শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

পদ বাণিজ্য লাভজনক ব্যবসা সতর্কতা কেন্দ্রের

চাঁদাবাজ দখলবাজ টেন্ডারবাজ রাজাকার পরিবার দলে ভেড়াবেন না, এমপিদের নিজস্ব লোক খোঁজার দরকার নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পদ বাণিজ্য লাভজনক ব্যবসা সতর্কতা কেন্দ্রের

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ নেতাদের কমিটি গঠনে পদ বাণিজ্য নিয়ে কড়া সতর্ক করলেন দলীয় কেন্দ্রীয় নেতারা। তারা বলেছেন, পদ বাণিজ্য এখন সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। দক্ষিণের কেন্দ্র, ওয়ার্ড ও থানা কমিটি গঠনে যেন এসব অভিযোগ না ওঠে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার কথা বলা হয়েছে।  গতকাল দুপুরে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সদস্য পদ নবায়ন ও প্রাথমিক সদস্য পদ বিতরণ অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় নেতারা নগর নেতাদের প্রতি এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। কেন্দ্রীয় নেতারা আরও বলেন, নিজস্ব বলয় ভারী করতে গিয়ে চাঁদাবাজ, দখলবাজ, টেন্ডারবাজ, রাজাকার পরিবারের সন্তানদের দলের ভেড়ানো যাবে না। ঘরের ভিতরে ঘর তৈরি করবেন না। কোনো ভাইয়ের রাজনীতি চলবে না। টেকসই উন্নয়ন, টেকসই গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে টেকসই সংগঠন দরকার। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দলীয় সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি সংসদ ভবনের সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।

প্রথমেই বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এ সময় হলরুমে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা বিশৃঙ্খলভাবে কথা বলতে থাকায় অনুষ্ঠানের অতিথিরাও ভালো করে দীপু মনির বক্তৃতা শুনতে পাননি। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। তিনি বলেন, অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি দিক-নির্দেশনামূলক বক্তৃতা করলেন। কিন্তু রুমের ভিতরে হইচই করায় কোনো কথাই শুনতে পারিনি। এখানে যাদের আনা হয়েছে, তারা মূলত দিক-নিদের্শনা নিয়ে চলে যাবেন। কিন্তু বিশৃঙ্খলার কারণে কেউই বিশেষ অতিথির বক্তৃতা শুনতে পাননি। এ সময় তিনি মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের কাছে জানতে চান, অনুষ্ঠানে কারা কারা এসেছেন? জবাবে তিনি বলেন, ওয়ার্ড-থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং দলীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর। মির্জা আজম বলেন, অনেক মুখ অপরিচিত। হয়তো আপনাদের (সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক) নিজস্ব লোক। এসবের দরকার নেই। দলে সবার আগে শৃঙ্খলা দরকার। টেকসই উন্নয়ন, টেকসই গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে টেকসই সংগঠন দরকার। যার অভাব ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগের। 

দলের সাংগঠনিক দুর্বলতার চিত্র তুলে ধরে মির্জা আজম বলেন, সম্প্রতি ঢাকা-৫ আসনে উপনির্বাচন হলো। সেই নির্বাচনে ভোট পড়েছে মাত্র ১০ শতাংশ। আমাদের ধারণা ছিল ৩৮ শতাংশ ভোট পড়বে, যেহেতু বিএনপি অংশ নেয়নি এবং ৩৮ শতাংশ আমাদের নিজস্ব ভোট। কিন্তু ২৮ শতাংশ আমাদের ভোটারই ভোট কেন্দ্রে আসেননি। কারণ সাংগঠনিক চরম দুর্বলতা। সংগঠন যদি শক্তিশালী হতো তাহলে ৩৮ শতাংশ ভোটার কেন্দ্রে আসতই, অন্য লোকজনদেরও ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসত। তিনি বলেন, যারা কমিটি গঠন করতে যাবেন, শুধু সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা দিয়ে আসবেন না। পুরো কমিটি ঘোষণা করে আসবেন। বিরোধী দলকে মোকাবিলার সময় আমাদের সাংগঠনিক শক্তি প্রয়োজন হবে। দলীয় এমপিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, রাজনীতি করতে গিয়ে নিজস্ব লোক খোঁজার প্রয়োজন নেই। বরং জনপ্রতিনিধি হিসেবে আপনি দলকে সহযোগিতা করবেন। সংগঠনের ইউনিট-ওয়ার্ড ও থানার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক খোঁজার দায়িত্ব আপনার নয়। এটা দলের ওপর ছেড়ে দিন। ভালো মানুষগুলোকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে দেবেন। মির্জা আজম বলেন, এই মুহূর্তে পদ বাণিজ্য এখন সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। এখানে কোনো বিনিয়োগ লাগে না। দল একটানা ১২ বছর ক্ষমতায় আছে।  দেখা যাবে, অনেকে ব্যবসা করতে গিয়ে পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন। ব্যাংক ঋণ খেলাপি হয়েছেন। আবার কেউ কেউ শেখ হাসিনার দেওয়া দায়িত্ব (পদ-পদবি) পেয়ে কমিটি করতে গিয়ে কোটি কোটি টাকা বাণিজ্য করেছেন। মির্জা আজম নেতাদের হুঁশিয়ার করে বলেন, আগামীতে যারা কমিটি (ইউনিট-ওয়ার্ড, থানা) করার দায়িত্ব পাবেন, তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ যেন না আসে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন। সিভি নিয়ে কমিটি গঠন প্রক্রিয়া থেকে বের হয়ে আসতে হবে। সিভি নিয়ে দুজনকে নেতা বানানো হয়েছে ৫ বছর আগে। তারা কিন্তু এখন পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারেননি। তারাই নেতা পরিচয় দিচ্ছেন, ভিজিটিং কার্ড ছাপাচ্ছেন, টেলিভিশনে যাচ্ছেন, বক্তৃতা করছেন। আর বাদ বাকি কামলা যারা আওয়ামী লীগে আছেন, তাদের কোনো পদ-পদবি নেই। হতাশা নিয়ে ঘুরছেন। মহানগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের উদ্দেশে মির্জা আজম বলেন, ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখবেন না। ইউনিট-ওয়ার্ড-থানা কমিটি গঠনের জন্য যে টিম গঠন করবেন, তাদের পুরো ক্ষমতা দিয়ে দিতে হবে। পিছুটান থাকা চলবে না। প্রসঙ্গক্রমে তার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বে থাকার চিত্র তুলে ধরে বলেন, বিরোধী দলে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। ঠিকমতো আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারছিলাম না। তখন আমিও চেয়ারম্যান (জাহাঙ্গীর কবির নানক) বসে সমস্যা চিহ্নিত করে এক দিনের নোটিসে ১১০টি ওয়ার্ড কমিটি ভেঙে দিয়েছিলাম। সংগঠনের নেতাদের দায়িত্ব বণ্টন করে দিয়েছিলাম সাত দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে। তাদের অভয় দিয়েছিলাম, নিজ নিজ এলাকায় ঘুরে ঘুরে কমিটি গঠন করতে হবে। এরপর যুবলীগ সবচেয়ে চাঙা ও শক্তিশালী সংগঠন হয়েছিল। সেই কমিটির অনেকেই এখন থানা, মহানগর আওয়ামী লীগ-যুবলীগে দায়িত্বে আছেন। তিনি বলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের মেয়াদ তিন বছর। অর্ধেক সময় চলে গেছে। কবে ইউনিট-ওয়ার্ড কমিটি গঠন করবেন? নেত্রী আপনাদের যে মর্যাদা দিয়ে নেতা বানিয়েছেন, সে আস্থার প্রতিফলন দিন। আপনার সমকক্ষ অনেক নেতা ছিল। কিন্তু দায়িত্ব আপনাদের দিয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে যদি সক্ষমতা অর্জন করেন তাহলে আগামীতেও মূল্যায়ন পাবেন। না হলে করুণভাবে বিদায় নিয়ে চলে যেতে হবে। মির্জা আজম আরও বলেন, ঘরের ভিতরে ঘর করবেন না। গত একটি মিটিংয়ে দেখলাম, মন্নাফী ভাই (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী) যখন বক্তৃতা দেন তখন একটি গ্রুপ হাততালি দেয়। আবার হুমায়ুন ভাই (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির) যখন বক্তৃতা দেন তখন আরেক গ্রুপ হাততালি দেয়। আমি বুঝতে পারছি, মন্নাফী ভাই ও হুমায়ুন ভাইয়ের ওপর কিছু লোক ভর করেছে। তারা কোনো পদ-পদবিতে নেই। এটা করবেন না। ঐক্যবদ্ধভাবে দলকে সুসংগঠিত করবেন। ঘরের ভিতরে কেউ ঘর করবেন না। কোনো ভাইয়ের রাজনীতি চলবে না। 

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন,?দলের সদস্য সংগ্রহে সতর্ক থাকতে হবে। যাতে কোনো চিহ্নিত চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী প্রাথমিক সদস্য না হতে পারে। এ ছাড়া কমিটি গঠনে এক ব্যক্তি কোনোভাবেই দুই পদে থাকতে পারবেন না। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, যারা বর্ণচোরা তাদের সদস্যপদ দেবেন না। যারা দলকে কলুষিত করেছে, কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে, তাদের সদস্যপদ নবায়ন করবেন না। পুরো ইউনিট কমিটি করলে ৭ লাখ মানুষ আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতো। কিন্তু আপনারা পারেননি। যারা চাঁদাবাজ, দখলবাজ, টেন্ডারবাজ, যাদের কারণে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে, তাদের বাদ দিন। মাদক ব্যবসায়ী, রাজাকার পরিবারের সদস্য নেওয়া যাবে না।

দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, যাদের নতুন সদস্যপদ দেব, চিন্তা করে দেখে শুনে নেবেন। দল ভারী করার জন্য যাকে তাকে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। দলের সুনাম নষ্ট করার প্রয়োজন নেই। 

এ সময় মহানগর আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নুরুল আমিন রুহুল এমপি, ডা. দিলীপ রায়, হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, কাজী মোর্শেদ কামাল, গোলাম আশরাফ তালুকদার, আকতার হোসেন, গোলাম সরোয়ার কবির, রিয়াজউদ্দিন রিয়াজ, আসাদুজ্জামান প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা