শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

পদ বাণিজ্য লাভজনক ব্যবসা সতর্কতা কেন্দ্রের

চাঁদাবাজ দখলবাজ টেন্ডারবাজ রাজাকার পরিবার দলে ভেড়াবেন না, এমপিদের নিজস্ব লোক খোঁজার দরকার নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পদ বাণিজ্য লাভজনক ব্যবসা সতর্কতা কেন্দ্রের

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ নেতাদের কমিটি গঠনে পদ বাণিজ্য নিয়ে কড়া সতর্ক করলেন দলীয় কেন্দ্রীয় নেতারা। তারা বলেছেন, পদ বাণিজ্য এখন সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। দক্ষিণের কেন্দ্র, ওয়ার্ড ও থানা কমিটি গঠনে যেন এসব অভিযোগ না ওঠে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার কথা বলা হয়েছে।  গতকাল দুপুরে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সদস্য পদ নবায়ন ও প্রাথমিক সদস্য পদ বিতরণ অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় নেতারা নগর নেতাদের প্রতি এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। কেন্দ্রীয় নেতারা আরও বলেন, নিজস্ব বলয় ভারী করতে গিয়ে চাঁদাবাজ, দখলবাজ, টেন্ডারবাজ, রাজাকার পরিবারের সন্তানদের দলের ভেড়ানো যাবে না। ঘরের ভিতরে ঘর তৈরি করবেন না। কোনো ভাইয়ের রাজনীতি চলবে না। টেকসই উন্নয়ন, টেকসই গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে টেকসই সংগঠন দরকার। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দলীয় সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি সংসদ ভবনের সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।

প্রথমেই বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এ সময় হলরুমে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা বিশৃঙ্খলভাবে কথা বলতে থাকায় অনুষ্ঠানের অতিথিরাও ভালো করে দীপু মনির বক্তৃতা শুনতে পাননি। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। তিনি বলেন, অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি দিক-নির্দেশনামূলক বক্তৃতা করলেন। কিন্তু রুমের ভিতরে হইচই করায় কোনো কথাই শুনতে পারিনি। এখানে যাদের আনা হয়েছে, তারা মূলত দিক-নিদের্শনা নিয়ে চলে যাবেন। কিন্তু বিশৃঙ্খলার কারণে কেউই বিশেষ অতিথির বক্তৃতা শুনতে পাননি। এ সময় তিনি মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের কাছে জানতে চান, অনুষ্ঠানে কারা কারা এসেছেন? জবাবে তিনি বলেন, ওয়ার্ড-থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং দলীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর। মির্জা আজম বলেন, অনেক মুখ অপরিচিত। হয়তো আপনাদের (সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক) নিজস্ব লোক। এসবের দরকার নেই। দলে সবার আগে শৃঙ্খলা দরকার। টেকসই উন্নয়ন, টেকসই গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে টেকসই সংগঠন দরকার। যার অভাব ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগের। 

দলের সাংগঠনিক দুর্বলতার চিত্র তুলে ধরে মির্জা আজম বলেন, সম্প্রতি ঢাকা-৫ আসনে উপনির্বাচন হলো। সেই নির্বাচনে ভোট পড়েছে মাত্র ১০ শতাংশ। আমাদের ধারণা ছিল ৩৮ শতাংশ ভোট পড়বে, যেহেতু বিএনপি অংশ নেয়নি এবং ৩৮ শতাংশ আমাদের নিজস্ব ভোট। কিন্তু ২৮ শতাংশ আমাদের ভোটারই ভোট কেন্দ্রে আসেননি। কারণ সাংগঠনিক চরম দুর্বলতা। সংগঠন যদি শক্তিশালী হতো তাহলে ৩৮ শতাংশ ভোটার কেন্দ্রে আসতই, অন্য লোকজনদেরও ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসত। তিনি বলেন, যারা কমিটি গঠন করতে যাবেন, শুধু সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা দিয়ে আসবেন না। পুরো কমিটি ঘোষণা করে আসবেন। বিরোধী দলকে মোকাবিলার সময় আমাদের সাংগঠনিক শক্তি প্রয়োজন হবে। দলীয় এমপিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, রাজনীতি করতে গিয়ে নিজস্ব লোক খোঁজার প্রয়োজন নেই। বরং জনপ্রতিনিধি হিসেবে আপনি দলকে সহযোগিতা করবেন। সংগঠনের ইউনিট-ওয়ার্ড ও থানার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক খোঁজার দায়িত্ব আপনার নয়। এটা দলের ওপর ছেড়ে দিন। ভালো মানুষগুলোকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে দেবেন। মির্জা আজম বলেন, এই মুহূর্তে পদ বাণিজ্য এখন সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। এখানে কোনো বিনিয়োগ লাগে না। দল একটানা ১২ বছর ক্ষমতায় আছে।  দেখা যাবে, অনেকে ব্যবসা করতে গিয়ে পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন। ব্যাংক ঋণ খেলাপি হয়েছেন। আবার কেউ কেউ শেখ হাসিনার দেওয়া দায়িত্ব (পদ-পদবি) পেয়ে কমিটি করতে গিয়ে কোটি কোটি টাকা বাণিজ্য করেছেন। মির্জা আজম নেতাদের হুঁশিয়ার করে বলেন, আগামীতে যারা কমিটি (ইউনিট-ওয়ার্ড, থানা) করার দায়িত্ব পাবেন, তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ যেন না আসে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন। সিভি নিয়ে কমিটি গঠন প্রক্রিয়া থেকে বের হয়ে আসতে হবে। সিভি নিয়ে দুজনকে নেতা বানানো হয়েছে ৫ বছর আগে। তারা কিন্তু এখন পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারেননি। তারাই নেতা পরিচয় দিচ্ছেন, ভিজিটিং কার্ড ছাপাচ্ছেন, টেলিভিশনে যাচ্ছেন, বক্তৃতা করছেন। আর বাদ বাকি কামলা যারা আওয়ামী লীগে আছেন, তাদের কোনো পদ-পদবি নেই। হতাশা নিয়ে ঘুরছেন। মহানগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের উদ্দেশে মির্জা আজম বলেন, ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখবেন না। ইউনিট-ওয়ার্ড-থানা কমিটি গঠনের জন্য যে টিম গঠন করবেন, তাদের পুরো ক্ষমতা দিয়ে দিতে হবে। পিছুটান থাকা চলবে না। প্রসঙ্গক্রমে তার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বে থাকার চিত্র তুলে ধরে বলেন, বিরোধী দলে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। ঠিকমতো আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারছিলাম না। তখন আমিও চেয়ারম্যান (জাহাঙ্গীর কবির নানক) বসে সমস্যা চিহ্নিত করে এক দিনের নোটিসে ১১০টি ওয়ার্ড কমিটি ভেঙে দিয়েছিলাম। সংগঠনের নেতাদের দায়িত্ব বণ্টন করে দিয়েছিলাম সাত দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে। তাদের অভয় দিয়েছিলাম, নিজ নিজ এলাকায় ঘুরে ঘুরে কমিটি গঠন করতে হবে। এরপর যুবলীগ সবচেয়ে চাঙা ও শক্তিশালী সংগঠন হয়েছিল। সেই কমিটির অনেকেই এখন থানা, মহানগর আওয়ামী লীগ-যুবলীগে দায়িত্বে আছেন। তিনি বলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের মেয়াদ তিন বছর। অর্ধেক সময় চলে গেছে। কবে ইউনিট-ওয়ার্ড কমিটি গঠন করবেন? নেত্রী আপনাদের যে মর্যাদা দিয়ে নেতা বানিয়েছেন, সে আস্থার প্রতিফলন দিন। আপনার সমকক্ষ অনেক নেতা ছিল। কিন্তু দায়িত্ব আপনাদের দিয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে যদি সক্ষমতা অর্জন করেন তাহলে আগামীতেও মূল্যায়ন পাবেন। না হলে করুণভাবে বিদায় নিয়ে চলে যেতে হবে। মির্জা আজম আরও বলেন, ঘরের ভিতরে ঘর করবেন না। গত একটি মিটিংয়ে দেখলাম, মন্নাফী ভাই (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী) যখন বক্তৃতা দেন তখন একটি গ্রুপ হাততালি দেয়। আবার হুমায়ুন ভাই (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির) যখন বক্তৃতা দেন তখন আরেক গ্রুপ হাততালি দেয়। আমি বুঝতে পারছি, মন্নাফী ভাই ও হুমায়ুন ভাইয়ের ওপর কিছু লোক ভর করেছে। তারা কোনো পদ-পদবিতে নেই। এটা করবেন না। ঐক্যবদ্ধভাবে দলকে সুসংগঠিত করবেন। ঘরের ভিতরে কেউ ঘর করবেন না। কোনো ভাইয়ের রাজনীতি চলবে না। 

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন,?দলের সদস্য সংগ্রহে সতর্ক থাকতে হবে। যাতে কোনো চিহ্নিত চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী প্রাথমিক সদস্য না হতে পারে। এ ছাড়া কমিটি গঠনে এক ব্যক্তি কোনোভাবেই দুই পদে থাকতে পারবেন না। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, যারা বর্ণচোরা তাদের সদস্যপদ দেবেন না। যারা দলকে কলুষিত করেছে, কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে, তাদের সদস্যপদ নবায়ন করবেন না। পুরো ইউনিট কমিটি করলে ৭ লাখ মানুষ আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতো। কিন্তু আপনারা পারেননি। যারা চাঁদাবাজ, দখলবাজ, টেন্ডারবাজ, যাদের কারণে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে, তাদের বাদ দিন। মাদক ব্যবসায়ী, রাজাকার পরিবারের সদস্য নেওয়া যাবে না।

দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, যাদের নতুন সদস্যপদ দেব, চিন্তা করে দেখে শুনে নেবেন। দল ভারী করার জন্য যাকে তাকে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। দলের সুনাম নষ্ট করার প্রয়োজন নেই। 

এ সময় মহানগর আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নুরুল আমিন রুহুল এমপি, ডা. দিলীপ রায়, হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, কাজী মোর্শেদ কামাল, গোলাম আশরাফ তালুকদার, আকতার হোসেন, গোলাম সরোয়ার কবির, রিয়াজউদ্দিন রিয়াজ, আসাদুজ্জামান প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনের ১২১ ড্রোন ভূপাতিত করেছে রাশিয়া, নিহত ৪
ইউক্রেনের ১২১ ড্রোন ভূপাতিত করেছে রাশিয়া, নিহত ৪

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুবলায় শুঁটকি মৌসুম শুরু
সুন্দরবনের দুবলায় শুঁটকি মৌসুম শুরু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন ও মজলিসে শুরা অনুষ্ঠিত
খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন ও মজলিসে শুরা অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বীরগঞ্জে বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের মাঝে হুইলচেয়ার বিতরণ
বীরগঞ্জে বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের মাঝে হুইলচেয়ার বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বাস্তবতার এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি : প্রধান বিচারপতি
জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বাস্তবতার এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি : প্রধান বিচারপতি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসি পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ কবে, জানা গেল
এইচএসসি পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ কবে, জানা গেল

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এই অর্জন পুরো বাংলাদেশের: সংবর্ধনায় রাষ্ট্রদূত তালহা
এই অর্জন পুরো বাংলাদেশের: সংবর্ধনায় রাষ্ট্রদূত তালহা

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের এশিয়া সফরে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির সম্ভাবনা
ট্রাম্পের এশিয়া সফরে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির সম্ভাবনা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
টঙ্গীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানার প্রাণিগুলোর যথাযথ যত্ন ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
চিড়িয়াখানার প্রাণিগুলোর যথাযথ যত্ন ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রোহিতের সেঞ্চুরিতে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো ভারত
রোহিতের সেঞ্চুরিতে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো ভারত

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে প্রদক্ষিণ করে এই গ্রহাণু
সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে প্রদক্ষিণ করে এই গ্রহাণু

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুইদিনে ২৫০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুইদিনে ২৫০৯ মামলা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকতা সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন
দিনাজপুরে ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকতা সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাবাসীর গড় মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার : জরিপ
ঢাকাবাসীর গড় মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার : জরিপ

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরকারি খরচায় ৪,৪৩,৭৯৮ মামলায় আইনি সহায়তা
সরকারি খরচায় ৪,৪৩,৭৯৮ মামলায় আইনি সহায়তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি ফেরার পথে লালন শিল্পীকে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাত
বাড়ি ফেরার পথে লালন শিল্পীকে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আটক ৩১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
ভারতে আটক ৩১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রিজেন্সিতে হ্যালোইন উৎসবে ভূতেরাও অতিথি!
ঢাকা রিজেন্সিতে হ্যালোইন উৎসবে ভূতেরাও অতিথি!

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প
মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ
গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৪০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে আওয়ামী লীগ: শিবির সেক্রেটারী
২৪০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে আওয়ামী লীগ: শিবির সেক্রেটারী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির কল্যাণপুর বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব
খাগড়াছড়ির কল্যাণপুর বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা