শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৭, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৪

আদর্শ জাতি গঠনে যুবশক্তির গুরুত্ব

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
আদর্শ জাতি গঠনে যুবশক্তির গুরুত্ব

তারুণ্য ও যৌবন মানুষের প্রতি বিশেষ অনুগ্রহ ও দান। ইসলাম এটাকে জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় আখ্যা দিয়ে থাকে। তাই ইসলাম যৌবনকাল ও যুবসমাজের প্রতি যত্নশীল হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন,

কোনো একজন ব্যক্তিকে উপদেশস্বরূপ বলেন, পাঁচটি বস্তুর আগে পাঁচটি বস্তুকে গনিমত (মূল্যবান) মনে কোরো : ক. তোমার বার্ধক্য আসার আগে যৌবনকে, খ. পীড়িত হওয়ার আগে সুস্বাস্থ্যকে, গ. দারিদ্র্যতার আগে সচ্ছলতাকে, ঘ. ব্যস্ততার আগে অবসরকে, ঙ. মৃত্যুর আগে জীবনকে। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৫১৭৪)
 
ইসলামে তারুণ্যের জয়গান

ইসলাম তারুণ্য ও যৌবনকে বিশেষ মূল্য দিয়ে থাকে। কোরআন-হাদিসে তারুণ্যের গুরুত্ব তুলে ধরা হলো।

১. তারুণ্য আল্লাহর দান : তারুণ্য ও যৌবন আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ। তাই তারুণ্যের মূল্যায়ন করা এবং তার যথার্থ ব্যবহার আবশ্যক।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ, তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেন দুর্বল অবস্থায়, দুর্বলতার পর তিনি দেন শক্তি; শক্তির পর আবার দেন দুর্বলতা ও বার্ধক্য।’
(সুরা : রোম, আয়াত : ৫৪)

২. জান্নাত কেবল তরুণদের জন্য : তারুণ্য ও যৌবন জান্নাতিদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য। হাদিসের ভাষ্য মতে, জান্নাতে প্রবেশের সময় মানুষ চির তারুণ্য ও যৌবন লাভ করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জান্নাতিদের শরীরে কোনো পশম থাকবে না, দাড়ি-গোঁফ থাকবে না এবং চোখে সুরমা লাগানো থাকবে।

কখনো তাদের যৌবন শেষ হবে না, জামাও পুরনো হবে না।’
(সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৫৩৯)

৩. সব নবীই ছিলেন যুবক : আল্লাহ দ্বিন প্রচারের গুরুদায়িত্ব দিয়েছিলেন নবী-রাসুলদের। তাঁদের সবাই ছিলেন যুবক। বার্ধক্যে উপনীত কাউকে তিনি নবুয়তের দায়িত্ব দেননি। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আল্লাহ যুবক ছাড়া কাউকে নবী হিসেবে প্রেরণ করেননি।’ (আহাদিসুল মুখতারাহ : ১৬/১০)

৪. অন্যায়ের প্রতিবাদে নির্ভীক : তরুণ ও যুবকরা যুগে যুগে অন্যায়ের প্রতিবাদে দুঃসাহসী ভূমিকা পালন করেছে। পবিত্র কোরআনে এমন একদল যুবকের ব্যাপারে বলা হয়েছে, ‘তারা ছিল কয়েকজন যুবক, তারা তাদের প্রতিপালকের প্রতি ঈমান এনেছিল এবং আমি তাদের সৎপথে চলার শক্তি বৃদ্ধি করেছিলাম। আর আমি তাদের চিত্ত দৃঢ় করে দিলাম, তারা যখন উঠে দাঁড়াল, তখন বলল, আমাদের প্রতিপালক আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর প্রতিপালক। আমরা কখনই তাঁর পরিবর্তে অন্য কোনো ইলাহকে আহ্বান করব না; যদি করে বসি, তবে তা অতিশয় গর্হিত হবে।’ (সুরা : কাহফ, আয়াত : ১৩-১৪)

৫. যুবক জাতির বিবেক জাগায় : মহান আল্লাহ ইবরাহিম (আ.)-এর প্রশংসা করে বলেছেন, ‘ইবরাহিম ও তার সঙ্গীদের মধ্যে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ রয়েছে।’ (সুরা : মুমতাহিনা, আয়াত : ৪)

পবিত্র কোরআনে ইবরাহিম (আ.)-এর যেসব গুণ বর্ণিত হয়েছে তার একটি হলো স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে সমগ্র জাতির বিবেক জাগিয়ে দেওয়া। ইরশাদ হয়েছে, ‘কেউ কেউ বলল, এক যুবককে তাদের সমালোচনা করতে শুনেছি, তাকে বলা হয় ইবরাহিম। তারা বলল, তাকে উপস্থিত করো লোকসম্মুখে, যাতে তারা প্রত্যক্ষ করতে পারে। তারা বলল, হে ইবরাহিম! তুমিই কি আমাদের উপাস্যগুলোর প্রতি এইরূপ করেছ? যে বলল, বরং তাদের এই প্রধান, সে-ই তো এটা করেছে, তাদেরকে জিজ্ঞাসা করো যদি তারা কথা বলতে পারে। তখন তারা মনে মনে চিন্তা করে দেখল এবং একে অপরকে বলতে লাগল, তোমরাই তো সীমা লঙ্ঘনকারী?’
(সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৬০-৬৪)

পৃথিবীর প্রথম আত্মত্যাগ যুবকের

পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম অন্যায় হত্যাকাণ্ডের শিকার হন হাবিল। কাবিল তাঁকে হিংসার বশবর্তী হয়ে হত্যা করেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদের থেকে (কোরবানি) কবুল করে থাকেন। যদি তুমি আমাকে হত্যা করতে উদ্যত হও, তবে আমি তোমাকে পাল্টা হত্যা করতে উদ্যত হব না। কেননা আমি জগত্গুলোর প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ২৭-২৮)

সত্যের আহ্বানে যুবকদের ত্বরিত সাড়া

মহানবী (সা.) যখন মহাসত্যের আহ্বান নিয়ে আসেন, তখন মক্কার যুবকরাই সর্বপ্রথম সাড়া দেন। প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী সাহাবিদের বেশির ভাগই ছিলেন বয়সে যুবক। যেমন প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী আবু বকর (রা.)-এর বয়স ছিল ৩৭ বছর, উসমান (রা.)-এর বয়স ছিল ৩৪ বছর, ওমর (রা.)-এর বয়স ছিল ২৭ বছর, আলী (রা.)-এর বয়স ছিল ১০ বছর। (আলুকা ডটকম)

নবী (সা.)-এর যুগে রাষ্ট্রীয় কাজে যুবকদের অংশগ্রহণ

রাসুলুল্লাহ (সা.) যুবক ও তরুণদের মেধা, যোগ্যতা ও বিচক্ষণতার মূল্যায়ন করতেন। তিনি বিভিন্ন সময় তরুণ ও যুবকদের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিযুক্ত করেন। যেমন ইফকের মতো গুরুতর বিষয়ে তিনি উসামা বিন জায়েদ (রা.)-এর মতো কিশোরের সঙ্গে পরামর্শ করেন। মৃত্যুর আগে তিনি তাকে রোমানদের বিরুদ্ধে প্রেরিত বাহিনীর সেনানায়ক নিযুক্ত করেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৩৬৯)

আত্তাব ইবনে উসাইদ (রা.)-কে মক্কার গভর্নর নিযুক্ত করেন। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২১৮৯)

মুসআব ইবনে উমায়ের (রা.)-কে মদিনায় শিক্ষক ও ইসলাম প্রচারক হিসেবে প্রেরণ করেন। (নবীয়ে রহমত, পৃষ্ঠা-১৬০)

এ ছাড়া আলী ইবনে আবি তালিব (রা.)-কে ইয়েমেনের প্রশাসক এবং উসমান ইবনে আবিল আস (রা.)-কে তায়েফের প্রশাসক নিযুক্ত করেন।  উসমান ইবনে আবিল আস (রা.)-এর প্রশংসা করে বলেন, ‘আমি এই তরুণের মধ্যে কোরআন শিক্ষা ও ইসলামের গভীর জ্ঞানার্জনে অত্যন্ত আগ্রহী পেয়েছি।’ (কালের কণ্ঠ : ০৫-০১-২০২০)

যুবক হত্যাকারীদের প্রতি অভিশাপ

বিরে মাউনার হত্যাকাণ্ড ইসলামের ইতিহাসে একটি মর্মান্তিক ঘটনা। এই ঘটনায় ৭০ জন যুবক আনসার সাহাবিকে নির্মমভাবে শহীদ করা হয়। যারা ছিল কোরআনের শিক্ষায় শিক্ষিত। মহানবী (সা.) এই ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত হন এবং হত্যাকারীদের প্রতি ধারাবাহিকভাবে অভিশাপ করেন। তিনি ১৫ দিন (মতান্তরে এক মাস) পর্যন্ত প্রতিদিন ফজরের নামাজে তাদের প্রতি অভিশাপ করেন। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৩৩৯৬)

শৃঙ্খলা তারুণ্যের সৌন্দর্য

তরুণ ও যুবকদের কাজের সৌন্দর্য শৃঙ্খলা। শৃঙ্খলা থাকলে তাদের কাজ অনেক বেশি ফলপ্রসূ হয়। মালিক বিন হুওয়াইরিস (রা.) থেকে বর্ণিত দীর্ঘ হাদিসে এসেছে, তাঁরা সমবয়সী কয়েকজন যুবক রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে আসেন। তাঁরা সেখানে ২০ রাত অবস্থান করেন। তিনি তাঁদেরকে দ্বিনের মৌলিক বিষয়গুলো শিক্ষা দান করে পরিবারের কাছে পাঠিয়ে দেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁদেরকে দ্বিনপ্রচারের নির্দেশ দেন এবং দ্বিনি কার্যক্রমে শৃঙ্খলা রক্ষার নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘নামাজের সময় হলে তোমাদের একজন আজান দেবে। তবে বয়সে যে সবার বড় সে ইমামতি করবে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৪২১)

তরুণদের গড়ে তোলা রাষ্ট্রের দায়িত্ব

ইসলাম তরুণদের আগামী দিনের জন্য প্রস্তুত করতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। মহানবী (সা.) ও সাহাবিরা তরুণদের শিক্ষাদীক্ষায় অত্যন্ত মনোযোগী ছিলেন। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) কোনো মুসলিম যুবককে দেখলে খুশি হয়ে বলতেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অসিয়ত অনুযায়ী আমি তোমাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদেরকে তোমাদের জন্য মজলিস প্রশস্ত করার এবং তোমাদের হাদিস বোঝাবার  নির্দেশ দিয়ে গেছেন। কেননা তোমরাই আমাদের পরবর্তী বংশধর ও হাদিসের ধারক তথা ইলমের উত্তরাধিকারী।’

(শরফু আসহাবিল হাদিস, পৃষ্ঠা-১২)

যৌবনকালের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ

ইসলাম যেমন তারুণ্য ও যৌবনকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে, তেমনি পরকালেও যৌবনের ব্যাপারে তাদের বিশেষ জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। মহানবী (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন পাঁচটি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মানুষকে নিজ স্থান থেকে এক কদম নড়তে দেওয়া হবে না। তাহলো—১. সে তার জীবনকাল কিভাবে অতিবাহিত করেছে, ২. যৌবনকাল কোথায় ব্যয় করেছে, ৩. ধন-সম্পদ কিভাবে উপার্জন করেছে, ৪. কোন পথে তা ব্যয় করেছে, ৫. সে দ্বিনের কতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছে এবং অর্জিত জ্ঞান অনুযায়ী সে আমল করেছে কি না। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৪১৭)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সর্বশেষ খবর
শাহাবুদ্দিনের চেয়ে ভালো নির্বাচন না হলে ব্যর্থতা ড. ইউনূসের : ফারুক
শাহাবুদ্দিনের চেয়ে ভালো নির্বাচন না হলে ব্যর্থতা ড. ইউনূসের : ফারুক

এই মাত্র | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে বই উৎসবে মেতেছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
লক্ষ্মীপুরে বই উৎসবে মেতেছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশিয়ান দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক আগামী দিনে আরও সুদৃঢ় হবে : ফারুকী
আশিয়ান দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক আগামী দিনে আরও সুদৃঢ় হবে : ফারুকী

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাহসী শিক্ষিকা মেহরিন চৌধুরীর নামে অ্যাওয়ার্ড চালু করা হবে: প্রেস সচিব
সাহসী শিক্ষিকা মেহরিন চৌধুরীর নামে অ্যাওয়ার্ড চালু করা হবে: প্রেস সচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের অপকর্ম আর কাউকে করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগের অপকর্ম আর কাউকে করতে দেওয়া হবে না’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাশ্মীরে ভারতের সেনাদের গাড়ি খাদে, নিহত ২
কাশ্মীরে ভারতের সেনাদের গাড়ি খাদে, নিহত ২

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
নির্বাচনের মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সেই দৃশ্যটি আইকন বানিয়েছে, তবে সম্মান দেয়নি: শ্যারন স্টোন
সেই দৃশ্যটি আইকন বানিয়েছে, তবে সম্মান দেয়নি: শ্যারন স্টোন

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ‘ফিলিস্তিনি পেলে’ নিহত
ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ‘ফিলিস্তিনি পেলে’ নিহত

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রচণ্ড গরম ও টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত এশিয়া
প্রচণ্ড গরম ও টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত এশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে বিল থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুরে বিল থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী আইপিএলে খেলা নিয়ে ধোঁয়াশা রাখলেন ধোনি
আগামী আইপিএলে খেলা নিয়ে ধোঁয়াশা রাখলেন ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে গাছ ফেলে বিক্ষোভ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মহাসড়কে গাছ ফেলে বিক্ষোভ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান : অজ্ঞাত ৬ মরদেহ দাফনের জন্য হস্তান্তর
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান : অজ্ঞাত ৬ মরদেহ দাফনের জন্য হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে সিডনি ও মেলবোর্নে নানা আয়োজন
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে সিডনি ও মেলবোর্নে নানা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রামগড়ে দুর্গম স্কুলে বিজিবির শিক্ষা উপকরণ ও ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
রামগড়ে দুর্গম স্কুলে বিজিবির শিক্ষা উপকরণ ও ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা
যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন
মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের
প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?
পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

৬ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম