শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

জনবল সংকটে বন্ধ ১৩১ স্টেশন

রেলে অব্যবস্থাপনায় লোকসান বাড়ছে কমছে সেবা
শিমুল মাহমুদ, কাজী শাহেদ, রাজশাহী ও সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
জনবল সংকটে বন্ধ ১৩১ স্টেশন

দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় একদিকে রেলওয়েতে যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন রুট। সংযোজন হচ্ছে ইঞ্জিন, কোচ। বিদ্যমান ৪৪ জেলার নেটওয়ার্কের সঙ্গে পর্যায়ক্রমে যুক্ত হচ্ছে আরও ১৫টি জেলা। অন্যদিকে কারিগরি জনবল সংকটে একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে রেলস্টেশন। বিপুল বিনিয়োগে রেলপথ নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ এবং অবকাঠামো উন্নয়ন হলেও জনবল সংকটের কারণে কাক্সিক্ষত সেবা পাচ্ছেন না লাখ লাখ যাত্রী। রেলপথের দুই অঞ্চলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন বন্ধ রয়েছে। ফলে অপারেশনাল কার্যকারিতা না থাকায় রেলপথের সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন যাত্রীরা। রেল গুনছে ধারাবাহিক লোকসানের বোঝা। বন্ধ হয়ে যাওয়া একেকটি রেল স্টেশন যেন ভূতের বাড়িতে পরিণত হয়েছে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে মোট স্টেশন সংখ্যা ৪৬৬টি। এর মধ্যে স্টেশন মাস্টার ও অন্যান্য জনবলের অভাবে ১৩১টি স্টেশন বন্ধ রয়েছে। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের ২৩৮টি স্টেশনের মধ্যে ৬৯টি স্টেশন বন্ধ রয়েছে। এর মধ্যে পাকশি রেল বিভাগে ৪৭টি এবং লালমনিরহাট বিভাগে ২২টি স্টেশন বন্ধ রয়েছে। অন্যদিকে পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের ২২৮টি স্টেশনের মধ্যে বন্ধ রয়েছে ৬২টি। রেলওয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, যাত্রীদের প্রয়োজনের নিরিখেই এসব রেল স্টেশন স্থাপন করা হয়েছিল। কিন্তু স্টেশন মাস্টার ও অন্যান্য জনবলের অভাবে এসব স্টেশন সচল রাখা সম্ভব হয়নি। কোনো কোনো স্টেশন ১০ বছর ধরেই বন্ধ। ট্রেন না থামায়, রেলওয়ের কর্মী না থাকায় বন্ধ হয়ে যাওয়া অধিকাংশ স্টেশন পরিত্যক্ত হয়েছে। কার্যকর তদারকির অভাবে চুরি হয়ে যাচ্ছে রেলের মূল্যবান সরঞ্জাম। 

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের (ঢাকা-চট্টগ্রাম) ২২৮টি রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৪৩টি এবং চট্টগ্রাম বিভাগে ৮৫টি স্টেশন রয়েছে। এর মধ্যে মোট ৬২টি স্টেশন (বি এবং ডি ক্লাস) দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। বন্ধ ৬২ স্টেশনের মধ্যে মেইন লাইনে ৫০টি এবং শাখা লাইনে ১২টি স্টেশন রয়েছে। লোকবল     সংকটের কারণে চট্টগ্রাম বিভাগে বি-ক্লাস স্টেশনের মধ্যে স্থায়ীভাবে বন্ধ রয়েছে ভাটিয়ারী, বাড়বকুন্ড, বারৈয়াঢালা, মীরসরাই, মস্তাননগর, মুহুরীগঞ্জ, কালীদহ, শর্শদী, নাওটি, আলী শহর, ময়নামতি, রাজাপুর, মন্দবাগ, খিলা, দৌলতগঞ্জ, বজরা, শাহাতলী, ঝাউতলা, সরকারহাট। আর আংশিকভাবে বন্ধ রয়েছে হাসানপুর, চিতোষী রোড ও মেহের স্টেশন। অন্যদিকে ঢাকা বিভাগে বন্ধ স্টেশনগুলো হলো- বেগুনবাড়ী, বাউসি, কালিয়াপ্রসাদ, লস্করপুর, টিলাগাঁও, ভাটেরাবাজার, খাজাঞ্চিগাঁও, আফজালাবাদ, ইজ্জতপুর, নরসিংদী, সুতিয়াখালী, নীলগঞ্জ, মোশারফগঞ্জ, ঠাকুরাকোনা, ইটাখোলা ও বিষকা। একই বিভাগে আংশিকভাবে বন্ধ স্টেশনের মধ্যে রয়েছে কেন্দুয়া, জামালপুর, ছাতকবাজার, শহীদনগর, বারৈপটল, হরষপুর ও বারহাট্টা। প্রতিটি বি-ক্লাস স্টেশনে সর্বনিম্ন তিনজন স্টেশন মাস্টারের প্রয়োজন। তবে ডি-ক্লাস স্টেশন পরিচালনা শুধু বুকিং ক্লার্ক থাকলেই হয়। কিন্তু স্টেশন মাস্টারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত বুকিং সহকারী না থাকায় এসব স্টেশন বন্ধ রয়েছে।

রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, এখানে নতুন জনবল নিয়োগ না হলেও বছরের কোনো না কোনো সময় অভিজ্ঞ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবসরে যাওয়ায় নতুন করে স্টেশন বন্ধের উপক্রম দেখা দিয়েছে। দ্রুততম সময়ে নতুন নিয়োগ শুরু না হলে ২০২২ সালের মধ্যে আরও অনেক রেল স্টেশন বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানান রেল সংশ্লিষ্টরা।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আওতায় দেশে ৮৫৬ কিলোমিটার নতুন ডুয়েল গেজ রেল লাইন ও ১ হাজার ১৮১ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ ডাবল লাইন রেলওয়ে ট্র্যাক নির্মাণ এবং ৭২৫ কিলোমিটার রেলপথ পুনর্বাসন, রেল সেতু ও লেভেল ক্রসিং গেট নির্মাণের কাজ চলছে। এ ছাড়া ইতিমধ্যে সিমুলেটর, রিলিফ ট্রেন, বেশ কিছু লোকোমোটিভ ও বগি সংগ্রহ করা হয়েছে, সেই সঙ্গে বগি সংস্কারের কাজ চলছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারত সংযোগের পুরনো রেলরুটগুলো চালু করারও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই বিস্তৃত রেল নেটওয়ার্ক সচল রাখার লোকবল নেই রেলওয়ের। সর্বশেষ রেলের জন্য আগের তুলনায় ১০ হাজারের বেশি জনবল বাড়িয়ে মোট ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু রেলে কর্মরত আছে ১৪ হাজার ৩৫৮ জন। নতুন অনুমোদিত জনবলের বিবেচনায় রেলে ৩৩ হাজার ২৭৯ জনের পদ শূন্য রয়েছে। এই না থাকা জনবলের মধ্যে ৭০ শতাংশই কারিগরি পদের, যাদের দরকার হয় ট্রেন চালানো, লাইন দেখাশোনা বা সিগনালের কাজে। লোকবলের অভাবে নতুন করে রেল স্টেশন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। পুরনো দক্ষ কর্মীরা চলে যাচ্ছেন অবসরে। এই লোকবল সংকটের প্রভাব সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে রেলওয়ের জন্য। কারণ, নতুন করে জনবল নিয়োগের পরও তাদের ট্রেনিং দিয়ে কাজের উপযোগী করে তুলতে যথেষ্ট সময় লাগবে। রেলওয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে চলে গেছে যে, কম গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন বন্ধ রেখে গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন চালু রাখা হচ্ছে। সূত্র আরও জানায়, রেলের উন্নয়নে গত এক দশকে নতুন নতুন রেলপথ ও স্টেশন ভবন নির্মাণসহ নানা প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। যাত্রীদের চাহিদাও বেড়েছে। কিন্তু বন্ধ স্টেশন চালু না হওয়ায় সেবা পাচ্ছেন না যাত্রীরা। সর্বশেষ ২০১৮ সালে কিছু জনবল নিয়োগ করা হয়েছিল। এরপর নানা জটিলতায় নিয়োগ আটকে আছে। গত ১১ বছরে সারা দেশে নতুন স্টেশন নির্মাণ হয়েছে ৯৫টি। আর ১৩৩টি নতুন ট্রেন চালু হয়েছে। তবে নিয়োগ হয়নি জনবল। নিয়োগ নিয়ে রেলের বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলাও ঝুলছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চল জোনের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মিহির কান্তি গুহ বলেন, স্টেশন মাস্টার ও পয়েন্টস ম্যানের স্বল্পতার কারণে স্টেশনগুলো বন্ধ রয়েছে। প্রয়োজন ছিল বলেই এসব স্টেশন স্থাপিত হয়েছিল। তিনি বলেন, জনবল সংকট কেটে গেলে এসব স্টেশন আবার অপারেশনে আসবে। আমরা বর্তমানে ৪১ শতাংশ কম জনবল দিয়ে এ অঞ্চলের রেল চালাচ্ছি। 

অন্যদিকে পূর্বাঞ্চলেও ১০ বছর ধরে অনেক স্টেশন বন্ধ রয়েছে। এসব স্টেশন সচল করার উদ্যোগও আপাতত নেই। এতে একদিকে যাত্রীরা যেমন চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন, অন্যদিকে সরকারও বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ ছাড়া দীর্ঘদিন রেল স্টেশনগুলো বন্ধ থাকায় প্রতিনিয়ত রেলওয়ের মূল্যবান সম্পদ চুরিও হচ্ছে। স্টেশন মাস্টার ও প্রয়োজনীয় লোকবলের অভাবে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ আছে সিলেট-আখাউড়া রেল সেকশনের ভাটেরা, টিলাগাঁও, লস্করপুর ও ইটাখোলা রেলস্টেশনসহ বি এবং ডি ক্লাসের আরও গুরুত্বপূর্ণ অনেক স্টেশন। শিল্পকারখানা ও চা বাগানবেষ্টিত কয়েকটি রেল স্টেশন বর্তমানে অরক্ষিত অবস্থায় আছে। লোকবলের অভাবে দীর্ঘদিন থেকে টিলাগাঁও স্টেশনে ক্রসিং বন্ধ থাকার কারণে লংলা অথবা শমশেরনগর স্টেশনে দেওয়া হয় ট্রেনের ক্রসিং। লস্করপুর বন্ধ থাকায় শায়েস্তাগঞ্জ অথবা রশীদপুর স্টেশনে ক্রসিং দেওয়া হয়। এতে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম আন্তঃনগর ট্রেনকে ক্রসিংয়ের জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় থাকতে হয়। রেলওয়ে সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি মোখলেছুর রহমান বলেন, লোকবল না থাকায় চালু থাকা স্টেশনগুলোতেও সেবার মান ব্যাহত হচ্ছে। অপরদিকে দীর্ঘদিন স্টেশনগুলো বন্ধ থাকায় রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে রেলওয়ের মূল্যবান সম্পদগুলো চুরি হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনগুলো দীর্ঘদিন থেকে বন্ধ থাকায় যাত্রীদের পড়তে হচ্ছে দুর্ভোগে। কাছের স্টেশন বন্ধ থাকায় অনেক দূরে গিয়ে ট্রেনে চড়তে হচ্ছে। এতে একদিকে রেলের রাজস্ব আয় কমে গেছে অপরদিকে যাত্রীরা সড়কনির্ভর হয়ে পড়ছে বলে জানান তিনি। পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেলে জনবল সংকট রয়েছে সারা দেশে। সত্তরের দশকে সারা দেশে রেলের লোকবল ছিল প্রায় ৬৮ হাজার। যা কমতে কমতে এখন এসে দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজারের মতো। এরই মধ্যে রেলের অনেক স্টেশন বন্ধও রয়েছে। এসব বন্ধ স্টেশন চালুর জন্য রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনাও চলছে। নতুন জনবল যোগ হলে পর্যায়ক্রমে এসব স্টেশন চালু হবে বলেও জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা