শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৩, শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪

ইসলামে সৌন্দর্যচর্চার পদ্ধতি ও পরিধি

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে সৌন্দর্যচর্চার পদ্ধতি ও পরিধি

মহান আল্লাহ মানুষকে সুন্দরতম অবয়বে সৃষ্টি করেছেন এবং নারীদের আরো কোমল ও আকর্ষণীয় করেছেন। বিয়ের ক্ষেত্রে পুরুষরা নারীদের সৌন্দর্য, সম্পদ, বংশ মর্যাদা ও ধার্মিকতা দেখে অগ্রসর হয়। মানুষমাত্রই সৌন্দর্যের প্রতি দুর্বল। সবাই নিজেকে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে চায়।

ইসলামে সৌন্দর্যও এবং রূপচর্চার আনুমোদন রয়েছে। এর নির্দিষ্ট কিছু নীতিমালাও আছে, যেন তা পাপে পরিণত না হয়। 
(১) সূর্যকিরণ এড়িয়ে চলা : ত্বকের সুরক্ষায় অপ্রয়োজনীয় সূর্যকিরণ পরিহার করার বিষয়েও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। কারণ সূর্যকিরণ এড়িয়ে চলা হচ্ছে ত্বক রক্ষার অন্যতম একটি উপায়।

যেমন—রাসুলুল্লাহ (সা.) ত্বকের সুরক্ষা, সুস্থতা ও রোগ প্রতিরোধে গুরুত্ব দিয়েই আবু কায়েস (রা.)কে রোদে দাঁড়াতে নিষেধ করেন। আবু কায়েস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এমন অবস্থায় উপস্থিত হলেন, যখন তিনি ভাষণ দিচ্ছিলেন। আবু কায়েস (রা.) রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে গেলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) নির্দেশ দিলে তিনি স্থান ছেড়ে ছায়ায় চলে এলেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৮২২)
(২) নারী-পুরুষের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখা : নারীরা রূপচর্চা করতে গিয়ে পুরুষের বেশ ধারণ করতে পারবে না। যেমন—ছোট পোশাক বা ছোট চুল, যা দেখে পুরুষ মনে হয়। অন্যদিকে পুরুষরাও রূপচর্চা করতে গিয়ে নারীর বেশ ধারণ করতে পারবে না। যেমন—নারীদের মতো বড় চুল, যা দেখে নারী মনে হয়। নারীর বেশধারী পুরুষ ও পুরুষের বেশধারী নারীদের প্রতি অভিসম্পাত করা হয়েছে।

ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) নারীর বেশধারী পুরুষদের এবং পুরুষের বেশধারী নারীদের অভিসম্পাত করেছেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৮৮৫)

(৩) সৃষ্টির বিকৃতি না করা : আল্লাহর সৃষ্টির পরিবর্তন শয়তানের সুস্পষ্ট নির্দেশনা। শয়তান অভিশপ্ত হয়ে মানুষকে এসব করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ তাকে (শয়তানকে) অভিসম্পাত করেন এবং সে (শয়তান) বলে, ‘আমি অবশ্যই তোমার বান্দাদের এক নির্দিষ্ট অংশকে আমার অনুসারী করব। আমি তাদের পথভ্রষ্ট করবই; তাদের হৃদয়ে মিথ্যা বাসনার সৃষ্টি করবই, আমি তাদের নিশ্চয় নির্দেশ দেব আর তারা পশুর কর্ণচ্ছেদ করবেই এবং তাদের নিশ্চয় নির্দেশ দেব, ফলে তারা আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করবেই। আল্লাহর পরিবর্তে শয়তানকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করলে সে স্পষ্টতই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ১১৮-১১৯)

কাজেই দেহ ও অঙ্গ বিকৃতি ঘটিয়ে কোনো প্রকার রূপচর্চা ইসলামে বৈধ নয়। সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য চোখে রঙিন পর্দা বা কন্ট্যাক্ট লেন্স স্থাপন করে চোখকে নীলাভ বা বিভিন্ন রঙের করা, কৃত্রিম আইল্যাস বা পাপড়ি লাগানো, সৌন্দর্য বাড়াতে দাঁতের মাঝে ফাঁকা সৃষ্টি করা সবই আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টির মধ্যে পরিবর্তন আনে। ফলে এসব বৈধ নয়; বরং হারাম।

(৪) ভ্রু-প্লাগ করা ও উল্কি আঁকার নিষেধাজ্ঞা :  আল্লাহর সৃষ্টিকে পরিবর্তন করার মধ্যে আবার বিভিন্ন উপায়ে ভ্রু-প্লাগ করা বা ভ্রু চিকন করা এবং চেহারা বা শরীরে উল্কি আঁকা সম্পর্কে হাদিসে সরাসরি অভিসম্পাত করা হয়েছে। আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) এমন সব নারীর ওপর অভিসম্পাত করেছেন, যারা অঙ্গে উল্কি আঁকে ও অন্যকে দিয়ে উল্কি আঁকায় এবং সৌন্দর্যের জন্য ভ্রুর চুল উপড়ে আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টিকে পরিবর্তন করে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৭৮২)

(৫) চুলের পরিচর্যা : নবী (সা.) চুলে তেল দিয়েছেন, সিঁথি করেছেন, চুল আঁচড়ে পরিপাটি করেছেন এবং চুলের পরিচর্যা করতে উৎসাহ দিয়েছেন। তবে পরিচর্যা নিয়ে পড়ে থাকা বা এসবকে নিজের মূল লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য বানানো কোনোভাবেই কাম্য নয়। নবী (সা.) বলেন, যার চুল আছে সে যেন চুলের যত্ন নেয়। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৬৩২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) পরিপাটি থাকা পছন্দ করতেন, কাউকে এলোমেলো দেখলে তাকে সতর্ক করতেন। আতা ইবনে ইয়াসার (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) মসজিদে ছিলেন। তখন এক ব্যক্তি এলোমেলো চুল ও দাড়ি নিয়ে প্রবেশ করল। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকে বের করে দিতে ইশারা করলেন, যেন তিনি তাকে দাড়ি ও চুল ঠিক করার নির্দেশ দিলেন। লোকটি তা-ই করল এবং ফিরে এলো। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, শয়তানের মতো এলোমেলো চুল নিয়ে আসার চেয়ে এটাই কি উত্তম নয়? (মুয়াত্তায়ে মালিক, হাদিস : ১৪৯৪)

(৬) ক্ষতিকর প্রসাধনী ব্যবহার না করা : ক্ষতিকর প্রসাধনী ব্যবহার করা যাবে না। নিজের জন্য ক্ষতিকর সব বিষয় থেকে বিরত থাকতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর পথে ব্যয় করো এবং নিজেদের হাতে নিজদের ধ্বংসের মধ্যে নিক্ষেপ করো না। তোমরা সৎকাজ করো, আল্লাহ সত্কর্মপরায়ণ লোককে ভালোবাসেন।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৯৫)

এ প্রসঙ্গে হাদিসে বলা হয়েছে, ‘ক্ষতি ও ক্ষতিসাধনের কোনো অনুমতি (ইসলামে) নেই।’ (দারাকুতনি, হাদিস : ৩০৭৯)

(৭) পরপুরুষের কাছে সৌন্দর্য প্রকাশ না করা : নারীর সৌন্দর্যের প্রতি পুরুষ আকর্ষিত হয়। সেই সূত্রে কোনো পর্যায়ে পাপী পুরুষের পাশবিকতার স্বীকার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ফলে নারীর সুরক্ষা বিঘ্ন হতে পারে। নিজ সৌন্দর্য পরপুরুষের কাছে প্রকাশ না করলে অঙ্কুরেই এসব আশঙ্কা দূর হয়ে যাবে। আল্লাহ বলেন, ‘তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভাই, ভাইয়ের ছেলে, বোনের ছেলে, আপন নারীরা, তাদের মালিকানাধীন দাসী, পুরুষদের মধ্যে যৌন কামনা-রহিত পুরুষ এবং নারীদের গোপন অঙ্গ সম্বন্ধে অজ্ঞ বালক ছাড়া কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশের উদ্দেশ্যে সজোরে পদক্ষেপ না করে।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৩১) 

পরিশেষে বলা যায়, আজকাল সমাজে কৃত্রিম রূপচর্চা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। পার্লার ব্যবসার নামে রূপচর্চার আড়ালে বিভিন্নভাবে ইসলামের নির্দেশনা লঙ্ঘিত হচ্ছে। কাজেই এসব ক্ষেত্রে নিজেকে যত সংযত রাখা যাবে, আখিরাতের দিকে অগ্রসর হওয়া তত সহজ হবে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক

আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সর্বশেষ খবর
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহকে গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহকে গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন
মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের
প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?
পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম
বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান
মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার বাতাস আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!
ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা
পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড
বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা
মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুলের যত্নে অ্যালোভেরা
চুলের যত্নে অ্যালোভেরা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ
ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান
রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত
নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে