শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভয়ংকর রূপে মাদক আইস

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর রূপে মাদক আইস

ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে ক্রেজি ড্রাগস ‘আইস’ বা ‘ক্রিস্টাল মিথাইল এমফিটামিন’। উচ্চবিত্ত পরিবারের মাদকাসক্ত সন্তানরাই বেশি ঝুঁকছেন মরণ নেশা এ আইসে। ইয়াবার চেয়ে আরও বেশি নেশায় বুঁদ হতে এ মাদকে তারা নিজেদের সমর্পণ করছেন। বখে যাওয়া যুবাদেরই একটি অংশ জড়িয়ে পড়ছেন আরও ভয়ংকর ‘এলএসডি’তে। কোনোভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে না তাদের। শুধু সেবন নয়, মাদকের ব্যবসায়ও জড়িয়ে পড়ছেন উচ্চবিত্ত ও প্রভাবশালী পরিবারের অনেক সদস্য। এদিকে ‘আইস’ এবং ‘এলএসডি’ রীতিমতো ভাবিয়ে তুলেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজধানী ঢাকা এবং কক্সবাজার মিলিয়ে ৫০ গডফাদার নিয়ন্ত্রণ করছেন ‘আইস’ এবং ‘এলএসডি’। তথ্য-প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছেন তারা। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এজেন্ট নিয়োগ করে তারা থেকে যাচ্ছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। সম্প্রতি কয়েকটি চালান ধরার পর গ্রেফতারকৃতদের কাছ  থেকে প্রাপ্ত তথ্যে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মিয়ানমারের ‘ইয়াবা’ ব্যবসায়ীরাই এখন ইয়াবার পাশাপাশি ‘আইস’ পাঠাচ্ছেন। দিনকে দিন বাড়ছে বাংলাদেশে আইসের চাহিদা। মিয়ানমার থেকে কক্সবাজার হয়ে আইস আসছে ঢাকায়। আর ঢাকা থেকেই ছড়িয়ে পড়ছে দেশের জেলা শহরগুলোয়।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক আবদুস সবুর ম ল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আইস এবং নতুন কিছু মাদক কিন্তু আমাদের সত্যিই ভাবাচ্ছে। কক্সবাজারে দুই কেজি আইস এবং ঢাকায় ৫০০ গ্রাম আইস উদ্ধার করা হয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে ডিএনসির প্রতিটি সদস্য সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করছেন।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চাহিদা কিংবা প্রবেশের মাত্র ১০ ভাগের এক ভাগ মাদক জব্দ হয়। বাকি নয় ভাগ দেশের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে। সবচেয়ে বড় কথা হলো দেশের কোন পয়েন্ট কিংবা রুট দিয়ে মাদক ঢোকে তা কিন্তু আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সবাই জানেন। এরপরও কেন মাদক প্রবেশ বন্ধ হয় না। গভীরে গিয়ে ফুটো বন্ধ করতে হবে। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সাবেক নির্বাহী পরিচালক নূর খান লিটন বলেন, কিছুদিন ধরে শুনছি মাদকের কাঁচামাল আসা শুরু হয়েছে। দেশেই তা ফার্নিশড হচ্ছে। এটা খুবই আতঙ্কের। তখন তা নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত কঠিন এবং দুরূহ হবে। এ বিষয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরকে আরও নজর দিতে হবে। একই সঙ্গে সরকারের উচিত হবে দেশের সীমান্ত আরও কড়া নজরদারির আওতায় আনা। সীমান্ত-অপরাধের তথ্য পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে বিনিময় করতে হবে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ ঘটাতে হবে। তবে এর জন্য দরকার সঠিক এবং সুষ্ঠু তদন্ত। গভীরে যেতে হবে। তদন্তের মাঝপথে থেমে থাকলে এর কোনো ইতিবাচক ফল আসবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

অনুসন্ধান বলছে, মাদক ব্যবসায়ীদের বেশির ভাগই বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হয়েছিলেন। তবে মুক্ত হয়ে তারা আগের কাজেই ফিরে গেছেন। তদন্ত মাঝপথে থেমে যাওয়ায় মাদক মামলার বেশির ভাগ অভিযোগপত্রেই বিনিয়োগকারী কিংবা গডফাদারদের নাম পর্যন্ত যান না তদন্তকারী কর্মকর্তারা। দুর্বল সাক্ষী দেওয়ার কারণে তারা বেশির ভাগ সময় আদালতেও যেতে চান না। ফলে নির্বিঘ্নে বের হয়ে যান মাদক ব্যবসায়ীরা। একটি গোয়েন্দা সংস্থার পর্যবেক্ষণে এসেছে, কক্সবাজার এবং মিয়ানমারের মধ্যবর্তী এলাকায় ‘নেটং’ দ্বীপ থেকে ‘আইস’ বিভিন্ন লবণের প্যাকেটে বিশেষ পদ্ধতিতে ঢোকানো হয়। এর বাইরে টেকনাফের কয়েকটি পয়েন্ট থেকেও প্রথমে চট্টগ্রাম তারপর রাজধানীতে পৌঁছানো হয়। আইসের রং এবং দানা অনেকটা লবণের মতো হওয়ায় র‌্যাব-পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে সক্রিয় মাদক কারবারিরা। গত ২১ আগস্ট রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশান, বনানী, উত্তরা, বারিধারা, বনশ্রী থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের (ডিএনসি) ঢাকা মেট্রোর (উত্তর) সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসানের নেতৃত্বে একটি দল প্রায় আধা কেজি মেথামফিটামিন মাদক ‘আইস’ এবং ৫ হাজার ইয়াবাসহ ১০ জনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে দুজন তরুণী। তারা সবাই উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- রুবায়াত, রোহিত হোসেন, মাসুম হান্নান, আমানুল্লাহ, মোহাইমিনুল ইসলাম ইভান, মুসা উইল বাবর, সৈয়দা আনিকা জামান ওরফে অর্পিতা জামান, লায়লা আফরোজ প্রিয়া, তানজিম আলী শাহ এবং হাসিবুল ইসলাম। এর মাত্র চার দিন আগে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) মোহাম্মদপুর ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে আধা কেজি আইস ও ৬৩ হাজার ইয়াবা বড়িসহ নয়জনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- নাজিমউদ্দিন, আব্বাসউদ্দিন, নাছিরউদ্দিন, মো. হোসেন, সঞ্জিত দাস, শিউলি আক্তার, কোহিনূর বেগম, রাশিদা বেগম ও মৌসুমী আক্তার।

তদন্ত-সংশ্লিষ্ট ও অনুসন্ধানে জানা গেছে, গ্রেফতারকৃতরা অন্তত পাঁচটি সিন্ডিকেটের সদস্য। রাজধানীতে আইসের অন্তত ২০ জন গডফাদার আছেন। কক্সবাজার এলাকায় রয়েছেন অন্তত ৩০ জন। এদের মধ্যে বার্মাইয়া নূর, নবী হোসেন, হারুনুর রশীদ অন্যতম। এদের প্রত্যেকের রয়েছে উচ্চমহলে বিশেষ যোগাযোগ। ওই মহলসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যের কাছে নিয়মিত পৌঁছে যাচ্ছে মোটা অঙ্কের মাসোহারা।

অনুসন্ধান বলছে, বর্তমানে যারা আইসের ব্যবসা করছেন তারা কিছুদিন আগেও কেবল ইয়াবার ব্যবসাই করতেন। এখন তারা মিয়ানমানের সরবরাহকারীদের পরামর্শে বাংলাদেশে আইসের বাজার তৈরির চেষ্টা করছেন। এরই মধ্যে কিছুটা সফলতাও এসেছে। রাজধানী এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামের অভিজাত এলাকায় তরুণ-যুবাদের মধ্যে বেড়েছে আইসের চাহিদা। বিভিন্ন মহল্লায় তাদের ইয়াবা ব্যবসায়ীদের কাছে আইসের মার্কেটিংও করাচ্ছেন তারা। বিভিন্ন সিসা লাউঞ্জ এবং পার্টিতে বেড়েছে আইসের কদর। বিশেষ করে সিসার কলকিতে ‘আইসের’ মিশেল অনেকে নেশার গুরু মানছেন। কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, এক গ্রাম ইয়াবার তুলনায় আইসের নেশার সক্ষমতা ২০ গুণ বেশি। সেই তুলনায় দামও কম। বাজারে প্রতি পিল ইয়াবায় থাকছে .১ গ্রাম (দশমিক ১ গ্রাম) এমফিটামিন। অর্থাৎ ১০টি ইয়াবায় হচ্ছে এক গ্রাম এমফিটামিন। একটি ইয়াবা বড়ির দাম ৩০০ টাকা হিসাবে এক গ্রামের দাম হয় ৩ হাজার টাকা। আর এক গ্রাম আইসের বাজার মূল্য ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা। ডিএনসি ও অন্য একটি সূত্র বলছে, সম্প্রতি কথিত মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা, মরিয়ম আক্তার মৌ, প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজ, ব্যবসায়ী মিশু হাসান, তাঁর সহযোগী জিসানকে গ্রেফতারের পর ডিএনসি ২১ আগস্ট নজরদারির মাধ্যমে ১০ জনকে গ্রেফতার করে।

এদের মধ্যে ইভানের কাছ থেকে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর অনেক তথ্য। তার কাছ থেকে রামপুরা এলাকার কমল, জাবের খান, রহিদ, শাকিল, পাভেল, ইডেন, সোহেল নামের কিছু সরবরাহকারীর তথ্য উঠে এসেছে। এদের মধ্যে পিয়াসা, পরীমণি এবং রাজ গ্রেফতারের পর তদন্ত-সংশ্লিষ্টদের জিজ্ঞাসাবাদে জাবেরের নামটি বারংবার উঠে এসেছে। রিমান্ডে রোহিদ অন্তত ২০ জনের নাম বলেছে, যারা তার কাছ থেকে নিয়মিত আইস নিত। গ্রেফতার বাবর দিয়েছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। তার কাছ থেকে অন্তত ১৫ জন বড় ব্যবসায়ীর নাম পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে জাফর, নুসরাত ভূঁইয়া, ফয়সল রাসেল, শাহবাজ হোসেন, মারুফ তৌসিফ, আবদুল্লাহ আল মামুন, ইডেন ইব্রাহীম, জয় রাজীব, হৃদিতা রহমান, জায়ান খোরাসানী, জাফর হোসেন অন্যতম। ছোট শান্ত, হাসিব, জাবের বড় মাপের চালান রাজধানীতে নিয়ে আসেন নিয়মিত বিরতিতে।

সূত্র বলছে, গত ১৪ জুলাই চট্টগ্রাম নগরীর ব্রিজঘাট এলাকা থেকে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল ৮০ গ্রাম আইস ও ইয়াবাসহ জালাল আহম্মেদ (৪৩), মো. ফারুক (৩০) ও মো. তালাল (৩৪) নামের তিনজনকে গ্রেফতার করে। জিজ্ঞাসাবাদে জালাল জানিয়েছেন, ফোরকান নামের কক্সবাজারের এক ব্যক্তির মাধ্যমে আইসগুলো মিয়ানমার থেকে সংগ্রহ করেছেন। এর দুই দিন আগে র‌্যাব-৭ এর একটি দল ফিসারি ঘাট এলাকা থেকে ৯৭৫ গ্রাম আইসসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে। এ মাদকও মাছের আড়ালে টেকনাফ থেকে আনা হয়েছিল। এরও আগে ২৪ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো ১৪০ গ্রাম আইসসহ দুজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। র‌্যাব-৭ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চট্টগ্রামে আইসের বাজার তৈরির চেষ্টা চলছে। টার্গেট করা হচ্ছে এলিট এবং ধনাঢ্য পরিবারের সন্তানদের। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রাজধানী কিংবা দেশের অন্যত্র আইস পৌঁছানোর রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। চট্টগ্রামে উদ্ধারকৃত আইসগুলো টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার থেকে এসেছিল। সম্প্রতি র‌্যাব-১৫ ও কক্সবাজার এলাকা থেকে দুই কেজির একটি চালান ধরেছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান এ কে এম হাফিজ আক্তার জানান, ‘মাদক রুখতে না পারলে ভবিষ্যতে দেশ বড় ধরনের সংকটে পড়বে। মাদকের ব্যাপারে আমরা জিরো টলারেন্স নিয়ে কাজ করছি। সফলতাগুলো এরই মধ্যে নগরবাসী দেখেছে। মাননীয় আইজিপির নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটেও সদস্যদের ডোপ টেস্ট হচ্ছে। মাদক নিয়ে আমরা কতটা সিরিয়াস তা মনে হয় আর বুঝানোর প্রয়োজন নেই।’

দেশে সর্বপ্রথম আইস ধরা পড়ে ২০০৭ সালে। তারপর ১০ থেকে ১২ বছর এর অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। ২০১৯ সালে আবারও এ মাদকের আবির্ভাব ঘটে। ওই বছর ডিএনসি রাজধানীর ধানমন্ডিতে আইস তৈরির কারখানার সন্ধান পায়। গ্রেফতার ব্যক্তি মালয়েশিয়ায় ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াকালেই আইস তৈরির কারিগরি জ্ঞান অর্জন করে দেশে ফিরে আইস তৈরির কারখানা গড়ে তোলেন।

নতুন আতঙ্ক এলএসডি : শস্যদানার ওপর জন্মানো বিশেষ ধরনের ছত্রাক থেকে উৎপাদিত লাইসার্জিক অ্যাসিড থেকে রাসায়নিক সংশ্লেষের মাধ্যমে ‘ডি-লাইসার্জিক অ্যাসিড ডায়েথিলামাইড’ বা এলএসডি তৈরি করা হয়। ব্লটার কাগজ, চিনির কিউব বা জেলটিনের আকারে এ মাদক বিক্রি করা হয়। সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় হলো, এ মাদক সেবনের পর রক্তচাপ বেড়ে যায়, দেহের তাপমাত্রাও বাড়ে, দৃষ্টি বিভ্রম বা হেলুসিনেশন হতে পারে। তখন নিজের ওপর মানুষের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না।

বাংলাদেশে ২০১৯ সালে এ মাদকটি ডিএনসির কাছে ধরা পড়লেও খুব একটা আলোচনায় আসেনি। তবে এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর পর এ মাদকটি ব্যাপকভাবে আলোচনায় এসেছে। কারণ হাফিজুরের তিন বন্ধু সাদমান সাকিব রূপল (২৫), আসহাব ওয়াদুদ তূর্য (২২) ও আদিব আশরাফকে (২৩) ধানমন্ডি ও লালমাটিয়া এলাকা থেকে গ্রেফতারের পর তাদের কাছে এলএসডি পাওয়া যায়।

গোয়েন্দারা বলছেন, এলএসডি ব্যবসায় অন্তত ১৫টি গ্রুপ রাজধানীতে সক্রিয়। সেবনকারী এবং বিক্রেতারা অভিজাত এবং ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। রাজধানীর বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। কানাডা এবং ইউরোপে অবস্থানরত ধনাঢ্য পরিবারের সন্তানরা ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে অর্ডার নিয়ে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে অন্য কোনো দ্রব্যের ভিতর ঢুকিয়ে এ মাদক পাঠাচ্ছেন। তবে গ্রহীতা নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে তার ঠিকানার খুব কাছাকাছি অন্য কোনো ঠিকানা দিচ্ছেন। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান বলেন, ২০১৯ সালের ১৫ জুলাই মহাখালী ডিওএইচএসের একটি বাড়ি থেকে এলএসডির ২৫টি স্ট্রিপ (ব্লট) এবং ৫ মিলিলিটার তরল এলএসডি উদ্ধার করা হয়। ওই সময় আমরা ইয়াসের রিদওয়ান আনান (২১) এবং সৈয়দ আহনাফ আতিফ মাহমুদ (২১) নামে দুই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রকে গ্রেফতার করি। রিদওয়ান কানাডার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন। সেখান থেকে তিনি তেলের বোতলে ভরে তরল এলএসডি এবং ডাক টিকিটের মতো দেখতে এলএসডি স্ট্রিপ নিয়ে আসেন। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বলেছিলেন, কানাডায় পড়তে যাওয়ার আগে থেকেই তিনি মাদকাসক্ত ছিলেন। দেশেও তিনি এলএসডি সেবন করতেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক
গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!
প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি
সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা
ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ
জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন
ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ
খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু
বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্রের তলদেশের আশ্চর্য প্রাণী
সমুদ্রের তলদেশের আশ্চর্য প্রাণী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: মঈন খান
জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ ময়মনসিংহ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ময়মনসিংহ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব
আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যত ষড়যন্ত্রই হোক নির্বাচন যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে’
‘যত ষড়যন্ত্রই হোক নির্বাচন যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অবশেষে বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন কিউবা মিচেল
অবশেষে বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন কিউবা মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা