শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ক্ষমতার হিসাব ভোটের জোটে

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার হিসাব ভোটের জোটে

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ব্যবধানে জয় পায় আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল। কিন্তু মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয়নি জোট শরিকদের। মন্ত্রিসভা গঠনের আগে জোট শরিকদের সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা রাখতে প্রস্তাব দেওয়া হয়। সবকিছু মিলিয়ে শরিক দলের নেতা-কর্মীরা ভিতরে ভিতরে ক্ষুব্ধ ও নাখোশ। জোটের নেতাদের বক্তব্যেও সেই আভাস পাওয়া যাচ্ছে। ১৪ দলের ভবিষ্যৎ কী, তা নিয়েও পরিষ্কার কোনো নির্দেশনা নেই। বিষয়গুলো নিয়ে শরিকদের মধ্যে অসন্তোষ বাড়ছে। এখন চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাচ্ছে ভোটের জোটে। জোটের শরিক দলের শীর্ষ নেতারা বলছেন, আমরা নৌকার কথা বলে, শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা বলে ভোট নিয়েছি। এখন বিরোধী দলে গিয়ে সরকারের বিরোধিতা করলে আগামীতে আমাদের রাজনীতি হুমকির মুখে পড়বে। অন্যদিকে উপজেলা নির্বাচনেও এককভাবে অংশগ্রহণ করায় জোটের রাজনীতিতে ভাটা পড়ছে। কেন্দ্রীয়ভাবে জোট চর্চা বা শরিকদের মূল্যায়ন হলেও তৃণমূলে একেবারেই কম। সে কারণে জোটের ভবিষ্যৎ কী সে বিষয়ে সঠিক দিকনির্দেশনা প্রয়োজন। কিন্তু আওয়ামী লীগ এখন ‘একলা চলো নীতি’তে হাঁটছে। তারা আরও বলছেন, ২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪-দলীয় জোট গঠন করা হয়েছিল। এর অনেক দফা বাস্তবায়ন হয়েছে। এখনো অনেক কাজ বাকি। সে কারণে জোটের প্রয়োজনীয়তা শেষ হয়নি। তবে আওয়ামী লীগের ‘একলা চলো নীতি’ পরিহার করতে হবে। এরই মধ্যে শরিকদের সরকার চাপ দিচ্ছে, সংসদে যেন তারা বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করে। তবে এটা চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয় বলে মন্তব্য করেন শরিক দলের একাধিক নেতা। তারা বলেন, কে সরকারি দলে থাকবে, কে বিরোধী দলে থাকবে তা ওই দলকেই নির্ধারণ করতে হবে। কার্যত, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ১৪-দলীয় জোটে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে শরিকদের মন্ত্রিসভায় না রাখার ফলে অসন্তোষ বাড়ছে।  এ প্রসঙ্গে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪-দলীয় জোট হয়েছে একটি আদর্শের ভিত্তিতে। জোটগতভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হলেও কেবল আওয়ামী লীগের সদস্যদের দিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়েছে।’ গত বুধবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে ১৪ দলের শরিকদের নিয়ে বৈঠক হয়। বৈঠকে ১৪ দলের ভূমিকা কী হবে তা প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে তারা শুনতে চান এবং খুব শিগগিরই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি সাক্ষাতের বন্দোবস্ত করার জন্য বলেন। বৈঠকে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ১৪ দলই যদি থাকে তাহলে তো আমাদের সংসদে সরকারি দলের বেঞ্চে বসার কথা। আর বিরোধী দলে বসতে হলে ১৪ দলে থাকা কেন? আমরা সরকারি না বিরোধী দলে আছি, আমাদের অবস্থান কোথায়- তা স্পষ্ট হওয়া দরকার। ওই বৈঠকে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, দেশে বর্তমানে যে পরিস্থিতি, তাতে মনে হয় আমরা একটি ‘পুলিশি রাষ্ট্রে’ বসবাস করছি। পুলিশ যা ইচ্ছে তাই করছে। এতে সরকার সম্পর্কেও জনমনে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে। তবে ১৪ দলের সমন্বয়ক মোহাম্মদ নাসিম সবাইকে ধৈর্য্য ধরার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি ১৪ দলের নীতি ও আদর্শ মেনে কাজ করার কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ১৪ দলের নীতিমালার বাইরে আমাদের কারোর কোনো বক্তব্য দেওয়া ঠিক হবে না। 

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটের শরিক জাতীয় পার্টি-জেপি ছাড়া সবাই নৌকা নিয়ে ভোট করে। বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের বিশাল ভরাডুবির পর জাতীয় পার্টি মহাজোটের শরিক হলেও তারা সংসদে বিরোধী দলের দায়িত্ব পালন করছে। সংসদ নির্বাচনের পরপরই আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা ১৪-দলীয় জোট শরিকদের বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে বলে আসছেন। কিন্তু শরিকরা তাতে নারাজ। এ প্রসঙ্গে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা শেখ হাসিনার কথা বলে জনগণের কাছ থেকে ভোট নিয়েছি। উন্নয়নের কথা বলে ভোট নিয়েছি। এখন সংসদে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সরকারের বিরোধিতা করতে পারব না। আমরা জাতীয় পার্টি না।’ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিকদের মধ্যে ‘ভাগ্যবান’ বলা হয়ে থাকে সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়াকে। তিনি ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর টেকনোক্র্যাট কোটায় শিল্পমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। সারা দেশে সাংগঠনিক তেমন ভিত্তি না থাকলেও আবার মূল্যায়ন চান শরিক দলের এ নেতা। এ প্রসঙ্গে দিলীপ বড়ুয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪ দলের অনেকেই এমপি হয়েছেন জোটের কারণে। জোট না থাকলে তারা হয়তো এমপি হতে পারতেন না। জোটে অনেক নিবন্ধিত দল আছে, যেসব দল থেকে কেউ এমপি হননি, তাদেরও মূল্যায়ন করতে হবে। কারণ সবাই জানে ‘ওরা’ ক্ষমতাসীন জোটের শরিক দল। সে কারণে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তাদের সুযোগ করে দেওয়া হলে নিজ নিজ দলের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে সক্ষম হবে। এতে ১৪-দলীয় জোট শক্তিশালী হবে।’

২০১৬ সালে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সম্মেলনে দলে বিভক্তি দেখা দেয়। ওই সময়ে অধিবেশন শেষে জাসদের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক শরীফ নূরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বে এক অংশ বেরিয়ে গিয়ে পাল্টা কমিটি গঠন করে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচিত দুজন এমপি শরীফ নূরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বাধীন অংশে ছিলেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের একজনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। নড়াইলের একটি আসনে শরীফ নূরুল আম্বিয়াকে জোটের মনোনয়ন দেওয়া হলেও পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী করা হয়। ফলে আম্বিয়ার এমপি হওয়া সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন’ বলে আখ্যায়িত করেন ক্ষমতাসীন জোটের এই অংশের নেতারা। এ নিয়ে জোটের অন্য শরিকরাও চটেছেন তাদের ওপর। সর্বশেষ ১৪-দলীয় জোটের বৈঠকে এ ব্যাপারে ব্যাখা চাওয়া হয় বাংলাদেশের জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধানের কাছে। জোটের এমন টানাপড়েন প্রসঙ্গে বাংলাদেশের জাসদ সভাপতি শরীফ নূরুল আম্বিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪-দলীয় জোট সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদবিরোধী জোট। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ দেখা না দিলে এই জোটের তৎপরতা দেখা যায় না। এতে জোটে সন্তোষ-অসন্তোষের কিছু নেই। জোট ভাঙার কিছু নেই, থাকারও কিছু নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখন কী দেবে? আমাদের নির্ধারিত দুটি সিট ছিল, সেটাও দেয়নি। আওয়ামী লীগে ভর করে লাভ কী?’ তাহলে কি জোট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন- জানতে চাওয়া হলে আম্বিয়া বলেন, ‘না, ১৪-দলীয় জোট সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদবিরোধী একটি প্লাটফর্ম। এটা থাকা উচিত।’ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংরক্ষিত আসনে এমপি করা হয়েছিল ন্যাপের কার্যকরী সভাপতি আমেনা আহমেদকে। এবার এ দলে কাউকে রাখা হয়নি। এই না রাখা ‘অবমূল্যায়ন’ হিসেবে দেখছেন দলটির নেতারা। এ প্রসঙ্গে ন্যাপের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জোটের রাজনীতিতে দলগতভাবে সঠিক মূল্যায়ন হয়নি। আশা করি পুনর্মূল্যায়নের পদক্ষেপ নিয়েই সামনের দিকে অগ্রসর হবে প্রধান শরিক আওয়ামী লীগ।’ ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার গঠন করে। সে সময়ের মন্ত্রিসভায় আওয়ামী লীগের এমপি-নেতাদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়। পরে জোটের শরিক দলের নেতাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোট সরকার গঠন করে। টানা সাত বছর তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু। ২০১২ সালে প্রথম মন্ত্রিসভায় স্থান পান তিনি। সে সময়ে মন্ত্রিসভায় স্থান পান জোটের আরেক শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। এবারের নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের সময় সবারই ধারণা ছিল এ দুই নেতার স্থান হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। এ নিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয় তাদের নিজ নিজ দলে। অন্যদিকে সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে ‘অনানুষ্ঠানিক প্রস্তাব’ নিয়ে মুখ খোলেন শরিক দলের নেতারা।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন