শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

গোলাম আরিফ টিপু বিস্মিত হতবাক

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গোলাম আরিফ টিপু বিস্মিত হতবাক

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের কারাবন্দী ছাত্রনেতা, একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাসৈনিক বর্ষীয়ান আইনজীবী ও এ দেশের সব প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রথম কাতারের নেতা মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু জীবনের পড়ন্ত বেলায় গত রবিবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রকাশিত রাজাকারের তালিকায় তাঁর নিজের নাম দেখে বলেছেন, আমি লজ্জিত, বিস্মিত ও হতবাক।

নজিরবিহীন এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় তিনি গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় যে কাজ করেছে তা সবার জন্য বিস্ময়কর, লজ্জাজনক। আর এর মাধ্যমে প্রমাণ হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম যথাযথভাবে হচ্ছে না। এর পরিণতিতে এভাবে তালিকা তৈরি করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় তাচ্ছিল্যের সঙ্গে এ কাজটি করেছে। তিনি আরও বলেন, তাদের লক্ষ্য হলো, আমার নামে কালো দাগ লাগানো। মানুষের কাছে খারাপভাবে তুলে ধরা- এটা রাজাকারদেরই কাজ। তা ছাড়া শুধু আমি নই, রাজশাহীর আরও তিনজনের নাম এসেছে যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি। যাদের রাজনীতি, কাজ সবার জানা। এ ঘটনায় দেশের নাগরিক হিসেবে আমি লজ্জিত। এর দায়ভার তাদের নিতে হবে। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে প্রতিটি আন্দোলনে যাঁর ভূমিকা ছিল তাঁকে কারা, কেন এ তালিকায় নিয়ে এসেছে এর তদন্ত করে জাতির সামনে প্রকাশ করতে হবে। তালিকার বিরুদ্ধে এর মধ্যেই প্রতিবাদ শুরু হয়েছে। প্রতিবাদ আরও হবে। তিনি বলেন, এভাবে সম্মানহানি করায় আমি লিগ্যাল অ্যাকশনে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছি।

উল্লেখ্য, ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের সময় রাজশাহীর ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন গোলাম আরিফ টিপু। এ সময় তিনি দীর্ঘদিন কারাবন্দী ছিলেন। ১৯৫৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন ছাত্র ইউনিয়নের দ্বিতীয় কমিটিতে ভাষাসৈনিক আবদুল মতিন সভাপতি ও গোলাম আরিফ টিপু সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের আন্দোলনে ভূমিকা রাখার কারণে তৎকালীন পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর রোষানলে পড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত হয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী হিসেবে ভর্তি হন তিনি।

তিনি ’৭০ ও ’৭৩ সালে ন্যাপের কুঁড়েঘর প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন। নানা লোভ-প্রলোভনের মুখেও তাঁর আদর্শিক রাজনীতি থেকে বিচ্যুত হননি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র পর সব সামরিক ও সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। তৎকালীন ১৫ দলের অন্যতম নেতা গোলাম আরিফ টিপু অনেকবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন। অনেকবার রাজশাহী আইনজীবী সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব নেতা-কর্মী ছাত্র-শিক্ষক যখন ওয়ান/ইলেভেনের স্বৈর সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে কারাবন্দী হন তখন তাঁদের পক্ষে তিনি আইনি লড়াই চালিয়েছেন। পরে ঢাকায় এসে এই প্রখ্যাত ডিফেন্স কৌঁসুলি গোলাম আরিফ টিপু আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা প্রহসনের মামলায় তাঁর পক্ষে আইনি লড়াই চালিয়েছিলেন। তারুণ্যে দেশের একজন খ্যাতিমান ফুটবলার ছিলেন তিনি। ১৯৯০ সালের পর রাজনীতি থেকে অবসরে যান। তিনি বার কাউন্সিলের সদস্যও ছিলেন।

রাজশাহীতে প্রতিবাদের ঝড়

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী জানান, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় রাজাকার বা স্বাধীনতাবিরোধীদের যে তালিকা প্রকাশ করেছে তাতে নাম আছে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট গোলাম আরিফ টিপুসহ পাঁচজনের। এ পাঁচজন এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ। আবার তৎকালীন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক অ্যাডভোকেট মহসিন আলীর নামও আছে সেই তালিকায়। আবদুস সালামের পরিবারের পাঁচজন সদস্য মুক্তিযুদ্ধের সময় নিহত হন।

প্রকাশিত রাজাকারের তালিকায় রাজশাহী বিভাগের ১ থেকে ১৫৪টি তালিকা আছে। এ তালিকায় রাজশাহী বিভাগের রাজাকারদের তালিকায় যে নামগুলো আছে ৮৯ নম্বরে থাকা পাঁচজনের মধ্যে অন্য দুজন হলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক আবদুর রউফ ও পুলিশ কর্মকর্তা এস এস আবু তালেব। যদিও এই ৮৯ নম্বর তালিকার মন্তব্যের ঘরে লেখা আছে তাদের অব্যাহতি দিতে জেলা কমিটি আবেদন করেছিল।

ভুলেভরা রাজাকারের তালিকা নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন রাজশাহীর মুক্তিযোদ্ধারা। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় রাজাকার বা স্বাধীনতাবিরোধীদের যে তালিকা প্রকাশ করেছে তা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। ভাষাসংগ্রামী ও একুশে পদক পাওয়া গোলাম আরিফ টিপুর নাম তালিকায় দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন রাজশাহীর সর্বস্তরের মানুষ। রাজশাহীতে ভাষাশহীদদের সম্মানে যে শহীদ মিনারটি নির্মাণ করা হয়েছিল, তার নেতৃত্বে ছিলেন গোলাম আরিফ টিপু।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘গোলাম আরিফ টিপু ও আবদুস সালাম হচ্ছেন সর্বজনশ্রদ্ধেয় মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। তাঁদের নাম এ তালিকায় আসা শুধু হাস্যকরই নয়, সমগ্র জাতির জন্য লজ্জাজনক। আমি যারা এ তালিকা তৈরি করেছেন তাদের দোষ স্বীকার করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’ রাজশাহী সদর আসনের এমপি ও ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, ‘গোলাম আরিফ টিপু বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে আমাদের সঙ্গে আছেন। ঊনসত্তরের আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর নাম এ তালিকায় রাখা রাজনৈতিক দায়িত্বজ্ঞানহীনতা। এভাবে তালিকা প্রকাশ করা উচিত হয়নি।’ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু বলেন, ‘গোলাম আরিফ টিপুর মতো বড় মুক্তিযোদ্ধা এ অঞ্চলে আর কেউ নেই। এটা শুধু হাস্যকর নয়, জাতির জন্য কলঙ্কজনক। উনার মতো এত বড় দেশপ্রেমিক এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংগঠকদের একজন, তাঁকে এভাবে জীবিত অবস্থায় অপমানিত করে ১৬ কোটি মানুষকে অপমানিত করা হলো।’

মুক্তিযোদ্ধা সাবেক মেয়র আবদুল হাদী বলেন, ‘তালিকায় যাদের নাম আছে, তাদের কয়েকজন মুক্তিযুদ্ধকালীন সংগঠক ছিলেন। তাদের নাম এ তালিকায় আসা দুঃখজনক।’ মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন প্রামাণিক বলেন, ‘তালিকাটি করতে দীর্ঘদিন ধরে তারা ও শহীদদের সন্তান দাবি জানিয়ে আসছিলেন। কিন্তু এমন একটি তালিকা প্রকাশ করা হলো, যা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ সৃষ্টি করল।’

আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু রাজশাহী সফরে এসে উঠেছিলেন অ্যাডভোকেট আবদুস সালামের বাড়িতে। সেখানে তিনি বসে নানা দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন। তাঁর নাম এ তালিকায় থাকায় ক্ষোভ জানিয়েছেন আবদুস সালামের জামাতা আরিফুল হক কুমার। তিনি বলেন, ‘এটি ভুল করে হয়েছে- এমনটা আমরা মনে করি না। প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা জামায়াতি চক্র এটি করেছে।’ মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ডা. আবদুল মান্নান বলেন, ‘যাঁরা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন, তাঁদের নাম এ তালিকায় আসার পেছনে ষড়যন্ত্র আছে। দ্রুত নামগুলো প্রত্যাহার করতে হবে। সেই সঙ্গে এই নাম প্রকাশের পেছনে যাদের ইন্ধন আছে, তাদের খুঁজে বের করে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’

রাজশাহী থিয়েটারের সাবেক সভাপতি কামার উল্লাহ সরকার বলেন, ‘গোলাম আরিফ টিপু, আবদুস সালাম ও অ্যাডভোকেট মহসিন রাজশাহীতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অন্যতম শক্তি। তাঁদের নাম এ তালিকায় থাকা মানে, আমরা যে বলছি, জামায়াতি ছকে চলছে দেশ- এটি তার প্রমাণ।’

রাজশাহীর মুক্তিযুদ্ধের গবেষকদের দাবি, এ তালিকা ভুলেভরা। কোনো অনুসন্ধান ছাড়াই নামগুলো তুলে ধরা হয়েছে। রাজশাহীর মুক্তিযুদ্ধের গবেষক ওয়ালিউর রহমান বাবু বলেন, ‘আমি জানি রাজশাহীর অন্যতম রাজাকার ছিলেন অ্যাডভোকেট আফাজ উদ্দিন ও শান্তি কমিটির সভাপতি আয়েন উদ্দিন। কিন্তু তাদের নাম যদি রাজাকারের তালিকায় না থাকে তাহলে খুবই দুঃখজনক ব্যাপার। আবার যারা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন এসব ব্যক্তির নামও যদি এ তালিকায় থাকে, তাও হবে চরম লজ্জাজনক। কেন তাঁদের নাম এ তালিকায় উঠে এলো, কোন প্রসঙ্গে এলো তা বিস্তারিত উল্লেখ নেই।’

মুক্তিযোদ্ধা গবেষক আহম্মেদ শফিউদ্দিন বলেন, ‘এ তালিকা সম্পূর্ণ নয়। এটি ওই সময়ের তালিকার একটি খসড়া হতে পারে। আবার কপি পেস্টও হতে পারে। কোনো অনুসন্ধান ছাড়াই যাচ্ছেতাইভাবে নামগুলো তুলে ধরা হয়েছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি
জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ভোলায় প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক