শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

গোলাম আরিফ টিপু বিস্মিত হতবাক

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গোলাম আরিফ টিপু বিস্মিত হতবাক

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের কারাবন্দী ছাত্রনেতা, একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাসৈনিক বর্ষীয়ান আইনজীবী ও এ দেশের সব প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রথম কাতারের নেতা মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু জীবনের পড়ন্ত বেলায় গত রবিবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রকাশিত রাজাকারের তালিকায় তাঁর নিজের নাম দেখে বলেছেন, আমি লজ্জিত, বিস্মিত ও হতবাক।

নজিরবিহীন এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় তিনি গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় যে কাজ করেছে তা সবার জন্য বিস্ময়কর, লজ্জাজনক। আর এর মাধ্যমে প্রমাণ হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম যথাযথভাবে হচ্ছে না। এর পরিণতিতে এভাবে তালিকা তৈরি করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় তাচ্ছিল্যের সঙ্গে এ কাজটি করেছে। তিনি আরও বলেন, তাদের লক্ষ্য হলো, আমার নামে কালো দাগ লাগানো। মানুষের কাছে খারাপভাবে তুলে ধরা- এটা রাজাকারদেরই কাজ। তা ছাড়া শুধু আমি নই, রাজশাহীর আরও তিনজনের নাম এসেছে যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি। যাদের রাজনীতি, কাজ সবার জানা। এ ঘটনায় দেশের নাগরিক হিসেবে আমি লজ্জিত। এর দায়ভার তাদের নিতে হবে। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে প্রতিটি আন্দোলনে যাঁর ভূমিকা ছিল তাঁকে কারা, কেন এ তালিকায় নিয়ে এসেছে এর তদন্ত করে জাতির সামনে প্রকাশ করতে হবে। তালিকার বিরুদ্ধে এর মধ্যেই প্রতিবাদ শুরু হয়েছে। প্রতিবাদ আরও হবে। তিনি বলেন, এভাবে সম্মানহানি করায় আমি লিগ্যাল অ্যাকশনে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছি।

উল্লেখ্য, ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের সময় রাজশাহীর ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন গোলাম আরিফ টিপু। এ সময় তিনি দীর্ঘদিন কারাবন্দী ছিলেন। ১৯৫৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন ছাত্র ইউনিয়নের দ্বিতীয় কমিটিতে ভাষাসৈনিক আবদুল মতিন সভাপতি ও গোলাম আরিফ টিপু সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের আন্দোলনে ভূমিকা রাখার কারণে তৎকালীন পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর রোষানলে পড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত হয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী হিসেবে ভর্তি হন তিনি।

তিনি ’৭০ ও ’৭৩ সালে ন্যাপের কুঁড়েঘর প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন। নানা লোভ-প্রলোভনের মুখেও তাঁর আদর্শিক রাজনীতি থেকে বিচ্যুত হননি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র পর সব সামরিক ও সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। তৎকালীন ১৫ দলের অন্যতম নেতা গোলাম আরিফ টিপু অনেকবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন। অনেকবার রাজশাহী আইনজীবী সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব নেতা-কর্মী ছাত্র-শিক্ষক যখন ওয়ান/ইলেভেনের স্বৈর সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে কারাবন্দী হন তখন তাঁদের পক্ষে তিনি আইনি লড়াই চালিয়েছেন। পরে ঢাকায় এসে এই প্রখ্যাত ডিফেন্স কৌঁসুলি গোলাম আরিফ টিপু আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা প্রহসনের মামলায় তাঁর পক্ষে আইনি লড়াই চালিয়েছিলেন। তারুণ্যে দেশের একজন খ্যাতিমান ফুটবলার ছিলেন তিনি। ১৯৯০ সালের পর রাজনীতি থেকে অবসরে যান। তিনি বার কাউন্সিলের সদস্যও ছিলেন।

রাজশাহীতে প্রতিবাদের ঝড়

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী জানান, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় রাজাকার বা স্বাধীনতাবিরোধীদের যে তালিকা প্রকাশ করেছে তাতে নাম আছে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট গোলাম আরিফ টিপুসহ পাঁচজনের। এ পাঁচজন এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ। আবার তৎকালীন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক অ্যাডভোকেট মহসিন আলীর নামও আছে সেই তালিকায়। আবদুস সালামের পরিবারের পাঁচজন সদস্য মুক্তিযুদ্ধের সময় নিহত হন।

প্রকাশিত রাজাকারের তালিকায় রাজশাহী বিভাগের ১ থেকে ১৫৪টি তালিকা আছে। এ তালিকায় রাজশাহী বিভাগের রাজাকারদের তালিকায় যে নামগুলো আছে ৮৯ নম্বরে থাকা পাঁচজনের মধ্যে অন্য দুজন হলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক আবদুর রউফ ও পুলিশ কর্মকর্তা এস এস আবু তালেব। যদিও এই ৮৯ নম্বর তালিকার মন্তব্যের ঘরে লেখা আছে তাদের অব্যাহতি দিতে জেলা কমিটি আবেদন করেছিল।

ভুলেভরা রাজাকারের তালিকা নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন রাজশাহীর মুক্তিযোদ্ধারা। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় রাজাকার বা স্বাধীনতাবিরোধীদের যে তালিকা প্রকাশ করেছে তা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। ভাষাসংগ্রামী ও একুশে পদক পাওয়া গোলাম আরিফ টিপুর নাম তালিকায় দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন রাজশাহীর সর্বস্তরের মানুষ। রাজশাহীতে ভাষাশহীদদের সম্মানে যে শহীদ মিনারটি নির্মাণ করা হয়েছিল, তার নেতৃত্বে ছিলেন গোলাম আরিফ টিপু।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘গোলাম আরিফ টিপু ও আবদুস সালাম হচ্ছেন সর্বজনশ্রদ্ধেয় মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। তাঁদের নাম এ তালিকায় আসা শুধু হাস্যকরই নয়, সমগ্র জাতির জন্য লজ্জাজনক। আমি যারা এ তালিকা তৈরি করেছেন তাদের দোষ স্বীকার করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’ রাজশাহী সদর আসনের এমপি ও ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, ‘গোলাম আরিফ টিপু বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে আমাদের সঙ্গে আছেন। ঊনসত্তরের আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর নাম এ তালিকায় রাখা রাজনৈতিক দায়িত্বজ্ঞানহীনতা। এভাবে তালিকা প্রকাশ করা উচিত হয়নি।’ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু বলেন, ‘গোলাম আরিফ টিপুর মতো বড় মুক্তিযোদ্ধা এ অঞ্চলে আর কেউ নেই। এটা শুধু হাস্যকর নয়, জাতির জন্য কলঙ্কজনক। উনার মতো এত বড় দেশপ্রেমিক এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংগঠকদের একজন, তাঁকে এভাবে জীবিত অবস্থায় অপমানিত করে ১৬ কোটি মানুষকে অপমানিত করা হলো।’

মুক্তিযোদ্ধা সাবেক মেয়র আবদুল হাদী বলেন, ‘তালিকায় যাদের নাম আছে, তাদের কয়েকজন মুক্তিযুদ্ধকালীন সংগঠক ছিলেন। তাদের নাম এ তালিকায় আসা দুঃখজনক।’ মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন প্রামাণিক বলেন, ‘তালিকাটি করতে দীর্ঘদিন ধরে তারা ও শহীদদের সন্তান দাবি জানিয়ে আসছিলেন। কিন্তু এমন একটি তালিকা প্রকাশ করা হলো, যা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ সৃষ্টি করল।’

আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু রাজশাহী সফরে এসে উঠেছিলেন অ্যাডভোকেট আবদুস সালামের বাড়িতে। সেখানে তিনি বসে নানা দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন। তাঁর নাম এ তালিকায় থাকায় ক্ষোভ জানিয়েছেন আবদুস সালামের জামাতা আরিফুল হক কুমার। তিনি বলেন, ‘এটি ভুল করে হয়েছে- এমনটা আমরা মনে করি না। প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা জামায়াতি চক্র এটি করেছে।’ মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ডা. আবদুল মান্নান বলেন, ‘যাঁরা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন, তাঁদের নাম এ তালিকায় আসার পেছনে ষড়যন্ত্র আছে। দ্রুত নামগুলো প্রত্যাহার করতে হবে। সেই সঙ্গে এই নাম প্রকাশের পেছনে যাদের ইন্ধন আছে, তাদের খুঁজে বের করে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’

রাজশাহী থিয়েটারের সাবেক সভাপতি কামার উল্লাহ সরকার বলেন, ‘গোলাম আরিফ টিপু, আবদুস সালাম ও অ্যাডভোকেট মহসিন রাজশাহীতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অন্যতম শক্তি। তাঁদের নাম এ তালিকায় থাকা মানে, আমরা যে বলছি, জামায়াতি ছকে চলছে দেশ- এটি তার প্রমাণ।’

রাজশাহীর মুক্তিযুদ্ধের গবেষকদের দাবি, এ তালিকা ভুলেভরা। কোনো অনুসন্ধান ছাড়াই নামগুলো তুলে ধরা হয়েছে। রাজশাহীর মুক্তিযুদ্ধের গবেষক ওয়ালিউর রহমান বাবু বলেন, ‘আমি জানি রাজশাহীর অন্যতম রাজাকার ছিলেন অ্যাডভোকেট আফাজ উদ্দিন ও শান্তি কমিটির সভাপতি আয়েন উদ্দিন। কিন্তু তাদের নাম যদি রাজাকারের তালিকায় না থাকে তাহলে খুবই দুঃখজনক ব্যাপার। আবার যারা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন এসব ব্যক্তির নামও যদি এ তালিকায় থাকে, তাও হবে চরম লজ্জাজনক। কেন তাঁদের নাম এ তালিকায় উঠে এলো, কোন প্রসঙ্গে এলো তা বিস্তারিত উল্লেখ নেই।’

মুক্তিযোদ্ধা গবেষক আহম্মেদ শফিউদ্দিন বলেন, ‘এ তালিকা সম্পূর্ণ নয়। এটি ওই সময়ের তালিকার একটি খসড়া হতে পারে। আবার কপি পেস্টও হতে পারে। কোনো অনুসন্ধান ছাড়াই যাচ্ছেতাইভাবে নামগুলো তুলে ধরা হয়েছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম ক্যাম্পাস
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম ক্যাম্পাস
শেষ সময়ে সাইবার হামলার শিকার প্রার্থীরা
শেষ সময়ে সাইবার হামলার শিকার প্রার্থীরা
ডাকসু নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্টতা নেই
ডাকসু নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্টতা নেই
জুলাই সনদ নিয়ে ফের বৈঠক করবে কমিশন
জুলাই সনদ নিয়ে ফের বৈঠক করবে কমিশন
দ্রুত নির্বাচন হলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে
দ্রুত নির্বাচন হলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সর্বশেষ খবর
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

এই মাত্র | শোবিজ

স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন
এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান

৯ মিনিট আগে | পরবাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির প্রোভিসি অধ্যাপক মামুন আহমেদের শাশুড়ির মৃত্যুতে সাদা দলের শোক
ঢাবির প্রোভিসি অধ্যাপক মামুন আহমেদের শাশুড়ির মৃত্যুতে সাদা দলের শোক

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ইভন হত্যা মামলার ২ আসামি রিমান্ডে
নারায়ণগঞ্জে ইভন হত্যা মামলার ২ আসামি রিমান্ডে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দুই দিন আগে ডোপ টেস্ট, যা বলছেন প্রার্থীরা
জাকসু নির্বাচনের দুই দিন আগে ডোপ টেস্ট, যা বলছেন প্রার্থীরা

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল নগরীর ২১ শতাংশ শিশু কম ওজনের
বরিশাল নগরীর ২১ শতাংশ শিশু কম ওজনের

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান
নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার আইন চর্চায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও সচেতনতায় ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার আইন চর্চায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও সচেতনতায় ওরিয়েন্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে গাছ কাটতে গিয়ে রিকশাচালকের মৃত্যু
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে গাছ কাটতে গিয়ে রিকশাচালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পরীক্ষার ফি প্রদানের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পরীক্ষার ফি প্রদানের সময় বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএমই খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখছে
এসএমই খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আন্দোলনকারীদের সংলাপ ও শান্ত থাকার আহ্বান নেপাল রাষ্ট্রপতির
আন্দোলনকারীদের সংলাপ ও শান্ত থাকার আহ্বান নেপাল রাষ্ট্রপতির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিনামূল্যে নৌবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদান
সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিনামূল্যে নৌবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোরে মেসিকে ছাড়াই মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা
ভোরে মেসিকে ছাড়াই মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদালতের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামির পালানোর চেষ্টা
আদালতের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামির পালানোর চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম