শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪০, শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যেসব কারণে ইউক্রেন যুদ্ধে মার্কিন সৈন্য পাঠাতে চান না বাইডেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেসব কারণে ইউক্রেন যুদ্ধে মার্কিন সৈন্য পাঠাতে চান না বাইডেন

ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি রাশিয়া। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ভোরে এই হামলা শুরু হয়। রাশিয়া-ইউক্রেনের এই যুদ্ধকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সবচেয়ে বড় সংঘাত বলে মনে করা হচ্ছে।

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের দাবি, পূর্ব ইউক্রেন তথা লুহানস্ক ও ডোনেটস্কের নাগরিকের সুরক্ষার জন্যই এই সামরিক অভিযান। অন্যদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির অ্ভিযোগ, শুধু ক্ষেপণাস্ত্র বর্ষণ বা বিমানের শব্দ নয়, এই গর্জন আসলে সভ্যতা ধ্বংসের চেষ্টা, যার জন্য দায়ী থাকবে রাশিয়া।

ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সামরিক অভিযান ঠেকাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বিপুল কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন।

রাশিয়ার সামরিক অভিযান যে আসন্ন, অবিরাম তার হুঁশিয়ারি প্রচার করে গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। শেষ পর্যন্ত তাদের হুঁশিয়ারি সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। তারা এটাও বলেছিলেন, আন্তর্জাতিক যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এখন বজায় আছে, সেটা হুমকিতে।

কিন্তু বাইডেন একই সঙ্গে এটিও পরিষ্কার করে দিয়েছিলেন যে, রাশিয়ানরা যুদ্ধ করতে ইচ্ছুক এটা স্পষ্ট হয়ে যাওয়ার পরও আমেরিকানদের যুদ্ধে যাওয়ার কোনও ইচ্ছঅ নেই। সেরকম কোনও পরিস্থিতির উদ্ভব হলে ইউক্রেন থেকে মার্কিন নাগরিকদের উদ্ধার করতেও কোনও মার্কিন সেনা যে পাঠানো হবে না, সেটাও তিনি স্পষ্ট বলে দিয়েছেন। একই সঙ্গে ইউক্রেনে যে অল্প কিছু মার্কিন সামরিক উপদেষ্টা এবং পর্যবেক্ষক ছিল তাদেরকেও তিনি ফিরিয়ে এনেছেন।

ইউক্রেনের ঘটনাপ্রবাহ প্রেসিডেন্ট বাইডেনের শাসনামলের পররাষ্ট্র নীতির সবচেয়ে গুরুতর সংকট। কিন্তু কেন তিনি কোনও অবস্থাতেই মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ করতে পাঠাবেন না বলে এরকম একটা ‘রেড লাইন‌’ বা চরম সীমারেখা টেনে দিচ্ছেন?

কোনও জাতীয় নিরাপত্তা স্বার্থ নেই

প্রথমত, ইউক্রেন আমেরিকার ধারে-কাছের কোনও দেশ নয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তবর্তী কোনও দেশ নয়। আর ইউক্রেনে আমেরিকার কোনও সামরিক ঘাঁটিও নেই। ইউক্রেনের এরকম বিশাল তেলের মওজুদ নেই, যেখানে তাদের কোন কৌশলগত স্বার্থ থাকতে পারে। আর ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের সেরকম বড় কোনও বাণিজ্যিক অংশীদারও নয়।

কিন্তু এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টরা এমন অনেক যুদ্ধে জড়িয়েছেন, যেখানে তারা অন্যদেশের পক্ষে অনেক রক্ত এবং সম্পদ ক্ষয় করেছেন। যুগোশ্লাভিয়া ভেঙে যাওয়ার পর যে যুদ্ধ শুরু হয়েছিল, ১৯৯৫ সালে সেই যুদ্ধে হস্তক্ষেপ করেছিলেন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টন। ২০১১ সালে লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে একই কাজ করেছেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, তবে এটি তিনি করেছিলেন মানবিক বিবেচনা এবং মানবাধিকারের দোহাই দিয়ে।

১৯৯০ সালে ইরাক যখন কুয়েত দখল করে নিল, তখন সেখানে যুদ্ধে গেছে যুক্তরাষ্ট্র। জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশ তখন‌ ‘জঙ্গলের আইনের‌’ বিরুদ্ধে আইনের শাসনের কথা বলে এই যুদ্ধে আন্তর্জাতিক জোটের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তারা যখন শান্তি এবং আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতার নীতিকে রাশিয়া কীভাবে হুমকিতে ফেলছে, সেকথা বলছিলেন, তখন প্রায় একই ধরনের ভাষা ব্যবহার করেছেন। তবে রাশিয়ার এই হুমকি মোকাবেলায় কোনও সামরিক অভিযানের কথা তারা বলছেন না, পরিবর্তে তারা কঠোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা জারি করে রাশিয়ার অর্থনীতি পঙ্গু করে দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন।

সামরিক হস্তক্ষেপের নীতিতে বিশ্বাসী নন বাইডেন

এর আরেকটা কারণ, প্রেসিডেন্ট বাইডেন সামরিক হস্তক্ষেপের নীতিতে বিশ্বাসী নন।

তবে বলতেই হচ্ছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন এরকম একটা অবস্থানে উপনীত হয়েছেন অনেক পথ ঘুরে। ১৯৯০ এর দশকে বলকান অঞ্চলে যে জাতিগত যুদ্ধ চলছিল, তখন সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ তিনি সমর্থন করেছিলেন। আমেরিকার জন্য দুর্ভাগ্যজনক পরিণতি নিয়ে এসেছিল ইরাকের বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ, ২০০৩ সালের সেই যুদ্ধেও তিনি সমর্থন দিয়েছিলেন। কিন্তু তারপর হতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি প্রয়োগের ব্যাপারে বেশ অনাগ্রহী হয়ে উঠেন।

প্রেসিডেন্ট ওবামা যখন লিবিয়ায় সামরিক হস্তক্ষেপের সিদ্ধান্ত নেন, তখন তিনি এর বিরোধিতা করেছিলেন। আফগানিস্তানের যুদ্ধে জেতার জন্য সেখানে বিপুল সংখ্যায় মার্কিন সেনা পাঠানোর নীতির বিরুদ্ধেও তিনি অবস্থান নেন। গত বছর তিনি আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর সেখানে চরম বিশৃঙ্খলা এবং মানবিক বিপর্যয় দেখা দেওয়ার পরও তিনি শক্তভাবে নিজের অবস্থানের পক্ষে যুক্তি দিয়ে গেছেন।

বাইডেন প্রশাসনের শীর্ষ কূটনীতিক পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন গত বিশ বছর ধরে জো বাইডেনের সঙ্গে কাজ করছেন। তিনি প্রেসিডেন্টের খুবই ঘনিষ্ঠ এবং আস্থা-ভাজন, মনে করা হয় বাইডেন প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতি তার হাতেই তৈরি। ব্লিনকেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা বলতে এখন বেশি গুরুত্ব দেন জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলা, বিশ্বে রোগ-ব্যাধি-মহামারীর সঙ্গে লড়াই করা এবং চীনের সঙ্গে প্রতিযোগিতাকে। সামরিক হস্তক্ষেপের বিষয়টি তাদের পররাষ্ট্রনীতিতে সেই তুলনায় অতটা গুরুত্ব পাচ্ছে না।

আমেরিকানরাও আর যুদ্ধে যেতে চাইছে না

সাম্প্রতিক এক জরিপে (এপি-এনওআরসি‌'র পরিচালিত) বলা হচ্ছে, ৭২ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের এই সংকটে যুক্তরাষ্ট্রের কোনও ভূমিকাই নেওয়া উচিৎ নয়, বা নিলেও সেটা হওয়া উচিৎ খুব গৌণ।

মার্কিন জনগণ এখন তাদের নিজেদের পকেটের অবস্থা নিয়েই বেশি চিন্তিত। বিশেষ করে ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি নিয়েই তাদের উদ্বেগ বেশি। প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে এটাই বেশি মাথায় রাখতে হচ্ছে, কারণ সামনে মধ্যবর্তী নির্বাচন।

তবে ওয়াশিংটনে কংগ্রেসের দুই দিকের আইন-প্রণেতারাই এখন এই সংকট নিয়ে ব্যস্ত। তারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোরতম নিষেধাজ্ঞার দাবি জানাচ্ছেন। কিন্তু একেবারে পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে সবচেয়ে কট্টরপন্থী বলে যারা পরিচিত, যেমন রিপাবলিকান সেনেটর টেড ক্রুজ, তারাও চান না আমেরিকা যুদ্ধ করতে ইউক্রেনে সৈন্য পাঠাক বা ‘পুতিনের সঙ্গে গোলাগুলিতে জড়িয়ে পড়ুক।’

আক্রমণাত্মক পররাষ্ট্রনীতিতে বিশ্বাসী আরেকজন রিপাবলিকান সেনেটর মার্কো রুবিও একই অবস্থান নিয়েছেন। তিনি বলেছেন, বিশ্বের দুটি পরমাণু শক্তিধর দেশের মধ্যে যুদ্ধ কারও জন্যই ভালো হবে না।

দুটি পরাশক্তির মধ্যে যুদ্ধের বিপদ

এই সংকটে এটাই আসলে সবচেয়ে বড় উদ্বেগ- প্রেসিডেন্ট পুতিনের পরমাণু অস্ত্রের মওজুদ।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন একথা এরই মধ্যে খোলাখুলি বলেছেন, ইউক্রেনে রুশ আর মার্কিন সেনারা পরস্পরের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে একটি বিশ্বযুদ্ধের সূচনা করুক, সেটা তিনি চান না।

“এখানে তো আমরা কোনও সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের মোকাবেলা করছি না”, এ মাসের শুরুতে এনবিসি টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন। “আমরা এখানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এক সেনাবাহিনীর মোকাবেলা করছি। এটি খুবই কঠিন এক পরিস্থিতি, এবং পরিস্থিতি কিন্তু যেকোনও সময় বিপদজনক মোড় নিতে পারে।”

কোনও চুক্তির দায় নেই

আর ইউক্রেনের সঙ্গে আমেরিকার এমন কোনও চুক্তিও নেই যে, তাদের এরকম একটা লড়াই শুরুর ঝুঁকি নিতে হবে। ন্যাটো সামরিক চুক্তির আর্টিকেল-৫ এ বলা আছে, যেকোনও সদস্য দেশের ওপর আক্রমণ সব দেশের ওপর আক্রমণ বলে গণ্য করা হবে এবং চুক্তি-বলে প্রত্যেক দেশ আক্রান্ত দেশকে রক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ। কিন্তু ইউক্রেন ন্যাটোর সদস্য নয়। তাদের বেলায় সেরকম কোনও দায় নেই।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন একথা উল্লেখ করেই বলেছিলেন, কেন তারা যেসব নীতি এবং মূল্যবোধের কথা এত জোর গলায় বলেন, সেই মূল্যবোধ এবং নীতি রক্ষায় যুদ্ধ করতে চান না।

তবে এখানে একটা পরিহাস আছে- ইউক্রেনকে ঘিরে এই সংঘাতের মূলে রয়েছে প্রেসিডেন্ট পুতিনের একটা দাবি- ইউক্রেন যেন ন্যাটো সামরিক জোটে যোগ দিতে না পারে, সেই নিশ্চয়তা। অথচ ন্যাটো আবার সেই নিশ্চয়তা দিতে চাইছে না।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং বাস্তববাদী পররাষ্ট্রনীতির প্রবক্তা স্টিফেন ওয়াল্ট বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এবং ন্যাটো যে এরকম নিশ্চয়তা দিতে চাইছে না, তার কোন মানে হয় না। কারণ তারা তো সামরিক শক্তি নিয়ে ইউক্রেনের পক্ষে দাঁড়াচ্ছেও না।

যুক্তরাষ্ট্র কি তার অবস্থান বদলাতে পারে?

প্রেসিডেন্ট বাইডেন অবশ্য ইউরোপে মার্কিন সেনাদল পাঠাচ্ছেন এবং ন্যাটো জোটভুক্ত বিভিন্ন দেশে মোতায়েন করছেন। বিশেষ করে ইউক্রেন এবং রাশিয়ার সীমান্ত আছে যেসব দেশের সঙ্গে, সেখানে।

বাইডেন প্রশাসন বলছে, প্রেসিডেন্ট পুতিনের আরও কী বড় পরিকল্পনা আসলে রয়েছে, সেটা নিয়ে যেসব দেশ বেশ উদ্বিগ্ন, বিশেষ করে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল যেসব দেশ, তাদের আশ্বস্ত করতে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কারণ প্রেসিডেন্ট পুতিন চাইছেন, পূর্ব ইউরোপের এসব দেশ থেকে ন্যাটো বেরিয়ে যাক।

ইউক্রেনে এ-সপ্তাহে রাশিয়ার অভিযান অবশ্যই সেই উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়েছে। দুর্ঘটনাবশত বা ইচ্ছেকৃতভাবে তৈরি করা কোনও ঘটনায় এই যুদ্ধ আরও ছড়িয়ে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা আছে। যদি সেটা হয়, তাহলে পরিস্থিতি খুব চরম সংঘাতের দিকে যাবে, কারণ তখন ন্যাটো জোটকে তাদের সদস্য দেশকে প্রতিরক্ষায় আর্টিকেল-৫ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। তখন মার্কিন বাহিনীকে যুদ্ধে জড়াতেই হবে।

“যদি প্রেসিডেন্ট পুতিন কোনও ন্যাটো দেশে আক্রমণ চালান, তখন আমাদের সেখানে জড়াতেই হবে,” বলেছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল
মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫
পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
নেতানিয়াহুকে দুর্নীতি থেকে দায়মুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের
নেতানিয়াহুকে দুর্নীতি থেকে দায়মুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের
গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা
গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা
ইরানের সঙ্গে শান্তি চুক্তির আশা ট্রাম্পের
ইরানের সঙ্গে শান্তি চুক্তির আশা ট্রাম্পের
ফিলিস্তিনিদের মুক্তিতে রামাল্লায় আবেগঘন পরিবেশ
ফিলিস্তিনিদের মুক্তিতে রামাল্লায় আবেগঘন পরিবেশ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
সর্বশেষ খবর
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল
মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর
বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫
পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা
দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা