Eastern শব্দটি আমাদের ভৌগোলিক অবস্থানকে নির্দেশ করে। বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতারা এমন একটি নাম বেছে নিয়েছেন, যা পূর্ব ও পশ্চিমের মাঝে জ্ঞান, সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে পারে। ‘Eastern University’ নামটি একটি শক্তিশালী বার্তা বহন করে যে পূর্বেও বিশ্বমানের শিক্ষা ও গবেষণার ভিত্তিতে একটি উন্নত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা সম্ভব। ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. ফরিদ আহমদ সোবহানী জানান, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির পাঠক্রম নিয়মিত আপডেট করা হচ্ছে যাতে তা আন্তর্জাতিক চাকরির বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। কোর্সে প্রোগ্রামিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ডেটা অ্যানালিটিক্স, ব্লকচেইন, সোশ্যাল ইনোভেশনসহ সমসাময়িক বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। গবেষণার পরিমাণ ও গুণগতমান বৃদ্ধি করতে 'Centre for Research and Development(CRD)', 'Policy & Innovation Lab'-এর মতো রিসার্চ সেন্টার গড়ে তোলা হয়েছে। শিক্ষকদের গবেষণায় উৎসাহ দিতে গবেষণা অনুদান, সেমিনার আয়োজন এবং আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। নিয়মিত ক্যারিয়ার ফেয়ার, ইন্ডাস্ট্রি ভিজিট, স্কিল-ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্কশপ এবং ইন্টার্নশিপ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের মাঝে মানবিকতা, দায়িত্ববোধ ও সমাজসচেতনতা গড়ে তুলতে এখানে বিভিন্ন সোশ্যাল ক্যাম্পেইন, বিতর্ক, স্টার্টআপ প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদির আয়োজন করা হয়। ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে আছে অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আন্তর্জাতিকমানের পাঠদান, আপডেটেড ও প্রযুক্তিনির্ভর কারিকুলাম, উন্নত ল্যাব, লাইব্রেরি, ফ্রি ট্রান্সপোর্ট এবং ছেলেমেয়েদের আলাদা হোস্টেল ব্যবস্থা, ১০০% পর্যন্ত ওয়েভার ও স্কলারশিপ, ২৪টি অ্যাকটিভ স্টুডেন্ট ক্লাব ও কো-ক্যারিকুলার কার্যক্রম, শিক্ষা সফর, ইন্ডাস্ট্রি ভিজিট ও স্কিল ট্রেনিং। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যাতে ইভ টিজিং ও মাদকের ন্যায় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে না পড়ে সেজন্য তাদের নৈতিক শিক্ষায় উজ্জীবিত করা হয়। ডিবেট, মডেল হান্ট, প্রোগ্রামিং কনটেস্ট, স্টার্টআপ প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান- সব ক্ষেত্রেই আমাদের শিক্ষার্থীরা নিয়মিত অংশ নিচ্ছে। অনেকেই জাতীয় পর্যায়ে পুরস্কার পেয়েছে, কেউ কেউ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছে। উপাচার্য প্রফেসর ড. ফরিদ আহমদ সোবহানী বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, গবেষণায় উৎকর্ষতা সাধন, ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সম্পর্ক উন্নয়ন, লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস পরিচালনা, শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা, উন্নত ও বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সমঝোতা ইত্যাদি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আগামী এক দশকে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি খ্যাতনামা উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।
শিরোনাম
- আবুধাবি কারাগারে বন্দি ২৫ প্রবাসীর মুক্তির জন্য ল’ফার্ম নিয়োগ
- জলবায়ু ও জ্বালানি রূপান্তরে বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদার করা জরুরি : পরিবেশ উপদেষ্টা
- ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা
- ২৭তম বিসিএসের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
- গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে
- এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
- সাবেক মেয়র তাপসের তিন ব্যাংক হিসাব জব্দ
- উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
- গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
- বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ উঞ্চতম মাস ছিল সেপ্টেম্বর
- ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
- বিশ্বজুড়ে এক-চতুর্থাংশ শান্তিরক্ষী প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত জাতিসংঘের
- রাজধানীতে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- ২০০ উইকেটের ক্লাবে রশিদ খান
- সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার
- রবিবার থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা : ডা. সায়েদুর
- চলতি বছর ডেঙ্গুতে ২২০ জনের মৃত্যু
- পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে খুলনায় ব্যবসায়ীকে হত্যা
- চাপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
- পৃথক অভিযানে ৭১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে বিশ্বমানের শিক্ষা ও গবেষণা
প্রিন্ট ভার্সন

এই বিভাগের আরও খবর