শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সাক্ষাৎকার - শফিক রেহমান

ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

বিশিষ্ট কলামিস্ট, সম্পাদক ও বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তক শফিক রেহমান। তিনি বললেন, এবার ভালোবাসা দিবসে আমার এটাই কামনা, এদিনটাতে অন্তত দেশের সব মানুষ হিংসাবিদ্বেষ ভুলে গিয়ে সবাই সবাইকে ভালোবাসবে। একে অপরকে আজ শুধু ভালোবাসার কথা বলবে। দেশে শান্তি, ভালোবাসা, অহিংস পরিবেশ বিরাজ করুক এবং এটা সম্ভব। আর আমরা একটা সুন্দর জীবনে যেন এগিয়ে যেতে পারি। সবাইকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস- ভ্যালেন্টাইনস ডে। আমাদের দেশে দিবসটির প্রবর্তন করেছিলেন শফিক রেহমান। তাঁর প্রবর্তিত দিবসটি পালনের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের মানুষের কাছে আজ ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে ভালোবাসা দিবস। দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় বিশিষ্ট সাংবাদিক শফিক রেহমান বলেন, আমাদের জন্মটাও এই ভালোবাসার কারণেই। আর ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবীটা টিকে আছে। তিনি বলেন, অনেক সংঘাত, হিংসা, বিদ্বেষ ও অনেক দুর্দশার মাঝে অন্তত একটি দিন আমরা শান্তি, ভালোবাসা বিনিময় আর আনন্দে কাটাই। অসুবিধা কোথায়? এদিনে যুবক-যুবতী, তরুণ-তরুণী, বাবা-মা, ভাইবোন, বিশেষ করে প্রবীণদের প্রতি আরও যত্নবান হই। সবাইকে ভালোবেসে দিনটি কাটানোর প্রবৃত্তি তৈরি হোক সবার মাঝে।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভালোবাসা দিবস পালনের চর্চা আপনিই বাংলাদেশে প্রথম চালু করেছিলেন? আজ ভালোবাসা দিবস, এ সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কী?

শফিক রেহমান : প্রচলনটা আমি করেছিলাম, এটা ঠিক। কিন্তু এটা তো আমি একা একা বাস্তবায়ন করিনি। এই যে ধরুন, আপনি কাগজে কাজ করেন, এটা কি আপনি একা একা করতে পারেন? এটা মালিক, সম্পাদক, নিউজ এডিটর, রিপোর্টার, সহসম্পাদক, প্রুফ রিডার, আইটি বিভাগ থেকে শুরু করে সবাই মিলেই কাজটা করতে হয়। তারপরে পত্রিকাটা বের হয়। কাজেই এটা বলা ঠিক হবে না যে, কাজটা শুধু আমি একাই করেছি। একা করা সম্ভব না। সবকিছুই সম্মিলিতভাবে হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কী উদ্দেশ্যে আপনি এই দিবসের প্রবর্তন করেছিলেন?

শফিক রেহমান : আমি প্রথমে আমার সহকর্মীদের নিয়ে দিবসটি উদযাপন করেছিলাম। পরে দেশবাসী এর সঙ্গে যোগ দিয়েছে। এটা আমার মাথায় প্রথমে এসেছিল এজন্য, এখনো দেখেন বাংলাদেশের ভিতরে মানুষের মধ্যে সংঘাত, হিংসাবিদ্বেষ, দ্বন্দ্ব অনেক আছে। এ অবস্থায় আমি মনে করেছিলাম যে এমন একটা দিবস আমাদের থাকা দরকার, যেখান মানুষ শান্তি, প্রেম ভালোবাসার কথা প্রচার করবে। প্রেম আর ভালোবাসা যদি না থাক, তাহলে আপনিও থাকতেন না। আমিও থাকতাম না। প্রাণী হিসেবে, মানুষ হিসেবে মানুষের মাঝে প্রেম ভালোবাসা আছে বলেই কিন্তু যুগে যুগে নতুন মানুষ জন্মগ্রহণ করছে। মানুষমাত্রই একজন আরেকজনের। একটা ছেলে একটা মেয়ের একটু হাত ধরতে চায়। জানাতে চায়, আই ওয়ান্ট টু হোল্ড ইউর হ্যান্ড। একটু ছোঁয়া চায়। মাঝে মাঝে বলে প্রাণে তোমার পরশখানি দিও। ভালোবাসা আছে বলেই কিন্তু পৃথিবীটা এখনো টিকে আছে। অন্য অনেক প্রাণী হয়তো চলে গেছে, কিন্তু আমরা এখনো টিকে আছি। তা ছাড়া এই দিবসটার পেছনে রক্তের কোনো সম্পর্ক নাই। বাংলাদেশের অন্য যে কোনো দিবসের পেছনে কিন্তু রক্তের সম্পর্ক আছে। সেটা স্বাধীনতা দিবসই হোক, বিজয় দিবসই হোক কিংবা ভাষা দিবসই হোক। মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আলাদা আলাদা তাদের নববর্ষ পালন করে থাকে। নববর্ষ পালনের মতো এটাও একটা ডিফারেন্ট। জাতি-ধর্মনির্বিশেষে দিবসগুলো পালন করে থাকে। অন্যান্য দেশে এই দিবসটি সাধারণত প্রেমিক-প্রেমিকা অথবা স্বামী-স্ত্রীরা পালন করে থাকে। কিন্তু আমি চেষ্টা করলাম, মাবা-মায়ের সঙ্গে, নাতি-নাতনিদের সঙ্গে দাদা-দাদির, পাবলিকের সঙ্গে পুলিশের, ভাড়াটের সঙ্গে বাড়িওয়ালার- এদের একে অপরের সঙ্গে যদি ভালোবাসর সম্পর্ক থাকে, তাহলে এ দেশের মানুষ সহনশীল, ধৈর্যশীল ও শান্তিপূর্ণভাবে পরস্পর বসবাস করতে পারবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এটা পালন করা কেন প্রয়োজন বলে মনে করেন?

শফিক রেহমান : এটা খুব প্রয়োজন। নয়তো রাষ্ট্রীয় কাঠামো দেশের ভিত্তি কিন্তু নড়ে যাবে। যেটা অল রেডি নড়ছে। এজন্যই ভালোবাসা দিবসের প্রয়োজন উপলব্ধি করে এটাকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছি। এদিন আমি দেশের তরুণ-তরুণীদের কাছে আশা করি, তারা যেন বাপ-মা, দাদা-দাদি, নানা-নানি; বিশেষ করে প্রবীণ যাঁরা আছেন, তাঁদের অন্তত এক কাপ চা করে খাওয়াক। তাঁদের গিয়ে বলুক- কী চাও তুমি। তোমার জন্য আজকে বাড়িতে মিষ্টি নিয়ে এসেছি। এটাই তো ভালোবাসার নিদর্শন। আমি ইংল্যান্ডে দেখেছি, তারা একটা কার্ড দেয় একে অপরকে। ভিউকার্ড দেয়। এর মাধ্যমে তারা একে অপরকে ভালোবাসা নিবেদন করে। পারস্পরিক সম্প্রীতি, সহিষ্ণুতা, কাছে থাকার যে প্রবৃত্তি, এটা থাকা উচিত। এ ক্ষেত্রে কোনো জাতি ধর্মগত বৈষম্য থাকা উচিত নয়। এজন্য আমি ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তন করি। তবে আমি ভাবতে পারিনি এটা দেশব্যাপী এত বড় রূপ নেবে। কিন্তু এটা এখন এত বিশাল বড় রূপ নিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই দিবস পালনের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্য কিংবা মানুষের আর্থিক কোনো যোগসূত্র আছে কি না?

শফিক রেহমান : একবার যশোর শহরে ১২ কোটি টাকার গোলাপ বিক্রি হয়েছে এক দিনেই। এমনকি আমি যখন শাহবাগের দিকে যাই, তখন অনেকে আমাকে বলেছে যে আমরা জনতাম ধান, পাট, গম চাষ করে উপার্জন করা যায়। কিন্তু ফুল চাষ করে যে উপার্জন করা যায়, সেটা আমরা জানতাম না। এটা ছাড়াও আরেকটা বড় জিনিস হলো, এই দিনে রেস্টুরেন্ট ব্যবসার দিকটাও বিশাল আকার ধারণ করেছে। এই দিনে আমি রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানাব, তাঁরা যেন তরুণ-তরুণীদের ৩০ পারসেন্ট ডিসকাউন্টে খেতে দেয়। তরুণ-তরুণীদের বলব এদিন তোমরা বাইরে যাও এবং সবাই মিলে খাওয়াদাওয়া করো। এত দুঃখদুর্দশার মাঝে একটা আনন্দের দিন থাকবে না কেন? অসুবিধাটা কোথায়? তোমরা পালন করো। সবাই মিলে দিনটি পালন করুক। পত্রপত্রিকাগুলো যে এগিয়ে এসেছে দিবসটি পালনের ক্ষেত্রে, মানুষকে উৎসাহিত করছে, এজন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। সবাই সবাইকে ভালোবাসুক, এটাই আমার কামনা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সময়ে দেশের যে অবস্থা, তাতে মানুষ এই দিবস কতটুকু পালন করতে পারবে বলে আপনি মনে করেন?

শফিক রেহমান : সবাই তো পালন করতে চাইবে। বিশেষ করে প্রফেসর ড. ইউনূস যত দিন আছেন, তত দিন সবাই এটি নির্দ্বিধায় পালন করতে পারবে। তা ছাড়া ড. ইউনূস সাহেব একজন শিল্পমনস্ক মানুষ, তিনি এটা পালন করতে পারবেন বলে আমার মনে হয়। এই যে এখন দেশের যে অবস্থা, যে পরিবেশ, আপনি আমার সঙ্গে নির্ভয়ে কথা বলতে পারছেন। বিয়েবাড়িতে কথা বলতে পারছেন খোলামনে। মুক্ত-স্বাধীন পরিবেশে, এটা কিন্তু বিশাল একটা অর্জন। মানুষ তার ভালোবাসার কথা বলতে পারে, আই লাভ ইউ। এত দিন কিন্তু এটা বলতে পারত না মানুষ। গত ১৭ বছর কিন্তু মানুষ মুক্ত-স্বাধীনভাবে কোনো কিছু বলতে পারত না, করতে পারত না। এখন মুক্তভাবে কথা বলতে পারে সবাই।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

২৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন