শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

সংলাপে সাড়া নেই কারও

শফিউল আলম দোলন ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সংলাপে সাড়া নেই কারও

সদ্য বাংলাদেশ সফর করে যাওয়া মার্কিন প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সরকারকে যে পাঁচটি পরামর্শ দিয়েছে তার প্রথমটিই হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এ প্রস্তাবে তাদের আপত্তি নেই। তবে সংলাপ হতে হবে যে কোনো শর্তমুক্ত। এদিকে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনসহ একাধিক শর্ত দিয়ে আন্দোলন কর্মসূচিতে রয়েছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দল বিশেষ করে বিএনপি ও তাদের জোট সঙ্গীদের আনতে আওয়ামী লীগের ওপর চাপ আছে। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক সমঝোতায় সংলাপ বা আলোচনার বিকল্প কোনো পথ দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু নির্বাচন এগিয়ে এলেও এখনো নিজেদের অবস্থানে অনড় বড় দুই রাজনৈতিক শক্তি আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। সংলাপে সাড়া নেই কারও। বিএনপি বলে আসছে, এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে তারা অংশ নেবে না। এর অংশ হিসেবে গত কয়েক বছরে সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, সেগুলোতে কোনো প্রার্থী দেয়নি বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গীরা। এখন সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে রাজপথে নানা কর্মসূচি পালন করছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। আওয়ামী লীগও বলে আসছে, উচ্চ আদালতের রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হওয়ায় এটি আর ফিরিয়ে আনার সুযোগ নেই। আগামী নির্বাচন হবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদে রেখে, নির্বাচন কমিশনের অধীনে। তাই বিএনপির সঙ্গে বসার প্রয়োজনীয়তা নেই।

এর আগেও জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে সংলাপে বসেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। দুই দলের নেতাদের মধ্যে সবশেষ সংলাপটি হয় ২০১৮ সালের একাদশ নির্বাচনের আগে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দন্ডপ্রাপ্ত হওয়ায় সেই নির্বাচনে অংশ নিতে পারেননি। সেবার বিএনপি নির্বাচনে আসে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নামের একটি জোটের মাধ্যমে। সেই জোটের নেতৃত্বে ছিলেন গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন। সংলাপের পর আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনে আসতে সম্মত হয় বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। তবে নির্বাচনে সুবিধা করতে পারেনি জোট। একাধিক প্রার্থী, সাংগঠনিক দুর্বলতার কারণে বিএনপি সেই নির্বাচনে পেয়েছিল মাত্র সাতটি আসন।

সংলাপের প্রয়োজনীয়তা দেখছে না আওয়ামী লীগ : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে না আওয়ামী লীগ। শুধু তাই নয়, আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো সংকট আছে বলে মনে করেন না তারা। সংলাপ নিয়ে বিদেশিদের চাপ থাকলেও বিএনপি বেশকিছু শর্ত দেওয়ায় ক্ষমতাসীনরা সংলাপের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। দলটির নেতারা বলছেন, উচ্চ আদালতের রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হওয়ায় এটি আর ফিরিয়ে আনার সুযোগ নেই। আগামী নির্বাচন হবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদে রেখে, নির্বাচন কমিশনের অধীনে। কাজেই সংবিধান মেনে বিএনপিকে ভোটে আসতে হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে সংলাপের কোনো প্রয়োজনীয়তা দেখছি না। তারা শর্ত জুড়ে দিয়েছে। বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল। তাদের সঙ্গে কোনো কম্প্রোমাইজ করব না। নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। সে সময় সরকারের প্রধান থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি চাইলে অন্য কিছু নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতে পারে। কিন্তু তাদের যে শর্ত তা দিয়ে কোনো সংলাপ হবে না, হবে না।’

৯ অক্টোবর আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দল বৈঠক করে। এ সময় আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে এবং এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ কোনো ছাড় দেবে না বলে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়। বিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতার সুযোগ আছে কি না, সেটিও জানতে চায় প্রতিনিধি দল। আওয়ামী লীগ বলেছে, বিএনপি যে এক দফা দাবি করেছে সেটা করেই দলটি সমঝোতার পথ বন্ধ করে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ, বাতিল হয়ে যাওয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফের গঠন, সংসদ বিলুপ্ত ও নির্বাচন কমিশন বাতিল- এগুলো সম্ভব নয় বলে প্রতিনিধি দলকে স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে। বৈঠকের পর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় এসব বিষয়ে জানান।

আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে, নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করবে। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে অংশ নেবে। এখানে কে আসবে, কে আসবে না- তা আমাদের দেখার বিষয় নয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো সুযোগ নেই। তারপরও কেউ সংলাপ করতে চাইলে নো কন্ডিশন, উইদাউট কন্ডিশনে আসতে হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কার সঙ্গে সংলাপ? কীসের সংলাপ? বিএনপি দাবি করে তারা বিরোধী দল? সংবিধান অনুযায়ী কি সেটা বলা যায়? আর আলোচনা করা যেত যদি তারা শর্ত না দিত, তারা যদি সংসদে প্রতিনিধিত্ব করত। বিএনপির সঙ্গে সংলাপ করার প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না।’ 

আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা জানান, বিএনপির সঙ্গে সমঝোতা হওয়ার সুযোগ বিএনপিই নষ্ট করেছে। কারণ তারা সংবিধানের বাইরে গিয়ে একাধিক শর্ত দিয়েছে। যেগুলো কোনোভাবেই মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। সে কারণে তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনার সুযোগ থাকছে না।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তারা সরকার উৎখাত করতে চায়। প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে বলে। নির্বাচন কমিশন বাতিল করতে বলে। তারা সংবিধান মানে না। দেশের প্রচলিত আইন মানে না। তাদের সঙ্গে কীসের সংলাপ? হ্যাঁ, তাদের সঙ্গে কথাবার্তা হতে পারে যদি তারা নির্বাচনকালীন সরকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মেনে নেয়, সংবিধান মোতাবেক নির্বাচনে আসতে চায়, অতীতের বক্তৃতা-বিবৃতির জন্য যদি ক্ষমা চায় তাহলে ভেবে দেখব। এর আগে কোনো সংলাপ করার প্রয়োজনীয়তা দেখি না।

আওয়ামী লীগের এজেন্ডায় কোনো সংলাপে যাবে না বিএনপি : ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নির্ধারণ করা এজেন্ডায় কোনো সংলাপে যাবে না বিএনপি। দলের নীতিনির্ধারণী মহলের সদস্যরা বলেছেন, সংলাপ নিঃসন্দেহে রাজনৈতিক সংকট নিরসনের একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। কিন্তু এ সংলাপ করতে হলে আগে ক্ষমতাসীন সরকারকে পদত্যাগসহ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ঘোষণা দিতে হবে। অন্যথায় আওয়ামী লীগ বা ক্ষমতাসীন সরকারের কারও সঙ্গে কোনো সংলাপে যাবেন না তারা। তাদের মতে, ১৫ বছর ধরে গুম, খুন, হামলা-মামলা, গ্রেফতার-রিমান্ড, গায়েবি মামলায় সাজা ও জেল-জুলুমের অব্যাহত শিকার দলের লাখ লাখ নেতা-কর্মী। বিএনপি এতটা সংলাপবিলাসী নয় যে, এ অবস্থায় আওয়ামী লীগের আরেকটা একতরফা নির্বাচনকে জায়েজ করার জন্য তাদের কাছ থেকে প্রহসনের সংলাপের ডাক পাওয়ামাত্রই দৌড়ে গিয়ে যোগ দেবে।

এ বিষয়ে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যাদের বিরুদ্ধে সারা দেশের মানুষ লড়াই করছে, যাদের বিরুদ্ধে সমগ্র গণতান্ত্রিক বিশ্ব আজ মাঠে নেমে গেছে, তাদের সঙ্গে তাদের দেওয়া শর্তে আবার কীসের সংলাপ? এ সংলাপের প্রশ্নই আসে না। তিনি বলেন, মানুষ আজ আওয়ামী লীগ নামের এ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি চায়। ক্ষমতাসীন সরকার বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের জন্য আজ কঠিন যন্ত্রণার কারণ হয়ে উঠেছে। জনগণ এদের কবল থেকে মুক্তি চায়। তারা আজ ঐক্যবদ্ধ। সমগ্র দেশের প্রতিটি বিবেকবান মানুষ আজ জেগে উঠেছেন। ইনশা আল্লাহ পরিবর্তন আসন্ন।     

বিএনপি স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্য বলেছেন, আমরাও সংলাপ চাই। কিন্তু যাদের বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি সবার অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ, যাদের বিরুদ্ধে পর পর তিনটি জাতীয় নির্বাচনে এত বড় ভোট ডাকাতির অভিযোগ রয়েছে, যারা দিনের ভোট রাতে করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় আছে, সেই আওয়ামী লীগের নির্ধারিত এজেন্ডায় বিএনপি সংলাপে যাবে?- এটা কি যৌক্তিক কোনো কথা হলো? সরকারের পক্ষ থেকে তাদের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের পরিষ্কার ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির সংলাপে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ইতোমধ্যেই বলেছেন, ২৮ অক্টোবর থেকেই শুরু হবে আন্দোলনের মহাযাত্রা। বুধবারের সমাবেশ থেকে তিনি জনগণের বরাত দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে শেষ বার্তা দিয়েছেন। সংলাপ প্রসঙ্গে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে আলোচনা করবে না বিএনপি। এটা ছাড়া বিএনপি কোনো সংলাপে যাবে না। সরকারের পদত্যাগসহ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের ঘোষণা দেওয়ার পরেই শুধু সংলাপে যাওয়ার কথা চিন্তা করতে পারে বিএনপি।  বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি মানুষের ভোটাধিকার এবং দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে সংলাপে যেতে চায়। কিন্তু ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগই হচ্ছে এ সংলাপের সবচেয়ে বড় বাধা। কারণ আওয়ামী লীগ তাদের সরকারের অধীনেই নির্বাচনের কথা বলছে এবং তারা সংবিধানের বাইরে না যাওয়ার শর্ত দিচ্ছে। ফলে সংলাপের পথ আওয়ামী লীগই বন্ধ করে দিয়েছে। অতএব ফয়সালা হবে এবার রাজপথেই।

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব
সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার
মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার
আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি
চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু
গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার
সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা
যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু
একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ
রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত
চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য
শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’
‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য
শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা
নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত
বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ
সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা