শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৬, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা না হওয়া সংস্কারকাজের অগ্রগতি অস্পষ্ট কঠোর বক্তব্য দিচ্ছেন নেতারা
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

সরকারের প্রতি আস্থা রাখতে পারছে না রাজনৈতিক দলগুলো। দেশের সবচেয়ে বৃহৎ দল বিএনপির নেতারা সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু সংস্কার ও নির্বাচন ইস্যুতে সরকারের অবস্থান পরিষ্কার না হওয়ায় বিএনপির মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়ছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের গত শনিবারের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছে। বিএনপি নেতারা মনে করছেন, সংস্কার বা নির্বাচন নয়; ভিন্ন এজেন্ডা নিয়ে ব্যস্ত রয়েছে সরকার। দলের সিনিয়র নেতারা মনে করেন, নির্বাচন নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে টালবাহানা হচ্ছে। উপদেষ্টারা নির্বাচন নিয়ে একেক সময় একেক কথা বলছেন। তারেক রহমান উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতার মোহে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে কি না, এ নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। সরকারের চিন্তা এবং কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা বাড়ছে। মাত্র ১০ মাসের মাথায় সরকারের ভিতরে এবং বাইরে এক ধরনের অস্থিরতা দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। সরকার জনগণের ভাষা, আশা-আকাক্সক্ষা বুঝতে ব্যর্থ হলে রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়তেই থাকবে। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বর্তমান সরকারের হাতে নিরাপদ নয়। আগে ছিলাম কুকুরের মুখে, এখন পড়েছি বাঘের মুখে। সিন্দবাদের বুড়োর মতো এ সরকার আমাদের ঘাড়ে চেপে বসেছে, নেমে যেতে চায় না। তাই আমাদের ঘাড় থেকে তাদের ঝাঁকি দিয়ে নামাতে হবে। স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আপনি কি চান নির্বাচনের জন্য আপনার সঙ্গে আমাদের কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব সৃষ্টি হোক? এ দেশের জনগণ যমুনামুখী লংমার্চ করুক? তিনি ডিসেম্বরের মধ্যে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। গত কয়েক দিনে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতারা এভাবেই তাঁদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছেন।

জানা যায়, জাতীয় নির্বাচন ইস্যুতে ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল বৈঠকের পর অসন্তোষ প্রকাশ করে কঠোর কর্মসূচিতে না যাওয়ার কথা বললেও সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা চালিয়ে যাবেন বলে সিদ্ধান্ত নেন। এরই অংশ হিসেবে দলটির শীর্ষ নেতারা বিভিন্ন সভাসমাবেশ থেকে সরকারের কড়া সমালোচনা করছেন এবং সংকট উত্তরণে দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছেন। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য থেকে শুরু করে প্রায় সব শ্রেণির নেতাই সভাসমাবেশ থেকে সরকারের কঠোর সমালোচনা অব্যাহত রেখেছেন। বিএনপি নেতারা বলছেন, মানবিক করিডর ইস্যু, আইনশৃঙ্খলার অবনতি, নানান দাবিদাওয়া, সার্বিক পরিস্থিতিতে দেশ পর্যায়ক্রমে অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে। উদ্বিগ্ন দলটির শঙ্কা, ঘটনাক্রম যেভাবে এগোচ্ছে, আগামীতে তা সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। এতে নির্বাচন নিয়ে যে জন আকাক্সক্ষা এবং নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রে উত্তরণের যে পথ, তা আরও অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে পারে। সরকারের মেয়াদের নয় মাসেও নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা না করাটাই একটা রহস্য। তাঁরা বলেন, সংস্কারের দোহাই দিয়ে নির্বাচন প্রলম্বিত করতে চায় সরকার। জামায়াতে ইসলামীসহ আরও দু-একটি দলের ভূমিকাও অস্পষ্ট। এ অবস্থায় নির্বাচন আদৌ হবে কি না তা নিয়েও সন্দিহান অনেকে। সবাই আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে রয়েছেন উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায়। আবার নির্বাচন নিয়ে দেশিবিদেশি ষড়যন্ত্রের গন্ধও পাওয়া যাচ্ছে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, সরকারকে বলব, ডানে-বাঁয়ে সব দিকে তাকিয়ে যথাযথভাবে দেশ শাসন করুন। না হলে কেউ রক্ষা পাবেন না। লক্ষ্মীপুরে এক অনুষ্ঠানে দলটির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, শাহবাগ ও যমুনায় আন্দোলন হচ্ছে। কোনো মিছিলে বা সমাবেশে তো পুলিশ টিয়ার গ্যাসের শেল নিক্ষেপ-লাঠিচার্জ করে না। তাহলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকদের ওপর হামলা-লাঠিচার্জ কেন করা হয়েছে? আবার এক উপদেষ্টার ওপর হামলা হয়েছে; সবকিছুই ষড়যন্ত্রের অংশ। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার জন্য এসব করা হচ্ছে। বিএনপির নীতিনির্ধারকরা মনে করেন, অবনতিশীল ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি উত্তরণে নির্বাচনই একমাত্র পথ। দলটির নেতারা বলছেন, সামগ্রিক অবস্থা বিবেচনা করে সরকারের উচিত সংকট উত্তরণে দ্রুত সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিয়ে দেশকে নির্বাচনমুখী করা। তবে সরকার নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি করলে তাদের বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হতে পারে। দলটি মনে করে, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব।

জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়কারী, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেন, যত দিন যাচ্ছে সংকট ঘনীভূত হচ্ছে। মানুষের দাবিদাওয়া বাড়ছে। সংকটের একমাত্র সমাধান নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা। তিনি বলেন, এটি তিন মাসের সরকার। করিডর দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত এ সরকার নিতে পারে না। আগামী জুন থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে-সরকারপ্রধানের এমন ঘোষণা মানুষ আর বিশ্বাস করছে না। সরকারের প্রতি মানুষ আস্থা হারাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
সর্বশেষ খবর
আবারও শিল্পার বিদেশ ভ্রমণ আটকে দিল আদালত
আবারও শিল্পার বিদেশ ভ্রমণ আটকে দিল আদালত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ওয়ানডে সিরিজ: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ওয়ানডে সিরিজ: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিন জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭০০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিন জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭০০

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দেশের ২০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দেশের ২০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আমাদের স্বনির্ভর হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
আমাদের স্বনির্ভর হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা, দুইদিনে আরও শনাক্ত ৬
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা, দুইদিনে আরও শনাক্ত ৬

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে ৯ জেলে আটক
রাজবাড়ীতে ৯ জেলে আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার ইতালি সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার ইতালি সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হস্তক্ষেপমূলক অবস্থান, ইইউ রাষ্ট্রদূতদের তলব করল ইরান
হস্তক্ষেপমূলক অবস্থান, ইইউ রাষ্ট্রদূতদের তলব করল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে যুক্ত হচ্ছে নতুন দুটি দল
পিএসএলে যুক্ত হচ্ছে নতুন দুটি দল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম, শিক্ষক পলাতক
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম, শিক্ষক পলাতক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুর্দিদের সাথে ‘যুদ্ধবিরতি ঘোষণা’ করলো সিরিয়া
কুর্দিদের সাথে ‘যুদ্ধবিরতি ঘোষণা’ করলো সিরিয়া

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের কঠোর নজরদারি
মা ইলিশ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের কঠোর নজরদারি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আগাম শীতকালীন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষকরা
বগুড়ায় আগাম শীতকালীন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষকরা

৪৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

র‍্যাঙ্কিংয়ে নাসুমের ৮৭ ধাপ উন্নতি, এগোলেন তানজিম-শরিফুল
র‍্যাঙ্কিংয়ে নাসুমের ৮৭ ধাপ উন্নতি, এগোলেন তানজিম-শরিফুল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারীরা কেন ‘জীনগক বিষন্নতা’র উচ্চ ঝুঁকিতে?
নারীরা কেন ‘জীনগক বিষন্নতা’র উচ্চ ঝুঁকিতে?

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘কন্যাশিশুদের অন্ধকারে রেখে দেশকে আলোকিত করা সম্ভব নয়’
‘কন্যাশিশুদের অন্ধকারে রেখে দেশকে আলোকিত করা সম্ভব নয়’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ৪৫ হাজার জেলেকে খাদ্য সহায়তা প্রদান
চাঁদপুরে ৪৫ হাজার জেলেকে খাদ্য সহায়তা প্রদান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের উত্তাল, চৌরাস্তা ব্লকেড
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের উত্তাল, চৌরাস্তা ব্লকেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে যেমন হতে পারে একাদশ, সাইফের অভিষেক?
আফগানদের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে যেমন হতে পারে একাদশ, সাইফের অভিষেক?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে কর্মশালা
গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ তকমা, ভোটের আগে আতঙ্কে বিহারের মুসলিমরা
‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ তকমা, ভোটের আগে আতঙ্কে বিহারের মুসলিমরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন
কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম