শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

পদ বাণিজ্য লাভজনক ব্যবসা সতর্কতা কেন্দ্রের

চাঁদাবাজ দখলবাজ টেন্ডারবাজ রাজাকার পরিবার দলে ভেড়াবেন না, এমপিদের নিজস্ব লোক খোঁজার দরকার নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পদ বাণিজ্য লাভজনক ব্যবসা সতর্কতা কেন্দ্রের

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ নেতাদের কমিটি গঠনে পদ বাণিজ্য নিয়ে কড়া সতর্ক করলেন দলীয় কেন্দ্রীয় নেতারা। তারা বলেছেন, পদ বাণিজ্য এখন সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। দক্ষিণের কেন্দ্র, ওয়ার্ড ও থানা কমিটি গঠনে যেন এসব অভিযোগ না ওঠে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার কথা বলা হয়েছে।  গতকাল দুপুরে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সদস্য পদ নবায়ন ও প্রাথমিক সদস্য পদ বিতরণ অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় নেতারা নগর নেতাদের প্রতি এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। কেন্দ্রীয় নেতারা আরও বলেন, নিজস্ব বলয় ভারী করতে গিয়ে চাঁদাবাজ, দখলবাজ, টেন্ডারবাজ, রাজাকার পরিবারের সন্তানদের দলের ভেড়ানো যাবে না। ঘরের ভিতরে ঘর তৈরি করবেন না। কোনো ভাইয়ের রাজনীতি চলবে না। টেকসই উন্নয়ন, টেকসই গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে টেকসই সংগঠন দরকার। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দলীয় সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি সংসদ ভবনের সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।

প্রথমেই বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এ সময় হলরুমে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা বিশৃঙ্খলভাবে কথা বলতে থাকায় অনুষ্ঠানের অতিথিরাও ভালো করে দীপু মনির বক্তৃতা শুনতে পাননি। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। তিনি বলেন, অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি দিক-নির্দেশনামূলক বক্তৃতা করলেন। কিন্তু রুমের ভিতরে হইচই করায় কোনো কথাই শুনতে পারিনি। এখানে যাদের আনা হয়েছে, তারা মূলত দিক-নিদের্শনা নিয়ে চলে যাবেন। কিন্তু বিশৃঙ্খলার কারণে কেউই বিশেষ অতিথির বক্তৃতা শুনতে পাননি। এ সময় তিনি মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের কাছে জানতে চান, অনুষ্ঠানে কারা কারা এসেছেন? জবাবে তিনি বলেন, ওয়ার্ড-থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং দলীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর। মির্জা আজম বলেন, অনেক মুখ অপরিচিত। হয়তো আপনাদের (সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক) নিজস্ব লোক। এসবের দরকার নেই। দলে সবার আগে শৃঙ্খলা দরকার। টেকসই উন্নয়ন, টেকসই গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে টেকসই সংগঠন দরকার। যার অভাব ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগের। 

দলের সাংগঠনিক দুর্বলতার চিত্র তুলে ধরে মির্জা আজম বলেন, সম্প্রতি ঢাকা-৫ আসনে উপনির্বাচন হলো। সেই নির্বাচনে ভোট পড়েছে মাত্র ১০ শতাংশ। আমাদের ধারণা ছিল ৩৮ শতাংশ ভোট পড়বে, যেহেতু বিএনপি অংশ নেয়নি এবং ৩৮ শতাংশ আমাদের নিজস্ব ভোট। কিন্তু ২৮ শতাংশ আমাদের ভোটারই ভোট কেন্দ্রে আসেননি। কারণ সাংগঠনিক চরম দুর্বলতা। সংগঠন যদি শক্তিশালী হতো তাহলে ৩৮ শতাংশ ভোটার কেন্দ্রে আসতই, অন্য লোকজনদেরও ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসত। তিনি বলেন, যারা কমিটি গঠন করতে যাবেন, শুধু সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা দিয়ে আসবেন না। পুরো কমিটি ঘোষণা করে আসবেন। বিরোধী দলকে মোকাবিলার সময় আমাদের সাংগঠনিক শক্তি প্রয়োজন হবে। দলীয় এমপিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, রাজনীতি করতে গিয়ে নিজস্ব লোক খোঁজার প্রয়োজন নেই। বরং জনপ্রতিনিধি হিসেবে আপনি দলকে সহযোগিতা করবেন। সংগঠনের ইউনিট-ওয়ার্ড ও থানার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক খোঁজার দায়িত্ব আপনার নয়। এটা দলের ওপর ছেড়ে দিন। ভালো মানুষগুলোকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে দেবেন। মির্জা আজম বলেন, এই মুহূর্তে পদ বাণিজ্য এখন সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। এখানে কোনো বিনিয়োগ লাগে না। দল একটানা ১২ বছর ক্ষমতায় আছে।  দেখা যাবে, অনেকে ব্যবসা করতে গিয়ে পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন। ব্যাংক ঋণ খেলাপি হয়েছেন। আবার কেউ কেউ শেখ হাসিনার দেওয়া দায়িত্ব (পদ-পদবি) পেয়ে কমিটি করতে গিয়ে কোটি কোটি টাকা বাণিজ্য করেছেন। মির্জা আজম নেতাদের হুঁশিয়ার করে বলেন, আগামীতে যারা কমিটি (ইউনিট-ওয়ার্ড, থানা) করার দায়িত্ব পাবেন, তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ যেন না আসে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন। সিভি নিয়ে কমিটি গঠন প্রক্রিয়া থেকে বের হয়ে আসতে হবে। সিভি নিয়ে দুজনকে নেতা বানানো হয়েছে ৫ বছর আগে। তারা কিন্তু এখন পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারেননি। তারাই নেতা পরিচয় দিচ্ছেন, ভিজিটিং কার্ড ছাপাচ্ছেন, টেলিভিশনে যাচ্ছেন, বক্তৃতা করছেন। আর বাদ বাকি কামলা যারা আওয়ামী লীগে আছেন, তাদের কোনো পদ-পদবি নেই। হতাশা নিয়ে ঘুরছেন। মহানগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের উদ্দেশে মির্জা আজম বলেন, ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখবেন না। ইউনিট-ওয়ার্ড-থানা কমিটি গঠনের জন্য যে টিম গঠন করবেন, তাদের পুরো ক্ষমতা দিয়ে দিতে হবে। পিছুটান থাকা চলবে না। প্রসঙ্গক্রমে তার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বে থাকার চিত্র তুলে ধরে বলেন, বিরোধী দলে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। ঠিকমতো আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারছিলাম না। তখন আমিও চেয়ারম্যান (জাহাঙ্গীর কবির নানক) বসে সমস্যা চিহ্নিত করে এক দিনের নোটিসে ১১০টি ওয়ার্ড কমিটি ভেঙে দিয়েছিলাম। সংগঠনের নেতাদের দায়িত্ব বণ্টন করে দিয়েছিলাম সাত দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে। তাদের অভয় দিয়েছিলাম, নিজ নিজ এলাকায় ঘুরে ঘুরে কমিটি গঠন করতে হবে। এরপর যুবলীগ সবচেয়ে চাঙা ও শক্তিশালী সংগঠন হয়েছিল। সেই কমিটির অনেকেই এখন থানা, মহানগর আওয়ামী লীগ-যুবলীগে দায়িত্বে আছেন। তিনি বলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের মেয়াদ তিন বছর। অর্ধেক সময় চলে গেছে। কবে ইউনিট-ওয়ার্ড কমিটি গঠন করবেন? নেত্রী আপনাদের যে মর্যাদা দিয়ে নেতা বানিয়েছেন, সে আস্থার প্রতিফলন দিন। আপনার সমকক্ষ অনেক নেতা ছিল। কিন্তু দায়িত্ব আপনাদের দিয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে যদি সক্ষমতা অর্জন করেন তাহলে আগামীতেও মূল্যায়ন পাবেন। না হলে করুণভাবে বিদায় নিয়ে চলে যেতে হবে। মির্জা আজম আরও বলেন, ঘরের ভিতরে ঘর করবেন না। গত একটি মিটিংয়ে দেখলাম, মন্নাফী ভাই (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী) যখন বক্তৃতা দেন তখন একটি গ্রুপ হাততালি দেয়। আবার হুমায়ুন ভাই (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির) যখন বক্তৃতা দেন তখন আরেক গ্রুপ হাততালি দেয়। আমি বুঝতে পারছি, মন্নাফী ভাই ও হুমায়ুন ভাইয়ের ওপর কিছু লোক ভর করেছে। তারা কোনো পদ-পদবিতে নেই। এটা করবেন না। ঐক্যবদ্ধভাবে দলকে সুসংগঠিত করবেন। ঘরের ভিতরে কেউ ঘর করবেন না। কোনো ভাইয়ের রাজনীতি চলবে না। 

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন,?দলের সদস্য সংগ্রহে সতর্ক থাকতে হবে। যাতে কোনো চিহ্নিত চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী প্রাথমিক সদস্য না হতে পারে। এ ছাড়া কমিটি গঠনে এক ব্যক্তি কোনোভাবেই দুই পদে থাকতে পারবেন না। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, যারা বর্ণচোরা তাদের সদস্যপদ দেবেন না। যারা দলকে কলুষিত করেছে, কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে, তাদের সদস্যপদ নবায়ন করবেন না। পুরো ইউনিট কমিটি করলে ৭ লাখ মানুষ আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতো। কিন্তু আপনারা পারেননি। যারা চাঁদাবাজ, দখলবাজ, টেন্ডারবাজ, যাদের কারণে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে, তাদের বাদ দিন। মাদক ব্যবসায়ী, রাজাকার পরিবারের সদস্য নেওয়া যাবে না।

দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, যাদের নতুন সদস্যপদ দেব, চিন্তা করে দেখে শুনে নেবেন। দল ভারী করার জন্য যাকে তাকে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। দলের সুনাম নষ্ট করার প্রয়োজন নেই। 

এ সময় মহানগর আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নুরুল আমিন রুহুল এমপি, ডা. দিলীপ রায়, হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, কাজী মোর্শেদ কামাল, গোলাম আশরাফ তালুকদার, আকতার হোসেন, গোলাম সরোয়ার কবির, রিয়াজউদ্দিন রিয়াজ, আসাদুজ্জামান প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর