শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ফেরালে গতিশীল হবে অর্থনীতি

পাচার অর্থ ফেরতের চ্যালেঞ্জ

♦ প্রক্রিয়া শুরু, গঠিত হচ্ছে বিশেষ টাস্কফোর্স ♦ সঠিক পরিসংখ্যান তৈরি করছে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি ♦ আর্থিক খাত সংস্কারের ফলে কঠোর শাস্তির আওতায় আসবেন পাচারকারীরা ♦ বিগত সময়ে অন্তত ১৭ লাখ কোটি টাকা পাচার ♦ বেশি পাচার আমদানি রপ্তানির আড়ালে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
পাচার অর্থ ফেরতের চ্যালেঞ্জ

বিপর্যস্ত হয়ে পড়া দেশের অর্থনীতি সচল করতে বিভিন্ন সময় পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার। এজন্য একটি টাস্কফোর্সও গঠন করা হচ্ছে। আমেরিকা-ইউরোপসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোয় চিঠিও দেওয়া হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ কাজের জন্য বাংলাদেশের ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন সরকারকে সহায়তার আশ্বাসও দিয়েছে। ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)-এর দুই কর্মকর্তার সঙ্গে ইতোমধ্যে এ বিষয়ে বৈঠক করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিশ্লেষকরা বলছেন, বিভিন্ন সময় পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনার এটাই মোক্ষম সময়। তাঁরা এজন্য সরকারকে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান।

অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আর্থিক খাত সংস্কারের অংশ হিসেবে কঠোর শাস্তির আওতায় আসবেন পাচারকারীরা। পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা গ্লোবাল ফিন্যান্সিায়াল ইন্ট্রিগিটি (জিএফআই)-এর হিসাবে বিগত ১৫ বছরে অন্তত ১৭ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থাটির তথ্যমতে, ১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দেশ থেকে অন্তত ১৪ হাজার ৯২০ কোটি বা ১৪৯ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে। এতে বাংলাদেশি মুদ্রায় পাচার করা টাকার পরিমাণ দাঁড়ায় ১৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি (প্রতি ডলার ১১৮ টাকা ধরে)। এ হিসেবে গড়ে প্রতি বছর পাচার করা হয়েছে অন্তত ১ লাখ ১৭ হাজার কোটি টাকা।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটেছে, তার সুফল পেতে হলে বিদেশে পাচার হওয়া টাকা দেশে ফেরত আনতে হবে। অন্যথায় এর সুফল পাওয়া যাবে না। তবে এ প্রক্রিয়া বেশ চ্যালেঞ্জেরও। অর্থ পাচারকারীদের সম্পদ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা করার দাবি তোলা হয়েছে সব মহলের পক্ষ থেকে। সরকার মনে করে অর্থ পাচারের কারণেই সৃষ্টি হয়েছে ডলার সংকট। যা তিন বছরের বেশি সময় ধরে চলে আসছে। অবশ্য নানা অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে দেড় দশক ধরেই ভঙ্গুর অর্থনীতি, উচ্চ মূল্যস্ফীতিসহ নানাবিধ টানাপোড়েনের মধ্যে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। যার অন্যতম কারণ অর্থ পাচার। বৈশ্বিক বাণিজ্যভিত্তিক কারসাজি, হুন্ডি, চোরাচালানসহ নানা পন্থায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার করা হয়েছে ১৭ লক্ষাধিক কোটি টাকা।

এ প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘আমরা পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে একটি টাস্কফোর্স গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পাচারের অর্থ ফিরিয়ে এনে আমরা দেশের অর্থনীতিতে মেলাতে চাই। এতে অর্থনীতি গতিশীল করা অত্যন্ত সহজ হবে।’

তবে অর্থ বিভাগ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়িত্বশীল সূত্র জানান, শুরুতেই এতগুলো টাকা ফেরত আনা কঠিন হবে। আবার অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে সময়ও কম। এজন্য তাড়াহুড়ো না করে গঠিত টাস্কফোর্সের নেতৃত্বে একটি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। যা খুবই দ্রুততম সময়ের মধ্যে করা হবে। এরপর সে অনুযায়ী ধাপে ধাপে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করা হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট দেশ ও দেশের সংস্থাগুলোর সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনা হবে। এজন্য প্রথম পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্র, সুইজারল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, দুবাই, কানাডাসহ কয়েকটি দেশ বেছে নেওয়া হবে।

অর্থ বিভাগ বলছে, এ অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজন হলে জিএফআইয়ের সহায়তাও চাইবে বাংলাদেশ। সুইস ব্যাংকগুলোয় বাংলাদেশিদের গচ্ছিত অর্থের তথ্য চেয়ে সে দেশের সরকারের সহায়তা চাওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক ইমেজও কাজে লাগানো হচ্ছে। কেননা বিশ্বব্যাপী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আলাদা গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।

এদিকে প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে দেশের অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রকাশের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির কর্মপরিধির মধ্যে পাচারের অর্থ ফেরানোর বিষয়টিও রয়েছে। একই সঙ্গে পাচারের অর্থ ফেরাতে একটি টাস্কফোর্সও গঠন করা হয়েছে। এ টাস্কফোর্সে অর্থ উপদেষ্টা, বাংলাদেশ ব্যাংক, দুদক, এনবিআরসহ সংশ্লিষ্টদের যুক্ত করা হয়েছে। ভবিষ্যতে পাচার রোধে এবং আর্থিক খাতের সরকারের রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ঠেকাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকেও বিলুপ্ত করার কথা ভাবা হচ্ছে। পাচারের সঠিক পরিসংখ্যান পেতে ও পাচারের অর্থ ফেরত আনতে করণীয় নির্ধারণে কাজ শুরু করেছে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, পাচারের অর্থ ফেরত আনতে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হচ্ছে। আমরা পাচারের অর্থ ফেরত আনতে সব রকম ব্যবস্থাই গ্রহণ করব। এ অর্থ ফেরত এনে দেশের অর্থনীতির মূল স্রোতে কাজে লাগানো হবে বলে জানান তিনি। এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে। এটা তো পরিস্কার। আর পাচারের টাকা ফেরত আনতে হলে এ সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে। রাজনৈতিক কোনো সরকারের পক্ষে এ কাজ করাটা সহজ নয়। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার চাইলে এ কাজ অনেকটা সহজেই করতে পারবে বলে তিনি মনে করেন।

জিএফআইয়ের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত শুধু বৈদেশিক বাণিজ্যের আড়ালেই বাংলাদেশ থেকে ৪ হাজার ৯৬৫ কোটি ডলার বা সোয়া ৪ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। সবচেয়ে বেশি পাচার হয়েছে আমদানি-রপ্তানির আড়ালে। পাচার ঠেকাতে এ পথে বসানো হবে বিশেষ নিরাপত্তা কৌশল। দুর্নীতিবাজদের পাকড়াও ও পাচার অর্থ ফিরিয়ে আনতে এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতদিন অকার্যকর থাকলেও এখন বসে নেই দুর্নীতি দমন ও প্রতিরোধের একমাত্র সংস্থা দুর্নীতি দমন কমিশনও (দুদক)। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দুর্নীতি অনুসন্ধানে নড়েচড়ে বসেছে নখদন্তহীন সংস্থা খ্যাত দুদক। এদিকে গত পরশু দুদকে বৈঠকও করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)-এর দুজন প্রতিনিধি। তাঁদের কাছে পাচারের টাকা ফেরাতে সহায়তা চেয়েছে দুদক। প্রতিনিধিরা এ বিষয়ে সর্বোচ্চ সহায়তার আশ্বাসও দিয়েছেন বলে জানা গেছে। এর আগে ৩০ আগস্ট যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রীর উদ্দেশে বাংলাদেশিদের অবৈধ সম্পদ ফ্রিজ ও দেশে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছিল টিআইবি ও যুক্তরাজ্যভিত্তিক চারটি দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা। এ ছাড়া সুইজারল্যান্ড, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশ, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ-সম্পদ ফেরত আনার উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিল টিআইবি। গতকাল ‘লুটেরাদের বিরুদ্ধে আমরা’ ব্যানারে একটি সংগঠন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে। সমাবেশ শেষে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে একটি স্মারকলিপিও দিয়েছে।

পুনরুদ্ধারে সহযোগিতায় আগ্রহ ইউএনওডিসির

তদন্তে ৩৩ গার্মেন্টের ৮২১ কোটি টাকা পাচার

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির
তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির

৫৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে  না?
আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে না?

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের
সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাদমান, সম্পাদক মাহতাপ
ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাদমান, সম্পাদক মাহতাপ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান
অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অগ্নিকাণ্ড-বিশৃঙ্খলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কোন বাধা হবে না : রিজভী
অগ্নিকাণ্ড-বিশৃঙ্খলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কোন বাধা হবে না : রিজভী

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ইয়েমেনের কড়া হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে ইয়েমেনের কড়া হুঁশিয়ারি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজট নিরসনে ৩ দফা নির্দেশনা এসএমপির
যানজট নিরসনে ৩ দফা নির্দেশনা এসএমপির

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বৃষ্টি-লঘুচাপ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি-লঘুচাপ নিয়ে নতুন বার্তা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু ফাদার রিগনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
মোংলায় মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু ফাদার রিগনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে ট্রাম্প-পুতিন সম্ভাব্য বৈঠক: আমন্ত্রণ পেলে যাবেন জেলেনস্কি
বুদাপেস্টে ট্রাম্প-পুতিন সম্ভাব্য বৈঠক: আমন্ত্রণ পেলে যাবেন জেলেনস্কি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইযোদ্ধাদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
জুলাইযোদ্ধাদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে জাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জোবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে জাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সৃজনশীল ও কার্যকর বই বিক্রয় কৌশল’ নিয়ে কর্মশালা
‘সৃজনশীল ও কার্যকর বই বিক্রয় কৌশল’ নিয়ে কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশ থেকে দুর্নীতিকে বিতাড়িত করতে চাই: রেজাউল করিম
দেশ থেকে দুর্নীতিকে বিতাড়িত করতে চাই: রেজাউল করিম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ ও জরিমানা
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা
সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে দেশে ফিরলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা
মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে দেশে ফিরলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোট কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরছেন দেম্বেলে
চোট কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরছেন দেম্বেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস