মঙ্গলবার, ৩১ মে, ২০২২ ০০:০০ টা

জমকালো আয়োজনে বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড

আট জুরির চোখে ১১ সেরা সাংবাদিককে পুরস্কার, সারা দেশে ৬৪ গুণী সাংবাদিককে তৃণমূল সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য বিশেষ সম্মাননা

নিজস্ব প্রতিবেদক

জমকালো আয়োজনে বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড

রাজধানীর আইসিসিবিতে গতকাল বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও অতিথিরা -বাংলাদেশ প্রতিদিন

জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হলো ‘বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১’ প্রদান অনুষ্ঠান। গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১১ জনকে পুরস্কৃত করা হয়। পাশাপাশি তৃণমূল সাংবাদিকতার প্রসারে ভূমিকা রাখায় জেলা পর্যায়ের ৬৪ জন গুণী সাংবাদিককে ১ লাখ করে টাকা ও বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় ১১ জনের প্রত্যেককে পুরস্কার হিসেবে আড়াই লাখ টাকা, সম্মাননা স্মারক এবং সনদপত্র দেওয়া হয়। আট বিভাগ থেকে আটজন প্রবীণ সাংবাদিককে মঞ্চে ডেকে নিয়ে উত্তরীয় পরিয়ে সম্মাননা স্মারক, ক্রেস্ট ও চেক তুলে দেওয়া হয়। আগামী বছর থেকে ২৫ জন সাংবাদিককে দেওয়া হবে বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড। পুরস্কারের মান হবে ১০ লাখ টাকা করে।

অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সভাপতিত্ব করেন ‘বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১’ আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর।

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণ এবং খ্যাতনামা সাংবাদিক, কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর মৃত্যুতে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড-২০২১ প্রদান অনুষ্ঠান উপলক্ষে গতকাল সরগরম হয়ে ওঠে আইসিসিবি। বিকাল থেকে অনুষ্ঠানস্থলে আসতে শুরু করেন আমন্ত্রিত অতিথিরা। সন্ধ্যা নাগাদ মুখর হয়ে ওঠে পুরো আইসিসিবি প্রাঙ্গণ। বর্ণাঢ্য আয়োজনের পর নৈশভোজে অংশ নেন অতিথিরা।

অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, আগামী বছর ২৫ জন অনুসন্ধানী সাংবাদিককে বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে। তাদের প্রত্যেককে দেওয়া হবে ১০ লাখ টাকা। প্রতি বছরই এই আয়োজন করবে বসুন্ধরা গ্রুপ। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের মানোন্নয়নের সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। বসুন্ধরা গ্রুপ গণমাধ্যমের উদ্যোগ গ্রহণের পর সাংবাদিকের মান উন্নয়ন হয়েছে।

বসুন্ধরা চেয়ারম্যান বলেন, বসুন্ধরার সুযোগ্য ব্যবস্থাপনা পরিচালকের উদ্যোগে সারা দেশ থেকে প্রবীণ ও গুণী সাংবাদিকদের সম্মানিত করতে পেরে আমরা গর্বিত। অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের পুরস্কৃত করার এই পদক্ষেপ দেশের নতুন প্রজন্মের সাংবাদিকদেরকে অনুপ্রাণিত করবে। এই আয়োজনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। তিনি আরও বলেন, কালের কণ্ঠ পত্রিকার মধ্য দিয়ে আমরা মিডিয়া জগতে পা রাখি। তারপর একে একে সাতটি মিডিয়া হাউস খুলেছি। বাংলাদেশ প্রতিদিন বাংলাদেশের এক নম্বর পত্রিকা, সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক। সবার হাতে হাতে পত্রিকাটি দেখা যায়। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করছি, যিনি না হলে আজকে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের নাগরিক হতে পারতাম না। বঙ্গবন্ধুর কারণে আজকে দেশে সাংবাদিকতায় সমৃদ্ধি পেয়েছে। সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, সত্যকে সত্য বলবেন, মিথ্যাকে মিথ্যা। আমাদের পত্রিকা প্রকাশনার উদ্দেশ্যই ছিল সত্য তুলে ধরা। দেশের অগ্রযাত্রায় ব্যবসায়ীদের ভূমিকার কথা তুলে ধরে আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, ব্যবসায়ীদের নিয়ে সমালোচনা করার আগে অবশ্যই তাদের অবদান স্বীকার করতে হবে। ব্যবসায়ীরা যাতে কোনো অন্যায় জুলুমের শিকার না হন, সেদিকে আমাদের সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে। আমরা সবসময় মানুষের কল্যাণে কাজ করেছি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, এমন একটি আয়োজন করার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপকে ধন্যবাদ জানাই। বিশেষ করে অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের পুরস্কার দেওয়ার জন্য। আমি বিশ্বাস করি, এই ধরনের পুরস্কার প্রদান অনুসন্ধানী সাংবাদিকতাকে উৎসাহিত করবে। গুণী সাংবাদিকদের পুরস্কৃত করার মধ্য দিয়ে গণমাধ্যম উপকৃত হবে। সাংবাদিকরা সমাজকে সঠিকভাবে পরিচালনার ক্ষেত্রে যে ভূমিকা পালন করতে পারেন, অন্যান্য পেশার মানুষ তা পারেন না। তিনি বলেন, গণমাধ্যমের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে সমাজের বিকাশ হয়। সাংবাদিকতা এমন একটি পেশা যা সমাজকে সঠিক খাতে প্রবাহিত করতে, সমাজের তৃতীয় নয়ন খুলে দিতে এবং অবহেলিত দিকগুলোতে সমাজের দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে যেভাবে ভূমিকা রাখে, অন্য কোনো পেশার মানুষ তা পারে না। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার ভিন্ন মাত্রার কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এ ধরনের সাংবাদিকতায় ঝুঁকি থাকে, জীবন বিপন্ন হতে পারে। সেসব অতিক্রম করে সাংবাদিককে কাজ করতে হয়। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার মনে করে গণমাধ্যমের বিকাশের সঙ্গে রাষ্ট্র ও গণতান্ত্রিক সমাজের বিকাশ নিহিত। সে কারণেই বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে গত সাড়ে ১৩ বছরে সংবাদপত্র, বেতার, টেলিভিশন ও অনলাইন গণমাধ্যমের প্রতিটি ক্ষেত্র যুগান্তকারী বিকাশ লাভ করেছে। একই সঙ্গে অসুস্থ প্রতিযোগিতা ও আইনবিরোধী চর্চা কমে এসেছে।

বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম বলেন, বাংলাদেশে সাংবাদিকতা একটি কঠিন কাজ। এই পেশাটাকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার জন্য দায়িত্ব পালন করছি আমরা। এ ব্যাপারে সারা দেশের সাংবাদিকদের আমরা সহায়তা পাচ্ছি। এই পুরস্কারের মাধ্যমে সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়ন হবে। বিশেষ করে গ্রামীণ সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়নে এটা সহায়ক হবে। এ অনুষ্ঠান করার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

জুরি বোর্ডের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান তাঁর বক্তব্যে বলেন, যারা সাংবাদিকতার মান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন, যারা সংবাদ জনগণের কাছে বলিষ্ঠভাবে উপস্থাপন করে যাচ্ছেন, যারা নিজেদের অবস্থানকে সৎ রেখেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। আমি বিশ্বাস করি, এ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তারা আরও শক্তি পাবেন এবং আমাদের ভবিষ্যতে আরও উন্নতির দিকে যাবে।

অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ফেরদৌস ও চিত্রনায়িকা বুবলী। মফস্বলের গুণী সাংবাদিকদের মধ্যে আট বিভাগ থেকে আটজনকে মঞ্চে আমন্ত্রণ জানানো হয়। তাঁরা হলেন, রাজশাহী বিভাগ থেকে পাবনার রণেশ মৈত্র, খুলনা বিভাগে যশোরের অধ্যাপক মসিউল আযম, ঢাকা বিভাগে নরসিংদীর নিবারণ চন্দ্র রায়, চট্টগ্রাম বিভাগে রাঙামাটির এ কে এম মকছুদ আহমেদ, সিলেট বিভাগে সিলেটের আবদুল মালিক চৌধুরী, বরিশাল বিভাগে বরিশালের মানবেন্দ্র বটব্যাল, রংপুর বিভাগে গাইবান্ধার গোবিন্দলাল দাস, ময়মনসিংহ বিভাগে জামালপুরের এ এ কে মাহমুদুল হাসান দারা। তাদেরসহ সব গুণী সাংবাদিককে ক্রেস্ট ও সম্মাননা প্রদান এবং উত্তরীয় পরিয়ে দেওয়া হয়।

দেশবরেণ্য আটজন গুণী ব্যক্তিত্বের সমন্বয়ে গঠিত জুরিবোর্ড দেশের সেরা অনুসন্ধানী সাংবাদিক নির্বাচিত করেছেন। ঢাকা এবং মফস্বল থেকে পাওয়া কয়েক শ প্রতিবেদন পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করেছেন জুরিবোর্ডের সদস্যরা। আজকের পত্রিকার সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমানের নেতৃত্বে জুরিবোর্ডে ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত, সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার সম্পাদক অমিত হাবিব, আলোকচিত্রী ও লেখক নাসির আলী মামুন, চলচ্চিত্র শিক্ষক গবেষক ও পরামর্শক ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলফিকার আলি মাণিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শাওন্তী হায়দার।

বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড আয়োজক কমিটি জানায়, প্রথমবারের মতো এ আয়োজনে পুরস্কার পেলেন ১১ জন সাংবাদিক। মুক্তিযুদ্ধ, অপরাধ ও দুর্নীতি, নারী ও শিশু ক্যাটাগরির প্রতিটিতে প্রিন্ট, অনলাইন ও ইলেকট্রনিক মাধ্যমের সেরা তিনটি প্রতিবেদন করে মোট ৯ জনকে পুরস্কার দেওয়া হয়। অনুসন্ধানী প্রামাণ্যচিত্র ও আলোকচিত্রের জন্য পুরস্কার দেওয়া হয় দুজনকে। প্রত্যেক বিজয়ী পেয়েছেন আড়াই লাখ টাকা, ক্রেস্ট এবং সনদপত্র। অন্যদিকে তৃণমূল সাংবাদিকতায় অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সারা দেশের ৬৪ জনকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। তারা পেয়েছেন ১ লাখ টাকার চেক, সম্মাননা স্মারক এবং উত্তরীয়।

অ্যাওয়ার্ড পেলেন যারা : মুক্তিযুদ্ধ ক্যাটাগরিতে ডেইলি স্টারের আহমাদ ইশতিয়াক, মাছরাঙা টেলিভিশনের কাওসার সোহেলী, জাগো নিউজ ২৪.কম-এর সালাহ উদ্দিন জসিম, অপরাধ ও দুর্নীতি ক্যাটাগরিতে দেশ রূপান্তরের শোয়েব চৌধুরী, জিটিভির জান্নাতুল ফেরদৌসী, নিউজ বাংলা ২৪.কম-এর জেসমিন পাপড়ি, নারী ও শিশু ক্যাটাগরিতে সমকালের রাজীব আহাম্মদ, আনন্দ টিভির শওকত সাগর, ঢাকা পোস্টের আদনান রহমান, অনুসন্ধানী প্রামাণ্যচিত্রে মাছরাঙা টেলিভিশনের মাজাহারুল ইসলাম এবং আলোকচিত্রে প্রথম আলোর দীপু মালাকার।

আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম এমপি, সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম, সাইফুজ্জামান শিখর, নিজাম উদ্দিন হাজারী, আয়েন উদ্দিন, সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি, সাইমুম সরওয়ার কমল, শিরিন আক্তার, পংকজ দেবনাথ, সাহাদারা মান্নান, সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি সাইদুর রহমান, শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আজম খসরু, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা ও শামীম হায়দার পাটোয়ারী এমপি, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি, দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কিউনসহ রাশিয়া, নেপাল, থাইল্যান্ড, মরক্কো দূতাবাসের কূটনীতিকবৃন্দ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এবং জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ম. তামিম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান, বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. মো. বশির উল্লাহ, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাস গুপ্ত, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আবুল হাসেম, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রিপন বাড়ৈ, অ্যাডভোকেট ইমতিয়াজ আহমেদ, অবজারভার সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী. দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক, আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) পরিচালক লে. কর্নেল আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদ, সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান ও রেজাউল করিম শাম্মী, ঢাকা উত্তর সিটি মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা ওয়াসার এমডি তাকসিম এ খান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ, রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম মোস্তাক হোসেন, সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইএনটি বিভাগীয় প্রধান ডা. মনিলাল আইচ।  রাজউক চেয়ারম্যান এ বি এম আমানুল্লাহ নূরী, রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম, এফবিসিসিআইর ভাইস প্রেসিডেন্ট আমিন হেলালী, সালাহউদ্দিন আলমগীর, পরিচালক বজলুর রহমান, ইকবাল হোসেন চৌধুরী, হোসেইন এ সিকদার, নাদিয়া বিনতে আমিন, বাজুসের সাবেক সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়, ভাইস প্রেসিডেন্ট গুলজার আহমেদ, বাদল চন্দ্র রায়, দেওয়ান আমিনুল ইসলাম শাহীন, বাজুস সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, কোষাধ্যক্ষ উত্তম বণিক, বাপেক্সের এমডি মোহাম্মদ আলী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, কেন্দ্রীয় সম্প্রচার সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ রবিউল আলম রবি, চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন, চিত্রনায়িকা নিপুণ, ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, এসবি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. মনিরুল ইসলাম, এন্টি টেররিজম ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি কামরুল আহসান, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার কৃষ্ণপদ রায়, সিটিটিসি প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান, সিটিটিসি অতিরিক্ত কমিশনার মো. ইলিয়াছ শরীফ, এসবির ডিআইজি এ জেড এম নাফিউল ইসলাম, র‌্যাব-৪ এর অধিনায়ক ডিআইজি মো. মোজাম্মেল হক, নৌবাহিনীর কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান, র‌্যাব-১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল মো. মশিউর রহমান, র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন, ডিএমপির ডিআইজি মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, ডিএমপির ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম, নৌ পুলিশের ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলাম, ডিবির রমনা বিভাগের ডিসি এইচ এম আজীমুল হক, ডিএমপি ডিসি (মিডিয়া) মো. ফারুক হোসেন, ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের ডিসি মো. আবদুল আহাদ, ডিএমপির গুলশান বিভাগের ডিসি মো. আসাদুজ্জামান রিপন, নৌবাহিনীর লে. কমান্ডার বরুণ কুমার সরকার, নৌবাহিনীর লে. কমান্ডার বদিউজ্জামান শাফিন, পুলিশ সদর দফতরের জনসংযোগ কর্মকর্তা এ কে এম কামরুল আহছান, ডিএমপির এডিসি (মিডিয়া) হাফিজ আল আসাদ, সিআইডির অতিরিক্ত এসপি (মিডিয়া) আজাদ রহমান, সিআইডির অতিরিক্ত এসপি খায়রুল ইসলাম, ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত এসপি রুহুল আমিন সাগর, ঢাকা জেলার অতিরিক্ত এসপি মো. আশরাফুল ইসলাম, ঢাকা জেলার অতিরিক্ত এসপি মো. হুমায়ুন কবীর, এসবির অতিরিক্ত এসপি মো. আশরাফুজ্জামান, ডিএমপির এসি (মিডিয়া) আবু তালেব, ডিএমপির ক্যান্টনমেন্ট জোনের এসি হুমায়ুন কবীর, ডিএমপির ট্রাফিক গুলশান জোনের এসি ইমরান হোসেন, খিলক্ষেত থানার ওসি মুন্সী ছাব্বীর আহমেদ, বনানী থানার ওসি মোহাম্মদ নুরে আযম মিয়া, বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম, বাংলাদেশ জেলের ডিআইজি (প্রিজন) তৌহিদুল ইসলাম, ডিএমপির খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আমিনুল ইসলাম, ডিএমপির খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক (অপারেশনস) নিজাম উদ্দিন আহাম্মেদ এবং ডিএমপির খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক (প্যাট্রোল) মো. দেলোয়ার হোসেন লিটন।

৬৪ জেলা থেকে যারা পেলেন সম্মাননা

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর