শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

তৈরি পোশাকে বিশ্বসেরার হাতছানি

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
তৈরি পোশাকে বিশ্বসেরার হাতছানি

করোনা মহামারীর পরও দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনামকে হটিয়ে আবার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ। বরাবরের মতো শীর্ষস্থানে রয়েছে চীন। দ্বিতীয় স্থানে ওঠার এই ইতিহাসটি বাংলাদেশের জন্য নতুন নয়। স্বাধীনতার ৫০তম বছরে এসে এখন বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্প নতুন এক স্বপ্ন দেখছে। পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার পাশাপাশি এই শিল্পের উদ্যোক্তারা চাইছেন এক নতুন সুতায় তৈরি পোশাক রপ্তানি করতে। প্রচলিত তুলার সুতায় তৈরি পোশাকের বদলে, মানুষের তৈরি কৃত্রিম তন্তু বা ম্যান মেইড ফাইবারের তৈরি পোশাক উৎপাদন করে চীনকে পেছনে ফেলে গার্মেন্ট রপ্তানির শীর্ষে ওঠার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ।

গত এক দশকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বড় অর্থনীতির দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের রপ্তানি কমলেও একই সময়ে বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের রপ্তানি বেড়েছে শতকরা ৮০ ভাগ। বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, মাত্র চার দশক আগে যাত্রা শুরু করে এই শিল্পে এখন তৈরি পোশাকের মোট কারখানার সংখ্যা ২ হাজার ৩০০টি প্রায়। এর মধ্যে বিজিএমইএর সদস্য ১ হাজার ৮৭৪টি কারখানা। উপরন্তু ১৩৫টি পরিবেশবান্ধব গ্রিন ফ্যাক্টরি গড়ে উঠেছে, যার শীর্ষ ১০টির মধ্যে ৭টিই বাংলাদেশের। আরও প্রায় ৫০০টি সবুজ কারখানা যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের কাছে স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেছে।

আশিরর দশকে প্রয়াত নুরুল কাদের খানের হাত ধরে যে শিল্পটি ১৩০ জন প্রশিক্ষণার্থী নিয়ে পথ চলতে শুরু করেছিল, সেই শিল্পে এখন শ্রমিকের সংখ্যা অর্ধ কোটির কাছাকাছি। বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, ১৯৯০-৯১ অর্থবছরে পোশাক কারখানায় শ্রমিক ছিল ৪ লাখের মতো। আর ১৯৯৬-৯৭ অর্থবছরে তা আরও বেড়ে হয় ১৩ লাখ। ২০০২-০৩ থেকে ২০০৪-০৫ অর্থবছর পর্যন্ত ছিল ২০ লাখ। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে এই শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৫ লাখে। আর বর্তমানে এই খাতটিতে নারী-পুরুষ মিলিয়ে প্রায় ৪৪ লাখ শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন, যাদের বেশির ভাগই (প্রায় ৭০ শতাংশ) নারী শ্রমিক বলে দাবি বিজিএমইএর।

গত ৩ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেছে, ২০১১ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ভারতের তুলনায় ৪০ শতাংশ কম ছিল। এই ঘাটতি পুষিয়ে গত বছর দেশটিকে ধরে ফেলেছে বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার উঠতি অর্থনৈতিক শক্তি এখন বাংলাদেশ। দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো রপ্তানিই বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রধান শক্তি। আর এই রপ্তানি বাড়ার অন্যতম প্রধান খাত হচ্ছে তৈরি পোশাক। পোশাক রপ্তানি বাড়ার পেছনের অন্যতম কারণ বিপুল পরিমাণ নারী শ্রমিক এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অল্প মজুরি। পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় শ্রমক্ষেত্রে নারীদের এমন উপস্থিতি চোখে পড়ে না।

তৈরি পোশাকে গত চার দশকের এই সাফল্য নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছে গার্মেন্ট উদ্যোক্তাদের। তৈরি পোশাক খাতে আরও বেশি বিনিয়োগের সুযোগ নিতে এখন ম্যান মেইড ফাইবার বা মানুষের তৈরি কৃত্রিম তন্তুর তৈরি পোশাক রপ্তানির পরিকল্পনা গ্রহণ করতে যাচ্ছেন এই খাতের উদ্যোক্তারা। এতে একদিকে যেমন পোশাক খাতের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হবে তেমনি উচ্চমূল্যের পোশাক তৈরির মাধ্যমে রপ্তানি আয় আরও বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি হবে। সংশ্লিষ্টরা জানান, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য ছিল হাতে গোনা। মূলত পাটের ওপর নির্ভরশীল ছিল দেশের রপ্তানি আয়। এ কারণে এটিকে বলা হতো সোনালি আঁশ। আশির দশক থেকে চিত্রটা বদলাতে থাকে। দেশের উদ্যোক্তারা আরেক সোনার সন্ধান পেয়ে যান। তারা সুতোয় বোনা কাপড়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি শুরু করেন। দেশে একে একে স্থাপন হতে থাকে গার্মেন্ট কারখানা। তার পরের গল্পটি শুধুই সাফল্যের ইতিহাস। ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০তম বছরে এসে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮০ ভাগ দখল করে রেখেছে তৈরি পোশাক খাত। বহির্বিশ্বে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ব্র্যান্ডিংয়ের যে প্রচারণা চলছে তার পুরোভাগেও রয়েছে এই শিল্পটি। শুধু রপ্তানি খাত নয়, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানেও এখন এই খাতটি শীর্ষে। তবে এসব কিছুর পরও উদ্যোক্তারা আন্তর্জাতিক বিশ্বে ১ নম্বরে ওঠার স্বপ্নটি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছেন। আর এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে তারা চাইছেন ম্যান মেইড ফাইবার কারখানা স্থাপনের পাশাপাশি পোশাক খাতের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ। পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের শতকরা ৭৪ ভাগই হচ্ছে কটন বেইজড। মূলত পাঁচটি বেসিক আইটেমের ওপর  দেশের ৭৫ শতাংশ পণ্য তৈরি হয়। আবার এসব পোশাক তৈরি করতে অন্তত ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ ওভেন ফেব্রিক আমদানি করতে হয়। স্বল্প বৈচিত্র্যের কটনের বেইজড পোশাক দিয়ে খুব বেশি দিন বিশ্ববাজারে টিকে থাকা সম্ভব নয়। এ জন্য ম্যান মেইড ফাইবার কারখানা স্থাপনের পাশাপাশি ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হবে। আর ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ খাতে বিদেশি বিনিয়োগ টানার যুক্তি দিয়ে উদ্যোক্তারা বলছেন, (১) দেশের তৈরি পোশাক শিল্প থেকে বছরে ৪ লাখ মেট্রিক টন ঝুটপণ্য উৎপাদিত হয়। শুধু এই ঝুট রিসাইকেল করে যদি সুতা উৎপাদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়, তবে অন্তত এই খাতে ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সাশ্রয় করা সম্ভব; (২) দেশের তৈরি পোশাক শিল্পে বিভিন্ন ধরনের স্পেয়ার পার্টস ব্যবহৃত হয়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ২৭ ধরনের পার্টস আমদানিতে ১ হাজার ৬০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় হয়েছে। এই খাতে বিদেশি বিনিয়োগ এলে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে; এবং (৩) আন্তর্জাতিক বাজারের পূর্বাভাস অনুযায়ী দেশের টেক্সটাইল কেমিক্যালের বাজার ২০১৯ সালে যেখানে ৮৬৪ মিলিয়ন ডলার ছিল, ম্যান মেইড ফাইবারে বিনিয়োগের মাধ্যমে এই খাতে বিনিয়োগ বেড়ে ২০২৪ সালে ১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের এই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিশ্বব্যাংক গ্রুপ আইএফসির কাছেও তুলে ধরা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সংস্থাটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তারা বাংলাদেশের পোশাক খাতের কৌশলগত এই উন্নয়নে অর্থায়ন করবে। করোনা-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক গ্রুপ আইএফসির এক ভার্চুয়াল মিটিংয়ে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)-এর প্রেসিডেন্ট ড. রুবানা হক প্রাইরিটাইজিং এফডিআই ফর দ্য সাসটেইনড গ্রোথ অব বাংলাদেশ ইকোনমি’ শীর্ষক এক উপস্থাপনায় ম্যান মেইড ফাইবার কারখানায় বিদেশি বিনিয়োগের বিষয়ে সম্ভাবনার কথা তুলেও ধরেন। এ বিষয়ে পোশাক খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএর প্রেসিডেন্ট ড. রুবানা হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে বস্ত্র ও পোশাক খাতে এখন আনুমানিক বিনিয়োগের পরিমাণ ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মতো। টাকার অঙ্কে যেটি প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে আমাদের অর্জনগুলোর মধ্যে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক খাতের অর্জন এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এর অবদান অসামান্য। শুধু রপ্তানি আয়ের ৮৩ শতাংশ অর্জনই নয়, ৪০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি, নারীর ক্ষমতায়ন, শিল্পায়নের প্রাথমিক ভিত্তি স্থাপন এবং সর্বোপরি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বিগত দশকগুলোতে নীরব সৈনিকের ভূমিকা পালন করে চলছে আমাদের গর্বের পোশাক খাত। অর্থাৎ একটি টেকসই শিল্প বিনির্মাণে আমাদের অর্জন অনেক, তবে অনেকটা পথ এখনো আমাদের পাড়ি দিতে হবে। বিশেষ করে শিল্পের সক্ষমতা বৃদ্ধির জায়গায় আমাদের আরও কাজ করতে হবে, বিনিয়োগ করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে নীতি সহায়তারও প্রয়োজন হবে। বিশেষ করে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা, উদ্ভাবন, দক্ষতা উন্নয়ন এবং পণ্য ও বাজার বহুমুখীকরণই হবে শিল্পকে টেকসই করার আমাদের প্রধান কৌশল ও করণীয়।

তৈরি পোশাক শিল্পের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়ে নিটপণ্যের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিকেএমইএর প্রথম সহসভাপতি মো. হাতেম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রানা প্লাজা ধসের পর আমাদের অনেক উদ্যোক্তা পরিবেশবান্ধব গ্রিন ফ্যাক্টরি স্থাপন করেছেন। বিশ্বসেরা ১০টি গ্রিন ফ্যাক্টরির মধ্যে ৭টিই বাংলাদেশের। তবে শতকোটি টাকা বিনিয়োগ করে এ ধরনের ফ্যাক্টরি স্থাপনের পরও বিদেশি ক্রেতাদের কাছে পণ্যের দাম বেশি পাওয় যায় না। কারণ, বাংলাদেশ থেকে এখন যেসব তৈরি পোশাক রপ্তানি হয় তার সবই কটন বেইজড পণ্য। এসব পণ্য দামে কম বলে পরিমাণে অনেক রপ্তানি করেও খুব বেশি আয় হয় না। এ কারণে ফ্যাশনেবল, উচ্চমূল্যের পোশাক রপ্তানির উদ্যোগ নিতে হবে। চীনের মতো বাংলাদেশেও ম্যান মেইড কারখানা স্থাপন করে তৈরি পোশাকে শীর্ষস্থান অর্জনের পথে হাঁটতে হবে। এটিই এখন এই খাতের ভবিষ্যতের স্বপ্ন।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা
লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ
মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৭ মিনিট আগে | টক শো

ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ
যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল
বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প
আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি
মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো
ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি গঠন
জবিতে ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি গঠন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল
সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২২ দিন ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
টানা ২২ দিন ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’
আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ
টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হলান্ড এখন মেসি-রোনালদোর পর্যায়ের ফুটবলার’
‘হলান্ড এখন মেসি-রোনালদোর পর্যায়ের ফুটবলার’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড়ের গল্প ‘মহল্লা'
পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড়ের গল্প ‘মহল্লা'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব
সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি
দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক
লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা