শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৯

বৈশাখে বাঙালিপনা

প্রিন্ট ভার্সন
বৈশাখে বাঙালিপনা

বাংলা নববর্ষ। নতুন বছরের আগমন। চৈত্রসংক্রান্তির নানা আয়োজনের মধ্য দিয়েই শুরু হয় ১৪২৫ কে বিদায় এবং নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর উৎসব। বাঙালির কাছে বৈশাখ বরাবরই রঙিন। নতুন বছরের এই দিনটিকে ঝলমলে করে তুলতে গোটা বছরই বাঙালির মাঝে চলে নানা পরিকল্পনা। সাজপোশাক, খাবার দাবার, বাঙালি ঐতিহ্যের অবতারণাÑ সবই থাকে সে পরিকল্পনায়। প্রতি বছর এই বৈশাখ আসে নতুনের আহ্বান নিয়ে। দেশজুড়ে বয়ে চলে আনন্দ আর উচ্ছ্বাস। বছরের প্রথম দিনটি সবাই বাঙালিপনায় মেতে ওঠে পরিবার পরিজন নিয়ে। সাজে ভৈববে বাঙালি রমণীরা হয়ে ওঠে অনন্য।

 

শাড়ির সঙ্গে বৈশাখের যেন সই পাতানো সম্পর্ক। যে মেয়েটি সারা বছর শাড়ি ছুঁয়ে দেখে না, পয়লা বৈশাখে তার কেনাকাটার তালিকায় প্রথমেই থাকে শাড়ির নাম। তা ছাড়া বাঙালির ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতিকে পুরোপুরি ফুটিয়ে তুলতে শাড়িই রমণীর প্রথম ভরসা। কিন্তু গ্রীষ্মের গরমেও শাড়ি পরে বাইরে বের হতে ভাবতে হবে অনেক কিছুই। সেক্ষেত্রে শাড়ির উপাদান, সে তো সুতি হতেই হবে। এখানেই শেষ নয়। কীভাবে সাজবেন, সঙ্গের ব্লাউজটা কেমন হবে তা ভেবে নিতে হবে আগেই।

 

বৈশাখ শুরু হয় গরম দিয়ে। তাই এ সময় সিনথেটিক কাপড় এড়িয়ে চলা ভালো। যেহেতু দিনের অনেকটা সময় শাড়ি পরেই থাকতে হবে, সেক্ষেত্রে সুতি শাড়ি সবচেয়ে জনপ্রিয় বৈশাখের উৎসবে। সুতির শাড়িতে অনীহা থাকলে সিল্কের শাড়িতেও আরাম পাওয়া যাবে। সুতির শাড়ির ক্ষেত্রে টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি সবচেয়ে ভালো। তবে তাঁতে বোনা সুতি জামদানি শাড়ি কিংবা তাঁতে বোনা সুতি শাড়ির ওপর সুতার কাজ এবং ব্লক-বাটিকে সুতির শাড়িগুলো বৈশাখের পোশাকে তুলে ধরে ভিন্ন রকম আমেজ।

 

বৈশাখ মানে লালপেড়ে সাদা গরদের শাড়ি, সেই ধারায় বদল এসেছে। অন্য উজ্জ্বল রং বৈশাখের পোশাকে দেখা গেলেও লাল-সাদার কদর বৈশাখে এখনো বেশি। এক্ষেত্রে যে কোনো রঙের সুতি শাড়ি, প্রিন্টেড শাড়ি, বিশেষ করে তাঁতের শাড়ির কদর এই দিনে থাকে সর্বোচ্চ। শাড়ি বাছাইয়ের পাশাপাশি পছন্দের ব্লাউজ তৈরিটাও সমান গুরুত্ব পায় বর্ষবরণে। শাড়িটা সাদামাটা হোক কিংবা জমকালো, এখন ব্লাউজটা হওয়া চাই ভিন্ন ধাঁচের। ফ্যাশন-সচেতন সব নারীই এখন মনোযোগ দিচ্ছেন বৈচিত্র্যময় ও সুন্দর ব্লাউজের দিকে। এখনকার ট্রেন্ডটা হলো শাড়ির সঙ্গে কন্ট্রাস্ট ব্লাউজ পরার। সুতি বা তাঁতের শাড়িগুলোর সঙ্গে কাঁথাস্টিচ, টাইডাই, প্যাঁচওয়ার্কের কাজ করা ব্লাউজ পরা যেতে পারে। গামছা কাপড়ের ব্লাউজও ভালো লাগবে। শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে পাইপিন লাগানো যেতে পারে। এ ছাড়া সুতি কাপড়ের শাড়ির ওপর স্ক্রিন ও অ্যাম্ব্র্রয়ডারির কাজের শাড়িগুলোও আপনি বেছে নিতে পারেন। হালকা গোলাপি, কমলা, মেরুন কিংবা নীল রঙের সুতি শাড়ির মধ্য দিয়ে নিজেকে সাজিয়ে নিতে পারেন বৈশাখের সকালে।

 

এবারের বৈশাখে দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো তৈরি করেছে থিমভিত্তিক বর্ণিল সব পোশাক। লাল-সাদায় উপজীব্য অন্যান্য উজ্জ্বল সব রঙে শীতলপাটি, পুরনো স্থাপত্য শিল্প থেকে নেওয়া নকশা, ফুলেল প্রিন্ট, কাঁথা স্টিচ, মঙ্গল শোভাযাত্রা থেকে অনুপ্রেরণা, এই হচ্ছে বৈশাখী থিমের মূল উপস্থাপনা। ডিজাইনারদের সঙ্গে কথা বলে আর বাজার ঘুরে দেখা গেল, এবার শাড়ির নকশাতেও এসেছে পরিবর্তন। কয়েক বছর ধরে ব্লকপ্রিন্ট, স্ক্রিনপ্রিন্ট, অ্যাপ্লিকের কাজে শাড়ির জমিনজুড়ে যে উজ্জ্বল রঙের মেলা ছিল, তা এবার কমই। বরং একরঙা জমিনে চওড়া পাড় না হলে জমিনজুড়ে ডোরাকাটা আর চেকÑ এমন নকশার শাড়িই যেন এবারের ফ্যাশনধারা। জমিনের রং হিসেবে সাদাই এবার এগিয়ে।

 

উৎসব মানেই সাজের বাহানা। বৈশাখ এলে তা ঢাকঢোল বলবার কিছু নেই। কিন্তু  বৈশাখের ঝড়ো আর উত্তপ্ত আবহাওয়ায় সাজ হতে হবে স্নিগ্ধ। সাজ হালকা রাখাটাও একটা শিল্প। পোশাক আর গয়না জমকালো হলেও সাজের মাধ্যমে  চেহারায় ধরে রাখা যাবে সতেজ ভাব। বছরের এই প্রথম দিনটি পোশাকের সঙ্গে সাজটা হোক আরামদায়ক এমনটাই সবার প্রত্যাশা। সাজের যে কোনো একটি জায়গা হালকা রাখলে ভালো। এজন্য চোখে কাজল, মুখের হালকা মেকআপ আর ঠোঁটের লিপস্টিক থাকলেই যথেষ্ট। এ ছাড়া সাজের সঙ্গে উপযুক্ত অনুষঙ্গ তো থাকছেই। এ সময় চুলে বেণি করা যায় নানাভাবে। শাড়ির সঙ্গে চুল সোজা করেও  ছেড়ে রাখতে পারেন। শাড়ির সঙ্গে টিপ  যেন অনেকটাই আবশ্যক। সুতির শাড়ির সঙ্গে কাপড়ের তৈরি বালা আর মালায় আরাম পাবেন। চাইলে রুপালি রঙের গয়নাও পরতে পারেন। দুটোতেই বাঙালিপনা চলে আসবে। ব্যাস! বৈশাখ বরণের প্রস্তুতি তো বলা হলো। এবার নতুন বছরে নতুনভাবে সেজে উঠুন।

 

রেশমি চুড়িতে আনন্দ

বৈশাখী সাজে রেশমি চুড়ির রং উৎসব বাদ গেলে চলবে না। শাড়ির সঙ্গে ম্যাচিং করে কাচের চুড়ি চাই-ই চাই। রং বাহারি চুড়িতে রংয়ের খেলা তো রয়েছেই, সঙ্গে যোগ দেবে রিনিঝিনি সুর-সংগীত। আর উৎসব, পার্বণের সাজে বাঙালিয়ানার ছোঁয়া চুড়ির আবেদন সব সময়ই ছিল। বাঙালিয়ানা সাজে সুতি শাড়ি, টিপ, আলতা আর একগোছা রেশমি চুড়ি লাগবেই। এই রীতি আজকের নয়, বহু পুরনো। অঘোষিতভাবে বাঙালি নারীর পরিচয়ের সঙ্গে এসবের অস্তিত্ব মিশে গেছে। যে কোনো সাজের সঙ্গে খুব সহজে মানিয়ে যায় কাচের চুড়ি। গ্রামে কিংবা শহরে, চুড়ি পরে নিজেকে সাজাতে পছন্দ করেন সবাই। কেউ কেউ এই রেশমি চুড়ি একহাত ভরেই পরে থাকেন। কেউ পরেন দুই হাত ভরে। আবার  কেউ কেউ পরে থাকেন কিছুটা আলাদাভাবে। কয়েকটি ভিন্ন রঙের চুড়ি একটির পর আরেকটি সাজিয়ে পরেন। চুড়ি পরার এই ভিন্নতা সম্পূর্ণই নির্ভর করে আপনার  পোশাকের রং ও রুচির ওপর। নানা রঙের রেশমি চুড়ি মনের আনন্দকে বাড়িয়ে দেয় অনেক গুণ।  এই চুড়ির একই বড় বৈশিষ্ট্য হলো এর শব্দ আর এর রং। আলোর মাঝে এর রঙের খেলা যে কোনো নারীর মন চুরি করতে যথেষ্ট। রেশমি চুড়ি সাধারণত দুই ধরনের হয়। সাধারণ মসৃণ ও খাঁজ কাটা কাচের চুড়ি। মসৃণ চুড়ির মধ্যে আবার দুই ধরনের চুড়ি রয়েছে। এর একটি স্বচ্ছ (ট্রান্সপারেন্ট), চুড়ির এক পাশ থেকে অন্য পাশ  দেখা যায়। অন্যটি গাঢ় রঙের হয়। এক রঙের চুড়ি ছাড়াও একই চুড়ির মধ্যে বিভিন্ন রংও (মাল্টিকালার) পাবেন। তবে এ চুড়ির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো লাল, সবুজ, সাদা, হলুদ থেকে শুরু করে প্রায় সব রঙেরই পাবেন। কিছু চুড়ি মাল্টিকালারের হয়। একটি চুড়িতে দুই তিন রঙের মিশেল থাকে। কোনো কোনো চুড়িতে জরির কাজও থাকে। তবে সাধারণভাবে রেশমি চুড়ি বলতে প্লেন কাচের চুড়িকেই বোঝায়।

 

অল্প সাজে চমক

এই বৈশাখে হাল্কা সাজেও চমকে দিতে পারেন সবাইকে। সংগীতশিল্পী আঁখি আলমগীরের ছবিটি তাই বলে!

 

যে কোনো উৎসব এলেই মাথায় একগাদা চিন্তা ভর করে। কীভাবে সাজবেন, কোন পোশাকটি পরবেন, কেমন দেখাবে। বিশেষ করে কর্মজীবীদের জন্য এই ধরনের সিদ্ধান্তহীনতার ঘটনা বেশি ঘটে। পর্যাপ্ত সময়ের অভাবে নিজেকে পরিপাটিভাবে সাজানোর এত সময় কোথায়? আপনিও যদি হন এমন একজন কর্মব্যস্ত নারী তবে অবশ্যই জেনে রাখা জরুরি অল্প সাজে চমক ছড়ানোর কিছু গোপন সূত্র।

 

প্রথমেই ত্বকের রং থেকে এক শেড আপ ফাউন্ডেশন লাগিয়ে নিন। তারপর চোখের ধরনের ওপর নির্ভর করে মেকআপ দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন পোশাকের সঙ্গে চোখের সাজের মিল থাকে। অল্প সময়ে করা যায় স্মোকি আই। সব পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যাওয়া এই সাজটি হতে পারে দ্রুত সময়ের সঙ্গী। কিন্তু নিতান্তই যদি পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে নিতে চান, তাও খারাপ হবে না। এ ছাড়া আপনি চাইলে কয়েকটা রং মিলিয়ে ভালো করে চোখ সাজাতে পারেন। ঠোঁটকে আকর্ষণীয় করতে ম্যাট লিপস্টিক লাগাতে পারেন। ঠোঁটকে ফোকাস করতে গ্লোসি লিপস্টিকের তুলনা নেই। লিপস্টিকে ঠোঁটের শেপ সুন্দর করতে অবশ্যই লিপ লাইনারে ঠোঁট এঁকে নিতে হবে। লিপলাইনার হতে হবে লিপস্টিকের রঙের। এবার দুই চোয়ালে একটু ব্লাশঅন বুলিয়ে নিলেই হলো। তবে যাদের ত্বকের রং ডার্ক তাদের ব্লাশঅন না ব্যবহার করাই ভালো। চুলটা রাখতে পারেন আপনার সুবিধা মতো স্টাইলে। ব্যাস অল্প সাজে চমক ছড়ান আপনিও।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা