শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

নৌ পরিবহন শ্রমিকদের ২ হাজার টাকা করে দেবে তিন শিল্প গ্রুপ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নৌ পরিবহন শ্রমিকদের ২ হাজার টাকা করে দেবে তিন শিল্প গ্রুপ

নৌ শ্রমিকদের প্রতি মাসে দুই হাজার টাকা করে খোরাকি ভাতা দেবে দেশের তিন শিল্প গ্রুপ। বসুন্ধরা, সিটি ও আবুল খায়ের গ্রুপের পক্ষ থেকে গতকাল বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যানকে বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান। তিনি গতকাল জানান, এই তিন শিল্প গ্রুপ তাদের জাহাজের শ্রমিকদের প্রতি মাসে দুই হাজার টাকা খোরাকি ভাতা দেবে।

এদিকে ১১ দফা দাবিতে সারা দেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য পণ্য পরিবহন বন্ধ রেখেছেন নৌযান শ্রমিকরা। ধর্মঘটের কারণে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের বহির্নোঙর এবং বিভিন্ন ঘাটে অবস্থানরত জাহাজ থেকেও পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে।

অন্যদিকে বাংলাদেশ কার্গো ভেসেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছে, বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের ধর্মঘট পালন করার ওপর নিষেধাজ্ঞা-সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও রিট মামলায় খোরাকি ভাতার ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি সব পক্ষকে মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়েছে। শ্রমিকরা তা উপেক্ষা করে ধর্মঘট করছে।

এদিকে বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক বলেছেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আমাকে জানিয়েছেন, জাহাজের শ্রমিকদের জন্য মাসে দুই হাজার টাকা খোরাকি ভাতা দিতে তারা রাজি আছেন। সিটি গ্রুপ ও আবুল খায়ের গ্রুপও একইভাবে মাসিক খোরাকি ভাতা দুই হাজার টাকা করে দেবে বলে জানিয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘শ্রমিকরা তো চাইছিল সব জাহাজের জন্য। কিন্তু তারা জানিয়েছেন, আমরা আমাদের জাহাজের শ্রমিকদের খোরাকি ভাতা দিয়ে দেব।’

বিআইডব্লিটিএর চেয়ারম্যান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, ঠিক আছে শ্রমিকরা চাইছে আমরা এটা দিয়ে দিই।’ তিনি বলেন, ‘এটা একান্তই তাদের কোম্পানির সিদ্ধান্ত। কারণ আন্দোলন হলে তো তাদের জাহাজও চলতে দেবে না। এ জন্যই আমি তাদের কাছে এ বিষয়ে জানতে চেয়েছিলাম।’

নৌযান শ্রমিকরা ১১ দফা দাবিতে সোমবার মধ্যরাত থেকে সারা দেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট ডাকায় পণ্য পরিবহন বন্ধ রয়েছে। ধর্মঘটের কারণে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের বহির্নোঙর এবং বিভিন্ন ঘাটে অবস্থানরত জাহাজ থেকেও পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে।

বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি শাহ আলম জানিয়েছেন, মালিকপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে সমাধান না আসায় পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সোমবার মধ্যরাত থেকে পণ্যবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, খুলনা, মোংলাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছোট-বড় মিলিয়ে ২০টি পণ্যবাহী নৌযান এই ধর্মঘটের আওতায় রয়েছে। প্রায় দুই লাখ শ্রমিক আমাদের এ ধর্মঘটে রয়েছেন। সকাল থেকে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও স্লোগানে স্লোগানে তারা কর্মসূচি পালন করছেন।’

এদিকে দেশের তিনটি বড় শিল্প গ্রুপের বাইরে অন্য মালিকদের পক্ষ থেকে এখনো কোনো ধরনের আশ্বাস পাননি নৌযান শ্রমিকরা। জানা গেছে, ১৩ অক্টোবর রাজধানীর বিজয়নগরে শ্রম অধিদফতরের সামনে নৌ শ্রমিক অধিকার সংরক্ষণ ঐক্য পরিষদের মানববন্ধন থেকে ১১ দফা দাবিতে এই ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছিল। তাদের ১১ দফা দাবি হচ্ছে, বাল্কহেডসহ সব নৌযান ও নৌপথে চাঁদাবাজি-ডাকাতি বন্ধ করা; ২০১৬ সালে ঘোষিত গেজেট অনুযায়ী নৌযানের সর্বস্তরের শ্রমিকদের বেতন প্রদান; ভারতগামী শ্রমিকদের ল্যান্ডিং পাস এবং মালিক কর্তৃক খোরাকি ভাতা প্রদান; সব নৌযান শ্রমিকের সমুদ্র ও রাত্রিকালীন ভাতা নির্ধারণ; এনডোর্স, ইনচার্জ, টেকনিক্যাল ভাতা পুনর্নির্ধারণ; কর্মস্থলে দুর্ঘটনায় নিহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ ১০ লাখ টাকা নির্ধারণ; প্রত্যেক নৌ শ্রমিককে মালিক কর্তৃক নিয়োগপত্র, পরিচয়পত্র ও সার্ভিস বুক প্রদান; নদীর নাব্য রক্ষা ও প্রয়োজনীয় মার্কা, বয়া ও বাতি স্থাপন; মাস্টার-চালক পরীক্ষা, সনদ বিতরণ ও নবায়ন, বেআইনি নৌ চলাচল বন্ধ করা; নৌপরিবহন অধিদফতরে সব ধরনের অনিয়ম ও শ্রমিক হয়রানি বন্ধ এবং নৌযান শ্রমিকদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

এসব দাবির বিষয়ে আলোচনার জন্য সোমবার শ্রমিক প্রতিনিধিদের বৈঠকে ডেকেছিলেন মালিকরা।

গভীর রাত পর্যন্ত রাজধানীর মতিঝিলে বিআইডব্লিউটিএ ভবনে ওই বৈঠকে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের মহাপরিচালক, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান, শ্রম অধিদফতরের পরিচালক, নৌ-পুলিশের প্রতিনিধিরাও ছিলেন। কিন্তু বৈঠক ব্যর্থ হওয়ায় রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সব ধরনের পণ্যবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ করে দেন শ্রমিকরা।

অন্যদিকে গতকাল বিজয়নগরের আকরাম টাওয়ারে বাংলাদেশ কার্গো ভেসেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সংবাদ সম্মেলনে নৌযান মালিকদের পক্ষ থেকে ছয় দফা দাবি তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, অযৌক্তিক দাবি মেনে জাহাজ চালানো সম্ভব নয়। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল হক বলেছেন, ‘যেখানে করোনাভাইরাসে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাঁটাই করা হচ্ছে, বেতন অর্ধেক করা হচ্ছে, সে সময় এ ধরনের অযৌক্তিক দাবি তুলে ধরে অরাজকতার পেছনে কারও ষড়যন্ত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি।’

তিনি বলেন, ধর্মঘট প্রত্যাহার এবং রিট মামলা নিষ্পত্তি করে কমিটির মাধ্যমে আলোচনায় বসতে হবে।

এদিকে চট্টগ্রাম থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, বাংলাদেশ লাইটারেজ শ্রমিক ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের ধর্মঘটের কারণে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পণ্য খালাস এবং নৌপথে পণ্য পরিবহন বন্ধ রয়েছে। কর্ণফুলী নদীতে অন্তত দেড় হাজার লাইটার জাহাজ, অয়েল ট্যাঙ্কার, বাল্কহেড অলস বসে আছে। চট্টগ্রাম জেলা নৌ শ্রমিক অধিকার সংরক্ষণ ঐক্য পরিষদের সহ-সভাপতি মো. নবী আলম জানান, তাদের ১১ দফার মধ্যে তৃতীয় দফা দাবিটি হচ্ছে নৌযান শ্রমিকদের খোরাকি ভাতা প্রদান। এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বসুন্ধরা গ্রুপ, সিটি গ্রুপ ও আবুল খায়ের গ্রুপ একাত্মতা প্রকাশ করে খোরাকি ভাতা বাবদ মাসিক দুই হাজার টাকা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে।

জানা গেছে, বন্দরের বহির্নোঙরে বড় জাহাজ থেকে ছোট জাহাজে পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে। বহির্নোঙরে অর্ধশতাধিক বড় জাহাজ রয়েছে। নদীপথে পণ্যবাহী কোনো নৌযান চলাচল করছে না। কিছু লাইটার জাহাজ চলাচল বা পণ্য খালাসের চেষ্টা করলেও শ্রমিকরা জোর করে কাজ বন্ধ করে দেন। কর্ণফুলী নদীসহ বিভিন্ন নিরাপদ স্থানে অলস বসে আছে লাইটার, ট্যাঙ্কার, বাল্কহেডগুলো। শুধু যাত্রীবাহী নৌযান কর্মবিরতির বাইরে রাখা হয়েছে।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক জানান, বহির্নোঙরে লাইটার জাহাজ চলাচল না করলেও বন্দরের মূল জেটি জিসিবি, সিসিটি, এনসিটি, রিভারমুরিং, ডলফিন অয়েল জেটি ও স্পেশাল বার্থে কনটেইনার ও কার্গো হ্যান্ডলিংয়ের কাজ চলছে। বন্দর থেকে লরি, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যানে পণ্য ও কনটেইনার ডেলিভারিও স্বাভাবিক রয়েছে।

সূত্র জানায়, বিদেশ থেকে গম, ভুট্টা, ডাল, সার, চিনি, সিমেন্ট ক্লিঙ্কার, পাথর, কয়লা, ভোজ্য তেলসহ বিভিন্ন খোলা পণ্য বড় কার্গো জাহাজে আমদানি করা হয়। কর্ণফুলী নদীর ড্রাফট কম থাকায় এসব বড় জাহাজ সরাসরি জেটিতে ভিড়তে পারে না। তাই বহির্নোঙরে (সাগরে) অপেক্ষমাণ রেখে ছোট ছোট জাহাজে পণ্য খালাস করা হয়। শ্রমিকদের কর্মবিরতির কারণে পণ্যবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ায় বিভিন্ন শিল্প-কারখানার কাঁচামাল পরিবহন কার্যত বন্ধ রয়েছে। এই ধর্মঘট দীর্ঘায়িত হলে বন্দরে জাহাজের গড় অবস্থানকাল বেড়ে যাবে। এর প্রভাব পড়বে সাধারণ ভোক্তাদের ওপর। বরিশাল থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, নৌযান শ্রমিকদের অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের কারণে পণ্য ও জ্বালানিসহ সব মালবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে দুর্গাপূজার কারণে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রীবাহী নৌযান ধর্মঘটের আওতামুক্ত রাখা হয়েছে।

অনতিবিলম্বে দাবি মেনে না নিলে যাত্রীবাহী জাহাজেও শ্রমিক ধর্মঘট শুরুর হুঁশিয়ারি দেন নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের নেতারা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি জানান, নৌ ধর্মঘটের কারণে আশুগঞ্জ নৌ বন্দরে সার, রড, সিমেন্ট, পাথর, কয়লাসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে আটকা পড়েছে অর্ধশতাধিক জাহাজ। এ ছাড়া পণ্য ওঠানামাও বন্ধ রয়েছে। এতে বন্ধ হয়ে গেছে নদীবন্দরের কার্যক্রম। বেকার হয়ে পড়েছেন বন্দরের শ্রমিকরা।

বাগেরহাট প্রতিনিধি জানান, পণ্যবাহী নৌযানের শ্রমিকদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির প্রথম দিনই মোংলা বন্দরে ওঠানামা করা পণ্য নৌপথে পরিবহনে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তবে কর্মবিরতির আওতায় থাকছে না যাত্রীবাহী নৌযান।

জাহাজ শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি পূরণ হচ্ছে- শাজাহান খান : গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান বলেছেন, লাইটার জাহাজ শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি ও অন্যান্য দাবি পূরণ হচ্ছে না বলেই তারা ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন। সরকারের দায়িত্ব আলাপ-আলোচনা করে এর সমাধান করা। এ ধর্মঘটের দায় যতটা না সরকারের, এর চেয়ে বেশি নৌযান মালিকদের। গতকাল বিকালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

শাজাহান খান বলেন, বিএনপি এখন একটি কুঁজোর দলে পরিণত হয়েছে। তারা ‘আন্দোলন, আন্দোলন’ বলে কিন্তু আন্দোলন করতে পারেন না। বিভিন্ন আন্দোলনের ওপর ভর করে তারা সরকারের পতন ঘটাতে চায়। তিনি বলেন, এ সরকার জনগণের রায়ের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কারও দয়ায় সরকার আসেনি। সরকার তার নিজস্ব গতিতেই পরিচালিত হয়।

শাজাহান খানকে সঙ্গে নিয়ে সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন ঢাকা মহানগর কমিটির নেতারা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বঙ্গবন্ধু ও পরিবারের নিহত সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে ফাতিহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিহারে নির্বাচনে চ্যালেঞ্জে মোদির দল
বিহারে নির্বাচনে চ্যালেঞ্জে মোদির দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন

পূর্ব-পশ্চিম

শোকাহত স্বজনরা
শোকাহত স্বজনরা

পূর্ব-পশ্চিম

প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান

সাহিত্য

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘জলের ভালুক’ ও তার সুপার পাওয়ার
‘জলের ভালুক’ ও তার সুপার পাওয়ার

ডাংগুলি

ধুত্তুরি
ধুত্তুরি

ডাংগুলি

কচুর পাতায় মুক্তদানা
কচুর পাতায় মুক্তদানা

ডাংগুলি

শিউলি ফুল
শিউলি ফুল

ডাংগুলি

সাদা পাখি
সাদা পাখি

ডাংগুলি

নবান্নের পিঠা
নবান্নের পিঠা

ডাংগুলি

মায়ের ছবি
মায়ের ছবি

ডাংগুলি

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

স্বপ্ন ভেলা
স্বপ্ন ভেলা

ডাংগুলি

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি