শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

তৈরি পোশাকে বিশ্বসেরার হাতছানি

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
তৈরি পোশাকে বিশ্বসেরার হাতছানি

করোনা মহামারীর পরও দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনামকে হটিয়ে আবার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ। বরাবরের মতো শীর্ষস্থানে রয়েছে চীন। দ্বিতীয় স্থানে ওঠার এই ইতিহাসটি বাংলাদেশের জন্য নতুন নয়। স্বাধীনতার ৫০তম বছরে এসে এখন বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্প নতুন এক স্বপ্ন দেখছে। পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার পাশাপাশি এই শিল্পের উদ্যোক্তারা চাইছেন এক নতুন সুতায় তৈরি পোশাক রপ্তানি করতে। প্রচলিত তুলার সুতায় তৈরি পোশাকের বদলে, মানুষের তৈরি কৃত্রিম তন্তু বা ম্যান মেইড ফাইবারের তৈরি পোশাক উৎপাদন করে চীনকে পেছনে ফেলে গার্মেন্ট রপ্তানির শীর্ষে ওঠার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ।

গত এক দশকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বড় অর্থনীতির দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের রপ্তানি কমলেও একই সময়ে বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের রপ্তানি বেড়েছে শতকরা ৮০ ভাগ। বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, মাত্র চার দশক আগে যাত্রা শুরু করে এই শিল্পে এখন তৈরি পোশাকের মোট কারখানার সংখ্যা ২ হাজার ৩০০টি প্রায়। এর মধ্যে বিজিএমইএর সদস্য ১ হাজার ৮৭৪টি কারখানা। উপরন্তু ১৩৫টি পরিবেশবান্ধব গ্রিন ফ্যাক্টরি গড়ে উঠেছে, যার শীর্ষ ১০টির মধ্যে ৭টিই বাংলাদেশের। আরও প্রায় ৫০০টি সবুজ কারখানা যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের কাছে স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেছে।

আশিরর দশকে প্রয়াত নুরুল কাদের খানের হাত ধরে যে শিল্পটি ১৩০ জন প্রশিক্ষণার্থী নিয়ে পথ চলতে শুরু করেছিল, সেই শিল্পে এখন শ্রমিকের সংখ্যা অর্ধ কোটির কাছাকাছি। বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, ১৯৯০-৯১ অর্থবছরে পোশাক কারখানায় শ্রমিক ছিল ৪ লাখের মতো। আর ১৯৯৬-৯৭ অর্থবছরে তা আরও বেড়ে হয় ১৩ লাখ। ২০০২-০৩ থেকে ২০০৪-০৫ অর্থবছর পর্যন্ত ছিল ২০ লাখ। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে এই শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৫ লাখে। আর বর্তমানে এই খাতটিতে নারী-পুরুষ মিলিয়ে প্রায় ৪৪ লাখ শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন, যাদের বেশির ভাগই (প্রায় ৭০ শতাংশ) নারী শ্রমিক বলে দাবি বিজিএমইএর।

গত ৩ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেছে, ২০১১ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ভারতের তুলনায় ৪০ শতাংশ কম ছিল। এই ঘাটতি পুষিয়ে গত বছর দেশটিকে ধরে ফেলেছে বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার উঠতি অর্থনৈতিক শক্তি এখন বাংলাদেশ। দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো রপ্তানিই বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রধান শক্তি। আর এই রপ্তানি বাড়ার অন্যতম প্রধান খাত হচ্ছে তৈরি পোশাক। পোশাক রপ্তানি বাড়ার পেছনের অন্যতম কারণ বিপুল পরিমাণ নারী শ্রমিক এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অল্প মজুরি। পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় শ্রমক্ষেত্রে নারীদের এমন উপস্থিতি চোখে পড়ে না।

তৈরি পোশাকে গত চার দশকের এই সাফল্য নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছে গার্মেন্ট উদ্যোক্তাদের। তৈরি পোশাক খাতে আরও বেশি বিনিয়োগের সুযোগ নিতে এখন ম্যান মেইড ফাইবার বা মানুষের তৈরি কৃত্রিম তন্তুর তৈরি পোশাক রপ্তানির পরিকল্পনা গ্রহণ করতে যাচ্ছেন এই খাতের উদ্যোক্তারা। এতে একদিকে যেমন পোশাক খাতের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হবে তেমনি উচ্চমূল্যের পোশাক তৈরির মাধ্যমে রপ্তানি আয় আরও বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি হবে। সংশ্লিষ্টরা জানান, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য ছিল হাতে গোনা। মূলত পাটের ওপর নির্ভরশীল ছিল দেশের রপ্তানি আয়। এ কারণে এটিকে বলা হতো সোনালি আঁশ। আশির দশক থেকে চিত্রটা বদলাতে থাকে। দেশের উদ্যোক্তারা আরেক সোনার সন্ধান পেয়ে যান। তারা সুতোয় বোনা কাপড়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি শুরু করেন। দেশে একে একে স্থাপন হতে থাকে গার্মেন্ট কারখানা। তার পরের গল্পটি শুধুই সাফল্যের ইতিহাস। ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০তম বছরে এসে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮০ ভাগ দখল করে রেখেছে তৈরি পোশাক খাত। বহির্বিশ্বে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ব্র্যান্ডিংয়ের যে প্রচারণা চলছে তার পুরোভাগেও রয়েছে এই শিল্পটি। শুধু রপ্তানি খাত নয়, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানেও এখন এই খাতটি শীর্ষে। তবে এসব কিছুর পরও উদ্যোক্তারা আন্তর্জাতিক বিশ্বে ১ নম্বরে ওঠার স্বপ্নটি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছেন। আর এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে তারা চাইছেন ম্যান মেইড ফাইবার কারখানা স্থাপনের পাশাপাশি পোশাক খাতের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ। পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের শতকরা ৭৪ ভাগই হচ্ছে কটন বেইজড। মূলত পাঁচটি বেসিক আইটেমের ওপর  দেশের ৭৫ শতাংশ পণ্য তৈরি হয়। আবার এসব পোশাক তৈরি করতে অন্তত ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ ওভেন ফেব্রিক আমদানি করতে হয়। স্বল্প বৈচিত্র্যের কটনের বেইজড পোশাক দিয়ে খুব বেশি দিন বিশ্ববাজারে টিকে থাকা সম্ভব নয়। এ জন্য ম্যান মেইড ফাইবার কারখানা স্থাপনের পাশাপাশি ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হবে। আর ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ খাতে বিদেশি বিনিয়োগ টানার যুক্তি দিয়ে উদ্যোক্তারা বলছেন, (১) দেশের তৈরি পোশাক শিল্প থেকে বছরে ৪ লাখ মেট্রিক টন ঝুটপণ্য উৎপাদিত হয়। শুধু এই ঝুট রিসাইকেল করে যদি সুতা উৎপাদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়, তবে অন্তত এই খাতে ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সাশ্রয় করা সম্ভব; (২) দেশের তৈরি পোশাক শিল্পে বিভিন্ন ধরনের স্পেয়ার পার্টস ব্যবহৃত হয়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ২৭ ধরনের পার্টস আমদানিতে ১ হাজার ৬০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় হয়েছে। এই খাতে বিদেশি বিনিয়োগ এলে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে; এবং (৩) আন্তর্জাতিক বাজারের পূর্বাভাস অনুযায়ী দেশের টেক্সটাইল কেমিক্যালের বাজার ২০১৯ সালে যেখানে ৮৬৪ মিলিয়ন ডলার ছিল, ম্যান মেইড ফাইবারে বিনিয়োগের মাধ্যমে এই খাতে বিনিয়োগ বেড়ে ২০২৪ সালে ১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের এই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিশ্বব্যাংক গ্রুপ আইএফসির কাছেও তুলে ধরা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সংস্থাটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তারা বাংলাদেশের পোশাক খাতের কৌশলগত এই উন্নয়নে অর্থায়ন করবে। করোনা-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক গ্রুপ আইএফসির এক ভার্চুয়াল মিটিংয়ে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)-এর প্রেসিডেন্ট ড. রুবানা হক প্রাইরিটাইজিং এফডিআই ফর দ্য সাসটেইনড গ্রোথ অব বাংলাদেশ ইকোনমি’ শীর্ষক এক উপস্থাপনায় ম্যান মেইড ফাইবার কারখানায় বিদেশি বিনিয়োগের বিষয়ে সম্ভাবনার কথা তুলেও ধরেন। এ বিষয়ে পোশাক খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএর প্রেসিডেন্ট ড. রুবানা হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে বস্ত্র ও পোশাক খাতে এখন আনুমানিক বিনিয়োগের পরিমাণ ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মতো। টাকার অঙ্কে যেটি প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে আমাদের অর্জনগুলোর মধ্যে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক খাতের অর্জন এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এর অবদান অসামান্য। শুধু রপ্তানি আয়ের ৮৩ শতাংশ অর্জনই নয়, ৪০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি, নারীর ক্ষমতায়ন, শিল্পায়নের প্রাথমিক ভিত্তি স্থাপন এবং সর্বোপরি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বিগত দশকগুলোতে নীরব সৈনিকের ভূমিকা পালন করে চলছে আমাদের গর্বের পোশাক খাত। অর্থাৎ একটি টেকসই শিল্প বিনির্মাণে আমাদের অর্জন অনেক, তবে অনেকটা পথ এখনো আমাদের পাড়ি দিতে হবে। বিশেষ করে শিল্পের সক্ষমতা বৃদ্ধির জায়গায় আমাদের আরও কাজ করতে হবে, বিনিয়োগ করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে নীতি সহায়তারও প্রয়োজন হবে। বিশেষ করে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা, উদ্ভাবন, দক্ষতা উন্নয়ন এবং পণ্য ও বাজার বহুমুখীকরণই হবে শিল্পকে টেকসই করার আমাদের প্রধান কৌশল ও করণীয়।

তৈরি পোশাক শিল্পের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়ে নিটপণ্যের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিকেএমইএর প্রথম সহসভাপতি মো. হাতেম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রানা প্লাজা ধসের পর আমাদের অনেক উদ্যোক্তা পরিবেশবান্ধব গ্রিন ফ্যাক্টরি স্থাপন করেছেন। বিশ্বসেরা ১০টি গ্রিন ফ্যাক্টরির মধ্যে ৭টিই বাংলাদেশের। তবে শতকোটি টাকা বিনিয়োগ করে এ ধরনের ফ্যাক্টরি স্থাপনের পরও বিদেশি ক্রেতাদের কাছে পণ্যের দাম বেশি পাওয় যায় না। কারণ, বাংলাদেশ থেকে এখন যেসব তৈরি পোশাক রপ্তানি হয় তার সবই কটন বেইজড পণ্য। এসব পণ্য দামে কম বলে পরিমাণে অনেক রপ্তানি করেও খুব বেশি আয় হয় না। এ কারণে ফ্যাশনেবল, উচ্চমূল্যের পোশাক রপ্তানির উদ্যোগ নিতে হবে। চীনের মতো বাংলাদেশেও ম্যান মেইড কারখানা স্থাপন করে তৈরি পোশাকে শীর্ষস্থান অর্জনের পথে হাঁটতে হবে। এটিই এখন এই খাতের ভবিষ্যতের স্বপ্ন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোরের আহ্বায়কের পদত্যাগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোরের আহ্বায়কের পদত্যাগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় নিহত ১
ট্রাকচাপায় নিহত ১

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না : ফারুকী
আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না : ফারুকী

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কু‌ষ্টিয়ায় জ‌মির হত্যার ঘটনায় আটক ৩
কু‌ষ্টিয়ায় জ‌মির হত্যার ঘটনায় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনার নতুন ঢেউ দেশে, জুনে ২২ জনের মৃত্যু
করোনার নতুন ঢেউ দেশে, জুনে ২২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঝড়ের মতো গুলির মধ্যেও দাঁড়িয়ে থাকার দৃঢ়তা শিখিয়েছে জুলাই : প্রেস সচিব
ঝড়ের মতো গুলির মধ্যেও দাঁড়িয়ে থাকার দৃঢ়তা শিখিয়েছে জুলাই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে শেষ আটে আল হিলাল
ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে শেষ আটে আল হিলাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উপজেলা প্রশাসনের
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উপজেলা প্রশাসনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে ১৮ জুলাই
‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে ১৮ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা
চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পলাশবাড়ীতে পরিচ্ছতা অভিযানের মধ্য দিয়ে যাত্রাশুরু বসুন্ধরা শুভসংঘের
পলাশবাড়ীতে পরিচ্ছতা অভিযানের মধ্য দিয়ে যাত্রাশুরু বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস ৮ জেলায়
দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস ৮ জেলায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শার্শায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিনেটে ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ নিয়ে ভোট শুরু
সিনেটে ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ নিয়ে ভোট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার
ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজরের পুষ্টিগুণ
গাজরের পুষ্টিগুণ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন