শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সাক্ষাৎকার - শফিক রেহমান

ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

বিশিষ্ট কলামিস্ট, সম্পাদক ও বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তক শফিক রেহমান। তিনি বললেন, এবার ভালোবাসা দিবসে আমার এটাই কামনা, এদিনটাতে অন্তত দেশের সব মানুষ হিংসাবিদ্বেষ ভুলে গিয়ে সবাই সবাইকে ভালোবাসবে। একে অপরকে আজ শুধু ভালোবাসার কথা বলবে। দেশে শান্তি, ভালোবাসা, অহিংস পরিবেশ বিরাজ করুক এবং এটা সম্ভব। আর আমরা একটা সুন্দর জীবনে যেন এগিয়ে যেতে পারি। সবাইকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস- ভ্যালেন্টাইনস ডে। আমাদের দেশে দিবসটির প্রবর্তন করেছিলেন শফিক রেহমান। তাঁর প্রবর্তিত দিবসটি পালনের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের মানুষের কাছে আজ ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে ভালোবাসা দিবস। দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় বিশিষ্ট সাংবাদিক শফিক রেহমান বলেন, আমাদের জন্মটাও এই ভালোবাসার কারণেই। আর ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবীটা টিকে আছে। তিনি বলেন, অনেক সংঘাত, হিংসা, বিদ্বেষ ও অনেক দুর্দশার মাঝে অন্তত একটি দিন আমরা শান্তি, ভালোবাসা বিনিময় আর আনন্দে কাটাই। অসুবিধা কোথায়? এদিনে যুবক-যুবতী, তরুণ-তরুণী, বাবা-মা, ভাইবোন, বিশেষ করে প্রবীণদের প্রতি আরও যত্নবান হই। সবাইকে ভালোবেসে দিনটি কাটানোর প্রবৃত্তি তৈরি হোক সবার মাঝে।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভালোবাসা দিবস পালনের চর্চা আপনিই বাংলাদেশে প্রথম চালু করেছিলেন? আজ ভালোবাসা দিবস, এ সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কী?

শফিক রেহমান : প্রচলনটা আমি করেছিলাম, এটা ঠিক। কিন্তু এটা তো আমি একা একা বাস্তবায়ন করিনি। এই যে ধরুন, আপনি কাগজে কাজ করেন, এটা কি আপনি একা একা করতে পারেন? এটা মালিক, সম্পাদক, নিউজ এডিটর, রিপোর্টার, সহসম্পাদক, প্রুফ রিডার, আইটি বিভাগ থেকে শুরু করে সবাই মিলেই কাজটা করতে হয়। তারপরে পত্রিকাটা বের হয়। কাজেই এটা বলা ঠিক হবে না যে, কাজটা শুধু আমি একাই করেছি। একা করা সম্ভব না। সবকিছুই সম্মিলিতভাবে হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কী উদ্দেশ্যে আপনি এই দিবসের প্রবর্তন করেছিলেন?

শফিক রেহমান : আমি প্রথমে আমার সহকর্মীদের নিয়ে দিবসটি উদযাপন করেছিলাম। পরে দেশবাসী এর সঙ্গে যোগ দিয়েছে। এটা আমার মাথায় প্রথমে এসেছিল এজন্য, এখনো দেখেন বাংলাদেশের ভিতরে মানুষের মধ্যে সংঘাত, হিংসাবিদ্বেষ, দ্বন্দ্ব অনেক আছে। এ অবস্থায় আমি মনে করেছিলাম যে এমন একটা দিবস আমাদের থাকা দরকার, যেখান মানুষ শান্তি, প্রেম ভালোবাসার কথা প্রচার করবে। প্রেম আর ভালোবাসা যদি না থাক, তাহলে আপনিও থাকতেন না। আমিও থাকতাম না। প্রাণী হিসেবে, মানুষ হিসেবে মানুষের মাঝে প্রেম ভালোবাসা আছে বলেই কিন্তু যুগে যুগে নতুন মানুষ জন্মগ্রহণ করছে। মানুষমাত্রই একজন আরেকজনের। একটা ছেলে একটা মেয়ের একটু হাত ধরতে চায়। জানাতে চায়, আই ওয়ান্ট টু হোল্ড ইউর হ্যান্ড। একটু ছোঁয়া চায়। মাঝে মাঝে বলে প্রাণে তোমার পরশখানি দিও। ভালোবাসা আছে বলেই কিন্তু পৃথিবীটা এখনো টিকে আছে। অন্য অনেক প্রাণী হয়তো চলে গেছে, কিন্তু আমরা এখনো টিকে আছি। তা ছাড়া এই দিবসটার পেছনে রক্তের কোনো সম্পর্ক নাই। বাংলাদেশের অন্য যে কোনো দিবসের পেছনে কিন্তু রক্তের সম্পর্ক আছে। সেটা স্বাধীনতা দিবসই হোক, বিজয় দিবসই হোক কিংবা ভাষা দিবসই হোক। মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আলাদা আলাদা তাদের নববর্ষ পালন করে থাকে। নববর্ষ পালনের মতো এটাও একটা ডিফারেন্ট। জাতি-ধর্মনির্বিশেষে দিবসগুলো পালন করে থাকে। অন্যান্য দেশে এই দিবসটি সাধারণত প্রেমিক-প্রেমিকা অথবা স্বামী-স্ত্রীরা পালন করে থাকে। কিন্তু আমি চেষ্টা করলাম, মাবা-মায়ের সঙ্গে, নাতি-নাতনিদের সঙ্গে দাদা-দাদির, পাবলিকের সঙ্গে পুলিশের, ভাড়াটের সঙ্গে বাড়িওয়ালার- এদের একে অপরের সঙ্গে যদি ভালোবাসর সম্পর্ক থাকে, তাহলে এ দেশের মানুষ সহনশীল, ধৈর্যশীল ও শান্তিপূর্ণভাবে পরস্পর বসবাস করতে পারবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এটা পালন করা কেন প্রয়োজন বলে মনে করেন?

শফিক রেহমান : এটা খুব প্রয়োজন। নয়তো রাষ্ট্রীয় কাঠামো দেশের ভিত্তি কিন্তু নড়ে যাবে। যেটা অল রেডি নড়ছে। এজন্যই ভালোবাসা দিবসের প্রয়োজন উপলব্ধি করে এটাকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছি। এদিন আমি দেশের তরুণ-তরুণীদের কাছে আশা করি, তারা যেন বাপ-মা, দাদা-দাদি, নানা-নানি; বিশেষ করে প্রবীণ যাঁরা আছেন, তাঁদের অন্তত এক কাপ চা করে খাওয়াক। তাঁদের গিয়ে বলুক- কী চাও তুমি। তোমার জন্য আজকে বাড়িতে মিষ্টি নিয়ে এসেছি। এটাই তো ভালোবাসার নিদর্শন। আমি ইংল্যান্ডে দেখেছি, তারা একটা কার্ড দেয় একে অপরকে। ভিউকার্ড দেয়। এর মাধ্যমে তারা একে অপরকে ভালোবাসা নিবেদন করে। পারস্পরিক সম্প্রীতি, সহিষ্ণুতা, কাছে থাকার যে প্রবৃত্তি, এটা থাকা উচিত। এ ক্ষেত্রে কোনো জাতি ধর্মগত বৈষম্য থাকা উচিত নয়। এজন্য আমি ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তন করি। তবে আমি ভাবতে পারিনি এটা দেশব্যাপী এত বড় রূপ নেবে। কিন্তু এটা এখন এত বিশাল বড় রূপ নিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই দিবস পালনের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্য কিংবা মানুষের আর্থিক কোনো যোগসূত্র আছে কি না?

শফিক রেহমান : একবার যশোর শহরে ১২ কোটি টাকার গোলাপ বিক্রি হয়েছে এক দিনেই। এমনকি আমি যখন শাহবাগের দিকে যাই, তখন অনেকে আমাকে বলেছে যে আমরা জনতাম ধান, পাট, গম চাষ করে উপার্জন করা যায়। কিন্তু ফুল চাষ করে যে উপার্জন করা যায়, সেটা আমরা জানতাম না। এটা ছাড়াও আরেকটা বড় জিনিস হলো, এই দিনে রেস্টুরেন্ট ব্যবসার দিকটাও বিশাল আকার ধারণ করেছে। এই দিনে আমি রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানাব, তাঁরা যেন তরুণ-তরুণীদের ৩০ পারসেন্ট ডিসকাউন্টে খেতে দেয়। তরুণ-তরুণীদের বলব এদিন তোমরা বাইরে যাও এবং সবাই মিলে খাওয়াদাওয়া করো। এত দুঃখদুর্দশার মাঝে একটা আনন্দের দিন থাকবে না কেন? অসুবিধাটা কোথায়? তোমরা পালন করো। সবাই মিলে দিনটি পালন করুক। পত্রপত্রিকাগুলো যে এগিয়ে এসেছে দিবসটি পালনের ক্ষেত্রে, মানুষকে উৎসাহিত করছে, এজন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। সবাই সবাইকে ভালোবাসুক, এটাই আমার কামনা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সময়ে দেশের যে অবস্থা, তাতে মানুষ এই দিবস কতটুকু পালন করতে পারবে বলে আপনি মনে করেন?

শফিক রেহমান : সবাই তো পালন করতে চাইবে। বিশেষ করে প্রফেসর ড. ইউনূস যত দিন আছেন, তত দিন সবাই এটি নির্দ্বিধায় পালন করতে পারবে। তা ছাড়া ড. ইউনূস সাহেব একজন শিল্পমনস্ক মানুষ, তিনি এটা পালন করতে পারবেন বলে আমার মনে হয়। এই যে এখন দেশের যে অবস্থা, যে পরিবেশ, আপনি আমার সঙ্গে নির্ভয়ে কথা বলতে পারছেন। বিয়েবাড়িতে কথা বলতে পারছেন খোলামনে। মুক্ত-স্বাধীন পরিবেশে, এটা কিন্তু বিশাল একটা অর্জন। মানুষ তার ভালোবাসার কথা বলতে পারে, আই লাভ ইউ। এত দিন কিন্তু এটা বলতে পারত না মানুষ। গত ১৭ বছর কিন্তু মানুষ মুক্ত-স্বাধীনভাবে কোনো কিছু বলতে পারত না, করতে পারত না। এখন মুক্তভাবে কথা বলতে পারে সবাই।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে