শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

চট্টগ্রামে বেপরোয়া হুইপপুত্র

যেখানে অপরাধ সেখানেই তার নাম, বিব্রত হয় আওয়ামী লীগ, তবু ধরাছোঁয়ার বাইরে
সাঈদুর রহমান রিমন, ঢাকা ও রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
চট্টগ্রামে বেপরোয়া হুইপপুত্র

যেখানেই অপরাধ-অপকর্ম, সেখানেই উঠে আসে হুইপপুত্র শারুনের নাম। মাদক, জুয়া থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল অল্প বয়সেই। পরে বাবার প্রশ্রয়ে দিন দিনই শারুন হয়ে উঠেছেন বেপরোয়া। এখন চাঁদাবাজি, দখলবাজি, হামলা চালানো, এমনকি প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেওয়াও তার নিত্য অপকর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নানা বিতর্কিত কর্মকান্ডে অল্প বয়সেই তিনি এসেছেন গণমাধ্যমে আলোচনায়। একসময়ের বিএনপি-জাতীয় পার্টির নেতা ও আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি বাবা শামসুল হক চৌধুরী সরকারদলীয় হুইপ হওয়ার পর থেকেই বেপরোয়া দাপুটে হয়ে ওঠেন শারুন। ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে দলের সিনিয়র নেতাদেরও বিন্দুমাত্র পাত্তা দেন না তিনি।

চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের সংসদ সদস্য শামসুল হক চৌধুরীর ছেলে নাজমুল হক চৌধুরী শারুন নিজের সামনে দামি মদের বোতল ছড়িয়ে রেখে ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দিয়েছিলেন। একে-৪৭ রাইফেল দিয়ে গুলিবর্ষণ করার ভিডিওতেও দেখা গেছে তাকে। এই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। করোনাভাইরাসের প্রকোপের আগে দেশজুড়ে জুয়া, ক্যাসিনো বন্ধে শুরু হওয়া অভিযান সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করে আলোচনার জন্ম দেন শারুনের বাবা শামসুল হক চৌধুরী। তার বিরুদ্ধে আবাহনী ক্লাবে জুয়ার আসর বসিয়ে ১৮০ কোটি টাকা আয়ের অভিযোগ তোলেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। এ কারণে তাকে অদৃশ্য শক্তির চাপে বরখাস্ত করা হয়। বাবার পক্ষ নিয়ে এ খবরও দাম্ভিকতার সঙ্গে প্রচার করতে দেখা গেছে শারুনকে। হুইপবিরোধী জনমত ঠেকাতে ওই সময় চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে ও পটিয়ার কতিপয় নেতা-কর্মী নিয়ে শোডাউন পর্যন্ত দেন শামসুল ও শারুন।

নিজের ও ছেলের কান্ডে বারবারই বিতর্কের মুখে পড়েছেন জাতীয় সংসদের হুইপ শামসুল হক চৌধুরী। দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তার ও ছেলের এ ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে ক্ষুব্ধ দলের নেতারাও। আওয়ামী লীগে হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর অবস্থান পাকাপোক্ত হতেই ছেলে শারুন তাদের নিকটাত্মীয় ও ঘনিষ্ঠদের নিয়ে পটিয়ায় গড়ে তোলেন একচ্ছত্র আধিপত্য। পটিয়ার ভূমি দখল, থানা-কোর্ট, ভূমি অফিস, টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ, শিল্পজোনের নিয়ন্ত্রণ- সবখানেই শারুন সিন্ডিকেটের দাপুটে বিচরণের অভিযোগ রয়েছে। কৈশোরই বিতর্কে জড়ান হুইপপুত্র নাজমুল হক চৌধুরী শারুন। খেলোয়াড় সেজে আবাহনীর হয়ে বাবার আদম পাচারে সংযুক্তি নিয়ে শুরুতেই হয় সমালোচনা। এরপর এলাকায় অপপ্রভাব, কখনো বাবার ক্যাসিনোকান্ডে বিতর্কের মধ্যেও সহযোগী হিসেবে প্রকাশ, প্রকাশ্যে একে-৪৭ উঁচিয়ে মহড়ার প্রকাশ ভালোভাবে নেয়নি সাধারণ মানুষ। গোপন আখড়ায় আকণ্ঠ ডুবে থাকার ছবি ভাইরাল হলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় তীব্র সমালোচনা। এর মধ্যে বাবার বয়সী ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম নবীকে হুমকি এবং বাবার চেয়েও বেশি বয়সী মুক্তিযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য আওয়ামী লীগ নেতা দিদারুল আলম চৌধুরীকে ‘থাপ্পড় মেরে দাঁত ফেলে দেওয়ার হুমকি’ বিতর্কে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন শারুন। এবার ব্যাংকার মোরশেদের অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রী-কন্যার অবস্থানরত বাসায় হামলার নেতৃত্ব দানে এলো শারুন চৌধুরীর নাম। মোরশেদের স্ত্রী ইশরাতের বক্তব্যে উঠে এসেছে নতুন তথ্য, যা সামগ্রিক পুলিশ মামলা তদন্তে সহায়ক হতে পারে। দুই বছর আগেই ব্যাংকার মোরশেদের অনুপস্থিতিতে তার বাসায় লোকবল নিয়ে হামলা চালান হুইপপুত্র শারুন চৌধুরী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আরসাদুল আলম বাচ্চু, পারভেজ, জাবেদ ইকবাল, সাকিবসহ অন্যরা। ওই সময়ই এ ঘটনা নিয়ে নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি করা হয়েছিল। কিন্তু ‘সেই জিডিতেও যাতে হুইপপুত্র শারুনের নাম না লেখা হয় সে জন্য সামাজিকভাবে অনেকটা চাপ প্রয়োগ করা হয়েছিল’- এমন তথ্য জানিয়ে মোরশেদের স্ত্রী ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, ‘আশা করেছিলাম পুলিশি তদন্তে পরবর্তী সময়ে সবকিছু বের হয়ে আসবে, অপরাধীরা শাস্তি পাবে। কিন্তু সেটি দূরে থাক, উপর্যুপরি চাপ প্রয়োগে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগেছেন মোর্শেদ। শেষ পর্যন্ত তাকে আর রক্ষা করা গেল না।’

মামলা দায়েরের এক সপ্তাহ পরও আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় উদ্বেগ জানিয়ে মোরশেদের স্ত্রী বলেন, ‘অভিযুক্ত সাকিবের পক্ষ নিয়ে পাসপোর্ট কেড়ে নিয়েছিলেন তারা। পারভেজ, জাবেদ ও সাকিবদের দেওয়া চাপ, অপমান ও হুইপপুত্র শারুন ও বাচ্চুদের উপস্থিতিতে বাসায় হামলার পর নিরাপত্তার জন্য আমরা দেশের বাইরে, জাপানে চলে যেতে চেয়েছিলাম। সেই খবর পেয়ে আমাদের পাসপোর্ট কেড়ে নেওয়া হয়।’  ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, ‘২০১৮ সালে এ ঘটনা ঘটে। সাকিবরা উপর্যুপরি বাড়তি পাওনা টাকা দাবি করে। সাকিবের বাবা মহসিন তাদের পাঁচলাইশের এমএম টাওয়ারে মোর্শেদকে ডেকে নিয়ে যান। যেন টর্চার সেলে পরিণত সেই বাড়ি। সেখানে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে শারীরিক নির্যাতন করা হয়। হুমকির মুখে আমাকে ডেকে নিয়ে অতিরিক্ত টাকা দাবি করে জোরপূর্বক স্ট্যাম্প ও চেকে সই নেওয়া হয়েছিল। আমার স্বামীকে বাঁচাতে আমি, আমার ভাশুর, ননদ, ননদের হাজব্যান্ডসহ আমরা ছুটে যাই। সে সময় আসামি পারভেজ, জাবেদ, সাকিব সবাই ছিল। আমাদের মোবাইল ফোন তারা কেড়ে নিয়েছিল। আমি মোবাইল ফোন দিতে না চাইলে আমারটাও কেড়ে নেয়। শেষ পর্যন্ত স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে সবার মোবাইল ফোন ফিরিয়ে দেওয়া হলেও আমার মোবাইল ফোনটি তারা রেখে দেয় এবং আমাদের সেই পাসপোর্ট এখনো ফেরত দেওয়া হয়নি।’ পুলিশ কেন ঘটনার আড়ালে থাকা ব্যক্তিদের বিষয়ে পদক্ষেপ নিচ্ছে না তাতে উদ্বেগ জানান ইশরাত। তিনি বলেন, ‘মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তি ছাড়াও নেপথ্যে যারা থেকেছেন তাদের ব্যাপারেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।’ প্রসঙ্গক্রমে ইশরাত বলেন, ‘ওই ব্যবসায়ী (এস এম আবুল মহসিন) আমাদের নিকটাত্মীয়। আমার স্বামীর একটি চাকরির জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে তার সুপারিশও নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কী এক রহস্যজনক কারণে হঠাৎ তিনি তার ছেলের হয়ে এমন পৈশাচিক আচরণ করেছেন, তা ভেবে পাই  না।’ ব্যাংকার মোরশেদের স্ত্রী মনে করেন, ‘সাকিবকে কথিত লগ্নি টাকা আদায়ের যেভাবে অমানবিকভাবে হস্তক্ষেপ শুরু করেন তা সত্যি অবিশ্বাস্য।’

ইশরাত বলেন, ‘মিথ্যা মামলা করে ওই ব্যবসায়ীপুত্র সাকিব একটি মামলায় আসামি করেছিলেন আমাকে। তার প্রতিটিতেই আমি নির্দোষ হিসেবে আদালত কর্তৃক ছাড় পেয়েছি।’ মামলাটি ডিবিতে স্থানান্তরের পর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও কোনো আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় উদ্বেগ জানান তিনি। মুঠোফোনে পাওয়া না গেলেও সামাজিক মাধ্যমে অবশ্য হুইপপুত্র শারুন চৌধুরী এসব অস্বীকার করেই চলেছেন। মামলা দায়েরের পর থেকে আসামি সাকিব, জাবেদ, পারভেজসহ অন্যদের মুঠোফোনে সংযোগ পাওয়া যাচ্ছে না।

চাঞ্চল্যকর এ মামলাটির তদন্ত ও অপরাধী গ্রেফতার প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ডিসিডিবি (নর্থ) এম সালাম কবিরকে প্রশ্ন করা হলে বলেন, ‘মামলার ডকেট বুঝে পেয়েছি। বিধিবিধান অনুযায়ী তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) নিয়োগ দিয়ে তাকে আসামি গ্রেফতারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’

অন্যদিকে আইও পরিদর্শক মঈনুর রহমানকে এ প্রসঙ্গে জানতে মুঠোফোনে দফায় দফায় চেষ্টা করা হলেও রেসপন্স মেলেনি! মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন চট্টগ্রামবাসী অপরাধী গ্রেফতার প্রক্রিয়ায় আরও বলিষ্ঠ পদক্ষেপ আশা করছেন। প্রধানমন্ত্রী যেখানে মাঠের কর্মীদের মূল্যায়নের পুনঃ পুনঃ তাগাদা দিয়ে চলেছেন, সেখানে আওয়ামী লীগে হিজরত করা এই হাইব্রিডদের পুত্রদের আস্ফালন সহজভাবে নিচ্ছে না মানুষ। হুইপপুত্রের ক্ষমতার প্রভাবের বিরুদ্ধেও দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ আশা করছেন সাধারণ সচেতন মানুষ।  হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার ও ব্যবসায়ী আবদুল মোর্শেদ চৌধুরীর স্ত্রী শিক্ষিকা ইশরাত জাহান চৌধুরী ও মা নুর নাহার প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার দাবি করেছেন। শারুনসহ তার কয়েকজন বন্ধুর গোপন ব্যবসায় জড়িয়ে পুঁজি খাটিয়ে আসল ও সুদসহ বিপুল টাকা পরিশোধ করেও সরল বিশ্বাসের বলি হন ওই ব্যাংকার। সরল বিশ্বাসে জমা দেওয়া জামানতের চেক ফিরিয়ে নেননি তিনি। এতে ওই সব চেকের বিপরীতে বার বার লাভের টাকা চেয়ে বসে চক্রটি। অব্যাহত রাখে বাসায় হামলা, উপর্যুপরি মামলা, অপহরণসহ নানা হুমকি। আত্মহত্যার ঘটনায় চারজনকে আসামি করে স্ত্রী ইশরাত জাহান চৌধুরী বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। মামলায় নির্যাতন-আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল, চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক জাবেদ ইকবাল, তার ভাই পারভেজ ইকবাল এবং নাইম উদ্দিন সাকিব নামে চার জনের বিরুদ্ধে। অফিস ও বাড়িতে দফায় দফায় হামলা, মামলা ও অপহরণের হুমকির অভিযোগ এনেছেন স্বামীহারা অসহায় এই নারী।

অভিযোগে প্রকাশ, ২০১৯ সালের ২৯ মে হুইপপুত্র শারুন চৌধুরী ও চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক দুটি গাড়িতে করে ১০-১২ জন যুবককে সঙ্গে নিয়ে মোরশেদের বাসভবনে প্রবেশ করেন। পারভেজ ইকবাল দলের অন্যদের নিয়ে লিফট বেয়ে ওপরে উঠে বাসার দরজা ধাক্কাতে থাকেন। এ সময় দরজা খুলতে না চাইলে লাথি মারতে থাকেন তিনি। ‘লাথি মেরে দরজা ক্র্যাক করে দেওয়া হয়’ বলে জানান ব্যাংকারের স্ত্রী। এ সময় ভবনটির নিচে নেমপ্লেটবিহীন গাড়িতে হুইপপুত্র শারুন ও সাবেক ছাত্রনেতা আরসাদুল আলম বাচ্চু বসা ছিলেন বলেও জানান তিনি। আক্রমণের ভয়াবহতায় ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ব্যাংকার মোর্শেদ তার স্ত্রী-সন্তানসহ পালিয়ে নিকটাত্মীয়ের বাসায় আশ্রয় নেন। সহযোগিতা চেয়ে দ্বারস্থ হন পুলিশের। থানায় জিডি করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রক্ষা পাননি মোর্শেদ। পরিবারটি এখনো চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিনাতিপাত করছে। ইশরাত জানান, সিএমপির ডিসি অফিসে সমঝোতা বৈঠক ও  চুক্তি হয়। সেখানে বাচ্চুও ছিলেন। এ ঘটনার প্রায় দুই বছর পর দফায় দফায় আসল ও সুদ (মতান্তরে লভ্যাংশ) পরিশোধের পরও অতিরিক্ত টাকার জন্য টেলিফোনে চাপ প্রয়োগ করেন তারা। পারভেজ ও জাবেদের হয়ে কড়া ভাষায় ফোনালাপের এক দিন পরই ব্যাংক কর্মকর্তা মোর্শেদ আত্মহত্যা করেন।

মোরশেদের স্ত্রী ইশরাত এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘মোরশেদের সঙ্গে সরাসরি লেনদেন না থাকলেও শারুন চৌধুরী, বাচ্চু ও কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা রাসেল কেন এ রকম টর্চার করল, এর জবাব মিলছে না।’ অন্যদিকে ইশরাতের তথ্যের অভিন্নতা ও সত্যতা মেলে নিকটাত্মীয় এমপি দিদারুল আলমের বক্তব্যে। এমপি দিদারুল সমঝোতা করার চেষ্টা করেছিলেন। ‘কিন্তু শেষ পর্যন্ত জাবেদ ইকবালের ভাই পারভেজের অনাগ্রহে এমপি দিদারের সেই উদ্যোগ ভেস্তে যায়’ বলে জানান মোরশেদের স্ত্রী। ব্যাংকার মোর্শেদ চৌধুরীর সঙ্গে এই বিনিয়োগ, বাসায় হামলা, টাকা উদ্ধার প্রক্রিয়ায় সমঝোতা বৈঠকে শারুন-বাচ্চুর উপস্থিত থাকার তথ্য পাওয়া যায়। তবে নিজের সম্পৃক্ততার বিষয়টি অস্বীকার করেন বাচ্চু। মোর্শেদ সুইসাইড নোটে উল্লেখ করে গেছেন, ‘আর পারছি না। সত্যি আর নিতে পারছি না। প্রতিদিন একবার করে মরছি। কিছু লোকের অমানুষিক প্রেসার আমি আর নিতে পারছি না। প্লিজ, সবাই আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো। আমার জুমকে (মেয়ে) সবাই দেখে রেখো। আল্লাহ হাফেজ।’

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা