শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

দুই ঘণ্টার মধ্যে চট্টগ্রাম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিই

রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দুই ঘণ্টার মধ্যে চট্টগ্রাম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিই

১৯৭১ সালের ৩ মার্চ পাকিস্তানের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি সেশন বসার কথা ছিল ঢাকায়। সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বিজয়ী দলের নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকার গঠন করবেন। ১ মার্চ দুপুরে হঠাৎ জেনারেল ইয়াহিয়া খান অধিবেশন স্থগিতের ঘোষণা দিলেন। বাংলার মানুষ বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। বঙ্গবন্ধু ২ তারিখ ঢাকায় ও ৩ তারিখ সারা দেশে হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করলেন। আরও বললেন, ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ভাষণে তিনি বাঙালি জাতির জন্য পরবর্তী করণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেবেন। আমি তখন সেনাবাহিনী থেকে ডেপুটেশনে ইপিআরের চট্টগ্রাম সেক্টরে অ্যাডজুট্যান্ট হিসেবে নিযুক্ত।

২৮ ফেব্রুয়ারি সোয়াত নামের একটি জাহাজ ১০ হাজার টন অস্ত্র- গোলাবারুদ নিয়ে চট্টগ্রামের বহির্নোঙরে আসে। এই অস্ত্র যে বাঙালির আন্দোলন দমন করতে আনা হয়েছে এটা বুঝে গিয়েছিলাম। কারণ, সীমান্তে তখন কোনো উত্তেজনা ছিল না। অর্থাৎ ভারতের সঙ্গে যুদ্ধের জন্য আনা হয়নি। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া কর্মসূচির পরিপ্রেক্ষিতে আমিও যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। তখন ইপিআরে শতকরা ৮০ ভাগ সৈনিক ও জেসিও ছিল বাঙালি। ২০ ভাগ অবাঙালি। সিদ্ধান্ত নিলাম ওরা আক্রমণ করার আগে আমি আক্রমণ করব। না হলে আমাদের জয়ের সম্ভাবনা কম। আমার কাছে স্পষ্ট ছিল যে, পাকিস্তান আক্রমণ করলে তাদের প্রথম লক্ষ্য হবে বাঙালির রাজনৈতিক নেতৃত্ব, অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহকর্মীরা। এরপর লক্ষ্য হবে সামরিক বাহিনীর বাঙালি অফিসাররা, যারা পাকিস্তানের বিপক্ষে যুদ্ধে জনগণকে ও সৈনিকদের নেতৃত্ব দিতে পারবে। ইপিআরের বাঙালি অফিসারদের সঙ্গে গোপনে পরামর্শ করি।

তখন সীমান্তসহ চট্টগ্রাম ইপিআরে ১ হাজার ২০০ বাঙালি ও ৫০০ থেকে ৬০০ অবাঙালি সৈন্য ছিল। পরিকল্পনা ছিল, শুরুতে সীমান্তে অবাঙালি সৈন্যদের নিষ্ক্রিয় করে বাঙালি সৈন্যরা শহরে এসে আমার নির্ধারিত জায়গাগুলোতে অবস্থান নেবে, যাতে কোনো পাকিস্তানি সৈন্য ক্যান্টনমেন্ট বা নেভাল বেস থেকে বের হতে না পারে। ঢাকা থেকে পাকিস্তানি সৈন্য আসা আটকাতে প্রয়োজন ফেনী নদীর পাড়ে শুভপুর ব্রিজ এলাকা এবং মুহুরি নদীর ওখানে ধুমঘাট রেলওয়ে ব্রিজ এলাকায় ডিফেন্স নেওয়া। দরকার অতিরিক্ত সৈন্য। এ জন্য দুটি সোর্স আছে। একটা হলো চট্টগ্রাম ষোলোশহরে অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্ট। এখানে আড়াইশর মতো বাঙালি সৈন্য ছিল। আর চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে ১ হাজার ৮০০-এর মতো বাঙালি সৈন্য। অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্টের বাঙালি অফিসাররা যদি ক্যান্টনমেন্ট থেকে অল্প একটু দূরে গিয়ে পাহাড় থেকে বেলুচ রেজিমেন্ট নামের অবাঙালি রেজিমেন্টের সৈন্যদের বন্দি করতে পারে, তাহলে ক্যান্টনমেন্টের ১ হাজার ৮০০ বাঙালি সৈন্যও আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে পারবে। মেজর জিয়াউর রহমান ও কর্নেল চৌধুরী সাহেবের সঙ্গে যোগাযোগ করে পরিকল্পনা জানাই। ইপিআরের বিশ্বস্ত কয়েকজনকে নিয়ে তিনটি প্রাথমিক লক্ষ্য নির্ধারণ করলাম। পাকিস্তানিরা হামলা করার আগেই অবাঙালি সৈন্য যারা ইপিআরে আছে, তাদের বন্দি বা ধ্বংস করা; পুরো চট্টগ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের রক্ষা করা। এদিকে ৭ মার্চের ভাষণে বড় ধরনের ঘোষণা আসতে পারে ভেবে ৬ মার্চ ইয়াহিয়া খান ঘোষণা দিলেন, ২৫ মার্চ জাতীয় সংসদের অধিবেশন আবার বসবে। অন্যদিকে অব্যাহত থাকল পাকিস্তানি সৈন্য আসা। সোয়াত জাহাজ থেকে অস্ত্র নামাতে ২৪ মার্চ সেখানকার বাঙালি ব্রিগেড কমান্ডারকে সরিয়ে আনসারী নামের এক অবাঙালি অফিসারকে দেওয়া হলো। দায়িত্ব নিয়েই আনসারী অস্ত্র নামাতে অস্বীকৃতি জানানো বাঙালি শ্রমিকদের হত্যা শুরু করল। ধারণা করলাম, রাতেই পাকিস্তানিরা হামলা চালাতে পারে। ওয়্যারলেসে সাংকেতিক যোগাযোগের জন্য আমি দুটি কোড ওয়ার্ড সিলেক্ট করেছিলাম। এক. ‘অ্যারেঞ্জ সাম উড ফর মি’ অর্থাৎ আমার জন্য কিছু কাঠের ব্যবস্থা কর। আরেকটি ছিল ‘ব্রিং সাম উড ফর মি’ অর্থাৎ আমার জন্য কিছু কাঠ নিয়ে শহরে এসো। প্রথম বার্তাটির পেছনের অর্থ ছিল আধা ঘণ্টার মধ্যে যুদ্ধ শুরু করতে হবে, তৈরি হয়ে নাও। দ্বিতীয় বার্তাটির গোপন অর্থ ছিল যুদ্ধ শুরু কর, পাকিস্তানিদের নিরস্ত্র, বন্দি, ধ্বংস কর, শহরে এসে তোমার জন্য নির্ধারিত স্থানে অবস্থান নাও, শহরকে দখলে রাখতে হবে। দুটি বার্তাই পাঠিয়ে দিলাম। বার্তা পাঠানোর ঘণ্টাখানেক পর বেবিট্যাক্সিতে করে মেজর জিয়া ও কর্নেল চৌধুরী সাহেব আসেন। আলোচনা চলছে এমন কথা বলে তারা আমার সঙ্গে যুদ্ধে যোগ দিতে রাজি হলেন না। বাধ্য হয়ে ফোনে দ্বিতীয় বার্তাটি স্থগিত করতে বললাম। ততক্ষণে দুই ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে। অবাঙালি সৈন্যদের নিরস্ত্র করে শহরের দিকে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাঙালি সৈন্যরা। পরদিন ২৫ মার্চ রাতে আমি খাবার টেবিলে। এমন সময় আওয়ামী লীগ নেতা ডা. জাফর এলেন। বললেন, ইয়াহিয়া খান রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে গোপনে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে সেখান থেকে বিমানে পাকিস্তান চলে গেছে। আলোচনা ব্যর্থ। ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পশ্চিমা সৈন্যরা রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খেয়ে ফেলেছে। গাড়িতে অস্ত্রপাতি বসানো হচ্ছে। ট্যাংকগুলো প্রস্তুত হচ্ছে। আমি স্থগিত করা বার্তাটি আবার পাঠিয়ে দিলাম। শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ। ৮টা ৪০ মিনিটে ঘর থেকে বেরিয়ে ওয়্যারলেস কলোনি এলাকায় ইপিআরের অবাঙালি অফিসার ক্যাপ্টেন হায়াতকে বন্দি করি। দুই ঘণ্টার মধ্যে হালিশহরের সব অবাঙালি সৈন্য ও অফিসারকে বন্দি করে হাত বেঁধে রুমে আটকে ফেলি। সব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ডিফেন্স নিই। শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিই। জিয়াউর রহমান তার সৈন্যদের নিয়ে কক্সবাজারের দিকে চলে যান। তিনি ক্যান্টনমেন্টে না যাওয়ায় ক্যান্টনমেন্টের অবাঙালি বেলুচ রেজিমেন্ট বাঙালিদের আক্রমণ করে। সবার আগে কর্নেল চৌধুরী সাহেবকে হত্যা করে।

২৫ মার্চ পাকিস্তান বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে আগেই আঁচ করেছিলাম। তাই ২৪ মার্চেই আমরা চট্টগ্রাম সীমান্ত এলাকার সব অবাঙালি সেনা সদস্য ও অফিসারদের বন্দি করি। ২৫ তারিখ তারা আক্রমণ করার আগেই আক্রমণ করে চট্টগ্রাম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিই এবং ২৬ তারিখে কুমিল্লায় সফল অ্যামবুশ করে চট্টগ্রাম অভিমুখী ইকবাল শফির পুরো ব্রিগেড তছনছ করে দিই। ২৪ ও ২৫ তারিখের অ্যাকশন দুটো না নিলে হয়তো চট্টগ্রামে রেডিও স্টেশনে গিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করাও সম্ভব হতো না।

লেখক : মুক্তিযুদ্ধে ১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার, সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য। অনুলেখক : শামীম আহমেদ।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম