শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

পদ বাণিজ্য লাভজনক ব্যবসা সতর্কতা কেন্দ্রের

চাঁদাবাজ দখলবাজ টেন্ডারবাজ রাজাকার পরিবার দলে ভেড়াবেন না, এমপিদের নিজস্ব লোক খোঁজার দরকার নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পদ বাণিজ্য লাভজনক ব্যবসা সতর্কতা কেন্দ্রের

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ নেতাদের কমিটি গঠনে পদ বাণিজ্য নিয়ে কড়া সতর্ক করলেন দলীয় কেন্দ্রীয় নেতারা। তারা বলেছেন, পদ বাণিজ্য এখন সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। দক্ষিণের কেন্দ্র, ওয়ার্ড ও থানা কমিটি গঠনে যেন এসব অভিযোগ না ওঠে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার কথা বলা হয়েছে।  গতকাল দুপুরে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সদস্য পদ নবায়ন ও প্রাথমিক সদস্য পদ বিতরণ অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় নেতারা নগর নেতাদের প্রতি এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। কেন্দ্রীয় নেতারা আরও বলেন, নিজস্ব বলয় ভারী করতে গিয়ে চাঁদাবাজ, দখলবাজ, টেন্ডারবাজ, রাজাকার পরিবারের সন্তানদের দলের ভেড়ানো যাবে না। ঘরের ভিতরে ঘর তৈরি করবেন না। কোনো ভাইয়ের রাজনীতি চলবে না। টেকসই উন্নয়ন, টেকসই গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে টেকসই সংগঠন দরকার। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দলীয় সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি সংসদ ভবনের সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।

প্রথমেই বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এ সময় হলরুমে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা বিশৃঙ্খলভাবে কথা বলতে থাকায় অনুষ্ঠানের অতিথিরাও ভালো করে দীপু মনির বক্তৃতা শুনতে পাননি। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। তিনি বলেন, অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি দিক-নির্দেশনামূলক বক্তৃতা করলেন। কিন্তু রুমের ভিতরে হইচই করায় কোনো কথাই শুনতে পারিনি। এখানে যাদের আনা হয়েছে, তারা মূলত দিক-নিদের্শনা নিয়ে চলে যাবেন। কিন্তু বিশৃঙ্খলার কারণে কেউই বিশেষ অতিথির বক্তৃতা শুনতে পাননি। এ সময় তিনি মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের কাছে জানতে চান, অনুষ্ঠানে কারা কারা এসেছেন? জবাবে তিনি বলেন, ওয়ার্ড-থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং দলীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর। মির্জা আজম বলেন, অনেক মুখ অপরিচিত। হয়তো আপনাদের (সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক) নিজস্ব লোক। এসবের দরকার নেই। দলে সবার আগে শৃঙ্খলা দরকার। টেকসই উন্নয়ন, টেকসই গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে টেকসই সংগঠন দরকার। যার অভাব ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগের। 

দলের সাংগঠনিক দুর্বলতার চিত্র তুলে ধরে মির্জা আজম বলেন, সম্প্রতি ঢাকা-৫ আসনে উপনির্বাচন হলো। সেই নির্বাচনে ভোট পড়েছে মাত্র ১০ শতাংশ। আমাদের ধারণা ছিল ৩৮ শতাংশ ভোট পড়বে, যেহেতু বিএনপি অংশ নেয়নি এবং ৩৮ শতাংশ আমাদের নিজস্ব ভোট। কিন্তু ২৮ শতাংশ আমাদের ভোটারই ভোট কেন্দ্রে আসেননি। কারণ সাংগঠনিক চরম দুর্বলতা। সংগঠন যদি শক্তিশালী হতো তাহলে ৩৮ শতাংশ ভোটার কেন্দ্রে আসতই, অন্য লোকজনদেরও ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসত। তিনি বলেন, যারা কমিটি গঠন করতে যাবেন, শুধু সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা দিয়ে আসবেন না। পুরো কমিটি ঘোষণা করে আসবেন। বিরোধী দলকে মোকাবিলার সময় আমাদের সাংগঠনিক শক্তি প্রয়োজন হবে। দলীয় এমপিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, রাজনীতি করতে গিয়ে নিজস্ব লোক খোঁজার প্রয়োজন নেই। বরং জনপ্রতিনিধি হিসেবে আপনি দলকে সহযোগিতা করবেন। সংগঠনের ইউনিট-ওয়ার্ড ও থানার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক খোঁজার দায়িত্ব আপনার নয়। এটা দলের ওপর ছেড়ে দিন। ভালো মানুষগুলোকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে দেবেন। মির্জা আজম বলেন, এই মুহূর্তে পদ বাণিজ্য এখন সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। এখানে কোনো বিনিয়োগ লাগে না। দল একটানা ১২ বছর ক্ষমতায় আছে।  দেখা যাবে, অনেকে ব্যবসা করতে গিয়ে পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন। ব্যাংক ঋণ খেলাপি হয়েছেন। আবার কেউ কেউ শেখ হাসিনার দেওয়া দায়িত্ব (পদ-পদবি) পেয়ে কমিটি করতে গিয়ে কোটি কোটি টাকা বাণিজ্য করেছেন। মির্জা আজম নেতাদের হুঁশিয়ার করে বলেন, আগামীতে যারা কমিটি (ইউনিট-ওয়ার্ড, থানা) করার দায়িত্ব পাবেন, তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ যেন না আসে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন। সিভি নিয়ে কমিটি গঠন প্রক্রিয়া থেকে বের হয়ে আসতে হবে। সিভি নিয়ে দুজনকে নেতা বানানো হয়েছে ৫ বছর আগে। তারা কিন্তু এখন পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারেননি। তারাই নেতা পরিচয় দিচ্ছেন, ভিজিটিং কার্ড ছাপাচ্ছেন, টেলিভিশনে যাচ্ছেন, বক্তৃতা করছেন। আর বাদ বাকি কামলা যারা আওয়ামী লীগে আছেন, তাদের কোনো পদ-পদবি নেই। হতাশা নিয়ে ঘুরছেন। মহানগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের উদ্দেশে মির্জা আজম বলেন, ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখবেন না। ইউনিট-ওয়ার্ড-থানা কমিটি গঠনের জন্য যে টিম গঠন করবেন, তাদের পুরো ক্ষমতা দিয়ে দিতে হবে। পিছুটান থাকা চলবে না। প্রসঙ্গক্রমে তার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বে থাকার চিত্র তুলে ধরে বলেন, বিরোধী দলে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। ঠিকমতো আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারছিলাম না। তখন আমিও চেয়ারম্যান (জাহাঙ্গীর কবির নানক) বসে সমস্যা চিহ্নিত করে এক দিনের নোটিসে ১১০টি ওয়ার্ড কমিটি ভেঙে দিয়েছিলাম। সংগঠনের নেতাদের দায়িত্ব বণ্টন করে দিয়েছিলাম সাত দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে। তাদের অভয় দিয়েছিলাম, নিজ নিজ এলাকায় ঘুরে ঘুরে কমিটি গঠন করতে হবে। এরপর যুবলীগ সবচেয়ে চাঙা ও শক্তিশালী সংগঠন হয়েছিল। সেই কমিটির অনেকেই এখন থানা, মহানগর আওয়ামী লীগ-যুবলীগে দায়িত্বে আছেন। তিনি বলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের মেয়াদ তিন বছর। অর্ধেক সময় চলে গেছে। কবে ইউনিট-ওয়ার্ড কমিটি গঠন করবেন? নেত্রী আপনাদের যে মর্যাদা দিয়ে নেতা বানিয়েছেন, সে আস্থার প্রতিফলন দিন। আপনার সমকক্ষ অনেক নেতা ছিল। কিন্তু দায়িত্ব আপনাদের দিয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে যদি সক্ষমতা অর্জন করেন তাহলে আগামীতেও মূল্যায়ন পাবেন। না হলে করুণভাবে বিদায় নিয়ে চলে যেতে হবে। মির্জা আজম আরও বলেন, ঘরের ভিতরে ঘর করবেন না। গত একটি মিটিংয়ে দেখলাম, মন্নাফী ভাই (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী) যখন বক্তৃতা দেন তখন একটি গ্রুপ হাততালি দেয়। আবার হুমায়ুন ভাই (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির) যখন বক্তৃতা দেন তখন আরেক গ্রুপ হাততালি দেয়। আমি বুঝতে পারছি, মন্নাফী ভাই ও হুমায়ুন ভাইয়ের ওপর কিছু লোক ভর করেছে। তারা কোনো পদ-পদবিতে নেই। এটা করবেন না। ঐক্যবদ্ধভাবে দলকে সুসংগঠিত করবেন। ঘরের ভিতরে কেউ ঘর করবেন না। কোনো ভাইয়ের রাজনীতি চলবে না। 

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন,?দলের সদস্য সংগ্রহে সতর্ক থাকতে হবে। যাতে কোনো চিহ্নিত চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী প্রাথমিক সদস্য না হতে পারে। এ ছাড়া কমিটি গঠনে এক ব্যক্তি কোনোভাবেই দুই পদে থাকতে পারবেন না। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, যারা বর্ণচোরা তাদের সদস্যপদ দেবেন না। যারা দলকে কলুষিত করেছে, কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে, তাদের সদস্যপদ নবায়ন করবেন না। পুরো ইউনিট কমিটি করলে ৭ লাখ মানুষ আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতো। কিন্তু আপনারা পারেননি। যারা চাঁদাবাজ, দখলবাজ, টেন্ডারবাজ, যাদের কারণে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে, তাদের বাদ দিন। মাদক ব্যবসায়ী, রাজাকার পরিবারের সদস্য নেওয়া যাবে না।

দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, যাদের নতুন সদস্যপদ দেব, চিন্তা করে দেখে শুনে নেবেন। দল ভারী করার জন্য যাকে তাকে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। দলের সুনাম নষ্ট করার প্রয়োজন নেই। 

এ সময় মহানগর আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নুরুল আমিন রুহুল এমপি, ডা. দিলীপ রায়, হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, কাজী মোর্শেদ কামাল, গোলাম আশরাফ তালুকদার, আকতার হোসেন, গোলাম সরোয়ার কবির, রিয়াজউদ্দিন রিয়াজ, আসাদুজ্জামান প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা