শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৩

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস রোগীর খাদ্য

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস রোগীর খাদ্য

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস হলো অস্থিসন্ধি এক প্রকার ফুলে যাওয়া। যেসব লোকের সোরিয়াসিস রোগ রয়েছে তারা এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। সোরিয়াসিস হচ্ছে ত্বকের এমন এক অবস্থা যেখানে কনুই, হাঁটু বা মাথার ত্বকে লাল, আঁশযুক্ত, চুলকানিময় দাগ দেখা যায়। সোরিয়াসিসে আক্রান্ত প্রায় ৩০ শতাংশ লোকের সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস হয়ে থাকে। যদি আপনার এ রোগ হয়, শুনে অবাক হবেন যে, আপনার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে অনেক ভালো থাকতে পারবেন। যদিও এ ব্যাপারে কোনো বড় ধরনের প্রমাণ নেই, তবু দেখা গেছে, সোরিয়াসিসে আক্রান্ত যেসব লোক স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়েছেন, তাদের রোগের উপসর্গ অনেক কম হয়েছে। এসব কথা মাথায় রেখে, এখানে কিছু জনপ্রিয় খাবারের কথা বলা হলো যা গ্রহণ করলে সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের রোগীরা উপকৃত হবেন। চলুন তা দেখে নেওয়া যাক-

ওজন কমানোর খাদ্য

এটি যে কোনো মৌলিক খাদ্য যা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে, এই খাবার গ্রহণ একটি ভালো পদক্ষেপ হতে পারে। চিকিৎসকরা নিশ্চিত নন কীভাবে এটা হয়, তবে তারা জানেন যে ফ্যাট টিস্যু প্রোটিন বিমুক্ত করে যা ফোলা সৃষ্টি করে। ওজন কমানোর খাবারে আপনি ফ্যাট, চিনি ও কার্বোহাইড্রেট সীমিত করে ফেলেন। আপনি বেশি করে ফলমূল, শাক-সবজি, পাতলা মাংস ও স্বল্প-চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খান। আপনার ওজন কমলে আপনি শুধু ভালো বোধ করেবেন তা-ই নয়, আপনার অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকও কমে যাবে।

প্রদাহবিরোধী খাদ্য : কিছু খাবার যেমন চর্বিযুক্ত রেডমিট, প্রক্রিয়াজাত কিছু খাদ্য, আর কিছু সবজি যেমন- আলু, টমেটো এবং বেগুন-এসবই প্রদাহ ঘটাতে পারে। খাদ্যতালিকা থেকে এগুলো বাদ দিয়ে মাছ বেছে নিন, যেসব মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। দেখা গেছে, এই উপাদান প্রদাহ কমায়। মিষ্টি আলু, পালংশাক, পাতাকপি এবং নীলজামও প্রদাহ কমায়।

অটোইমিউন প্রটোকল ডায়েট : অটোইমিউন প্রটোকল ডায়েট অটোইমিউন ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রদাহ, ব্যথা এবং অন্যান্য উপসর্গ কমিয়ে দেয়। অটোইমিউন ডিসঅর্ডারের কয়েকটি উদাহরণ হলো রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, লুপাস, টাইপ-১ ডায়াবেটিস এবং সোরিয়াসিস। এক্ষেত্রে শস্য, শসা, লেবু, বাদাম, বীজ, নাইটশেড শাকসবজি, ডিম এবং অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবারগুলো এড়িয়ে যাওয়া হয়। এ ছাড়া কফি, অ্যালকোহল ও ফুড এডিটিভ এড়িয়ে যাওয়া হয়।

গ্লুটেন-মুক্ত ডায়েট : গ্লুটেন হলো নির্দিষ্ট শস্যের মধ্যে পাওয়া বিভিন্ন প্রোটিনের একটি গ্রুপ। এটি মূলত বার্লিতে দেখা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সোরিয়াসিসে আক্রান্ত ২৫ শতাংশ ব্যক্তি এই প্রোটিনের প্রতি সংবেদনশীল।

সমস্ত তাজা ফল ও সবজি গ্লুটেন-মুক্ত। এ ছাড়া চাল, মাংস, বিন, আলু ও দুগ্ধজাত খাবার গ্লুটিন-মুক্ত। প্রক্রিয়াজাত খাবারে গ্লুটেন থাকে। যদি গ্লুটিনে অ্যালার্জি থাকে, তাহলে আপনার রক্ত পরীক্ষা করে নিন।

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসে যে খাবারগুলো বর্জন করবেন : যদি আপনি সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত হন তাহলে সেসব খাবার থেকে দূরে থাকুন যেসব খাবার আপনার শরীরে প্রদাহ ঘটাতে পারে। এসব খাবারের মধ্যে রয়েছে-

♦ অ্যালকোহল-এটি আপনার লিভারকে আরও কঠিন করে তোলে এবং আপনার অঙ্গগুলোর একসঙ্গে কাজ করার পদ্ধতিকে ব্যাহত করে।

♦ প্রক্রিয়াজাত খাবার-এগুলোতে ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা আপনার সারা শরীরে প্রদাহ শুরু করতে পারে।

♦ খাবার সোডা-যদি এটি অ্যাসপার্টাম দিয়ে মিষ্টি করা হয়, তাহলে আপনার শরীর মনে করতে পারে যে এটি একটি বাইরের পদার্থ, তখন আপনার শরীর ইমিউন প্রতিক্রিয়া শুরু করতে পারে।

♦ যেসব খাবারে ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা আপনার সারা শরীরে প্রদাহ শুরু করতে পারে।

♦ রেডমিট-এটিতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা প্রদাহকে আরও খারাপ করে তোলে।

♦ দুগ্ধজাত খাবার-এসব খাবারেও স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে এবং এগুলোও প্রদাহকে অধিকতর খারাপ করে তুলতে পারে। সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের জন্য প্রদাহ-বিরোধী খাবার বেছে নিন।

প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনি ওপরের খাবারের জায়গায় এই খাবারগুলো যোগ করতে পারেন-

♦ ফলমূল ও শাকসবজি-জাম জাতীয় ফল এবং গাঢ়, পাতাযুক্ত সবুজ শাকসবজি খান। এগুলোতে উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সুস্থ রাখে এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারে।

♦ বিন এবং সম্পূর্ণ শস্য-এগুলোতে উচ্চমাত্রার আঁশ থাকে যা আপনার রক্তে সি-রিয়্যাকটিভ প্রোটিনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। উচ্চ মাত্রার সি-রিয়্যাকটিভ প্রোটিন থাকার অর্থ আপনার প্রদাহ রয়েছে।

♦ হলুদ, আদা ও গোলমরিচ-এসব মসলা প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখে। ♦ সবুজ, সাদা ও কালো চা-এগুলোতে উচ্চমাত্রার পলিফেনল থাকে, যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটায়।

উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্য : অনেক ধরনের উদ্ভিদভিত্তিক খাবারের মধ্য থেকে একটি খাবার বেছে নিন। একটি বিষয় মনে রাখবেন, সেটি হলো- প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে সাহায্য করে এবং একই সঙ্গে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। এসব খাবার চর্বি, চিনি, লবণ ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটের জন্য খুব কম জায়গা ছেড়ে দেয়, যা আপনার শরীরে প্রদাহ ঘটাতে পারে, আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে দুর্বল করে তোলে এবং আপনাকে ক্লান্ত করে তোলে।

আপনি মাংসের স্থানে উদ্ভিদভিত্তিক প্রোটিন যেমন বিন, সয়া এবং বাদাম নিন। শুধু মনে রাখবেন, অতিরিক্ত চর্বি, সেটার উৎস যা-ই হোক না কেন, সেটি সবার জন্য স্বাস্থ্যকর নয়।

কিটো ডায়েট : এটি একটি খাদ্য পদ্ধতির জন্য একটি সাধারণ শব্দ যেখানে আপনি আপনার শরীরকে কার্বোহাইড্রেট থেকে বঞ্চিত করেন- দৈনিক ৫০ গ্রামের কম- যতক্ষণ না আপনার শরীরে দ্রুত ব্যবহারযোগ্য জ্বালানি (গ্লুকোজ/গ্লাইকোজেন) শেষ হয়ে যায়। এটি ৩-৪ দিন সময় নেয়। আপনার শরীর তখন শক্তির জন্য প্রোটিন ও ফ্যাট ভাঙতে শুরু করে, তৈরি হয় কিটোন। আপনার শরীর তখন শক্তির জন্য কিটোনকে ব্যবহার করে। এটি সব সময় নিরাপদ নয় কিংবা স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি নয়- বিশেষ করে যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে কিংবা অন্য কোনো দীর্ঘস্থায়ী রোগ থাকে। তাই কিটো ডায়েট গ্রহণ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সোরিয়াসিসের জন্য কিটো ডায়েট নিয়ে গবেষণায় মিশ্র ফল দেখা গেছে। ইঁদুরের ওপর এক গবেষণায় দেখা যায় দীর্ঘ-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড (ফ্যাট) সমৃদ্ধ কিটো ডায়েট যেমন জলপাই তেল, আভাকাডো, মাছ এবং মাংস সোরিয়াসিসের উপসর্গগুলোকে খারাপ করেনি। কিন্তু মাঝারি চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড সমৃদ্ধ কিটো ডায়েট যেমন নারিকেল এবং বাদাম ও বিচি জাতীয় খাবার থেকে প্রাপ্ত ফ্যাটি অ্যাসিড সোরিয়াসিসের উপসর্গগুলোকে আরও তীব্র করে তুলেছে। সুতরাং সোরিয়াসিস আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসায় এই ডায়েটের আদৌ কোনো প্রয়োজন রয়েছে কি না তা জানতে আরও গবেষণার প্রয়োজন।

যে কথা মনে রাখবেন : সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের রোগীরা স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে রোগের উপসর্গ কমিয়ে রাখতে পারেন। ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। এসব খাবার এবং অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

এমন খাবার পছন্দ করবেন যা আপনার ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি, ইনসুলিন প্রতিবন্ধকতা ও অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী রোগ কমাতে সাহায্য করে। এসব ব্যাপারে প্রথমেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। তাই এ বিষয়ে অবহেলা না করে যথেষ্ট সচেতন ও যত্নবান হতে হবে।

-ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল, ভাইস প্রিন্সিপাল ও সহযোগী অধ্যাপক, অর্থোপেডিকস ও ট্রমাটোলজি বিভাগ, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

এই বিভাগের আরও খবর
জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
নিমপাতার গুণাগুণ
নিমপাতার গুণাগুণ
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
পেয়ারার গুণাগুণ
পেয়ারার গুণাগুণ
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন