শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নৌকায় ভোট দিন

রাজশাহীর জনসমুদ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
রফিকুল ইসলাম রনি ও কাজী শাহেদ, রাজশাহী থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
নৌকায় ভোট দিন

উন্নয়ন-অর্জনের জয়যাত্রা অব্যাহত রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আবারও দেশবাসীকে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, নৌকায় ভোট দিয়েছিলেন বলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। নৌকায় ভোট দিয়েছিলেন বলেই দেশে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ যেন গড়তে পারি, সেজন্য নৌকায় ভোট দিন। গতকাল বিকালে রাজশাহী মাদরাসা মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশাল জনসমুদ্রে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিকাল ৩টা ১০ মিনিটে জনসভাস্থলে এসে প্রধানমন্ত্রী ৩২টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। গতকাল দিনের আলো ফুটতে না ফুটতেই বরেন্দ্র নগরী রাজশাহীতে শুরু হয় মানুষের আনাগোনা। জনসভাস্থল মাদরাসা মাঠের আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় এসে জমায়েত হন কর্মী ও সমর্থকরা। ট্রেন, বাস, নৌকা, রিকশা, অটো, হিউম্যান হলার, এমনকি ট্রাকে চেপেও এসেছেন তারা। যানবাহন না পেয়ে হেঁটেও আশপাশের এলাকা থেকে এসেছেন অনেকে। বেলা ১১টার মধ্যে কানায় কানায় মানুষে ভরে যায় ঐতিহাসিক মাদরাসা মাঠ। সকাল ৯টার আগে থেকেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় জনসভাস্থল। মাঠে জায়গা না পেয়ে লাখো মানুষ মাদরাসা মাঠের আশপাশের পাঠানপাড়া, পদ্মারপাড়, ফায়ার সার্ভিস মোড়ে অবস্থান নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শোনেন। এ ছাড়া নগরীর বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেওয়া মানুষের সুবিধার জন্য পয়েন্টে পয়েন্টে কয়েকটি এলইডি স্ক্রিন ও সাউন্ড সিস্টেম বসানো হয়। এসব স্ক্রিনেও প্রধানমন্ত্রীকে দেখেন অপেক্ষমাণ রাজশাহীবাসী ও বিভাগের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা। চর মাঝারদিয়া থেকে এসেছেন গৃহবধূ রহিমা বেগম। তিনি বলেন, ‘ফজরের নামাজ পড়েই সবাই চলে আইসেছি। আইসে তো দেখি রাজশাহী শহর যে সাজাইছে সুন্দর কইরে, খুব ভালো লাইগলো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কী বুইলবেন তাই শুইনবো।’ প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দিতে পঞ্চগড় থেকে এসেছেন রুয়েট ছাত্রলীগ নেতা রায়হানুল ফেরদৌস রাজ। তিনি বলেন, দুই দিন আগে রাজশাহীতে এসেছি প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা শোনার জন্য। রাজশাহী জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ যৌথভাবে এ জনসভার আয়োজন করে। জনসভা পরিচালনা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। জনসভায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল।

এতে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, রাজশাহী সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, রাজশাহী সদরের এমপি ও ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, বেগম আক্তার জাহান, মেরিনা জামান কবিতা, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, সাখাওয়াত হোসেন সফিক, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অনিল সরকার, রাজশাহী জেলা পরিষদের প্রশাসক মীর ইকবাল হোসেন, নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল মালেক, আয়েনউদ্দিন এমপি, মুনসুর আহমেদ এমপি, এনামুল হক এমপি, নিজাম উদ্দিন জলিল জন এমপি, স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন প্রমুখ।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গত নির্বাচনে আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন। আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আবারও আপনাদের আহ্বান করব, আগামী নির্বাচন আসবে এই বছরের শেষে অথবা আগামী বছরের শুরুতে, আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন কি না ওয়াদা চাই। এ সময় মাঠে স্লোগান দিয়ে উপস্থিত লাখো নেতা-কর্মী দুই হাত উঁচিয়ে ভোট দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।

আওয়ামী লীগ পালানোর সুযোগ পাবে না বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ পালায় না, পালায় আপনাদের নেতারা। তিনি বলেন, আজকে আমি জানি, বিরোধী দল অনেক কথাই বলে। তারা আমাদেরকে আবার নোটিস দেয়। আবার বলে আমরা নাকি পালানোর পথ পাব না। আমি এই বিএনপি-জামায়াত জোটে যারা আছেন, তাদের জিজ্ঞেস করি। পালায় কে। আওয়ামী লীগ কখনো পালায় না। পিছু হটে না। এমনকি আমি, ১৯৮১ সালে জিয়াউর রহমান বাধা দিয়েছিল, আমাকে দেশে আসতে দেবে না। আমি বাধা অতিক্রম করেই দেশে ফিরেছিলাম। শেখ হাসিনা বলেন, আবার ২০০৭ সালে যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসে তখনো আমি বিদেশ গিয়েছিলাম। আমার ছেলের বউ অসুস্থ ছিল। তার বাচ্চা হয়েছিল, অপারেশন হয়েছিল, তাকে দেখতে। আমাকে দেশে ফিরতে দেবে না। আমি জোর করে দেশে ফিরে এসেছিলাম। আমার বিরুদ্ধে মার্ডার কেস দেওয়া হয়েছিল। আমি বলেছি, আমি যাব। এই কেস আমি মোকাবিলা করব। আমি দেশে ফিরে এসেছি শুধু বাংলার মানুষের কথা চিন্তা করে। তিনি বলেন, আজকে যারা বলে পালানোর সুযোগ পাবে না আওয়ামী লীগ। আমি স্পষ্ট বলতে চাই, আওয়ামী লীগ পালায় না। পালায় আপনাদের নেতারাই। বিএনপি নেতৃত্বের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি নেতারা কে। তারা নাকি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করবে। কাকে নিয়ে। দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত তাদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে? যে নাকি ২০০৭-এ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে মুচলেকা দিয়েছিল আর কোনো দিন রাজনীতি করবে না। দেশ থেকে ভেগে গিয়েছিল, পালিয়ে গিয়েছিল, সে কথা কি আমাদের বিএনপি নেতাদের মনে নাই? তিনি বলেন, দুর্নীতিতে সাজাপ্রাপ্ত খালেদা-তারেক, এমনকি খালেদা জিয়া তারেক-কোকোর মাধ্যমে টাকা পাচার করেছিল মানি লন্ডারিং করে। ৪০ কোটি টাকা আমরা বাংলাদেশে নিয়ে এসেছি তাদের পাচার করা। এর জবাব কি তারেক দিতে পারবে? আওয়ামী লীগ কখনো পালায় না। আওয়ামী লীগ জনগণকে নিয়ে কাজ করে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, এই সংগঠন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন। এ সংগঠন যখনই ক্ষমতায় এসেছে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। তিনি বলেন, এই রাজশাহী সব সময় অবহেলিত ছিল। বিগত মেয়র নির্বাচনে আপনারা আমাদের ভোট দিয়েছেন। বিভিন্ন এলাকায় নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আমাদের জয়যুক্ত করেছেন। আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।

বিগত সময়ে সরকার রাজশাহীতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে গত ১৪ বছরে শুধু রাজশাহী জেলা ও মহানগরে ১০ হাজার ৬৬০ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্প আমরা বাস্তবায়ন করে দিয়েছি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আজকে কিছুক্ষণ আগে ১ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকার ২৬টি প্রকল্প উদ্বোধন করলাম এবং ৩৭৫ কোটি টাকার ৬টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলাম। এ প্রকল্পগুলো আমি আপনাদের উপহার হিসেবে দিয়ে গেলাম।

বিএনপির চরিত্র ‘অমানবিক’ বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তারা মানুষ চেনে না। তারা মানুষের জন্য কিছু করতে পারে নাই। তাদের কাজ কী, নিজেরা লুটেপুটে খাবে। তিনি বলেন, আমরা মানুষের জন্য কাজ করি। আর বিএনপি কী করে, মানুষ খুন করা, অগ্নিসন্ত্রাস তাদের কাজ।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি জানি না, আপনারা বিবেচনা করেন, কোনো মানুষ জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারতে পারে? শুধু সাধারণ মানুষ না, পুলিশকে পর্যন্ত কীভাবে তারা মাটিতে ফেলে পিটিয়েছে। তিনি বলেন, যখন জিয়াউর রহমান মারা গেল, তখন দেখা গেল কী, জিয়া কিছুই রেখে যায় নাই, একটা ভাঙা সুটকেস আর ছেঁড়া গেঞ্জি ছাড়া। পরে দেখা গেল, খালেদা জিয়ার সেই মূল্যবান শাড়ি ফ্রান্স থেকে কিনে আনা। তারেক জিয়াদের সেই কোকো লঞ্চ, তাদের ইন্ডাস্ট্রি... এত টাকা চুরি করে বিদেশে পাচার করেছে যে, এখন দেখবেন কীভাবে আয়েশি জীবনযাপন করছে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি। এখন সেই ডিজিটাল মাধ্যমে আমাদের বিরুদ্ধে বিএনপি অপপ্রচার চালায়, মানুষকে উসকানি দেয়। তিনি বলেন, নৌকা শান্তির প্রতীক, উন্নয়নের প্রতীক। এই মার্কায় ভোট দিয়েছিল বলেই দেশ স্বাধীন হয়েছে। নৌকা মার্কা নিয়ে অনেকের এলার্জি। কিসের এত এলার্জি। এই নৌকায় ভোট দিয়েছিল বলেই জিয়াউর রহমান মেজর থেকে জেনারেল হয়েছিল। দেশ স্বাধীন হয়েছিল বলেই ক্ষমতায় আসতে পেরেছিল। তিনি বলেন, ২০০১ সালে একটি ছোট মেয়েকে গ্যাং রেফ করা হয়েছিল। তার অপরাধ ছিল তার পিতা-মাতা নৌকায় ভোট দিয়েছিল। বিএনপি-জামায়াতের আমলে এই রাজশাহীতে মাহিমা, ফাহিমাকে ধর্ষণ করেছিল। তারা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে জঙ্গিবাদও সৃষ্টি করেছিল। জঙ্গিরা প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে মিছিল করেছে, সেখানে পুলিশ পাহারা দিয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আগে যে পণ্য আমরা ২০০ ডলার দিয়ে কিনতাম, এখন সেটা ৬০০ ডলার দিয়ে কিনতে হচ্ছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেই দেশে বিনামূল্যে করোনাকালে টিকা দিয়েছি, ফ্রি টেস্ট করেছি। অনেক উন্নত দেশ টিকা দিতে পারেনি। অন্যরা ক্ষমতায় থাকলে কখনই দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখতে পারতো না। তিনি আরও বলেন, আমরা এদেশের খাদ্য নিরাপত্তা থেকে শুরু করে কমিউনিটি ক্লিনিক সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন করেছি। ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় করেছি, দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্স ডিগ্রির মর্যাদা দিয়েছি। আওয়ামী লীগ জনগণকে দিতে আসে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে জনগণ পায়। আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা