শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সাক্ষাৎকার - শফিক রেহমান

ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

বিশিষ্ট কলামিস্ট, সম্পাদক ও বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তক শফিক রেহমান। তিনি বললেন, এবার ভালোবাসা দিবসে আমার এটাই কামনা, এদিনটাতে অন্তত দেশের সব মানুষ হিংসাবিদ্বেষ ভুলে গিয়ে সবাই সবাইকে ভালোবাসবে। একে অপরকে আজ শুধু ভালোবাসার কথা বলবে। দেশে শান্তি, ভালোবাসা, অহিংস পরিবেশ বিরাজ করুক এবং এটা সম্ভব। আর আমরা একটা সুন্দর জীবনে যেন এগিয়ে যেতে পারি। সবাইকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস- ভ্যালেন্টাইনস ডে। আমাদের দেশে দিবসটির প্রবর্তন করেছিলেন শফিক রেহমান। তাঁর প্রবর্তিত দিবসটি পালনের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের মানুষের কাছে আজ ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে ভালোবাসা দিবস। দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় বিশিষ্ট সাংবাদিক শফিক রেহমান বলেন, আমাদের জন্মটাও এই ভালোবাসার কারণেই। আর ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবীটা টিকে আছে। তিনি বলেন, অনেক সংঘাত, হিংসা, বিদ্বেষ ও অনেক দুর্দশার মাঝে অন্তত একটি দিন আমরা শান্তি, ভালোবাসা বিনিময় আর আনন্দে কাটাই। অসুবিধা কোথায়? এদিনে যুবক-যুবতী, তরুণ-তরুণী, বাবা-মা, ভাইবোন, বিশেষ করে প্রবীণদের প্রতি আরও যত্নবান হই। সবাইকে ভালোবেসে দিনটি কাটানোর প্রবৃত্তি তৈরি হোক সবার মাঝে।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভালোবাসা দিবস পালনের চর্চা আপনিই বাংলাদেশে প্রথম চালু করেছিলেন? আজ ভালোবাসা দিবস, এ সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কী?

শফিক রেহমান : প্রচলনটা আমি করেছিলাম, এটা ঠিক। কিন্তু এটা তো আমি একা একা বাস্তবায়ন করিনি। এই যে ধরুন, আপনি কাগজে কাজ করেন, এটা কি আপনি একা একা করতে পারেন? এটা মালিক, সম্পাদক, নিউজ এডিটর, রিপোর্টার, সহসম্পাদক, প্রুফ রিডার, আইটি বিভাগ থেকে শুরু করে সবাই মিলেই কাজটা করতে হয়। তারপরে পত্রিকাটা বের হয়। কাজেই এটা বলা ঠিক হবে না যে, কাজটা শুধু আমি একাই করেছি। একা করা সম্ভব না। সবকিছুই সম্মিলিতভাবে হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কী উদ্দেশ্যে আপনি এই দিবসের প্রবর্তন করেছিলেন?

শফিক রেহমান : আমি প্রথমে আমার সহকর্মীদের নিয়ে দিবসটি উদযাপন করেছিলাম। পরে দেশবাসী এর সঙ্গে যোগ দিয়েছে। এটা আমার মাথায় প্রথমে এসেছিল এজন্য, এখনো দেখেন বাংলাদেশের ভিতরে মানুষের মধ্যে সংঘাত, হিংসাবিদ্বেষ, দ্বন্দ্ব অনেক আছে। এ অবস্থায় আমি মনে করেছিলাম যে এমন একটা দিবস আমাদের থাকা দরকার, যেখান মানুষ শান্তি, প্রেম ভালোবাসার কথা প্রচার করবে। প্রেম আর ভালোবাসা যদি না থাক, তাহলে আপনিও থাকতেন না। আমিও থাকতাম না। প্রাণী হিসেবে, মানুষ হিসেবে মানুষের মাঝে প্রেম ভালোবাসা আছে বলেই কিন্তু যুগে যুগে নতুন মানুষ জন্মগ্রহণ করছে। মানুষমাত্রই একজন আরেকজনের। একটা ছেলে একটা মেয়ের একটু হাত ধরতে চায়। জানাতে চায়, আই ওয়ান্ট টু হোল্ড ইউর হ্যান্ড। একটু ছোঁয়া চায়। মাঝে মাঝে বলে প্রাণে তোমার পরশখানি দিও। ভালোবাসা আছে বলেই কিন্তু পৃথিবীটা এখনো টিকে আছে। অন্য অনেক প্রাণী হয়তো চলে গেছে, কিন্তু আমরা এখনো টিকে আছি। তা ছাড়া এই দিবসটার পেছনে রক্তের কোনো সম্পর্ক নাই। বাংলাদেশের অন্য যে কোনো দিবসের পেছনে কিন্তু রক্তের সম্পর্ক আছে। সেটা স্বাধীনতা দিবসই হোক, বিজয় দিবসই হোক কিংবা ভাষা দিবসই হোক। মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আলাদা আলাদা তাদের নববর্ষ পালন করে থাকে। নববর্ষ পালনের মতো এটাও একটা ডিফারেন্ট। জাতি-ধর্মনির্বিশেষে দিবসগুলো পালন করে থাকে। অন্যান্য দেশে এই দিবসটি সাধারণত প্রেমিক-প্রেমিকা অথবা স্বামী-স্ত্রীরা পালন করে থাকে। কিন্তু আমি চেষ্টা করলাম, মাবা-মায়ের সঙ্গে, নাতি-নাতনিদের সঙ্গে দাদা-দাদির, পাবলিকের সঙ্গে পুলিশের, ভাড়াটের সঙ্গে বাড়িওয়ালার- এদের একে অপরের সঙ্গে যদি ভালোবাসর সম্পর্ক থাকে, তাহলে এ দেশের মানুষ সহনশীল, ধৈর্যশীল ও শান্তিপূর্ণভাবে পরস্পর বসবাস করতে পারবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এটা পালন করা কেন প্রয়োজন বলে মনে করেন?

শফিক রেহমান : এটা খুব প্রয়োজন। নয়তো রাষ্ট্রীয় কাঠামো দেশের ভিত্তি কিন্তু নড়ে যাবে। যেটা অল রেডি নড়ছে। এজন্যই ভালোবাসা দিবসের প্রয়োজন উপলব্ধি করে এটাকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছি। এদিন আমি দেশের তরুণ-তরুণীদের কাছে আশা করি, তারা যেন বাপ-মা, দাদা-দাদি, নানা-নানি; বিশেষ করে প্রবীণ যাঁরা আছেন, তাঁদের অন্তত এক কাপ চা করে খাওয়াক। তাঁদের গিয়ে বলুক- কী চাও তুমি। তোমার জন্য আজকে বাড়িতে মিষ্টি নিয়ে এসেছি। এটাই তো ভালোবাসার নিদর্শন। আমি ইংল্যান্ডে দেখেছি, তারা একটা কার্ড দেয় একে অপরকে। ভিউকার্ড দেয়। এর মাধ্যমে তারা একে অপরকে ভালোবাসা নিবেদন করে। পারস্পরিক সম্প্রীতি, সহিষ্ণুতা, কাছে থাকার যে প্রবৃত্তি, এটা থাকা উচিত। এ ক্ষেত্রে কোনো জাতি ধর্মগত বৈষম্য থাকা উচিত নয়। এজন্য আমি ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তন করি। তবে আমি ভাবতে পারিনি এটা দেশব্যাপী এত বড় রূপ নেবে। কিন্তু এটা এখন এত বিশাল বড় রূপ নিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই দিবস পালনের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্য কিংবা মানুষের আর্থিক কোনো যোগসূত্র আছে কি না?

শফিক রেহমান : একবার যশোর শহরে ১২ কোটি টাকার গোলাপ বিক্রি হয়েছে এক দিনেই। এমনকি আমি যখন শাহবাগের দিকে যাই, তখন অনেকে আমাকে বলেছে যে আমরা জনতাম ধান, পাট, গম চাষ করে উপার্জন করা যায়। কিন্তু ফুল চাষ করে যে উপার্জন করা যায়, সেটা আমরা জানতাম না। এটা ছাড়াও আরেকটা বড় জিনিস হলো, এই দিনে রেস্টুরেন্ট ব্যবসার দিকটাও বিশাল আকার ধারণ করেছে। এই দিনে আমি রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানাব, তাঁরা যেন তরুণ-তরুণীদের ৩০ পারসেন্ট ডিসকাউন্টে খেতে দেয়। তরুণ-তরুণীদের বলব এদিন তোমরা বাইরে যাও এবং সবাই মিলে খাওয়াদাওয়া করো। এত দুঃখদুর্দশার মাঝে একটা আনন্দের দিন থাকবে না কেন? অসুবিধাটা কোথায়? তোমরা পালন করো। সবাই মিলে দিনটি পালন করুক। পত্রপত্রিকাগুলো যে এগিয়ে এসেছে দিবসটি পালনের ক্ষেত্রে, মানুষকে উৎসাহিত করছে, এজন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। সবাই সবাইকে ভালোবাসুক, এটাই আমার কামনা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সময়ে দেশের যে অবস্থা, তাতে মানুষ এই দিবস কতটুকু পালন করতে পারবে বলে আপনি মনে করেন?

শফিক রেহমান : সবাই তো পালন করতে চাইবে। বিশেষ করে প্রফেসর ড. ইউনূস যত দিন আছেন, তত দিন সবাই এটি নির্দ্বিধায় পালন করতে পারবে। তা ছাড়া ড. ইউনূস সাহেব একজন শিল্পমনস্ক মানুষ, তিনি এটা পালন করতে পারবেন বলে আমার মনে হয়। এই যে এখন দেশের যে অবস্থা, যে পরিবেশ, আপনি আমার সঙ্গে নির্ভয়ে কথা বলতে পারছেন। বিয়েবাড়িতে কথা বলতে পারছেন খোলামনে। মুক্ত-স্বাধীন পরিবেশে, এটা কিন্তু বিশাল একটা অর্জন। মানুষ তার ভালোবাসার কথা বলতে পারে, আই লাভ ইউ। এত দিন কিন্তু এটা বলতে পারত না মানুষ। গত ১৭ বছর কিন্তু মানুষ মুক্ত-স্বাধীনভাবে কোনো কিছু বলতে পারত না, করতে পারত না। এখন মুক্তভাবে কথা বলতে পারে সবাই।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

এই মাত্র | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন