শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

চট্টগ্রামে বেপরোয়া হুইপপুত্র

যেখানে অপরাধ সেখানেই তার নাম, বিব্রত হয় আওয়ামী লীগ, তবু ধরাছোঁয়ার বাইরে
সাঈদুর রহমান রিমন, ঢাকা ও রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
চট্টগ্রামে বেপরোয়া হুইপপুত্র

যেখানেই অপরাধ-অপকর্ম, সেখানেই উঠে আসে হুইপপুত্র শারুনের নাম। মাদক, জুয়া থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল অল্প বয়সেই। পরে বাবার প্রশ্রয়ে দিন দিনই শারুন হয়ে উঠেছেন বেপরোয়া। এখন চাঁদাবাজি, দখলবাজি, হামলা চালানো, এমনকি প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেওয়াও তার নিত্য অপকর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নানা বিতর্কিত কর্মকান্ডে অল্প বয়সেই তিনি এসেছেন গণমাধ্যমে আলোচনায়। একসময়ের বিএনপি-জাতীয় পার্টির নেতা ও আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি বাবা শামসুল হক চৌধুরী সরকারদলীয় হুইপ হওয়ার পর থেকেই বেপরোয়া দাপুটে হয়ে ওঠেন শারুন। ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে দলের সিনিয়র নেতাদেরও বিন্দুমাত্র পাত্তা দেন না তিনি।

চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের সংসদ সদস্য শামসুল হক চৌধুরীর ছেলে নাজমুল হক চৌধুরী শারুন নিজের সামনে দামি মদের বোতল ছড়িয়ে রেখে ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দিয়েছিলেন। একে-৪৭ রাইফেল দিয়ে গুলিবর্ষণ করার ভিডিওতেও দেখা গেছে তাকে। এই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। করোনাভাইরাসের প্রকোপের আগে দেশজুড়ে জুয়া, ক্যাসিনো বন্ধে শুরু হওয়া অভিযান সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করে আলোচনার জন্ম দেন শারুনের বাবা শামসুল হক চৌধুরী। তার বিরুদ্ধে আবাহনী ক্লাবে জুয়ার আসর বসিয়ে ১৮০ কোটি টাকা আয়ের অভিযোগ তোলেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। এ কারণে তাকে অদৃশ্য শক্তির চাপে বরখাস্ত করা হয়। বাবার পক্ষ নিয়ে এ খবরও দাম্ভিকতার সঙ্গে প্রচার করতে দেখা গেছে শারুনকে। হুইপবিরোধী জনমত ঠেকাতে ওই সময় চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে ও পটিয়ার কতিপয় নেতা-কর্মী নিয়ে শোডাউন পর্যন্ত দেন শামসুল ও শারুন।

নিজের ও ছেলের কান্ডে বারবারই বিতর্কের মুখে পড়েছেন জাতীয় সংসদের হুইপ শামসুল হক চৌধুরী। দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তার ও ছেলের এ ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে ক্ষুব্ধ দলের নেতারাও। আওয়ামী লীগে হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর অবস্থান পাকাপোক্ত হতেই ছেলে শারুন তাদের নিকটাত্মীয় ও ঘনিষ্ঠদের নিয়ে পটিয়ায় গড়ে তোলেন একচ্ছত্র আধিপত্য। পটিয়ার ভূমি দখল, থানা-কোর্ট, ভূমি অফিস, টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ, শিল্পজোনের নিয়ন্ত্রণ- সবখানেই শারুন সিন্ডিকেটের দাপুটে বিচরণের অভিযোগ রয়েছে। কৈশোরই বিতর্কে জড়ান হুইপপুত্র নাজমুল হক চৌধুরী শারুন। খেলোয়াড় সেজে আবাহনীর হয়ে বাবার আদম পাচারে সংযুক্তি নিয়ে শুরুতেই হয় সমালোচনা। এরপর এলাকায় অপপ্রভাব, কখনো বাবার ক্যাসিনোকান্ডে বিতর্কের মধ্যেও সহযোগী হিসেবে প্রকাশ, প্রকাশ্যে একে-৪৭ উঁচিয়ে মহড়ার প্রকাশ ভালোভাবে নেয়নি সাধারণ মানুষ। গোপন আখড়ায় আকণ্ঠ ডুবে থাকার ছবি ভাইরাল হলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় তীব্র সমালোচনা। এর মধ্যে বাবার বয়সী ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম নবীকে হুমকি এবং বাবার চেয়েও বেশি বয়সী মুক্তিযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য আওয়ামী লীগ নেতা দিদারুল আলম চৌধুরীকে ‘থাপ্পড় মেরে দাঁত ফেলে দেওয়ার হুমকি’ বিতর্কে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন শারুন। এবার ব্যাংকার মোরশেদের অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রী-কন্যার অবস্থানরত বাসায় হামলার নেতৃত্ব দানে এলো শারুন চৌধুরীর নাম। মোরশেদের স্ত্রী ইশরাতের বক্তব্যে উঠে এসেছে নতুন তথ্য, যা সামগ্রিক পুলিশ মামলা তদন্তে সহায়ক হতে পারে। দুই বছর আগেই ব্যাংকার মোরশেদের অনুপস্থিতিতে তার বাসায় লোকবল নিয়ে হামলা চালান হুইপপুত্র শারুন চৌধুরী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আরসাদুল আলম বাচ্চু, পারভেজ, জাবেদ ইকবাল, সাকিবসহ অন্যরা। ওই সময়ই এ ঘটনা নিয়ে নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি করা হয়েছিল। কিন্তু ‘সেই জিডিতেও যাতে হুইপপুত্র শারুনের নাম না লেখা হয় সে জন্য সামাজিকভাবে অনেকটা চাপ প্রয়োগ করা হয়েছিল’- এমন তথ্য জানিয়ে মোরশেদের স্ত্রী ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, ‘আশা করেছিলাম পুলিশি তদন্তে পরবর্তী সময়ে সবকিছু বের হয়ে আসবে, অপরাধীরা শাস্তি পাবে। কিন্তু সেটি দূরে থাক, উপর্যুপরি চাপ প্রয়োগে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগেছেন মোর্শেদ। শেষ পর্যন্ত তাকে আর রক্ষা করা গেল না।’

মামলা দায়েরের এক সপ্তাহ পরও আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় উদ্বেগ জানিয়ে মোরশেদের স্ত্রী বলেন, ‘অভিযুক্ত সাকিবের পক্ষ নিয়ে পাসপোর্ট কেড়ে নিয়েছিলেন তারা। পারভেজ, জাবেদ ও সাকিবদের দেওয়া চাপ, অপমান ও হুইপপুত্র শারুন ও বাচ্চুদের উপস্থিতিতে বাসায় হামলার পর নিরাপত্তার জন্য আমরা দেশের বাইরে, জাপানে চলে যেতে চেয়েছিলাম। সেই খবর পেয়ে আমাদের পাসপোর্ট কেড়ে নেওয়া হয়।’  ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, ‘২০১৮ সালে এ ঘটনা ঘটে। সাকিবরা উপর্যুপরি বাড়তি পাওনা টাকা দাবি করে। সাকিবের বাবা মহসিন তাদের পাঁচলাইশের এমএম টাওয়ারে মোর্শেদকে ডেকে নিয়ে যান। যেন টর্চার সেলে পরিণত সেই বাড়ি। সেখানে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে শারীরিক নির্যাতন করা হয়। হুমকির মুখে আমাকে ডেকে নিয়ে অতিরিক্ত টাকা দাবি করে জোরপূর্বক স্ট্যাম্প ও চেকে সই নেওয়া হয়েছিল। আমার স্বামীকে বাঁচাতে আমি, আমার ভাশুর, ননদ, ননদের হাজব্যান্ডসহ আমরা ছুটে যাই। সে সময় আসামি পারভেজ, জাবেদ, সাকিব সবাই ছিল। আমাদের মোবাইল ফোন তারা কেড়ে নিয়েছিল। আমি মোবাইল ফোন দিতে না চাইলে আমারটাও কেড়ে নেয়। শেষ পর্যন্ত স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে সবার মোবাইল ফোন ফিরিয়ে দেওয়া হলেও আমার মোবাইল ফোনটি তারা রেখে দেয় এবং আমাদের সেই পাসপোর্ট এখনো ফেরত দেওয়া হয়নি।’ পুলিশ কেন ঘটনার আড়ালে থাকা ব্যক্তিদের বিষয়ে পদক্ষেপ নিচ্ছে না তাতে উদ্বেগ জানান ইশরাত। তিনি বলেন, ‘মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তি ছাড়াও নেপথ্যে যারা থেকেছেন তাদের ব্যাপারেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।’ প্রসঙ্গক্রমে ইশরাত বলেন, ‘ওই ব্যবসায়ী (এস এম আবুল মহসিন) আমাদের নিকটাত্মীয়। আমার স্বামীর একটি চাকরির জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে তার সুপারিশও নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কী এক রহস্যজনক কারণে হঠাৎ তিনি তার ছেলের হয়ে এমন পৈশাচিক আচরণ করেছেন, তা ভেবে পাই  না।’ ব্যাংকার মোরশেদের স্ত্রী মনে করেন, ‘সাকিবকে কথিত লগ্নি টাকা আদায়ের যেভাবে অমানবিকভাবে হস্তক্ষেপ শুরু করেন তা সত্যি অবিশ্বাস্য।’

ইশরাত বলেন, ‘মিথ্যা মামলা করে ওই ব্যবসায়ীপুত্র সাকিব একটি মামলায় আসামি করেছিলেন আমাকে। তার প্রতিটিতেই আমি নির্দোষ হিসেবে আদালত কর্তৃক ছাড় পেয়েছি।’ মামলাটি ডিবিতে স্থানান্তরের পর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও কোনো আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় উদ্বেগ জানান তিনি। মুঠোফোনে পাওয়া না গেলেও সামাজিক মাধ্যমে অবশ্য হুইপপুত্র শারুন চৌধুরী এসব অস্বীকার করেই চলেছেন। মামলা দায়েরের পর থেকে আসামি সাকিব, জাবেদ, পারভেজসহ অন্যদের মুঠোফোনে সংযোগ পাওয়া যাচ্ছে না।

চাঞ্চল্যকর এ মামলাটির তদন্ত ও অপরাধী গ্রেফতার প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ডিসিডিবি (নর্থ) এম সালাম কবিরকে প্রশ্ন করা হলে বলেন, ‘মামলার ডকেট বুঝে পেয়েছি। বিধিবিধান অনুযায়ী তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) নিয়োগ দিয়ে তাকে আসামি গ্রেফতারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’

অন্যদিকে আইও পরিদর্শক মঈনুর রহমানকে এ প্রসঙ্গে জানতে মুঠোফোনে দফায় দফায় চেষ্টা করা হলেও রেসপন্স মেলেনি! মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন চট্টগ্রামবাসী অপরাধী গ্রেফতার প্রক্রিয়ায় আরও বলিষ্ঠ পদক্ষেপ আশা করছেন। প্রধানমন্ত্রী যেখানে মাঠের কর্মীদের মূল্যায়নের পুনঃ পুনঃ তাগাদা দিয়ে চলেছেন, সেখানে আওয়ামী লীগে হিজরত করা এই হাইব্রিডদের পুত্রদের আস্ফালন সহজভাবে নিচ্ছে না মানুষ। হুইপপুত্রের ক্ষমতার প্রভাবের বিরুদ্ধেও দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ আশা করছেন সাধারণ সচেতন মানুষ।  হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার ও ব্যবসায়ী আবদুল মোর্শেদ চৌধুরীর স্ত্রী শিক্ষিকা ইশরাত জাহান চৌধুরী ও মা নুর নাহার প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার দাবি করেছেন। শারুনসহ তার কয়েকজন বন্ধুর গোপন ব্যবসায় জড়িয়ে পুঁজি খাটিয়ে আসল ও সুদসহ বিপুল টাকা পরিশোধ করেও সরল বিশ্বাসের বলি হন ওই ব্যাংকার। সরল বিশ্বাসে জমা দেওয়া জামানতের চেক ফিরিয়ে নেননি তিনি। এতে ওই সব চেকের বিপরীতে বার বার লাভের টাকা চেয়ে বসে চক্রটি। অব্যাহত রাখে বাসায় হামলা, উপর্যুপরি মামলা, অপহরণসহ নানা হুমকি। আত্মহত্যার ঘটনায় চারজনকে আসামি করে স্ত্রী ইশরাত জাহান চৌধুরী বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। মামলায় নির্যাতন-আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল, চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক জাবেদ ইকবাল, তার ভাই পারভেজ ইকবাল এবং নাইম উদ্দিন সাকিব নামে চার জনের বিরুদ্ধে। অফিস ও বাড়িতে দফায় দফায় হামলা, মামলা ও অপহরণের হুমকির অভিযোগ এনেছেন স্বামীহারা অসহায় এই নারী।

অভিযোগে প্রকাশ, ২০১৯ সালের ২৯ মে হুইপপুত্র শারুন চৌধুরী ও চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক দুটি গাড়িতে করে ১০-১২ জন যুবককে সঙ্গে নিয়ে মোরশেদের বাসভবনে প্রবেশ করেন। পারভেজ ইকবাল দলের অন্যদের নিয়ে লিফট বেয়ে ওপরে উঠে বাসার দরজা ধাক্কাতে থাকেন। এ সময় দরজা খুলতে না চাইলে লাথি মারতে থাকেন তিনি। ‘লাথি মেরে দরজা ক্র্যাক করে দেওয়া হয়’ বলে জানান ব্যাংকারের স্ত্রী। এ সময় ভবনটির নিচে নেমপ্লেটবিহীন গাড়িতে হুইপপুত্র শারুন ও সাবেক ছাত্রনেতা আরসাদুল আলম বাচ্চু বসা ছিলেন বলেও জানান তিনি। আক্রমণের ভয়াবহতায় ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ব্যাংকার মোর্শেদ তার স্ত্রী-সন্তানসহ পালিয়ে নিকটাত্মীয়ের বাসায় আশ্রয় নেন। সহযোগিতা চেয়ে দ্বারস্থ হন পুলিশের। থানায় জিডি করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রক্ষা পাননি মোর্শেদ। পরিবারটি এখনো চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিনাতিপাত করছে। ইশরাত জানান, সিএমপির ডিসি অফিসে সমঝোতা বৈঠক ও  চুক্তি হয়। সেখানে বাচ্চুও ছিলেন। এ ঘটনার প্রায় দুই বছর পর দফায় দফায় আসল ও সুদ (মতান্তরে লভ্যাংশ) পরিশোধের পরও অতিরিক্ত টাকার জন্য টেলিফোনে চাপ প্রয়োগ করেন তারা। পারভেজ ও জাবেদের হয়ে কড়া ভাষায় ফোনালাপের এক দিন পরই ব্যাংক কর্মকর্তা মোর্শেদ আত্মহত্যা করেন।

মোরশেদের স্ত্রী ইশরাত এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘মোরশেদের সঙ্গে সরাসরি লেনদেন না থাকলেও শারুন চৌধুরী, বাচ্চু ও কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা রাসেল কেন এ রকম টর্চার করল, এর জবাব মিলছে না।’ অন্যদিকে ইশরাতের তথ্যের অভিন্নতা ও সত্যতা মেলে নিকটাত্মীয় এমপি দিদারুল আলমের বক্তব্যে। এমপি দিদারুল সমঝোতা করার চেষ্টা করেছিলেন। ‘কিন্তু শেষ পর্যন্ত জাবেদ ইকবালের ভাই পারভেজের অনাগ্রহে এমপি দিদারের সেই উদ্যোগ ভেস্তে যায়’ বলে জানান মোরশেদের স্ত্রী। ব্যাংকার মোর্শেদ চৌধুরীর সঙ্গে এই বিনিয়োগ, বাসায় হামলা, টাকা উদ্ধার প্রক্রিয়ায় সমঝোতা বৈঠকে শারুন-বাচ্চুর উপস্থিত থাকার তথ্য পাওয়া যায়। তবে নিজের সম্পৃক্ততার বিষয়টি অস্বীকার করেন বাচ্চু। মোর্শেদ সুইসাইড নোটে উল্লেখ করে গেছেন, ‘আর পারছি না। সত্যি আর নিতে পারছি না। প্রতিদিন একবার করে মরছি। কিছু লোকের অমানুষিক প্রেসার আমি আর নিতে পারছি না। প্লিজ, সবাই আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো। আমার জুমকে (মেয়ে) সবাই দেখে রেখো। আল্লাহ হাফেজ।’

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা