ১৪ দলে থাকা কেন? আমরা সরকারি না বিরোধী দলে আছি, আমাদের অবস্থান কোথায়- তা স্পষ্ট হওয়া দরকার। ওই বৈঠকে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, দেশে বর্তমানে যে পরিস্থিতি, তাতে মনে হয় আমরা একটি ‘পুলিশি রাষ্ট্রে’ বসবাস করছি। পুলিশ যা ইচ্ছে তাই করছে। এতে সরকার সম্পর্কেও জনমনে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে। তবে ১৪ দলের সমন্বয়ক মোহাম্মদ নাসিম সবাইকে ধৈর্য্য ধরার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি ১৪ দলের নীতি ও আদর্শ মেনে কাজ করার কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ১৪ দলের নীতিমালার বাইরে আমাদের কারোর কোনো বক্তব্য দেওয়া ঠিক হবে না। 

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটের শরিক জাতীয় পার্টি-জেপি ছাড়া সবাই নৌকা নিয়ে ভোট করে। বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের বিশাল ভরাডুবির পর জাতীয় পার্টি মহাজোটের শরিক হলেও তারা সংসদে বিরোধী দলের দায়িত্ব পালন করছে। সংসদ নির্বাচনের পরপরই আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা ১৪-দলীয় জোট শরিকদের বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে বলে আসছেন। কিন্তু শরিকরা তাতে নারাজ। এ প্রসঙ্গে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা শেখ হাসিনার কথা বলে জনগণের কাছ থেকে ভোট নিয়েছি। উন্নয়নের কথা বলে ভোট নিয়েছি। এখন সংসদে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সরকারের বিরোধিতা করতে পারব না। আমরা জাতীয় পার্টি না।’ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিকদের মধ্যে ‘ভাগ্যবান’ বলা হয়ে থাকে সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়াকে। তিনি ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর টেকনোক্র্যাট কোটায় শিল্পমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। সারা দেশে সাংগঠনিক তেমন ভিত্তি না থাকলেও আবার মূল্যায়ন চান শরিক দলের এ নেতা। এ প্রসঙ্গে দিলীপ বড়ুয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪ দলের অনেকেই এমপি হয়েছেন জোটের কারণে। জোট না থাকলে তারা হয়তো এমপি হতে পারতেন না। জোটে অনেক নিবন্ধিত দল আছে, যেসব দল থেকে কেউ এমপি হননি, তাদেরও মূল্যায়ন করতে হবে। কারণ সবাই জানে ‘ওরা’ ক্ষমতাসীন জোটের শরিক দল। সে কারণে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তাদের সুযোগ করে দেওয়া হলে নিজ নিজ দলের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে সক্ষম হবে। এতে ১৪-দলীয় জোট শক্তিশালী হবে।’

২০১৬ সালে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সম্মেলনে দলে বিভক্তি দেখা দেয়। ওই সময়ে অধিবেশন শেষে জাসদের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক শরীফ নূরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বে এক অংশ বেরিয়ে গিয়ে পাল্টা কমিটি গঠন করে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচিত দুজন এমপি শরীফ নূরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বাধীন অংশে ছিলেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের একজনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। নড়াইলের একটি আসনে শরীফ নূরুল আম্বিয়াকে জোটের মনোনয়ন দেওয়া হলেও পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী করা হয়। ফলে আম্বিয়ার এমপি হওয়া সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন’ বলে আখ্যায়িত করেন ক্ষমতাসীন জোটের এই অংশের নেতারা। এ নিয়ে জোটের অন্য শরিকরাও চটেছেন তাদের ওপর। সর্বশেষ ১৪-দলীয় জোটের বৈঠকে এ ব্যাপারে ব্যাখা চাওয়া হয় বাংলাদেশের জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধানের কাছে। জোটের এমন টানাপড়েন প্রসঙ্গে বাংলাদেশের জাসদ সভাপতি শরীফ নূরুল আম্বিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪-দলীয় জোট সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদবিরোধী জোট। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ দেখা না দিলে এই জোটের তৎপরতা দেখা যায় না। এতে জোটে সন্তোষ-অসন্তোষের কিছু নেই। জোট ভাঙার কিছু নেই, থাকারও কিছু নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখন কী দেবে? আমাদের নির্ধারিত দুটি সিট ছিল, সেটাও দেয়নি। আওয়ামী লীগে ভর করে লাভ কী?’ তাহলে কি জোট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন- জানতে চাওয়া হলে আম্বিয়া বলেন, ‘না, ১৪-দলীয় জোট সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদবিরোধী একটি প্লাটফর্ম। এটা থাকা উচিত।’ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংরক্ষিত আসনে এমপি করা হয়েছিল ন্যাপের কার্যকরী সভাপতি আমেনা আহমেদকে। এবার এ দলে কাউকে রাখা হয়নি। এই না রাখা ‘অবমূল্যায়ন’ হিসেবে দেখছেন দলটির নেতারা। এ প্রসঙ্গে ন্যাপের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জোটের রাজনীতিতে দলগতভাবে সঠিক মূল্যায়ন হয়নি। আশা করি পুনর্মূল্যায়নের পদক্ষেপ নিয়েই সামনের দিকে অগ্রসর হবে প্রধান শরিক আওয়ামী লীগ।’ ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার গঠন করে। সে সময়ের মন্ত্রিসভায় আওয়ামী লীগের এমপি-নেতাদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়। পরে জোটের শরিক দলের নেতাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোট সরকার গঠন করে। টানা সাত বছর তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু। ২০১২ সালে প্রথম মন্ত্রিসভায় স্থান পান তিনি। সে সময়ে মন্ত্রিসভায় স্থান পান জোটের আরেক শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। এবারের নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের সময় সবারই ধারণা ছিল এ দুই নেতার স্থান হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। এ নিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয় তাদের নিজ নিজ দলে। অন্যদিকে সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে ‘অনানুষ্ঠানিক প্রস্তাব’ নিয়ে মুখ খোলেন শরিক দলের নেতারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা