শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪

নামাজের জন্য অপেক্ষায় থাকার ফজিলত

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
নামাজের জন্য অপেক্ষায় থাকার ফজিলত

ঈমান আনার পর বান্দার যেসব মাধ্যমে আল্লাহর সঙ্গে নিবিড় বন্ধন তৈরি হয়, তার অন্যতম হচ্ছে নামাজ। যার নামাজ যত সুন্দর হবে, আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক তার তত মজবুত হবে। এ জন্য কোরআন ও হাদিসের বিভিন্ন জায়গায় নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে। নামাজের খুঁটিনাটি সব বিষয় সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে।

যাতে করে বান্দা তার প্রভুর সঙ্গে নিবিড় সেতুবন্ধন তৈরি করতে পারে। আল্লাহ তাআলা চান বান্দা তার রবের সঙ্গে এই নামাজের মাধ্যমে বন্ধনকে দৃঢ় করুক। নামাজের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহকে স্মরণ করুক। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আমিই আল্লাহ।

আমি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। সুতরাং আমার ইবাদত করো এবং আমার স্মরণার্থে নামাজ কায়েম করো।’
(সুরা : তহা, আয়াত : ১৪)

নামাজের জন্য অপেক্ষা ইবাদত

বান্দা নামাজের মাধ্যমে তার প্রভুকে স্মরণ করে। দুজন নিরালায় কথা বলে।

নামাজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রবের স্মরণেই কেটে যায়। আল্লাহর সঙ্গে কথা বলে নামাজ শেষে বান্দা আনন্দ ও মুগ্ধ হয়ে যায়। নামাজের মাধ্যমে বান্দা নিজেকে রবের দরবারে পূর্ণরূপে সমর্পণ করে দেয়। এ কারণে গুরুত্বপূর্ণ এই ইবাদতের জন্য অপেক্ষা করাও ইবাদত।
ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘...আমার রব আমাকে বললেন, ঊর্ধ্বলোকের অধিবাসীদের মধ্যে কী নিয়ে আলোচনা হচ্ছে? আমি বললাম, উচ্চ মর্যাদা লাভ ও গুনাহের কাফফারাসমূহের বিষয়ে।

আর জামাতের দিকে হেঁটে যাওয়া, কষ্টের সময়েও পরিপূর্ণভাবে অজু করা, এক নামাজের পর আরেক নামাজের জন্য অপেক্ষা করার বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। যে ব্যক্তি এগুলোর হেফাজত করবে, তাতে অবিচল থাকবে, তার জীবন হবে কল্যাণময় আর মৃত্যুও হবে কল্যাণময়। আর মাতৃ উদর থেকে ভূমিষ্ঠ হওয়ার দিনের মতো গুনাহ থেকে সে পবিত্র হয়ে যাবে।’
(জামে তিরমিজি, হাদিস : ৩২৩৪)


নামাজের জন্য অপেক্ষাকারী রাত জেগে ইবাদতকারীর মতো

এক নামাজের পরে অন্য নামাজের প্রতীক্ষায় থাকা এবং নামাজের ওয়াক্ত হয়ে গেলে নামাজ আদায়ের জন্য ব্যতিব্যস্ত হয়ে যাওয়া সাধারণ কোনো মানুষের অভ্যাস নয়, বরং যার ভেতরে নামাজের গুরুত্ব রয়েছে নামাজের মুহূর্ত রয়েছে সে-ই এমন প্রতীক্ষায় থাকে। হাদিসে এসেছে যারা নামাজের জন্য অপেক্ষা করে তারা রাত জেগে ইবাদতকারীর মতো।

উকবা ইবনে আমির (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুল (সা.) থেকে বর্ণনা করেন যে তিনি বলেছেন, যখন কোনো লোক পবিত্র হয়ে মসজিদে আসেন, তারপর নামাজের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন, তখন তাঁর উভয় লেখক (ফেরেশতা) অথবা তাঁর লেখক মসজিদের দিকে প্রতি কদমের জন্য ১০টি করে পুণ্য লেখেন। আর যে বসে অপেক্ষা করে সে যেন নামাজ আদায়ে রত ব্যক্তির মতো। বাড়ি থেকে বের হয়ে আবার ফিরে না আসা পর্যন্ত ওই ব্যক্তি নামাজে রত বলে লিখিত হয় (পুরো সময় সে নামাজ পড়ার সওয়াব পায়)।

(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১৭৪৪০)

আমাদের অনেকের অভ্যাস, জামাতের অল্প কয় মিনিট আগে মসজিদে যাওয়া। একটু বেশি আগে মসজিদে চলে গেলে কেমন যেন ছটফট করতে থাকি। মনে হচ্ছে এসে সময় নষ্ট করতেছি, কিংবা কোনো কাজ হচ্ছে না, অহেতুক সময় নষ্ট হচ্ছে। অথচ হাদিসে এসেছে, নামাজের জন্য অপেক্ষা করা নামাজে থাকার মতোই।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তির নামাজ তাকে বাড়ি ফিরে যাওয়া থেকে বিরত রাখে, সে নামাজে রত আছে বলে গণ্য হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫৯)

এ কারণে বিধান হচ্ছে, নামাজের জন্য অপেক্ষারত অবস্থায় কেউ যেন মসজিদে বসে দুই হাত মিলিয়ে না রাখে অর্থাৎ এক আঙুলকে অন্য আঙুলের ভেতর ঢুকিয়ে না রাখে। কেননা সে তো এক ধরনের নামাজের ভেতরেই আছে। কাব ইবনে উজরা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে যে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, তোমাদের কেউ যখন

উত্তমরূপে অজু করে মসজিদের উদ্দেশে বের হয়ে যায়, তখন যেন সে তার হাতের আঙুল একটির ফাঁকে আরেকটি প্রবেশ না করায়। কারণ সে তো নামাজেই আছে। (জামে তিরমিজি, হাদিস : ৩৮৬)

ফেরেশতারা দোয়া করতে থাকেন

নামাজের জন্য অপেক্ষারত ব্যক্তির জন্য ফেরেশতারা নামাজ আদায় করা পর্যন্ত মাগফিরাতের দোয়া করতে থাকেন। এ জন্য আমাদের উচিত নিজের যাপিত জীবনের অভ্যাস এমনভাবে বানিয়ে নেওয়া যে প্রত্যেক নামাজেই জামাতের বেশ কিছুক্ষণ আগে যেন নামাজের অপেক্ষার জন্য কিছু সময় বরাদ্দ থাকে। অনেকে মসজিদে গিয়ে বসে থাকতে হবে, তাই ঘড়ির কাঁটায় কাঁটায় বের হই। অথচ একটু খেয়াল করে দু-এক মিনিট আগে বের হলে কত বড় ফজিলত লাভ করতে পারি। আমাদের মা-বোনেরা সুন্নত পড়ে ফরজ আদায়ের জন্য কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে পারি। আসলে নামাজের অপেক্ষায় থাকা জামাতের অপেক্ষা করার দ্বারা হৃদয় আল্লাহমুখী হয়। অন্তর নরম হতে থাকে। মনের ভেতরে এক ধরনের প্রশান্তি অনুভব হবে। এরপর নামাজ আদায় করলে নামাজে খুশুখুজু পূর্ণরূপে পাওয়া যাবে।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কেউ যতক্ষণ তার নামাজের স্থানে থাকে তার অজু ভঙ্গ না হওয়া পর্যন্ত তার জন্য ফেরেশতারা এই বলে দোয়া করেন যে ইয়া আল্লাহ! আপনি তাকে মাফ করে দিন, ইয়া আল্লাহ! আপনি তার ওপর রহম করুন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫৯)

 
আল্লাহ তাআলা ফেরেশতাদের সঙ্গে গর্ব করেন

বান্দার নামাজের জন্য অপেক্ষারত দৃশ্য দেখে আল্লাহ তাআলা ফেরেশতাদের সঙ্গে এমন দৃশ্যের কথা গর্ব করে বলতে থাকেন। আমরা সাধারণত গর্ব করে কোনো কথা বলি! যেটা আমাদের কাছে অনেক বেশি পছন্দ। তেমনি নামাজের জন্য অপেক্ষায় থাকা আল্লাহ তাআলার কাছে অনেক বেশি পছন্দনীয়। সে জন্য তিনি তা নিয়ে গর্ভ করেন।

আব্দুল্লাহ ইবন আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে মাগরিবের নামাজ আদায় করলাম। এরপর কত লোক চলে গেলেন এবং কতক রয়ে গেলেন। এ সময় রাসুলুল্লাহ (সা.) দ্রুতবেগে এলেন যে তাঁর শ্বাস-প্রশ্বাস দীর্ঘ হয়ে গেল। তিনি তাঁর দুই হাঁটুর ওপর ভর করে বসলেন এবং বললেন, তোমরা সুসংবাদ গ্রহণ করো। তোমাদের রব আসমানের একটি দরজা খুলে দিয়েছেন এবং তিনি ফেরেশতাদের কাছে তোমাদের বিষয়ে গর্ব করে বলছেন, তোমরা আমার এসব বান্দার প্রতি তাকাও, তারা এক ফরজ আদায় করার পর অন্য ফরজের জন্য অপেক্ষা করছে।

(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৮০১)

গুনাহ মাফ হয়

নামাজের জন্য অপেক্ষাকারী ব্যক্তির গুনাহ মাফ হতে থাকে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমি কি তোমাদের ওই বস্তুর কথা বলে দেব না, যে বস্তু দ্বারা আল্লাহ তাআলা (বান্দার) গুনাহসমূহ মুছে দেন এবং তার মর্যাদা উঁচু করে দেন? (তা হচ্ছে এই) কষ্টবোধের সময় পূর্ণরূপে অজু করা, মসজিদের দিকে নামাজের উদ্দেশ্যে গমনাগমন এবং এক নামাজের পর আরেক নামাজের অপেক্ষায় থাকা। আর এটিই (হলো) রিবাত, এটিই রিবাত, এটিই রিবাত (সীমান্ত প্রহরায় সর্বদা সজাগ ও প্রস্তুত থাকা)। (মুয়াত্তা মালিক, হাদিস : ৩৭৩)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সর্বশেষ খবর
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন
মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের
প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?
পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম
বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান
মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার বাতাস আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!
ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা
পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড
বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা
মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুলের যত্নে অ্যালোভেরা
চুলের যত্নে অ্যালোভেরা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ
ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান
রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত
নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর