শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৫, রবিবার, ০২ মার্চ, ২০২৫

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস রোগীর খাদ্য

ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল
অনলাইন ভার্সন
সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস রোগীর খাদ্য

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস হলো অস্থিসন্ধি এক প্রকার ফুলে যাওয়া। যেসব লোকের সোরিয়াসিস রোগ রয়েছে তারা এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। সোরিয়াসিস হচ্ছে ত্বকের এমন এক অবস্থা যেখানে কনুই, হাঁটু বা মাথার ত্বকে লাল, আঁশযুক্ত, চুলকানিময় দাগ দেখা যায়। সোরিয়াসিসে আক্রান্ত প্রায় ৩০ শতাংশ লোকের সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস হয়ে থাকে। 

যদি আপনার এ রোগ হয়, শুনে অবাক হবেন যে, আপনার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে অনেক ভালো থাকতে পারবেন। যদিও এ ব্যাপারে কোনো বড় ধরনের প্রমাণ নেই, তবু দেখা গেছে, সোরিয়াসিসে আক্রান্ত যেসব লোক স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়েছেন, তাদের রোগের উপসর্গ অনেক কম হয়েছে। এসব কথা মাথায় রেখে, এখানে কিছু জনপ্রিয় খাবারের কথা বলা হলো যা গ্রহণ করলে সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের রোগীরা উপকৃত হবেন। চলুন তা দেখে নেওয়া যাক-

ওজন কমানোর খাদ্য

এটি যে কোনো মৌলিক খাদ্য যা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে, এই খাবার গ্রহণ একটি ভালো পদক্ষেপ হতে পারে। চিকিৎসকরা নিশ্চিত নন কীভাবে এটা হয়, তবে তারা জানেন যে, ফ্যাট টিস্যু প্রোটিন বিমুক্ত করে যা ফোলা সৃষ্টি করে। ওজন কমানোর খাবারে আপনি ফ্যাট, চিনি ও কার্বোহাইড্রেট সীমিত করে ফেলেন। আপনি বেশি করে ফলমূল, শাকসবজি, পাতলা মাংস ও স্বল্প-চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খান। আপনার ওজন কমলে আপনি শুধু ভালো বোধ করেবেন তাই নয়, আপনার অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমে যাবে।

প্রদাহবিরোধী খাদ্য : 

কিছু খাবার যেমন চর্বিযুক্ত রেডমিট, প্রক্রিয়াজাত কিছু খাদ্য, আর কিছু সবজি যেমন- আলু, টম্যাটো এবং বেগুন- এসবই প্রদাহ ঘটাতে পারে। খাদ্যতালিকা থেকে এগুলো বাদ দিয়ে মাছ বেছে নিন, যেসব মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। দেখা গেছে, এই উপাদান প্রদাহ কমায়।  মিষ্টি আলু, পালংশাক, পাতাকপি এবং  নীলজামও প্রদাহ কমায়।

অটোইমিউন প্রটোকল ডায়েট : 

অটোইমিউন প্রটোকল ডায়েট অটোইমিউন ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রদাহ, ব্যথা এবং অন্যান্য উপসর্গ কমিয়ে দেয়। অটোইমিউন ডিসঅর্ডারের কয়েকটি উদাহরণ হলো রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, লুপাস, টাইপ-১ ডায়াবেটিস এবং সোরিয়াসিস। এক্ষেত্রে শস্য, শসা, লেবু, বাদাম, বীজ, নাইটশেড শাকসবজি, ডিম এবং অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবারগুলো এড়িয়ে যাওয়া হয়। এ ছাড়া কফি, অ্যালকোহল ও ফুড এডিটিভ এড়িয়ে যাওয়া হয়।

গ্লুটেনমুক্ত ডায়েট : 

গ্লুটেন হলো নির্দিষ্ট শস্যের মধ্যে পাওয়া বিভিন্ন প্রোটিনের একটি গ্রুপ। এটি মূলত বার্লিতে দেখা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সোরিয়াসিসে আক্রান্ত ২৫ শতাংশ ব্যক্তি এই প্রোটিনের প্রতি সংবেদনশীল। সব তাজা ফল ও সবজি গ্লুটেনমুক্ত। এ ছাড়া চাল, মাংস, বিন, আলু ও দুগ্ধজাত খাবার গ্লুটিনমুক্ত। প্রক্রিয়াজাত খাবারে গ্লুটেন থাকে। যদি গ্লুটিনে অ্যালার্জি থাকে, তাহলে আপনার রক্ত পরীক্ষা করে নিন।

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসে যে খাবারগুলো বর্জন করবেন : 

যদি আপনি সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত হন তাহলে সেসব খাবার থেকে দূরে থাকুন যেসব খাবার আপনার শরীরে প্রদাহ ঘটাতে পারে। এসব খাবারের মধ্যে রয়েছে-

অ্যালকোহল- এটি আপনার লিভারকে আরও কঠিন করে তোলে এবং আপনার অঙ্গগুলোর একসঙ্গে কাজ করার পদ্ধতিকে ব্যাহত করে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার- এগুলোতে ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা আপনার সারা শরীরে প্রদাহ শুরু করতে পারে।

খাবার সোডা- যদি এটি অ্যাসপার্টাম দিয়ে মিষ্টি করা হয়, তাহলে আপনার শরীর মনে করতে পারে যে এটি একটি বাইরের পদার্থ, তখন আপনার শরীর ইমিউন প্রতিক্রিয়া শুরু করতে পারে। যেসব খাবারে ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা আপনার সারা শরীরে প্রদাহ শুরু করতে পারে। 

রেডমিট- এটিতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা প্রদাহকে আরও খারাপ করে তোলে।

দুগ্ধজাত খাবার- এসব খাবারেও স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে এবং এগুলোও প্রদাহকে অধিকতর খারাপ করে তুলতে পারে। সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের জন্য প্রদাহবিরোধী খাবার বেছে নিন।

প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনি ওপরের খাবারের জায়গায় এই খাবারগুলো যোগ করতে পারেন-

ফলমূল ও শাকসবজি- 

জাম জাতীয় ফল এবং গাঢ়, পাতাযুক্ত সবুজ শাকসবজি খান। এগুলোতে উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সুস্থ রাখে এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারে। 

বিন এবং সম্পূর্ণ শস্য-

এগুলোতে উচ্চমাত্রার আঁশ থাকে যা আপনার রক্তে সি-রিঅ্যাকটিভ প্রোটিনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। উচ্চ মাত্রার সি-রিঅ্যাকটিভ প্রোটিন থাকার অর্থ আপনার প্রদাহ রয়েছে।

হলুদ, আদা ও গোলমরিচ- 

এসব মসলা প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখে। 

সবুজ, সাদা ও কালো চা- 

এগুলোতে উচ্চমাত্রার পলিফেনল থাকে, যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটায়।

উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্য : 

অনেক ধরনের উদ্ভিদভিত্তিক খাবারের মধ্য থেকে একটি খাবার বেছে নিন। একটি বিষয় মনে রাখবেন, সেটি হলো- প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে সাহায্য করে এবং একই সঙ্গে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। 

এসব খাবার চর্বি, চিনি, লবণ ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটের জন্য খুব কম জায়গা ছেড়ে দেয়, যা আপনার শরীরে প্রদাহ ঘটাতে পারে, আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে দুর্বল করে তোলে এবং আপনাকে ক্লান্ত করে তোলে। আপনি মাংসের স্থানে উদ্ভিদভিত্তিক প্রোটিন যেমন বিন, সয়া এবং বাদাম নিন। শুধু মনে রাখবেন, অতিরিক্ত চর্বি, সেটার উৎস যা-ই হোক না কেন, সেটি সবার জন্য স্বাস্থ্যকর নয়।

কিটো ডায়েট : এটি একটি খাদ্য পদ্ধতির জন্য একটি সাধারণ শব্দ যেখানে আপনি আপনার শরীরকে কার্বোহাইড্রেট থেকে বঞ্চিত করেন- দৈনিক ৫০ গ্রামের কম- যতক্ষণ না আপনার শরীরে দ্রুত ব্যবহারযোগ্য জ্বালানি (গ্লুকোজ/গ্লাইকোজেন) শেষ হয়ে যায়। এটি ৩-৪ দিন সময় নেয়। আপনার শরীর তখন শক্তির জন্য প্রোটিন ও ফ্যাট ভাঙতে শুরু করে, তৈরি হয় কিটোন। 

আপনার শরীর তখন শক্তির জন্য কিটোনকে ব্যবহার করে। এটি সব সময় নিরাপদ নয় কিংবা স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি নয়- বিশেষ করে যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে কিংবা অন্য কোনো দীর্ঘস্থায়ী রোগ থাকে। তাই কিটো ডায়েট গ্রহণ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সোরিয়াসিসের জন্য কিটো ডায়েট নিয়ে গবেষণায় মিশ্র ফল দেখা গেছে। ইঁদুরের ওপর এক গবেষণায় দেখা যায়, দীর্ঘ-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড (ফ্যাট) সমৃদ্ধ কিটো ডায়েট যেমন জলপাই তেল, আভাকাডো, মাছ এবং মাংস সোরিয়াসিসের উপসর্গগুলোকে খারাপ করেনি। কিন্তু মাঝারি চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড সমৃদ্ধ কিটো ডায়েট যেমন নারিকেল এবং বাদাম ও বিচি জাতীয় খাবার থেকে প্রাপ্ত ফ্যাটি অ্যাসিড সোরিয়াসিসের উপসর্গগুলোকে আরও তীব্র করে তুলেছে। সুতরাং সোরিয়াসিস আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসায় এই ডায়েটের আদৌ কোনো প্রয়োজন রয়েছে কি না তা জানতে আরও গবেষণার প্রয়োজন।

যে কথা মনে রাখবেন : 

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের রোগীরা স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে রোগের উপসর্গ কমিয়ে রাখতে পারেন। ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে।

এসব খাবার এবং অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এমন খাবার পছন্দ করবেন যা ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি, ইনসুলিন প্রতিবন্ধকতা ও অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী রোগ কমাতে সাহায্য করে।  এসব ব্যাপারে চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

লেখক : অধ্যাপক, অর্থোপেডিকস সার্জারি বিভাগ, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

৫১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য