শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০২, শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৪

যুবকদের প্রতি ইসলামের আহ্বান

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
যুবকদের প্রতি ইসলামের আহ্বান

মানুষ স্বাভাবিক জীবনে তিনটি সময় পার করে। বাল্যকাল, যৌবনকাল ও বৃদ্ধকাল। এই তিন সময়ের দুই সময়ে সে থাকে অপূর্ণ। বাল্যকালে এগিয়ে যায় পূর্ণতার দিকে।

আর বৃদ্ধকালে কমতে থাকে অর্জিত পূর্ণতা। কেবলমাত্র যৌবনকালে মানুষ পূর্ণ থাকে। সে সব কিছু করতে পারে। নিজের জন্য, পরিবারের জন্য এবং সমাজের জন্য।

একটি উন্নত দেশ ও আদর্শ জাতি গঠনে বড় ভূমিকা ও অবদান রাখে দেশের যুবসমাজ। তাদের সুচিন্তা ও সুষ্ঠু মনন গঠনের মধ্যে দিয়ে একটি দেশ তার লক্ষ্যে পৌঁছাতে শক্তি ও সাহস পায়। সুশীল সমাজ ও স্বনির্ভর রাষ্ট্র গঠনে যুবশক্তির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। এ জন্য যৌবনকালকে ইসলাম অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করেছে।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘পাঁচটি বস্তুকে পাঁচটি বস্তুর আগে গুরুত্ব দেবে এবং মূল্যবান মনে করবে। (১) বার্ধক্যের আগে যৌবনকে (২) অসুস্থতার আগে সুস্থতাকে (৩) দরিদ্রতার আগে সচ্ছলতাকে (৪) ব্যস্ততার আগে অবসরকে এবং (৫) মৃত্যুর আগে জীবনকে।’
(আত-তারগিব ওয়াত তারহিব)

এই অমূল্য নিয়ামতের যথাযথ সংরক্ষণ এবং তা আল্লাহর পথে ব্যয় করা সব মুসলিম যুবকের নৈতিক ও ঈমানী দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালনে প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সা.) মূল্যবান উপদেশ দিয়ে গেছেন। যথা—

সুন্দর চরিত্র গঠনে প্রয়াসী হওয়া

যে সমাজ বা দেশে যুবসমাজের চরিত্র ভালো থাকবে, সে সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা ও স্বাভাবিক জীবনযাপন ঠিক থাকবে।

আর যে সমাজে যুবকদের চারিত্রিক ও নৈতিক অবক্ষয় দেখা দেবে, সে সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা ও স্বাভাবিক জীবনযাপন ঠিক থাকবে না এবং সে সমাজের পতন ও ধ্বংস অনিবার্য। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় মানুষ তারা, যারা উত্তম চরিত্রের অধিকারী।’ (জামিউস সগির : ২১৮)

রাসুলুল্লাহ (সা.) সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও সুন্দর চরিত্র গঠনের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতেন। আয়েশা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ! আমার চরিত্রকে সুন্দর করুন, যেমনিভাবে আপনি আমার শারীরিক গঠনকে সুন্দর করেছেন।’ (মুসনাদে আহমদ : ৩৮২৩)


সুন্দর চরিত্র গঠনে করণীয়

১. মাদক পরিহার : মাদক গ্রহণের ফলে মানুষের মস্তিষ্কের স্বাভাবিকতা ও সক্রিয়তা নষ্ট হয়ে যায়। নানা অপরাধ-অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে। শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। স্নায়ুগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে। একসময় মানবজীবনকে মৃত্যুমুখে ঠেলে দেয়। এ জন্য মাদক গ্রহণকে ইসলামে বড় অপরাধ তথা হারাম হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক নেশাদ্রব্যই মাদক। আর প্রত্যেক নেশাদ্রব্যই হারাম।’ (মুসলিম, হাদিস : ২০০৩)

২. পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের হেফাজত : পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে মানুষ দুনিয়াকে উপলব্ধি করে। দুনিয়ায় যেমন কিছু বিষয় ভালো, তেমনি কিছু বিষয় মন্দ। তাই সুন্দর জীবন ও চরিত্র গঠনে জরুরি হলো পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের উত্তম ব্যবহার এবং গর্হিত বিষয় থেকে তা হেফাজত করা। সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের গুনাহ থেকে বাঁচার জন্য নবীজি (সা.) দোয়া শিখিয়েছেন—‘হে আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় চাই—আমার শ্রবণশক্তির অনিষ্ট থেকে, দৃষ্টির অনিষ্ট থেকে, যবানের অনিষ্ট থেকে, অন্তরের অনিষ্ট থেকে এবং আমার আকাঙ্ক্ষার অনিষ্ট থেকে।’

(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ১৫৫১)

৩. বিজাতীয় সংস্কৃতি প্রতিহত করা : মানুষ কৃষ্টি-কালচার-সংস্কৃতির মধ্যে দিয়ে নিজ আদর্শ ও বিশ্বাসের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। বর্তমানে মুসলিম যুবকদের নানাভাবে বিজাতীয়করণের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। যুবসমাজের উচিত এসব শুধু পরিহার নয়, বরং প্রতিহত করে নিজেদের ও সমাজকে রক্ষা করা।

নবীজি (সা.) বলেন, ‘ওই ব্যক্তি আমার দলভুক্ত নয়, যে ব্যক্তি আমাদের ছেড়ে অন্য কারো সাদৃশ্য অবলম্বন করে। তোমরা ইহুদিদের সাদৃশ্য অবলম্বন কোরো না, আর খ্রিস্টানদেরও সাদৃশ্য অবলম্বন কোরো না।’

(তিরমিজি, সহিহুল জামে, হাদিস : ২৬৯৫)


জ্ঞানার্জন

ইসলামে শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর হেরা গুহায় সর্বপ্রথম ওহি নাজিল হয়, ‘পড়ো, তোমার পালনকর্তার নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’

(সুরা : আলাক, আয়াত : ১)

দ্বিনি জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি পার্থিব জীবনযাত্রার প্রয়োজনীয় ও কল্যাণকর জ্ঞান অর্জনও ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে কাম্য।


আল্লাহর আনুগত্য করা

যৌবনে আল্লাহর ইবাদত ও আনুগত্যে কাটানোর অনেক গুরুত্ব, আলাদা তৃপ্তি ও মূল্যায়ন রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যেদিন আল্লাহর রহমতের ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না, সেদিন সাত শ্রেণির ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা তার নিজের ছায়ায় আশ্রয় দেবেন। এর মধ্যে একজন সেই যুবক, যার জীবন গড়ে উঠেছে তার প্রতিপালকের ইবাদতে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৬০)


সর্বদা আল্লাহর ওপর ভরসা রাখা

বর্তমানে যুবকদের বড় একটা অংশ বেকার ও হতাশার জীবন যাপন করছে। আল্লাহর ইবাদত-আনুগত্য ও তাঁর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও ভরসা ছাড়া পার্থিব নানা উপায়-উপকরণের মাধ্যমে নিজেদের কাঙ্ক্ষিত ও উন্নত ক্যারিয়ার গড়তে যখন ব্যর্থ, তখন তাদের জীবনে নেমে আসে হতাশা ও অমানিশার অন্ধকার। ইসলাম তাদের এ অবস্থা থেকে উঠে এসে আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও ভরসা রাখা এবং তাঁর সাহায্য কামনার নির্দেশ দিয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘হে তরুণ!...তুমি আল্লাহর নির্দেশনা পালন করবে, তুমি তাকে তোমার সামনে পাবে। কারো কাছে সাহায্য চাইতে হলে আল্লাহর কাছে চাও। জেনে রেখো, পুরো জাতি তোমার উপকার করতে চাইলেও আল্লাহ তোমার জন্য যতটুকু লিখে রেখেছেন, ততটুকু হবে। তারা তোমার ক্ষতি করতে চাইলেও আল্লাহ তোমার জন্য যতটুকু লিখে রেখেছেন, ততটুকু হবে। কলম তুলে নেওয়া হয়েছে এবং পৃষ্ঠাগুলো শুকিয়ে গেছে।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৫১৬)


দ্বিনের প্রচার ও প্রতিষ্ঠা

আল্লাহর মনোনীত একমাত্র জীবন বিধান ইসলামের প্রচার-প্রসার ও প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে যুবসমাজের ত্যাগ-তিতিক্ষার মাধ্যমেই। ইসলামের প্রথম যুগে রাসুল সাল্লাল্লাহু ‌আলাইহি ওয়াসাল্লামের যেসব সাহাবি তাঁর প্রতি ঈমান আনে, তাঁকে সাহায্য-সহযোগিতা করে এবং রাসুলুল্লাহ (সা.) হিদায়াতের যে আলোকবর্তিকা নিয়ে আসেন, তার অনুসরণ করে, তারা সবাই ছিল যুবক! ইসলামী দুনিয়ার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব অনেক সময় রাসুল সাল্লাল্লাহু ‌আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুবকদের হাতেই ন্যস্ত করেন এবং তাদের হাতে দায়িত্ব সমর্পণ করেন। যেমন—উসামা ইবনু জায়েদ (রা.)-কে আবু বকর (রা.) ও ওমর (রা.)-এর মতো বড় সাহাবিদের উপস্থিতিতে মাত্র ১৮ বছর বয়সে রাসুলুল্লাহ (সা.) যুদ্ধের সেনাপতি নিয়োগ করেন। হুনাইনের যুদ্ধে যাওয়ার সময় উত্তাব ইবন উসাইদ (রা.)-কে মাত্র ২০ বছর বয়সে রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কার গভর্নর নিয়োগ করেন। এ ছাড়া ইসলামের ইতিহাসে ইসলামের ঝাণ্ডা বহন করা, ইসলামের পতাকাকে সমুন্নত রাখা এবং ইসলামের আলোকে দুনিয়ার আনাচকানাচে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে যুবকদের ভূমিকার বিষয়ে আরো অসংখ্য দৃষ্টান্ত রয়েছে।

কোনো কিছু প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যুবকরা যেমন বদ্ধপরিকর, তেমনি কোনো কিছু ভাঙনেও তারা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এদের শক্তি হচ্ছে এদের আত্মবিশ্বাস। এরা যৌবনের তেজে তেজোদ্দীপ্ত। তাই জাতীয় কল্যাণ প্রতিষ্ঠাও এদের কাছে অসম্ভব নয়। এদের দুর্দমনীয় শক্তিকে ন্যায়ের পথে চালিত করলে ন্যায় প্রতিষ্ঠা হওয়া যেমন মোটেই অসম্ভব নয়, তেমনি অন্যায়ের পথে পরিচালিত করলে অন্যায় প্রতিষ্ঠা হওয়াও মোটেই অস্বাভাবিক নয়। যুবশক্তিকে তাই ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা ও অন্যায়ের প্রতিরোধে কাজে লাগাতে হবে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৫৩ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম