শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নৌকায় ভোট দিন

রাজশাহীর জনসমুদ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
রফিকুল ইসলাম রনি ও কাজী শাহেদ, রাজশাহী থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
নৌকায় ভোট দিন

উন্নয়ন-অর্জনের জয়যাত্রা অব্যাহত রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আবারও দেশবাসীকে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, নৌকায় ভোট দিয়েছিলেন বলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। নৌকায় ভোট দিয়েছিলেন বলেই দেশে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ যেন গড়তে পারি, সেজন্য নৌকায় ভোট দিন। গতকাল বিকালে রাজশাহী মাদরাসা মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশাল জনসমুদ্রে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিকাল ৩টা ১০ মিনিটে জনসভাস্থলে এসে প্রধানমন্ত্রী ৩২টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। গতকাল দিনের আলো ফুটতে না ফুটতেই বরেন্দ্র নগরী রাজশাহীতে শুরু হয় মানুষের আনাগোনা। জনসভাস্থল মাদরাসা মাঠের আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় এসে জমায়েত হন কর্মী ও সমর্থকরা। ট্রেন, বাস, নৌকা, রিকশা, অটো, হিউম্যান হলার, এমনকি ট্রাকে চেপেও এসেছেন তারা। যানবাহন না পেয়ে হেঁটেও আশপাশের এলাকা থেকে এসেছেন অনেকে। বেলা ১১টার মধ্যে কানায় কানায় মানুষে ভরে যায় ঐতিহাসিক মাদরাসা মাঠ। সকাল ৯টার আগে থেকেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় জনসভাস্থল। মাঠে জায়গা না পেয়ে লাখো মানুষ মাদরাসা মাঠের আশপাশের পাঠানপাড়া, পদ্মারপাড়, ফায়ার সার্ভিস মোড়ে অবস্থান নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শোনেন। এ ছাড়া নগরীর বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেওয়া মানুষের সুবিধার জন্য পয়েন্টে পয়েন্টে কয়েকটি এলইডি স্ক্রিন ও সাউন্ড সিস্টেম বসানো হয়। এসব স্ক্রিনেও প্রধানমন্ত্রীকে দেখেন অপেক্ষমাণ রাজশাহীবাসী ও বিভাগের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা। চর মাঝারদিয়া থেকে এসেছেন গৃহবধূ রহিমা বেগম। তিনি বলেন, ‘ফজরের নামাজ পড়েই সবাই চলে আইসেছি। আইসে তো দেখি রাজশাহী শহর যে সাজাইছে সুন্দর কইরে, খুব ভালো লাইগলো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কী বুইলবেন তাই শুইনবো।’ প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দিতে পঞ্চগড় থেকে এসেছেন রুয়েট ছাত্রলীগ নেতা রায়হানুল ফেরদৌস রাজ। তিনি বলেন, দুই দিন আগে রাজশাহীতে এসেছি প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা শোনার জন্য। রাজশাহী জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ যৌথভাবে এ জনসভার আয়োজন করে। জনসভা পরিচালনা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। জনসভায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল।

এতে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, রাজশাহী সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, রাজশাহী সদরের এমপি ও ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, বেগম আক্তার জাহান, মেরিনা জামান কবিতা, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, সাখাওয়াত হোসেন সফিক, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অনিল সরকার, রাজশাহী জেলা পরিষদের প্রশাসক মীর ইকবাল হোসেন, নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল মালেক, আয়েনউদ্দিন এমপি, মুনসুর আহমেদ এমপি, এনামুল হক এমপি, নিজাম উদ্দিন জলিল জন এমপি, স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন প্রমুখ।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গত নির্বাচনে আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন। আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আবারও আপনাদের আহ্বান করব, আগামী নির্বাচন আসবে এই বছরের শেষে অথবা আগামী বছরের শুরুতে, আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন কি না ওয়াদা চাই। এ সময় মাঠে স্লোগান দিয়ে উপস্থিত লাখো নেতা-কর্মী দুই হাত উঁচিয়ে ভোট দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।

আওয়ামী লীগ পালানোর সুযোগ পাবে না বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ পালায় না, পালায় আপনাদের নেতারা। তিনি বলেন, আজকে আমি জানি, বিরোধী দল অনেক কথাই বলে। তারা আমাদেরকে আবার নোটিস দেয়। আবার বলে আমরা নাকি পালানোর পথ পাব না। আমি এই বিএনপি-জামায়াত জোটে যারা আছেন, তাদের জিজ্ঞেস করি। পালায় কে। আওয়ামী লীগ কখনো পালায় না। পিছু হটে না। এমনকি আমি, ১৯৮১ সালে জিয়াউর রহমান বাধা দিয়েছিল, আমাকে দেশে আসতে দেবে না। আমি বাধা অতিক্রম করেই দেশে ফিরেছিলাম। শেখ হাসিনা বলেন, আবার ২০০৭ সালে যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসে তখনো আমি বিদেশ গিয়েছিলাম। আমার ছেলের বউ অসুস্থ ছিল। তার বাচ্চা হয়েছিল, অপারেশন হয়েছিল, তাকে দেখতে। আমাকে দেশে ফিরতে দেবে না। আমি জোর করে দেশে ফিরে এসেছিলাম। আমার বিরুদ্ধে মার্ডার কেস দেওয়া হয়েছিল। আমি বলেছি, আমি যাব। এই কেস আমি মোকাবিলা করব। আমি দেশে ফিরে এসেছি শুধু বাংলার মানুষের কথা চিন্তা করে। তিনি বলেন, আজকে যারা বলে পালানোর সুযোগ পাবে না আওয়ামী লীগ। আমি স্পষ্ট বলতে চাই, আওয়ামী লীগ পালায় না। পালায় আপনাদের নেতারাই। বিএনপি নেতৃত্বের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি নেতারা কে। তারা নাকি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করবে। কাকে নিয়ে। দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত তাদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে? যে নাকি ২০০৭-এ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে মুচলেকা দিয়েছিল আর কোনো দিন রাজনীতি করবে না। দেশ থেকে ভেগে গিয়েছিল, পালিয়ে গিয়েছিল, সে কথা কি আমাদের বিএনপি নেতাদের মনে নাই? তিনি বলেন, দুর্নীতিতে সাজাপ্রাপ্ত খালেদা-তারেক, এমনকি খালেদা জিয়া তারেক-কোকোর মাধ্যমে টাকা পাচার করেছিল মানি লন্ডারিং করে। ৪০ কোটি টাকা আমরা বাংলাদেশে নিয়ে এসেছি তাদের পাচার করা। এর জবাব কি তারেক দিতে পারবে? আওয়ামী লীগ কখনো পালায় না। আওয়ামী লীগ জনগণকে নিয়ে কাজ করে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, এই সংগঠন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন। এ সংগঠন যখনই ক্ষমতায় এসেছে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। তিনি বলেন, এই রাজশাহী সব সময় অবহেলিত ছিল। বিগত মেয়র নির্বাচনে আপনারা আমাদের ভোট দিয়েছেন। বিভিন্ন এলাকায় নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আমাদের জয়যুক্ত করেছেন। আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।

বিগত সময়ে সরকার রাজশাহীতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে গত ১৪ বছরে শুধু রাজশাহী জেলা ও মহানগরে ১০ হাজার ৬৬০ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্প আমরা বাস্তবায়ন করে দিয়েছি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আজকে কিছুক্ষণ আগে ১ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকার ২৬টি প্রকল্প উদ্বোধন করলাম এবং ৩৭৫ কোটি টাকার ৬টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলাম। এ প্রকল্পগুলো আমি আপনাদের উপহার হিসেবে দিয়ে গেলাম।

বিএনপির চরিত্র ‘অমানবিক’ বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তারা মানুষ চেনে না। তারা মানুষের জন্য কিছু করতে পারে নাই। তাদের কাজ কী, নিজেরা লুটেপুটে খাবে। তিনি বলেন, আমরা মানুষের জন্য কাজ করি। আর বিএনপি কী করে, মানুষ খুন করা, অগ্নিসন্ত্রাস তাদের কাজ।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি জানি না, আপনারা বিবেচনা করেন, কোনো মানুষ জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারতে পারে? শুধু সাধারণ মানুষ না, পুলিশকে পর্যন্ত কীভাবে তারা মাটিতে ফেলে পিটিয়েছে। তিনি বলেন, যখন জিয়াউর রহমান মারা গেল, তখন দেখা গেল কী, জিয়া কিছুই রেখে যায় নাই, একটা ভাঙা সুটকেস আর ছেঁড়া গেঞ্জি ছাড়া। পরে দেখা গেল, খালেদা জিয়ার সেই মূল্যবান শাড়ি ফ্রান্স থেকে কিনে আনা। তারেক জিয়াদের সেই কোকো লঞ্চ, তাদের ইন্ডাস্ট্রি... এত টাকা চুরি করে বিদেশে পাচার করেছে যে, এখন দেখবেন কীভাবে আয়েশি জীবনযাপন করছে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি। এখন সেই ডিজিটাল মাধ্যমে আমাদের বিরুদ্ধে বিএনপি অপপ্রচার চালায়, মানুষকে উসকানি দেয়। তিনি বলেন, নৌকা শান্তির প্রতীক, উন্নয়নের প্রতীক। এই মার্কায় ভোট দিয়েছিল বলেই দেশ স্বাধীন হয়েছে। নৌকা মার্কা নিয়ে অনেকের এলার্জি। কিসের এত এলার্জি। এই নৌকায় ভোট দিয়েছিল বলেই জিয়াউর রহমান মেজর থেকে জেনারেল হয়েছিল। দেশ স্বাধীন হয়েছিল বলেই ক্ষমতায় আসতে পেরেছিল। তিনি বলেন, ২০০১ সালে একটি ছোট মেয়েকে গ্যাং রেফ করা হয়েছিল। তার অপরাধ ছিল তার পিতা-মাতা নৌকায় ভোট দিয়েছিল। বিএনপি-জামায়াতের আমলে এই রাজশাহীতে মাহিমা, ফাহিমাকে ধর্ষণ করেছিল। তারা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে জঙ্গিবাদও সৃষ্টি করেছিল। জঙ্গিরা প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে মিছিল করেছে, সেখানে পুলিশ পাহারা দিয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আগে যে পণ্য আমরা ২০০ ডলার দিয়ে কিনতাম, এখন সেটা ৬০০ ডলার দিয়ে কিনতে হচ্ছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেই দেশে বিনামূল্যে করোনাকালে টিকা দিয়েছি, ফ্রি টেস্ট করেছি। অনেক উন্নত দেশ টিকা দিতে পারেনি। অন্যরা ক্ষমতায় থাকলে কখনই দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখতে পারতো না। তিনি আরও বলেন, আমরা এদেশের খাদ্য নিরাপত্তা থেকে শুরু করে কমিউনিটি ক্লিনিক সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন করেছি। ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় করেছি, দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্স ডিগ্রির মর্যাদা দিয়েছি। আওয়ামী লীগ জনগণকে দিতে আসে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে জনগণ পায়। আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিক্সা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিক্সা বিতরণ

এই মাত্র | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি স্কুল-কলেজে সভাপতির দায়িত্ব সামলাবেন ইউএনও-ডিসিরা
বেসরকারি স্কুল-কলেজে সভাপতির দায়িত্ব সামলাবেন ইউএনও-ডিসিরা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে