শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে তারেক রহমান

সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না

♦ সংস্কার কার্যক্রমের পথ ধরে নির্বাচনি রোডম্যাপে উঠবে দেশ ♦ সন্ত্রাস নয় বরং ধৈর্য ধরতে হবে ♦ দেড় দশকে ১৭ লাখ কোটি টাকার বেশি পাচার
নিজস্ব প্রতিবেদক
সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সব কার্যক্রম মনঃপূত না হলেও তাদের কিছুতেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে- এ সরকারের ব্যর্থতা মানে আমাদের সবার ব্যর্থতা। হাজারো শহীদের আত্মদান আর ছাত্র-জনতাসহ সর্বস্তরের মানুষের ত্যাগ-তিতিক্ষার গণ আন্দোলনের ফসল এ সরকার জনগণেরই সরকার। তবে তারা (অন্তর্বর্তী সরকার) নিজেরা যাতে নিজেদের ব্যর্থতার কারণ না হন, সে ব্যাপারে তাদের সতর্ক থাকতে হবে। গতকাল ছিল ‘বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস’। এ উপলক্ষে বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কেন্দ্রীয় বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির ভার্চুয়ালি বক্তৃতায় তিনি এ আহ্বান জানান। দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, সংস্কার কার্যক্রমের পথ ধরে নির্বাচনি রোডম্যাপে উঠবে দেশ। সুতরাং, আসুন আমরা সবাই কাজের মাধ্যমে জনগণের বিশ্বাস, ভালোবাসা অর্জন করি। জনগণের সঙ্গে থাকি। জনগণকে সঙ্গে রাখি। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন। সমাবেশ সমন্বয়কের দায়িত্বে ছিলেন বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেল। পরিচালনা করেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও ঢাকা মহানগর বিএনপি উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক ও দক্ষিণের সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, দলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নাল আবদীন, ড. আসাদুজ্জামান রিপন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, হাবিব উন-নবী খান সোহেল, অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক, বিএনপি নেতা আফরোজা খানম রিতা, গিয়াস উদ্দীন আহমদ, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, যুবদল সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না, কৃষক দল সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজিব আহসান, শ্রমিক দল সভাপতি আনোয়ার হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা দল সভাপতি ইসতিয়াক আজিজ উলফাত প্রমুখ।

ভারপপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, বিগত ১৫ বছর বাংলাদেশ ছিল মাফিয়া চক্রের দখলে। ফ্যাসিস্ট মাফিয়া চক্র দেশকে সম্পূর্ণ ভঙ্গুর করে দিয়েছিল। গত দেড় দশকে দেশ থেকে ১৭ লাখ কোটি টাকারও বেশি বিদেশে পাচার করেছে। মাফিয়া চক্র শুধু অর্থনীতিকে ধ্বংস করেনি, তারা দেশের বিচারব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে। দেশকে আমদানিনির্ভর ও পরনির্ভরশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। মাফিয়া চক্র দেশের ব্যাংকগুলো পর্যন্ত দেউলিয়া করে দিয়েছে। একটা দেশ কতটুকু সভ্য, তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আচরণে ফুটে ওঠে।

তারেক রহমান আরও বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে দেউলিয়া করে পরনির্ভরশীল করে দিয়েছিল। তাদের দুর্নীতি ও লুটপাটের কারণে দেশ ১০০ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণের ঋণে জর্জরিত। যে নিষ্পাপ সন্তান আজকে দেশে জন্ম নিচ্ছে তার মাথায় দেড় লাখ টাকার ঋণ। স্বৈরাচারের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হচ্ছে।

বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, মাফিয়া চক্রের প্রধান দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও তাদের চক্রটি প্রশাসনে এখনো সক্রিয়। তারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সুতরাং, অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। জনগণকে তাদের পাশে থেকে সহযোগিতা করতে হবে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারকে জবাবদিহিমূলক থাকতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকে বেশকিছু সংস্কারের উদ্যোগ নিতে হবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, এবারের গণ অভ্যুত্থান ছিল ব্যতিক্রম। মানুষের প্রথম কাজই হবে ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা। নতুন ভোটারের সংখ্যা আড়াই কোটি বেড়েছে। কিন্তু তারা কেউ ভোট দিতে পারেনি। বিএনপি বিশ্বাস করে, দেশের অর্ধেক নারী ও তরুণ প্রজন্মকে রেখে দেশ এগিয়ে যেতে পারবে না।

দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশে যাত্রার জন্য আরও কিছু সময় ও পথ আমাদের পাড়ি দিতে হবে। এজন্য সন্ত্রাস নয়, বরং ধৈর্য ধরতে হবে। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র ও রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। জনগণের সরকার না হওয়া পর্যন্ত সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের জবাবদিহি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়ে থাকে। তবে জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ছাড়া সংস্কার টেকসই হয় না। বাংলাদেশ কিংবা যেকোনো দেশেই গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকার অবশ্যই জনগণের সরকার। তাই জনগণ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছেন, রাখবেন। তবে কোনো একপর্যায়ে অন্তর্বর্তী সরকারের জবাবদিহিও কিন্তু নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমেই নিশ্চিত করা হয়। সুতরাং, জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সংসদ এবং সরকার প্রতিষ্ঠাই অন্তর্বর্তী সরকারের সব সংস্কার কার্যক্রমের প্রথম এবং প্রধান টার্গেটও হওয়া জরুরি।

তিনি বলেন, আমি আগেও বলেছি, ক্ষমতার পরিবর্তন মানে শুধুই রাষ্ট্র ক্ষমতার হাত বদল নয়। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। তাই প্রতিটি রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর মনে রাখা প্রয়োজন রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের আচার-আচরণেও গুণগত পরিবর্তন জরুরি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের বীর ছাত্র-জনতা, নারী-শিশু, কৃষক-শ্রমিক সব শ্রেণি-পেশার সর্বস্তরের জনগণ বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের জনগণ বন্দুকের সামনে বুক পেতে দিতে রাজি। তবুও স্বৈরশাসন মেনে নিতে রাজি নয়। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল বিএনপির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী বীর জনগণকে জানাই আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা।

তারেক রহমান বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে যারা শহীদি মৃত্যুবরণ করেছেন, যারা আহত হয়েছেন, হাত-পা-চোখ হারিয়েছেন কিংবা চিরতরে পঙ্গুত্ববরণ করেছেন- দেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ আজীবন তাদের এই আত্মত্যাগ এবং অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। হতাহতদের প্রতিটি পরিবারের প্রতি অবশ্যই রাষ্ট্র যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে।

তিনি বলেন, লাখো শহীদের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের রাষ্ট্র-রাজনীতি, শাসন-প্রশাসন হওয়ার কথা ছিল গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল বাই দ্য পিপল ফর দ্য পিপল। অথচ গত ১৫ বছর বাংলাদেশে মাফিয়া শাসন চালু করা হয়েছিল। দেশে-বিদেশে পলাতক স্বৈরাচার বিনাভোটের সরকারের পরিচয় হয়ে উঠেছিল গভর্নমেন্ট অব দ্য মাফিয়া বাই দ্য মাফিয়া ফর দ্য মাফিয়া। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, পতিত স্বৈরাচারের পলায়নের মধ্য দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক-মানবিক বাংলাদেশ গড়ার পথে প্রধান বাধা দূর হয়েছে। তবে বাধা দূর হলেও মাফিয়া চক্রের রেখে যাওয়া ১৫ বছরের জঞ্জাল দূর হয়নি। এই জঞ্জাল দূর করে জনগণের বাংলাদেশে জনগণের ভোটে জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে। তবে মাফিয়া চক্রের প্রধান হাসিনা দেশ ছেড়ে পালালেও মাফিয়া চক্রের বেনিফিশিয়ারি অপশক্তি প্রশাসনের অভ্যন্তরে থেকে কিংবা রাজনীতির ছদ্মাবরণে অন্তর্বর্তী সরকারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়ার অপচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।

তারেক রহমান বলেন, জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সংসদ এবং সরকার প্রতিষ্ঠাই অন্তর্বর্তী সরকারের সব সংস্কার কার্যক্রমের প্রথম এবং প্রধান টার্গেটও হওয়া জরুরি। এ জন্যই অগ্রাধিকারভিত্তিতে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা গঠিত জবাবদিহিমূলক সরকার এবং সংসদ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যকে সামনে রেখেই সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া দরকার। কারণ, জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ছাড়া সংস্কার কার্যক্রমের প্রক্রিয়ায় জনগণের সরাসরি সম্পৃক্ততা ছাড়া উন্নয়ন-গণতন্ত্র কিংবা সংস্কার কোনোটিই টেকসই এবং কার্যকর হয় না। একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিটি ভোটারের ভোট প্রদানের অধিকার নিশ্চিত করে ভোটারদের কাঙ্ক্ষিত প্রতিনিধি নির্বাচন করার অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা সম্ভব। সেই লক্ষ্যে বিশেষ করে নির্বাচন কমিশন, জনপ্রশাসনের সংস্কার এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ‘সক্ষম এবং উপযুক্ত’ করে গড়ে তুলতে অগ্রাধিকারভিত্তিতে পদক্ষেপ নিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যেই বেশকিছু ক্ষেত্রে সংস্কার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। তবে বিএনপি মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার এজেন্ডা সেটিংয়ের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করতে না পারলে গণ অভুত্থানের সাফল্য ব্যাহত করতে ষড়যন্ত্রকারী চক্র নানা সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। এর কিছু আলামত ইতোমধ্যেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এবারের গণ অভ্যুথানের চরিত্র অতীতের যে কোনো গণ অভ্যুথানের চেয়ে ব্যতিক্রম। কেন ব্যতিক্রম? কারণ পলাতক স্বৈরাচারের অবৈধ শাসনকালে সব গণতান্ত্রিক অধিকার মানবাধিকার হারিয়ে জনগণ পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়ে পড়েছিল। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বও হারাতে বসেছিল।

তারেক রহমান বলেন, এবারের গণ অভ্যুথানের মধ্য দিয়ে কেবল মানুষের অধিকারই প্রতিষ্ঠিত হয়নি, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষা পেয়েছে। দেশ এবং জনগণ এখন গুম, খুন, অপহরণ আর বিভীষিকাময় ‘আয়নাঘর’-এর আতঙ্কমুক্ত, স্বাধীন। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার পর এবার দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা সুরক্ষায় প্রথম কাজ হতে হবে রাষ্ট্র এবং সমাজে মানুষের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক অধিকার এবং ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বিএনপি মনে করে, দেশের জনশক্তির অর্ধেক নারী এবং তারুণ্যের এই বৃহৎ অংশকে, রাজনৈতিক অংশীদারির বাইরে রেখে একটি বৈষম্যহীন মানবিক রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়। সংবিধান কিংবা প্রবিধানে যাই থাকুক জনগণের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা না গেলে সংস্কার প্রক্রিয়ায় জনগণকে সম্পৃক্ত করা না গেলে শেষ পর্যন্ত কোনো সংস্কার কার্যক্রমেরই কার্যকর ফল পাওয়া যাবে না।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, রাষ্ট্র-রাজনীতি এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি দলীয় রাজনৈতিক কার্যক্রম সংস্কারের লক্ষ্যে ২০২৩ সালেই বাংলাদেশের পক্ষের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে ৩১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। তবে, ঘোষিত ৩১ দফাই শেষ কথা নয়। বিএনপি মনে করে, রাষ্ট্র কিংবা রাজনীতি, সব ক্ষেত্রেই সংস্কার কার্যক্রম একটি ধারাবাহিক এবং চলমান প্রক্রিয়া। সুতরাং, রাষ্ট্র এবং রাজনীতি সংস্কারে বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা সংস্কার কর্মসূচির আরও প্রয়োজনীয় পরিবর্তন-পরিমার্জনকেও বিএনপি স্বাগত জানায়।

তারেক রহমান বলেন, এমনকি কেউ যদি মনে করেন, একটি উন্নত এবং নিরাপদ বাংলাদেশের জন্য আরও নতুন রাজনৈতিক দলের প্রয়োজন রয়েছে, তাতেও দোষের কিছু নেই। কারণ শেষ পর্যন্ত, জনগণই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে তারা কাকে সমর্থন জানাবে। কিংবা কাকে সমর্থন দেবে না। এ কারণেই, বিএনপি বারবার জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দিয়েছে। বিএনপি মনে করে, একমাত্র অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই, রাষ্ট্র- রাজনীতি এবং রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সঙ্গে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশীদারি তৈরি হয়।

তিনি আরও বলেন, গণ অভ্যুত্থান কিংবা সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে রাজনীতির মাঠে নানারকম কথা হচ্ছে। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে এটি একটি স্বাভাবিক এবং গ্রহণযোগ্য রীতি। প্রত্যেকেই তাদের নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করবেন, এটিই স্বাভাবিক। এ নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই। একজন রাজনৈতিককর্মী হিসেবে আমি বিশ্বাস করি, ফৌজদারি অপরাধের বিচার যেমন বিচারিক আদালতে হয়, ঠিক তেমনি রাজনৈতিক কর্মকা কিংবা রাজনৈতিক আচরণের বিচার হয় জনগণের আদালতে। আমি আগেও বলেছি, ক্ষমতার পরিবর্তন মানে শুধুই রাষ্ট্র ক্ষমতার হাত বদল নয়। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। তাই প্রতিটি রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর মনে রাখা প্রয়োজন রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের আচার-আচরণেও গুণগত পরিবর্তন জরুরি। সুতরাং, আমার আহ্বান থাকবে- কোনো প্রলোভন কিংবা উসকানিতে বিভ্রান্ত না হয়ে জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র এবং সমাজের নেতৃত্বদানের জন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখুন। তিনি বলেন, হাজারো শহীদের রক্তস্নাত এই রাজপথে আজ আপনাদের এই স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতির অর্থ হলো ছাত্র-জনতার কাঙ্ক্ষিত বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার এই যাত্রাপথে বাংলাদেশের পক্ষের শক্তিকে হয়তো আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। আরও কিছু পথ পাড়ি দিতে হবে। তবে সেই পথ সন্ত্রাস-সংঘর্ষ-প্রতিশোধ কিংবা প্রতিহিংসার নয়। সেই পথ হবে ধৈর্য-সহনশীলতা এবং সমঝোতার।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান

২ মিনিট আগে | জাতীয়

দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়
দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়

১১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার
বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা
ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা

৫৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ
বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ

১ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন
আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি
এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বহিঃশক্তির হুমকিকে বিএনপি ভয় পায় না : সাইফুল ইসলাম
বহিঃশক্তির হুমকিকে বিএনপি ভয় পায় না : সাইফুল ইসলাম

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার থেকে বসুন্ধরায় শুরু হচ্ছে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট
শুক্রবার থেকে বসুন্ধরায় শুরু হচ্ছে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডর্টমুন্ডের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়
ডর্টমুন্ডের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা