শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে তারেক রহমান

সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না

♦ সংস্কার কার্যক্রমের পথ ধরে নির্বাচনি রোডম্যাপে উঠবে দেশ ♦ সন্ত্রাস নয় বরং ধৈর্য ধরতে হবে ♦ দেড় দশকে ১৭ লাখ কোটি টাকার বেশি পাচার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সব কার্যক্রম মনঃপূত না হলেও তাদের কিছুতেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে- এ সরকারের ব্যর্থতা মানে আমাদের সবার ব্যর্থতা। হাজারো শহীদের আত্মদান আর ছাত্র-জনতাসহ সর্বস্তরের মানুষের ত্যাগ-তিতিক্ষার গণ আন্দোলনের ফসল এ সরকার জনগণেরই সরকার। তবে তারা (অন্তর্বর্তী সরকার) নিজেরা যাতে নিজেদের ব্যর্থতার কারণ না হন, সে ব্যাপারে তাদের সতর্ক থাকতে হবে। গতকাল ছিল ‘বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস’। এ উপলক্ষে বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কেন্দ্রীয় বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির ভার্চুয়ালি বক্তৃতায় তিনি এ আহ্বান জানান। দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, সংস্কার কার্যক্রমের পথ ধরে নির্বাচনি রোডম্যাপে উঠবে দেশ। সুতরাং, আসুন আমরা সবাই কাজের মাধ্যমে জনগণের বিশ্বাস, ভালোবাসা অর্জন করি। জনগণের সঙ্গে থাকি। জনগণকে সঙ্গে রাখি। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন। সমাবেশ সমন্বয়কের দায়িত্বে ছিলেন বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেল। পরিচালনা করেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও ঢাকা মহানগর বিএনপি উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক ও দক্ষিণের সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, দলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নাল আবদীন, ড. আসাদুজ্জামান রিপন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, হাবিব উন-নবী খান সোহেল, অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক, বিএনপি নেতা আফরোজা খানম রিতা, গিয়াস উদ্দীন আহমদ, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, যুবদল সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না, কৃষক দল সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজিব আহসান, শ্রমিক দল সভাপতি আনোয়ার হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা দল সভাপতি ইসতিয়াক আজিজ উলফাত প্রমুখ।

ভারপপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, বিগত ১৫ বছর বাংলাদেশ ছিল মাফিয়া চক্রের দখলে। ফ্যাসিস্ট মাফিয়া চক্র দেশকে সম্পূর্ণ ভঙ্গুর করে দিয়েছিল। গত দেড় দশকে দেশ থেকে ১৭ লাখ কোটি টাকারও বেশি বিদেশে পাচার করেছে। মাফিয়া চক্র শুধু অর্থনীতিকে ধ্বংস করেনি, তারা দেশের বিচারব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে। দেশকে আমদানিনির্ভর ও পরনির্ভরশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। মাফিয়া চক্র দেশের ব্যাংকগুলো পর্যন্ত দেউলিয়া করে দিয়েছে। একটা দেশ কতটুকু সভ্য, তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আচরণে ফুটে ওঠে।

তারেক রহমান আরও বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে দেউলিয়া করে পরনির্ভরশীল করে দিয়েছিল। তাদের দুর্নীতি ও লুটপাটের কারণে দেশ ১০০ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণের ঋণে জর্জরিত। যে নিষ্পাপ সন্তান আজকে দেশে জন্ম নিচ্ছে তার মাথায় দেড় লাখ টাকার ঋণ। স্বৈরাচারের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হচ্ছে।

বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, মাফিয়া চক্রের প্রধান দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও তাদের চক্রটি প্রশাসনে এখনো সক্রিয়। তারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সুতরাং, অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। জনগণকে তাদের পাশে থেকে সহযোগিতা করতে হবে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারকে জবাবদিহিমূলক থাকতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকে বেশকিছু সংস্কারের উদ্যোগ নিতে হবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, এবারের গণ অভ্যুত্থান ছিল ব্যতিক্রম। মানুষের প্রথম কাজই হবে ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা। নতুন ভোটারের সংখ্যা আড়াই কোটি বেড়েছে। কিন্তু তারা কেউ ভোট দিতে পারেনি। বিএনপি বিশ্বাস করে, দেশের অর্ধেক নারী ও তরুণ প্রজন্মকে রেখে দেশ এগিয়ে যেতে পারবে না।

দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশে যাত্রার জন্য আরও কিছু সময় ও পথ আমাদের পাড়ি দিতে হবে। এজন্য সন্ত্রাস নয়, বরং ধৈর্য ধরতে হবে। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র ও রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। জনগণের সরকার না হওয়া পর্যন্ত সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের জবাবদিহি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়ে থাকে। তবে জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ছাড়া সংস্কার টেকসই হয় না। বাংলাদেশ কিংবা যেকোনো দেশেই গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকার অবশ্যই জনগণের সরকার। তাই জনগণ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছেন, রাখবেন। তবে কোনো একপর্যায়ে অন্তর্বর্তী সরকারের জবাবদিহিও কিন্তু নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমেই নিশ্চিত করা হয়। সুতরাং, জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সংসদ এবং সরকার প্রতিষ্ঠাই অন্তর্বর্তী সরকারের সব সংস্কার কার্যক্রমের প্রথম এবং প্রধান টার্গেটও হওয়া জরুরি।

তিনি বলেন, আমি আগেও বলেছি, ক্ষমতার পরিবর্তন মানে শুধুই রাষ্ট্র ক্ষমতার হাত বদল নয়। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। তাই প্রতিটি রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর মনে রাখা প্রয়োজন রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের আচার-আচরণেও গুণগত পরিবর্তন জরুরি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের বীর ছাত্র-জনতা, নারী-শিশু, কৃষক-শ্রমিক সব শ্রেণি-পেশার সর্বস্তরের জনগণ বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের জনগণ বন্দুকের সামনে বুক পেতে দিতে রাজি। তবুও স্বৈরশাসন মেনে নিতে রাজি নয়। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল বিএনপির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী বীর জনগণকে জানাই আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা।

তারেক রহমান বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে যারা শহীদি মৃত্যুবরণ করেছেন, যারা আহত হয়েছেন, হাত-পা-চোখ হারিয়েছেন কিংবা চিরতরে পঙ্গুত্ববরণ করেছেন- দেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ আজীবন তাদের এই আত্মত্যাগ এবং অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। হতাহতদের প্রতিটি পরিবারের প্রতি অবশ্যই রাষ্ট্র যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে।

তিনি বলেন, লাখো শহীদের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের রাষ্ট্র-রাজনীতি, শাসন-প্রশাসন হওয়ার কথা ছিল গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল বাই দ্য পিপল ফর দ্য পিপল। অথচ গত ১৫ বছর বাংলাদেশে মাফিয়া শাসন চালু করা হয়েছিল। দেশে-বিদেশে পলাতক স্বৈরাচার বিনাভোটের সরকারের পরিচয় হয়ে উঠেছিল গভর্নমেন্ট অব দ্য মাফিয়া বাই দ্য মাফিয়া ফর দ্য মাফিয়া। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, পতিত স্বৈরাচারের পলায়নের মধ্য দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক-মানবিক বাংলাদেশ গড়ার পথে প্রধান বাধা দূর হয়েছে। তবে বাধা দূর হলেও মাফিয়া চক্রের রেখে যাওয়া ১৫ বছরের জঞ্জাল দূর হয়নি। এই জঞ্জাল দূর করে জনগণের বাংলাদেশে জনগণের ভোটে জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে। তবে মাফিয়া চক্রের প্রধান হাসিনা দেশ ছেড়ে পালালেও মাফিয়া চক্রের বেনিফিশিয়ারি অপশক্তি প্রশাসনের অভ্যন্তরে থেকে কিংবা রাজনীতির ছদ্মাবরণে অন্তর্বর্তী সরকারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়ার অপচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।

তারেক রহমান বলেন, জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সংসদ এবং সরকার প্রতিষ্ঠাই অন্তর্বর্তী সরকারের সব সংস্কার কার্যক্রমের প্রথম এবং প্রধান টার্গেটও হওয়া জরুরি। এ জন্যই অগ্রাধিকারভিত্তিতে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা গঠিত জবাবদিহিমূলক সরকার এবং সংসদ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যকে সামনে রেখেই সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া দরকার। কারণ, জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ছাড়া সংস্কার কার্যক্রমের প্রক্রিয়ায় জনগণের সরাসরি সম্পৃক্ততা ছাড়া উন্নয়ন-গণতন্ত্র কিংবা সংস্কার কোনোটিই টেকসই এবং কার্যকর হয় না। একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিটি ভোটারের ভোট প্রদানের অধিকার নিশ্চিত করে ভোটারদের কাঙ্ক্ষিত প্রতিনিধি নির্বাচন করার অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা সম্ভব। সেই লক্ষ্যে বিশেষ করে নির্বাচন কমিশন, জনপ্রশাসনের সংস্কার এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ‘সক্ষম এবং উপযুক্ত’ করে গড়ে তুলতে অগ্রাধিকারভিত্তিতে পদক্ষেপ নিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যেই বেশকিছু ক্ষেত্রে সংস্কার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। তবে বিএনপি মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার এজেন্ডা সেটিংয়ের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করতে না পারলে গণ অভুত্থানের সাফল্য ব্যাহত করতে ষড়যন্ত্রকারী চক্র নানা সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। এর কিছু আলামত ইতোমধ্যেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এবারের গণ অভ্যুথানের চরিত্র অতীতের যে কোনো গণ অভ্যুথানের চেয়ে ব্যতিক্রম। কেন ব্যতিক্রম? কারণ পলাতক স্বৈরাচারের অবৈধ শাসনকালে সব গণতান্ত্রিক অধিকার মানবাধিকার হারিয়ে জনগণ পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়ে পড়েছিল। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বও হারাতে বসেছিল।

তারেক রহমান বলেন, এবারের গণ অভ্যুথানের মধ্য দিয়ে কেবল মানুষের অধিকারই প্রতিষ্ঠিত হয়নি, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষা পেয়েছে। দেশ এবং জনগণ এখন গুম, খুন, অপহরণ আর বিভীষিকাময় ‘আয়নাঘর’-এর আতঙ্কমুক্ত, স্বাধীন। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার পর এবার দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা সুরক্ষায় প্রথম কাজ হতে হবে রাষ্ট্র এবং সমাজে মানুষের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক অধিকার এবং ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বিএনপি মনে করে, দেশের জনশক্তির অর্ধেক নারী এবং তারুণ্যের এই বৃহৎ অংশকে, রাজনৈতিক অংশীদারির বাইরে রেখে একটি বৈষম্যহীন মানবিক রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়। সংবিধান কিংবা প্রবিধানে যাই থাকুক জনগণের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা না গেলে সংস্কার প্রক্রিয়ায় জনগণকে সম্পৃক্ত করা না গেলে শেষ পর্যন্ত কোনো সংস্কার কার্যক্রমেরই কার্যকর ফল পাওয়া যাবে না।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, রাষ্ট্র-রাজনীতি এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি দলীয় রাজনৈতিক কার্যক্রম সংস্কারের লক্ষ্যে ২০২৩ সালেই বাংলাদেশের পক্ষের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে ৩১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। তবে, ঘোষিত ৩১ দফাই শেষ কথা নয়। বিএনপি মনে করে, রাষ্ট্র কিংবা রাজনীতি, সব ক্ষেত্রেই সংস্কার কার্যক্রম একটি ধারাবাহিক এবং চলমান প্রক্রিয়া। সুতরাং, রাষ্ট্র এবং রাজনীতি সংস্কারে বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা সংস্কার কর্মসূচির আরও প্রয়োজনীয় পরিবর্তন-পরিমার্জনকেও বিএনপি স্বাগত জানায়।

তারেক রহমান বলেন, এমনকি কেউ যদি মনে করেন, একটি উন্নত এবং নিরাপদ বাংলাদেশের জন্য আরও নতুন রাজনৈতিক দলের প্রয়োজন রয়েছে, তাতেও দোষের কিছু নেই। কারণ শেষ পর্যন্ত, জনগণই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে তারা কাকে সমর্থন জানাবে। কিংবা কাকে সমর্থন দেবে না। এ কারণেই, বিএনপি বারবার জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দিয়েছে। বিএনপি মনে করে, একমাত্র অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই, রাষ্ট্র- রাজনীতি এবং রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সঙ্গে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশীদারি তৈরি হয়।

তিনি আরও বলেন, গণ অভ্যুত্থান কিংবা সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে রাজনীতির মাঠে নানারকম কথা হচ্ছে। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে এটি একটি স্বাভাবিক এবং গ্রহণযোগ্য রীতি। প্রত্যেকেই তাদের নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করবেন, এটিই স্বাভাবিক। এ নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই। একজন রাজনৈতিককর্মী হিসেবে আমি বিশ্বাস করি, ফৌজদারি অপরাধের বিচার যেমন বিচারিক আদালতে হয়, ঠিক তেমনি রাজনৈতিক কর্মকা কিংবা রাজনৈতিক আচরণের বিচার হয় জনগণের আদালতে। আমি আগেও বলেছি, ক্ষমতার পরিবর্তন মানে শুধুই রাষ্ট্র ক্ষমতার হাত বদল নয়। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। তাই প্রতিটি রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর মনে রাখা প্রয়োজন রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের আচার-আচরণেও গুণগত পরিবর্তন জরুরি। সুতরাং, আমার আহ্বান থাকবে- কোনো প্রলোভন কিংবা উসকানিতে বিভ্রান্ত না হয়ে জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র এবং সমাজের নেতৃত্বদানের জন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখুন। তিনি বলেন, হাজারো শহীদের রক্তস্নাত এই রাজপথে আজ আপনাদের এই স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতির অর্থ হলো ছাত্র-জনতার কাঙ্ক্ষিত বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার এই যাত্রাপথে বাংলাদেশের পক্ষের শক্তিকে হয়তো আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। আরও কিছু পথ পাড়ি দিতে হবে। তবে সেই পথ সন্ত্রাস-সংঘর্ষ-প্রতিশোধ কিংবা প্রতিহিংসার নয়। সেই পথ হবে ধৈর্য-সহনশীলতা এবং সমঝোতার।

এই বিভাগের আরও খবর
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে
নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
সর্বশেষ খবর
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

২৭ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

মাছবোঝাই পিকআপ খাদে, উৎসব করে ধরলেন স্থানীয়রা
মাছবোঝাই পিকআপ খাদে, উৎসব করে ধরলেন স্থানীয়রা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ মুজিবের পোষ্টার লাগাতে গিয়ে গণপিটুনি খেল ৪ ছাত্রলীগকর্মী
শেখ মুজিবের পোষ্টার লাগাতে গিয়ে গণপিটুনি খেল ৪ ছাত্রলীগকর্মী

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫
পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটের আগ্রাসনে প্রাণ গেলে নবজাতকের!
শরীয়তপুরে অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটের আগ্রাসনে প্রাণ গেলে নবজাতকের!

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বোয়ালখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরেলগঞ্জে খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
মোরেলগঞ্জে খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল মেনে নেবে না ভারত : মোদি
পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল মেনে নেবে না ভারত : মোদি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে তিস্তা বাঁধে ভাঙন ঠেকানোর আশ্বাস
অবশেষে তিস্তা বাঁধে ভাঙন ঠেকানোর আশ্বাস

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেফতার
রংপুরে পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিজবুল্লাহ অস্ত্র সমর্পণ করবে না: নাঈম কাসেম
হিজবুল্লাহ অস্ত্র সমর্পণ করবে না: নাঈম কাসেম

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজের সকল কাগজপত্র প্রস্তাবিত সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির কাছে হস্তান্তর
সাত কলেজের সকল কাগজপত্র প্রস্তাবিত সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির কাছে হস্তান্তর

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেবাচিম ক্যাম্পাসে সভা-সমাবেশ ও অনশন নিষিদ্ধ
শেবাচিম ক্যাম্পাসে সভা-সমাবেশ ও অনশন নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে মার্কিন ডলারসহ আটক ১
মেহেরপুরে মার্কিন ডলারসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীরে বসতি নির্মাণ বন্ধের আহ্বান জার্মানির
পশ্চিম তীরে বসতি নির্মাণ বন্ধের আহ্বান জার্মানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অভিযানে যাওয়া ডিবি পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
বগুড়ায় অভিযানে যাওয়া ডিবি পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার অনুরোধ ডিএমপির
শনিবার যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার অনুরোধ ডিএমপির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘটনায় গভীর অনুতপ্ত জাপানের সম্রাট
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘটনায় গভীর অনুতপ্ত জাপানের সম্রাট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রীতির বন্ধনকে অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রীতির বন্ধনকে অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে আলাস্কার উদ্দেশ‌্যে রওনা হয়েছেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে আলাস্কার উদ্দেশ‌্যে রওনা হয়েছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামের পাঁচ নিঃস্ব পরিবারকে তারেক রহমানের সহায়তা
চট্টগ্রামের পাঁচ নিঃস্ব পরিবারকে তারেক রহমানের সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্রাট হুমায়ুনের সমাধির দেয়াল ধসে ৫ জন নিহত
সম্রাট হুমায়ুনের সমাধির দেয়াল ধসে ৫ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মীরে বন্যা ও ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬৫, নিখোঁজ কয়েকশ
জম্মু–কাশ্মীরে বন্যা ও ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬৫, নিখোঁজ কয়েকশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সবজির বাজারে স্বস্তি নেই
বগুড়ায় সবজির বাজারে স্বস্তি নেই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল
মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু
নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার

সম্পাদকীয়

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে