শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভয়ংকর রূপে মাদক আইস

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর রূপে মাদক আইস

ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে ক্রেজি ড্রাগস ‘আইস’ বা ‘ক্রিস্টাল মিথাইল এমফিটামিন’। উচ্চবিত্ত পরিবারের মাদকাসক্ত সন্তানরাই বেশি ঝুঁকছেন মরণ নেশা এ আইসে। ইয়াবার চেয়ে আরও বেশি নেশায় বুঁদ হতে এ মাদকে তারা নিজেদের সমর্পণ করছেন। বখে যাওয়া যুবাদেরই একটি অংশ জড়িয়ে পড়ছেন আরও ভয়ংকর ‘এলএসডি’তে। কোনোভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে না তাদের। শুধু সেবন নয়, মাদকের ব্যবসায়ও জড়িয়ে পড়ছেন উচ্চবিত্ত ও প্রভাবশালী পরিবারের অনেক সদস্য। এদিকে ‘আইস’ এবং ‘এলএসডি’ রীতিমতো ভাবিয়ে তুলেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজধানী ঢাকা এবং কক্সবাজার মিলিয়ে ৫০ গডফাদার নিয়ন্ত্রণ করছেন ‘আইস’ এবং ‘এলএসডি’। তথ্য-প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছেন তারা। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এজেন্ট নিয়োগ করে তারা থেকে যাচ্ছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। সম্প্রতি কয়েকটি চালান ধরার পর গ্রেফতারকৃতদের কাছ  থেকে প্রাপ্ত তথ্যে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মিয়ানমারের ‘ইয়াবা’ ব্যবসায়ীরাই এখন ইয়াবার পাশাপাশি ‘আইস’ পাঠাচ্ছেন। দিনকে দিন বাড়ছে বাংলাদেশে আইসের চাহিদা। মিয়ানমার থেকে কক্সবাজার হয়ে আইস আসছে ঢাকায়। আর ঢাকা থেকেই ছড়িয়ে পড়ছে দেশের জেলা শহরগুলোয়।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক আবদুস সবুর ম ল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আইস এবং নতুন কিছু মাদক কিন্তু আমাদের সত্যিই ভাবাচ্ছে। কক্সবাজারে দুই কেজি আইস এবং ঢাকায় ৫০০ গ্রাম আইস উদ্ধার করা হয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে ডিএনসির প্রতিটি সদস্য সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করছেন।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চাহিদা কিংবা প্রবেশের মাত্র ১০ ভাগের এক ভাগ মাদক জব্দ হয়। বাকি নয় ভাগ দেশের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে। সবচেয়ে বড় কথা হলো দেশের কোন পয়েন্ট কিংবা রুট দিয়ে মাদক ঢোকে তা কিন্তু আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সবাই জানেন। এরপরও কেন মাদক প্রবেশ বন্ধ হয় না। গভীরে গিয়ে ফুটো বন্ধ করতে হবে। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সাবেক নির্বাহী পরিচালক নূর খান লিটন বলেন, কিছুদিন ধরে শুনছি মাদকের কাঁচামাল আসা শুরু হয়েছে। দেশেই তা ফার্নিশড হচ্ছে। এটা খুবই আতঙ্কের। তখন তা নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত কঠিন এবং দুরূহ হবে। এ বিষয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরকে আরও নজর দিতে হবে। একই সঙ্গে সরকারের উচিত হবে দেশের সীমান্ত আরও কড়া নজরদারির আওতায় আনা। সীমান্ত-অপরাধের তথ্য পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে বিনিময় করতে হবে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ ঘটাতে হবে। তবে এর জন্য দরকার সঠিক এবং সুষ্ঠু তদন্ত। গভীরে যেতে হবে। তদন্তের মাঝপথে থেমে থাকলে এর কোনো ইতিবাচক ফল আসবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

অনুসন্ধান বলছে, মাদক ব্যবসায়ীদের বেশির ভাগই বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হয়েছিলেন। তবে মুক্ত হয়ে তারা আগের কাজেই ফিরে গেছেন। তদন্ত মাঝপথে থেমে যাওয়ায় মাদক মামলার বেশির ভাগ অভিযোগপত্রেই বিনিয়োগকারী কিংবা গডফাদারদের নাম পর্যন্ত যান না তদন্তকারী কর্মকর্তারা। দুর্বল সাক্ষী দেওয়ার কারণে তারা বেশির ভাগ সময় আদালতেও যেতে চান না। ফলে নির্বিঘ্নে বের হয়ে যান মাদক ব্যবসায়ীরা। একটি গোয়েন্দা সংস্থার পর্যবেক্ষণে এসেছে, কক্সবাজার এবং মিয়ানমারের মধ্যবর্তী এলাকায় ‘নেটং’ দ্বীপ থেকে ‘আইস’ বিভিন্ন লবণের প্যাকেটে বিশেষ পদ্ধতিতে ঢোকানো হয়। এর বাইরে টেকনাফের কয়েকটি পয়েন্ট থেকেও প্রথমে চট্টগ্রাম তারপর রাজধানীতে পৌঁছানো হয়। আইসের রং এবং দানা অনেকটা লবণের মতো হওয়ায় র‌্যাব-পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে সক্রিয় মাদক কারবারিরা। গত ২১ আগস্ট রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশান, বনানী, উত্তরা, বারিধারা, বনশ্রী থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের (ডিএনসি) ঢাকা মেট্রোর (উত্তর) সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসানের নেতৃত্বে একটি দল প্রায় আধা কেজি মেথামফিটামিন মাদক ‘আইস’ এবং ৫ হাজার ইয়াবাসহ ১০ জনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে দুজন তরুণী। তারা সবাই উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- রুবায়াত, রোহিত হোসেন, মাসুম হান্নান, আমানুল্লাহ, মোহাইমিনুল ইসলাম ইভান, মুসা উইল বাবর, সৈয়দা আনিকা জামান ওরফে অর্পিতা জামান, লায়লা আফরোজ প্রিয়া, তানজিম আলী শাহ এবং হাসিবুল ইসলাম। এর মাত্র চার দিন আগে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) মোহাম্মদপুর ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে আধা কেজি আইস ও ৬৩ হাজার ইয়াবা বড়িসহ নয়জনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- নাজিমউদ্দিন, আব্বাসউদ্দিন, নাছিরউদ্দিন, মো. হোসেন, সঞ্জিত দাস, শিউলি আক্তার, কোহিনূর বেগম, রাশিদা বেগম ও মৌসুমী আক্তার।

তদন্ত-সংশ্লিষ্ট ও অনুসন্ধানে জানা গেছে, গ্রেফতারকৃতরা অন্তত পাঁচটি সিন্ডিকেটের সদস্য। রাজধানীতে আইসের অন্তত ২০ জন গডফাদার আছেন। কক্সবাজার এলাকায় রয়েছেন অন্তত ৩০ জন। এদের মধ্যে বার্মাইয়া নূর, নবী হোসেন, হারুনুর রশীদ অন্যতম। এদের প্রত্যেকের রয়েছে উচ্চমহলে বিশেষ যোগাযোগ। ওই মহলসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যের কাছে নিয়মিত পৌঁছে যাচ্ছে মোটা অঙ্কের মাসোহারা।

অনুসন্ধান বলছে, বর্তমানে যারা আইসের ব্যবসা করছেন তারা কিছুদিন আগেও কেবল ইয়াবার ব্যবসাই করতেন। এখন তারা মিয়ানমানের সরবরাহকারীদের পরামর্শে বাংলাদেশে আইসের বাজার তৈরির চেষ্টা করছেন। এরই মধ্যে কিছুটা সফলতাও এসেছে। রাজধানী এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামের অভিজাত এলাকায় তরুণ-যুবাদের মধ্যে বেড়েছে আইসের চাহিদা। বিভিন্ন মহল্লায় তাদের ইয়াবা ব্যবসায়ীদের কাছে আইসের মার্কেটিংও করাচ্ছেন তারা। বিভিন্ন সিসা লাউঞ্জ এবং পার্টিতে বেড়েছে আইসের কদর। বিশেষ করে সিসার কলকিতে ‘আইসের’ মিশেল অনেকে নেশার গুরু মানছেন। কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, এক গ্রাম ইয়াবার তুলনায় আইসের নেশার সক্ষমতা ২০ গুণ বেশি। সেই তুলনায় দামও কম। বাজারে প্রতি পিল ইয়াবায় থাকছে .১ গ্রাম (দশমিক ১ গ্রাম) এমফিটামিন। অর্থাৎ ১০টি ইয়াবায় হচ্ছে এক গ্রাম এমফিটামিন। একটি ইয়াবা বড়ির দাম ৩০০ টাকা হিসাবে এক গ্রামের দাম হয় ৩ হাজার টাকা। আর এক গ্রাম আইসের বাজার মূল্য ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা। ডিএনসি ও অন্য একটি সূত্র বলছে, সম্প্রতি কথিত মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা, মরিয়ম আক্তার মৌ, প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজ, ব্যবসায়ী মিশু হাসান, তাঁর সহযোগী জিসানকে গ্রেফতারের পর ডিএনসি ২১ আগস্ট নজরদারির মাধ্যমে ১০ জনকে গ্রেফতার করে।

এদের মধ্যে ইভানের কাছ থেকে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর অনেক তথ্য। তার কাছ থেকে রামপুরা এলাকার কমল, জাবের খান, রহিদ, শাকিল, পাভেল, ইডেন, সোহেল নামের কিছু সরবরাহকারীর তথ্য উঠে এসেছে। এদের মধ্যে পিয়াসা, পরীমণি এবং রাজ গ্রেফতারের পর তদন্ত-সংশ্লিষ্টদের জিজ্ঞাসাবাদে জাবেরের নামটি বারংবার উঠে এসেছে। রিমান্ডে রোহিদ অন্তত ২০ জনের নাম বলেছে, যারা তার কাছ থেকে নিয়মিত আইস নিত। গ্রেফতার বাবর দিয়েছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। তার কাছ থেকে অন্তত ১৫ জন বড় ব্যবসায়ীর নাম পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে জাফর, নুসরাত ভূঁইয়া, ফয়সল রাসেল, শাহবাজ হোসেন, মারুফ তৌসিফ, আবদুল্লাহ আল মামুন, ইডেন ইব্রাহীম, জয় রাজীব, হৃদিতা রহমান, জায়ান খোরাসানী, জাফর হোসেন অন্যতম। ছোট শান্ত, হাসিব, জাবের বড় মাপের চালান রাজধানীতে নিয়ে আসেন নিয়মিত বিরতিতে।

সূত্র বলছে, গত ১৪ জুলাই চট্টগ্রাম নগরীর ব্রিজঘাট এলাকা থেকে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল ৮০ গ্রাম আইস ও ইয়াবাসহ জালাল আহম্মেদ (৪৩), মো. ফারুক (৩০) ও মো. তালাল (৩৪) নামের তিনজনকে গ্রেফতার করে। জিজ্ঞাসাবাদে জালাল জানিয়েছেন, ফোরকান নামের কক্সবাজারের এক ব্যক্তির মাধ্যমে আইসগুলো মিয়ানমার থেকে সংগ্রহ করেছেন। এর দুই দিন আগে র‌্যাব-৭ এর একটি দল ফিসারি ঘাট এলাকা থেকে ৯৭৫ গ্রাম আইসসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে। এ মাদকও মাছের আড়ালে টেকনাফ থেকে আনা হয়েছিল। এরও আগে ২৪ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো ১৪০ গ্রাম আইসসহ দুজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। র‌্যাব-৭ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চট্টগ্রামে আইসের বাজার তৈরির চেষ্টা চলছে। টার্গেট করা হচ্ছে এলিট এবং ধনাঢ্য পরিবারের সন্তানদের। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রাজধানী কিংবা দেশের অন্যত্র আইস পৌঁছানোর রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। চট্টগ্রামে উদ্ধারকৃত আইসগুলো টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার থেকে এসেছিল। সম্প্রতি র‌্যাব-১৫ ও কক্সবাজার এলাকা থেকে দুই কেজির একটি চালান ধরেছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান এ কে এম হাফিজ আক্তার জানান, ‘মাদক রুখতে না পারলে ভবিষ্যতে দেশ বড় ধরনের সংকটে পড়বে। মাদকের ব্যাপারে আমরা জিরো টলারেন্স নিয়ে কাজ করছি। সফলতাগুলো এরই মধ্যে নগরবাসী দেখেছে। মাননীয় আইজিপির নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটেও সদস্যদের ডোপ টেস্ট হচ্ছে। মাদক নিয়ে আমরা কতটা সিরিয়াস তা মনে হয় আর বুঝানোর প্রয়োজন নেই।’

দেশে সর্বপ্রথম আইস ধরা পড়ে ২০০৭ সালে। তারপর ১০ থেকে ১২ বছর এর অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। ২০১৯ সালে আবারও এ মাদকের আবির্ভাব ঘটে। ওই বছর ডিএনসি রাজধানীর ধানমন্ডিতে আইস তৈরির কারখানার সন্ধান পায়। গ্রেফতার ব্যক্তি মালয়েশিয়ায় ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াকালেই আইস তৈরির কারিগরি জ্ঞান অর্জন করে দেশে ফিরে আইস তৈরির কারখানা গড়ে তোলেন।

নতুন আতঙ্ক এলএসডি : শস্যদানার ওপর জন্মানো বিশেষ ধরনের ছত্রাক থেকে উৎপাদিত লাইসার্জিক অ্যাসিড থেকে রাসায়নিক সংশ্লেষের মাধ্যমে ‘ডি-লাইসার্জিক অ্যাসিড ডায়েথিলামাইড’ বা এলএসডি তৈরি করা হয়। ব্লটার কাগজ, চিনির কিউব বা জেলটিনের আকারে এ মাদক বিক্রি করা হয়। সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় হলো, এ মাদক সেবনের পর রক্তচাপ বেড়ে যায়, দেহের তাপমাত্রাও বাড়ে, দৃষ্টি বিভ্রম বা হেলুসিনেশন হতে পারে। তখন নিজের ওপর মানুষের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না।

বাংলাদেশে ২০১৯ সালে এ মাদকটি ডিএনসির কাছে ধরা পড়লেও খুব একটা আলোচনায় আসেনি। তবে এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর পর এ মাদকটি ব্যাপকভাবে আলোচনায় এসেছে। কারণ হাফিজুরের তিন বন্ধু সাদমান সাকিব রূপল (২৫), আসহাব ওয়াদুদ তূর্য (২২) ও আদিব আশরাফকে (২৩) ধানমন্ডি ও লালমাটিয়া এলাকা থেকে গ্রেফতারের পর তাদের কাছে এলএসডি পাওয়া যায়।

গোয়েন্দারা বলছেন, এলএসডি ব্যবসায় অন্তত ১৫টি গ্রুপ রাজধানীতে সক্রিয়। সেবনকারী এবং বিক্রেতারা অভিজাত এবং ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। রাজধানীর বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। কানাডা এবং ইউরোপে অবস্থানরত ধনাঢ্য পরিবারের সন্তানরা ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে অর্ডার নিয়ে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে অন্য কোনো দ্রব্যের ভিতর ঢুকিয়ে এ মাদক পাঠাচ্ছেন। তবে গ্রহীতা নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে তার ঠিকানার খুব কাছাকাছি অন্য কোনো ঠিকানা দিচ্ছেন। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান বলেন, ২০১৯ সালের ১৫ জুলাই মহাখালী ডিওএইচএসের একটি বাড়ি থেকে এলএসডির ২৫টি স্ট্রিপ (ব্লট) এবং ৫ মিলিলিটার তরল এলএসডি উদ্ধার করা হয়। ওই সময় আমরা ইয়াসের রিদওয়ান আনান (২১) এবং সৈয়দ আহনাফ আতিফ মাহমুদ (২১) নামে দুই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রকে গ্রেফতার করি। রিদওয়ান কানাডার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন। সেখান থেকে তিনি তেলের বোতলে ভরে তরল এলএসডি এবং ডাক টিকিটের মতো দেখতে এলএসডি স্ট্রিপ নিয়ে আসেন। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বলেছিলেন, কানাডায় পড়তে যাওয়ার আগে থেকেই তিনি মাদকাসক্ত ছিলেন। দেশেও তিনি এলএসডি সেবন করতেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া হতে হবে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া হতে হবে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি
আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
গোপালগঞ্জে পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকবে
গোপালগঞ্জে পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকবে
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
তফসিলের এক মাস আগেও ভোটার হওয়া যাবে
তফসিলের এক মাস আগেও ভোটার হওয়া যাবে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
সর্বশেষ খবর
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত
ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’
শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান
কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল
পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫
লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন