শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪

কিশোর অপরাধ দমনে ইসলামের নির্দেশনা

মুফতি আবদুল্লাহ আল ফুআদ
অনলাইন ভার্সন
কিশোর অপরাধ দমনে ইসলামের নির্দেশনা

ইদানীং গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরগুলো দেখলে বোঝা যায়, দেশে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে কিশোর অপরাধ। কিশোরদের অপরাধপ্রবণতায় ভেঙে পড়ছে সামাজিক শৃঙ্খল। শহর থেকে গ্রামে সর্বত্রই চলছে কিশোর গ্যাংদের নানা মাত্রিক অপতৎপরতা। গণমাধ্যমে এখন প্রায়ই প্রকাশিত হচ্ছে কিশোরদের ভয়ংকর সব অপকর্মের জরিপ ও তথ্য।

ধর্মীয় অনুশাসন, পারিবারিক সচেতনতা, সামাজিক ও প্রশাসনিক পদক্ষেপে এসব  নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে দেশের আগামী ভবিষ্যৎ ধ্বংসের মুখে পড়বে। কিশোরদের অপরাধ দমনে করণীয় ও ভূমিকা বিষয়ে কয়েকটি দিক তুলে ধরছি এই লেখায়।

মা-বাবা ও পরিবারের করণীয়

কিশোর অপরাধ দমনে গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেন মা-বাবা। তাঁদের নৈতিক আচার-আচরণ সন্তানের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

তাই দায়িত্বসচেতন মা-বাবার কর্তব্য হলো শৈশব থেকেই সন্তানকে ধর্মীয় অনুশাসনে গড়ে তোলা। ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার পাশাপাশি তাদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা। কারণ সন্তানের যেকোনো অপরাধের দায়ভার পরোক্ষভাবে তাঁদের ওপরেই বর্তায়। সমাজ ও প্রতিবেশীর কাছে লজ্জিত ও প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়, আর আল্লাহর কাছে পরকালীন জবাবদিহি তো আছেই।

সন্তানের ঈমান-আকিদা, আমল-আখলাক ও জীবনযাপনের প্রতিটি বিচ্যুতি ও অপকর্মের বিষয়ে প্রত্যেক মা-বাবাকে পরকালে জবাবদিহি করা হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘প্রত্যেক ব্যক্তিই দায়িত্বশীল এবং প্রত্যেকেই তার অধীনদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসিত হবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৭১৩৮)

পরকালীন জবাবদিহির এই অনুভূতি নিয়ে মা-বাবাকে সন্তানদের ভালো ও সৎ উপদেশ প্রদানের মাধ্যমে সংশোধন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে সন্তানকে দেওয়া লুকমান হাকিমের উপদেশগুলো প্রত্যেক মা-বাবার জন্য উত্তম দৃষ্টান্ত। একত্ববাদ, তাকওয়া ও আল্লাহর আনুগত্যের পাশাপাশি আয়াতগুলোতে আছে ভদ্রতা, শালীনতা ও শিষ্টাচার সংবলিত পাঁচ ধরনের শিক্ষা।

১. একত্ববাদের শিক্ষা : ‘হে পুত্র, আল্লাহর সঙ্গে শরিক কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহর সঙ্গে শরিক করা মহা অন্যায়।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ১৩)

২. তাকওয়ার শিক্ষা : ‘হে পুত্র! যদি তা (পাপ-পুণ্য) হয় সরিষার দানার সমান এবং তা থাকে পাথরের ভেতর অথবা আসমান-জমিনের যেকোনো স্থানে, আল্লাহ তা উপস্থিত করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সূক্ষ্মদর্শী।’

(সুরা : লুকমান, আয়াত : ১৬)

৩. আল্লাহর আনুগত্যের শিক্ষা : ‘হে পুত্র! নামাজ কায়েম করো, মানুষকে সৎকাজের আদেশ করো, মন্দ কাজে বাধা দাও এবং তোমার যে কষ্ট দেখা দেয়, তাতে ধৈর্য ধারণ করো। নিশ্চয়ই এটা অত্যন্ত দৃঢ় ব্যক্তিত্বের পরিচায়ক।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ১৭)

৪. শিষ্টাচার শিক্ষা : ‘মানুষের সামনে (অহংকারে) নিজ গাল ফুলিয়ো না এবং ভূমিতে দর্পভরে চলিয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো দর্পিত অহংকারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ১৮)

৫. ভদ্রতা ও শালীনতার শিক্ষা : ‘নিজ পদচারণে মধ্যপন্থা অবলম্বন করো এবং নিজ কণ্ঠস্বর সংযত রেখো। নিশ্চয়ই সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট স্বর গাধাদেরই স্বর।’

(সুরা : লুকমান, আয়াত : ১৯)

এই উপদেশগুলোর বিপরীত আচরণ‌ই কিশোরদের নানা অপরাধে প্ররোচিত করে। মা-বাবারা তাঁদের দাম্পত্য জীবনে কোরআনের এই উপদেশ নিজেরা চর্চার পাশাপাশি সন্তানদের অভ্যস্ত করাতে পারলে তাদের বর্তমান ও আগামী সুন্দর ও সাফল্যময় হবে।


শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের করণীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমাজ বিনির্মাণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। শিক্ষকরা হচ্ছেন সেই নির্মাণের অনন্য কারিগর। শিক্ষার মাধ্যমেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে নৈতিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটে। শিক্ষার্থীরা ভালো-মন্দের পার্থক্য করতে শেখে। তাই কিশোর অপরাধ দমনে শিক্ষকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কারণ শিক্ষার মূল লক্ষ্যই হচ্ছে চরিত্রের উৎকর্ষ সাধন। তাই প্রাতিষ্ঠানিক পাঠদানের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের উত্তম চরিত্র ও সামাজিক শিষ্টাচার অনুশীলনে শিক্ষকদের পাঠ পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের নৈতিক মূল্যবোধ বৃদ্ধিতে ধর্ম শিক্ষার বিকল্প নেই। আর এ জন্য শিক্ষার্থীদের নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ধর্ম শিক্ষার বইকে কিভাবে প্রায়োগিকরূপে পাঠদান করা যায় তা নিয়ে ভাবতে হবে। শিক্ষকের কাছে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদীক্ষার বিষয়গুলো হলো আমানত সমতুল্য। শিক্ষকদের এই আমানত রক্ষার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকতে হবে। ইসলামে আমানত রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন, তোমরা আমানতগুলো প্রাপকদের কাছে পৌঁছে দাও।’

(সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)

নবীজি (সা.) বলেন, ‘যে আমানত রক্ষা করে না, তার ঈমানের দাবি যথাযথ নয় এবং যে অঙ্গীকার পূরণ করে না, তার দ্বিন যথাযথ নয়।’

(মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৩১৯৯)

 

সমাজ ও রাষ্ট্রের করণীয়

কিশোর অপরাধ একটি প্রকট সামাজিক সংকট। এই সংকট দূরীকরণে সমন্বিতভাবে সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব রয়েছে। সমাজের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের ব্যক্তিদের এর উত্তরণে কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে। মসজিদভিত্তিক সামাজিক দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা এ ব্যাপারে ইমাম-খতিবদের সঙ্গে পরামর্শ করে অপরাধীদের মধ্যে ধর্মীয় অনুভূতি চর্চার কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারেন। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা এ বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সহায়তায় সমাজ নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ নিতে পারেন। কিশোরদের অপরাধপ্রবণতায় মাদকের প্রতি আসক্তির বিষয়টিও রয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে রাষ্ট্রকে আরো কঠোর ভূমিকা নিতে হবে। অসহায় ও পথশিশুদের সুশিক্ষা প্রদানের উদ্যোগ নিতে হবে। কিশোররা যেন রাজনৈতিক অপব্যবহারের বলি না হয়, সেদিকেও রাষ্ট্রকে ভূমিকা নিতে হবে। কিশোর অপরাধ দমনে প্রত্যেক নাগরিকের উচিত রাষ্ট্রকে সহযোগিতা করা। ‘অন্যের সন্তান অপরাধ করলে আমার কী’ এই মনোভাব লালন করলে একটা সময় নিজের শিক্ষিত ও ধার্মিক সন্তানের ওপরও কিশোর গ্যাংয়ের নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যেতে পারে। নিজের পরিবার ও সন্তানকে রক্ষা করতে হলে আমাদের সবাইকেই সমাজ রক্ষায় এগিয়ে আসতে হবে। কিশোর অপরাধ দমনে যার যার অবস্থান থেকে সামর্থ্য অনুযায়ী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ যখন কোনো অন্যায় (অপকর্ম) হতে দেখে, সে যেন সম্ভব হলে তা হাত দ্বারা রুখে দেয়। আর এটা সম্ভব না হলে প্রতিবাদী ভাষা দিয়ে তা প্রতিহত করে। আর তা-ও না পারলে সে যেন ওই অপকর্মকে হৃদয় দ্বারা বন্ধ করার পরিকল্পনা করে (মনে মনে ঘৃণা করে), এটি দুর্বল ঈমানের পরিচায়ক।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২১৭২)

আল্লাহ তাআলা আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রের শৃঙ্খলার স্বার্থে কিশোর অপরাধ দমনে সমন্বিতভাবে কার্যকর ভূমিকা নেওয়ার তাওফিক দান করুন।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সর্বশেষ খবর
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহকে গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহকে গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন
মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের
প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?
পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম
বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান
মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার বাতাস আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!
ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা
পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড
বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা
মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুলের যত্নে অ্যালোভেরা
চুলের যত্নে অ্যালোভেরা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ
ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান
রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত
নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে