শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর

♦ শেখ হাসিনাকে দায়ী করে বিচার চাইলেন রিনা মুর্মু ♦ এনটিভির লাইভে গুলির দৃশ্য ধরা পড়ার কথা জানালেন সাংবাদিক মঈনুল হক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর

জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের চতুর্থ ও পঞ্চম সাক্ষী বর্ণনা দিয়েছেন শিক্ষার্থী আবু সাঈদকে লক্ষ করে পুলিশের গুলি করার ঘটনার। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ গতকাল সাক্ষ্য দেন রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ২৯ বছর বয়সি রিনা মুর্মু এবং এনটিভির রংপুরের সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট ৫৮ বছর বয়সি এ কে এম মঈনুল হক।

এ মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আসামি। হাসিনা ও কামাল পলাতক থাকলেও সাবেক পুলিশপ্রধান মামুন গ্রেপ্তার রয়েছেন। তিনি হয়েছেন রাজসাক্ষীও।

বিশ্ববিদ্যালয়টির তৎকালীন শিক্ষার্থী রিনা মুর্মু তার জবানবন্দিতে বলেন, চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে আবু সাঈদকে লক্ষ্য করে পুলিশের গুলি করার দৃশ্য নিজ চোখে দেখেছেন। এ হত্যাকাণ্ডের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন, গুলি করা পুলিশ সদস্য এবং রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের তৎকালীন দায়িত্বরতদের দায়ী করে তাদের বিচার দাবি করেন তিনি। অন্যদিকে এনটিভির সাংবাদিক মঈনুল হক জবানবন্দিতে জানালেন ঘটনার সময় তিনি সরাসরি সম্প্রচারে ছিলেন। এ সময়ই ক্যামেরায় ধরা পড়ে আবু সাঈদকে পুলিশের গুলি করার দৃশ্য।

এ দুই সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তাদের জেরা করেন পলাতক থাকা শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। পরে এ মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ১৭ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। এদিন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। জবানবন্দিতে রিনা মুর্মু বলেন, ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই আমরা আন্দোলনের জন্য দুটি স্থান নির্ধারণ করি। এর একটি ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেট ও আরেকটি লালবাগ। সকাল ১০টার দিকে রংপুর শহরের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা জেলা স্কুলের সামনে একত্রিত হয়ে মিছিল নিয়ে প্রেস ক্লাবে এলে আমি সেখানে যোগ দিই। আমরা মিছিল নিয়ে চারতলা মোড়ে যাই। যাওয়ার পথে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হই। সেখানে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও কারমাইকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা আমাদের সঙ্গে যোগ দেন। আমরা সবাই একসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটে (বর্তমানে শহীদ আবু সাঈদ গেট) একত্রিত হই। সেখানে আগে থেকেই পুলিশ, ছাত্রলীগ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের লোকজন অবস্থান করছিল। আমরা মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। পুলিশ হঠাৎ করেই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ শুরু করে। টিয়ার শেলও নিক্ষেপ করে। এতে আমরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যাই।

রিনা মুর্মু বলেন, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটের বিপরীত দিকে একটি চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে যাই। সে সময় আবু সাঈদকে পুলিশ ও ছাত্রলীগ লাঠি দিয়ে মারধর করে। আবু সাঈদ রাস্তার ডিভাইডারের একটু সামনে দাঁড়ান। তার দুই হাত প্রসারিত অবস্থায় ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটে অবস্থানরত দুজন পুলিশ আবু সাঈদকে লক্ষ্য করে গুলি করে। এতে আবু সাঈদ পড়ে যান। আমাদের সহযোদ্ধা আয়ান আবু সাঈদকে উঠায়। পরে আরও কয়েকজন এসে তাকে পার্কের মোড়ের দিকে নিয়ে যাই। আমি যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেখান থেকে আবু সাঈদকে গুলি করার ঘটনা দেখেছি। পরে আমরা নিরাপদ স্থানে চলে যাই। এরপর আনুমানিক বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে জানতে পারি আবু সাঈদ মারা গেছেন। সাক্ষী রিনা মুর্মু বলেন, যে দুজন পুলিশ গুলি করেছিল তাদের নাম আমি পরে জানতে পারি। একজন পুলিশের নাম আমির আলী, আরেকজনের নাম সুজন চন্দ্র।

এনটিভির লাইভে ধরা পড়ে গুলির দৃশ্য : এনটিভির সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট হিসেবে রংপুরে কর্মরত এ কে এম মঈনুল হক আবু সাঈদকে পুলিশের গুলি করার দৃশ্যের বিষয়ে বর্ণনা দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া নিজের জবানবন্দিতে। তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই দুপুর ২টার আগে থেকে আমি এবং আমার সহকর্মী ভিডিও জার্নালিস্ট আসাদুজ্জামান আরমান রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটের সামনে পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলাম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সেদিন রংপুর প্রেস ক্লাব এলাকা থেকে একটি মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটের সামনে আসে। গেটে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ এবং সরকারি দলের সমর্থকরা বাধা দেন। পুলিশের আশপাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীকেও তাদের সঙ্গে দেখতে পাই।

জবানবন্দিতে সাংবাদিক মঈনুল বলেন, আন্দোলনকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটের সামনে একটি সমাবেশ করার চেষ্টা করে। দু-একজন কথা বলার চেষ্টা করে। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে যেতে চায়। এ সময় পুলিশ এবং তাদের সঙ্গে যারা ছিল তারা বাধা দেয়। একপর্যায়ে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে। আন্দোলনকারীরা স্লোগান দিয়ে জমায়েত ধরে রাখার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ টিয়ার শেল নিক্ষেপ, রাবার বুলেট ও শটগানের গুলিবর্ষণ শুরু করে। তখন দুপুর ২টা পার হয়ে গেছে। এনটিভির দুপুর ২টার খবরও শুরু হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, আমরা টিয়ার শেল, গুলিবর্ষণসহ সেখানকার ভীতিকর অবস্থার ভিডিও ফুটেজ এনটিভিতে প্রেরণ শুরু করি। সেই ভিডিও ফুটেজ দেখে এনটিভি কর্তৃপক্ষ আমাকে লাইভে যুক্ত হওয়ার নির্দেশ দেয়। দুপুর আনুমানিক ২টা ১৩ মিনিটের দিকে আমার সহকর্মী ভিডিও জার্নালিস্ট আসাদুজ্জামান আরমানসহ আমি লাইভে যুক্ত হয়ে সেখানকার সামগ্রিক পরিস্থিতি এনটিভির মাধ্যমে সারা দেশবাসীর সামনে তুলে ধরি। দুপুর আনুমানিক ২টা ১৭ মিনিটের দিকে ১ নম্বর গেটের সামনে রোড ডিভাইডারের একটি ছোট কাটা অংশ দিয়ে এগিয়ে এসে কালো টি-শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা এক যুবক রাস্তার ডিভাইডারের পাশে এসে দাঁড়িয়ে যায়। এ সময় সে দুই দিকে দুই হাত প্রসারিত করে দাঁড়িয়ে পড়ে। সেখান থেকে মাত্র কয়েক গজের দূরত্বে ১ নম্বর গেটের সামনে অবস্থানরত পুলিশ এই যুবককে উদ্দেশ্য করে গুলি করে। এ দৃশ্য তখন এনটিভিতে লাইভ সম্প্রচার চলছিল।

তিনি আরও বলেন, পুলিশের গুলি এ যুবকের সামনের দিকে অর্থাৎ বুক ও পেটে লাগে। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর ওই যুবক কয়েক পা পিছিয়ে যান এবং বসে পড়েন। এ সময় তার অন্য সহযোগী কয়েকজন যুবক তাকে তুলে নিয়ে পার্কের মোড়ের দিকে নিয়ে যান। তিনি বলেন, যখন ওই যুবককে গুলি করা হয় ঠিক সে সময় ক্যামেরা ঘুরিয়ে ১ নম্বর গেটের সামন থেকে যে পুলিশরা গুলি করছিল তাদেরও এনটিভির লাইভে দেখায়। এরপর আমরা অন্য সহকর্মীদের মাধ্যমে ওই গুলিবিদ্ধ যুবককে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানতে পারি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সূত্র থেকে জানতে পারি গুলিবিদ্ধ যুবক রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং তার নাম আবু সাঈদ। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে আমরা জানতে পারি গুলিবিদ্ধ আবু সাঈদ মৃত্যুবরণ করেছেন।

আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু : জুলাই অভ্যুত্থানে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-২ গতকাল এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে ২৭ আগস্ট এ মামলায় সূচনা বক্তব্য (ওপেনিং স্টেটমেন্ট) ও সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। এর মধ্য দিয়ে এ মামলার আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু হলো।

এ মামলায় ৩০ আসামির মধ্যে ২৪ জন পলাতক। গ্রেপ্তার ছয়জনকে গতকাল ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তাঁরা হলেন সাবেক এএসআই আমির হোসেন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়, ছাত্রলীগ নেতা ইমরান চৌধুরী, রাফিউল হাসান রাসেল ও আনোয়ার পারভেজ। আদালতে প্রসিকিউশনের পক্ষে প্রসিকিউটর এস এম মইনুল করিম ও আসামিপক্ষে আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু উপস্থিত ছিলেন।

৩০ জুলাই প্রসিকিউশনের পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ মামলায় অভিযোগ গঠনের আর্জি পেশ করে শুনানি করেন। ওই দিনই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। এর আগে ২৪ জুন চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে আবু সাঈদ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। সেখানে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলামসহ ৩০ জনকে এ মামলায় আসামি করা হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই রংপুরে পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদ নিহত হন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের কর্মসূচি চলাকালে আবু সাঈদকে পুলিশ গুলি করা হয়। সে দৃশ্য দেশের টিভি চ্যানেলগুলো সরাসরি সম্প্রচার করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে নিরস্ত্র আবু সাঈদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ভিডিও মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে। এতে সারা দেশে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় এবং ছাত্র-জনতা প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ হয় এবং জনসম্পৃক্ততা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আজ কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আজ কার্যকর
তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের খুঁজছে পিবিআই
তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের খুঁজছে পিবিআই
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে
এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে
এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন করতে হবে : জামায়াত
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন করতে হবে : জামায়াত
সর্বশেষ খবর
জুলাই মাসে দেশের সামগ্রিক পিএমআই সূচক বেড়ে ৬১.৫
জুলাই মাসে দেশের সামগ্রিক পিএমআই সূচক বেড়ে ৬১.৫

এই মাত্র | অর্থনীতি

পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমল লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমল লেনদেন

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
বগুড়ায় গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাস পুকুরে, প্রাণ গেল তিন মাসের শিশুর
বাস পুকুরে, প্রাণ গেল তিন মাসের শিশুর

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার
২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী
রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক ২
তালতলীতে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জাতীয় স্বার্থে সব দল এক জায়গায় বসার পরিবেশ সৃষ্টিতে কাজ করছে বিএনপি’
‘জাতীয় স্বার্থে সব দল এক জায়গায় বসার পরিবেশ সৃষ্টিতে কাজ করছে বিএনপি’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের প্যানেল ঘোষণা
ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের প্যানেল ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দ্বিগুণ শুল্কে ভারতের শেয়ারবাজার ধস
ট্রাম্পের দ্বিগুণ শুল্কে ভারতের শেয়ারবাজার ধস

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়াবে’
‘বিএনপি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়াবে’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

লিভারপুল থেকে আল হিলালে যোগ দিচ্ছেন স্ট্রাইকার নুনেজ
লিভারপুল থেকে আল হিলালে যোগ দিচ্ছেন স্ট্রাইকার নুনেজ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ গঠনে ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে: রফিক শিকদার
দেশ গঠনে ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে: রফিক শিকদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাত-দিন বিছানায় শেকলে বন্দি অস্ট্রেলীয় নারী, পালালেন নাটকীয় উপায়ে
রাত-দিন বিছানায় শেকলে বন্দি অস্ট্রেলীয় নারী, পালালেন নাটকীয় উপায়ে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে নদীতে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর লাশ উদ্ধার
হবিগঞ্জে নদীতে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনের আগে দুর্নীতি দূর করব : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনের আগে দুর্নীতি দূর করব : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে হকারের ঘুষিতে প্রাণ গেল আরেক হকারের
নারায়ণগঞ্জে হকারের ঘুষিতে প্রাণ গেল আরেক হকারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে র‍্যাবের অভিযান, আটক ৪ দালাল
কক্সবাজারে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে র‍্যাবের অভিযান, আটক ৪ দালাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ
দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪০৮
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪০৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহেরপুরে চার মামলার রায়ে কারাদণ্ড
মেহেরপুরে চার মামলার রায়ে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
কক্সবাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তলানিতে জনপ্রিয়তা তবুও ট্রাম্প বললেন ইলন মাস্ক ‘ভালো মানুষ’
তলানিতে জনপ্রিয়তা তবুও ট্রাম্প বললেন ইলন মাস্ক ‘ভালো মানুষ’

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুয়াকাটা সৈকতে ট্রলারসহ ভেসে এলো নিখোঁজ জেলের মরদেহ
কুয়াকাটা সৈকতে ট্রলারসহ ভেসে এলো নিখোঁজ জেলের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির পুনর্নিরীক্ষণের ফল দেখা যাবে যেভাবে
এসএসসির পুনর্নিরীক্ষণের ফল দেখা যাবে যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদারীপুরে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুদকের অভিযান
মাদারীপুরে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শুভসংঘের স্বেচ্ছাসেবী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
দিনাজপুরে শুভসংঘের স্বেচ্ছাসেবী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজিবির উপর চোরাকারবারীদের হামলা, ২ কোটি টাকার গরু-মহিষ আটক
বিজিবির উপর চোরাকারবারীদের হামলা, ২ কোটি টাকার গরু-মহিষ আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা
যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম