শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি

কোনো রোডম্যাপ নয়, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ দেওয়ার সময় এসে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। তিনি বলেন, এখন নির্দিষ্ট একটি তারিখ দেওয়া যুক্তিযুক্ত ও ভালো সিদ্ধান্ত হবে। সেটা ডিসেম্বর-জানুয়ারি কিংবা ফেব্রুয়ারি-মার্চ যাই হোক। গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডিতে সংস্থাটির কার্যালয়ে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তৃতীয় অন্তর্বর্তীকালীন পর্যালোচনায় তিনি এসব কথা বলেন। সিপিডির সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অর্থনীতির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে পর্যালোচনা তুলে ধরা হয়। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফাহমিদা খাতুন। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান ও গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম উপস্থিত ছিলেন। বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা গুরুত্বপূর্ণ জানিয়ে ফাহমিদা খাতুন বলেন, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগে প্রভাব ফেলে। রাজনীতিতে যদি স্থিতিশীলতা না থাকে, তাহলে বিনিয়োগ আসবে না। বিনিয়োগ না হলে কর্মসংস্থান হবে না। অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি থেমে যাবে। তখন দারিদ্র্য অনেক বেড়ে যাবে। তাই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

নির্বাচনের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নির্বাচন হয়ে গেলেই যে বাংলাদেশ দ্রুত প্রবৃদ্ধির জগতে ঢুকে যাবে-বিষয়টি এমন নয়। অনেক কিছু আছে যেটা আমাদের করতে হবে। আমরা যদি ব্যাংকিং ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআরের সংস্কার ভালোভাবে করতে পারি, তাহলে এটার ফলাফল আমরা পরবর্তীতে পাব। তিনি বলেন, এখন নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত বিনিয়োগ হবে বিষয়টি এমনও নয়। আমাদের এখানে বিনিয়োগ না আসার অন্যতম কারণ হচ্ছে, গ্যাস দিতে পারছি না। অন্যান্য প্রাতিষ্ঠানিক যে সেবাগুলো রয়েছে, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। নীতিমালা প্রণীত হয়েছে, সেটাকে বাস্তবায়ন করতে হবে। এগুলো করার জন্য তো নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই। খাতগুলোকে আধুনিকায়ন করতে কি আমাদের নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন আছে?

এদিকে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সিপিডির পর্যালোচনায় রাজস্বের ঘাটতির তথ্য জানিয়ে ফাহমিদা খাতুন তার প্রবন্ধে জানিয়েছেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত রাজস্ব বৃদ্ধি মাত্র ৫ দশমিক ৩ শতাংশ হয়েছে। যা লক্ষ্য পূরণের জন্য বাকি সময়ে প্রায় ৬৪ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি দরকার, যা অসম্ভব। মার্চ পর্যন্ত রাজস্ব আহরণের যে হিসাব সিপিডি করেছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে, লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা আদায় করতে হবে।

 

মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকি

সিপিডির দেওয়া প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস থেকে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েই চলেছে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি এটাকে বাড়িয়ে দেওয়ার অন্যতম চালক হিসেবে কাজ করেছে।

ফাহমিদা খাতুন বলেন, বন্যা, দুর্বল বাজার ব্যবস্থাপনার প্রভাব, আমদানি ব্যয়, সবকিছু মিলিয়ে আমাদের মুদ্রাস্ফীতির বেড়েছে। গ্রামে খাদ্য ও বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি বেশি আবার শহরে সেটা সামান্য বেশি। ২০২৩ সালে ৭০ হাজার কোটি টাকার মুদ্রা সরবরাহ করা হয়েছিল। সেটার জন্য মূল্যস্ফীতি ব্যাপকভাবে বেড়েছে। অর্থপ্রবাহ বৃদ্ধির কারণে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকি।

সিপিডির গবেষণার তথ্যানুযায়ী, আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে চলতি মাস থেকে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মুদ্রাস্ফীতি ধীরগতিতে কমলেও আগামী বছরের মার্চ মাস থেকে কিছু নির্দিষ্ট কারণে সেটা আবার বেড়ে যাবে।

ঋণখেলাপির পরিমাণ দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দের চেয়েও বেশি : ব্যাংকিং খাতে মূলধন কমতি, খেলাপি ঋণের বৃদ্ধি, দ্বৈত নিয়ন্ত্রণের কারণে এ খাতে সংকটের কারণ বলে সিপিডি তার প্রতিবেদনে জানিয়েছে। সিপিডি বলছে, ঝুঁকি মোকাবিলা করতে যে শক্তিমত্তা প্রয়োজন সেটা দুর্বল হয়ে রয়েছে। ২০২৩ সালে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২০৬ বিলিয়ন টাকা আর সেটা ২০২৫ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৪৫৭ বিলিয়ন টাকা। অর্থাৎ দুই বছরে এটা দ্বিগুণের বেশি গিয়েছে। এই ভয়াবহ ঋণখেলাপির পরিমাণ দেশের বার্ষিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দের চেয়েও অনেক বেশি, যা অর্থনৈতিক সম্পদের মারাত্মক অপচয় ও অপব্যবহারকে নির্দেশ করে। ফাহমিদা খাতুন বলেন, ব্যাংকিং খাতে সংস্কার কার্যকর করতে হলে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতকে রাজনীতিমুক্ত করা, আইনি ফাঁকফোকর বন্ধ করা ও ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের জবাবদিহির আওতায় আনা প্রয়োজন।

বৈদেশিক খাতে ফিরছে স্থিতিশীলতা, তবে বিনিয়োগে ধীরগতি : সিপিডির প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, চলমান ২০২৫ অর্থবছরে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেও বৈদেশিক খাতে আশাব্যঞ্জক অগ্রগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধির ফলে বাণিজ্য ঘাটতি কিছুটা কমেছে এবং চলতি হিসাব ভারসাম্য উন্নত হয়েছে। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে, যা এখন স্থিতিশীল অবস্থানে রয়েছে।

পুঁজিবাজারে গতি ফিরছে না : সিপিডি জানিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম ৯ মাসে দেশের পুঁজিবাজার প্রত্যাশিত গতিতে অগ্রসর হয়নি। প্রতিবেদনে বলা হয়, আগের অনিয়মের প্রভাব এবং চলমান সংস্কার উদ্যোগের ধীর বাস্তবায়নই এই স্থবিরতার প্রধান কারণ। গত ৯ মাসে কোনো নতুন কোম্পানি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) নিয়ে বাজারে আসেনি। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাও আইপিও তালিকাভুক্তির সুযোগকে সীমিত করেছে।

জ্বালানির দাম বাড়ায় মানুষ চাপে পড়েছে : বাংলাদেশ ভয়াবহ জ্বালানি সংকটে রয়েছে বলে জানিয়েছে সিপিডি। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশীয় গ্যাস উৎপাদন হ্রাস, ব্যয়বহুল এলএনজি আমদানি ও অব্যবস্থাপনার কারণে শিল্প, কৃষি ও গৃহস্থালি খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনও গ্যাস ঘাটতিতে ব্যাহত হচ্ছে, ফলে লোডশেডিং বেড়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষও চাপে পড়েছে। সিপিডি দ্রুত গ্যাস অনুসন্ধান, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ ও জ্বালানি অবকাঠামো আধুনিকায়নের সুপারিশ করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ পাকিস্তান আজ মুখোমুখি
বাংলাদেশ পাকিস্তান আজ মুখোমুখি
সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের
সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার
আলটিমেটাম ৪৪ আমলার অপসারণে
আলটিমেটাম ৪৪ আমলার অপসারণে
হাসিনার আমলে পাচার ২০০০ কোটি ডলার : গভর্নর
হাসিনার আমলে পাচার ২০০০ কোটি ডলার : গভর্নর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিন : বিএনপি
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিন : বিএনপি
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
পুলিশি তৎপরতা বাড়াতে আইজিপির নির্দেশ
পুলিশি তৎপরতা বাড়াতে আইজিপির নির্দেশ
দ্রুত অবকাঠামো উন্নয়নের তাগিদ মাতারবাড়ীর
দ্রুত অবকাঠামো উন্নয়নের তাগিদ মাতারবাড়ীর
সর্বশেষ খবর
কর্মচারিদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব
কর্মচারিদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

২৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কাঁধ ব্যথার সঙ্গে কাঁধের সন্ধি জ্যামে চিকিৎসা
কাঁধ ব্যথার সঙ্গে কাঁধের সন্ধি জ্যামে চিকিৎসা

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কম্বোডিয়ার প্রথম অনারারি কনসাল আসফার খায়ের
কম্বোডিয়ার প্রথম অনারারি কনসাল আসফার খায়ের

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী ৫ বছরের মধ্যে ভেঙে যেতে পারে বৈশ্বিক তাপমাত্রার সব রেকর্ড: ডব্লিউএমও
আগামী ৫ বছরের মধ্যে ভেঙে যেতে পারে বৈশ্বিক তাপমাত্রার সব রেকর্ড: ডব্লিউএমও

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্ত ক্যান্সার মোকাবিলায় সমগ্র মানবতার একতার আহ্বান
রক্ত ক্যান্সার মোকাবিলায় সমগ্র মানবতার একতার আহ্বান

২৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন মামলায় গ্রেফতার আমু-মেনন-ইনুসহ আরও ৯
নতুন মামলায় গ্রেফতার আমু-মেনন-ইনুসহ আরও ৯

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!
ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
বৃহস্পতিবার ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি, প্রধান শিক্ষককে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি, প্রধান শিক্ষককে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার
অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়
গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের প্রভাবে উপকূলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
লঘুচাপের প্রভাবে উপকূলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলওয়ের পরিত্যক্ত হাসপাতাল থেকে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার
রেলওয়ের পরিত্যক্ত হাসপাতাল থেকে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে জয়পুরহাটে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে জয়পুরহাটে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করমজল পরিদর্শনে ৮ দেশের ৭ পদস্থ কর্মকর্তা
করমজল পরিদর্শনে ৮ দেশের ৭ পদস্থ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই চীনা নাগরিকসহ মানবপাচারকারী চক্রের তিনজন গ্রেফতার
দুই চীনা নাগরিকসহ মানবপাচারকারী চক্রের তিনজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেরপুরে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা
শেরপুরে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মী ছাঁটাইয়ের জেরে পানামায় ‘জরুরি অবস্থা’ জারি
কর্মী ছাঁটাইয়ের জেরে পানামায় ‘জরুরি অবস্থা’ জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবির দুই বিভাগের নাম পরিবর্তনের সুপারিশ
ইবির দুই বিভাগের নাম পরিবর্তনের সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গর্ভধারণ ছাড়াই দুধ দিচ্ছে বাছুর, এলাকায় চাঞ্চল্য
গর্ভধারণ ছাড়াই দুধ দিচ্ছে বাছুর, এলাকায় চাঞ্চল্য

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম
আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টফির ভিআইপি প্যাকে ১০ হাজারের বেশি কনটেন্ট উপভোগের সুযোগ
টফির ভিআইপি প্যাকে ১০ হাজারের বেশি কনটেন্ট উপভোগের সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির তিন অঙ্গ সংগঠনের তারুণ্যের সমাবেশ আজ
বিএনপির তিন অঙ্গ সংগঠনের তারুণ্যের সমাবেশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ
মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার
১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ
ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাসরি বৈঠক করেছে সিরিয়া ও ইসরায়েল
সরাসরি বৈঠক করেছে সিরিয়া ও ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডিতে ‘সুরভি’ পরিদর্শনে ডা. জুবাইদা রহমান
ধানমন্ডিতে ‘সুরভি’ পরিদর্শনে ডা. জুবাইদা রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ
সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই

সম্পাদকীয়

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

আবাহনী রানার্সআপ
আবাহনী রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে
ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে

মাঠে ময়দানে

ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি
ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা
মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা

শোবিজ