শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সাক্ষাৎকার - শফিক রেহমান

ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

বিশিষ্ট কলামিস্ট, সম্পাদক ও বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তক শফিক রেহমান। তিনি বললেন, এবার ভালোবাসা দিবসে আমার এটাই কামনা, এদিনটাতে অন্তত দেশের সব মানুষ হিংসাবিদ্বেষ ভুলে গিয়ে সবাই সবাইকে ভালোবাসবে। একে অপরকে আজ শুধু ভালোবাসার কথা বলবে। দেশে শান্তি, ভালোবাসা, অহিংস পরিবেশ বিরাজ করুক এবং এটা সম্ভব। আর আমরা একটা সুন্দর জীবনে যেন এগিয়ে যেতে পারি। সবাইকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস- ভ্যালেন্টাইনস ডে। আমাদের দেশে দিবসটির প্রবর্তন করেছিলেন শফিক রেহমান। তাঁর প্রবর্তিত দিবসটি পালনের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের মানুষের কাছে আজ ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে ভালোবাসা দিবস। দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় বিশিষ্ট সাংবাদিক শফিক রেহমান বলেন, আমাদের জন্মটাও এই ভালোবাসার কারণেই। আর ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবীটা টিকে আছে। তিনি বলেন, অনেক সংঘাত, হিংসা, বিদ্বেষ ও অনেক দুর্দশার মাঝে অন্তত একটি দিন আমরা শান্তি, ভালোবাসা বিনিময় আর আনন্দে কাটাই। অসুবিধা কোথায়? এদিনে যুবক-যুবতী, তরুণ-তরুণী, বাবা-মা, ভাইবোন, বিশেষ করে প্রবীণদের প্রতি আরও যত্নবান হই। সবাইকে ভালোবেসে দিনটি কাটানোর প্রবৃত্তি তৈরি হোক সবার মাঝে।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভালোবাসা দিবস পালনের চর্চা আপনিই বাংলাদেশে প্রথম চালু করেছিলেন? আজ ভালোবাসা দিবস, এ সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কী?

শফিক রেহমান : প্রচলনটা আমি করেছিলাম, এটা ঠিক। কিন্তু এটা তো আমি একা একা বাস্তবায়ন করিনি। এই যে ধরুন, আপনি কাগজে কাজ করেন, এটা কি আপনি একা একা করতে পারেন? এটা মালিক, সম্পাদক, নিউজ এডিটর, রিপোর্টার, সহসম্পাদক, প্রুফ রিডার, আইটি বিভাগ থেকে শুরু করে সবাই মিলেই কাজটা করতে হয়। তারপরে পত্রিকাটা বের হয়। কাজেই এটা বলা ঠিক হবে না যে, কাজটা শুধু আমি একাই করেছি। একা করা সম্ভব না। সবকিছুই সম্মিলিতভাবে হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কী উদ্দেশ্যে আপনি এই দিবসের প্রবর্তন করেছিলেন?

শফিক রেহমান : আমি প্রথমে আমার সহকর্মীদের নিয়ে দিবসটি উদযাপন করেছিলাম। পরে দেশবাসী এর সঙ্গে যোগ দিয়েছে। এটা আমার মাথায় প্রথমে এসেছিল এজন্য, এখনো দেখেন বাংলাদেশের ভিতরে মানুষের মধ্যে সংঘাত, হিংসাবিদ্বেষ, দ্বন্দ্ব অনেক আছে। এ অবস্থায় আমি মনে করেছিলাম যে এমন একটা দিবস আমাদের থাকা দরকার, যেখান মানুষ শান্তি, প্রেম ভালোবাসার কথা প্রচার করবে। প্রেম আর ভালোবাসা যদি না থাক, তাহলে আপনিও থাকতেন না। আমিও থাকতাম না। প্রাণী হিসেবে, মানুষ হিসেবে মানুষের মাঝে প্রেম ভালোবাসা আছে বলেই কিন্তু যুগে যুগে নতুন মানুষ জন্মগ্রহণ করছে। মানুষমাত্রই একজন আরেকজনের। একটা ছেলে একটা মেয়ের একটু হাত ধরতে চায়। জানাতে চায়, আই ওয়ান্ট টু হোল্ড ইউর হ্যান্ড। একটু ছোঁয়া চায়। মাঝে মাঝে বলে প্রাণে তোমার পরশখানি দিও। ভালোবাসা আছে বলেই কিন্তু পৃথিবীটা এখনো টিকে আছে। অন্য অনেক প্রাণী হয়তো চলে গেছে, কিন্তু আমরা এখনো টিকে আছি। তা ছাড়া এই দিবসটার পেছনে রক্তের কোনো সম্পর্ক নাই। বাংলাদেশের অন্য যে কোনো দিবসের পেছনে কিন্তু রক্তের সম্পর্ক আছে। সেটা স্বাধীনতা দিবসই হোক, বিজয় দিবসই হোক কিংবা ভাষা দিবসই হোক। মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আলাদা আলাদা তাদের নববর্ষ পালন করে থাকে। নববর্ষ পালনের মতো এটাও একটা ডিফারেন্ট। জাতি-ধর্মনির্বিশেষে দিবসগুলো পালন করে থাকে। অন্যান্য দেশে এই দিবসটি সাধারণত প্রেমিক-প্রেমিকা অথবা স্বামী-স্ত্রীরা পালন করে থাকে। কিন্তু আমি চেষ্টা করলাম, মাবা-মায়ের সঙ্গে, নাতি-নাতনিদের সঙ্গে দাদা-দাদির, পাবলিকের সঙ্গে পুলিশের, ভাড়াটের সঙ্গে বাড়িওয়ালার- এদের একে অপরের সঙ্গে যদি ভালোবাসর সম্পর্ক থাকে, তাহলে এ দেশের মানুষ সহনশীল, ধৈর্যশীল ও শান্তিপূর্ণভাবে পরস্পর বসবাস করতে পারবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এটা পালন করা কেন প্রয়োজন বলে মনে করেন?

শফিক রেহমান : এটা খুব প্রয়োজন। নয়তো রাষ্ট্রীয় কাঠামো দেশের ভিত্তি কিন্তু নড়ে যাবে। যেটা অল রেডি নড়ছে। এজন্যই ভালোবাসা দিবসের প্রয়োজন উপলব্ধি করে এটাকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছি। এদিন আমি দেশের তরুণ-তরুণীদের কাছে আশা করি, তারা যেন বাপ-মা, দাদা-দাদি, নানা-নানি; বিশেষ করে প্রবীণ যাঁরা আছেন, তাঁদের অন্তত এক কাপ চা করে খাওয়াক। তাঁদের গিয়ে বলুক- কী চাও তুমি। তোমার জন্য আজকে বাড়িতে মিষ্টি নিয়ে এসেছি। এটাই তো ভালোবাসার নিদর্শন। আমি ইংল্যান্ডে দেখেছি, তারা একটা কার্ড দেয় একে অপরকে। ভিউকার্ড দেয়। এর মাধ্যমে তারা একে অপরকে ভালোবাসা নিবেদন করে। পারস্পরিক সম্প্রীতি, সহিষ্ণুতা, কাছে থাকার যে প্রবৃত্তি, এটা থাকা উচিত। এ ক্ষেত্রে কোনো জাতি ধর্মগত বৈষম্য থাকা উচিত নয়। এজন্য আমি ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তন করি। তবে আমি ভাবতে পারিনি এটা দেশব্যাপী এত বড় রূপ নেবে। কিন্তু এটা এখন এত বিশাল বড় রূপ নিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই দিবস পালনের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্য কিংবা মানুষের আর্থিক কোনো যোগসূত্র আছে কি না?

শফিক রেহমান : একবার যশোর শহরে ১২ কোটি টাকার গোলাপ বিক্রি হয়েছে এক দিনেই। এমনকি আমি যখন শাহবাগের দিকে যাই, তখন অনেকে আমাকে বলেছে যে আমরা জনতাম ধান, পাট, গম চাষ করে উপার্জন করা যায়। কিন্তু ফুল চাষ করে যে উপার্জন করা যায়, সেটা আমরা জানতাম না। এটা ছাড়াও আরেকটা বড় জিনিস হলো, এই দিনে রেস্টুরেন্ট ব্যবসার দিকটাও বিশাল আকার ধারণ করেছে। এই দিনে আমি রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানাব, তাঁরা যেন তরুণ-তরুণীদের ৩০ পারসেন্ট ডিসকাউন্টে খেতে দেয়। তরুণ-তরুণীদের বলব এদিন তোমরা বাইরে যাও এবং সবাই মিলে খাওয়াদাওয়া করো। এত দুঃখদুর্দশার মাঝে একটা আনন্দের দিন থাকবে না কেন? অসুবিধাটা কোথায়? তোমরা পালন করো। সবাই মিলে দিনটি পালন করুক। পত্রপত্রিকাগুলো যে এগিয়ে এসেছে দিবসটি পালনের ক্ষেত্রে, মানুষকে উৎসাহিত করছে, এজন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। সবাই সবাইকে ভালোবাসুক, এটাই আমার কামনা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সময়ে দেশের যে অবস্থা, তাতে মানুষ এই দিবস কতটুকু পালন করতে পারবে বলে আপনি মনে করেন?

শফিক রেহমান : সবাই তো পালন করতে চাইবে। বিশেষ করে প্রফেসর ড. ইউনূস যত দিন আছেন, তত দিন সবাই এটি নির্দ্বিধায় পালন করতে পারবে। তা ছাড়া ড. ইউনূস সাহেব একজন শিল্পমনস্ক মানুষ, তিনি এটা পালন করতে পারবেন বলে আমার মনে হয়। এই যে এখন দেশের যে অবস্থা, যে পরিবেশ, আপনি আমার সঙ্গে নির্ভয়ে কথা বলতে পারছেন। বিয়েবাড়িতে কথা বলতে পারছেন খোলামনে। মুক্ত-স্বাধীন পরিবেশে, এটা কিন্তু বিশাল একটা অর্জন। মানুষ তার ভালোবাসার কথা বলতে পারে, আই লাভ ইউ। এত দিন কিন্তু এটা বলতে পারত না মানুষ। গত ১৭ বছর কিন্তু মানুষ মুক্ত-স্বাধীনভাবে কোনো কিছু বলতে পারত না, করতে পারত না। এখন মুক্তভাবে কথা বলতে পারে সবাই।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত সরকারের বিরুদ্ধে এক্সের মামলা
ভারত সরকারের বিরুদ্ধে এক্সের মামলা
সালিশে ডেকে  বিএনপি কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা
সালিশে ডেকে বিএনপি কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা
৫১ বাংলাদেশিকে আটকে দিল মালয়েশিয়া
৫১ বাংলাদেশিকে আটকে দিল মালয়েশিয়া
গুলশানে সুমন হত্যার পেছনে  সেভেন স্টার!
গুলশানে সুমন হত্যার পেছনে সেভেন স্টার!
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে গ্রিনকার্ডধারীদের জন্য সতর্কবার্তা
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে গ্রিনকার্ডধারীদের জন্য সতর্কবার্তা
১/১১-এর কুশীলবরা ষড়যন্ত্র করছেন
১/১১-এর কুশীলবরা ষড়যন্ত্র করছেন
ফ্যাসিস্টের আস্তানা গড়তে দেওয়া হবে না
ফ্যাসিস্টের আস্তানা গড়তে দেওয়া হবে না
ফেরানোর খায়েশ বিপজ্জনক
ফেরানোর খায়েশ বিপজ্জনক
কিছুই বললেন না জয়সোয়াল
কিছুই বললেন না জয়সোয়াল
দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!
দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!
বেজোড় রাতের মাহাত্ম্য
বেজোড় রাতের মাহাত্ম্য
আওয়ামী লীগ প্রশ্নে কোনো ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ প্রশ্নে কোনো ছাড় নয়
সর্বশেষ খবর
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

গৃহযুদ্ধের শঙ্কা, অচল হয়ে যেতে পারে ইসরায়েলের অর্থনীতির চাকা
গৃহযুদ্ধের শঙ্কা, অচল হয়ে যেতে পারে ইসরায়েলের অর্থনীতির চাকা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে তালেবানদের একাধিক হামলায় পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
পাকিস্তানে তালেবানদের একাধিক হামলায় পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের সদস্য গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের মা হতে চলেছেন আলিয়া?
ফের মা হতে চলেছেন আলিয়া?

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

কলকাতা-ব্যাঙ্গালুরু ম্যাচ দিয়ে আইপিএলের পর্দা উঠছে আজ
কলকাতা-ব্যাঙ্গালুরু ম্যাচ দিয়ে আইপিএলের পর্দা উঠছে আজ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেসলার গাড়িতে হামলা করলে ২০ বছর জেল হতে পারে, ঘোষণা ট্রাম্পের
টেসলার গাড়িতে হামলা করলে ২০ বছর জেল হতে পারে, ঘোষণা ট্রাম্পের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের অধিনায়কত্ব নিয়ে মুখ খুললেন তাসকিন
জাতীয় দলের অধিনায়কত্ব নিয়ে মুখ খুললেন তাসকিন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে জাকাতের গুরুত্ব
ইসলামে জাকাতের গুরুত্ব

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

উরুগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপের মূল মঞ্চের পথে আর্জেন্টিনা
উরুগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপের মূল মঞ্চের পথে আর্জেন্টিনা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইবাদতের স্বাদ ও প্রকৃত সুখ
ইবাদতের স্বাদ ও প্রকৃত সুখ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজার একমাত্র ক্যান্সার হাসপাতাল গুঁড়িয়ে দিল ইসরায়েল
গাজার একমাত্র ক্যান্সার হাসপাতাল গুঁড়িয়ে দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.)-এর রাত-দিনের আমল ও ইতিকাফ
মহানবী (সা.)-এর রাত-দিনের আমল ও ইতিকাফ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৩০টি নতুন বিমান কিনছে মালয়েশিয়া
৩০টি নতুন বিমান কিনছে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল রাঙিয়ে জাতীয় দলে ফিরতে চান কারান
আইপিএল রাঙিয়ে জাতীয় দলে ফিরতে চান কারান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিডনি ভালো রাখতে খাবেন যেসব খাবার
কিডনি ভালো রাখতে খাবেন যেসব খাবার

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রেম নয়, বুদ্ধি খাটিয়ে সালমানের বিরুদ্ধে বিবেককে ব্যবহার করেন ঐশ্বরিয়া!
প্রেম নয়, বুদ্ধি খাটিয়ে সালমানের বিরুদ্ধে বিবেককে ব্যবহার করেন ঐশ্বরিয়া!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'কোনোভাবেই রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে জনগণকে দাঁড় করানো যাবে না'
'কোনোভাবেই রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে জনগণকে দাঁড় করানো যাবে না'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!
দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত
মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে ফাঁসির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে : আমানউল্লাহ আমান
শেখ হাসিনাকে ফাঁসির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে : আমানউল্লাহ আমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব পেলে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত তাসকিন
দায়িত্ব পেলে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত তাসকিন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলের ২১ টিকিটসহ কালোবাজারি আটক
রেলের ২১ টিকিটসহ কালোবাজারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কার প্রক্রিয়ার পাশাপাশি নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে : শামা ওবায়েদ
সংস্কার প্রক্রিয়ার পাশাপাশি নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে : শামা ওবায়েদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উখিয়ায় পাহাড়ি ঝিরি থেকে যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
উখিয়ায় পাহাড়ি ঝিরি থেকে যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি করা হচ্ছে
রাজনীতিতে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি করা হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের কবর রচনা করা হয়ে গেছে'
'৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের কবর রচনা করা হয়ে গেছে'

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভালুকা প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
ভালুকা প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
শনিবার সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে পুলিশ প্লাজার সামনে যুবক হত্যার ঘটনায় মামলা
গুলশানে পুলিশ প্লাজার সামনে যুবক হত্যার ঘটনায় মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লির ইফতার পার্টিতে এক টেবিলে সোনিয়া গান্ধী-জয়া বচ্চন-যাদবরা
দিল্লির ইফতার পার্টিতে এক টেবিলে সোনিয়া গান্ধী-জয়া বচ্চন-যাদবরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২
নরসিংদীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি তেল কেনায় চীনের তেল শোধনাগারের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানি তেল কেনায় চীনের তেল শোধনাগারের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৬টি মামলা ছিলো গুলশানে গুলিতে নিহত যুবকের বিরুদ্ধে’
‘৬টি মামলা ছিলো গুলশানে গুলিতে নিহত যুবকের বিরুদ্ধে’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুথিদের দমন করতে নতুন কৌশল, সেনা মোতায়েন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
হুথিদের দমন করতে নতুন কৌশল, সেনা মোতায়েন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাত ১টার মধ্যে ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
রাত ১টার মধ্যে ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা, ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে শতাধিক ফ্লাইট
হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা, ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে শতাধিক ফ্লাইট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
নেতানিয়াহুবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় মৃত্যুর মিছিলের মধ্যেই ইসরায়েলি হামলায় ট্রাম্পের ‘পূর্ণ সমর্থন’!
গাজায় মৃত্যুর মিছিলের মধ্যেই ইসরায়েলি হামলায় ট্রাম্পের ‘পূর্ণ সমর্থন’!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ধ্যান করতে এসে এবার যৌন নির্যাতনের শিকার ফরাসি নারী
ভারতে ধ্যান করতে এসে এবার যৌন নির্যাতনের শিকার ফরাসি নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়ার বিপক্ষে যে কারণে ৭ জনকে বদলি নামিয়েছে ব্রাজিল
কলম্বিয়ার বিপক্ষে যে কারণে ৭ জনকে বদলি নামিয়েছে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিন্ডিকেট করে বিমানের টিকিটের দাম বাড়ানোর আর সুযোগ নেই : ধর্ম উপদেষ্টা
সিন্ডিকেট করে বিমানের টিকিটের দাম বাড়ানোর আর সুযোগ নেই : ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা দূতাবাস থেকে কয়েক কোটি টাকার যন্ত্রপাতি পেল ঢামেক হাসপাতাল
চীনা দূতাবাস থেকে কয়েক কোটি টাকার যন্ত্রপাতি পেল ঢামেক হাসপাতাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আক্রমণ করলে যুক্তরাষ্ট্রকে যে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইরানে আক্রমণ করলে যুক্তরাষ্ট্রকে যে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : মামুনুল হক
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৩ দিন বৃষ্টি হতে পারে
টানা ৩ দিন বৃষ্টি হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : রিজভী
আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না : জামায়াত আমির
আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না : জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘স্বৈরাচারের দোসররা পুনর্বাসনের সুযোগ পায়, এমন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত হবে না’
‘স্বৈরাচারের দোসররা পুনর্বাসনের সুযোগ পায়, এমন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত হবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৫, তিনদিনে প্রাণ গেল ৬০০ ফিলিস্তিনির
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৫, তিনদিনে প্রাণ গেল ৬০০ ফিলিস্তিনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকর মার্কিন লেজার গাইডেড রকেট পাচ্ছে সৌদি
ভয়ংকর মার্কিন লেজার গাইডেড রকেট পাচ্ছে সৌদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিমিনসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে নারাজি দাখিলের নির্দেশ
সিমিনসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে নারাজি দাখিলের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ : মাঝপথ থেকে ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ : মাঝপথ থেকে ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে : এ্যানি
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দাপ্রধানকে বরখাস্ত করলো ইসরায়েল
গোয়েন্দাপ্রধানকে বরখাস্ত করলো ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার চলাকালীন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল চায় এনসিপি
বিচার চলাকালীন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল চায় এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএলের নিয়মে পরিবর্তন
আইপিএলের নিয়মে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশু ধর্ষণের চেষ্টা, ভারতীয় নাগরিক গ্রেফতার
কুমিল্লায় চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশু ধর্ষণের চেষ্টা, ভারতীয় নাগরিক গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঈদের আগে লাগামহীন মাংসের বাজার
ঈদের আগে লাগামহীন মাংসের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নানা সংকটে পুলিশ
নানা সংকটে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যরকম বাইকের হাট
অন্যরকম বাইকের হাট

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ আওয়ামী লীগ বিতর্ক
হঠাৎ আওয়ামী লীগ বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসের লিকেজে পুড়ছে প্রাণ
গ্যাসের লিকেজে পুড়ছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে উপচে পড়া ভিড়
বসুন্ধরা সিটিতে উপচে পড়া ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরে এসে তার চেয়েও বেশি ভালোবাসা পাচ্ছি
ফিরে এসে তার চেয়েও বেশি ভালোবাসা পাচ্ছি

শোবিজ

ঈদের সিনেমা কয়টি
ঈদের সিনেমা কয়টি

শোবিজ

মানবসেবায় সালমান খান
মানবসেবায় সালমান খান

শোবিজ

কটাক্ষের শিকার!
কটাক্ষের শিকার!

শোবিজ

কাবরেরার ফরমেশন কেন্দ্রে হামজা
কাবরেরার ফরমেশন কেন্দ্রে হামজা

মাঠে ময়দানে

ব্রাজিল জিতল ভিনির সুপারটাচে
ব্রাজিল জিতল ভিনির সুপারটাচে

মাঠে ময়দানে

১২ লেখক ও এক সাংবাদিক পাচ্ছেন বইমেলা সেরা পুরস্কার
১২ লেখক ও এক সাংবাদিক পাচ্ছেন বইমেলা সেরা পুরস্কার

নগর জীবন

এবার গৃহিণী শিমু
এবার গৃহিণী শিমু

শোবিজ

প্রভার ডাবল ধামাকা
প্রভার ডাবল ধামাকা

শোবিজ

খোঁড়াখুঁড়িতে ভোগান্তির শেষ নেই খুলনায়
খোঁড়াখুঁড়িতে ভোগান্তির শেষ নেই খুলনায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে রুমানা ইসলাম
ঈদে রুমানা ইসলাম

শোবিজ

গাজীকে হারিয়ে আবাহনী শীর্ষে
গাজীকে হারিয়ে আবাহনী শীর্ষে

মাঠে ময়দানে

অনলাইনে প্রেমের ফাঁদে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
অনলাইনে প্রেমের ফাঁদে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না
পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মিশনে নেমেছেন তৌসিফ
নতুন মিশনে নেমেছেন তৌসিফ

শোবিজ

জার্মানি ক্রোয়েশিয়ার দিনে স্পেনের ড্র
জার্মানি ক্রোয়েশিয়ার দিনে স্পেনের ড্র

মাঠে ময়দানে

‘দি রিমান্ড’ প্রদর্শনী নিয়ে আদালতের আদেশ
‘দি রিমান্ড’ প্রদর্শনী নিয়ে আদালতের আদেশ

শোবিজ

বেজোড় রাতের মাহাত্ম্য
বেজোড় রাতের মাহাত্ম্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!
দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের আস্তানা গড়তে দেওয়া হবে না
ফ্যাসিস্টের আস্তানা গড়তে দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরপাক খাচ্ছে টেলিটক খোঁজা হচ্ছে সমাধান
ঘুরপাক খাচ্ছে টেলিটক খোঁজা হচ্ছে সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

মেহেরপুরের যুদ্ধটা ছিল মূলত গেরিলা আক্রমণ
মেহেরপুরের যুদ্ধটা ছিল মূলত গেরিলা আক্রমণ

পেছনের পৃষ্ঠা