শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৯, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

পশ্চিম আফ্রিকায় একের পর এক অভ্যুত্থান, দায় কি ফ্রান্সের?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিম আফ্রিকায় একের পর এক অভ্যুত্থান, দায় কি ফ্রান্সের?

বুর্কিনা ফাসো, গিনি, মালি এবং চাদের পর অতি সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার নাইজারে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করেছে। সবগুলো দেশই ফ্রান্সের সাবেক উপনিবেশ। লক্ষণীয় হলো- ১৯৯০ সাল থেকে আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলের দেশগুলোতে যে ২৭টি সেনা অভ্যুত্থান হয়েছে তার ৭৮ শতাংশই হয়েছে সাবেক ফরাসি উপনিবেশগুলোতে।

এ কারণে অনেক বিশ্লেষকই প্রশ্ন তুলছেন পশ্চিম আফ্রিকার এই অস্থিরতার মূল দায় ফ্রান্সের কী-না?  মালির সামরিক অভ্যুত্থানের নেতা কর্নেল আবুলায়ে মাইগা গত বছর সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর ফ্রান্সের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, ‘নব্য-ঔপনিবেশিক, আধিপত্যবাদী’ দেশটি ‘সার্বজনীন নৈতিক মূল্যবোধ বর্জন করেছে’ এবং মালির ‘পিঠে ছুরি মেরেছে।’ বুর্কিনা ফাসোতেও ফ্রান্স বিরোধী মনোভাব এখন তুঙ্গে। ফেব্রুয়ারিতে সেদেশের সামরিক সরকার ফরাসি সৈন্য মোতায়েন সম্পর্কিত দীর্ঘ দিনের চুক্তি বাতিলের ঘোষণা দিয়ে এক মাসের মধ্যে ফ্রান্সের সব সৈন্যকে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয়।

মালি ও বুর্কিনা ফাসোর প্রতিবেশী দেশের সেনাবাহিনী প্রেসিডেন্ট মোহামেদ বাজুমকে উৎখাতের পর যুক্তি দেখান, তিনি ফ্রান্সের বসানো একটি পুতুল ছিলেন যার মূল লক্ষ্যই ছিল ফরাসি স্বার্থ রক্ষা। শুধু তাই নয়, নিজেরের সেনাশাসক জেনারেল আব্দুরহমান টিচিয়ানি ফ্রান্সের সঙ্গে স্বাক্ষরিত পাঁচটি সামরিক চুক্তি বাতিল করে দিয়েছেন। অভ্যুত্থানের পর জনতা নিজেরে ফরাসি দূতাবাসেও হামলা চালিয়েছে।

তবে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে এসব রোষের পেছনে ঐতিহাসিক কিছু কারণও রয়েছে। ঔপনিবেশিক শাসনামলে ফরাসিরা এসব দেশে এমন রাজনৈতিক পদ্ধতি চালু রেখেছিল, যার প্রধান লক্ষ্যই ছিল সম্পদ কুক্ষিগত করা।

ব্রিটেনও তাদের উপনিবেশগুলোতে একই কাজ করেছে, তবে ফরাসিরা যেটা করেছে তা হলো কাগজে-কলমে ঔপনিবেশিক শাসন শেষ হওয়ার পরও তারা তাদের সাবেক উপনিবেশগুলোতে শক্ত অবস্থান ধরে রাখার চেষ্টা চালিয়ে গেছে। সেই চেষ্টা এতটাই জোরালো যে, অনেক সমালোচক বলেন, ফ্রান্স এখনও তাদের সাবেক উপনিবেশগুলোর রাজনীতি এবং অর্থনীতিতে সরাসরি নাক গলাচ্ছে।

পশ্চিম আফ্রিকার নয়টি ফরাসি ভাষাভাষী দেশের সাতটিতেই এখনো সিএফএ ফ্রাঁ মুদ্রা চালু রয়েছে। এসব মুদ্রার বিনিময় মূল্য নির্ধারিত হয় ইউরোর মূল্যমানের ভিত্তিতে। আফ্রিকান এসব মুদ্রার বিনিময় মূল্যের স্থিতিশীলতার নিশ্চয়তা দেয় ফ্রান্স। সাবেক এসব উপনিবেশগুলোর অধিকাংশের সঙ্গেই ফ্রান্সের প্রতিরক্ষা চুক্তি রয়েছে। যার আওতায় প্রায়ই দেখা যায়, বিভিন্ন দেশে ফ্রান্স-পন্থি অজনপ্রিয় রাজনীতিকদের ক্ষমতায় রাখতে ফরাসি সৈন্য মোতায়েন করা হচ্ছে।

এমন অনেক উদাহরণ রয়েছে যে, ফ্রান্সের মদদে অনেক দুর্নীতিপরায়ণ এবং অত্যাচারী শাসক গণতন্ত্রের তোয়াক্কা না করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে। যেমন চাদের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইদ্রিস ডেবি বা বুর্কিনা ফাসোর সাবেক প্রেসিডেন্ট ব্লেইজ কমপাওরে। সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকায় যেসব সরকারপ্রধান ক্ষমতাচ্যুত হয়েছে, তাদের সবাই ফ্রান্সপন্থি হিসেবে পরিচিত। যদিও তাদের রক্ষায় ফ্রান্স সামরিক হস্তক্ষেপ করেনি।

যে বিষয়টি আরও খারাপ তা হলো, ফ্রান্সের রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে আফ্রিকায় তাদের মিত্রদের ঘনিষ্ঠতা। যার সঙ্গে প্রায়ই দুর্নীতির নানা কেলেঙ্কারি জড়িত। এই সম্পর্কের ওপর ভর করে আফ্রিকায় একটি অভিজাত শ্রেণির জন্ম হয়েছে যারা তাদের জনগণের স্বার্থ, অধিকারের তোয়াক্কা করে না।

নব্য ঔপনিবেশিক এই সম্পর্কের বর্ণনা দিতে গিয়ে প্রখ্যাত ফরাসি অর্থনীতিবিদ ফ্রাঁসোয়া-জাভিয়ের ভারসাভে ‘ফ্রসাফ্রিক’ নামে একটি শব্দ উদ্ভাবন করেছেন। তিনি বলেছেন এই সম্পর্কের অন্তরালে রয়েছে ‘ফরাসি রাজনীতি এবং অর্থনীতির উঁচু স্তরের কিছু মানুষের গোপন অপরাধ প্রবণতা।’ তিনি মনে করেন, এই সম্পর্কের কারণে আফ্রিকার দরিদ্র দেশগুলো থেকে প্রচুর টাকা-পয়সা, সম্পদ চুরি হচ্ছে, পাচার হচ্ছে।

যদিও সম্প্রতি ফরাসি সরকারগুলো এ ধরণের সম্পর্কের সঙ্গে দূরত্ব রাখার চেষ্টা করছে। কিন্তু আফ্রিকায় ফ্রান্সের ব্যবসায়িক স্বার্থ বহুদিন ধরেই একটি স্পর্শকাতর বিষয়। এই সম্পর্কের সঙ্গে দুর্নীতির নানা কেলেঙ্কারির অভিযোগ জড়িত।

সহজেই বোঝা যায় কেন সম্প্রতি একজন নাইজিরিয় বিবিসির কাছে মন্তব্য করেছিলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই আমি ফ্রান্সের বিরোধী...আমাদের যেসব মূল্যবান সম্পদ রয়েছে তার সবই তারা আত্মসাৎ করেছে – ইউরেনিয়াম, পেট্রোল, স্বর্ণ।’ ফ্রান্সের মিত্র রাজনীতিকরা যখন ক্ষমতায় থাকে তখন এসব কেলেঙ্কারি প্রায়ই ঢাকা পড়ে। বিনিময়ে, ফ্রান্সের সামরিক সহযোগিতায় সেসব শাসকরা স্থিতিশীলতা রাখার সুযোগ পায়। তবে সাম্প্রতিক বেশ ক’বছর ধরে ফ্রান্স ও পশ্চিমাদের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার সক্ষমতা কমছে। সেইসঙ্গে, ফ্রান্সের বিরুদ্ধে খোলাখুলি সমালোচনাও বাড়ছে।

আফ্রিকার সাহেল অঞ্চলে কট্টর ইসলামপন্থীদের বিদ্রোহ দমনে ফ্রান্সের নেতৃত্বে পশ্চিমা কিছু দেশ প্রচুর অর্থ সাহায্য দিয়েছে, সেনা মোতায়েন করেছে, কিন্তু অঞ্চলের সরকারগুলো কোনোমতেই বিশাল এলাকার ওপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে পারছে না। ফলে, মালি এবং বুর্কিনা ফাসোতে সরকারগুলো চাপে পড়েছে। এই দেশ দুটোতে এমন মনোভাব বাড়ছে যে ফরাসিদের সাহায্যে তাদের ভালোর চেয়ে মন্দই বেশি হচ্ছে। আর জনমনে এই ক্ষোভের কারণে সামরিক নেতারা ক্ষমতা কুক্ষিগত করার সাহস পাচ্ছে। তারা ভাবছে জনগণ তাদের সমর্থন করবে।

তবে ফ্রান্সই যে একমাত্র ঔপনিবেশিক শক্তি যারা সাবেক উপনিবেশগুলোতে স্বৈরাচারী নেতাদের মদদ দিয়েছে তা নয়। শীতল যুদ্ধ চলার সময়, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র আনুগত্যের বিনিময়ে কেনিয়ার ড্যানিয়েল আরপ মই এবং গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের মবুতু সেসো সেকোর মতো অনেক স্বৈরাচারী শাসককে মদদ দিয়েছে। ১৯৫২ সাল থেকে আফ্রিকার যে চারটি দেশে সবচেয়ে বেশি সেনা অভ্যুত্থান হয়েছে– নাইজেরিয়া (৮), ঘানা (১০), সিয়েরা লিওন (১০) এবং সুদান (১৭) – সবগুলোই ছিল ব্রিটিশ উপনিবেশ।

তবে সাবেক ফরাসি উপনিবেশগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে যেভাবে সেনা অভ্যুত্থান হচ্ছে তার পেছনে পশ্চিম আফ্রিকার সাহেল অঞ্চলে ‘অভূতপূর্ব’ নিরাপত্তাহীনতার যোগাযোগ রয়েছে। জাতিসংঘ বলছে, ‘সশস্ত্র বিভিন্ন গোষ্ঠীর সহিংস তৎপরতা, এবং অপরাধী চক্রের তৎপরতার’ কারণে বেসামরিক সরকারের প্রতি মানুষের আস্থাহীনতা বেড়েছে।

গত তিন বছরে যেসব সেনা অভ্যুত্থান হয়েছে তার পেছনে কাজ করেছে প্রধানত অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন সংকট। মালিতে অভ্যুত্থানের পেছনে যেসব কারণ ছিল তা হলো ২০১১ সালে লিবিয়া অস্থিতিশীল হয়ে পড়ার পর সেখান থেকে প্রচুর সশস্ত্র কট্টরপন্থীর প্রবেশ, প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এবং রাজধানীতে সরকার বিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ।

নিজেরে প্রেসিডেন্ট বাজুম সেনা নেতৃত্বে সংস্কারের পরিকল্পনা করেছিলেন এবং জেনারেল চিয়ানিকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। ফলে, নিজেরের সার্বভৌমত্ব রক্ষা বা সেদেশের দরিদ্র মানুষের ভাগ্য বদল ঐ অভ্যুত্থানের লক্ষ্য ছিল না। সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব তাদের সুযোগ-সুবিধা, প্রভাব অব্যাহত রাখার লক্ষ্যেই অভ্যুত্থান করেছে।

অনেক নতুন সামরিক সরকারের মধ্যে বিদেশী মিত্র বদলের প্রবণতাও চোখে পড়ছে। যেমন, সম্প্রতি সেন্ট পিটার্সবুর্গে রাশিয়া-আফ্রিকা শীর্ষ বৈঠকে বুর্কিনা ফাসো এবং মালি ইউক্রেন যুদ্ধে সরাসরি প্রেসিডেন্ট পুতিনের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করে। সবসময়ই বাইরের বিশ্বের সঙ্গে মৈত্রীর সম্পর্কের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আফ্রিকার অভিজাত রাজনীতিক শ্রেণী এবং সেসব সম্পর্কের সুবিধাও ভোগ করেছে তারাই। সাধারণ জনগণের মতামত বা স্বার্থ ছিল গৌণ।

মে মাসে খবর বেরিয়েছে, মালিতে বিদ্রোহীদের দমনের অভিযানে, রুশ ভাড়াটে বাহিনী ওয়াগনার হত্যা ও নির্যাতনে জড়িত ছিল। ফলে, ফ্রান্সের প্রভাব হ্রাস পেলেই যে পশ্চিম আফ্রিকায় মানুষের ভাগ্য বদলাবে তা বলা যাবে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পের মধ্যস্থতার দাবি উড়িয়ে দিল ভারত
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পের মধ্যস্থতার দাবি উড়িয়ে দিল ভারত
চীনের মধ্যস্থতায় সম্পর্ক উন্নয়নে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
চীনের মধ্যস্থতায় সম্পর্ক উন্নয়নে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুক্তরাষ্ট্রে আইন পাসের আশায় বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধির রেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে আইন পাসের আশায় বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধির রেকর্ড
‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ভারতীয় কূটনীতিককে দেশত্যাগের নির্দেশ পাকিস্তানের
‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ভারতীয় কূটনীতিককে দেশত্যাগের নির্দেশ পাকিস্তানের
ভারী বৃষ্টিতে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় জনজীবন বিপর্যস্ত, নিহত ৪
ভারী বৃষ্টিতে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় জনজীবন বিপর্যস্ত, নিহত ৪
ভারী বৃষ্টির কারণে অস্ট্রেলিয়ায় বন্যা, নিহত ২
ভারী বৃষ্টির কারণে অস্ট্রেলিয়ায় বন্যা, নিহত ২
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ফিল্ড মার্শালের ঐতিহাসিক পরিক্রমা
ফিল্ড মার্শালের ঐতিহাসিক পরিক্রমা
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার
৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
সর্বশেষ খবর
বগুড়া আজিজুল হক কলেজে বিশ্ব জীববৈচিত্র্য দিবস পালন
বগুড়া আজিজুল হক কলেজে বিশ্ব জীববৈচিত্র্য দিবস পালন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাবির সাবেক উপ-উপাচার্যসহ আওয়ামী লীগের ৭ শতাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
রাবির সাবেক উপ-উপাচার্যসহ আওয়ামী লীগের ৭ শতাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুজরাটের লক্ষ্য শীর্ষে থাকা, মান রক্ষার লড়াইয়ে লখনৌ
গুজরাটের লক্ষ্য শীর্ষে থাকা, মান রক্ষার লড়াইয়ে লখনৌ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পের মধ্যস্থতার দাবি উড়িয়ে দিল ভারত
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পের মধ্যস্থতার দাবি উড়িয়ে দিল ভারত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটলান্টায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নাজাহর মৃত্যু এখনও রহস্যময়
আটলান্টায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নাজাহর মৃত্যু এখনও রহস্যময়

৯ মিনিট আগে | পরবাস

ডিজিএফআই’র সাবেক মহাপরিচালক খালেদ ও স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ডিজিএফআই’র সাবেক মহাপরিচালক খালেদ ও স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যার বিচার না হলে রাজপথ ছাড়বে না ছাত্রদল : রাকিব
সাম্য হত্যার বিচার না হলে রাজপথ ছাড়বে না ছাত্রদল : রাকিব

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৩৩
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৩৩

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জলাবদ্ধতা নিরসনে ডাকাতিয়া নদীর অবৈধ বাঁধ অপসারণ
লক্ষ্মীপুরে জলাবদ্ধতা নিরসনে ডাকাতিয়া নদীর অবৈধ বাঁধ অপসারণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ একসঙ্গে মাঠে নামতে পারেন সাকিব, মিরাজ ও রিশাদ
আজ একসঙ্গে মাঠে নামতে পারেন সাকিব, মিরাজ ও রিশাদ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবিতে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে পরীক্ষায় অংশ নিতে এসে হামলার শিকার দুই শিক্ষার্থী
দৌলতপুরে পরীক্ষায় অংশ নিতে এসে হামলার শিকার দুই শিক্ষার্থী

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা টোল প্লাজায় বাসচাপায় চামড়া ব্যবসায়ী নিহত
মেঘনা টোল প্লাজায় বাসচাপায় চামড়া ব্যবসায়ী নিহত

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের মধ্যস্থতায় সম্পর্ক উন্নয়নে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
চীনের মধ্যস্থতায় সম্পর্ক উন্নয়নে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামপুরায় খালের পানিতে ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
রামপুরায় খালের পানিতে ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতের পুশ ইন, নারী-শিশুসহ আটক ২০
পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতের পুশ ইন, নারী-শিশুসহ আটক ২০

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সিএনজি ও মাহিন্দ্র চালকদের বিক্ষোভ
ঝালকাঠিতে সিএনজি ও মাহিন্দ্র চালকদের বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধের একদিন পর আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে মাছ রপ্তানি শুরু
বন্ধের একদিন পর আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে মাছ রপ্তানি শুরু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯১১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯১১ মামলা

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুবক নিহত
সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুবক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কারাগারে
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কারাগারে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌'উদ্যোক্তাদের সাফল্যের গল্প প্রচারে কৃষকেরা উদ্বুদ্ধ হবেন'
‌'উদ্যোক্তাদের সাফল্যের গল্প প্রচারে কৃষকেরা উদ্বুদ্ধ হবেন'

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে ১০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সরাইলে ১০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কোলিওসিস: লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা
স্কোলিওসিস: লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্তরাষ্ট্রে আইন পাসের আশায় বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধির রেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে আইন পাসের আশায় বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধির রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় ইমাম-উলামা পরিষদের ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন
ভালুকায় ইমাম-উলামা পরিষদের ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি
ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় সেনা হটানোর পর প্রথমবার কুরস্ক পরিদর্শনে পুতিন
ইউক্রেনীয় সেনা হটানোর পর প্রথমবার কুরস্ক পরিদর্শনে পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭
ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি
ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ামিকার শাহরুখ কাণ্ড
ওয়ামিকার শাহরুখ কাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা
শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা
ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা

শোবিজ

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম