শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

দুই ঘণ্টার মধ্যে চট্টগ্রাম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিই

রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দুই ঘণ্টার মধ্যে চট্টগ্রাম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিই

১৯৭১ সালের ৩ মার্চ পাকিস্তানের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি সেশন বসার কথা ছিল ঢাকায়। সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বিজয়ী দলের নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকার গঠন করবেন। ১ মার্চ দুপুরে হঠাৎ জেনারেল ইয়াহিয়া খান অধিবেশন স্থগিতের ঘোষণা দিলেন। বাংলার মানুষ বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। বঙ্গবন্ধু ২ তারিখ ঢাকায় ও ৩ তারিখ সারা দেশে হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করলেন। আরও বললেন, ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ভাষণে তিনি বাঙালি জাতির জন্য পরবর্তী করণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেবেন। আমি তখন সেনাবাহিনী থেকে ডেপুটেশনে ইপিআরের চট্টগ্রাম সেক্টরে অ্যাডজুট্যান্ট হিসেবে নিযুক্ত।

২৮ ফেব্রুয়ারি সোয়াত নামের একটি জাহাজ ১০ হাজার টন অস্ত্র- গোলাবারুদ নিয়ে চট্টগ্রামের বহির্নোঙরে আসে। এই অস্ত্র যে বাঙালির আন্দোলন দমন করতে আনা হয়েছে এটা বুঝে গিয়েছিলাম। কারণ, সীমান্তে তখন কোনো উত্তেজনা ছিল না। অর্থাৎ ভারতের সঙ্গে যুদ্ধের জন্য আনা হয়নি। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া কর্মসূচির পরিপ্রেক্ষিতে আমিও যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। তখন ইপিআরে শতকরা ৮০ ভাগ সৈনিক ও জেসিও ছিল বাঙালি। ২০ ভাগ অবাঙালি। সিদ্ধান্ত নিলাম ওরা আক্রমণ করার আগে আমি আক্রমণ করব। না হলে আমাদের জয়ের সম্ভাবনা কম। আমার কাছে স্পষ্ট ছিল যে, পাকিস্তান আক্রমণ করলে তাদের প্রথম লক্ষ্য হবে বাঙালির রাজনৈতিক নেতৃত্ব, অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহকর্মীরা। এরপর লক্ষ্য হবে সামরিক বাহিনীর বাঙালি অফিসাররা, যারা পাকিস্তানের বিপক্ষে যুদ্ধে জনগণকে ও সৈনিকদের নেতৃত্ব দিতে পারবে। ইপিআরের বাঙালি অফিসারদের সঙ্গে গোপনে পরামর্শ করি।

তখন সীমান্তসহ চট্টগ্রাম ইপিআরে ১ হাজার ২০০ বাঙালি ও ৫০০ থেকে ৬০০ অবাঙালি সৈন্য ছিল। পরিকল্পনা ছিল, শুরুতে সীমান্তে অবাঙালি সৈন্যদের নিষ্ক্রিয় করে বাঙালি সৈন্যরা শহরে এসে আমার নির্ধারিত জায়গাগুলোতে অবস্থান নেবে, যাতে কোনো পাকিস্তানি সৈন্য ক্যান্টনমেন্ট বা নেভাল বেস থেকে বের হতে না পারে। ঢাকা থেকে পাকিস্তানি সৈন্য আসা আটকাতে প্রয়োজন ফেনী নদীর পাড়ে শুভপুর ব্রিজ এলাকা এবং মুহুরি নদীর ওখানে ধুমঘাট রেলওয়ে ব্রিজ এলাকায় ডিফেন্স নেওয়া। দরকার অতিরিক্ত সৈন্য। এ জন্য দুটি সোর্স আছে। একটা হলো চট্টগ্রাম ষোলোশহরে অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্ট। এখানে আড়াইশর মতো বাঙালি সৈন্য ছিল। আর চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে ১ হাজার ৮০০-এর মতো বাঙালি সৈন্য। অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্টের বাঙালি অফিসাররা যদি ক্যান্টনমেন্ট থেকে অল্প একটু দূরে গিয়ে পাহাড় থেকে বেলুচ রেজিমেন্ট নামের অবাঙালি রেজিমেন্টের সৈন্যদের বন্দি করতে পারে, তাহলে ক্যান্টনমেন্টের ১ হাজার ৮০০ বাঙালি সৈন্যও আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে পারবে। মেজর জিয়াউর রহমান ও কর্নেল চৌধুরী সাহেবের সঙ্গে যোগাযোগ করে পরিকল্পনা জানাই। ইপিআরের বিশ্বস্ত কয়েকজনকে নিয়ে তিনটি প্রাথমিক লক্ষ্য নির্ধারণ করলাম। পাকিস্তানিরা হামলা করার আগেই অবাঙালি সৈন্য যারা ইপিআরে আছে, তাদের বন্দি বা ধ্বংস করা; পুরো চট্টগ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের রক্ষা করা। এদিকে ৭ মার্চের ভাষণে বড় ধরনের ঘোষণা আসতে পারে ভেবে ৬ মার্চ ইয়াহিয়া খান ঘোষণা দিলেন, ২৫ মার্চ জাতীয় সংসদের অধিবেশন আবার বসবে। অন্যদিকে অব্যাহত থাকল পাকিস্তানি সৈন্য আসা। সোয়াত জাহাজ থেকে অস্ত্র নামাতে ২৪ মার্চ সেখানকার বাঙালি ব্রিগেড কমান্ডারকে সরিয়ে আনসারী নামের এক অবাঙালি অফিসারকে দেওয়া হলো। দায়িত্ব নিয়েই আনসারী অস্ত্র নামাতে অস্বীকৃতি জানানো বাঙালি শ্রমিকদের হত্যা শুরু করল। ধারণা করলাম, রাতেই পাকিস্তানিরা হামলা চালাতে পারে। ওয়্যারলেসে সাংকেতিক যোগাযোগের জন্য আমি দুটি কোড ওয়ার্ড সিলেক্ট করেছিলাম। এক. ‘অ্যারেঞ্জ সাম উড ফর মি’ অর্থাৎ আমার জন্য কিছু কাঠের ব্যবস্থা কর। আরেকটি ছিল ‘ব্রিং সাম উড ফর মি’ অর্থাৎ আমার জন্য কিছু কাঠ নিয়ে শহরে এসো। প্রথম বার্তাটির পেছনের অর্থ ছিল আধা ঘণ্টার মধ্যে যুদ্ধ শুরু করতে হবে, তৈরি হয়ে নাও। দ্বিতীয় বার্তাটির গোপন অর্থ ছিল যুদ্ধ শুরু কর, পাকিস্তানিদের নিরস্ত্র, বন্দি, ধ্বংস কর, শহরে এসে তোমার জন্য নির্ধারিত স্থানে অবস্থান নাও, শহরকে দখলে রাখতে হবে। দুটি বার্তাই পাঠিয়ে দিলাম। বার্তা পাঠানোর ঘণ্টাখানেক পর বেবিট্যাক্সিতে করে মেজর জিয়া ও কর্নেল চৌধুরী সাহেব আসেন। আলোচনা চলছে এমন কথা বলে তারা আমার সঙ্গে যুদ্ধে যোগ দিতে রাজি হলেন না। বাধ্য হয়ে ফোনে দ্বিতীয় বার্তাটি স্থগিত করতে বললাম। ততক্ষণে দুই ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে। অবাঙালি সৈন্যদের নিরস্ত্র করে শহরের দিকে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাঙালি সৈন্যরা। পরদিন ২৫ মার্চ রাতে আমি খাবার টেবিলে। এমন সময় আওয়ামী লীগ নেতা ডা. জাফর এলেন। বললেন, ইয়াহিয়া খান রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে গোপনে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে সেখান থেকে বিমানে পাকিস্তান চলে গেছে। আলোচনা ব্যর্থ। ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পশ্চিমা সৈন্যরা রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খেয়ে ফেলেছে। গাড়িতে অস্ত্রপাতি বসানো হচ্ছে। ট্যাংকগুলো প্রস্তুত হচ্ছে। আমি স্থগিত করা বার্তাটি আবার পাঠিয়ে দিলাম। শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ। ৮টা ৪০ মিনিটে ঘর থেকে বেরিয়ে ওয়্যারলেস কলোনি এলাকায় ইপিআরের অবাঙালি অফিসার ক্যাপ্টেন হায়াতকে বন্দি করি। দুই ঘণ্টার মধ্যে হালিশহরের সব অবাঙালি সৈন্য ও অফিসারকে বন্দি করে হাত বেঁধে রুমে আটকে ফেলি। সব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ডিফেন্স নিই। শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিই। জিয়াউর রহমান তার সৈন্যদের নিয়ে কক্সবাজারের দিকে চলে যান। তিনি ক্যান্টনমেন্টে না যাওয়ায় ক্যান্টনমেন্টের অবাঙালি বেলুচ রেজিমেন্ট বাঙালিদের আক্রমণ করে। সবার আগে কর্নেল চৌধুরী সাহেবকে হত্যা করে।

২৫ মার্চ পাকিস্তান বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে আগেই আঁচ করেছিলাম। তাই ২৪ মার্চেই আমরা চট্টগ্রাম সীমান্ত এলাকার সব অবাঙালি সেনা সদস্য ও অফিসারদের বন্দি করি। ২৫ তারিখ তারা আক্রমণ করার আগেই আক্রমণ করে চট্টগ্রাম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিই এবং ২৬ তারিখে কুমিল্লায় সফল অ্যামবুশ করে চট্টগ্রাম অভিমুখী ইকবাল শফির পুরো ব্রিগেড তছনছ করে দিই। ২৪ ও ২৫ তারিখের অ্যাকশন দুটো না নিলে হয়তো চট্টগ্রামে রেডিও স্টেশনে গিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করাও সম্ভব হতো না।

লেখক : মুক্তিযুদ্ধে ১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার, সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য। অনুলেখক : শামীম আহমেদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে
মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ