শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি

কোনো রোডম্যাপ নয়, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ দেওয়ার সময় এসে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। তিনি বলেন, এখন নির্দিষ্ট একটি তারিখ দেওয়া যুক্তিযুক্ত ও ভালো সিদ্ধান্ত হবে। সেটা ডিসেম্বর-জানুয়ারি কিংবা ফেব্রুয়ারি-মার্চ যাই হোক। গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডিতে সংস্থাটির কার্যালয়ে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তৃতীয় অন্তর্বর্তীকালীন পর্যালোচনায় তিনি এসব কথা বলেন। সিপিডির সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অর্থনীতির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে পর্যালোচনা তুলে ধরা হয়। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফাহমিদা খাতুন। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান ও গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম উপস্থিত ছিলেন। বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা গুরুত্বপূর্ণ জানিয়ে ফাহমিদা খাতুন বলেন, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগে প্রভাব ফেলে। রাজনীতিতে যদি স্থিতিশীলতা না থাকে, তাহলে বিনিয়োগ আসবে না। বিনিয়োগ না হলে কর্মসংস্থান হবে না। অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি থেমে যাবে। তখন দারিদ্র্য অনেক বেড়ে যাবে। তাই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

নির্বাচনের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নির্বাচন হয়ে গেলেই যে বাংলাদেশ দ্রুত প্রবৃদ্ধির জগতে ঢুকে যাবে-বিষয়টি এমন নয়। অনেক কিছু আছে যেটা আমাদের করতে হবে। আমরা যদি ব্যাংকিং ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআরের সংস্কার ভালোভাবে করতে পারি, তাহলে এটার ফলাফল আমরা পরবর্তীতে পাব। তিনি বলেন, এখন নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত বিনিয়োগ হবে বিষয়টি এমনও নয়। আমাদের এখানে বিনিয়োগ না আসার অন্যতম কারণ হচ্ছে, গ্যাস দিতে পারছি না। অন্যান্য প্রাতিষ্ঠানিক যে সেবাগুলো রয়েছে, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। নীতিমালা প্রণীত হয়েছে, সেটাকে বাস্তবায়ন করতে হবে। এগুলো করার জন্য তো নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই। খাতগুলোকে আধুনিকায়ন করতে কি আমাদের নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন আছে?

এদিকে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সিপিডির পর্যালোচনায় রাজস্বের ঘাটতির তথ্য জানিয়ে ফাহমিদা খাতুন তার প্রবন্ধে জানিয়েছেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত রাজস্ব বৃদ্ধি মাত্র ৫ দশমিক ৩ শতাংশ হয়েছে। যা লক্ষ্য পূরণের জন্য বাকি সময়ে প্রায় ৬৪ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি দরকার, যা অসম্ভব। মার্চ পর্যন্ত রাজস্ব আহরণের যে হিসাব সিপিডি করেছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে, লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা আদায় করতে হবে।

 

মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকি

সিপিডির দেওয়া প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস থেকে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েই চলেছে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি এটাকে বাড়িয়ে দেওয়ার অন্যতম চালক হিসেবে কাজ করেছে।

ফাহমিদা খাতুন বলেন, বন্যা, দুর্বল বাজার ব্যবস্থাপনার প্রভাব, আমদানি ব্যয়, সবকিছু মিলিয়ে আমাদের মুদ্রাস্ফীতির বেড়েছে। গ্রামে খাদ্য ও বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি বেশি আবার শহরে সেটা সামান্য বেশি। ২০২৩ সালে ৭০ হাজার কোটি টাকার মুদ্রা সরবরাহ করা হয়েছিল। সেটার জন্য মূল্যস্ফীতি ব্যাপকভাবে বেড়েছে। অর্থপ্রবাহ বৃদ্ধির কারণে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকি।

সিপিডির গবেষণার তথ্যানুযায়ী, আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে চলতি মাস থেকে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মুদ্রাস্ফীতি ধীরগতিতে কমলেও আগামী বছরের মার্চ মাস থেকে কিছু নির্দিষ্ট কারণে সেটা আবার বেড়ে যাবে।

ঋণখেলাপির পরিমাণ দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দের চেয়েও বেশি : ব্যাংকিং খাতে মূলধন কমতি, খেলাপি ঋণের বৃদ্ধি, দ্বৈত নিয়ন্ত্রণের কারণে এ খাতে সংকটের কারণ বলে সিপিডি তার প্রতিবেদনে জানিয়েছে। সিপিডি বলছে, ঝুঁকি মোকাবিলা করতে যে শক্তিমত্তা প্রয়োজন সেটা দুর্বল হয়ে রয়েছে। ২০২৩ সালে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২০৬ বিলিয়ন টাকা আর সেটা ২০২৫ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৪৫৭ বিলিয়ন টাকা। অর্থাৎ দুই বছরে এটা দ্বিগুণের বেশি গিয়েছে। এই ভয়াবহ ঋণখেলাপির পরিমাণ দেশের বার্ষিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দের চেয়েও অনেক বেশি, যা অর্থনৈতিক সম্পদের মারাত্মক অপচয় ও অপব্যবহারকে নির্দেশ করে। ফাহমিদা খাতুন বলেন, ব্যাংকিং খাতে সংস্কার কার্যকর করতে হলে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতকে রাজনীতিমুক্ত করা, আইনি ফাঁকফোকর বন্ধ করা ও ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের জবাবদিহির আওতায় আনা প্রয়োজন।

বৈদেশিক খাতে ফিরছে স্থিতিশীলতা, তবে বিনিয়োগে ধীরগতি : সিপিডির প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, চলমান ২০২৫ অর্থবছরে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেও বৈদেশিক খাতে আশাব্যঞ্জক অগ্রগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধির ফলে বাণিজ্য ঘাটতি কিছুটা কমেছে এবং চলতি হিসাব ভারসাম্য উন্নত হয়েছে। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে, যা এখন স্থিতিশীল অবস্থানে রয়েছে।

পুঁজিবাজারে গতি ফিরছে না : সিপিডি জানিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম ৯ মাসে দেশের পুঁজিবাজার প্রত্যাশিত গতিতে অগ্রসর হয়নি। প্রতিবেদনে বলা হয়, আগের অনিয়মের প্রভাব এবং চলমান সংস্কার উদ্যোগের ধীর বাস্তবায়নই এই স্থবিরতার প্রধান কারণ। গত ৯ মাসে কোনো নতুন কোম্পানি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) নিয়ে বাজারে আসেনি। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাও আইপিও তালিকাভুক্তির সুযোগকে সীমিত করেছে।

জ্বালানির দাম বাড়ায় মানুষ চাপে পড়েছে : বাংলাদেশ ভয়াবহ জ্বালানি সংকটে রয়েছে বলে জানিয়েছে সিপিডি। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশীয় গ্যাস উৎপাদন হ্রাস, ব্যয়বহুল এলএনজি আমদানি ও অব্যবস্থাপনার কারণে শিল্প, কৃষি ও গৃহস্থালি খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনও গ্যাস ঘাটতিতে ব্যাহত হচ্ছে, ফলে লোডশেডিং বেড়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষও চাপে পড়েছে। সিপিডি দ্রুত গ্যাস অনুসন্ধান, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ ও জ্বালানি অবকাঠামো আধুনিকায়নের সুপারিশ করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
ডিএমপিতে সাত মাসে খুন ১৫৪ জন
ডিএমপিতে সাত মাসে খুন ১৫৪ জন
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল সাত দিনের রিমান্ডে
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
গণ অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার
গণ অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার
রাজনৈতিক দলগুলো চায় আইনি ভিত্তি
রাজনৈতিক দলগুলো চায় আইনি ভিত্তি
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই
চামড়াশিল্পের সঙ্গে আমরা অপরাধ করেছি
চামড়াশিল্পের সঙ্গে আমরা অপরাধ করেছি
মার্চ ফর জাস্টিসে উত্তাল দেশ
মার্চ ফর জাস্টিসে উত্তাল দেশ
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
সর্বশেষ খবর
আন্দোলনের মুখে লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আন্দোলনের মুখে লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বাঙালি নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় বাঙালি নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা অনুষ্ঠিত
নীলফামারীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা অনুষ্ঠিত

৩৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক কুতুব মসজিদের দানবাক্স ভেঙে টাকা লুট, থানায় অভিযোগ
ঐতিহাসিক কুতুব মসজিদের দানবাক্স ভেঙে টাকা লুট, থানায় অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'
'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনুন : শাহাদাত
উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনুন : শাহাদাত

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি
হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিস্তায় পানি কমলেও দুর্ভোগে ১০ হাজার পরিবার, স্থবির ৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
তিস্তায় পানি কমলেও দুর্ভোগে ১০ হাজার পরিবার, স্থবির ৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মানিকগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
মানিকগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস অনুষ্ঠিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওসমানী বিমানবন্দরে চাকার বিস্ফোরণ, টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
ওসমানী বিমানবন্দরে চাকার বিস্ফোরণ, টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’

৩৪ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

সূচকের বড় উত্থানে ডিএসইর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
সূচকের বড় উত্থানে ডিএসইর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আয়োজক নেপাল
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আয়োজক নেপাল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা সৌরভ বহিষ্কার, ৪ জনকে নোটিশ
চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা সৌরভ বহিষ্কার, ৪ জনকে নোটিশ

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ব্যর্থ মার্কিন সিনেট
ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ব্যর্থ মার্কিন সিনেট

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন ২০২৫: খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচন ২০২৫: খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে ডিসি'স ইকোপার্ক ডিজাইন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জে ডিসি'স ইকোপার্ক ডিজাইন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৮
ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৮

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত
ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান শাসকগোষ্ঠী জনগণ ও ব্যবসায়ীদের জন্য নয় : আমীর খসরু
বর্তমান শাসকগোষ্ঠী জনগণ ও ব্যবসায়ীদের জন্য নয় : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন
১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়