শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

সংলাপে সাড়া নেই কারও

শফিউল আলম দোলন ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সংলাপে সাড়া নেই কারও

সদ্য বাংলাদেশ সফর করে যাওয়া মার্কিন প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সরকারকে যে পাঁচটি পরামর্শ দিয়েছে তার প্রথমটিই হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এ প্রস্তাবে তাদের আপত্তি নেই। তবে সংলাপ হতে হবে যে কোনো শর্তমুক্ত। এদিকে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনসহ একাধিক শর্ত দিয়ে আন্দোলন কর্মসূচিতে রয়েছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দল বিশেষ করে বিএনপি ও তাদের জোট সঙ্গীদের আনতে আওয়ামী লীগের ওপর চাপ আছে। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক সমঝোতায় সংলাপ বা আলোচনার বিকল্প কোনো পথ দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু নির্বাচন এগিয়ে এলেও এখনো নিজেদের অবস্থানে অনড় বড় দুই রাজনৈতিক শক্তি আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। সংলাপে সাড়া নেই কারও। বিএনপি বলে আসছে, এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে তারা অংশ নেবে না। এর অংশ হিসেবে গত কয়েক বছরে সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, সেগুলোতে কোনো প্রার্থী দেয়নি বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গীরা। এখন সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে রাজপথে নানা কর্মসূচি পালন করছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। আওয়ামী লীগও বলে আসছে, উচ্চ আদালতের রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হওয়ায় এটি আর ফিরিয়ে আনার সুযোগ নেই। আগামী নির্বাচন হবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদে রেখে, নির্বাচন কমিশনের অধীনে। তাই বিএনপির সঙ্গে বসার প্রয়োজনীয়তা নেই।

এর আগেও জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে সংলাপে বসেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। দুই দলের নেতাদের মধ্যে সবশেষ সংলাপটি হয় ২০১৮ সালের একাদশ নির্বাচনের আগে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দন্ডপ্রাপ্ত হওয়ায় সেই নির্বাচনে অংশ নিতে পারেননি। সেবার বিএনপি নির্বাচনে আসে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নামের একটি জোটের মাধ্যমে। সেই জোটের নেতৃত্বে ছিলেন গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন। সংলাপের পর আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনে আসতে সম্মত হয় বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। তবে নির্বাচনে সুবিধা করতে পারেনি জোট। একাধিক প্রার্থী, সাংগঠনিক দুর্বলতার কারণে বিএনপি সেই নির্বাচনে পেয়েছিল মাত্র সাতটি আসন।

সংলাপের প্রয়োজনীয়তা দেখছে না আওয়ামী লীগ : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে না আওয়ামী লীগ। শুধু তাই নয়, আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো সংকট আছে বলে মনে করেন না তারা। সংলাপ নিয়ে বিদেশিদের চাপ থাকলেও বিএনপি বেশকিছু শর্ত দেওয়ায় ক্ষমতাসীনরা সংলাপের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। দলটির নেতারা বলছেন, উচ্চ আদালতের রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হওয়ায় এটি আর ফিরিয়ে আনার সুযোগ নেই। আগামী নির্বাচন হবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদে রেখে, নির্বাচন কমিশনের অধীনে। কাজেই সংবিধান মেনে বিএনপিকে ভোটে আসতে হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে সংলাপের কোনো প্রয়োজনীয়তা দেখছি না। তারা শর্ত জুড়ে দিয়েছে। বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল। তাদের সঙ্গে কোনো কম্প্রোমাইজ করব না। নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। সে সময় সরকারের প্রধান থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি চাইলে অন্য কিছু নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতে পারে। কিন্তু তাদের যে শর্ত তা দিয়ে কোনো সংলাপ হবে না, হবে না।’

৯ অক্টোবর আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দল বৈঠক করে। এ সময় আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে এবং এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ কোনো ছাড় দেবে না বলে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়। বিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতার সুযোগ আছে কি না, সেটিও জানতে চায় প্রতিনিধি দল। আওয়ামী লীগ বলেছে, বিএনপি যে এক দফা দাবি করেছে সেটা করেই দলটি সমঝোতার পথ বন্ধ করে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ, বাতিল হয়ে যাওয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফের গঠন, সংসদ বিলুপ্ত ও নির্বাচন কমিশন বাতিল- এগুলো সম্ভব নয় বলে প্রতিনিধি দলকে স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে। বৈঠকের পর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় এসব বিষয়ে জানান।

আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে, নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করবে। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে অংশ নেবে। এখানে কে আসবে, কে আসবে না- তা আমাদের দেখার বিষয় নয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো সুযোগ নেই। তারপরও কেউ সংলাপ করতে চাইলে নো কন্ডিশন, উইদাউট কন্ডিশনে আসতে হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কার সঙ্গে সংলাপ? কীসের সংলাপ? বিএনপি দাবি করে তারা বিরোধী দল? সংবিধান অনুযায়ী কি সেটা বলা যায়? আর আলোচনা করা যেত যদি তারা শর্ত না দিত, তারা যদি সংসদে প্রতিনিধিত্ব করত। বিএনপির সঙ্গে সংলাপ করার প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না।’ 

আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা জানান, বিএনপির সঙ্গে সমঝোতা হওয়ার সুযোগ বিএনপিই নষ্ট করেছে। কারণ তারা সংবিধানের বাইরে গিয়ে একাধিক শর্ত দিয়েছে। যেগুলো কোনোভাবেই মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। সে কারণে তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনার সুযোগ থাকছে না।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তারা সরকার উৎখাত করতে চায়। প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে বলে। নির্বাচন কমিশন বাতিল করতে বলে। তারা সংবিধান মানে না। দেশের প্রচলিত আইন মানে না। তাদের সঙ্গে কীসের সংলাপ? হ্যাঁ, তাদের সঙ্গে কথাবার্তা হতে পারে যদি তারা নির্বাচনকালীন সরকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মেনে নেয়, সংবিধান মোতাবেক নির্বাচনে আসতে চায়, অতীতের বক্তৃতা-বিবৃতির জন্য যদি ক্ষমা চায় তাহলে ভেবে দেখব। এর আগে কোনো সংলাপ করার প্রয়োজনীয়তা দেখি না।

আওয়ামী লীগের এজেন্ডায় কোনো সংলাপে যাবে না বিএনপি : ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নির্ধারণ করা এজেন্ডায় কোনো সংলাপে যাবে না বিএনপি। দলের নীতিনির্ধারণী মহলের সদস্যরা বলেছেন, সংলাপ নিঃসন্দেহে রাজনৈতিক সংকট নিরসনের একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। কিন্তু এ সংলাপ করতে হলে আগে ক্ষমতাসীন সরকারকে পদত্যাগসহ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ঘোষণা দিতে হবে। অন্যথায় আওয়ামী লীগ বা ক্ষমতাসীন সরকারের কারও সঙ্গে কোনো সংলাপে যাবেন না তারা। তাদের মতে, ১৫ বছর ধরে গুম, খুন, হামলা-মামলা, গ্রেফতার-রিমান্ড, গায়েবি মামলায় সাজা ও জেল-জুলুমের অব্যাহত শিকার দলের লাখ লাখ নেতা-কর্মী। বিএনপি এতটা সংলাপবিলাসী নয় যে, এ অবস্থায় আওয়ামী লীগের আরেকটা একতরফা নির্বাচনকে জায়েজ করার জন্য তাদের কাছ থেকে প্রহসনের সংলাপের ডাক পাওয়ামাত্রই দৌড়ে গিয়ে যোগ দেবে।

এ বিষয়ে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যাদের বিরুদ্ধে সারা দেশের মানুষ লড়াই করছে, যাদের বিরুদ্ধে সমগ্র গণতান্ত্রিক বিশ্ব আজ মাঠে নেমে গেছে, তাদের সঙ্গে তাদের দেওয়া শর্তে আবার কীসের সংলাপ? এ সংলাপের প্রশ্নই আসে না। তিনি বলেন, মানুষ আজ আওয়ামী লীগ নামের এ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি চায়। ক্ষমতাসীন সরকার বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের জন্য আজ কঠিন যন্ত্রণার কারণ হয়ে উঠেছে। জনগণ এদের কবল থেকে মুক্তি চায়। তারা আজ ঐক্যবদ্ধ। সমগ্র দেশের প্রতিটি বিবেকবান মানুষ আজ জেগে উঠেছেন। ইনশা আল্লাহ পরিবর্তন আসন্ন।     

বিএনপি স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্য বলেছেন, আমরাও সংলাপ চাই। কিন্তু যাদের বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি সবার অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ, যাদের বিরুদ্ধে পর পর তিনটি জাতীয় নির্বাচনে এত বড় ভোট ডাকাতির অভিযোগ রয়েছে, যারা দিনের ভোট রাতে করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় আছে, সেই আওয়ামী লীগের নির্ধারিত এজেন্ডায় বিএনপি সংলাপে যাবে?- এটা কি যৌক্তিক কোনো কথা হলো? সরকারের পক্ষ থেকে তাদের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের পরিষ্কার ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির সংলাপে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ইতোমধ্যেই বলেছেন, ২৮ অক্টোবর থেকেই শুরু হবে আন্দোলনের মহাযাত্রা। বুধবারের সমাবেশ থেকে তিনি জনগণের বরাত দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে শেষ বার্তা দিয়েছেন। সংলাপ প্রসঙ্গে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে আলোচনা করবে না বিএনপি। এটা ছাড়া বিএনপি কোনো সংলাপে যাবে না। সরকারের পদত্যাগসহ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের ঘোষণা দেওয়ার পরেই শুধু সংলাপে যাওয়ার কথা চিন্তা করতে পারে বিএনপি।  বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি মানুষের ভোটাধিকার এবং দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে সংলাপে যেতে চায়। কিন্তু ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগই হচ্ছে এ সংলাপের সবচেয়ে বড় বাধা। কারণ আওয়ামী লীগ তাদের সরকারের অধীনেই নির্বাচনের কথা বলছে এবং তারা সংবিধানের বাইরে না যাওয়ার শর্ত দিচ্ছে। ফলে সংলাপের পথ আওয়ামী লীগই বন্ধ করে দিয়েছে। অতএব ফয়সালা হবে এবার রাজপথেই।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

২২ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা