শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি

কোনো রোডম্যাপ নয়, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ দেওয়ার সময় এসে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। তিনি বলেন, এখন নির্দিষ্ট একটি তারিখ দেওয়া যুক্তিযুক্ত ও ভালো সিদ্ধান্ত হবে। সেটা ডিসেম্বর-জানুয়ারি কিংবা ফেব্রুয়ারি-মার্চ যাই হোক। গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডিতে সংস্থাটির কার্যালয়ে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তৃতীয় অন্তর্বর্তীকালীন পর্যালোচনায় তিনি এসব কথা বলেন। সিপিডির সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অর্থনীতির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে পর্যালোচনা তুলে ধরা হয়। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফাহমিদা খাতুন। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান ও গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম উপস্থিত ছিলেন। বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা গুরুত্বপূর্ণ জানিয়ে ফাহমিদা খাতুন বলেন, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগে প্রভাব ফেলে। রাজনীতিতে যদি স্থিতিশীলতা না থাকে, তাহলে বিনিয়োগ আসবে না। বিনিয়োগ না হলে কর্মসংস্থান হবে না। অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি থেমে যাবে। তখন দারিদ্র্য অনেক বেড়ে যাবে। তাই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

নির্বাচনের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নির্বাচন হয়ে গেলেই যে বাংলাদেশ দ্রুত প্রবৃদ্ধির জগতে ঢুকে যাবে-বিষয়টি এমন নয়। অনেক কিছু আছে যেটা আমাদের করতে হবে। আমরা যদি ব্যাংকিং ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআরের সংস্কার ভালোভাবে করতে পারি, তাহলে এটার ফলাফল আমরা পরবর্তীতে পাব। তিনি বলেন, এখন নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত বিনিয়োগ হবে বিষয়টি এমনও নয়। আমাদের এখানে বিনিয়োগ না আসার অন্যতম কারণ হচ্ছে, গ্যাস দিতে পারছি না। অন্যান্য প্রাতিষ্ঠানিক যে সেবাগুলো রয়েছে, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। নীতিমালা প্রণীত হয়েছে, সেটাকে বাস্তবায়ন করতে হবে। এগুলো করার জন্য তো নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই। খাতগুলোকে আধুনিকায়ন করতে কি আমাদের নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন আছে?

এদিকে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সিপিডির পর্যালোচনায় রাজস্বের ঘাটতির তথ্য জানিয়ে ফাহমিদা খাতুন তার প্রবন্ধে জানিয়েছেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত রাজস্ব বৃদ্ধি মাত্র ৫ দশমিক ৩ শতাংশ হয়েছে। যা লক্ষ্য পূরণের জন্য বাকি সময়ে প্রায় ৬৪ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি দরকার, যা অসম্ভব। মার্চ পর্যন্ত রাজস্ব আহরণের যে হিসাব সিপিডি করেছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে, লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা আদায় করতে হবে।

 

মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকি

সিপিডির দেওয়া প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস থেকে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েই চলেছে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি এটাকে বাড়িয়ে দেওয়ার অন্যতম চালক হিসেবে কাজ করেছে।

ফাহমিদা খাতুন বলেন, বন্যা, দুর্বল বাজার ব্যবস্থাপনার প্রভাব, আমদানি ব্যয়, সবকিছু মিলিয়ে আমাদের মুদ্রাস্ফীতির বেড়েছে। গ্রামে খাদ্য ও বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি বেশি আবার শহরে সেটা সামান্য বেশি। ২০২৩ সালে ৭০ হাজার কোটি টাকার মুদ্রা সরবরাহ করা হয়েছিল। সেটার জন্য মূল্যস্ফীতি ব্যাপকভাবে বেড়েছে। অর্থপ্রবাহ বৃদ্ধির কারণে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকি।

সিপিডির গবেষণার তথ্যানুযায়ী, আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে চলতি মাস থেকে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মুদ্রাস্ফীতি ধীরগতিতে কমলেও আগামী বছরের মার্চ মাস থেকে কিছু নির্দিষ্ট কারণে সেটা আবার বেড়ে যাবে।

ঋণখেলাপির পরিমাণ দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দের চেয়েও বেশি : ব্যাংকিং খাতে মূলধন কমতি, খেলাপি ঋণের বৃদ্ধি, দ্বৈত নিয়ন্ত্রণের কারণে এ খাতে সংকটের কারণ বলে সিপিডি তার প্রতিবেদনে জানিয়েছে। সিপিডি বলছে, ঝুঁকি মোকাবিলা করতে যে শক্তিমত্তা প্রয়োজন সেটা দুর্বল হয়ে রয়েছে। ২০২৩ সালে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২০৬ বিলিয়ন টাকা আর সেটা ২০২৫ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৪৫৭ বিলিয়ন টাকা। অর্থাৎ দুই বছরে এটা দ্বিগুণের বেশি গিয়েছে। এই ভয়াবহ ঋণখেলাপির পরিমাণ দেশের বার্ষিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দের চেয়েও অনেক বেশি, যা অর্থনৈতিক সম্পদের মারাত্মক অপচয় ও অপব্যবহারকে নির্দেশ করে। ফাহমিদা খাতুন বলেন, ব্যাংকিং খাতে সংস্কার কার্যকর করতে হলে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতকে রাজনীতিমুক্ত করা, আইনি ফাঁকফোকর বন্ধ করা ও ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের জবাবদিহির আওতায় আনা প্রয়োজন।

বৈদেশিক খাতে ফিরছে স্থিতিশীলতা, তবে বিনিয়োগে ধীরগতি : সিপিডির প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, চলমান ২০২৫ অর্থবছরে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেও বৈদেশিক খাতে আশাব্যঞ্জক অগ্রগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধির ফলে বাণিজ্য ঘাটতি কিছুটা কমেছে এবং চলতি হিসাব ভারসাম্য উন্নত হয়েছে। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে, যা এখন স্থিতিশীল অবস্থানে রয়েছে।

পুঁজিবাজারে গতি ফিরছে না : সিপিডি জানিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম ৯ মাসে দেশের পুঁজিবাজার প্রত্যাশিত গতিতে অগ্রসর হয়নি। প্রতিবেদনে বলা হয়, আগের অনিয়মের প্রভাব এবং চলমান সংস্কার উদ্যোগের ধীর বাস্তবায়নই এই স্থবিরতার প্রধান কারণ। গত ৯ মাসে কোনো নতুন কোম্পানি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) নিয়ে বাজারে আসেনি। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাও আইপিও তালিকাভুক্তির সুযোগকে সীমিত করেছে।

জ্বালানির দাম বাড়ায় মানুষ চাপে পড়েছে : বাংলাদেশ ভয়াবহ জ্বালানি সংকটে রয়েছে বলে জানিয়েছে সিপিডি। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশীয় গ্যাস উৎপাদন হ্রাস, ব্যয়বহুল এলএনজি আমদানি ও অব্যবস্থাপনার কারণে শিল্প, কৃষি ও গৃহস্থালি খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনও গ্যাস ঘাটতিতে ব্যাহত হচ্ছে, ফলে লোডশেডিং বেড়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষও চাপে পড়েছে। সিপিডি দ্রুত গ্যাস অনুসন্ধান, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ ও জ্বালানি অবকাঠামো আধুনিকায়নের সুপারিশ করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দুরন্ত জয়ে সিরিজে সমতা
দুরন্ত জয়ে সিরিজে সমতা
উদার গণতান্ত্রিক দল বিএনপি, সবাইকে নিয়ে রাষ্ট্র গড়তে চাই
উদার গণতান্ত্রিক দল বিএনপি, সবাইকে নিয়ে রাষ্ট্র গড়তে চাই
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
আরও দুই বিষয়ে ঐকমত্য
আরও দুই বিষয়ে ঐকমত্য
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
মাহাথির মোহাম্মদ হাসপাতালে
মাহাথির মোহাম্মদ হাসপাতালে
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ
প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার
১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু
সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা