শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

ভোট প্রস্তুতি আওয়ামী লীগে

♦ পাঁচ মাসে দলে ২ কোটি সদস্য সংগ্রহ লক্ষ্য ♦ প্রথমবার ভোটার ও নারীদের অগ্রাধিকার
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট প্রস্তুতি আওয়ামী লীগে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আট মাস বাকি থাকলেও ভোট প্রস্তুতি শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগে। নির্বাচনী ইশতেহার তৈরি, সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম বাড়ানো, উঠান বৈঠক, উন্নয়ন প্রচার, কর্মিসভা, বর্ধিত সভাসহ নানা কার্যক্রম শুরু করেছে টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা দলটি। রমজানে ইফতার পার্টি না করলেও ইফতারসামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছাকাছি যাচ্ছেন দলীয় নেতারা। একই সঙ্গে সামনে নৌকা নিয়ে কারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, তাদের এখনই বার্তা দেওয়া হচ্ছে। দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের এমপি ও আগামীতে মনোনয়নপ্রাপ্তদের এ নির্দেশনা দিচ্ছেন। বর্তমানে সংসদে থাকা এমপি, যারা এরই মধ্যে দলীয় প্রধানের বার্তা পেয়েছেন তারা পুরোদমে কাজ শুরু করেছেন। আবার যারা কালো তালিকাভুক্ত আছেন, তারাও চেষ্টা করছেন মনোনয়নে টিকে থাকতে। আর নতুন করে যাদের ‘সবুজ সংকেত’ দেওয়া হচ্ছে তারাও তৃণমূলে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে নেতারা এসব তথ্য জানিয়েছেন। দলের একাধিক সূত্র জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সাংগঠনিক গতি বাড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ। আগামী পাঁচ মাসে দলে ২ কোটি নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করবেন ক্ষমতাসীন দলটির নেতারা। মে মাস থেকে এ কার্যক্রম জোরদার করা হবে। পাশাপাশি তৃণমূলে সম্মেলনও চলবে। দলের বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে তার মধ্যে দলে নতুন সদস্য করা অন্যতম। প্রথমবার যারা ভোটার হয়েছেন এবং নারীদের প্রাধান্য দেওয়া হবে এ কার্যক্রমে। বিগত দিনে সদস্য সংগ্রহ অভিযানে কড়াকড়ি থাকলেও এবার কিছুটা নমনীয় থাকবে টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা দলটি। কারণ হিসেবে দলটির নেতারা বলছেন, আগে শুধু আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্যদের মাঝে ফরম বিতরণ ও জমা নেওয়া হতো। কিন্তু সে অবস্থান    থেকে সরে এসেছে আওয়ামী লীগ। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি অনুগত এমন যে-কেউই দলের সদস্য হতে পারবেন। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে সদস্য সংগ্রহ তার অন্যতম। আমরা দেখব, যারা আওয়ামী লীগের সদস্য হতে চান তারা দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি অনুগত কি না। যদি তারা অনুগত হন তাহলে সদস্য করব। স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী পরিবারের কোনো সদস্যকে আমরা সদস্যপদ দেব না।’ তিনি বলেন, ‘দেখা যায় যারা আওয়ামী লীগে আসতে চান, কিন্তু তার দূর সম্পর্কের আত্মীয় বিএনপি করেন, তাই বলে তাকে সদস্য করব না- এমনটা হওয়া উচিত নয়। তিনি জাতির পিতার আদর্শ ধারণ করেন কি না সেটাই দেখার বিষয়।’ দলীয় সূত্র জানান, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই দলীয় নেতা-কর্মী-এমপি-মন্ত্রীদের উদ্দেশে বলে আসছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে অনেক চ্যালেঞ্জিং। সে কারণে দলের নেতা-কর্মী-এমপি-মন্ত্রীদের প্রতিটি পদক্ষেপ ভেবেচিন্তে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সাধারণ মানুষকে দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে এবং কর্মসূচিগুলোয় সমাগম বাড়াতে বলেছেন তিনি। এজন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা সদস্য সংগ্রহ অভিযানে জোর দিচ্ছেন। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছি। ইফতারসামগ্রী বিতরণ, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে যাওয়া, কর্মিসভা, বর্ধিত সভা এবং তৃণমূল সম্মেলন সবকিছুই নির্বাচনী প্রস্তুতি।’ তিনি বলেন, ‘আগামী সংসদ নির্বাচনে কারা নৌকা পাবেন দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা তাদের বার্তা দিচ্ছেন। এলাকায় আরও সক্রিয় হতে নির্দেশনা দিচ্ছেন। পাশাপাশি আগামী সংসদ নির্বাচনের জন্য ‘স্মার্ট’ ইশতেহার গঠনের কাজ শুরু হচ্ছে।’ দলীয় সূত্র জানান, আগামী অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশে সদস সংগ্রহ অভিযান বেশ জোরালোভাবে চালাবেন ক্ষমতাসীন দলটির নেতারা। ঈদের পর মে মাসে শুরু হবে এ কার্যক্রম। আগস্টে কোনো সাংগঠনিক কর্মসূচি পালন করে না আওয়ামী লীগ। সে কারণে এ মাস সব কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। সেপ্টেম্বর-অক্টোবর এ কার্যক্রম চলবে। নভেম্বরে শুরু হবে দেশের নির্বাচনী ডামাডোল। সে কারণে এ পাঁচ মাস সদস্য সংগ্রহের উপযুক্ত সময় মনে করছেন দলের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা। গত ১৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে দলের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সদস্য সংগ্রহ করার তাগিদ দেন। এরপর দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা সংশ্লিষ্ট জেলা নেতাদের ফোনে নির্দেশ দেন দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয় থেকে নতুন বই সংগ্রহ করার জন্য। অনেক জেলা ইতোমধ্যে বই নিয়েছে। সদস্য সংগ্রহ চালিয়ে যাচ্ছে। আবার কেউ কেউ অপেক্ষায় আছেন ঈদের পর সংগ্রহ করবেন। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমরা দলে সদস্য বাড়ানোর কাজ শুরু করেছি। ইতোমধ্যে ঢাকা মহানগরের সদস্য সংগ্রহ শেষ করে ইউনিট সম্মেলন, ওয়ার্ড সম্মেলন সর্বশেষ থানা সম্মেলন শেষ করা হয়েছে। ইউনিট কমিটি দেওয়া হয়েছে। এখন ওয়ার্ড-থানা কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চলছে।’ তিনি বলেন, ‘বিভাগের যেসব জেলা ইতোমধ্যে সদস্য সংগ্রহের বই নেয়নি, তারা এখন উত্তোলন করছে। যারা প্রথমবার ভোটার হয়েছেন, তরুণ প্রজন্ম এবং নারীদের অগ্রাধিকার দিচ্ছি। কারণ তরুণ প্রজন্ম ও নারীরা যেদিকে ঝুঁকবে নির্বাচনী ফলাফল সেদিকেই মোড় নেয়।’ দলটির নেতারা জানিয়েছেন, অনেক ভোটার ভাসমান, যারা কোনো দলের সমর্থক নন। আবার এবার নতুন ভোটার হয়েছেন অনেকে। তাদের দলের সদস্য করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগের আপাতত লক্ষ্য ২ কোটি নতুন সদস্য করা। এর পাশাপাশি দলে সদস্য নবায়ন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এটাও চলমান থাকবে। এ প্রসঙ্গে রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী, শেখ হাসিনার আদেশ-নির্দেশ মেনে চলবেন তাদের সদস্য করা হবে। ঈদের পর রাজশাহী বিভাগে এ কার্যক্রম জোরদার করা হবে।’ দলের সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দলের সদস্য নবায়ন ও সদস্য সংগ্রহ চলমান কাজ। জেলা-উপজেলায় এটি চলমান। ঈদের পর আরও জোরদার করা হবে। চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে দলীয় সদস্য সংগ্রহ অভিযান বেগবান করা হয়েছে। যারা বাংলাদেশকে ভালোবাসেন, মহান মুক্তিসংগ্রামের নীতি-আদর্শ বিশ্বাস ও লালন করেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নীতি-আদর্শে বিশ্বাস স্থাপন করেছেন, বিশ্বসেরা রাজনীতিবিদ দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল তারা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য হতে পারবেন। রংপুর বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রংপুর বিভাগের অনেক জেলা-উপজেলায় সদস্য সংগ্রহ ও নবায়নের কাজ চলছে। যারা এখনো সদস্য ফরম সংগ্রহ করেনি, সেসব জেলা-উপজেলাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয় থেকে সদস্য সংগ্রহ বই নিতে।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
সর্বশেষ খবর
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা
চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক