শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

তারেক রহমানের এত টাকা আসলো কোথা থেকে

আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সভায় প্রধানমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমানের এত টাকা আসলো কোথা থেকে

দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ‘যত টাকা লাগে আমি আছি, তোমরা আন্দোলন কর’ স্কাইপিতে প্রচারিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের এমন বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন রেখে বললেন- ‘তার এত টাকা কোথা থেকে আসলো? কী কামাই করে? আয়ের উৎস কী? রাজনীতি করবে না মুচলেকা দিয়ে বিদেশের মাটিতে বসে বিলাসী জীবনযাপন করছে। টাকা পেল কোথা থেকে?’ গতকাল রাতে আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সভায় এমন প্রশ্ন রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে উপস্থিত  একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সংসদীয় বোর্ডের সভায় নেত্রকোনা-৪ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসানকে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সভায় সংসদীয় বোর্ডের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। আগামী ৩০ জুলাই গণভবনে যে বিশেষ বৈঠক ডাকা হয়েছিল, তা পরিবর্তন করে আগামী ৬ আগস্ট করার সিদ্ধান্ত জানান দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা।

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, বৈঠকে গণমাধ্যমের সামনে কোনো সূচনা বক্তব্য দেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে গ্লোবাল ক্রাইসিস রেসপন্স গ্রুপে (জিসিআরজি) ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে বক্তৃতা করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর রুদ্ধদ্বার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, লন্ডনে পলাতক তারেক রহমান ইদানীং স্কাইপিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলে বেড়াচ্ছেন, ‘তোমরা মাঠে থাকো। আন্দোলন করো। টাকা-পয়সা যা লাগে, কোনো কিছু নিয়ে চিন্তা করো না। আমি সব দেব।’ আমার প্রশ্ন, এত টাকা তারেক রহমান পেল কোথায়? তার আয়ের উৎস কী? মানিং লন্ডারিং করে বাংলাদেশ থেকে কত টাকা নিয়ে গেছে? এগুলো দেশবাসীকে তো জানাতে হবে। জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে। তারেকের পিতা খুনি জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করেছিল। ওরা খুনির পরিবার। দেশের অর্থ পাচারকারী। গ্রেনেড হামলা মামলা ও দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় তারেক সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। তাদের সম্পর্কে দেশবাসীকে সজাগ থাকতে হবে। ‘আর কখনো রাজনীতি করবো না’ মুচলেকা দিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে তারেক রহমান। এখন বিদেশে বসে এত বড় বড় কথা বলে? এত টাকা পেল কোথায়? আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বিএনপি-জামায়াতের সময়ে দেশের পরিস্থিতি কী ছিল, সেগুলো দেশবাসীকে জানাতে হবে। ওরা দেশকে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। দেশকে দুর্নীতিতে পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন করেছিল। দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছিল। আমরা দেশকে কী দিয়েছি। সেটা দেশবাসীকে জানানো দরকার। ওদের আমলে দেশের অর্থনীতি কী ছিল? বিদ্যুৎ পরিস্থিতি কী ছিল? রিজার্ভ কেমন ছিল? সেগুলো জনগণকে জানাতে হবে। আমরা কী কী করেছি, সামাজিক নিরাপত্তাবলয়ে দেশের কল্যাণে যেসব কাজ করেছি সেগুলো দেশবাসীকে জানাতে হবে। 

সূত্র জানায়, বৈঠকে নেত্রকোনা-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী সাজ্জাদুল হাসানের দলীয় মনোনয়ন প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সাজ্জাদের পিতা প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য ছিলেন। সাজ্জাদ আমার পিএস-১ ও সচিব থাকা অবস্থায় এলাকায় ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন। এলাকার মানুষের সঙ্গে ব্যাপক সম্পৃক্ততা রয়েছে। দলীয় রিপোর্টসহ সব রিপোর্ট ভালো এসেছে। আমাদের একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকলেও তাকেই নৌকা দিলাম।  বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আমির হোসেন আমু, ওবায়দুল কাদের, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, রশিদুল আলম, আবদুস সোবহান গোলাপ, ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, সায়েম খান প্রমুখ।  

ভবিষ্যৎ ধকল মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আবশ্যক : ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের জরুরি প্রয়োজনীয়তার ওপর আবারও জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, প্রলম্বিত যুদ্ধ এবং আরোপিত নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে চলেছে। যুদ্ধের প্রতিটি দিন সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে এবং বিশ্বের দূরতম প্রান্তে অনেক জীবন কেড়ে নিচ্ছে এবং ধ্বংস করছে। ক্রমবর্ধমান অস্থিতিশীলতার এ সময়ে ভবিষ্যতের ধকল মোকাবিলায় দুর্বলদের জন্য সহনশীলতা তৈরিতে স্পষ্টত আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আবশ্যক। গ্লোবাল ক্রাইসিস রেসপন্স গ্রুপে (জিসিআরজি) ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন। গতকাল রাতে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা আজ যখন ক্রমবর্ধমান সংকট এবং মানবতার ওপর এর বিধ্বংসী প্রভাব নিয়ে চিন্তাভাবনা করছি, দুঃখজনকভাবে তখন ইউক্রেনে সংঘাত চলছে। প্রতিদিন যুদ্ধে নতুন নতুন অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে, যা আরও বেশি ধ্বংস ডেকে আনছে এবং সারা বিশ্বের মানুষের জীবনে মারাত্মক বিরূপ প্রভাব ফেলছে। শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন, দারিদ্র্য ও বৈষম্য তীব্রভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং দরিদ্র দেশগুলোর ঋণের বোঝা বেড়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এসব সমস্যা এবং অন্যান্য ধাক্কা বিশ্বজুড়ে খাদ্য, জ্বালানি ও অন্যান্য পণ্যের দাম বাড়িয়েছে। যার ফলে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার অগ্রগতিতে বিলম্ব হচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ জ্বালানি ও খাদ্য আমদানিকারক দেশ হিসেবে ক্রমবর্ধমান আমদানি ব্যয়, মূল্যস্ফীতি ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের চাপে ভুগছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভবিষ্যতের ধকল মোকাবিলায় সহনশীলতা তৈরি করতে তাঁর কয়েকটি নির্দিষ্ট চিন্তাভাবনা তুলে ধরেন। শেখ হাসিনা তাঁর প্রথম চিন্তায় বলেন, আমাদের জরুরিভাবে একটি সংস্কারকৃত আন্তর্জাতিক আর্থিক কাঠামো প্রয়োজন, যা স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোকে বিনাশর্তে রেয়াতি, স্বল্প-মূল্যের, স্বল্প সুদের তহবিলে প্রবেশাধিকারসহ আর্থিক সুবিধা দেবে। উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবশ্যই জরুরি অবস্থার সময় আইএমএফের এসডিআর তহবিলের ন্যায়সংগত অ্যাক্সেসসহ সংকট ও বিপর্যয়কালে তহবিলে সহজ অ্যাক্সেস থাকতে হবে। এ ছাড়া, আইএফআই ও এমডিবি থেকে নিম্ন সুদে তহবিল প্রাপ্তির সুযোগ থাকতে হবে।

দ্বিতীয়ত, যেসব কারণ খাদ্যের মূল্য ও এটি পাওয়ার অধিকারকে প্রভাবিত করে, যেমন- রপ্তানি বিধিনিষেধ, মজুদ ও সরবরাহ চেইন বিকৃতি- এসবের সুরাহা করতে হবে। তিনি বলেন, এ প্রসঙ্গে আমরা খাদ্য সরবরাহের উন্নতিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের বাজার উন্মুক্ত রাখা, রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা অপসারণ এবং খাদ্য মজুদ ছেড়ে দেওয়ার আহ্বানকে পূর্ণ সমর্থন করি। প্রধানমন্ত্রী ব্ল্যাক সি ইনিশিয়েটিভের জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, মানুষকে খাদ্য দিতে এবং জীবন বাঁচাতে এটি আরও সম্প্রসারণ করা দরকার। তৃতীয় পর্যবেক্ষণে তিনি বলেন, অভ্যন্তরীণ জ্বালানি সংমিশ্রণ এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির মাধ্যমে জ্বালানি আমদানি হ্রাসের পাশাপাশি জ্বালানি শক্তিকে বিচক্ষণতার সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে। তিনি আরও বলেন, আমাদের সরকার নীতি সহায়তা প্রদান করে এবং জ্বালানি খাতে ও সবুজ জ্বালানির রূপান্তরে স্থানীয় সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ উৎসাহিত করার মাধ্যমে জ্বালানির রূপান্তরকে সহায়তা দেয়।

প্রধানমন্ত্রী কাল ইতালি যাচ্ছেন : জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের আমন্ত্রণে ‘ইউনাইটেড নেশনস ফুড সিস্টেমস+২ স্টকটেকিং মোমেন্ট’ (ইউএনএফএসএস+২) সম্মেলনে যোগ দিতে আগামীকাল রবিবার রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইতালির রোমে ২৪-২৬ জুলাই ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন (এফএও)-এর সদর দফতরে ‘মানুষ, পৃথিবী ও সমৃদ্ধির জন্য টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা : একটি যূথযাত্রায় বিভিন্ন পথ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে ইউএনএফএসএস+২ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সফরসূচি অনুসারে, প্রধানমন্ত্রী ইতালি সফরে খুব ব্যস্ত সময় কাটাবেন। সোমবার তিনি এফএও সদর দফতরে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বক্তা হিসেবে ভাষণ দেবেন। ফোরামে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান, কৃষি বিশেষজ্ঞ, খাদ্য উৎপাদনকারী, বিজ্ঞানী, গবেষক ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডার উপস্থিত থাকবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসসহ অন্যদেরও অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর প্রধানমন্ত্রী ‘ফুড সিস্টেম অ্যান্ড ক্লাইমেট অ্যাকশন’ শীর্ষক পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে অংশ নেবেন। সোমবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী ইউরোপের ১৫টি দেশে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের নিয়ে আয়োজিত ‘আঞ্চলিক দূত সম্মেলনে’ যোগ দেবেন।

২৫ জুলাই মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের কথা রয়েছে। এ সময় বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে ‘জ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা’ এবং ‘সাংস্কৃতিক বিনিময় কর্মসূচি’ শীর্ষক দুটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া, রোমভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন (এফএও), ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড অব অ্যাগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট (আইএফএডি) এবং ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামের (ডব্লিউএফপি) নির্বাহী প্রধানরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন, কৃষিমন্ত্রী ড. মুহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, সংসদ সদস্য ও সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে ‘ইউএনএফএসএস+২’-এ যোগ দেবেন। প্রধানমন্ত্রী ২৬ জুলাই দেশের উদ্দেশে রোম ত্যাগ করবেন।

২০২১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ‘ইউনাইটেড নেশনস ফুড সিস্টেমস সামিট’-এ গৃহীত সুপারিশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি পর্যালোচনা করার লক্ষ্যে ‘ইউএনএফএসএস+২’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ২০২১ সালের ইউএন ফুড সিস্টেম সামিটে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে পাঁচ দফা সুপারিশ প্রস্তাব করেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
ইসির সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
রাস্তা আটকে দাবি আদায়ের চর্চা বন্ধ করতে হবে
রাস্তা আটকে দাবি আদায়ের চর্চা বন্ধ করতে হবে
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
অর্থনীতি অনেকটাই স্থবির হয়ে গেছে
অর্থনীতি অনেকটাই স্থবির হয়ে গেছে
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বিগত সরকার আইয়ামে জাহেলিয়া প্রতিষ্ঠা করে
বিগত সরকার আইয়ামে জাহেলিয়া প্রতিষ্ঠা করে
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
ষড়যন্ত্র করবেন না দ্রুত নির্বাচন দিন
ষড়যন্ত্র করবেন না দ্রুত নির্বাচন দিন
চমক আসছে কাউন্সিলে
চমক আসছে কাউন্সিলে
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় সাবেক এমপি বাহারসহ ২৬১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় সাবেক এমপি বাহারসহ ২৬১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আমাদের অর্থ ফেরত চাই’, ইউক্রেনকে ট্রাম্প
‘আমাদের অর্থ ফেরত চাই’, ইউক্রেনকে ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঠবোঝাই নৌকাটি তিন দিনেও ছাড়েনি আরাকান আর্মি
কাঠবোঝাই নৌকাটি তিন দিনেও ছাড়েনি আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ২
রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডিএতে দুদকের অভিযান
সিডিএতে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবৈধ বিড়ি-সিগারেট ও তামাক পণ্যের বিরুদ্ধে এনবিআরের সাঁড়াশি অভিযান
অবৈধ বিড়ি-সিগারেট ও তামাক পণ্যের বিরুদ্ধে এনবিআরের সাঁড়াশি অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা পুনর্গঠনে লাগবে ৫৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিসংঘ
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা পুনর্গঠনে লাগবে ৫৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডিকে সময় দিলেন না ডিসি
সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডিকে সময় দিলেন না ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ট্রাক-নছিমন সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে ট্রাক-নছিমন সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসিকে সহযোগিতা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯ শতাংশ’
‘ইসিকে সহযোগিতা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯ শতাংশ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা
ফরিদপুরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই ছাড়বো : হাসনাত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই ছাড়বো : হাসনাত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল রাজমিস্ত্রির
বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল রাজমিস্ত্রির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ‘কফিন মিছিল’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ‘কফিন মিছিল’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে কিশোর কিশোরীদের হ্যান্ডবল 
ও ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে কিশোর কিশোরীদের হ্যান্ডবল  ও ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২
রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশে বারবার গণতন্ত্র হরণ হয়েছে, বিএনপি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে’
‘দেশে বারবার গণতন্ত্র হরণ হয়েছে, বিএনপি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বপ্নপুরী থেকে উদ্ধার ৫ ভালুকের ঠাঁই হলো সাফারি পার্কে
স্বপ্নপুরী থেকে উদ্ধার ৫ ভালুকের ঠাঁই হলো সাফারি পার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইলিয়াছ
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইলিয়াছ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ালটন ইউনিফাই অল ইন ওয়ান পিসিতে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট
ওয়ালটন ইউনিফাই অল ইন ওয়ান পিসিতে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নারায়ণগঞ্জে ডেভিল হান্টসহ নিয়মিত অভিযানে গ্রেফতার ৫২
নারায়ণগঞ্জে ডেভিল হান্টসহ নিয়মিত অভিযানে গ্রেফতার ৫২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হাসিনা ক্ষমতায় থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে’
‘হাসিনা ক্ষমতায় থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত হলে নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই: নূরুল ইসলাম বুলবুল
ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত হলে নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই: নূরুল ইসলাম বুলবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে কবর থেকে তোলা হল লাশ
মানিকগঞ্জে কবর থেকে তোলা হল লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় পথচারী নিহত
বাসচাপায় পথচারী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা
আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ কোটি টাকার নকশিপল্লী প্রকল্প হচ্ছে ২০০ কোটিতে
৩৫০০ কোটি টাকার নকশিপল্লী প্রকল্প হচ্ছে ২০০ কোটিতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা বহুমুখী সেতুতে আর উঠবে না ট্রেন
যমুনা বহুমুখী সেতুতে আর উঠবে না ট্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য নানা জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর
হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য নানা জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে আক্রমণের প্রস্তুতি ইসরায়েলের, রিপোর্ট
মিশরে আক্রমণের প্রস্তুতি ইসরায়েলের, রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়নাঘরেই রাখা হয়েছিল, চিনতে পারলেন নাহিদ ও আসিফ
আয়নাঘরেই রাখা হয়েছিল, চিনতে পারলেন নাহিদ ও আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা নির্দেশ দিয়েছিলেন—‘বিক্ষোভের নেতাদের হত্যা করুন, লাশ গুম করুন’
হাসিনা নির্দেশ দিয়েছিলেন—‘বিক্ষোভের নেতাদের হত্যা করুন, লাশ গুম করুন’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়ে যা জানালেন জাহিদ হোসেন
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়ে যা জানালেন জাহিদ হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে এসপি তানভীর আটক
সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে এসপি তানভীর আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতা ধরে রাখতেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নৃশংস হত্যাকাণ্ড: জাতিসংঘ
ক্ষমতা ধরে রাখতেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নৃশংস হত্যাকাণ্ড: জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শর্ত দিয়ে রাশিয়াকে কুর্স্ক ছাড়তে রাজি ইউক্রেন
শর্ত দিয়ে রাশিয়াকে কুর্স্ক ছাড়তে রাজি ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়নাঘর নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক
আয়নাঘর নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হজ পালনে এ বছর যেসব শর্ত দিল সৌদি আরব
হজ পালনে এ বছর যেসব শর্ত দিল সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপির সাবেক কমিশনার সাইফুল ইসলাম গ্রেফতার
সিএমপির সাবেক কমিশনার সাইফুল ইসলাম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার
ইসরায়েলকে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের নিজ ভূখণ্ডেই থাকতে দিতে হবে : মিশর
ফিলিস্তিনিদের নিজ ভূখণ্ডেই থাকতে দিতে হবে : মিশর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ জাতীর পার্টির মহাসচিব চুন্নুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ জাতীর পার্টির মহাসচিব চুন্নুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করলেন জর্ডান বাদশাহ
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করলেন জর্ডান বাদশাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে থাকা আয়নাঘর খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব
সারা দেশে থাকা আয়নাঘর খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাট-ট্যাক্সের জাঁতাকলে বিস্কুটের প্যাকেট আর কত ছোট হবে, সরকারের কাছে ব্যবসায়ীর প্রশ্ন
ভ্যাট-ট্যাক্সের জাঁতাকলে বিস্কুটের প্যাকেট আর কত ছোট হবে, সরকারের কাছে ব্যবসায়ীর প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গণহত্যার দায়ে মামলা: ১০ দিনের রিমান্ডে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান
গণহত্যার দায়ে মামলা: ১০ দিনের রিমান্ডে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’
‘ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রখ্যাত স্থপতি লাইলুন নাহার একরাম আর নেই
প্রখ্যাত স্থপতি লাইলুন নাহার একরাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা দখল পরিকল্পনাকে হাস্যকর বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের গাজা দখল পরিকল্পনাকে হাস্যকর বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চিকিৎসায় প্রতি বছর বাংলাদেশিদের থেকে ভারতের আয় ১০ বিলিয়ন ডলার’
‘চিকিৎসায় প্রতি বছর বাংলাদেশিদের থেকে ভারতের আয় ১০ বিলিয়ন ডলার’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে খেলার মাঠ থেকে মিললো ১৭৫ যুদ্ধবোমা
যুক্তরাজ্যে খেলার মাঠ থেকে মিললো ১৭৫ যুদ্ধবোমা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনবার বিচ্ছেদের পরও চতুর্থ বিয়ের স্বপ্ন দেখেন লাকি আলী
তিনবার বিচ্ছেদের পরও চতুর্থ বিয়ের স্বপ্ন দেখেন লাকি আলী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
চমক আসছে কাউন্সিলে
চমক আসছে কাউন্সিলে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

গোলাপি বাসের শুরুতেই হোঁচট
গোলাপি বাসের শুরুতেই হোঁচট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা
পাঁচ আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগ ভোগান্তিতে কোটি মানুষ
যোগাযোগ ভোগান্তিতে কোটি মানুষ

নগর জীবন

নগদের ২৩০০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ দুদকে
নগদের ২৩০০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ দুদকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে
রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনজীবীর ফি নির্ধারণে থাকতে হবে লিখিত চুক্তি
আইনজীবীর ফি নির্ধারণে থাকতে হবে লিখিত চুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০০ বছরের পোড়াদহ মেলা
৪০০ বছরের পোড়াদহ মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাগুন ভালোবাসা দিবস ঘিরে আগুন রাজধানীর ফুলের বাজার
ফাগুন ভালোবাসা দিবস ঘিরে আগুন রাজধানীর ফুলের বাজার

নগর জীবন

বিক্রি ভালো, দামে অখুশি চাষি
বিক্রি ভালো, দামে অখুশি চাষি

নগর জীবন

বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০-২০টি নারী আসন যুক্তিসংগত
সংসদে ১০-২০টি নারী আসন যুক্তিসংগত

নগর জীবন

অনেক শ্রমিকের বদলায়নি ভাগ্য, উদ্বেগ শিশুশ্রমে
অনেক শ্রমিকের বদলায়নি ভাগ্য, উদ্বেগ শিশুশ্রমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিক অসন্তোষে তৈরি পোশাকশিল্পে উদ্বেগ
শ্রমিক অসন্তোষে তৈরি পোশাকশিল্পে উদ্বেগ

নগর জীবন

এসিল্যান্ডের ওপর হামলাচেষ্টায় কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
এসিল্যান্ডের ওপর হামলাচেষ্টায় কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শটগানের কার্তুজসহ দুই পুলিশ গ্রেপ্তার
শটগানের কার্তুজসহ দুই পুলিশ গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বিশ্বকাপজয়ী নাবিলের হঠাৎ অবসর
বিশ্বকাপজয়ী নাবিলের হঠাৎ অবসর

মাঠে ময়দানে

দফায় দফায় হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর, গরু লুট
দফায় দফায় হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর, গরু লুট

দেশগ্রাম

আসালঙ্কার সেঞ্চুরির ম্যাচ জিতল শ্রীলঙ্কা
আসালঙ্কার সেঞ্চুরির ম্যাচ জিতল শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জনবলসহ নানা সংকট, খুঁড়িয়ে স্বাস্থ্যসেবা
জনবলসহ নানা সংকট, খুঁড়িয়ে স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতা হলান্ড
প্রিমিয়ার লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতা হলান্ড

মাঠে ময়দানে

অবশেষে অধিনায়ক মুন্নাকে স্মরণ বাফুফের
অবশেষে অধিনায়ক মুন্নাকে স্মরণ বাফুফের

মাঠে ময়দানে