শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পরিবারের বাইরে আওয়ামী লীগ

উপনির্বাচনে ২৪ মন্ত্রী-এমপির পরিবার পায়নি মনোনয়ন
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবারের বাইরে আওয়ামী লীগ

নাটোর-৪ আসনের আসন্ন উপনির্বাচনে দলীয় মনোনয়নে জোর আলোচনায় ছিলেন প্রয়াত এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আবদুল কুদ্দুসের মেয়ে কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি। কিন্তু দলীয় মনোনয়ন মেলেনি। মুক্তি জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও যুব মহিলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি। এ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন বড়াইগ্রাম উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী।

এতে আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ইতিবাচক সাড়া পড়েছে। তারা অনেকাংশেই উজ্জীবিত।

অধ্যাপক আবদুল কুদ্দুস পাঁচবারের নির্বাচিত এমপি এবং সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী আবদুল কুদ্দুস ছিলেন মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বৃহত্তর রাজশাহী জেলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের সভাপতি, রাজশাহী জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, দুবার নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। সবার ধারণা ছিল, পিতার ভার কন্যার কাঁধেই উঠছে। কিন্তু তা হয়নি। পরিবার থেকে বেরিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলের এক প্রবীণ নেতাকে। একাদশ জাতীয় সংসদের মোট ২৮ জন এমপি মারা গেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ২৬ জন। তার মধ্যে চারটি বাদে বাকিগুলোয় এমপি-মন্ত্রীদের পরিবারের বাইরে গিয়ে ত্যাগী-পরীক্ষিত প্রবীণ-নবীন নেতাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া এক এমপির পদত্যাগ ও আরেকজনের আইনি প্রক্রিয়ায় শূন্য হওয়া আসনেও তাঁদের পরিবারের কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। বাংলাদেশের ইতিহাসে একাদশ জাতীয় সংসদেই সবচেয়ে বেশি উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সূত্রমতে, আওয়ামী লীগ অতীতে অধিকাংশ সময়ই এমপি-মন্ত্রী মারা গেলে তাঁদের স্ত্রী, পুত্র বা কন্যাদের দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সেই ধারা থেকে বেরিয়ে আসছে দলটি। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অনেক সময় এমন হয়েছে, দেখা গেছে একজন এমপি মারা যাওয়ার পর ওই নির্বাচনী এলাকায় তাঁর স্ত্রী বা সন্তান বেশি জনপ্রিয়। দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক। তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে যোগ্য ব্যক্তি হিসেবে। এমপি মারা গেছেন, তাঁর আত্মীয় হিসেবে দেওয়া হয়নি। আমরা দেখেছি কে যোগ্য, তাঁকে দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের এমপি মারা গেলে তাঁর পরিবারের সদস্যদের পরবর্তী নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়া হয়, এটা সত্য নয়। আমাদের মনোনয়ন দেওয়া হয় প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব, জনপ্রিয়তা, যোগ্যতা এবং সাধারণ মানুষের মাঝে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা বিবেচনায়।’ ঢাকা-১৭ আসনের এমপি চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান ফারুক মারা যাওয়ার পর এ আসনে নৌকা চান তাঁর ছেলে রৌশন হোসেন পাঠান। কিন্তু ছেলেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। এ আসনে নৌকা পান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত (মোহাম্মদ এ আরাফাত)। নেত্রকোনা-৪ আসনের এমপি রেবেকা মমিনের মৃত্যুর পর এ আসনে নৌকা দেওয়া হয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসানকে। জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বি মিয়ার মৃত্যুতে শূন্য হওয়া গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে মনোনয়ন পান ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন। এ আসনে ফজলে রাব্বি মিয়ার মেয়ে ফুলছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফারজানা রাব্বি বুবলীও মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। ঢাকা-১৪ আসনের এমপি আসলামুল হকের মৃত্যুর কারণে শূন্য আসনে মনোনয়ন চান তাঁর স্ত্রী মাকসুদা হক। আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দেয় দলের থানা পর্যায়ের সভাপতি আগা খান মিন্টুকে। কুমিল্লা-৭ আসনের উপনির্বাচনে মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত। এ আসনের প্রয়াত এমপি অধ্যাপক আলী আশরাফের ছেলে মুনতাকিম আশরাফ টিটুও দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। একই অবস্থা কুমিল্লা-৫ আসনের পাঁচবারের এমপি আবদুল মতিন খসরুর আসনে। তাঁর মৃত্যুর পর শূন্য আসনে ছেলে মুনেফ ওয়াসিফ, মেয়ে ডা. উম্মে হাবিবা দিলশাদ মুনমুন, প্রয়াত এমপির সহোদর কুমিল্লা বারের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুল মমিন ফেরদৌস, স্ত্রী সালমা সোবহান খসরু মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কিন্তু মনোনয়ন দেওয়া হয় বুড়িচং উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও কুমিল্লা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুল হাসেম খানকে। সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে হাসিবুর রহমান স্বপনের মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য অধ্যাপক মেরিনা জাহান কবিতা। পাবনা-৪ আসনের পাঁচবারের নির্বাচিত এমপি শামসুর রহমান শরীফ ডিলুর মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান নুরুজ্জামান বিশ্বাস। এ আসনে প্রয়াত মন্ত্রী ডিলুর ছেলে গালিবুর রহমান শরীফসহ অনেকেই মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। ঢাকা-৫ আসনের এমপি প্রয়াত শ্রমিকনেতা হাবিবুর রহমান মোল্লার মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী মনিরুল ইসলাম। এ আসনে সবার ধারণা ছিল প্রয়াত এমপি হাবিবুর রহমান মোল্লার ছেলে ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান সজল নৌকা পাবেন। গাইবান্ধা-৩ আসনে ডা. ইউনূস আলী সরকারের মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান উম্মে কুলসুম স্মৃতি। সদ্যপ্রয়াত এমপি ইউনুস আলী সরকারের ছেলে ড. ফয়সাল ইউনুস মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। নওগাঁ-৬ আসনে ইসরাফিল আলমের মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান আনোয়ার হোসেন হেলাল। এ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন ইসরাফিলের স্ত্রী পারভীন সুলতানা বিউটি। বাগেরহাট-৪ আসনে এমপি ডা. মোজাম্মেল হোসেনের মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য আমিরুল আলম মিলন। ওই আসনে মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছেন প্রয়াত সংসদ সদস্যের পুত্রবধূ ইসমত আরা শিরিন চৌধুরী। যশোর-৬ আসনে ইসমত আরা সাদেকের মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার। মনোনয়ন চেয়ে ব্যর্থ হন প্রয়াত এমপি ইসমত আরা সাদেকের কন্যা নওরীন সাদেক। টাঙ্গাইল-৭ আসনে একাব্বর হোসেনের মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান খান আহমেদ শুভ। ঢাকা-১৮ আসনে অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনের মৃত্যুর পর মনোনয়ন পান ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিব হাসান। সিলেট-৩ আসনে মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী কয়েসের মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান হাবিবুর রহমান হাবিব। এ আসনে মাহমুদ উস সামাদের স্ত্রী ফারজানা সামাদ মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। চট্টগ্রাম-১০ আসনে ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান মহিউদ্দিন বাচ্চু। এ আসনে প্রয়াত ডা. আফছারুল আমীনের স্ত্রী কামরুন নেছা, ছেলে মো. ফয়সাল আমীন, ভাই মো. এরশাদুল আমীন মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। চট্টগ্রাম-৮ আসনে জাসদের এমপি মাঈনুদ্দিন খান বাদলের মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান আওয়ামী লীগ নেতা মোছলেম উদ্দিন আহমেদ। একই আসনে পরে মোছলেম উদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে শূন্য আসনে মনোনয়ন পান আরেক আওয়ামী লীগ নেতা নোমান আল মাহমুদ। ঢাকা-১০ আসনে ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস পদত্যাগ করে মেয়র নির্বাচন করেন। এ শূন্য আসনে মনোনয়ন পান ব্যবসায়ী নেতা শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। লক্ষ্মীপুর-২ আসনে স্বতন্ত্র এমপি মো. শহিদ ইসলাম পাপুলের আইনি প্রক্রিয়ায় শূন্য আসনে মনোনয়ন পান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুদ্দিন চৌধুরী নয়ন। এ প্রসঙ্গে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও জাতীয় বিশ্বিবদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. হারুন-অর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এমপি-মন্ত্রীদের পরিবারের বাইরে পুরনো, ত্যাগী, পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের দলীয় মনোনয়ন দেওয়া দলের জন্য ইতিবাচক দিক। শুধু উপনির্বাচনেই নয়, প্রতিটি নির্বাচনেই দলের পুরনো, পরীক্ষিত, সৎ, যারা দীর্ঘদিন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কে ধারণ করেছে, তাদেরকে মনোনয়ন দেওয়া উচিত। তাহলে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা উজ্জীবিত হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এমনভাবে নেতৃত্ব সৃষ্টি করেছেন। ইউনিয়ন থেকে উপজেলা, জেলা থেকে জাতীয় পর্যায়ে এনেছেন। এগুলো কেউ বঙ্গবন্ধুর আত্মীয় নন। এতে করে দলটি এগিয়েছে। তৃণমূলের কর্মীদের যদি যথাযথ মূল্যায়ন করা হয়, তাহলে সার্বিক প্রভাব দলের ওপর পড়বে। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা মনে করবেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে লেগে থাকলে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব তাদের মূল্যায়ন করে। তাহলে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে। এটাই আওয়ামী লীগের আদর্শ। এ ধারা আগামী জাতীয় নির্বাচনেও হওয়া উচিত।’

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে