শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৫, রবিবার, ০২ মার্চ, ২০২৫

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস রোগীর খাদ্য

ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল
অনলাইন ভার্সন
সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস রোগীর খাদ্য

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস হলো অস্থিসন্ধি এক প্রকার ফুলে যাওয়া। যেসব লোকের সোরিয়াসিস রোগ রয়েছে তারা এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। সোরিয়াসিস হচ্ছে ত্বকের এমন এক অবস্থা যেখানে কনুই, হাঁটু বা মাথার ত্বকে লাল, আঁশযুক্ত, চুলকানিময় দাগ দেখা যায়। সোরিয়াসিসে আক্রান্ত প্রায় ৩০ শতাংশ লোকের সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস হয়ে থাকে। 

যদি আপনার এ রোগ হয়, শুনে অবাক হবেন যে, আপনার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে অনেক ভালো থাকতে পারবেন। যদিও এ ব্যাপারে কোনো বড় ধরনের প্রমাণ নেই, তবু দেখা গেছে, সোরিয়াসিসে আক্রান্ত যেসব লোক স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়েছেন, তাদের রোগের উপসর্গ অনেক কম হয়েছে। এসব কথা মাথায় রেখে, এখানে কিছু জনপ্রিয় খাবারের কথা বলা হলো যা গ্রহণ করলে সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের রোগীরা উপকৃত হবেন। চলুন তা দেখে নেওয়া যাক-

ওজন কমানোর খাদ্য

এটি যে কোনো মৌলিক খাদ্য যা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে, এই খাবার গ্রহণ একটি ভালো পদক্ষেপ হতে পারে। চিকিৎসকরা নিশ্চিত নন কীভাবে এটা হয়, তবে তারা জানেন যে, ফ্যাট টিস্যু প্রোটিন বিমুক্ত করে যা ফোলা সৃষ্টি করে। ওজন কমানোর খাবারে আপনি ফ্যাট, চিনি ও কার্বোহাইড্রেট সীমিত করে ফেলেন। আপনি বেশি করে ফলমূল, শাকসবজি, পাতলা মাংস ও স্বল্প-চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খান। আপনার ওজন কমলে আপনি শুধু ভালো বোধ করেবেন তাই নয়, আপনার অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমে যাবে।

প্রদাহবিরোধী খাদ্য : 

কিছু খাবার যেমন চর্বিযুক্ত রেডমিট, প্রক্রিয়াজাত কিছু খাদ্য, আর কিছু সবজি যেমন- আলু, টম্যাটো এবং বেগুন- এসবই প্রদাহ ঘটাতে পারে। খাদ্যতালিকা থেকে এগুলো বাদ দিয়ে মাছ বেছে নিন, যেসব মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। দেখা গেছে, এই উপাদান প্রদাহ কমায়।  মিষ্টি আলু, পালংশাক, পাতাকপি এবং  নীলজামও প্রদাহ কমায়।

অটোইমিউন প্রটোকল ডায়েট : 

অটোইমিউন প্রটোকল ডায়েট অটোইমিউন ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রদাহ, ব্যথা এবং অন্যান্য উপসর্গ কমিয়ে দেয়। অটোইমিউন ডিসঅর্ডারের কয়েকটি উদাহরণ হলো রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, লুপাস, টাইপ-১ ডায়াবেটিস এবং সোরিয়াসিস। এক্ষেত্রে শস্য, শসা, লেবু, বাদাম, বীজ, নাইটশেড শাকসবজি, ডিম এবং অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবারগুলো এড়িয়ে যাওয়া হয়। এ ছাড়া কফি, অ্যালকোহল ও ফুড এডিটিভ এড়িয়ে যাওয়া হয়।

গ্লুটেনমুক্ত ডায়েট : 

গ্লুটেন হলো নির্দিষ্ট শস্যের মধ্যে পাওয়া বিভিন্ন প্রোটিনের একটি গ্রুপ। এটি মূলত বার্লিতে দেখা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সোরিয়াসিসে আক্রান্ত ২৫ শতাংশ ব্যক্তি এই প্রোটিনের প্রতি সংবেদনশীল। সব তাজা ফল ও সবজি গ্লুটেনমুক্ত। এ ছাড়া চাল, মাংস, বিন, আলু ও দুগ্ধজাত খাবার গ্লুটিনমুক্ত। প্রক্রিয়াজাত খাবারে গ্লুটেন থাকে। যদি গ্লুটিনে অ্যালার্জি থাকে, তাহলে আপনার রক্ত পরীক্ষা করে নিন।

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসে যে খাবারগুলো বর্জন করবেন : 

যদি আপনি সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত হন তাহলে সেসব খাবার থেকে দূরে থাকুন যেসব খাবার আপনার শরীরে প্রদাহ ঘটাতে পারে। এসব খাবারের মধ্যে রয়েছে-

অ্যালকোহল- এটি আপনার লিভারকে আরও কঠিন করে তোলে এবং আপনার অঙ্গগুলোর একসঙ্গে কাজ করার পদ্ধতিকে ব্যাহত করে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার- এগুলোতে ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা আপনার সারা শরীরে প্রদাহ শুরু করতে পারে।

খাবার সোডা- যদি এটি অ্যাসপার্টাম দিয়ে মিষ্টি করা হয়, তাহলে আপনার শরীর মনে করতে পারে যে এটি একটি বাইরের পদার্থ, তখন আপনার শরীর ইমিউন প্রতিক্রিয়া শুরু করতে পারে। যেসব খাবারে ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা আপনার সারা শরীরে প্রদাহ শুরু করতে পারে। 

রেডমিট- এটিতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা প্রদাহকে আরও খারাপ করে তোলে।

দুগ্ধজাত খাবার- এসব খাবারেও স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে এবং এগুলোও প্রদাহকে অধিকতর খারাপ করে তুলতে পারে। সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের জন্য প্রদাহবিরোধী খাবার বেছে নিন।

প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনি ওপরের খাবারের জায়গায় এই খাবারগুলো যোগ করতে পারেন-

ফলমূল ও শাকসবজি- 

জাম জাতীয় ফল এবং গাঢ়, পাতাযুক্ত সবুজ শাকসবজি খান। এগুলোতে উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সুস্থ রাখে এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারে। 

বিন এবং সম্পূর্ণ শস্য-

এগুলোতে উচ্চমাত্রার আঁশ থাকে যা আপনার রক্তে সি-রিঅ্যাকটিভ প্রোটিনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। উচ্চ মাত্রার সি-রিঅ্যাকটিভ প্রোটিন থাকার অর্থ আপনার প্রদাহ রয়েছে।

হলুদ, আদা ও গোলমরিচ- 

এসব মসলা প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখে। 

সবুজ, সাদা ও কালো চা- 

এগুলোতে উচ্চমাত্রার পলিফেনল থাকে, যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটায়।

উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্য : 

অনেক ধরনের উদ্ভিদভিত্তিক খাবারের মধ্য থেকে একটি খাবার বেছে নিন। একটি বিষয় মনে রাখবেন, সেটি হলো- প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে সাহায্য করে এবং একই সঙ্গে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। 

এসব খাবার চর্বি, চিনি, লবণ ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটের জন্য খুব কম জায়গা ছেড়ে দেয়, যা আপনার শরীরে প্রদাহ ঘটাতে পারে, আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে দুর্বল করে তোলে এবং আপনাকে ক্লান্ত করে তোলে। আপনি মাংসের স্থানে উদ্ভিদভিত্তিক প্রোটিন যেমন বিন, সয়া এবং বাদাম নিন। শুধু মনে রাখবেন, অতিরিক্ত চর্বি, সেটার উৎস যা-ই হোক না কেন, সেটি সবার জন্য স্বাস্থ্যকর নয়।

কিটো ডায়েট : এটি একটি খাদ্য পদ্ধতির জন্য একটি সাধারণ শব্দ যেখানে আপনি আপনার শরীরকে কার্বোহাইড্রেট থেকে বঞ্চিত করেন- দৈনিক ৫০ গ্রামের কম- যতক্ষণ না আপনার শরীরে দ্রুত ব্যবহারযোগ্য জ্বালানি (গ্লুকোজ/গ্লাইকোজেন) শেষ হয়ে যায়। এটি ৩-৪ দিন সময় নেয়। আপনার শরীর তখন শক্তির জন্য প্রোটিন ও ফ্যাট ভাঙতে শুরু করে, তৈরি হয় কিটোন। 

আপনার শরীর তখন শক্তির জন্য কিটোনকে ব্যবহার করে। এটি সব সময় নিরাপদ নয় কিংবা স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি নয়- বিশেষ করে যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে কিংবা অন্য কোনো দীর্ঘস্থায়ী রোগ থাকে। তাই কিটো ডায়েট গ্রহণ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সোরিয়াসিসের জন্য কিটো ডায়েট নিয়ে গবেষণায় মিশ্র ফল দেখা গেছে। ইঁদুরের ওপর এক গবেষণায় দেখা যায়, দীর্ঘ-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড (ফ্যাট) সমৃদ্ধ কিটো ডায়েট যেমন জলপাই তেল, আভাকাডো, মাছ এবং মাংস সোরিয়াসিসের উপসর্গগুলোকে খারাপ করেনি। কিন্তু মাঝারি চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড সমৃদ্ধ কিটো ডায়েট যেমন নারিকেল এবং বাদাম ও বিচি জাতীয় খাবার থেকে প্রাপ্ত ফ্যাটি অ্যাসিড সোরিয়াসিসের উপসর্গগুলোকে আরও তীব্র করে তুলেছে। সুতরাং সোরিয়াসিস আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসায় এই ডায়েটের আদৌ কোনো প্রয়োজন রয়েছে কি না তা জানতে আরও গবেষণার প্রয়োজন।

যে কথা মনে রাখবেন : 

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের রোগীরা স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে রোগের উপসর্গ কমিয়ে রাখতে পারেন। ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে।

এসব খাবার এবং অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এমন খাবার পছন্দ করবেন যা ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি, ইনসুলিন প্রতিবন্ধকতা ও অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী রোগ কমাতে সাহায্য করে।  এসব ব্যাপারে চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

লেখক : অধ্যাপক, অর্থোপেডিকস সার্জারি বিভাগ, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ