শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৭, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৪

আদর্শ জাতি গঠনে যুবশক্তির গুরুত্ব

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
আদর্শ জাতি গঠনে যুবশক্তির গুরুত্ব

তারুণ্য ও যৌবন মানুষের প্রতি বিশেষ অনুগ্রহ ও দান। ইসলাম এটাকে জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় আখ্যা দিয়ে থাকে। তাই ইসলাম যৌবনকাল ও যুবসমাজের প্রতি যত্নশীল হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন,

কোনো একজন ব্যক্তিকে উপদেশস্বরূপ বলেন, পাঁচটি বস্তুর আগে পাঁচটি বস্তুকে গনিমত (মূল্যবান) মনে কোরো : ক. তোমার বার্ধক্য আসার আগে যৌবনকে, খ. পীড়িত হওয়ার আগে সুস্বাস্থ্যকে, গ. দারিদ্র্যতার আগে সচ্ছলতাকে, ঘ. ব্যস্ততার আগে অবসরকে, ঙ. মৃত্যুর আগে জীবনকে। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৫১৭৪)
 
ইসলামে তারুণ্যের জয়গান

ইসলাম তারুণ্য ও যৌবনকে বিশেষ মূল্য দিয়ে থাকে। কোরআন-হাদিসে তারুণ্যের গুরুত্ব তুলে ধরা হলো।

১. তারুণ্য আল্লাহর দান : তারুণ্য ও যৌবন আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ। তাই তারুণ্যের মূল্যায়ন করা এবং তার যথার্থ ব্যবহার আবশ্যক।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ, তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেন দুর্বল অবস্থায়, দুর্বলতার পর তিনি দেন শক্তি; শক্তির পর আবার দেন দুর্বলতা ও বার্ধক্য।’
(সুরা : রোম, আয়াত : ৫৪)

২. জান্নাত কেবল তরুণদের জন্য : তারুণ্য ও যৌবন জান্নাতিদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য। হাদিসের ভাষ্য মতে, জান্নাতে প্রবেশের সময় মানুষ চির তারুণ্য ও যৌবন লাভ করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জান্নাতিদের শরীরে কোনো পশম থাকবে না, দাড়ি-গোঁফ থাকবে না এবং চোখে সুরমা লাগানো থাকবে।

কখনো তাদের যৌবন শেষ হবে না, জামাও পুরনো হবে না।’
(সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৫৩৯)

৩. সব নবীই ছিলেন যুবক : আল্লাহ দ্বিন প্রচারের গুরুদায়িত্ব দিয়েছিলেন নবী-রাসুলদের। তাঁদের সবাই ছিলেন যুবক। বার্ধক্যে উপনীত কাউকে তিনি নবুয়তের দায়িত্ব দেননি। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আল্লাহ যুবক ছাড়া কাউকে নবী হিসেবে প্রেরণ করেননি।’ (আহাদিসুল মুখতারাহ : ১৬/১০)

৪. অন্যায়ের প্রতিবাদে নির্ভীক : তরুণ ও যুবকরা যুগে যুগে অন্যায়ের প্রতিবাদে দুঃসাহসী ভূমিকা পালন করেছে। পবিত্র কোরআনে এমন একদল যুবকের ব্যাপারে বলা হয়েছে, ‘তারা ছিল কয়েকজন যুবক, তারা তাদের প্রতিপালকের প্রতি ঈমান এনেছিল এবং আমি তাদের সৎপথে চলার শক্তি বৃদ্ধি করেছিলাম। আর আমি তাদের চিত্ত দৃঢ় করে দিলাম, তারা যখন উঠে দাঁড়াল, তখন বলল, আমাদের প্রতিপালক আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর প্রতিপালক। আমরা কখনই তাঁর পরিবর্তে অন্য কোনো ইলাহকে আহ্বান করব না; যদি করে বসি, তবে তা অতিশয় গর্হিত হবে।’ (সুরা : কাহফ, আয়াত : ১৩-১৪)

৫. যুবক জাতির বিবেক জাগায় : মহান আল্লাহ ইবরাহিম (আ.)-এর প্রশংসা করে বলেছেন, ‘ইবরাহিম ও তার সঙ্গীদের মধ্যে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ রয়েছে।’ (সুরা : মুমতাহিনা, আয়াত : ৪)

পবিত্র কোরআনে ইবরাহিম (আ.)-এর যেসব গুণ বর্ণিত হয়েছে তার একটি হলো স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে সমগ্র জাতির বিবেক জাগিয়ে দেওয়া। ইরশাদ হয়েছে, ‘কেউ কেউ বলল, এক যুবককে তাদের সমালোচনা করতে শুনেছি, তাকে বলা হয় ইবরাহিম। তারা বলল, তাকে উপস্থিত করো লোকসম্মুখে, যাতে তারা প্রত্যক্ষ করতে পারে। তারা বলল, হে ইবরাহিম! তুমিই কি আমাদের উপাস্যগুলোর প্রতি এইরূপ করেছ? যে বলল, বরং তাদের এই প্রধান, সে-ই তো এটা করেছে, তাদেরকে জিজ্ঞাসা করো যদি তারা কথা বলতে পারে। তখন তারা মনে মনে চিন্তা করে দেখল এবং একে অপরকে বলতে লাগল, তোমরাই তো সীমা লঙ্ঘনকারী?’
(সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৬০-৬৪)

পৃথিবীর প্রথম আত্মত্যাগ যুবকের

পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম অন্যায় হত্যাকাণ্ডের শিকার হন হাবিল। কাবিল তাঁকে হিংসার বশবর্তী হয়ে হত্যা করেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদের থেকে (কোরবানি) কবুল করে থাকেন। যদি তুমি আমাকে হত্যা করতে উদ্যত হও, তবে আমি তোমাকে পাল্টা হত্যা করতে উদ্যত হব না। কেননা আমি জগত্গুলোর প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ২৭-২৮)

সত্যের আহ্বানে যুবকদের ত্বরিত সাড়া

মহানবী (সা.) যখন মহাসত্যের আহ্বান নিয়ে আসেন, তখন মক্কার যুবকরাই সর্বপ্রথম সাড়া দেন। প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী সাহাবিদের বেশির ভাগই ছিলেন বয়সে যুবক। যেমন প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী আবু বকর (রা.)-এর বয়স ছিল ৩৭ বছর, উসমান (রা.)-এর বয়স ছিল ৩৪ বছর, ওমর (রা.)-এর বয়স ছিল ২৭ বছর, আলী (রা.)-এর বয়স ছিল ১০ বছর। (আলুকা ডটকম)

নবী (সা.)-এর যুগে রাষ্ট্রীয় কাজে যুবকদের অংশগ্রহণ

রাসুলুল্লাহ (সা.) যুবক ও তরুণদের মেধা, যোগ্যতা ও বিচক্ষণতার মূল্যায়ন করতেন। তিনি বিভিন্ন সময় তরুণ ও যুবকদের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিযুক্ত করেন। যেমন ইফকের মতো গুরুতর বিষয়ে তিনি উসামা বিন জায়েদ (রা.)-এর মতো কিশোরের সঙ্গে পরামর্শ করেন। মৃত্যুর আগে তিনি তাকে রোমানদের বিরুদ্ধে প্রেরিত বাহিনীর সেনানায়ক নিযুক্ত করেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৩৬৯)

আত্তাব ইবনে উসাইদ (রা.)-কে মক্কার গভর্নর নিযুক্ত করেন। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২১৮৯)

মুসআব ইবনে উমায়ের (রা.)-কে মদিনায় শিক্ষক ও ইসলাম প্রচারক হিসেবে প্রেরণ করেন। (নবীয়ে রহমত, পৃষ্ঠা-১৬০)

এ ছাড়া আলী ইবনে আবি তালিব (রা.)-কে ইয়েমেনের প্রশাসক এবং উসমান ইবনে আবিল আস (রা.)-কে তায়েফের প্রশাসক নিযুক্ত করেন।  উসমান ইবনে আবিল আস (রা.)-এর প্রশংসা করে বলেন, ‘আমি এই তরুণের মধ্যে কোরআন শিক্ষা ও ইসলামের গভীর জ্ঞানার্জনে অত্যন্ত আগ্রহী পেয়েছি।’ (কালের কণ্ঠ : ০৫-০১-২০২০)

যুবক হত্যাকারীদের প্রতি অভিশাপ

বিরে মাউনার হত্যাকাণ্ড ইসলামের ইতিহাসে একটি মর্মান্তিক ঘটনা। এই ঘটনায় ৭০ জন যুবক আনসার সাহাবিকে নির্মমভাবে শহীদ করা হয়। যারা ছিল কোরআনের শিক্ষায় শিক্ষিত। মহানবী (সা.) এই ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত হন এবং হত্যাকারীদের প্রতি ধারাবাহিকভাবে অভিশাপ করেন। তিনি ১৫ দিন (মতান্তরে এক মাস) পর্যন্ত প্রতিদিন ফজরের নামাজে তাদের প্রতি অভিশাপ করেন। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৩৩৯৬)

শৃঙ্খলা তারুণ্যের সৌন্দর্য

তরুণ ও যুবকদের কাজের সৌন্দর্য শৃঙ্খলা। শৃঙ্খলা থাকলে তাদের কাজ অনেক বেশি ফলপ্রসূ হয়। মালিক বিন হুওয়াইরিস (রা.) থেকে বর্ণিত দীর্ঘ হাদিসে এসেছে, তাঁরা সমবয়সী কয়েকজন যুবক রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে আসেন। তাঁরা সেখানে ২০ রাত অবস্থান করেন। তিনি তাঁদেরকে দ্বিনের মৌলিক বিষয়গুলো শিক্ষা দান করে পরিবারের কাছে পাঠিয়ে দেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁদেরকে দ্বিনপ্রচারের নির্দেশ দেন এবং দ্বিনি কার্যক্রমে শৃঙ্খলা রক্ষার নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘নামাজের সময় হলে তোমাদের একজন আজান দেবে। তবে বয়সে যে সবার বড় সে ইমামতি করবে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৪২১)

তরুণদের গড়ে তোলা রাষ্ট্রের দায়িত্ব

ইসলাম তরুণদের আগামী দিনের জন্য প্রস্তুত করতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। মহানবী (সা.) ও সাহাবিরা তরুণদের শিক্ষাদীক্ষায় অত্যন্ত মনোযোগী ছিলেন। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) কোনো মুসলিম যুবককে দেখলে খুশি হয়ে বলতেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অসিয়ত অনুযায়ী আমি তোমাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদেরকে তোমাদের জন্য মজলিস প্রশস্ত করার এবং তোমাদের হাদিস বোঝাবার  নির্দেশ দিয়ে গেছেন। কেননা তোমরাই আমাদের পরবর্তী বংশধর ও হাদিসের ধারক তথা ইলমের উত্তরাধিকারী।’

(শরফু আসহাবিল হাদিস, পৃষ্ঠা-১২)

যৌবনকালের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ

ইসলাম যেমন তারুণ্য ও যৌবনকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে, তেমনি পরকালেও যৌবনের ব্যাপারে তাদের বিশেষ জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। মহানবী (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন পাঁচটি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মানুষকে নিজ স্থান থেকে এক কদম নড়তে দেওয়া হবে না। তাহলো—১. সে তার জীবনকাল কিভাবে অতিবাহিত করেছে, ২. যৌবনকাল কোথায় ব্যয় করেছে, ৩. ধন-সম্পদ কিভাবে উপার্জন করেছে, ৪. কোন পথে তা ব্যয় করেছে, ৫. সে দ্বিনের কতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছে এবং অর্জিত জ্ঞান অনুযায়ী সে আমল করেছে কি না। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৪১৭)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সর্বশেষ খবর
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের 
দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ
বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী দলের শুভেচ্ছায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক
ব্যবসায়ী দলের শুভেচ্ছায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উখিয়া ও টেকনাফে যৌথবাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান
উখিয়া ও টেকনাফে যৌথবাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারে অটো রাইস মিলকে জরিমানা
প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারে অটো রাইস মিলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় যুবদলের সভাপতি বহিষ্কার
কুয়াকাটায় যুবদলের সভাপতি বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিয়ে
প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে অবৈধ ব্যাটারি কারখানা সিলগালা
কেরানীগঞ্জে অবৈধ ব্যাটারি কারখানা সিলগালা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জাতির পিতার প্রস্তাব
চার জাতির পিতার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মা
মা

সাহিত্য

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নাহিদদের ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামের বাইরে ড্রোন বিধ্বস্ত
নাহিদদের ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামের বাইরে ড্রোন বিধ্বস্ত

মাঠে ময়দানে

আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা

সাহিত্য

চাঁদা না পেয়ে বাড়িঘরে হামলা টাকা সোনা লুট
চাঁদা না পেয়ে বাড়িঘরে হামলা টাকা সোনা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

বেরোবির সহকারী রেজিস্ট্রার গ্রেপ্তার
বেরোবির সহকারী রেজিস্ট্রার গ্রেপ্তার

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে পিএসজি
ফাইনালে পিএসজি

মাঠে ময়দানে